শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

দুনিয়া কাঁপানো স্পেশাল ফোর্স

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুনিয়া কাঁপানো স্পেশাল ফোর্স

রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত নিরাপত্তার জন্য যোগ্য সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই। শত্রুর এলাকায় ঢুকে নিখুঁত অভিযান চালিয়ে আসতে সক্ষম এমন বাহিনী রয়েছে বিশ্বের প্রায় প্রত্যেক সামরিক শক্তিশালী দেশের। সাধারণভাবে এরা স্পেশাল ফোর্স কিংবা কমান্ডো নামে পরিচিত। মানা হয় বিপজ্জনক মুহূর্তের নির্ভরযোগ্য বন্ধু এরা। কারণ বিপদের মুহূর্তে এরা যে কোনো স্থানে যে কোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।  জানা যাক বিশ্বের তেমন স্পেশাল ফোর্সের গল্প। রইল বিস্তারিত...

 

►যুক্তরাজ্যের এমআই সিক্স

বিশ্বখ্যাত গোয়েন্দা চলচ্চিত্র সিরিজ জেমস বন্ডের সুবাদে এম আই সিক্স নামটি সবার কাছেই পরিচিত। এটিই জেমস বন্ডের সংস্থা। এই সংস্থা গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে দারুণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করলেও এদের বিশেষায়িত কমান্ডো বাহিনীও কিন্তু কম ভয়ংকর নয়। এমআই সিক্স মূলত যুক্তরাজ্যের আরেক গোয়েন্দা সংস্থা এমআই-৫ এর সঙ্গে দারুণ গোপনীয়তা বজায় রেখে কাজ করে। গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স, কাউন্টার এসপিওনাজের কাজ যেমন সহজে সারেন এমআই-৬ এর এজেন্টরা তেমনি দুর্ধর্ষ সব অভিযানের জন্যও প্রস্তুত থাকেন সব সময়। যুক্তরাজ্যবিরোধী যে কোনো তৎপরতাকে নস্যাৎ করে দেওয়ার জন্য ভয়ংকর উদ্যোগ নিতেও দ্বিধা করেন না এমআইসিক্স-এর কমান্ডোরা। এরা যখন অপারেশনে যান,  তখন সম্পূর্ণ গেজেট (মারণাস্ত্র) সজ্জিত হয়ে যায়। এদের হেডকোয়ার্টার হলো লন্ডনের ভক্সহল ক্রস।

 

► ইউএস  গ্রিন বেরেট

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীতে স্পেশাল ইউনিটের শেষ নেই। আর ইউএস আর্মির আরেকটি বিখ্যাত স্পেশাল ফোর্স হচ্ছে গ্রিন বেরেট। এদের নামকরণের পেছনে মজার একটা কারণ আছে। এই কমান্ডো ইউনিটের সদস্যরা সাধারণত সবুজ বেরেট পরে। এ জন্যই তাদের এ নামে ডাকা হয়। এরা কখনো কখনো সরাসরি যুদ্ধ না করে স্থানীয়দের ট্রেনিং দিয়ে দুই বিবদমান গ্রুপের মধ্যে যুদ্ধ বাধাতে শুরু করে। এর মাধ্যমে নিজেদের যেমন স্বার্থসিদ্ধি ঘটে, ঠিক তেমনি গা বাঁচিয়েও থাকা যায়। এই কমান্ডো ফোর্সের কর্মকান্ডকে এমআই সিক্সের কাজের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। যারাই এই এলিট ফোর্সে আসতে চায় তাদের যোগ্যতা ১২টি বিষয়ের ওপর থাকতে হয়। আবেদন করার মাত্র ৪০%-এর এই যোগ্যতা থাকে। এদের ট্রেনিং ভীষণ কষ্টসাধ্য।

 

সায়াতেত থার্টিন

ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদকে মানা হয় বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর গোয়েন্দা সংস্থা। আর সেই ইসরায়েলের একটি বিশেষায়িত বাহিনী হলো সায়াতেত থার্টিন। এটি দেশটির অন্যতম এলিট ইউনিট। এই বাহিনীর বেশ কিছু বিশেষত্ব রয়েছে। এরা দেশের জন্য যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে যে কাউকে হত্যা করার ব্যাপারে বিশেষ পারদর্শী। আর পৃথিবীজুড়ে জিম্মি উদ্ধারে পারদর্শী বাহিনী হিসেবে এদের সবচেয়ে বেশি খ্যাতি রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মতো এই সেনাদের পরিচয়ও লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখা হয়। এরা মানুষের সামনে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করে না। এই কমান্ডো গ্রুপ অপারেশনে বের হলে খুন করার জন্যই বের হয়।

 

রাশিয়ান এলিট বাহিনী স্পেৎসাজ

সেনাবাহিনীর যোগ্যতা ও গোয়েন্দাবৃত্তি সম্পর্কিত বিষয়ে রাশিয়ানদের আলাদা বিশেষত্ব রয়েছে। সেই সোভিয়েত আমল থেকেই তাদের ভয়ংকর অভিযানের গল্প ইতিহাসের পাতায় জ্বলজ্বল করছে। বর্তমান বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী সেনাবাহিনী রয়েছে তাদেরই। সেই রাশিয়ারই ভয়ংকর এক এলিট বাহিনী স্পেৎনাজ। যোগ্যতা আর দক্ষতার বিচারে এরা রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনী ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার চেয়ে বিভিন্ন কারণে আলাদা। তাই তো ইউক্রেন অভিযানে পুতিনের অন্যতম হাতিয়ারও এই স্পেশাল ফোর্স। এই বাহিনীর ট্রেনিংয়ের ধরন শুনলেই যে কারও রোম শিউরে উঠবে। আর তাতে এই কমান্ডোদের দুর্ধর্ষতা সম্পর্কে খানিকটা অনুমান করা সম্ভব। অন্যান্য বাহিনীর মতো সব স্বাভাবিক প্রশিক্ষণ নিতে হয় স্পেৎনাজ কমান্ডোদের। তবে বিশেষ করে এদের গ্রহণ করতে হয় ব্যথা সহ্য করার আলাদা ট্রেনিং। ব্যথা সহ্য করা মানেই আঘাত পেতে হবে। তাই এই ট্রেনিংয়ের সময় এদের শরীরের কোনো একটা অংশ ভেঙে ফেলা হয়। এ পৈশাচিক অংশের মধ্যে আছে পাঁজরের হাড়, আঙুল, মেরুদন্ড ভেঙে ফেলা, এটা কমান্ডো ট্রেনিংয়ের শেষ পর্যায়ে ঘটে।  পরে চিকিৎসা করে ভালো হলে সে একজন স্পেৎনাজ হয়। পৃথিবীর আর কোনো বাহিনীকে এমন বীভৎস প্রশিক্ষণের মুখোমুখি হতে হয় না। এরা মুখোমুখি যুদ্ধে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ।

 

যুক্তরাষ্ট্রের আরও যত ফোর্স

ডিভিশন মেরিন রেকুন : যুদ্ধে ইন্টেলিজেন্স মিশনে ছোট দলের স্পেশাল ফোর্স পরিচালনা করে ইউএস মেরিন। আমেরিকার সেরা পাঁচটি স্পেশাল অপারেটরের একটি এটি। শত্র“পক্ষের গোটা একটা ব্যাটালিয়নকে পর্যুদস্ত করে রাখা, শত্র“দের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা, মহামূল্যবান টার্গেটের পেছনে লেগে থাকা এদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

 

আর্মি ‘কম্বাইন্ড অ্যাপ্লিকেশনস গ্রুপ : এরা অপারেটরদের অপারেটর। এমনকি লাদেনকে হত্যাকারী নেভি সিল-এর সদস্যরাও এ গ্রুপের অংশ হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। এ দলের পুরনো নাম ‘কম্বাইন্ড অ্যাপ্লিকেশনস গ্রুপ’। কেউ বলেন ডেল্টা। এদের কোনো অফিশিয়াল নাম জানা যায়নি। সিল-এর টিম ৬-এর বাইরে এরাই একমাত্র দল যারা নিশ্চিত করে আমেরিকা যুদ্ধাবস্থায় রয়েছে কি না। গোটা আমেরিকার সর্বোচ্চ মানের ইউনিট থেকে এদের সংগ্রহ করা হয়। দেশের সর্বোচ্চ প্যারামিলিটারি এবং ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রয়োজনে সাহায্যের হাত বাড়ায় এরা।

 

ইউএসএমসি অ্যাম্ফিবিয়াস রেকুন প্লাটুনস : এই ফোর্সটি কোনো অ্যাকশন ফোর্সকে সরাসরি সহায়তা প্রদান, নাভাল ফ্লিট অপারেশনে সহায়তা ইত্যাদি কাজ করে। এরা ডিভিশন মেরিন রেকুন-এর মতো হলেও কাজের ধরন আলাদা।

এয়ার ফোর্স স্পেশাল অপারেশন্স ওয়েদারম্যান : যুদ্ধের আগে এরা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ করে, শত্র“ নিধন করে এবং আর্টিলারি ব্যবহারে এক্সপার্ট। এরা মূলত ছোট ইউনিট যারা আবহাওয়াবিদও।

 

মেরিন স্পেশাল অপারেশনস কমান্ড-এমএআরএসওসি : মেরিনের তিক্ত অংশ বলা হয় এদের। এরা গতানুগতিক মেরিন কমান্ডের অধীনে চলেন না। এরা স্পেশাল।

 

সিল টিম সিক্স-রেইনবো : সিলের সদস্যরা একে অন্যের পরিচয় পেতে জিজ্ঞাসা করেন, তুমি কি নম্বর নাকি রং? ওপরের ৮টি দলের নম্বর রয়েছে। কিন্তু টিম ৬-কে রং দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।

এদের জন্য লাল, নীল, সোনালি এবং রুপালি রং ব্যবহার করা হয়। এরা সন্ত্রাসবাদ, অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সুরক্ষা এবং অপারেশনে নজরদারি করে।

 

ফোর্স রিকনিস্যান্স মেরিনস : এরা ফোর্স রেকুন নামেও পরিচিত। স্পর্শকাতর স্পেশাল অপারেশন পরিচালনায় এদের দেখা যায়।

এয়ার ফোর্স কমব্যাট কন্ট্রোলারস : মিলিটারির সবচেয়ে এলিট ফোর্সগুলোর একটি। এর প্রত্যেক সদস্য স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন। এরা মূলত বিমান আক্রমণের সময় যে কোনো সহায়তা দিয়ে থাকে।

এরা মাটিতে টার্গেট খুঁজে বের করে বিমান আক্রমণে সহায়তা দেয়। বর্তমানে আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলায় কাজ করছে এরা। উচ্চগতিসম্পন্ন যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সুদক্ষ এর সদস্যরা।

 

ফ্লিট অ্যান্টিটেরোরিজম সিকিউরিটি টিমস-এফএএসটি : এদের সাধারণ মিশনটি হলো আমেরিকান কূটনীতিকদের ও অ্যাম্বেসিগুলোর সুরক্ষা দেওয়া। এরা খালি হাতে যুদ্ধ, শহরের মধ্যে যুদ্ধ, শত্র“র অতি কাছাকাছি থেকে যুদ্ধ ইত্যাদি ক্ষেত্রে পারদর্শী।

 

দ্য মেরিন রেইড ফোর্স-এমআরএফ : জলদস্যুতা বর্তমানে এত বড় একটি সমস্যা যে, নেভি তাদের সেরা সদস্যদের বেছে নিয়ে উচ্চগতির জলযান দিয়ে পানিতে ছেড়ে দিয়েছে। এরা জলদস্যুদের নিয়ন্ত্রণ করে।

 

মেরিন  ইউএসএমসি এয়ার নাভাল গানফায়ার লিয়াসিওন কোম্পানি-এএনজিএলআইসিও : এরা আরেকটি স্পেশাল ইউনিট যারা সিল বা অন্য কোনো ইউনিটের সঙ্গে থেকে ছায়ার মতো কাজ করে যায়। এএনজিএলআইসিও-এর একজন সদস্য শত্র“র ওপর বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণে দক্ষ।

 

মারসক

আরেকটি গোপন ও ভয়ানক কমান্ডো টিম হচ্ছে মারসক। এই টিমের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো কেবলমাত্র ইউএস মেরিনের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের সদস্যরা এ বাহিনীতে আসার যোগ্যতা রাখে। এদের প্রাথমিক মিশন হলো ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র পরিদর্শন, সরাসরি অ্যাকশন, বিদেশে গোপনে ঢুকে যুদ্ধ পরিচালনা করা। এই বাহিনী কৌশল ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে বিশ্বের অন্য যে কোনো বাহিনীর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। এদের বিশেষত্ব হলো- এরা বরফ থেকেও আগুন উৎপন্ন করতে পারে। বরফকে হাতের তালুতে নিয়ে গরম করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় লেন্সের আকৃতি দিয়ে সেই লেন্সকে ম্যাগনিফায়িং গ্লাস হিসেবে ব্যবহার করে সৌরশক্তির সাহায্যে আগুন ধরায়। এরা কারাতেসহ শারীরিক যুদ্ধ বা খালি হাতের লড়াইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে পারদর্শী হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়, এসব সাধারণ যোগ্যতার পাশাপাশি এরা পানির নিচে বিস্ফোরক বসানো, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঝুঁকিহীনভাবে ঘুরে আসা, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি বা কমিউনিকেশনের গোপন ব্যবহারসহ আরও নানা ক্ষেত্রে পারদর্শী হয়। এসব কারণে মারসকদের সব দিক থেকে সমান পারদর্শী কমান্ডো দল মনে করা হয়।

 

ফ্রেঞ্চ নেভাল কমান্ডো

এই ফরাসি বাহিনীর ইতিহাস বেশ পুরনো। সেই বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকেই এদের উৎপত্তি ও বিস্তার। আরও স্পষ্ট করে বললে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনা। সেই সময়কার একজন বিখ্যাত নৌ অফিসার ছিলেন জ্যকুইস দ্য কস্তা। মূলত এই নৌ কর্মকর্তার হাত ধরেই ফ্রেঞ্চ নেভাল কমান্ডো গ্রুপ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই অসীম সাহস, বীরত্ব আর তীক্ষè বুদ্ধির মাধ্যমে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন ফ্রেঞ্চ নেভাল কমান্ডোরা। ফরাসি ভাষায় তারা নিজেদের বলে ‘বেরেতস ভার্ত’। তবে আধুনিক ফ্রেঞ্চ নেভাল কমান্ডোতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন এসেছে। বর্তমান ফ্রেঞ্চ নেভাল কমান্ডো ছয়টি ফরমেশনে বিভক্ত। এর মধ্যে প্রতিটি ফরমেশন আলাদা আলাদা যুদ্ধে বিশেষজ্ঞ। কেউ আন্ডার ওয়াটার যুদ্ধে, কেউ ক্লোজ কমব্যাটে, কেউ স্নাইপিংয়ে। স্নাইপিংয়ে বিশেষজ্ঞরা আবার মিসাইল ছোড়ায়ও ওস্তাদ।

 

স্কাউট স্নাইপারস

অতি গুরুত্বপূর্ণ শত্র“কে খুঁজে বের করা, চিহ্নিত করা ইত্যাদি কাজে দক্ষ। শত্র“ এলাকায় অবস্থান করে স্লাইপিংয়ের মাধ্যমে তারা সব কিছু তছনছ করে দিতে পারে। এক কিলোমিটার দূর থেকে এরা আপনার একটি চুলকে টার্গেট করে তা গুলি করে উড়িয়ে দিতে সক্ষম।

ভয়ংকর নেভি সিল

জলে-স্থলে অন্তরীক্ষের লড়াইয়ে বিশেষ পারদর্শী যুক্তরাষ্ট্রের এলিট বাহিনী নেভি সিল। কয়েক বছর আগেও তাদের নিয়ে তেমন উচ্চবাচ্য ছিল না। কিন্তু ২০১১ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ‘দামি মাথা’র মালিক ওসামা বিন লাদেনের বিরুদ্ধে সফল অভিযান চালিয়ে দুর্ধর্ষ মার্কিন কমান্ডো বাহিনী ‘নেভি সিল’ বিশ্বে কৌতূহলের পাত্র হয়ে উঠেছে। অভিযানটির নাম ছিল ‘ওপারেশন নেপচুন’। এই বাহিনীর কাজকর্ম এমন, যা অনেক সময় উপন্যাসের গোয়েন্দা কল্পকাহিনীকেও হার মানায়। নেভি সিল হচ্ছে সময়ের সবচেয়ে আধুনিক ও ভয়ংকর সেনাদল। অস্ত্র তো বটেই প্রযুক্তিগতভাবেও সবচেয়ে এগিয়ে তারা। অত্যন্ত কঠিন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুদ্ধে প্রায় অবিশ্বাস্য রকমের দক্ষ যুক্তরাষ্ট্র নেভি সিল সেনাদের অবস্থান অনেকটা গুপ্ত বাহিনীর মতোই। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ নিয়ন্ত্রিত ওই সেনাদলকে সরকারিভাবে ‘টিম সিক্স’ বলে আখ্যায়িত করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের দৃষ্টিতে তারা হলো সেরাদের সেরা। এ ধরনের দুর্ধর্ষ সেনাদল গড়ে তোলার পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র গ্রহণ করে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জাপানিদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার ফসলই হলো বর্তমান নেভি সিল সেনাদল। সি এয়ার ও সমানতালে লড়াইয়ে অভ্যস্ত বলেই তাদের সিল বলা হয়। ২০০৯ সাল থেকে সিল সেনার সংখ্যা ২ হাজার ৫৮০। অভাবনীয় শারীরিক দক্ষতার কারণে তারা কেবল সব ধরনের লড়াইয়ে পারদর্শীই নয়, কৌশলগত দিক থেকেও বিশেষজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল স্পেশাল ওয়ারফেয়ার ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের অংশ হলেও টিম সিক্স প্রকৃত গোয়েন্দা সংস্থার ইশারা-ইঙ্গিতে চলে। এ কারণে তাদের সিআইয়ের আজ্ঞাবাহী বলা হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের এলিট বাহিনীর টিম সিক্সের জন্য যেসব সেনাকে বাছাই করা হয়, তাদের ১৮ থেকে ২৪ মাস ধরে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কঠোর প্রশিক্ষণ নিতে হয়। কখনো কখনো শীতার্ত, ক্ষুধার্ত, বিনিদ্র এবং আর্দ্র অবস্থায় তাদের অনুশীলন চলে। যে কারণে বাছাই করা সেনাদের মধ্য থেকে মাত্র এক-তৃতীয়াংশই চূড়ান্তভাবে টিম-সিক্সে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই দলের মুখপাত্র ক্যাপ্টেন ডানকান স্মিথ বলেছেন, প্রচুর শারীরিক যন্ত্রণা এবং কখনো কখনো মানসিক ব্যথা নিয়ে সিল সেনাদের প্রশিক্ষণ নিতে হয় সমুদ্রের তলদেশে, হিন্দুকুশ পর্বতের ১০ হাজার ফুট উপরে, ইরাকসহ বিভিন্ন দেশের দুর্গম মরুভূমি এবং পৃথিবীর গহিন অরণ্যে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নেভি সিল সেনারা ৩০টি দেশে সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই ও মিশনে নিয়োজিত। বিশ্বে এমন কোনো স্থান নেই যেখানে তারা হানা দিতে অক্ষম। নেভি সিল সদস্যরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ভিয়েতনাম যুদ্ধ, ইরাক, আফগানিস্তানসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অসংখ্য সফল অভিযান চালিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা