শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০২৩

অ্যাডিডাসের মালিক অ্যাডলফ ডাসলার

মুচি থেকে বিস্ময়কর উত্থান

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুচি থেকে বিস্ময়কর উত্থান

জুতা কারখানার শ্রমিক হওয়ার সুবাদে বাবার হাত ধরেই জুতা বানানোর হাতেখড়ি হয়েছিল অ্যাডলফ ডাসলারের। অন্যদিকে জেহলিন ভাইয়েরা স্পোর্টস সুর স্পাইক বানাতেন নিজেদের কামারশালায়। সবাই অ্যাডলফ ডাসলারকে সাহায্য করেন জুতার ব্যবসা শুরু করতে। আর ১৯২৪ সালে বড় ভাই রুডলফ ডাসলার যোগ দেন। দুই ভাই মিলে প্রতিষ্ঠানের নাম দেন জিবারডার ডাসলার সু ফেব্রিক বা ডাসলার ব্রাদার্স সু ফ্যাক্টরি। অ্যাডিডাসের গল্প শুরু এখান থেকেই...

 

বাবার হাত ধরে জুতা বানানোর হাতেখড়ি

প্রতিটি দুর্দান্ত গল্পের শুরু থাকে। বিশ্বসেরা অ্যাডিডাস এজিরও একটি শুরুর গল্প রয়েছে। আর সেই গল্পের সফল কোম্পানিটির পথচলা শুরু হয়েছিল অ্যাডলফ ডাসলারের হাত ধরে। জার্মানির ছোট্ট একটি শহরে। অ্যাডিডাসের সফলতার মূল কারিগর প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডলফ ডাসলার। তার নাম অ্যাডলফ অ্যাডি ডাসলার। সবাই তাকে অ্যাডি (আদি) বলেও ডাকতেন। জন্ম ও বেড়ে ওঠা জার্মানির হরজোজেনাউয়াচ শহরে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে ফিরে মায়ের রান্নাঘরে বসেই নিজের স্পোর্টস সু তৈরি করেন তিনি। বাবা ক্রিস্টোফ ভন উইলহেল্ম ডাসলার জুতা কারখানার শ্রমিক হওয়ার সুবাদে বাবার হাত ধরেই জুতা বানানোর হাতেখড়ি হয়েছিল অ্যাডলফ ডাসলারের। অন্যদিকে জেহলিন ভাইয়েরা স্পোর্টস সুর স্পাইক বানাতেন নিজেদের কামারশালায়। সবাই অ্যাডলফ ডাসলারকে সাহায্য করেন জুতার ব্যবসা শুরু করতে। আর ১৯২৪ সালে বড় ভাই রুডলফ ডাসলার যোগ দেন। দুই ভাই মিলে প্রতিষ্ঠানের নাম দেন জিবারডার ডাসলার সু ফেব্রিক বা ডাসলার ব্রাদার্স সু ফ্যাক্টরি। আন্তর্জাতিক নানা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেতে থাকে জার্মান অ্যাথলেটরা। যার একটা বড় কৃতিত্ব পাচ্ছিলেন ডাসলার ব্রাদার্স। ১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে আর্থিক মন্দায় অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যেতে থাকে। শ্রমিক পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে, কারণ বেশির ভাগ মানুষকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়। যুদ্ধের প্রথমদিকে ‘ড্যাজলার ব্রাদার্স সু ফ্যাক্টরির’ দায়িত্ব নেয় রুডলফ ডাসলার। ১৯৪০ সালে যুদ্ধে চলে যান অ্যাডলফ। তবে কোম্পানিতে তার প্রয়োজন অনেক বেশি- এমন অনুভব থেকে ছাড়পত্র নিয়ে চলে আসেন। নানা কারণে দুই ভাইয়ের মধ্যে সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে। যার ফলে তারা বেশি দিন একসঙ্গে থাকতে পারেননি। এদিকে নিজের কারিগরি দক্ষতাকে পুঁজি করে ১৯৪৮ সালে অ্যাডিডাস প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাডলফ ডাসলার। ৪৭ জন কর্মচারী নিয়ে ছোট্ট হারজোজেনাউয়াচ শহরে জুতার ফ্যাক্টরি স্থাপন করেন। একই দিনে একটি জুতারও নিবন্ধন করেন তিনি। এটি ছিল অ্যাডিডাসের বিখ্যাত থ্রি স্ট্রাইপ জুতা। এর কয়েক বছর পর শুরু হয় ১৯৫৪ বিশ্বকাপ আসর, জার্মান ফুটবল দল যখন অপরাজিত হাঙ্গেরির মুখোমুখি হয়েছিল। সেবার জার্মান ফুটবল দল শক্তিশালী হাঙ্গেরিকে হারায়। এতেই অ্যাডিডাসের বাজিমাত। কারণ জার্মান ফুটবলারদের পায়ে ছিল অ্যাডিডাসের ফুটবল বুট। এসব বুট ছিল প্রচলিত ইংলিশ বুটের চেয়ে হালকা ও আরামদায়ক। অ্যাডিডাস বিদেশি গণমাধ্যমের নজর কাড়লে তিনি সুযোগ কাজে লাগান। নাইকি ও পুমার মতো সেরা সেরা স্পোর্টস সু ব্র্যান্ডকে হারিয়ে কীভাবে নিজেকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে সে ভাবনায় বিভোর থাকতেন অ্যাডলফ। তাই তিনি জুতা বানানোর পাশাপাশি খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিশতেন, বিশ্বের সেরা অ্যাথলেটদের আস্থা অর্জন করেছিলেন অ্যাডলফ ডাসলার। অ্যাথলেটদের কাছ থেকে তিনি শুনতেন তাদের কী প্রয়োজন, কোথায় অসুবিধা। এসবের প্রতিফলন ঘটাতেন তার পণ্যে। ১৯৬৭ সালের আগ পর্যন্ত অ্যাডলফের অ্যাডিডাস কেবল জুতাই বানিয়েছেন। ১৯৬৭ সালে প্রথমবারের মতো মনোযোগ দিয়েছিলেন ট্র্যাকস্যুটে। আর সেই ট্র্যাকস্যুটটি তৈরি করা হয়েছিল সে সময়ের জার্মান ফুটবলার ফ্রান্ৎস বেকেনবাওয়ারের জন্য। অ্যাডলফ ডাসলার নিজে সব সময় নতুন কিছু উদ্ভাবন বা আবিষ্কার করতে চাইতেন। তাই ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপে অফিশিয়াল ফুটবল ‘টেলস্টার’ সরবরাহ করে অ্যাডিডাস। সাদা-কালো টিভিতে যাতে সহজে চোখে পড়ে সেভাবেই তৈরি হয়েছিল সেই ফুটবলগুলো। পরের বিশ্বকাপগুলোতেও বল সরবরাহ করে সেরা স্পোর্টস ব্র্যান্ড অ্যাডিডাস। ক্রীড়াবিদদের অনেকের পায়ে পৌঁছে যায় অ্যাডিডাসের থ্রি-স্ট্রাইপ জুতা। আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দলের পায়ে ওঠে অ্যাডিডাসের জুতা। অ্যাডিডাসের বুট পায়ে পর্বতারোহণে নিখুঁতভাবে ১০ স্কোর করতে থাকেন অনেক পর্বতারোহী। ১৯৭৮ সালে নিজের ৭৮তম জন্মদিনের কয়েক দিন আগে মারা যান অ্যাডলফ ডাসলার, যিনি একা হাতে অ্যাডিডাসের উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিচ্ছিলেন। তার মৃত্যুর পর হাল ধরেন স্ত্রী কেথ এবং ছেলে হর্স্ট ডাসলার। মায়ের মৃত্যুর দুই বছরের মাথায় আকস্মিকভাবে মারা যান হর্স্ট ডাসলারও।

 

যেভাবে যাত্রা শুরু

অ্যাডলফ ডাসলারের হাত ধরে অ্যাডিডাসের পথচলা শুরু হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। কিন্তু তারও অনেক আগে ১৯৩৬ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ডাসলার তার তৈরি জুতা নিয়ে ছুটে যান অলিম্পিকের মাঠে। যুক্তরাষ্ট্রের (আফ্রো-আমেরিকান) অ্যাথলেট জেসি ওয়েনসকে বিশেষভাবে ডিজাইন করা জুতাটি ব্যবহারে রাজি করান। অবিশ্বাস্য হলেও ওই অলিম্পিকে ওয়েনস চারটি স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। আর বিশ্বসেরা অলিম্পিক আসরের প্রাপ্ত স্পন্সরের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ইতিহাসে নাম লেখান জেসি ওয়েনস। ঘটনাটি সে সময়ের কয়েকজন অ্যাথলেটের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তারা ভেবেছিলেন যে, আফ্রো-আমেরিকান স্পিন্টার জেসি ওয়েনস ডাসলার ব্রাদার্সের তৈরি জুতা পরে দৌড়ে অংশগ্রহণ করার ফলে ভালো পারফরম্যান্স করেছিলেন। ধীরে ধীরে ডাসলার ব্রাদার্সের তৈরি জুতা সে সময়ের অ্যাথলেটদের প্রয়োজনীয় বস্তুতে পরিণত হয়। ডাসলার ব্রাদার্সের তৈরি জুতার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়তে থাকে। অ্যাথলেটদের চাহিদা থেকে ব্র্যান্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয় ও বিক্রিও বাড়ে।

 

বারবার মালিকানা পরিবর্তন

১৯৪৭ সালে ডাসলার ভ্রাতৃদ্বয়ের ব্যবসা আলাদা হওয়ার পর অ্যাডলফ ডাসলার প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। অ্যাডলফ ডাসলারের ডাকনামের প্রথম তিন অক্ষর অ্যাডি (আদি) এবং তার শেষ নামের প্রথম তিন অক্ষর ডাস (ডাসলার); অর্থাৎ অ্যাডিডাস নামে কোম্পানির নাম পরিবর্তন করেন। ১৯৮৭ সাল অবধি অ্যাডলফ তার কোম্পানি পরিচালনা করেছিলেন। এরপর তিনি এক ফরাসি বিনিয়োগকারী বার্নার্ড টেপির কাছে ১.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে অ্যাডিডাস কোম্পানিটি বিক্রি করে দেন। পরবর্তীতে বার্নার্ড টেপি অ্যাডিডাসকে রবার্ট লুই-ড্রেফাসের কাছে পুনরায় বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। কেননা টেপি অ্যাডিডাসকে কেনার সময় গৃহীত ঋণ ও ঋণের সুদ পরিশোধ করতে পারেননি। পরবর্তীকালে অ্যাডিডাস কোম্পানির মালিকানা নানা সময় পরিবর্তন হয়। এতে অবশ্য লাভ হয়েছে, ব্র্যান্ডটির জনপ্রিয়তা এবং সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বর্তমানে অ্যাডিডাস স্পোর্টস ও ফ্যাশন শিল্পে বড় একটি নাম।

 

দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরে আসা

ডাসলার পরিবারের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর অ্যাডিডাসে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। যোগ্য নেতৃত্বের অভাব এবং নানা বিতর্কিত পদক্ষেপের কারণে কোম্পানি দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। তবে সেখান থেকেও ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প রয়েছে। রবার্ট লুইস ড্রিফাস প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব নেন। তার সহকারী হিসেবে ছিলেন ক্রিশ্চিয়ান ট্যুরেস। তারা বুঝতে পেরেছিলেন অ্যাডিডাসের জন্য নতুন উদ্ভাবনের প্রয়োজন নেই। আগে অ্যাডিডাস কেবল বিক্রয়ের ওপর জোর দিত। কিন্তু এবার জোর দিল বিপণন বা প্রচারের ওপর। অবশ্য এ সময়ও যে অ্যডিডাসের উদ্ভাবন থেমে ছিল তা নয়। অ্যাথলেট এবং খেলোয়াড়দের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে দিতে নানা পণ্য নিয়ে আসে তারা। নিজেদের অবস্থান মজবুত হওয়ার পর ১৯৯৭ সালে সালোমন গ্রুপ এবং এর ব্র্যান্ড টেইলর মেড, ম্যাভিক, বনফায়ার ইত্যাদি অধিগ্রহণ করে অ্যাডিডাস-সালোমন এজি নাম ধারণ করে। ২০০৬ সালে সালোমন গ্রুপ আলাদা হয়ে যায়, অ্যাডিডাস এজি নামে কাজ করতে থাকে ডাসলারের প্রতিষ্ঠিত অ্যাডিডাস। এ সময় তারা রিবক এবং এর ব্র্যান্ড রকপোর্ট, রিবক সিসিএম হকি কিনে নেয়। ক্রীড়াসামগ্রী উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দুটি কোম্পানির একটিতে পরিণত হয় ডাসলারের অ্যাডিডাস।

 

দুই ভাইয়ের ব্যবসায়িক লড়াই

রুডলফ ডাসলার ও অ্যাডলফ ডাসলার দুই ভাই। একসঙ্গে ব্যবসা শুরু করলেও ভাতৃদ্বয়ের মিল বেশিদিন টেকেনি। বছর বিশেকের মধ্যে ভাগ হয়ে যায় তাদের কোম্পানি। ব্যবসায়িক মতভেদ আর নানা ঘটনার জেরে দুই ভাইয়ের মধ্যে সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে। ১৯৪৮ সালে ভাগ হয়ে যায় কোম্পানি। ভাগ হওয়ার দিন দুই ভাইয়ের মধ্যে যে আলোচনা হয়েছিল, সেটিই ছিল শেষ কথোপকথন। এরপর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আর কথা হয়নি দুই ভাইয়ের মধ্যে। তবে তাদের একই গোরস্থানে সমাহিত করা হয়েছিল। ১৯৪৯ সালে আত্মপ্রকাশ ঘটে অ্যাডলফের অ্যাডিডাস। এর আগের বছরই পুমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন রুডলফ। তখন থেকেই চলছে দুই কোম্পানির প্রতিদ্বন্দ্বিতা। হারজোজেনাউয়াচ শহরও যেন দুই ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিল। বাইরের কেউ সেখানে গেলে লোকে আগে লক্ষ্য করত পুমা না অ্যাডিডাস কার বুট রয়েছে আগন্তুকের পায়ে। শহরের ফুটবল ক্লাব দুটিও যেন ভাগ হয়ে গিয়েছিল। এএসভি হারজোজেনাউয়াচ ক্লাব অ্যাডিডাসকে সমর্থন করে। ওয়ানএফসি হারজোজেনাউয়াচ ক্লাব সমর্থন করে পুমাকে। তবে এ লড়াইয়ে সব সময় এগিয়ে থাকত অ্যাডিডাসই। দুই ভাইয়ের দ্বন্দ্ব এখনো বেশ আলোচিত।

 

অ্যাথলেটদের জন্য স্পোর্টস সু

৭৪ বছর পার করেছে অ্যাডিডাস। দশকের পর দশক ধারাবাহিক সফলতা এসেছে বিশ্বসেরা স্পোর্টস ব্র্যান্ডটির। যুগ যুগ ধরে তারকা খেলোয়াড়দের সফরসঙ্গী এ ব্র্যান্ড। ছোট্ট হরজোজেনাউয়াচ শহরে ৪৭ জন কর্মচারী নিয়ে জুতা তৈরি শুরু করেন অ্যাডলফ। তার সাফল্যের একটি গোপন সূত্রও রয়েছে। অ্যাডলফ ছিলেন উদ্ভাবনী মনের। খেলাধুলার প্রতি ছিল তীব্র অনুরাগ। ক্রীড়াবিদদের পারফরম্যান্সকে বাড়িয়ে তোলা যায় এমন ‘স্পোর্টস সু’ তৈরির কথা ভাবতেন ছোটবেলা থেকেই। তিনি অ্যাথলেটদের সঙ্গে দেখা করতেন। তারা যা বলতেন অ্যাডলফ তা মনোযোগ সহকারে শুনতেন এবং ক্রমাগত নতুন উদ্ভাবন আর পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এর প্রতিফলন থাকত তার পণ্যে। আর এভাবেই অ্যাডলফ বিশ্বের সেরা অ্যাথলেটদের আস্থা অর্জন করেছিলেন। ব্যবসায় নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে অ্যাডিডাস কোম্পানি প্রমাণ করেছে, জীবনে অসম্ভব বলে কিছুই নেই। আগামী কয়েক দশকেও অ্যাডিডাস তাদের সফলতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে বলে ক্রীড়াবিদদের বিশ্বাস।

 

অ্যাডিডাস সাম্রাজ্য

১৯৬৭ সালে সর্বপ্রথম অ্যাডিডাসের তৈরি স্পোর্টস ওয়্যার পরিধান করেন জার্মানির প্রাক্তন খেলোয়াড় ফ্রান্ৎস বেকেনবাওয়ার। পরবর্তীকালে জিনেদিন জিদান, মাইকেল বালাক ও অ্যালিসন ফেলিক্সের মতো সেরা খেলোয়াড়রাও যুক্ত হয়েছিলেন কোম্পানিটির সঙ্গে। ফুটবল ছাড়াও বাস্কেটবল, গলফ, টেনিস, ক্রিকেট, রাগবি, স্কেটবোর্ডিং, জিমন্যাস্টিকসের সঙ্গে অ্যাডিডাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অ্যাডিডাসের প্রধান উৎসগুলোর মধ্যে একটি হলো ফুটবল এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত অসংখ্য সামগ্রী। কোম্পানিটি বায়ার্ন মিউনিখ, এসি মিলান, চেলসি এবং রিয়াল মাদ্রিদের মতো আন্তর্জাতিক ক্লাবগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় ফুটবল সামগ্রী ও খেলনা সরবরাহ করে থাকে। এ ছাড়া কোম্পানির কৌশলী ভূমিকার মধ্যে রয়েছে সফল খেলোয়াড়দের ওপর স্পন্সর। যা অ্যাডিডাসের প্রসার ও পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ফুটবল সামগ্রীসহ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ও ক্লাবের ম্যাচে ব্যবহৃত রেফারির সরঞ্জামাদিও বিতরণ করে থাকে প্রতিষ্ঠানটি।

 

লোগো কাহিনি

আজকের বিশ্বসেরা অ্যাডিডাসের লোগো প্রথমে এমনটি ছিল না। এমনকি আকর্ষণীয় লোগোটির মালিক অ্যাডলফ ডাসলার বা অ্যাডিডাস একা নন। কারণ একটাই, তারা লোগো তৈরি ও ব্যবহারের জন্য প্রথম কোম্পানি নয়। থ্রি-স্ট্রাইপের লোগোটি অনুমোদিত হয় আরও অনেক পরে। এর আগে কারহু নামের একটি স্পোর্টসে অ্যাডিডাসের মালিকানার ইতিহাস পাওয়া যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কালে প্রতিষ্ঠানটি আর্থিকভাবে বড়সড় হোঁচট খায়। কারণ রাজধানীতে তাদের ব্যবসা ছিল স্বল্প পরিসরের। এক সময় অর্থের প্রয়োজনে কারহুর মালিক লোগো বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। লোগোটির জন্য অ্যাডিডাসকে মাত্র ১৬০০ ইউরো ও দুটি হুইস্কির বোতল খরচ করতে হয়েছিল। ১৯৭১ সালে অ্যাডিডাস প্রথম থ্রি-স্ট্রাইপ লোগো উন্মোচন করে। তবে তা ছিল এখনকার লোগোর চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। তখন লোগোটি দেখতে ছিল ট্রেফয়েল পাতার আকৃতির। পরবর্তীকালে ট্রেফয়েল পাতার সংস্করণটি ত্রিভুজ আকার করে তৈরি করা হয়। তবে এখনো অ্যাডিডাস পুরনো ট্রেফয়েল পাতার সংস্করণটি ব্র্যান্ডের মূল পোশাকে এবং অবসর লাইনে ব্যবহার করে আসছে।

 

লোগোর ভিতরে যা আছে

অ্যাডিডাস লোগোটির পেছনের অর্থও বেশ চমকপ্রদ। ট্রেফয়েল লোগো কেনার অনেক পর ব্র্যান্ডটি তাদের সব পণ্যে থ্রি-স্ট্রাইপ বার হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে। স্ট্রাইপের বার তিনটি দিয়ে মূলত তিন মহাদেশকে নির্দেশনা করা হয়। কেননা ওই মহাদেশগুলোয় অ্যাডিডাসের জুতাগুলো বেশি বিক্রি হতো। তিন মহাদেশ হলো- উত্তর আমেরিকা, এশিয়া এবং ইউরোপ। থ্রি-স্ট্রাইপ লোগো দেখতে সুউচ্চ পর্বতমালার অনুরূপ। স্ট্রাইপগুলো নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে সামনে অগ্রসর হওয়াকে নির্দেশ করে। পর্বতটি উপরের দিকে উঠে যাওয়াকে বিজয়ী প্রতীক বলে দেখানো হয়েছে। অ্যাথলেটিক সম্পর্কিত হওয়ায় গ্রহণযোগ্যতাও পেয়েছিল বেশি। লোগোর সঙ্গে সংযুক্ত (লোগোর নিচে) কোম্পানির নামটি লোয়ার-কেস ফন্টে লেখা। নির্দিষ্ট রং নেই, যা একে করেছে স্বতন্ত্র। কোম্পানির নির্দিষ্ট রং ব্যবহারের পরিকল্পনা নেই, যা রং পরিবর্তনের স্বাধীনতা দেয়। ফলে পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে লোগো দেওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা