শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৯, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

স্মার্টফোন কেনার আগে যে জিনিসগুলো যাচাই করা উচিত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্মার্টফোন কেনার আগে যে জিনিসগুলো যাচাই করা উচিত

বর্তমান যুগ প্রযুক্তি নির্ভর। দৈনন্দিন জীবনের সবকিছুতেই আজ প্রযুক্তির ছোঁয়া। আর এসবের মাঝে অপরিহার্য উপাদান স্মার্টফোন। যোগাযোগ, ছবি তোলা, ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং প্রভৃতি কাজে আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। তবে বাজারের নানা ধরনের স্মার্টফোনের মধ্যে প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম সেরা ফোনটি বাছাই করা আমাদের জন্য একটু কঠিনই হয়ে যায়। 

এক্ষেত্রে স্মার্টফোন কেনার সময় কিছু জিনিস অবশ্যই যাচাই করে নেয়া উচিত।

১. নির্মাণ গুণমান: স্মার্টফোনের স্থায়িত্ব নির্ভর করে এর নির্মাণ গুণমানের ওপর। পুরো স্মার্টফোন বাজার প্রধানত দুই ধরনের নির্মাণ গুণমানে বিভক্ত। ধাতব এবং প্লাস্টিক। আবার গ্লাসে মোড়ানো প্যানেলযুক্ত ফোনও আছে। কিন্তু সেসব সংখ্যায় খুবই সীমিত। তবে ধাতব এবং প্লাস্টিক নির্মিত হ্যান্ডসেটই বেশি টেকসই।

এসব হ্যান্ডসেট ২-৩ ফুট ওপর থেকে পড়লেও ভাঙবে না।

২. প্রসেসর: ওএস ভার্সন, ইউআই, ব্লটওয়্যার প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে স্মার্টফোনের প্রসেসিং পাওয়ারও বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।

আপনি যদি ভারি কোনো কাজ করতে চান, যেমন, ছবি/ভিডিও/ডকুমেন্ট অনলাইনে এডিট করা, ভারি কোনো গেমস খেলা, ভিডি স্ট্রিমিং বা প্রায়ই স্প্লিট মোডে অ্যাপস ব্যবহার করার কাজ করতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৫২ বা স্ন্যাপড্রাগন ৮২০/৮২১ প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোন।

আর হালকা ইউজারদের জন্য মিডিয়াটেক প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোনই যথেষ্ট।

৩. ব্যাটারি: ইউজারভেদে ব্যাটারিও ভিন্ন ভিন্ন হয়। আপনি যদি ভারি ইউজার হন এবং অ্যাপমে কাজ করা, গেমস খেলা, ভিডিও স্ট্রিমিং এবং অন্যান্য ভারি কাজ করা দরকার হয় তাহলে আপনাকে কিনতে হবে ৩৫০০ এমএএইচ বা এর বেশি এমএএইচ ব্যাটারিযুক্ত স্মার্টফোন। আর আপনি যদি হালকা ইউজার হন তাহলে আপনার জন্য ৩০০০ এমএএইচ এর ব্যাটারিযুক্ত স্মার্টফোনই যথেষ্ট যা একবার চার্জ করলে সারাদিন চলবে।

৪. ডিসপ্লে: আপনি যদি ভিডিও স্ট্রিমিং, ফটো বা ভিডিও এডিট বা ডাউনলোড এবং মুভি দেখার কাজ করতে চান তাহলে ৫.৫ ইঞ্চি থেকে ৬ ইঞ্চি ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোন কিনুন। ফুল এইচডি বা কিউএইচডি রেজ্যুলেশনই এ ক্ষেত্রে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে।

৬ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লে হলে তা বহন করাটা অসুবিধাজনক হবে এবং ওজনও বেশি হবে।

আর আপনি যদি রেগুলার ইউজার হন এবং প্রধানত ই-মেইল চেক, চ্যাটিং এবং সোশাল মিডিয়া ব্রাউজিং করাই হয় আপনার উদ্দেশ্য তাহলে ৫ থেকে ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি বা ফুল এইচডি ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোনই আপনার জন্য যথাযথ হবে।

৫. স্টোরেজ: ১৬জিবি/৩২জিবি/৬৪জিবি বা আরো বেশি স্টোরেজযুক্ত স্মার্টফোনের পুরোটাই খালি থাকে না। বরং আগে থেকেই এতে যে ওএস এবং অ্যাপস ইনস্টল করা থাকে তাতেই বিশাল অংশ ভরে যায়। আপনি যদি আপনার ফোনে স্বল্প সংখ্যক অ্যাপস রাখতে চান তাহলে ৩২জিবি স্টোরেজযুক্ত স্মার্টফোন কিনতে পারেন।

আর যারা একটু বেশি সংখ্যক অ্যাপস রাখতে চান তাদের জন্য উচিত হবে ৬৪জিবি বা ১২৮জিবি স্টোরেজ সুবিধা সম্পন্ন স্মার্টফোন কেনা। তবে আপনি মাইক্রোএসডি কার্ড লাগানো যায় এমন ১৬জিবির মডেলও কিনতে পারেন।

৬. ক্যামেরা: মেগাপিক্সেলের সংখ্যা বেশি হলেই যে স্মার্টফোনের ক্যামেরা ভালো হবে এমনটা নয়। এ ক্ষেত্রে ক্যামেরার অ্যাপারচার, আইএসও লেভেল, পিক্সেল সাইজ, অটোফাকাস এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যও গুরুত্বপূর্ণ। একটি ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা একটি ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা থেকে ভালো হবে এমন কোনো কথা নেই। ফ্রন্ট ক্যামেরার বেলায়ও একই কথা।

পিক্সেলের সংখ্যা বেশি হওয়ার মানে হলো ছবির আকার বড় হবে। যে ছবি ছোট স্ক্রিনের আরো বেশি স্পষ্ট দেখা যাবে। আপনি একজন আবেগী ফটোগ্রাফার হন তাহলে আপনার জন্য দরকার ১৬ বা ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যার সেন্সরটি হবে এফ/২.০ এর নিচে বা আরো কম যাতে দ্রুত গতিতে শট নেওয়া যায়। আর শখের ফটোগ্রাফির জন্য দরকার ৮ মেগাপিক্সেল বা ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। যার সেন্সরটি হবে এফ/২.০ থেকে এফ/২.২ অ্যাপারচারের।

৭. সিকিউরিটি/এক্সট্রা ফিচার: আমরা যেহেতু স্মার্টফোনে অনেক ব্যক্তিগত এবং গোপনীয় জিনিসি রাখি সেহেতু অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদানকারী ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিস সেন্সরযুক্ত স্মার্টফোন কেনাই ভালো। এখন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার স্মার্টফোনেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর থাকে। তবে আইরিস স্ক্যানারযুক্ত স্মার্টফোনের সংখ্যা একটু কমই আছে।

৮. অডিও/স্পিকার: ভারি ভিডিও স্ট্রিমিং বা ভিডিও কনফারেন্সের জন্য শক্তিশালী স্পিকার এবং অডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে। আপনি চলতে চলতেই বিনোদন চান তাহলে ফ্রন্টফেসিং স্পিকারযুক্ত স্মার্টফোন কিনুন। এতে এমনকি ল্যান্ডস্কেপ মোডেও পরিষ্কার আওয়াজ শোনা যাবে।

আর আপনার যদি ভিডিও স্ট্রিমিং বা ভিডিও কনফারেন্স খুব একটা দরকার না হয় তাহলে একটি রেগুলার হ্যান্ডসেটই যথেষ্ট। যার তলার দিকে থাকবে স্পিকার। পেছনে স্পিকারযুক্ত ফোনও চলবে।

৯. হেডফোন জ্যাক/ইউএসবি পোর্ট: মাইক্রো-ইউএসবি এবং ইউএসবি টাইপ-সি এই দুটোই বেশিই দেখা যায় স্মার্টফোনে। তবে ইউএসবি টাইপ-সি বেশি ভালো হবে। কেননা এটা টেকসই।

বিডি-প্রতিদিন/ ০৯ নভেম্বর, ২০১৭/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
সর্বশেষ খবর
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

এই মাত্র | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে