শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১

ঘরের কোণে শখের পাখি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরের কোণে শখের পাখি

রাজধানীর করপোরেট চাকরিজীবী শফিকুর রহমান। পাখির প্রতি ভালোবাসা ছোটবেলা থেকেই। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও ২০১৪ সালে ইট-পাথরের রাজধানীর ফ্ল্যাট বাসায় কিনে আনেন ১০টি বাজরিগার পাখি। এরপর একে একে সংগ্রহ করেন অস্ট্রেলিয়ান গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল, নেদারল্যান্ডসের জেব্রা ফিঞ্চের মতো দামি পাখি। শখের বসে পাখি পালন করলেও প্রতি বছর এসব পাখির বাচ্চা থেকে এখন কিছু আয়ও হচ্ছে মিরপুর-১২ নম্বরের এই বাসিন্দার।

জায়গার তুলনায় বাড়তি পাখি বিক্রি করছেন ধানমন্ডির সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা আতিকুল ইসলামও। কিছু পরিচিতদের উপহার দিচ্ছেন। পাখির প্রতি আতিকুল ইসলামের মায়া জন্মায় ২০১৭ সালে প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া একটি বাজরিগার পাখির দেখাশোনা করতে গিয়ে। পরে তার জোড়া মেলাতে কিনে আনেন আরেকটি পাখি। ইউটিউব দেখে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে জানার চেষ্টা করেন পাখি সম্পর্কে। ঘরে আনেন আরও এক জোড়া বাজরিগার। প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া পাখিটি প্রথমবারেই ডিম দেয় ছয়টি, যার পাঁচটি থেকেই বাচ্চা হয়। বর্তমানে আতিকুল ইসলামের কাছে আছে ১৬টি বাজরিগার, তিনটি বড় কাকাতুয়া ও এক জোড়া বাচ্চা কাকাতুয়া।

শুধু শফিকুর রহমান বা আতিকুল ইসলাম নন, রাজধানীসহ সারা দেশে লাখো মানুষ এখন পালন করছেন নান্দনিক এসব দেশি-বিদেশি পাখি। কেউ শখের বসে, কেউ আবার শখ থেকে শুরু করে এখন বাণিজ্যিকভাবে পাখি উৎপাদন করছেন। মিউটেশন ঘটিয়ে তৈরি করছেন নতুন জাত। ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে বাজরিগার, ককাটিয়েল, লাভবার্ড, জাভা, রোজেলা, ফরপাস, ডায়মন্ড ডাভ, লাবাট্রি, বুড়ানি, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকদ অয়াসবিল, ম্যাকাও, লরি কিড, বিভিন্ন ধরনের ফিঞ্চসহ ২০-২৫ ধরনের দেশি-বিদেশি পাখি। ধরনভেদে এসব পাখির দাম প্রতি জোড়া ৪০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই মাসে লাখ টাকা আয় করছেন পাখি পালন করে। তেমনই এক পাখি ব্যবসায়ী দিনাজপুরের হিলির অনার্স পড়ুয়া ছাত্র রকি খান। ৬ বছর আগে শখের বসে দুই জোড়া বিদেশি পাখি পালন শুরু করেন। পরে শখ পরিণত হয় পেশায়। বর্তমানে রকির খামারে আছে প্রায় ১২ প্রজাতির বিদেশি পাখি। এবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের উন্নয়ন মেলায় পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার। হিলি বাজারে দিয়েছেন পাখির দোকান। শুধু বিদেশি পাখিই নয়, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার স্কুলশিক্ষক বিপ্লব কবুতর পালন করে মাসে আয় করছেন লক্ষাধিক টাকা। প্রায় ২১ বছর আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তিনি কিনেছিলেন চার জোড়া কবুতর। এখন তাঁর কাছে আছে দুই শতাধিক উন্নত জাতের কবুতর, যার মধ্যে কিছু জাতের দাম প্রতি জোড়া ৭-৮ হাজার টাকা।

মিরপুরের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর সংগ্রহে এখন ২০টি গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, দুইটি অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল ও দুইটি জেব্রা ফিঞ্চ রয়েছে। প্রথমে খাঁচায় পাখি পালন করলেও এখন পুরো বারান্দাটি ঘিরে ভিতরটা বাগানে পরিণত করেছেন। লাগিয়েছেন বিভিন্ন গাছ। সেখানেই ছাড়া থাকে পাখিগুলো। তাঁর মতে, জেনে-বুঝে পাখি পালন করতে পারলে এটা আয়ের একটা ভালো পথ হতে পারে। তবে তিনি ব্যবসার উদ্দেশে পালন করেন না। তাই কিছু বাচ্চা পরিচিতদের উপহার দেন, কিছু অনলাইনে বিক্রি করে দেন।

মগবাজার বাটার গলির ‘পাখাল ভাই পেট জোন’ এর স্বত্বাধিকারী আবদুল মাজেদ ধ্রুব বলেন, প্রতিদিন ১০/১২ জোড়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিক্রি করি। করোনাকালের পর এখন পাখির চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে পাখি পালনকে কাঠামোর মধ্যে আনতে সরকার গত বছর ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করে। সেখানে বাণিজ্যিকভাবে পাখি পালন, বিক্রি, আমদানি-রপ্তানি করতে লাইসেন্স গ্রহণসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন উল্লেখ করা হয়েছে। শৌখিন পাখি পালনকারীদের একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি না রাখতে বলা হয়েছে। আইন ভাঙলে রয়েছে জেল-জরিমানা। তবে বিধিমালাটি পাখি পালনকারীদের অনেকে এখনো জানেন না, আবার যাঁরা জানেন, তাঁরা চাইছেন এর সংশোধন। ধানমন্ডির আতিকুল ইসলাম বলেন, একটা বিধিমালা হয়েছে শুনেছি। একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি নাকি রাখা যাবে না। অথচ, ৫ জোড়া বাজরিগার পাখি ঠিকভাবে যত্ন করলে এক বছরেই ২০-৩০টি বাচ্চা হবে। সেগুলো কী করব? সেটা বিক্রি করতেও কি লাইসেন্স লাগবে? শফিকুর রহমান বলেন, পাখি পালনের মতো একটা ভালো উদ্যোগ নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু বিধিমালায় রাখা ঠিক হবে না। আমার পরিচিত অনেক তরুণকে দেখেছি, একসময় পাড়ার মোড়ে বসে আড্ডা দিত, মাদক নিত। এখন সে পাখি নিয়ে পড়ে থাকে। বিধিমালায় নানা অসঙ্গতি থাকায় পাখি পালনকারীদের সংগঠন এর বিরুদ্ধে রিট করেছিল। পরে আদালত এটা স্থগিত করে দেয়। বর্তমানে কি অবস্থা জানি না। তবে, সবচেয়ে জরুরি বিদেশ থেকে রোগাক্রান্ত ও বন্ধ্যা পাখি আমদানি প্রতিরোধ করা। এটা অনেক বেড়ে গেছে। এতে পাখি পালন খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া যেসব পাখি এখানেই প্রচুর উৎপাদন হচ্ছে, সেটা আমদানি কমানো উচিত। দেশের অনেক ব্রিডার এখন আন্তর্জাতিক মানের পাখির জাত উৎপাদন করছে, যা রপ্তানি করে আমরা ভালো আয় করতে পারি। অথচ, বিধিমালায় সাইটিস অ্যাপেন্ডিসভুক্ত প্রতিটি পাখি আমদানি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা আর রপ্তানি ফি ৪০০ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
খানাখন্দে সড়কে বাড়ছে ঝুঁকি
খানাখন্দে সড়কে বাড়ছে ঝুঁকি
মনোরেল দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের স্বপ্ন
মনোরেল দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের স্বপ্ন
ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি
টার্মিনালে যেতে নানা অজুহাত
টার্মিনালে যেতে নানা অজুহাত
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে