শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০১৪

নারীমুক্তি ও মৌলবাদ প্রসঙ্গে

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
নারীমুক্তি ও মৌলবাদ প্রসঙ্গে

কয়েক দিন আগে ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস বাংলাদেশেও পালিত হলো বেশ জমজমাটভাবে। পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিও হয়েছে। কিন্তু নারী নির্যাতন এবং নারী সমস্যার সঙ্গে যে ধর্মীয় মৌলবাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে এ বিষয়টি বিশেষ আলোচনায় আসেনি। মৌলিক আলোচনায় গেলে বলতে হয়, নারীর অধস্তন অবস্থার জন্য দায়ী শ্রেণীসমাজ। ইতিহাসে শ্রেণীবিভক্ত সমাজের উদ্ভবের ঠিক আগে আগে ব্যক্তিগত সম্পত্তির জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই নারী জাতি হারিয়েছে স্বাধীনতা- যাকে এঙ্গেলস বলেছেন, (পরিবার, ব্যক্তিগত সম্পত্তি ও রাষ্ট্রের উৎপত্তি) 'নারীর বিশ্ব-ঐতিহাসিক পরাজয়'। 'পুরুষ ঘরের মধ্যেও কর্তৃত্বের লাগামটি ধরল, নারী পদানত হলো, দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হলো।'

সামন্ত সমাজে নারী নির্যাতনের রূপটি ছিল খুবই কদর্য। পুঁজিবাদ তুলনামূলকভাবে ভালো, যদিও "বুর্জোয়া প্রজাতন্ত্রগুলোর সবচেয়ে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রেও নারী থেকে যায় প্রথমত, পূর্ণ অধিকারহীন হয়ে, কারণ আইন তাদের পুরুষের সঙ্গে সমতা দেয় না, দ্বিতীয়ত এবং এইটাই প্রধান কথা, সবচেয়ে তুচ্ছ, সবচেয়ে হীন, সবচেয়ে হাড়ভাঙা, সবচেয়ে বিমূঢ় করা রান্নাবান্নার কাজ এবং সাধারণভাবে একঘেয়ে সাংসারিক ঘরকন্নায় পীড়িত হওয়ায় তারা থেকে যায় 'ঘরোয়া দাসত্বে', 'সাংসারিক বাঁদি' হয়ে।" [লেনিন]

আমাদের দেশে পুঁজিবাদ বেশ বিকাশ লাভ করলেও, তা করেছে বিকৃত আকারে। উপরন্তু সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সামন্ত বৈশিষ্ট্য এখনো প্রাধান্যে আছে। ধর্মীয় মৌলবাদ সামন্তবাদী ও সবচেয়ে পশ্চাৎপদ চেতনার প্রকাশমাত্র। সে কারণে নারীরা দলে দলে শ্রমবাজারে এলেও এবং সর্বাধিক বড় শিল্প গার্মেন্টের আশি শতাংশ শ্রমিক নারী হওয়া সত্ত্বেও পারিবারিক জীবনে সামন্ত ধ্যান-ধারণার প্রাধান্য রয়েছে। ধর্মীয় মৌলবাদ তাই এত সহজে বিস্তার লাভ করতে পারে।

প্রকৃত নারী স্বাধীনতা এবং নারী-পুরুষের সমতা অর্জিত হয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সমাজে। রাশিয়ার অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ঠিক এক বছর পর লেনিন দাবি করেছিলেন, 'যেসব কারণে নারীরা অধিকারহীন থাকে, ইতিহাসে এই প্রথম তা সব নাকচ করে দিয়েছে আমাদের আইন।' (রচনা সংকলন, মস্কো, ইংরেজি, খণ্ড ২৮, পৃষ্ঠা ১৬০-৬২) কিন্তু তারপরও পশ্চাৎপদ ধর্মীয় চিন্তা, কুসংস্কার ও অভ্যাস নাছোড়বান্দার মতো লেগে থাকে। সে জন্য লেনিন উক্ত রচনায় এর পরপরই বলছেন, 'গ্রামাঞ্চলে এখনো গির্জা বিয়ের প্রাধান্য, পুরোহিতদের প্রভাবের জন্য তারা এতে বাধ্য হন এবং পুরনো আইনের চেয়ে এই অভিশাপটার সঙ্গে লড়াই করা বেশ কঠিন।' নারী মুক্তির ক্ষেত্রে ভাবাদর্শগত সংগ্রাম খুবই জরুরি। আমাদের দেশে যেখানে সমাজতন্ত্র তো দূরের কথা, পুঁজিবাদও পূর্ণ বিকাশ লাভ করেনি, যা করেছে তাও আবার বিকৃত পথে, যেখানে সামন্ত ধ্যান-ধারণা রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবারে খুবই প্রবল সেখানে সত্যিকারের নারী স্বাধীনতা ও নারী-পুরুষ সমতা অর্জন করতে হলে পশ্চাৎপদ ও মৌলবাদী ভাবাদর্শের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা খুবই জরুরি। রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও নারী আন্দোলন দ্বারা এই সংগ্রামকে তীব্র করতে হবে।

দুই. ধর্মীয় মৌলবাদ হলো ধর্মের সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল ব্যাখ্যা, যা যুগের সঙ্গে বিভিন্ন ধর্মীয় বিধিবিধানের সংস্কারকে মানতে চায় না। দ্বিতীয়ত, মৌলবাদী সংগঠনগুলো মনে করে তারা যেভাবে ধর্মের ব্যাখ্যা দেবে সেটাই সবাইকে মানতে হবে এবং সে জন্য তারা সন্ত্রাস ও বল প্রয়োগের আশ্রয় নেয়।

ধর্ম কীভাবে নারী নির্যাতনের হাতিয়ার হয়েছিল তার কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত হিন্দু সমাজে সতীদাহের মতো বর্বর প্রথা চালু ছিল। মধ্যযুগে ইউরোপে ডাইনি বলে কত নারীকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল ধর্মের নামেই, চার্চের নির্দেশে। হিন্দু ধর্মের ভগবান শঙ্করাচার্য স্পষ্ট করেই বলেছিলেন, নরকের দ্বার হচ্ছে নারী। বাইবেলে বলা আছে, নারী হচ্ছে 'রুট অফ অল ইভিল'। ইসলাম ধর্ম তুলনামূলক প্রগতিশীল হলেও এখানেও নারীকে পুরুষের অধীনস্থ রাখা হয়েছে। মুসলমান সমাজে নারী শিক্ষার প্রবর্তক মহীয়সী বিপ্লবী নারী বেগম রোকেয়া তাই বলেছেন, "আমাদের যথাসম্ভব অধঃপতন হওয়ার পর দাসত্বের বিরুদ্ধে কখনো মাথা তুলিতে পারি নাই; তাহার প্রধান কারণ এই বোধ হয় যে, যখনই কোনো ভগ্নী মস্তক উত্তোলনের চেষ্টা করিয়াছেন, অমনই ধর্মের দোহাই বা শাস্ত্রের বচন-রূপ অস্ত্রাঘাতে তাহার মস্তক চূর্ণ হইয়াছে।... আমাদিগকে অন্ধকারে রাখিবার জন্য পুরুষগণ ওই ধর্মগ্রন্থগুলিকে ঈশ্বরের আদেশপত্র বলিয়া প্রকাশ করিয়াছেন।... এই ধর্মগ্রন্থগুলি পুরুষ-রচিত বিধি ব্যবস্থা ভিন্ন আর কিছুই নহে।"

আর একবিংশ শতাব্দীতেও কলকাতার কলেজের অধ্যাপিকা মীরাতুন নাহার বলছেন, "...মুসলমান সমাজের পুরুষের স্বার্থপরতা মেয়েদের বন্দী হতে বাধ্য করেছে। ধর্মীয় বিধিনিষেধ আরোপের ক্ষেত্রে মেয়েরা ক্রীড়নকে পরিণত হয়েছে। যত বিধিনিষেধ তাদের ওপর। পুরুষ স্বাধীন। মেয়েরা বন্দী। নারী-পুরুষের জৈবিক সম্পর্ককে মুসলমান পুরুষ সমধিক গুরুত্ব দেয়। উভয়ের সম্পর্ক যেন ভোক্তা ও ভোগ্যের। সে কারণে কঠোর পর্দাপ্রথা।"

এখনকার আরেক ভারতীয় মুসলিম নারী লেখিকা ও বুদ্ধিজীবী রোশেনারা খান লিখেছেন, "ইসলাম ধর্ম বয়সে সর্বাপেক্ষা নবীন এবং তৎকালীন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই আধুনিক।... কিন্তু ধর্ম যত প্রাচীন হয়েছে সংস্কারের অভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে তার অবাঞ্ছিত শাখা-প্রশাখা। ধর্মের নামে গজিয়ে উঠেছে অসংখ্য আগাছা।"

বাংলাদেশের অনেক লেখিকার এরূপ উদ্ধৃতি দেওয়া যেতে পারে। আমাদের এখন দরকার মুসলিম সমাজে বড় ধরনের সংস্কার। পারিবারিক আইনকেও গণতান্ত্রিক করতে হবে।

তিন. মৌলবাদীরা কোন ধরনের সংস্কারের বিরুদ্ধে। কিন্তু মৌলবাদীদের মতাদর্শগতভাবে পরাস্ত করেই তো আমাদের প্রগতির পথে অগ্রসর হতে হবে। সে ক্ষেত্রে আমরা সরকারকে বার বার আত্দসমর্পণ করতে দেখি। আওয়ামী লীগ করছে আত্মসমর্পণ। আর বিএনপি মৌলবাদের পালে বাতাস দিচ্ছে।

বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে ধর্মীয় ফতোয়ার কবলে পড়ে যে কত নারী অপমানিত, নির্যাতিত, এমনকি মৃত্যুবরণ করছে তার পুরো খবর না জানলেও আজকাল কিছু কিছু খবরের কাগজে আসছে। অর্থাৎ গ্রামাঞ্চলে এখনো ধর্ম ব্যবসায়ী ও মৌলবাদীদের দাপট রয়েছে। তাদের টার্গেট নারী। ২০০১ সালে বিচারপতি গোলাম রব্বানী সুয়োমোটোভাবে ফতোয়া-সংক্রান্ত একটি মামলায় ফতোয়া নিষিদ্ধ করেছিলেন। তার এক দশক পরে সুপ্রিমকোর্ট সেই বিচারে ভিন্নমত প্রদান করেছেন। তাদের মতে, ফতোয়া বৈধ, তবে কেবল শিক্ষিত আলেমরাই তা পারবেন। এখানে আমার বিবেচনায় আপসের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।

নারীনীতি কয়েকবার ঘোষণা করা হয়েছে। কোনোবারই নারী-পুরুষের প্রকৃত সমতা, বিশেষ করে উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সমতা ঘোষণা করা হয়নি। তথাপি আমরা দেখেছি উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদীদের আস্ফালন, যার কাছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্দসমর্পণ করেছেন এবং খালেদা জিয়া বাতাস দিয়েছেন।

মুসলিম পারিবারিক আইনে প্রথম সংস্কার এনেছিলেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খান। তিনি মুসলিম পারিবারিক আইনে কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করেন। তার মধ্যে অন্যতম ছিল পুরুষের একাধিক বিবাহ নিষিদ্ধকরণ। তখনো জামায়াতে ইসলাম পুরুষের চার স্ত্রী রাখার সপক্ষে বক্তব্য রেখেছিল কোরআন-হাদিসের কথা বলে। এর আগে উলি্লখিত ভারতের নারী বুদ্ধিজীবী রোশেনারা যথার্থই বলেছেন, '১৪০০ বছর পূর্বে কোনো এক দেশে সে দেশের তৎকালীন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে যে আইন পুরুষকে চারটি বিবাহের অধিকার দিয়েছিল, একবিংশ শতাব্দীর সভ্যসমাজে কোনো যুক্তিগ্রাহ্য কারণ ছাড়াই পৃথিবীর সমস্ত দেশের মুসলমানদের জন্য তা এখনো বলবৎ।'

অবশ্য অনেক দেশেই এ আইনের পরিবর্তন হয়েছে। উল্লেখ্য, অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতেও ১৯৩৭ সালে সারা ভারতে একক শরিয়তি আইন চালুর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে নিজস্ব পারিবারিক আইন বা প্রথা চালু ছিল মুসলিম সমাজে। যথা গুজরাটের 'ঝিনা' সম্প্রদায়ের মধ্যে (যে সম্প্রদায়ের বিখ্যাত সন্তান ছিলেন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ) নিজস্ব পারিবারিক আইন চালু ছিল। কুচি ও খোজা সম্প্রদায়ের মুসলমানরা ইচ্ছামতো সম্পত্তি উইল করতে পারে, যা ইসলামী আইনবিরোধী বলে বিবেচিত।

অর্থাৎ প্রয়োজনে পারিবারিক আইনকে যুগোপযোগী করা যায়। বর্তমানে সব ধর্ম-নির্বিশেষে একক পারিবারিক আইন এবং উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ ইত্যাদি সর্ব ক্ষেত্রে সব ধর্মের নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা করাই হবে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। এ দাবির সপক্ষে কয়েকটি যুক্তি উপস্থিত করতে চাই। প্রথমত, পৃথিবীর অনেক মুসলিম দেশে শরিয়ত আইনের গণতান্ত্রিক সংস্কার করা সম্ভব হয়েছে। দ্বিতীয়ত, বাস্তব অবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পারিবারিক আইনকে গণতান্ত্রিক করা ইসলামী বিধানের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ নয়। বিখ্যাত উর্দু কবি ইকবাল কোরআন থেকেই ব্যাখ্যা দেন, নিরপেক্ষ ও যুগোপযোগী অবস্থা চিন্তায় কোনো বাধা নেই। তৃতীয়ত, সব হাদিস সব সময় অনুসরণ করা সম্ভব নয়। ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এক লেখায় এমন বেশ কিছু হাদিস উদ্ধৃত করেছেন, যেমন- 'দাস প্রথা চালু করা (মমিনুন ৫, ৬, আহযাব ৫০) ইত্যাদি।'

চতুর্থত, অনেক হাদিসের উৎস নিয়েও প্রশ্ন আছে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক টয়েনবি তার 'স্টাডি অব হিস্ট্রি' গ্রন্থে বলেছেন, 'উমাইয়া বা আব্বাসীয় রাজপুরুষরা মদিনা থেকে শাস্ত্রকারদের বাগদাদে নিয়ে এসে ইচ্ছামতো শাস্ত্র রচনা করিয়ে নিতেন।... প্রকৃতপক্ষে তারা নিজেদের স্বার্থের দিকে তাকিয়েই ইসলামকে ব্যবহার করেছিল। আর ওই শাস্ত্রকারদের পোষ মানিয়েছিল শাসকগোষ্ঠী।'

পঞ্চমত, ইসলামী আইন দাঁড়িয়ে আছে কোরআন-হাদিস ছাড়াও আরও যে দুটি নীতি ও ভিত্তির ওপর, তা হলো 'কিয়াস' ও 'ইজমা'। ইজমা হলো শাস্ত্রকারদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ। 'কিয়াস'-এর অর্থ হলো জ্ঞান-বিবেক, বিচারবুদ্ধির ওপর নির্ভর করে সমাধান বের করা। ইসলামের মধ্যে প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক উপাদান যা আছে, তাকে ব্যবহার করে সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আইনের সংস্কার করা সম্ভব। এখানে উল্লেখ্য, কোরআনে ছয় হাজারের বেশি আয়াতের মধ্যে ২০০টির মতো আয়াতে আইন ও আইন-সংক্রান্ত পরামর্শ আছে। তার মধ্যে বিবাহ-সংক্রান্ত ও সম্পত্তির উত্তরাধিকার-সংক্রান্ত পারিবারিক আইন ছাড়াও শাসনকার্য পরিচালনা করা সংক্রান্ত নির্দেশ আছে। সেগুলো কিন্তু মানা হয় না। আমাদের দেশের শাসনকার্য পরিচালিত হয় সংবিধান দ্বারা। তাহলে সংবিধানের সঙ্গে সঙ্গতিবিধান করে (যেখানে নারী-পুরুষের সমানাধিকার স্বীকৃত) কেন সব ধর্মের জন্য একক গণতান্ত্রিক পারিবারিক আইন করা যাবে না?

বাধা হচ্ছে আমাদের শাসকশ্রেণী নিজেই, যারা রাজনৈতিক সুবিধার্থে মৌলবাদের সঙ্গে বার বার আপস করেছেন। এটা ভাবতে অবাক লাগে, যেখানে বিগত দুই দশকের বেশি দুজন নারী পালাক্রমে প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেত্রী হয়ে এসেছেন, যেখানে নারীরা এভারেস্ট শৃঙ্গে ওঠেন, যেখানে নারীসৈনিক প্যারাসুটে শূন্য থেকে লাফ দিতে পারেন, যেখানে নারীরা যুদ্ধ পর্যন্ত করেছেন, সেখানে সে দেশে মৌলবাদের দাপটে নারীর স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়ে কীভাবে। হেফাজতে ইসলামের মতো সংগঠন কোন সাহসে বলতে পারে, গার্মেন্ট শিল্পে নারীরা কাজ করতে পারবে না অথবা ক্লাস ফোরের উপরে নারী শিক্ষার দরকার নেই? তাদের কাছে নারী কেবল ভোগের সামগ্রী মাত্র। অশ্লীল তেঁতুলতত্ত্ব সেই প্রমাণ বহন করে।

মৌলবাদকে পরাজিত করে নারী প্রগতির পথ উন্মুক্ত করতে হবে। আবার নারী-পুরুষ সমতা, নারী স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেই ঘৃণ্য মৌলবাদকে পরাস্ত করতে হবে। বিষয়টি যেন রাজনীতির খেলায় হারিয়ে না যায়। মনে রাখতে হবে, নারী মুক্তির পক্ষে আমাদের রয়েছে বিরাট ঐতিহ্য_ বেগম রোকেয়ার ঐতিহ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে কাজে লাগিয়ে আমরা প্রগতির পথে এগিয়ে যাব। মৌলবাদের বাধাকে ধ্বংস করা খুব কঠিন কাজ নয় এবং সেটা করতেই হবে। মনে রাখতে হবে, যে কোনো সমাজে 'নারীর সামাজিক অবস্থান দ্বারাই সমাজ প্রগতির মাত্রা নির্ণীত হয়।' (কার্ল মার্কস- কুগেলম্যানের কাছে চিঠি, ১৮৬৮ সাল)

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন

এই মাত্র | জীবন ধারা

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম, এখন জীবন উপভোগ করছি’
‘অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম, এখন জীবন উপভোগ করছি’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিউডে কাস্টিং কাউচ: অনৈতিক প্রস্তাব পেয়েছিলেন যেসব তারকা
বলিউডে কাস্টিং কাউচ: অনৈতিক প্রস্তাব পেয়েছিলেন যেসব তারকা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাবনায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতা নিহত
পাবনায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মৃতি বিজড়িত সেই ক্যাপটি দান করলেন সুনীল গাভাস্কার
স্মৃতি বিজড়িত সেই ক্যাপটি দান করলেন সুনীল গাভাস্কার

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির জরুরি সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির জরুরি সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে ১৫ কৌশলে গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিবেন
যে ১৫ কৌশলে গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিবেন

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের
চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন
আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক
কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই
ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট
যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২
নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর
৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর
বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’
প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের
ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি