শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১

ঘরের কোণে শখের পাখি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরের কোণে শখের পাখি

রাজধানীর করপোরেট চাকরিজীবী শফিকুর রহমান। পাখির প্রতি ভালোবাসা ছোটবেলা থেকেই। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও ২০১৪ সালে ইট-পাথরের রাজধানীর ফ্ল্যাট বাসায় কিনে আনেন ১০টি বাজরিগার পাখি। এরপর একে একে সংগ্রহ করেন অস্ট্রেলিয়ান গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল, নেদারল্যান্ডসের জেব্রা ফিঞ্চের মতো দামি পাখি। শখের বসে পাখি পালন করলেও প্রতি বছর এসব পাখির বাচ্চা থেকে এখন কিছু আয়ও হচ্ছে মিরপুর-১২ নম্বরের এই বাসিন্দার।

জায়গার তুলনায় বাড়তি পাখি বিক্রি করছেন ধানমন্ডির সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা আতিকুল ইসলামও। কিছু পরিচিতদের উপহার দিচ্ছেন। পাখির প্রতি আতিকুল ইসলামের মায়া জন্মায় ২০১৭ সালে প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া একটি বাজরিগার পাখির দেখাশোনা করতে গিয়ে। পরে তার জোড়া মেলাতে কিনে আনেন আরেকটি পাখি। ইউটিউব দেখে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে জানার চেষ্টা করেন পাখি সম্পর্কে। ঘরে আনেন আরও এক জোড়া বাজরিগার। প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া পাখিটি প্রথমবারেই ডিম দেয় ছয়টি, যার পাঁচটি থেকেই বাচ্চা হয়। বর্তমানে আতিকুল ইসলামের কাছে আছে ১৬টি বাজরিগার, তিনটি বড় কাকাতুয়া ও এক জোড়া বাচ্চা কাকাতুয়া।

শুধু শফিকুর রহমান বা আতিকুল ইসলাম নন, রাজধানীসহ সারা দেশে লাখো মানুষ এখন পালন করছেন নান্দনিক এসব দেশি-বিদেশি পাখি। কেউ শখের বসে, কেউ আবার শখ থেকে শুরু করে এখন বাণিজ্যিকভাবে পাখি উৎপাদন করছেন। মিউটেশন ঘটিয়ে তৈরি করছেন নতুন জাত। ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে বাজরিগার, ককাটিয়েল, লাভবার্ড, জাভা, রোজেলা, ফরপাস, ডায়মন্ড ডাভ, লাবাট্রি, বুড়ানি, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকদ অয়াসবিল, ম্যাকাও, লরি কিড, বিভিন্ন ধরনের ফিঞ্চসহ ২০-২৫ ধরনের দেশি-বিদেশি পাখি। ধরনভেদে এসব পাখির দাম প্রতি জোড়া ৪০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই মাসে লাখ টাকা আয় করছেন পাখি পালন করে। তেমনই এক পাখি ব্যবসায়ী দিনাজপুরের হিলির অনার্স পড়ুয়া ছাত্র রকি খান। ৬ বছর আগে শখের বসে দুই জোড়া বিদেশি পাখি পালন শুরু করেন। পরে শখ পরিণত হয় পেশায়। বর্তমানে রকির খামারে আছে প্রায় ১২ প্রজাতির বিদেশি পাখি। এবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের উন্নয়ন মেলায় পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার। হিলি বাজারে দিয়েছেন পাখির দোকান। শুধু বিদেশি পাখিই নয়, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার স্কুলশিক্ষক বিপ্লব কবুতর পালন করে মাসে আয় করছেন লক্ষাধিক টাকা। প্রায় ২১ বছর আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তিনি কিনেছিলেন চার জোড়া কবুতর। এখন তাঁর কাছে আছে দুই শতাধিক উন্নত জাতের কবুতর, যার মধ্যে কিছু জাতের দাম প্রতি জোড়া ৭-৮ হাজার টাকা।

মিরপুরের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর সংগ্রহে এখন ২০টি গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, দুইটি অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল ও দুইটি জেব্রা ফিঞ্চ রয়েছে। প্রথমে খাঁচায় পাখি পালন করলেও এখন পুরো বারান্দাটি ঘিরে ভিতরটা বাগানে পরিণত করেছেন। লাগিয়েছেন বিভিন্ন গাছ। সেখানেই ছাড়া থাকে পাখিগুলো। তাঁর মতে, জেনে-বুঝে পাখি পালন করতে পারলে এটা আয়ের একটা ভালো পথ হতে পারে। তবে তিনি ব্যবসার উদ্দেশে পালন করেন না। তাই কিছু বাচ্চা পরিচিতদের উপহার দেন, কিছু অনলাইনে বিক্রি করে দেন।

মগবাজার বাটার গলির ‘পাখাল ভাই পেট জোন’ এর স্বত্বাধিকারী আবদুল মাজেদ ধ্রুব বলেন, প্রতিদিন ১০/১২ জোড়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিক্রি করি। করোনাকালের পর এখন পাখির চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে পাখি পালনকে কাঠামোর মধ্যে আনতে সরকার গত বছর ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করে। সেখানে বাণিজ্যিকভাবে পাখি পালন, বিক্রি, আমদানি-রপ্তানি করতে লাইসেন্স গ্রহণসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন উল্লেখ করা হয়েছে। শৌখিন পাখি পালনকারীদের একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি না রাখতে বলা হয়েছে। আইন ভাঙলে রয়েছে জেল-জরিমানা। তবে বিধিমালাটি পাখি পালনকারীদের অনেকে এখনো জানেন না, আবার যাঁরা জানেন, তাঁরা চাইছেন এর সংশোধন। ধানমন্ডির আতিকুল ইসলাম বলেন, একটা বিধিমালা হয়েছে শুনেছি। একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি নাকি রাখা যাবে না। অথচ, ৫ জোড়া বাজরিগার পাখি ঠিকভাবে যত্ন করলে এক বছরেই ২০-৩০টি বাচ্চা হবে। সেগুলো কী করব? সেটা বিক্রি করতেও কি লাইসেন্স লাগবে? শফিকুর রহমান বলেন, পাখি পালনের মতো একটা ভালো উদ্যোগ নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু বিধিমালায় রাখা ঠিক হবে না। আমার পরিচিত অনেক তরুণকে দেখেছি, একসময় পাড়ার মোড়ে বসে আড্ডা দিত, মাদক নিত। এখন সে পাখি নিয়ে পড়ে থাকে। বিধিমালায় নানা অসঙ্গতি থাকায় পাখি পালনকারীদের সংগঠন এর বিরুদ্ধে রিট করেছিল। পরে আদালত এটা স্থগিত করে দেয়। বর্তমানে কি অবস্থা জানি না। তবে, সবচেয়ে জরুরি বিদেশ থেকে রোগাক্রান্ত ও বন্ধ্যা পাখি আমদানি প্রতিরোধ করা। এটা অনেক বেড়ে গেছে। এতে পাখি পালন খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া যেসব পাখি এখানেই প্রচুর উৎপাদন হচ্ছে, সেটা আমদানি কমানো উচিত। দেশের অনেক ব্রিডার এখন আন্তর্জাতিক মানের পাখির জাত উৎপাদন করছে, যা রপ্তানি করে আমরা ভালো আয় করতে পারি। অথচ, বিধিমালায় সাইটিস অ্যাপেন্ডিসভুক্ত প্রতিটি পাখি আমদানি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা আর রপ্তানি ফি ৪০০ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
চলছে উচ্ছেদ-দখলের খেলা
চলছে উচ্ছেদ-দখলের খেলা
যানজটে নাজেহাল নগরজীবন
যানজটে নাজেহাল নগরজীবন
সড়কই যেন বাসস্ট্যান্ড
সড়কই যেন বাসস্ট্যান্ড
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
সংস্কার কাজে ধীরগতি
সংস্কার কাজে ধীরগতি
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
বেহাল সড়কে বাড়ছে ভোগান্তি
বেহাল সড়কে বাড়ছে ভোগান্তি
রানির দিঘিতে পানি নেই
রানির দিঘিতে পানি নেই
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
ব্যস্ততম সড়কের ওপর বালু ভরাটের পাইপ
ব্যস্ততম সড়কের ওপর বালু ভরাটের পাইপ
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন