শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪

পাখি ও বটগাছ

অমিত কুমার কুন্ডু
পাখি ও বটগাছ

শতবর্ষী বটগাছটার আজ মন ভালো নেই। কে যে এখানে তাকে রোপণ করেছিল সেটা কারও জানা না থাকলেও, শত বছর ধরে সে বাজারের মাঝখানে সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে। কত পথিককে ছায়া দিয়েছে, কত ক্লান্ত পথিক তার নিচে বসে দু’দন্ড বিশ্রাম নিয়েছে, তার হিসাব নেই। শত বছর ধরে এ বটগাছ সবাইকে দিয়েই গেছে। তবুও মেয়র সাহেব ঘোষণা দিয়েছেন, আগামীকাল তাকে কেটে তার স্থানে ট্রাফিক আইল্যান্ড নির্মাণ করা হবে।

এ ঘোষণা শোনার পর বটগাছটার নিজের জন্য যতটা না খারাপ লাগছে, তার অধিক খারাপ লাগছে তার ডালে বসবাস করা পাখিদের জন্য। ওরা বহু বছর ধরে আত্মীয়-স্বজন নিয়ে এই গাছে বসবাস করছে। সকাল-সন্ধ্যায় এসব পাখির কিচিরমিচিরে এ এলাকা মুখরিত হয়ে থাকে। কত রকমের পাখি, কত রকমের ডাক। যত শোনা যায় ততই ভালো লাগে।

সকালে সক্ষম পাখিদের সবাই খাদ্যের সন্ধানে দূরদূরান্তে চলে গিয়েছিল। বিকালে এসে যখন বটগাছটার মন খারাপ দেখল, তখন সবাই একে একে জেনে গেল মন খারাপের আসল কারণটি। এরপর বটগাছটার মতো অন্যরাও কাঁদতে শুরু করল। কেউ নতুন সঙ্গী নিয়ে এখানে থাকতে শুরু করেছে, কেউ নতুন ডিম পেড়েছে। কদিন পরেই ডিম ফুটে মিষ্টি ছানা বের হবে। কারও আবার ছোটো ছানারা এখনো উড়তে শেখেনি। কদিন পরেই ডানা মেলে নীল আকাশে উড়তে শুরু করবে। অন্যদিকে বৃদ্ধ পাখিরা অসুস্থতার জন্য চলতে ফিরতে পারে না। বাসার অন্যান্যরা যে খাবার এনে দেয় তাই খায়। এখন গাছ কাটা হলে এসব শিশু ও বৃদ্ধ পাখিদের অনেকেই মারা পড়বে।

বয়স্কদের আশ্রয়হীন হয়ে এগাছে ওগাছে ঘুরে বেড়াতে হবে। সহজে কোথাও আশ্রয় পাওয়া যাবে না। যা দু’চারটা গাছ আছে, সেখানে আগে থেকেই অন্যান্য পাখি কষ্টেসৃষ্টে বসবাস করছে। যারা কাছে কোথাও থাকার জায়গা পাবে না তাদের হয়তো এ শহর থেকে দূরে কোথাও চলে যেতে হবে। সেখানে খাদ্য পাবে কি না? শিকারিরা আছে কি না? এসব অনিশ্চয়তা তো আছেই। অন্যদিকে এত বছরের সাথি এ বটগাছের জন্যেও খারাপ লাগছে। পাখিরা এমন বিপদে বহু বছর পড়েনি। সাত পুরুষ ধরে এ গাছে বাস করছে তারা। কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে এ গাছ ঘিরে, তা কি একদিনে বলে শেষ হবে?

পাখিরা কী করবে? কী করে এ বিপদ থেকে উদ্ধার পাবে? তার কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না। কারও কারও কান্না থামছেই না। কেউ মুখ ভার করে বসে আছে।

এমন সময় চালাক কাক বলে উঠল, তোমরা কাঁদছ কেনো? চলো, আমরা সবাই মিলে মেয়র সাহেবের কাছে যাই। তিনি বড়ো মনের মানুষ, তিনি নিশ্চয় আমাদের কথা বুঝবেন।

প্রথমে কয়েকজন একটু আপত্তি করলেও, পরে সবাই নগর ভবনের দিকে উড়ে গেল। মেয়র সাহেব তখন সভাকক্ষে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নগরের উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করছিলেন। কত জ্ঞানী-গুণী মানুষ সেখানে বসে আছেন। নগরের অলিগলিতে সড়ক বাতি বসবে, রাস্তা চওড়া হবে, সেসব রাস্তার দুই পাশ দিয়ে নির্মাণ হবে পাকা ড্রেন। সড়কের মোড়ে মোড়ে বসবে ট্রাফিক আইল্যান্ড। ড্রেনের ওপর দিয়ে হবে ফুটপাথ। আরও কত কি!

মেয়র সাহেবের প্রতিশ্রুতি শুনে উপস্থিত সভ্যরা মুগ্ধ হচ্ছেন। মেয়র সাহেব শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে পাবলিক লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স করার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি চান শহরের যুবকেরা সেখানে গিয়ে বই পড়ুক। সংস্কৃতিচর্চা করুক। যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলা, গান, আবৃত্তি, নাচ, নাটক, লেখালেখি মতো সুষ্ঠু সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড নিয়ে জীবনের সুন্দর সময়গুলো কাটাক। তিনি বলেছেন শহরের প্রতিটি বাড়িতে তিনটি করে ডাস্টবিন দেবেন। একটি ডাস্টবিনে পচনশীল দ্রব্য থাকবে, একটি ডাস্টবিনে বিপজ্জনক দ্রব্য থাকবে আর একটি ডাস্টবিনে প্লাস্টিক জাতীয় অপচনশীল দ্রব্য থাকবে। প্রতিদিন তিনটি গাড়ি একসঙ্গে যেয়ে শহরের বাড়ি থেকে এসব দ্রব্য সংগ্রহ শোধনাগারে নিয়ে যাবে। সেখানে পচনশীল দ্রব্য দিয়ে বায়োগ্যাস উৎপাদন হবে। বায়োগ্যাস দিয়ে ছোটো গ্যাস টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। অবশিষ্ট বর্জ্য দিয়ে হবে জৈব সার। একই শোধনাগারে তিনি শহরের পয়োবর্জ্যরে লাইন নিয়ে যাবেন। তা থেকেও হবে বায়োগ্যাস, বিদ্যুৎ আর জৈব সার। তিনি খেলাধুলার জন্য খেলার মাঠ সংস্কার করবেন। পার্ক সাজিয়ে তুলবেন আরও মনোরম করে। পাঠাগারের সংখ্যা বৃদ্ধি করবেন। বৃদ্ধি করা হবে পাঠাগারের বইয়ের সংখ্যা কিংবা বইয়ের ভান্ডারও।

মেয়র সাহেব ও সুধীজনের নগর উন্নয়ন আলোচনায় যখন সভা মুখরিত তখন হঠাৎ শত শত পাখি এদিকে আসতে দেখে সভায় উপস্থিত সভ্যরা চমকে গেলেন।

কারও মুখে কথা নেই। কৌতূহলী দৃষ্টিতে সবাই যখন পাখিদের দিকে তাকালেন তখন কাক সব প্রজাতির একজন করে প্রতিনিধি নিয়ে সভাকক্ষে প্রবেশ করল। একে একে সবাই সবার কথা খুলে বলল। নতুন ডিমের কথা, ছানাদের কথা, বৃদ্ধ পাখিদের কথা, শতবর্ষী বটগাছটির কথা, ক্লান্ত পথিকের কথা। সবাই মন দিয়ে শুনলেন পাখিদের কথা।

সবার মন দুঃখে ভারাক্রান্ত হলো। সবাই মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করেছেন, কেউ পাখিদের কথা চিন্তা করেননি। নিজেদেরকে স্বার্থপর মনে হতে লাগল সুধীজনদের। সভাকক্ষের সবাই চুপচাপ বসে থাকলেন।

কিছুক্ষণ পর নীরবতা ভেঙে মেয়র সাহেব কথা বলে উঠলেন। এ বিষয়ে সুধীজনদের সঙ্গে আলাপ করলেন। মেয়র সাহেব সভার মধ্যে পুনরায় ঘোষণা দিলেন, তোমাদের ভয় নেই। তোমরা নিশ্চিন্তে বাসায় ফিরে যাও। আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি। এ রকম গাছ একদিনে কেটে ফেলা যায়। কিন্তু পরবর্তীতে নকলে মিলে শত চেষ্ট করলেও শত বছরের আগে এ রকম গাছ হয়ে ওঠে না। প্রকৃতি ধ্বংস করা যতটা সহজ, প্রাকৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা, বন সৃষ্টি করা, ঠিক ততটাই কঠিন। তোমরা ভয় পেয়ো না, আমি তোমাদের কথা দিচ্ছি। আজ থেকে প্রকৃতি এবং পশুপাখির ক্ষতি হয় এমন কাজ আমি আর করবো না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুুমিও
লিখতে পারো তুুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া
দুটি ছড়া
দুটি ছড়া
ষোলই ডিসেম্বর
ষোলই ডিসেম্বর
বিজয়ের গান
বিজয়ের গান
চালাক শেয়াল
চালাক শেয়াল
রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া
রক্তাক্ত বিজয়
রক্তাক্ত বিজয়
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
শহীদের শ্রদ্ধা
শহীদের শ্রদ্ধা
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
সর্বশেষ খবর
দেশের হলে নতুন তিন সিনেমা
দেশের হলে নতুন তিন সিনেমা

এই মাত্র | শোবিজ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

১৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ফ্রি ফায়ার খেলতে গিয়ে প্রেম, অতঃপর...
ফ্রি ফায়ার খেলতে গিয়ে প্রেম, অতঃপর...

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাজবাড়ীতে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি
সড়ক দুর্ঘটনা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আলাদা ঘটনায় এক শিশুসহ নিহত ৩
গোপালগঞ্জে আলাদা ঘটনায় এক শিশুসহ নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা মেরে ভারতীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক উড়িয়ে দেয়ার হুমকি
বোমা মেরে ভারতীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক উড়িয়ে দেয়ার হুমকি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারণার ফাঁদে ফেলে তরুণীর টাকা-স্বর্ণ হাতিয়ে নিলো দুই প্রতারক, দুইজন গ্রেফতার
প্রতারণার ফাঁদে ফেলে তরুণীর টাকা-স্বর্ণ হাতিয়ে নিলো দুই প্রতারক, দুইজন গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিদেশি কূটনীতিকদের ২০ টিম নিয়ে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
বিদেশি কূটনীতিকদের ২০ টিম নিয়ে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে তুরস্কের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে তুরস্কের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
করিমগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

রং তুলিতে বিজয়ের প্রতিচ্ছবি
রং তুলিতে বিজয়ের প্রতিচ্ছবি

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়া পুনর্গঠনে তুরস্ক-মার্কিন বৈঠক, জর্ডানে বড় সম্মেলনের প্রস্তুতি
সিরিয়া পুনর্গঠনে তুরস্ক-মার্কিন বৈঠক, জর্ডানে বড় সম্মেলনের প্রস্তুতি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভসংঘ ঢাকা কলেজ শাখার নতুন কমিটির সদস্যদের মতবিনিময় সভা
শুভসংঘ ঢাকা কলেজ শাখার নতুন কমিটির সদস্যদের মতবিনিময় সভা

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা
শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির
গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ