শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, মঙ্গলবার, ০৮ জুন, ২০২১

মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠাচ্ছে নাসা: এই গবেষণার উদ্দেশ্য কী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠাচ্ছে নাসা: এই গবেষণার উদ্দেশ্য কী

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা একশরও বেশি বেবি স্কুইড এবং পাঁচ হাজারের মতো একটি আণুবীক্ষণিক প্রাণী আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠাতে যাচ্ছে।

স্পেস এক্সের ফ্যালকন নাইন রকেটে করে ১০ই জুন, বৃহস্পতিবার আরো কিছু যন্ত্রপাতির সঙ্গে তাদের মহাকাশে পাঠানো হবে।

নাসার বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, মহাকাশ অভিযানের সময় নভোচারীদের দেহে কী ধরনের প্রভাব পড়ে- এই পরীক্ষার মাধ্যমে সেটা জানা সম্ভব হবে। তারা বলছেন, জীবাণুর সঙ্গে প্রাণীর সম্পর্ক বুঝতেও এই গবেষণা সাহায্য করবে।

নাসা বলছে, দীর্ঘ মেয়াদী অভিযানের সময় নভোচারীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার এই গবেষণা থেকে এবিষয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পেরে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাকাশে অভিযানের সময় নভোচারীদের দেহে যে ধরনের পরিবর্তন ঘটে সেটা দীর্ঘ দিনের উদ্বেগের বিষয়। তারা বলছেন, একজন নভোচারী ছয় মাস মহাকাশে থাকলে তার শরীরে যতো পেশি আছে তার ৪০ শতাংশই ক্ষয় হয়ে যায়।

নাসার একজন বিজ্ঞানী জেমি ফস্টার, যিনি এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত, তিনি বলছেন, মানুষ ও পশুপাখির পরিপাকতন্ত্র এবং রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা বিভিন্ন অণুজীবের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু মহাকাশে যাওয়ার পর মানবদেহে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে সেবিষয়ে আমাদের পুরো ধারণা নেই। মহাকাশে সামুদ্রিক প্রাণী স্কুইড পাঠানোর এই মিশন থেকে সেবিষয়ে জানা যাবে।

উদ্দেশ্য কী

নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বিবিসিকে বলেছেন, মহাকাশে মানুষের যাওয়া বা সেখানে থাকার ব্যাপারে এই গবেষণা সাহায্য করবে।

তিনি বলেন, "আমরা এখন শুনি যে মানুষকে চাঁদে পাঠানো হবে, মঙ্গলে পাঠানো হবে। কিন্তু মানুষের যে শরীর ও মন সেটা মহাকাশে থাকার মতো নয়।"

"যেখানে মাধ্যাকর্ষণ নেই সেখানে শরীরের হাড় থেকে ক্যালসিয়ামের ক্ষয় হয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। মানুষের খাবার হজম করার প্রক্রিয়ায় অনেক ছোটখাটো ব্যাকটেরিয়া জীবাণু থাকে যাদের কারণে আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করে। এরকম আরো অনেক কিছু ঘটে যা আমরা এখনও জানি না।"

তিনি বলেন, স্কুইডের হজম করার যে প্রক্রিয়া সেখানে ব্যাকটেরিয়া কী ধরনের ভূমিকা রাখছে এই মিশনে সেটা জানা যাবে।

মানবদেহে মহাকাশের প্রভাব

আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে তো বহু বছর ধরেই নভোচারীরা যাওয়া আসা করছেন। বেশ কিছুটা সময় ধরে সেখানে বসবাসও করছেন। দেখা গেছে একটা দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকার ফলে তাদের শরীরে নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটছে।

অভিযান শেষ করে নভোচারীরা যখন পৃথিবীতে নেমে আসেন তখনই তাদের সংবাদ সম্মেলন করতে দেখা যায় না। তখনই তারা হাঁটাহাঁটি করেন না। কারণ মহাকাশ থেকে নেমে আসার পর পরই পেশি ব্যবহারে তাদের কিছু সমস্যা দেখা দেয়।

অনেক নভোচারী তাদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে পৃথিবীতে ফিরে আসার পর তাদের পেশি ঠিক আগের মতো করে তুলতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়েছে।

"চোখেরও সমস্যা হয়। চোখের জল যে প্রেশারে থাকে মহাকাশে তো সেটা থাকে না," বলেন মি. ঘোষ।

মহাকাশে কেন আলাদা

মানুষের দেহে রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা এবং পরিপাকতন্ত্র পৃথিবীতে যেভাবে কাজ করে সেগুলো মহাকাশে ঠিক একইভাবে কাজ করে না।

একই মানুষের দেহ পৃথিবী ও মহাকাশে দু'রকম কেন- এই প্রশ্নের জবাবে নাসার বিজ্ঞানী অমিতাভ ঘোষ বলেন, চাপ এবং মাধ্যাকর্ষণের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে মানুষের শরীরে।

"পৃথিবীতে যখন হাত ধুচ্ছি, কল ছেড়ে দিলে জল হাতে পড়ছে। কিন্তু মহাকাশে সেটা হবে না। আপনি যে এক ঘর থেকে হেঁটে অনায়াসে আরেক ঘরে চলে যাচ্ছেন, মহাকাশে এটা সম্ভব নয়। এমনকি আমরা বাথরুমে গিয়ে যে কাজটা করছি সেই কাজটা করাও কঠিন। ফলে মহাকাশে যাওয়ার আগে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হয়।"

কেন স্কুইড ও টারডিগ্রেড

পৃথিবীতে লাখ লাখ প্রজাতির প্রাণী আছে। এসবের মধ্য থেকে সামুদ্রিক প্রাণী বেবি স্কুইড ও আণুবীক্ষণিক প্রাণী টারডিগ্রেডকে কেন বাছাই করা হলো মহাকাশে পাঠানোর জন্য?

বিজ্ঞানীরা বলছেন, স্কুইডের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার সঙ্গে মানুষের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার মিল রয়েছে। এছাড়াও যে পাঁচ হাজার টারডিগ্রেড পাঠানো হচ্ছে সেগুলো এতোই ক্ষুদ্র যে খালি চোখে দেখা না গেলেও তারা চরম আবহাওয়ার পরিস্থিতিতে অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে বেশি সময় বেঁচে থাকতে পারে।

ঘোষ বলেন, "জীববিজ্ঞানে এরকম নমুনা নিয়েই গবেষণা করা হয়। কেন কোনো একটা বিশেষ প্রাণীকে নমুনা হিসেবে বেছে নেওয়া হয় এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে- এই প্রাণীটির মাধ্যমেই হয়তো সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাওয়ার সম্ভাবনা আছে সেকারণে।"

ফ্রুট ফ্লাই এবং ইঁদুরের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই দুটো প্রাণীর ওপর অনেক বেশি পরীক্ষা হয়। "কারণ এদের মাধ্যমেই সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন।"

"আবার সেরকম নাও হতে পারে। কিন্তু কোনো একটা জায়গায় তো গবেষণাটা শুরু করতে হবে," বলেন তিনি।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাকাশের মতো পরিবেশে টারডিগ্রেড কীভাবে বেঁচে থাকে এবং প্রজনন ঘটায় এই পরীক্ষা থেকে সেবিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে।

পৃথিবীতেও কাজে লাগবে?

মহাকাশে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব নিয়ে এই গবেষণায় পাওয়া তথ্য কি পৃথিবীতে মানুষের স্বাস্থ্য চিকিৎসায়ও কাজে লাগতে পারে?

বিজ্ঞানীরা বলছেন, শুধু নভোচারীদের জন্য নয়, এই পৃথিবীতে মানুষের মাসকুলার ডিস্ট্রফি বা পেশি সংক্রান্ত সমস্যার চিকিৎসাতেও এই স্কুইড মিশন থেকে পাওয়া তথ্য কাজে আসতে পারে।

মাসকুলার ডিস্ট্রফি এক ধরনের জেনেটিক রোগ। এর ফলে ধীরে ধীরে পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে।

নাসার বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বলেন, "বিজ্ঞানের বেশিরভাগ গবেষণাতেই কী পাওয়া যাবে সেটা আগে থেকে জানা যায় না। এবং এভাবেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে।"

"ক্যান্সারের সেল হচ্ছে টিস্যুর একটি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। সেই টিস্যু যদি আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানেও কি ঠিক একইভাবে এর বৃদ্ধি ঘটবে? এরকম গবেষণা থেকে কী ফল পাওয়া যাবে কে জানে!"

"কিন্তু কোনো বিশেষ পরিবেশে গেলে একটা অসুখ ভাল হয়ে যায় এমনও তো হতে পারে," বলেন নাসার বিজ্ঞানী অমিতাভ ঘোষ। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
সর্বশেষ খবর
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি
বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

বাবার ভালোবাসা
বাবার ভালোবাসা

ডাংগুলি

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আষাঢ়
আষাঢ়

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

বর্ষা আমার নাম
বর্ষা আমার নাম

ডাংগুলি

সোনালি রাজহাঁস...
সোনালি রাজহাঁস...

ডাংগুলি