শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১

ঘরের কোণে শখের পাখি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরের কোণে শখের পাখি

রাজধানীর করপোরেট চাকরিজীবী শফিকুর রহমান। পাখির প্রতি ভালোবাসা ছোটবেলা থেকেই। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও ২০১৪ সালে ইট-পাথরের রাজধানীর ফ্ল্যাট বাসায় কিনে আনেন ১০টি বাজরিগার পাখি। এরপর একে একে সংগ্রহ করেন অস্ট্রেলিয়ান গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল, নেদারল্যান্ডসের জেব্রা ফিঞ্চের মতো দামি পাখি। শখের বসে পাখি পালন করলেও প্রতি বছর এসব পাখির বাচ্চা থেকে এখন কিছু আয়ও হচ্ছে মিরপুর-১২ নম্বরের এই বাসিন্দার।

জায়গার তুলনায় বাড়তি পাখি বিক্রি করছেন ধানমন্ডির সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা আতিকুল ইসলামও। কিছু পরিচিতদের উপহার দিচ্ছেন। পাখির প্রতি আতিকুল ইসলামের মায়া জন্মায় ২০১৭ সালে প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া একটি বাজরিগার পাখির দেখাশোনা করতে গিয়ে। পরে তার জোড়া মেলাতে কিনে আনেন আরেকটি পাখি। ইউটিউব দেখে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে জানার চেষ্টা করেন পাখি সম্পর্কে। ঘরে আনেন আরও এক জোড়া বাজরিগার। প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া পাখিটি প্রথমবারেই ডিম দেয় ছয়টি, যার পাঁচটি থেকেই বাচ্চা হয়। বর্তমানে আতিকুল ইসলামের কাছে আছে ১৬টি বাজরিগার, তিনটি বড় কাকাতুয়া ও এক জোড়া বাচ্চা কাকাতুয়া।

শুধু শফিকুর রহমান বা আতিকুল ইসলাম নন, রাজধানীসহ সারা দেশে লাখো মানুষ এখন পালন করছেন নান্দনিক এসব দেশি-বিদেশি পাখি। কেউ শখের বসে, কেউ আবার শখ থেকে শুরু করে এখন বাণিজ্যিকভাবে পাখি উৎপাদন করছেন। মিউটেশন ঘটিয়ে তৈরি করছেন নতুন জাত। ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে বাজরিগার, ককাটিয়েল, লাভবার্ড, জাভা, রোজেলা, ফরপাস, ডায়মন্ড ডাভ, লাবাট্রি, বুড়ানি, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকদ অয়াসবিল, ম্যাকাও, লরি কিড, বিভিন্ন ধরনের ফিঞ্চসহ ২০-২৫ ধরনের দেশি-বিদেশি পাখি। ধরনভেদে এসব পাখির দাম প্রতি জোড়া ৪০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই মাসে লাখ টাকা আয় করছেন পাখি পালন করে। তেমনই এক পাখি ব্যবসায়ী দিনাজপুরের হিলির অনার্স পড়ুয়া ছাত্র রকি খান। ৬ বছর আগে শখের বসে দুই জোড়া বিদেশি পাখি পালন শুরু করেন। পরে শখ পরিণত হয় পেশায়। বর্তমানে রকির খামারে আছে প্রায় ১২ প্রজাতির বিদেশি পাখি। এবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের উন্নয়ন মেলায় পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার। হিলি বাজারে দিয়েছেন পাখির দোকান। শুধু বিদেশি পাখিই নয়, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার স্কুলশিক্ষক বিপ্লব কবুতর পালন করে মাসে আয় করছেন লক্ষাধিক টাকা। প্রায় ২১ বছর আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তিনি কিনেছিলেন চার জোড়া কবুতর। এখন তাঁর কাছে আছে দুই শতাধিক উন্নত জাতের কবুতর, যার মধ্যে কিছু জাতের দাম প্রতি জোড়া ৭-৮ হাজার টাকা।

মিরপুরের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর সংগ্রহে এখন ২০টি গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, দুইটি অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল ও দুইটি জেব্রা ফিঞ্চ রয়েছে। প্রথমে খাঁচায় পাখি পালন করলেও এখন পুরো বারান্দাটি ঘিরে ভিতরটা বাগানে পরিণত করেছেন। লাগিয়েছেন বিভিন্ন গাছ। সেখানেই ছাড়া থাকে পাখিগুলো। তাঁর মতে, জেনে-বুঝে পাখি পালন করতে পারলে এটা আয়ের একটা ভালো পথ হতে পারে। তবে তিনি ব্যবসার উদ্দেশে পালন করেন না। তাই কিছু বাচ্চা পরিচিতদের উপহার দেন, কিছু অনলাইনে বিক্রি করে দেন।

মগবাজার বাটার গলির ‘পাখাল ভাই পেট জোন’ এর স্বত্বাধিকারী আবদুল মাজেদ ধ্রুব বলেন, প্রতিদিন ১০/১২ জোড়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিক্রি করি। করোনাকালের পর এখন পাখির চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে পাখি পালনকে কাঠামোর মধ্যে আনতে সরকার গত বছর ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করে। সেখানে বাণিজ্যিকভাবে পাখি পালন, বিক্রি, আমদানি-রপ্তানি করতে লাইসেন্স গ্রহণসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন উল্লেখ করা হয়েছে। শৌখিন পাখি পালনকারীদের একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি না রাখতে বলা হয়েছে। আইন ভাঙলে রয়েছে জেল-জরিমানা। তবে বিধিমালাটি পাখি পালনকারীদের অনেকে এখনো জানেন না, আবার যাঁরা জানেন, তাঁরা চাইছেন এর সংশোধন। ধানমন্ডির আতিকুল ইসলাম বলেন, একটা বিধিমালা হয়েছে শুনেছি। একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি নাকি রাখা যাবে না। অথচ, ৫ জোড়া বাজরিগার পাখি ঠিকভাবে যত্ন করলে এক বছরেই ২০-৩০টি বাচ্চা হবে। সেগুলো কী করব? সেটা বিক্রি করতেও কি লাইসেন্স লাগবে? শফিকুর রহমান বলেন, পাখি পালনের মতো একটা ভালো উদ্যোগ নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু বিধিমালায় রাখা ঠিক হবে না। আমার পরিচিত অনেক তরুণকে দেখেছি, একসময় পাড়ার মোড়ে বসে আড্ডা দিত, মাদক নিত। এখন সে পাখি নিয়ে পড়ে থাকে। বিধিমালায় নানা অসঙ্গতি থাকায় পাখি পালনকারীদের সংগঠন এর বিরুদ্ধে রিট করেছিল। পরে আদালত এটা স্থগিত করে দেয়। বর্তমানে কি অবস্থা জানি না। তবে, সবচেয়ে জরুরি বিদেশ থেকে রোগাক্রান্ত ও বন্ধ্যা পাখি আমদানি প্রতিরোধ করা। এটা অনেক বেড়ে গেছে। এতে পাখি পালন খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া যেসব পাখি এখানেই প্রচুর উৎপাদন হচ্ছে, সেটা আমদানি কমানো উচিত। দেশের অনেক ব্রিডার এখন আন্তর্জাতিক মানের পাখির জাত উৎপাদন করছে, যা রপ্তানি করে আমরা ভালো আয় করতে পারি। অথচ, বিধিমালায় সাইটিস অ্যাপেন্ডিসভুক্ত প্রতিটি পাখি আমদানি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা আর রপ্তানি ফি ৪০০ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
অবহেলায় নষ্ট অত্যাধুনিক লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স
অবহেলায় নষ্ট অত্যাধুনিক লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম