শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৫

তোমাদের যা বলার ছিল বলছে কি তা বাংলাদেশ

প্রিন্ট ভার্সন
তোমাদের যা বলার ছিল বলছে কি তা বাংলাদেশ

বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি আসাদ চৌধুরী। পাঁচ দশক যাবৎ তিনি কবিতা লিখছেন। 'তবক দেওয়া পান' কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমে তার আবির্ভাব। কবিতার সমান্তরালে শিশুসাহিত্য ও অনুবাদে সমান অবদান রেখেছেন তিনি, করেছেন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদনা। কর্মসূত্রে সাংবাদিকতা, শিক্ষকতা শেষে সুদীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন বাংলা একাডেমিতে। শিল্প-সাহিত্যবিষয়ক অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় পারদর্শী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন -শেখ মেহেদী হাসান

আপনি জন্মেছিলেন বরিশালে। আপনার পূর্বপুরুষের বাড়ি বরিশালে। সেখানেই কী আপনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে?

আমার জন্ম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ থানার উলানিয়া গ্রামে। আমার বাবা আরিফ চৌধুরী অত্যন্ত ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন। পরে তার তিন সন্তান ও স্ত্রী মারা যান। তারপর আব্বা তার বন্ধুর স্ত্রী সৈয়দা মাহমুদা বেগমকে বিয়ে করেন। তার বাড়ি শায়েস্তাবাদ। আমার নানা আমাদের গ্রামেই থাকতেন। নানাবাড়ি, দাদাবাড়ি ছিল পুকুরের এপার আর ওপার। আমার শৈশবটা খুব আদরে কেটেছে। আমরা ক্লাস ওয়ান পর্যন্ত উলানিয়ায় ছিলাম। মাঝে একবার জ্বর হওয়ায় চিকিৎসার জন্য কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আমাকে। কলকাতায় মাস দুয়েক ছিলাম। ক্লাস ওয়ান পাস করার পর ঢাকায় চলে আসি। সুতরাং স্মৃতিতে গ্রামের চেয়ে ঢাকার কথাই বেশি মনে পড়ে। ঢাকায় তখন বাসাভাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। সদরঘাটে নৌকা ভাড়া নিয়ে ছিলাম প্রায় একমাস। তারপর কলতাবাজারের একটি বাড়িতে উঠি। সেখান থেকে বাবু বাজারের আকমল খাঁ রোডে বাড়িতে চলে যাই। সে এক বিশাল অভিজ্ঞতা! ঢাকাকে আমাদের প্রজন্ম বেড়ে উঠতে দেখেছি। কিন্তু গ্রামকে আমি ভুলতে পারিনি। উলানিয়ার সাত মাইল অদূরে পালকি চড়ে গিয়েছি। ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় আমি ও সিডনি (অভিনেতা আলী আহসান সিডনি) গামছা দিয়ে নদীতে মাছ ধরেছি। নদী ভাঙনে বহু ঘরবাড়ি এখন বিলীন হয়ে গেছে। আমার শৈশব-কৈশোরের এত ঘটনা যে, বলে শেষ হবে না।

আপনার বাবা তো রাজনীতিবিদ ছিলেন?

যুক্তবঙ্গের শেষ এমএলএদের একজন ছিলেন আমার বাবা। তিনি ১৯৪২ পর্যন্ত কংগ্রেসের সমর্থক ছিলেন। পরে নেহরুর এক বক্তৃতা শুনে তিনি মুসলিম লীগে যোগ দেন। তিনি ছিলেন মুসলিম লীগের ত্যাগী নেতাদের একজন। কিন্তু এক পর্যায়ে মুসলিম লীগের সঙ্গে তার মতবিরোধ দেখা দেয়। পরে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাতাদের একজন তিনি। বঙ্গবন্ধু তার 'অসমাপ্ত আত্দজীবনী'তে দুবার আমার বাবার কথা স্মরণ করেছেন।

ছেলেবেলার পাঠ অভিজ্ঞতা কীভাবে আপনার লেখাকে ঋদ্ধ করেছে?

আমি তখন পঞ্চম কি ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি। রবীন্দ্রনাথের 'ছুটি' কবিতাটি পড়ে মনে গেঁথে যায়। সম্ভবত, মুক্ত জীবনের একটা স্বাদ পেয়েছিলাম কবিতাটি পড়ে। কারণ, এরপর আমার জীবনে অনেক পরিবর্তন আসে। আমি বইমুখী হয়ে পড়ি। বাড়িতে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার ছিল। ছেলেবেলায় সুকুমার রায়ের 'আবোল তাবোল', নজরুলের 'অগি্নবীণা' ও 'বিষের বাঁশী' পড়া হয়ে যায়। প্রথম বইটা বাড়িতেই ছিল। নজরুলের বই দুটি দিয়েছিলেন আমার বাবার এক কমিউনিস্ট বন্ধু। তিনি খবরের কাগজে মুড়ে দিয়েছিলেন; কারণ আমি ছিলাম মাদ্রাসার ছাত্র। সময়টাও ছিল উত্তাল। এরপর আরও অনেক বই হুড়মুড়িয়ে পড়ে ফেলি, সুকান্তের 'ছাড়পত্র', সুভাষের কবিতা। যদিও সেসব কবিতার মানে তখন সেভাবে বুঝিনি। তবে মনের ভিতর একটা আলোড়ন তৈরি হয়েছিল।

আপনি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন?

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র ছিলাম। আমার শিক্ষক ছিলেন অধ্যাপক কাজী দীন মুহম্মদ, মুনীর চৌধুরী, মুহাম্মদ আবদুল হাই, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, নীলিমা ইব্রাহীম, আহমদ শরীফ, আনিসুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান প্রমুখ। একেকজন ছিলেন দিকপাল। আমি ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লার বিভিন্ন বক্তৃতা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। আকতারুজ্জামান ইলিয়াস, আবদুল মান্নান সৈয়দ আমার সহপাঠী ছিলেন। ছাত্র জীবনেই আমরা অসাম্প্রদায়িক চিন্তা করতে শিখেছি। আমরা সাম্প্রদায়িকতা দেখেছি, গণতন্ত্র দেখেছি, বুট ও বেয়নেটের শাসনও দেখেছি। এভাবে শৈশব-কৈশোরের এক বহুমুখী ধারা আমাদের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করেছে।

আপনি সাংবাদিকতা ও শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে কাজ করেছেন বাংলা একাডেমিতে। সে অভিজ্ঞতা শুনতে চাই।

আমরা যখন ঢাকায় চলে আসে তখন আমাদের জমিদারি চলে গেছে। পিতামহ খাসজমি অপছন্দ করতেন না বলে উলানিয়ার বড় হিস্যার, অর্থাৎ আমাদের অবস্থা খুবই খারাপ। আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী তখন আজাদ পত্রিকায় কাজ করেন। তিনিই মাসিক মোহাম্মদীর প্রুফ রিডার হিসেবে আমার চাকরির ব্যবস্থা করলেন। বেতন ষাট টাকা। আমি বোধহয় দুদিন প্রুফ দেখেছি, তিনিই আমার কাজ করে দিতেন, আমার কাজ ছিল বাড়ির গল্প করা, আর চা-পুরি এসব গেলা। এরপর জয়বাংলা পত্রিকায় কিছুদিন কাজ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট হওয়ার আগেই আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজে যোগ দেই। সেখানে ১৯৬৪ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত শিক্ষকতা করি। আবার দৈনিক জনপদে সাংবাদিকতা। ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ আমি জার্মানিতে ডয়েসএভেলেতে কাজ করি। সবশেষ বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। কর্মজীবনে দারুণসব অভিজ্ঞতা আমার।

লেখালেখির প্রতি আগ্রহী হয়েছিলেন কীভাবে?

আসলে লেখালেখিতে আসা কোনো আগ্রহ থেকে নয়। আমাদের সময় বই ছিল বিনোদনের একটা মাধ্যম। আমাদের গ্রামের বাড়িতে রেডিও ছিল, আর ছিল বই ও পত্রপত্রিকা। যার ফলে পড়াশোনাটা হতো ছেলেবেলা থেকেই। ১৯৬০ সালের দিকে, আজাদ সুলতান নামে আমার এক মুরবি্ব ছিলেন। তিনি আমাকে বললেন, প্যাট্রিস লুমুম্বা মারা গেছে তুমি আমাকে কবিতা দাও। বরিশালে তার ইমদাদীয়া লাইব্রেরি ছিল। ওই দোকান থেকে আমি কবিতার বই কিনতাম। তিনি ভাবতেন, যেহেতু আমি কবিতার বই পড়ি, হয়তো আমি কবিতা লিখতে পারব। তখন প্যাট্রিস লুমুম্বাকে নিয়ে আমি একটি কবিতা লিখি। এমন সময় এক ভদ্রলোক এলেন পাজামা, শার্ট আর চাদর গায়ে দেওয়া। তাকে কবিতাটা দিলেন। তিনি কবিতাটা পড়ে কোনো মন্তব্য না করে পকেটে ঢুকিয়ে নিয়ে চলে গেলেন। লোকটির পরিচয় জানতে চাইলে সুলতান সাহেব বললেন, উনি রণেশ দাশগুপ্ত। আমার বুক কেঁপে উঠল।

আমি ইতিমধ্যে তার লেখা পড়েছি। পর দিনই দৈনিক সংবাদের সম্পাদকীয় পাতায় কবিতাটি ছাপা হয়ে গেল। তারপর, কবিতার মান যাই হোক না কেন, আমি প্রচুর অভিনন্দন পেলাম। এমনকি জেলখানা থেকে কয়েকজন কমিউনিস্ট কর্মী আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। সত্যিকার অর্থে লেখালেখি শুরু করেছি মুক্তিযুদ্ধের পর, বুড়ো বয়সে। আমি যখন দেখলাম কবি বিষ্ণু দে, সুভাষ মুখোপাধ্যায় আমাকে নামে চেনেন। তখন সিদ্ধান্ত নিলাম লেখালেখি করব।

আপনার প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'তবক দেওয়া পান' বের হয় পঁচাত্তরে। বইটি বেশ প্রশংসিত হয়।

এটা আমার ভাগ্য ভালো বলতে হবে। ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৫ বছর বিভিন্ন সময়ে লেখা কবিতা থেকে নির্বাচিত কবিতার সংকলন 'তবক দেওয়া পান'। লেখাগুলো নির্বাচন করে দিয়েছিলেন কবি রফিক আজাদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, অরুণাভ সরকার ও আবদুল মান্নান সৈয়দ। কাজেই খারাপ হওয়ার কথা ছিল না। খারাপ যদি হয়ে থাকে সে আমার লেখার দোষে। বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেক শুভাশিস যেমন পেয়েছি, ঠিক বিপরীতে সমান সমালোচনাও পেয়েছি।

আপনি প্রচুর অনুবাদ করেছেন।

অনুবাদ আমাকে স্বস্তি দেয়। এখনো সময় পেলে আমি অনুবাদ করার চেষ্টা করি। লেখার ফাঁকে এই অনুবাদ আমার একটা খেলার মতো। অন্য ভাষার প্রতি আমার আগ্রহ বরাবর একটু বেশি। ইংরেজি কিংবা উর্দু থেকে অনুবাদের চেষ্টা করেছি। বুদ্ধদেব বসু, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, কবীর চৌধুরীসহ অনেকের অনুবাদ আমাকে প্রেরণা জুগিয়েছে। হাতে সময় ও সামর্থ্য থাকলে হয়তো আরও ভাষা শিখতাম। আরও অনুবাদ করতাম। তা ছাড়া আমি বিশ্বাস করি, প্রত্যেক লেখকের একাধিক ভাষা জানা থাকা ভালো।

আপনার 'শহীদের প্রতি' কবিতা এক সময় রাজনৈতিক পোস্টার হয়েছে।

১৯৭৫-পরবর্তী কবিতাটি লেখা। যখন আমি দেখলাম আমরা যা ছিলাম আমরা তা না। এর পর দেখলাম এই বাংলাদেশ তো আমাদের বাংলাদেশ না। চারদিকে রাজকারদের আস্ফালন। তখন আমি নিরূপায় হয়ে লিখি, 'তোমাদের যা বলার ছিল বলছে কি তা বাংলাদেশ'। এটা আমি এখনো বলি।

 

তরুণদের প্রতি আপনার উপদেশ কী।

প্রচুর পড়াশোনা ও প্রস্তুতি নিয়ে লেখা উচিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম