শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৯, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল

নজরুল মৃধা, রংপুর
অনলাইন ভার্সন
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল

ঈদকে সামনে রেখে রংপুর বিভাগের প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ ঘিরে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। প্রতি বছর তাজহাট জমিদার বাড়ি এবং দিনাজপুরের কান্তজীউ মন্দিরে ২০ লাখের বেশি দর্শক ভিড় জমাচ্ছেন। এতে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদকে ঘিরে সরকারের রাজস্ব রাড়ছে। এর মধ্যে অন্যতম রংপুর নগরীর তাজহাট জমিদার বাড়ি। এবারের ঈদে সরকারি ছুটি ৯ দিন থাকলেও তাজহাট জমিদার বাড়ির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি নেই। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য ঈদের দিন এবং এর পরের দিনও দায়িত্ব পালন করবেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এবার আশা করা হচ্ছে ঈদের ছুটিতে ৫০ হাজারের বেশি দর্শনার্থীর সমাগম হবে। এলক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

রংপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি ১৯৯৫ সালে এ ভবনটিকে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ হিসেবে গণ্য করা হয়। ২০০২ সালে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়। এর নাম রাখা হয় রংপুর জাদুঘর। বর্তমানে এটি ১৬ দশমিক ৬ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। এই জাদুঘরে তিনশ’র বেশি মূল্যবান নির্দশন রয়েছে। প্রতিদিন এখানে দেশি ও বিদেশি পর্যটকরা এই বাড়ির সৌন্দর্য দর্শনে আসেন।  

এই জমিদার বাড়ির ইতিহাস সম্পর্কে যেটুকু জানা গেছে তা হল, তাজহাট জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠা করেন মান্নালাল রায়। তিনি ভারতের পাঞ্জাব থেকে এসেছিলেন। পেশায় ছিলেন স্বর্ণকার। স্বর্ণখচিত টুপি বা তাজ নির্মাণ করায় এই অঞ্চলের নাম তাজহাট হয়েছে। জাতিতে ক্ষত্রিয় হলেও তার শিখ ধর্মের প্রতি দুর্বলতা ছিল। মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সাথে শিখদের সংঘাতের সময় স্বর্ণ ব্যবসায়ী মান্নালাল পাঞ্জাব থেকে পালিয়ে রংপুরের মাহিগঞ্জে বসতি স্থাপন করেন। মাহিগঞ্জে তিনি হীরা মনি মুক্তা খচিত টুপি (তাজ) বিক্রি করতেন। আর এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয় তার জমিদারি। রংপুর শহর থেকে পূর্ব দিকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থান এই জমিদার বাড়ির। ১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে পরে বাড়িটি নতুন করে তৈরি করা হয়। ৫৬ একর এলাকাজুড়ে এই কমপ্লেক্সটি। পূর্বমুখী দোতলা এই জমিদার বাড়িটির সামনের দিকে প্রায় ৭৭ মিটার দৈর্ঘ্য। বাড়ির সামনের দিকে রয়েছে বড় একটি দরদালান। এই দরদালানে ওঠার জন্য শ্বেতপাথরে আবৃত রয়েছে দৃষ্টি নন্দন সিঁড়ি। বাড়ির ছাদের মূল অংশে আট কোনা পিলারের ওপর অবস্থিত রেঁনেসা গম্বুজ। এই গম্বুজের বৈশিষ্ট হলো এটি আংশিকভাবে সরু পিলারের ওপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রাসাদের গৃহমুখের দুই প্রান্তে অষ্টাভুজাকৃতির বাইরে বেরিয়ের যাওয়ার অংশ রয়েছে। প্রাসাদটির গাড়ি বারান্দা প্রায় ১০ মিটিার দীর্ঘ। গাড়ি বারান্দার ওপরে যে ঝুল বারান্দা রয়েছে তার ছাদ চারটি পিলারের ওপর অবস্থিত।  

এই প্রাসাদের দুই প্রান্তের বারান্দাতেও ত্রিকোণাকৃতির ছাদ রয়েছে। প্রাসাদের ভূমি নকশা অনেকটা ইংরেজি ট এর মতন। প্রাসাদে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে চোখ পড়ে ১৪ /১৯ মিটার বিাশাল হলঘর। হল ঘরের দুই দিকে একটি করে ঘর রয়েছে। প্রাসাদটির ভেতর ৩ মিটার প্রসস্ত একটি টানা বারান্দা রয়েছে। প্রধান ব্লকের উত্তর দিকে দোতলায় বিশাল একটি কাঠের সিঁড়ি রয়েছে। পুরো ভবনে মোট ২২টি ঘর রয়েছে। গোপাল লাল রায় জমিদারি দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বর্তমান ভবনটির নির্মাণ কাজ করেন। ১৯১৭ সালে ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ইতালি থেকে আমদানিকৃত শ্বেতপাথর দিয়ে তৈরি করা হয় বাড়ির সন্মুখভাগের সিঁড়ি। ভবনের সামনে মার্বেল পাথরের সুদৃশ্য একটি ফোয়ারা আজো বিদ্যমান। 

এই জমিদার বংশের মধ্যে জনপ্রিয় জমিদার ছিলেন গিরিধারি লাল রায়। ১৮৭৯ সালে তার মৃত্যু হলে তার ছেলে গোবিন্দ লাল রায় জমিদারি লাভ করেন। গোবিন্দলাল রায় প্রজাহিতৈষী ও দানশীলতার জন্য ১৮৮৮ সালে বৃটিশ সরকার কর্তৃক রাজা, ১৮৯২ সালে রাজা বাহাদুর ও ১৮৯৬ সালে মহারাজা উপাধিতে ভূষিত হন। 

এই সময়টিই ছিল তাজহাট জমিদারদের সোনালি অধ্যায়। ১৮৯৭ সালে তার মৃত্যু হলে তার ছেলে গোপাল লাল রায় জমিদার নিযুক্ত হন। তিনি ছিলেন এই বংশের শেষ জমিদার। তিনিও ১৯১২ সালে রাজা ও ১৯১৮ সালে রাজাবাহাদুর উপাধিতে ভূষিত হন। ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে কুমার গোপাল রায়ের বংশধররা ভারতে চলে যান। তাদের আর এদেশে ফিরে আশা হয়নি। ১৯৫২ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার পর জমিদার বাড়িটি চলে যায় কৃষি বিভাগের অধীনে। এখানে গড়ে উঠে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই জমিদার বাড়ির অনেক মূল্যবান সম্পদ খোয়া যায়। ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বেঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। 

এদিকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রংপুর ও রাজশাহী  বিভাগীয় আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রংপুর  এবং রাজশাহী বিভাগে ২৬০ টি প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ রয়েছে। রংপুরে  তাজহাট জমিদার বাড়ি, লালবিবি মাজার, বেগম রোকেয়ার বসতভিটা, মিঠাপুকুর মসজিদ, দিনাজপুর জমিদার বাড়ি, কান্তজীউ মন্দির, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের বিরাট রাজার ঢিবি, পঞ্চগড়ের খালপাড়া প্রাচীন টিবি, মর্কদম গড় , ভিতরগড় আবেষ্টনী দেওয়াল, দেবিগঞ্জের গোলকধাম মন্দির, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, রাজা টংকনাথ চৌধুরীর বাড়ি, লালমনিরহাটের নিদারিয়া মসজিদ, নীলফামারী বড় মসজিদ, কুড়িগ্রাম সদর রকাটাদুয়ার/বাগদুয়ার প্রভৃতি রয়েছে। 

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় কার্যাললের আঞ্চলিক এ.কে.এম. সাইফুর রহমান বলেন, রংপুরের তাজহাট জমিমদার বাড়িতে ঈদকে ঘিরে ৪০/৫০ হাজার দর্শনার্থী আসার সম্ভবনা রয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব সম্পদকে ঘিরে উত্তরাঞ্চলে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভবনা রয়েছে।  


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার
কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই
বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা