শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

ফুটওভার ব্রিজ ঢেকে আছে ব্যানার পোস্টারে। ফুটওভার ব্রিজের নিচে ময়লার স্তূপ। সিঁড়িতে ধুলার স্তর জমে আছে, হাতলে ধুলা। ফুটওভার ব্রিজের ওপরে পলিথিন, বাদামের খোসা, পানির বোতল ছড়ানো-ছিটানো। প্রস্রাবের দুর্গন্ধে নাক চেপে পার হচ্ছেন মানুষ। এ অবস্থা রাজধানীর শুক্রাবাদ ফুটওভার ব্রিজের।

এই এলাকায় আছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, বিপণিবিতান। গত শনিবার রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত একটি এলাকার ফুটওভার ব্রিজের চিত্র ছিল এটি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সামিরা ইয়াসমিন বলেন, ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে পার হয়ে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতে হয়। ফুটওভার ব্রিজে অনেক সময় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। রাত বাড়লে বখাটেদের আড্ডাস্থলে পরিণত হয় ফুটওভার ব্রিজ। তখন বাধ্য হয়ে রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয়। শুধু এই ফুটওভার ব্রিজ নয় রাজধানীর বেশকিছু ফুটওভারব্রিজ অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। অনেক জায়গাই চলে গেছে হকার আর ভাসমান মানুষের দখলে। তাদের ফাঁক গলে যাতায়াত করতে হয় মানুষকে। আবার অনেক জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ পরিচ্ছন্ন থাকলেও মানুষ রাস্তা দিয়ে দৌড়ে পার হয়। অনেকের এটা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে পথচারীদের বাধ্য করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। কিন্তু তাতেও কাজ হচ্ছে না। অনেক জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তা দিয়ে পার হতে হয় মানুষকে।

নীলক্ষেত থেকে সাইয়েন্সল্যাব পর্যন্ত তিনটি ফুটওভার ব্রিজ রয়েছে। সাধারণত সেগুলো কেউ ব্যবহার করে না। কারণ, সেসব ফুটওভার ব্রিজ স্বাচ্ছন্দ্যে পারাপারের কোনো উপায় নেই। বিভিন্ন পণ্যের হকাররা সেসব ফুটওভার ব্রিজ দখল করে দিনভর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। হকারদের সবচেয়ে বেশি উপদ্রব নিউমার্কেট ফুটওভার ব্রিজে। গতকাল দেখা যায়, ফুটওভার ব্রিজে ১২ জন হকার বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করছেন। ফুটওভার ব্রিজে পলিথিন বিছিয়ে চুড়ি, ক্লিপ, ব্যাগ বিক্রি করছেন সিরাজ আলী। তার পাশে আরেকজন বিক্রি করছেন স্টিলের বিভিন্ন সামগ্রী। শার্ট, প্যান্ট, টি-শার্ট কী নেই ফুটওভার ব্রিজের হকারদের কাছে। তাদের হাঁকডাকে পথচারীরা থেমে থেমে বিভিন্ন পণ্য কিনতে থামছেন। এতে জটলা তৈরি হচ্ছে ফুটওভার ব্রিজে। ধাক্কাধাক্কি করে পার হচ্ছেন অনেকে। মুখে মাস্ক নেই ক্রেতা-বিক্রেতা কারোরই। নিউমার্কেটে কেনাকাটা করতে এসেছিলেন কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা রাইসা বেগম। চার বছরের মেয়েকে কোলে নিয়ে ফুটওভার ব্রিজ পার হতে বিপাকে পড়েন তিনি। রাইসা বেগম বলেন, নিউমার্কেটে কেনাকাটা সেরে এখন হকার্স মার্কেটে যাব শাড়ি কিনতে। মেয়েকে কোলে নিয়ে ব্যাগ হাতে এত উঁচুতে ফুটওভার ব্রিজে ওঠায় কঠিন। তার মধ্যে হকারদের দৌরাত্ম্যে হাঁটার মতো পরিস্থিতি নেই। এর মধ্যে টাকার ব্যাগ, মোবাইল খোয়া যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। পৃথিবীর উন্নত দেশে জেব্রা ক্রসিং দিয়ে রাস্তা পার হতে দেখা যায়। কিন্তু আমাদের দেশে প্রচুর অর্থ খরচ করে ফুটওভার ব্রিজ বানানো হয়। তারও এ রকম বেহাল অবস্থা।

রাজধানীর ব্যস্ত বেশ কিছু জায়গায় উন্নয়ন কাজ করতে গিয়ে সরিয়ে ফেলা হয়েছে ফুটওভার ব্রিজ। ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হচ্ছে যাত্রীদের। কারওয়ান বাজার রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ততম সড়ক। মেট্রোরেলের কাজের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আন্ডারপাস এবং সরিয়ে ফেলা হয়েছে ফুটওভার ব্রিজ। গোলচত্বরে চারদিক থেকে ছুটে আসা গাড়ির সামনে দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছেন মানুষ। একই অবস্থা উত্তর বাড্ডা থেকে রামপুরা পর্যন্ত সড়কে। এই সড়কের লিংক রোড এলাকায় তিন দিক থেকে আসা গাড়ির মধ্যে দৌড়ে পার হতে দেখা যায় লোকজনকে। ফুটওভার ব্রিজ না থাকায় বাস, প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল হাতের ইশারায় থামিয়ে দল বেঁধে পার হচ্ছেন মানুষ। একই অবস্থা মেরুল বাড্ডা এলাকাতেও। রামপুরা ইউলুপ থেকে নেমে আসা গাড়ি এবং হাতিরঝিল থেকে আসা দ্রুত গতির গাড়ি ছুটে চলে বাড্ডার দিকে। আর বাড্ডা থেকে রামপুরা ব্রিজের দিকে গাড়ির গতিও বেশি থাকে। এর মধ্যে দুই দিকের গাড়িতে রাস্তা পার হতে যানজটের জন্য অপেক্ষা করতে হয় মানুষকে। যানজটে গাড়ির গতি ধীর হলে রাস্তা পার হয় মানুষ। অনেকে দ্রুত গতির গাড়ির সামনে হাত উঁচিয়ে দৌড়ে পার হন। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা। প্রতিদিন রাস্তা পার হয়ে হাতিরঝিল গিয়ে চক্রাকার বাস ধরেন হালিম উদ্দিন। তিনি বলেন, আমি ফুটওভার ব্রিজ ছাড়া রাস্তা পার হই না। গাড়ির সামনে দৌড়ে রাস্তা পার হতে ভীষণ ভয় পাই। কিন্তু না চাইলেও এই কাজটিই আমাকে প্রতিদিন করতে হয়। এই পুরো এলাকায় রাস্তা পার হওয়ার জন্য কোনো ফুটওভার ব্রিজ নেই। এখানে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে সে দায় কে নেবে?

এ ব্যাপারে নগরবিশ্লেষক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, রাস্তা পার হতে জেব্রাক্রসিং সবচেয়ে স্মার্ট পদ্ধতি। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় জেব্রাক্রসিং ব্যবহার না করে ফুটওভার ব্রিজ তৈরি করা হয়। বয়স্ক মানুষ, অসুস্থ ব্যক্তি, গর্ভবতী নারীদের ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করা কঠিন। আবার অনেক ফুটওভার ব্রিজ নোংরা ও অরক্ষিত। এমনিতেই আমাদের দেশে মানুষের রাস্তা দিয়ে দৌড়ে ঝুঁকি নিয়ে পার হওয়ার প্রবণতা বেশি। তার মধ্যে যারা ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করেন, এ ধরনের পরিস্থিতি তাদের অনুৎসাহিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
‘সাগর’ নামের পুকুরের ইতিকথা
‘সাগর’ নামের পুকুরের ইতিকথা
পার্কিং মানছেন না অটোরিকশা চালকরা
পার্কিং মানছেন না অটোরিকশা চালকরা
রাসিকের সেবায় ধস
রাসিকের সেবায় ধস
কোচিং সেন্টার ৪০০ লাইসেন্স ১২০টির
কোচিং সেন্টার ৪০০ লাইসেন্স ১২০টির
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
কমছে জলাশয় হুমকিতে পরিবেশ
কমছে জলাশয় হুমকিতে পরিবেশ
বাইকের দখলে নগর ভবনের সামনের সড়ক
বাইকের দখলে নগর ভবনের সামনের সড়ক
ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন বন্ধ
বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন বন্ধ
ফুটপাত নেই, হাঁটাচলা দায়
ফুটপাত নেই, হাঁটাচলা দায়
খানাখন্দে ক্ষতবিক্ষত নগর সড়ক
খানাখন্দে ক্ষতবিক্ষত নগর সড়ক
জ্বলে না সড়কবাতি
জ্বলে না সড়কবাতি
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

এই মাত্র | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম