শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১

ঘরের কোণে শখের পাখি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরের কোণে শখের পাখি

রাজধানীর করপোরেট চাকরিজীবী শফিকুর রহমান। পাখির প্রতি ভালোবাসা ছোটবেলা থেকেই। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও ২০১৪ সালে ইট-পাথরের রাজধানীর ফ্ল্যাট বাসায় কিনে আনেন ১০টি বাজরিগার পাখি। এরপর একে একে সংগ্রহ করেন অস্ট্রেলিয়ান গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল, নেদারল্যান্ডসের জেব্রা ফিঞ্চের মতো দামি পাখি। শখের বসে পাখি পালন করলেও প্রতি বছর এসব পাখির বাচ্চা থেকে এখন কিছু আয়ও হচ্ছে মিরপুর-১২ নম্বরের এই বাসিন্দার।

জায়গার তুলনায় বাড়তি পাখি বিক্রি করছেন ধানমন্ডির সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা আতিকুল ইসলামও। কিছু পরিচিতদের উপহার দিচ্ছেন। পাখির প্রতি আতিকুল ইসলামের মায়া জন্মায় ২০১৭ সালে প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া একটি বাজরিগার পাখির দেখাশোনা করতে গিয়ে। পরে তার জোড়া মেলাতে কিনে আনেন আরেকটি পাখি। ইউটিউব দেখে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে জানার চেষ্টা করেন পাখি সম্পর্কে। ঘরে আনেন আরও এক জোড়া বাজরিগার। প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া পাখিটি প্রথমবারেই ডিম দেয় ছয়টি, যার পাঁচটি থেকেই বাচ্চা হয়। বর্তমানে আতিকুল ইসলামের কাছে আছে ১৬টি বাজরিগার, তিনটি বড় কাকাতুয়া ও এক জোড়া বাচ্চা কাকাতুয়া।

শুধু শফিকুর রহমান বা আতিকুল ইসলাম নন, রাজধানীসহ সারা দেশে লাখো মানুষ এখন পালন করছেন নান্দনিক এসব দেশি-বিদেশি পাখি। কেউ শখের বসে, কেউ আবার শখ থেকে শুরু করে এখন বাণিজ্যিকভাবে পাখি উৎপাদন করছেন। মিউটেশন ঘটিয়ে তৈরি করছেন নতুন জাত। ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে বাজরিগার, ককাটিয়েল, লাভবার্ড, জাভা, রোজেলা, ফরপাস, ডায়মন্ড ডাভ, লাবাট্রি, বুড়ানি, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকদ অয়াসবিল, ম্যাকাও, লরি কিড, বিভিন্ন ধরনের ফিঞ্চসহ ২০-২৫ ধরনের দেশি-বিদেশি পাখি। ধরনভেদে এসব পাখির দাম প্রতি জোড়া ৪০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই মাসে লাখ টাকা আয় করছেন পাখি পালন করে। তেমনই এক পাখি ব্যবসায়ী দিনাজপুরের হিলির অনার্স পড়ুয়া ছাত্র রকি খান। ৬ বছর আগে শখের বসে দুই জোড়া বিদেশি পাখি পালন শুরু করেন। পরে শখ পরিণত হয় পেশায়। বর্তমানে রকির খামারে আছে প্রায় ১২ প্রজাতির বিদেশি পাখি। এবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের উন্নয়ন মেলায় পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার। হিলি বাজারে দিয়েছেন পাখির দোকান। শুধু বিদেশি পাখিই নয়, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার স্কুলশিক্ষক বিপ্লব কবুতর পালন করে মাসে আয় করছেন লক্ষাধিক টাকা। প্রায় ২১ বছর আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তিনি কিনেছিলেন চার জোড়া কবুতর। এখন তাঁর কাছে আছে দুই শতাধিক উন্নত জাতের কবুতর, যার মধ্যে কিছু জাতের দাম প্রতি জোড়া ৭-৮ হাজার টাকা।

মিরপুরের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর সংগ্রহে এখন ২০টি গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, দুইটি অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল ও দুইটি জেব্রা ফিঞ্চ রয়েছে। প্রথমে খাঁচায় পাখি পালন করলেও এখন পুরো বারান্দাটি ঘিরে ভিতরটা বাগানে পরিণত করেছেন। লাগিয়েছেন বিভিন্ন গাছ। সেখানেই ছাড়া থাকে পাখিগুলো। তাঁর মতে, জেনে-বুঝে পাখি পালন করতে পারলে এটা আয়ের একটা ভালো পথ হতে পারে। তবে তিনি ব্যবসার উদ্দেশে পালন করেন না। তাই কিছু বাচ্চা পরিচিতদের উপহার দেন, কিছু অনলাইনে বিক্রি করে দেন।

মগবাজার বাটার গলির ‘পাখাল ভাই পেট জোন’ এর স্বত্বাধিকারী আবদুল মাজেদ ধ্রুব বলেন, প্রতিদিন ১০/১২ জোড়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিক্রি করি। করোনাকালের পর এখন পাখির চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে পাখি পালনকে কাঠামোর মধ্যে আনতে সরকার গত বছর ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করে। সেখানে বাণিজ্যিকভাবে পাখি পালন, বিক্রি, আমদানি-রপ্তানি করতে লাইসেন্স গ্রহণসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন উল্লেখ করা হয়েছে। শৌখিন পাখি পালনকারীদের একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি না রাখতে বলা হয়েছে। আইন ভাঙলে রয়েছে জেল-জরিমানা। তবে বিধিমালাটি পাখি পালনকারীদের অনেকে এখনো জানেন না, আবার যাঁরা জানেন, তাঁরা চাইছেন এর সংশোধন। ধানমন্ডির আতিকুল ইসলাম বলেন, একটা বিধিমালা হয়েছে শুনেছি। একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি নাকি রাখা যাবে না। অথচ, ৫ জোড়া বাজরিগার পাখি ঠিকভাবে যত্ন করলে এক বছরেই ২০-৩০টি বাচ্চা হবে। সেগুলো কী করব? সেটা বিক্রি করতেও কি লাইসেন্স লাগবে? শফিকুর রহমান বলেন, পাখি পালনের মতো একটা ভালো উদ্যোগ নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু বিধিমালায় রাখা ঠিক হবে না। আমার পরিচিত অনেক তরুণকে দেখেছি, একসময় পাড়ার মোড়ে বসে আড্ডা দিত, মাদক নিত। এখন সে পাখি নিয়ে পড়ে থাকে। বিধিমালায় নানা অসঙ্গতি থাকায় পাখি পালনকারীদের সংগঠন এর বিরুদ্ধে রিট করেছিল। পরে আদালত এটা স্থগিত করে দেয়। বর্তমানে কি অবস্থা জানি না। তবে, সবচেয়ে জরুরি বিদেশ থেকে রোগাক্রান্ত ও বন্ধ্যা পাখি আমদানি প্রতিরোধ করা। এটা অনেক বেড়ে গেছে। এতে পাখি পালন খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া যেসব পাখি এখানেই প্রচুর উৎপাদন হচ্ছে, সেটা আমদানি কমানো উচিত। দেশের অনেক ব্রিডার এখন আন্তর্জাতিক মানের পাখির জাত উৎপাদন করছে, যা রপ্তানি করে আমরা ভালো আয় করতে পারি। অথচ, বিধিমালায় সাইটিস অ্যাপেন্ডিসভুক্ত প্রতিটি পাখি আমদানি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা আর রপ্তানি ফি ৪০০ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
অবহেলায় নষ্ট অত্যাধুনিক লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স
অবহেলায় নষ্ট অত্যাধুনিক লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সর্বশেষ খবর
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা