শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১

ঘরের কোণে শখের পাখি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরের কোণে শখের পাখি

রাজধানীর করপোরেট চাকরিজীবী শফিকুর রহমান। পাখির প্রতি ভালোবাসা ছোটবেলা থেকেই। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও ২০১৪ সালে ইট-পাথরের রাজধানীর ফ্ল্যাট বাসায় কিনে আনেন ১০টি বাজরিগার পাখি। এরপর একে একে সংগ্রহ করেন অস্ট্রেলিয়ান গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল, নেদারল্যান্ডসের জেব্রা ফিঞ্চের মতো দামি পাখি। শখের বসে পাখি পালন করলেও প্রতি বছর এসব পাখির বাচ্চা থেকে এখন কিছু আয়ও হচ্ছে মিরপুর-১২ নম্বরের এই বাসিন্দার।

জায়গার তুলনায় বাড়তি পাখি বিক্রি করছেন ধানমন্ডির সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা আতিকুল ইসলামও। কিছু পরিচিতদের উপহার দিচ্ছেন। পাখির প্রতি আতিকুল ইসলামের মায়া জন্মায় ২০১৭ সালে প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া একটি বাজরিগার পাখির দেখাশোনা করতে গিয়ে। পরে তার জোড়া মেলাতে কিনে আনেন আরেকটি পাখি। ইউটিউব দেখে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে জানার চেষ্টা করেন পাখি সম্পর্কে। ঘরে আনেন আরও এক জোড়া বাজরিগার। প্রতিবেশীর রেখে যাওয়া পাখিটি প্রথমবারেই ডিম দেয় ছয়টি, যার পাঁচটি থেকেই বাচ্চা হয়। বর্তমানে আতিকুল ইসলামের কাছে আছে ১৬টি বাজরিগার, তিনটি বড় কাকাতুয়া ও এক জোড়া বাচ্চা কাকাতুয়া।

শুধু শফিকুর রহমান বা আতিকুল ইসলাম নন, রাজধানীসহ সারা দেশে লাখো মানুষ এখন পালন করছেন নান্দনিক এসব দেশি-বিদেশি পাখি। কেউ শখের বসে, কেউ আবার শখ থেকে শুরু করে এখন বাণিজ্যিকভাবে পাখি উৎপাদন করছেন। মিউটেশন ঘটিয়ে তৈরি করছেন নতুন জাত। ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে বাজরিগার, ককাটিয়েল, লাভবার্ড, জাভা, রোজেলা, ফরপাস, ডায়মন্ড ডাভ, লাবাট্রি, বুড়ানি, আফ্রিকান অরেঞ্জ চেকদ অয়াসবিল, ম্যাকাও, লরি কিড, বিভিন্ন ধরনের ফিঞ্চসহ ২০-২৫ ধরনের দেশি-বিদেশি পাখি। ধরনভেদে এসব পাখির দাম প্রতি জোড়া ৪০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই মাসে লাখ টাকা আয় করছেন পাখি পালন করে। তেমনই এক পাখি ব্যবসায়ী দিনাজপুরের হিলির অনার্স পড়ুয়া ছাত্র রকি খান। ৬ বছর আগে শখের বসে দুই জোড়া বিদেশি পাখি পালন শুরু করেন। পরে শখ পরিণত হয় পেশায়। বর্তমানে রকির খামারে আছে প্রায় ১২ প্রজাতির বিদেশি পাখি। এবার উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের উন্নয়ন মেলায় পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার। হিলি বাজারে দিয়েছেন পাখির দোকান। শুধু বিদেশি পাখিই নয়, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার স্কুলশিক্ষক বিপ্লব কবুতর পালন করে মাসে আয় করছেন লক্ষাধিক টাকা। প্রায় ২১ বছর আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তিনি কিনেছিলেন চার জোড়া কবুতর। এখন তাঁর কাছে আছে দুই শতাধিক উন্নত জাতের কবুতর, যার মধ্যে কিছু জাতের দাম প্রতি জোড়া ৭-৮ হাজার টাকা।

মিরপুরের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর সংগ্রহে এখন ২০টি গোল্ডিয়ান ফিঞ্চ, দুইটি অরেঞ্জ চেকড অয়াসবিল ও দুইটি জেব্রা ফিঞ্চ রয়েছে। প্রথমে খাঁচায় পাখি পালন করলেও এখন পুরো বারান্দাটি ঘিরে ভিতরটা বাগানে পরিণত করেছেন। লাগিয়েছেন বিভিন্ন গাছ। সেখানেই ছাড়া থাকে পাখিগুলো। তাঁর মতে, জেনে-বুঝে পাখি পালন করতে পারলে এটা আয়ের একটা ভালো পথ হতে পারে। তবে তিনি ব্যবসার উদ্দেশে পালন করেন না। তাই কিছু বাচ্চা পরিচিতদের উপহার দেন, কিছু অনলাইনে বিক্রি করে দেন।

মগবাজার বাটার গলির ‘পাখাল ভাই পেট জোন’ এর স্বত্বাধিকারী আবদুল মাজেদ ধ্রুব বলেন, প্রতিদিন ১০/১২ জোড়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিক্রি করি। করোনাকালের পর এখন পাখির চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে পাখি পালনকে কাঠামোর মধ্যে আনতে সরকার গত বছর ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করে। সেখানে বাণিজ্যিকভাবে পাখি পালন, বিক্রি, আমদানি-রপ্তানি করতে লাইসেন্স গ্রহণসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন উল্লেখ করা হয়েছে। শৌখিন পাখি পালনকারীদের একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি না রাখতে বলা হয়েছে। আইন ভাঙলে রয়েছে জেল-জরিমানা। তবে বিধিমালাটি পাখি পালনকারীদের অনেকে এখনো জানেন না, আবার যাঁরা জানেন, তাঁরা চাইছেন এর সংশোধন। ধানমন্ডির আতিকুল ইসলাম বলেন, একটা বিধিমালা হয়েছে শুনেছি। একই প্রজাতির ১০টির বেশি পাখি নাকি রাখা যাবে না। অথচ, ৫ জোড়া বাজরিগার পাখি ঠিকভাবে যত্ন করলে এক বছরেই ২০-৩০টি বাচ্চা হবে। সেগুলো কী করব? সেটা বিক্রি করতেও কি লাইসেন্স লাগবে? শফিকুর রহমান বলেন, পাখি পালনের মতো একটা ভালো উদ্যোগ নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু বিধিমালায় রাখা ঠিক হবে না। আমার পরিচিত অনেক তরুণকে দেখেছি, একসময় পাড়ার মোড়ে বসে আড্ডা দিত, মাদক নিত। এখন সে পাখি নিয়ে পড়ে থাকে। বিধিমালায় নানা অসঙ্গতি থাকায় পাখি পালনকারীদের সংগঠন এর বিরুদ্ধে রিট করেছিল। পরে আদালত এটা স্থগিত করে দেয়। বর্তমানে কি অবস্থা জানি না। তবে, সবচেয়ে জরুরি বিদেশ থেকে রোগাক্রান্ত ও বন্ধ্যা পাখি আমদানি প্রতিরোধ করা। এটা অনেক বেড়ে গেছে। এতে পাখি পালন খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া যেসব পাখি এখানেই প্রচুর উৎপাদন হচ্ছে, সেটা আমদানি কমানো উচিত। দেশের অনেক ব্রিডার এখন আন্তর্জাতিক মানের পাখির জাত উৎপাদন করছে, যা রপ্তানি করে আমরা ভালো আয় করতে পারি। অথচ, বিধিমালায় সাইটিস অ্যাপেন্ডিসভুক্ত প্রতিটি পাখি আমদানি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা আর রপ্তানি ফি ৪০০ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
‘সাগর’ নামের পুকুরের ইতিকথা
‘সাগর’ নামের পুকুরের ইতিকথা
পার্কিং মানছেন না অটোরিকশা চালকরা
পার্কিং মানছেন না অটোরিকশা চালকরা
রাসিকের সেবায় ধস
রাসিকের সেবায় ধস
কোচিং সেন্টার ৪০০ লাইসেন্স ১২০টির
কোচিং সেন্টার ৪০০ লাইসেন্স ১২০টির
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
কমছে জলাশয় হুমকিতে পরিবেশ
কমছে জলাশয় হুমকিতে পরিবেশ
বাইকের দখলে নগর ভবনের সামনের সড়ক
বাইকের দখলে নগর ভবনের সামনের সড়ক
ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন বন্ধ
বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন বন্ধ
ফুটপাত নেই, হাঁটাচলা দায়
ফুটপাত নেই, হাঁটাচলা দায়
খানাখন্দে ক্ষতবিক্ষত নগর সড়ক
খানাখন্দে ক্ষতবিক্ষত নগর সড়ক
জ্বলে না সড়কবাতি
জ্বলে না সড়কবাতি
সর্বশেষ খবর
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা
আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ