শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, মঙ্গলবার, ০৮ জুন, ২০২১

মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠাচ্ছে নাসা: এই গবেষণার উদ্দেশ্য কী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠাচ্ছে নাসা: এই গবেষণার উদ্দেশ্য কী

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা একশরও বেশি বেবি স্কুইড এবং পাঁচ হাজারের মতো একটি আণুবীক্ষণিক প্রাণী আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠাতে যাচ্ছে।

স্পেস এক্সের ফ্যালকন নাইন রকেটে করে ১০ই জুন, বৃহস্পতিবার আরো কিছু যন্ত্রপাতির সঙ্গে তাদের মহাকাশে পাঠানো হবে।

নাসার বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, মহাকাশ অভিযানের সময় নভোচারীদের দেহে কী ধরনের প্রভাব পড়ে- এই পরীক্ষার মাধ্যমে সেটা জানা সম্ভব হবে। তারা বলছেন, জীবাণুর সঙ্গে প্রাণীর সম্পর্ক বুঝতেও এই গবেষণা সাহায্য করবে।

নাসা বলছে, দীর্ঘ মেয়াদী অভিযানের সময় নভোচারীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার এই গবেষণা থেকে এবিষয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পেরে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাকাশে অভিযানের সময় নভোচারীদের দেহে যে ধরনের পরিবর্তন ঘটে সেটা দীর্ঘ দিনের উদ্বেগের বিষয়। তারা বলছেন, একজন নভোচারী ছয় মাস মহাকাশে থাকলে তার শরীরে যতো পেশি আছে তার ৪০ শতাংশই ক্ষয় হয়ে যায়।

নাসার একজন বিজ্ঞানী জেমি ফস্টার, যিনি এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত, তিনি বলছেন, মানুষ ও পশুপাখির পরিপাকতন্ত্র এবং রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা বিভিন্ন অণুজীবের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু মহাকাশে যাওয়ার পর মানবদেহে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে সেবিষয়ে আমাদের পুরো ধারণা নেই। মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠানোর এই মিশন থেকে সেবিষয়ে জানা যাবে।

উদ্দেশ্য কী

নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বিবিসিকে বলেছেন, মহাকাশে মানুষের যাওয়া বা সেখানে থাকার ব্যাপারে এই গবেষণা সাহায্য করবে।

তিনি বলেন, "আমরা এখন শুনি যে মানুষকে চাঁদে পাঠানো হবে, মঙ্গলে পাঠানো হবে। কিন্তু মানুষের যে শরীর ও মন সেটা মহাকাশে থাকার মতো নয়।"

"যেখানে মাধ্যাকর্ষণ নেই সেখানে শরীরের হাড় থেকে ক্যালসিয়ামের ক্ষয় হয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। মানুষের খাবার হজম করার প্রক্রিয়ায় অনেক ছোটখাটো ব্যাকটেরিয়া জীবাণু থাকে যাদের কারণে আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করে। এরকম আরো অনেক কিছু ঘটে যা আমরা এখনও জানি না।"

তিনি বলেন, স্কুইডের হজম করার যে প্রক্রিয়া সেখানে ব্যাকটেরিয়া কী ধরনের ভূমিকা রাখছে এই মিশনে সেটা জানা যাবে।

মানবদেহে মহাকাশের প্রভাব

আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে তো বহু বছর ধরেই নভোচারীরা যাওয়া আসা করছেন। বেশ কিছুটা সময় ধরে সেখানে বসবাসও করছেন। দেখা গেছে একটা দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকার ফলে তাদের শরীরে নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটছে।

অভিযান শেষ করে নভোচারীরা যখন পৃথিবীতে নেমে আসেন তখনই তাদের সংবাদ সম্মেলন করতে দেখা যায় না। তখনই তারা হাঁটাহাঁটি করেন না। কারণ মহাকাশ থেকে নেমে আসার পর পরই পেশি ব্যবহারে তাদের কিছু সমস্যা দেখা দেয়।

অনেক নভোচারী তাদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে পৃথিবীতে ফিরে আসার পর তাদের পেশি ঠিক আগের মতো করে তুলতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়েছে।

"চোখেরও সমস্যা হয়। চোখের জল যে প্রেশারে থাকে মহাকাশে তো সেটা থাকে না," বলেন মি. ঘোষ।

মহাকাশে কেন আলাদা

মানুষের দেহে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা এবং পরিপাকতন্ত্র পৃথিবীতে যেভাবে কাজ করে সেগুলো মহাকাশে ঠিক একইভাবে কাজ করে না।

একই মানুষের দেহ পৃথিবী ও মহাকাশে দু'রকম কেন- এই প্রশ্নের জবাবে নাসার বিজ্ঞানী অমিতাভ ঘোষ বলেন, চাপ এবং মাধ্যাকর্ষণের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে মানুষের শরীরে।

"পৃথিবীতে যখন হাত ধুচ্ছি, কল ছেড়ে দিলে জল হাতে পড়ছে। কিন্তু মহাকাশে সেটা হবে না। আপনি যে এক ঘর থেকে হেঁটে অনায়াসে আরেক ঘরে চলে যাচ্ছেন, মহাকাশে এটা সম্ভব নয়। এমনকি আমরা বাথরুমে গিয়ে যে কাজটা করছি সেই কাজটা করাও কঠিন। ফলে মহাকাশে যাওয়ার আগে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হয়।"

কেন স্কুইড ও টারডিগ্রেড

পৃথিবীতে লাখ লাখ প্রজাতির প্রাণী আছে। এসবের মধ্য থেকে সামুদ্রিক প্রাণী বেবি স্কুইড ও আণুবীক্ষণিক প্রাণী টারডিগ্রেডকে কেন বাছাই করা হলো মহাকাশে পাঠানোর জন্য?

বিজ্ঞানীরা বলছেন, স্কুইডের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার সঙ্গে মানুষের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার মিল রয়েছে। এছাড়াও যে পাঁচ হাজার টারডিগ্রেড পাঠানো হচ্ছে সেগুলো এতোই ক্ষুদ্র যে খালি চোখে দেখা না গেলেও তারা চরম আবহাওয়ার পরিস্থিতিতে অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে বেশি সময় বেঁচে থাকতে পারে।

ঘোষ বলেন, "জীববিজ্ঞানে এরকম নমুনা নিয়েই গবেষণা করা হয়। কেন কোনো একটা বিশেষ প্রাণীকে নমুনা হিসেবে বেছে নেওয়া হয় এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে- এই প্রাণীটির মাধ্যমেই হয়তো সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাওয়ার সম্ভাবনা আছে সেকারণে।"

ফ্রুট ফ্লাই এবং ইঁদুরের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই দুটো প্রাণীর ওপর অনেক বেশি পরীক্ষা হয়। "কারণ এদের মাধ্যমেই সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন।"

"আবার সেরকম নাও হতে পারে। কিন্তু কোনো একটা জায়গায় তো গবেষণাটা শুরু করতে হবে," বলেন তিনি।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাকাশের মতো পরিবেশে টারডিগ্রেড কীভাবে বেঁচে থাকে এবং প্রজনন ঘটায় এই পরীক্ষা থেকে সেবিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে।

পৃথিবীতেও কাজে লাগবে?

মহাকাশে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব নিয়ে এই গবেষণায় পাওয়া তথ্য কি পৃথিবীতে মানুষের স্বাস্থ্য চিকিৎসায়ও কাজে লাগতে পারে?

বিজ্ঞানীরা বলছেন, শুধু নভোচারীদের জন্য নয়, এই পৃথিবীতে মানুষের মাসকুলার ডিস্ট্রফি বা পেশি সংক্রান্ত সমস্যার চিকিৎসাতেও এই স্কুইড মিশন থেকে পাওয়া তথ্য কাজে আসতে পারে।

মাসকুলার ডিস্ট্রফি এক ধরনের জেনেটিক রোগ। এর ফলে ধীরে ধীরে পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে।

নাসার বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বলেন, "বিজ্ঞানের বেশিরভাগ গবেষণাতেই কী পাওয়া যাবে সেটা আগে থেকে জানা যায় না। এবং এভাবেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে।"

"ক্যান্সারের সেল হচ্ছে টিস্যুর একটি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। সেই টিস্যু যদি আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানেও কি ঠিক একইভাবে এর বৃদ্ধি ঘটবে? এরকম গবেষণা থেকে কী ফল পাওয়া যাবে কে জানে!"

"কিন্তু কোনো বিশেষ পরিবেশে গেলে একটা অসুখ ভাল হয়ে যায় এমনও তো হতে পারে," বলেন নাসার বিজ্ঞানী অমিতাভ ঘোষ। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
সর্বশেষ খবর
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ