শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০১৪

নারীমুক্তি ও মৌলবাদ প্রসঙ্গে

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
নারীমুক্তি ও মৌলবাদ প্রসঙ্গে

কয়েক দিন আগে ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস বাংলাদেশেও পালিত হলো বেশ জমজমাটভাবে। পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিও হয়েছে। কিন্তু নারী নির্যাতন এবং নারী সমস্যার সঙ্গে যে ধর্মীয় মৌলবাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে এ বিষয়টি বিশেষ আলোচনায় আসেনি। মৌলিক আলোচনায় গেলে বলতে হয়, নারীর অধস্তন অবস্থার জন্য দায়ী শ্রেণীসমাজ। ইতিহাসে শ্রেণীবিভক্ত সমাজের উদ্ভবের ঠিক আগে আগে ব্যক্তিগত সম্পত্তির জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই নারী জাতি হারিয়েছে স্বাধীনতা- যাকে এঙ্গেলস বলেছেন, (পরিবার, ব্যক্তিগত সম্পত্তি ও রাষ্ট্রের উৎপত্তি) 'নারীর বিশ্ব-ঐতিহাসিক পরাজয়'। 'পুরুষ ঘরের মধ্যেও কর্তৃত্বের লাগামটি ধরল, নারী পদানত হলো, দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হলো।'

সামন্ত সমাজে নারী নির্যাতনের রূপটি ছিল খুবই কদর্য। পুঁজিবাদ তুলনামূলকভাবে ভালো, যদিও "বুর্জোয়া প্রজাতন্ত্রগুলোর সবচেয়ে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রেও নারী থেকে যায় প্রথমত, পূর্ণ অধিকারহীন হয়ে, কারণ আইন তাদের পুরুষের সঙ্গে সমতা দেয় না, দ্বিতীয়ত এবং এইটাই প্রধান কথা, সবচেয়ে তুচ্ছ, সবচেয়ে হীন, সবচেয়ে হাড়ভাঙা, সবচেয়ে বিমূঢ় করা রান্নাবান্নার কাজ এবং সাধারণভাবে একঘেয়ে সাংসারিক ঘরকন্নায় পীড়িত হওয়ায় তারা থেকে যায় 'ঘরোয়া দাসত্বে', 'সাংসারিক বাঁদি' হয়ে।" [লেনিন]

আমাদের দেশে পুঁজিবাদ বেশ বিকাশ লাভ করলেও, তা করেছে বিকৃত আকারে। উপরন্তু সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সামন্ত বৈশিষ্ট্য এখনো প্রাধান্যে আছে। ধর্মীয় মৌলবাদ সামন্তবাদী ও সবচেয়ে পশ্চাৎপদ চেতনার প্রকাশমাত্র। সে কারণে নারীরা দলে দলে শ্রমবাজারে এলেও এবং সর্বাধিক বড় শিল্প গার্মেন্টের আশি শতাংশ শ্রমিক নারী হওয়া সত্ত্বেও পারিবারিক জীবনে সামন্ত ধ্যান-ধারণার প্রাধান্য রয়েছে। ধর্মীয় মৌলবাদ তাই এত সহজে বিস্তার লাভ করতে পারে।

প্রকৃত নারী স্বাধীনতা এবং নারী-পুরুষের সমতা অর্জিত হয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সমাজে। রাশিয়ার অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ঠিক এক বছর পর লেনিন দাবি করেছিলেন, 'যেসব কারণে নারীরা অধিকারহীন থাকে, ইতিহাসে এই প্রথম তা সব নাকচ করে দিয়েছে আমাদের আইন।' (রচনা সংকলন, মস্কো, ইংরেজি, খণ্ড ২৮, পৃষ্ঠা ১৬০-৬২) কিন্তু তারপরও পশ্চাৎপদ ধর্মীয় চিন্তা, কুসংস্কার ও অভ্যাস নাছোড়বান্দার মতো লেগে থাকে। সে জন্য লেনিন উক্ত রচনায় এর পরপরই বলছেন, 'গ্রামাঞ্চলে এখনো গির্জা বিয়ের প্রাধান্য, পুরোহিতদের প্রভাবের জন্য তারা এতে বাধ্য হন এবং পুরনো আইনের চেয়ে এই অভিশাপটার সঙ্গে লড়াই করা বেশ কঠিন।' নারী মুক্তির ক্ষেত্রে ভাবাদর্শগত সংগ্রাম খুবই জরুরি। আমাদের দেশে যেখানে সমাজতন্ত্র তো দূরের কথা, পুঁজিবাদও পূর্ণ বিকাশ লাভ করেনি, যা করেছে তাও আবার বিকৃত পথে, যেখানে সামন্ত ধ্যান-ধারণা রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবারে খুবই প্রবল সেখানে সত্যিকারের নারী স্বাধীনতা ও নারী-পুরুষ সমতা অর্জন করতে হলে পশ্চাৎপদ ও মৌলবাদী ভাবাদর্শের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা খুবই জরুরি। রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও নারী আন্দোলন দ্বারা এই সংগ্রামকে তীব্র করতে হবে।

দুই. ধর্মীয় মৌলবাদ হলো ধর্মের সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল ব্যাখ্যা, যা যুগের সঙ্গে বিভিন্ন ধর্মীয় বিধিবিধানের সংস্কারকে মানতে চায় না। দ্বিতীয়ত, মৌলবাদী সংগঠনগুলো মনে করে তারা যেভাবে ধর্মের ব্যাখ্যা দেবে সেটাই সবাইকে মানতে হবে এবং সে জন্য তারা সন্ত্রাস ও বল প্রয়োগের আশ্রয় নেয়।

ধর্ম কীভাবে নারী নির্যাতনের হাতিয়ার হয়েছিল তার কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত হিন্দু সমাজে সতীদাহের মতো বর্বর প্রথা চালু ছিল। মধ্যযুগে ইউরোপে ডাইনি বলে কত নারীকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল ধর্মের নামেই, চার্চের নির্দেশে। হিন্দু ধর্মের ভগবান শঙ্করাচার্য স্পষ্ট করেই বলেছিলেন, নরকের দ্বার হচ্ছে নারী। বাইবেলে বলা আছে, নারী হচ্ছে 'রুট অফ অল ইভিল'। ইসলাম ধর্ম তুলনামূলক প্রগতিশীল হলেও এখানেও নারীকে পুরুষের অধীনস্থ রাখা হয়েছে। মুসলমান সমাজে নারী শিক্ষার প্রবর্তক মহীয়সী বিপ্লবী নারী বেগম রোকেয়া তাই বলেছেন, "আমাদের যথাসম্ভব অধঃপতন হওয়ার পর দাসত্বের বিরুদ্ধে কখনো মাথা তুলিতে পারি নাই; তাহার প্রধান কারণ এই বোধ হয় যে, যখনই কোনো ভগ্নী মস্তক উত্তোলনের চেষ্টা করিয়াছেন, অমনই ধর্মের দোহাই বা শাস্ত্রের বচন-রূপ অস্ত্রাঘাতে তাহার মস্তক চূর্ণ হইয়াছে।... আমাদিগকে অন্ধকারে রাখিবার জন্য পুরুষগণ ওই ধর্মগ্রন্থগুলিকে ঈশ্বরের আদেশপত্র বলিয়া প্রকাশ করিয়াছেন।... এই ধর্মগ্রন্থগুলি পুরুষ-রচিত বিধি ব্যবস্থা ভিন্ন আর কিছুই নহে।"

আর একবিংশ শতাব্দীতেও কলকাতার কলেজের অধ্যাপিকা মীরাতুন নাহার বলছেন, "...মুসলমান সমাজের পুরুষের স্বার্থপরতা মেয়েদের বন্দী হতে বাধ্য করেছে। ধর্মীয় বিধিনিষেধ আরোপের ক্ষেত্রে মেয়েরা ক্রীড়নকে পরিণত হয়েছে। যত বিধিনিষেধ তাদের ওপর। পুরুষ স্বাধীন। মেয়েরা বন্দী। নারী-পুরুষের জৈবিক সম্পর্ককে মুসলমান পুরুষ সমধিক গুরুত্ব দেয়। উভয়ের সম্পর্ক যেন ভোক্তা ও ভোগ্যের। সে কারণে কঠোর পর্দাপ্রথা।"

এখনকার আরেক ভারতীয় মুসলিম নারী লেখিকা ও বুদ্ধিজীবী রোশেনারা খান লিখেছেন, "ইসলাম ধর্ম বয়সে সর্বাপেক্ষা নবীন এবং তৎকালীন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই আধুনিক।... কিন্তু ধর্ম যত প্রাচীন হয়েছে সংস্কারের অভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে তার অবাঞ্ছিত শাখা-প্রশাখা। ধর্মের নামে গজিয়ে উঠেছে অসংখ্য আগাছা।"

বাংলাদেশের অনেক লেখিকার এরূপ উদ্ধৃতি দেওয়া যেতে পারে। আমাদের এখন দরকার মুসলিম সমাজে বড় ধরনের সংস্কার। পারিবারিক আইনকেও গণতান্ত্রিক করতে হবে।

তিন. মৌলবাদীরা কোন ধরনের সংস্কারের বিরুদ্ধে। কিন্তু মৌলবাদীদের মতাদর্শগতভাবে পরাস্ত করেই তো আমাদের প্রগতির পথে অগ্রসর হতে হবে। সে ক্ষেত্রে আমরা সরকারকে বার বার আত্দসমর্পণ করতে দেখি। আওয়ামী লীগ করছে আত্মসমর্পণ। আর বিএনপি মৌলবাদের পালে বাতাস দিচ্ছে।

বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে ধর্মীয় ফতোয়ার কবলে পড়ে যে কত নারী অপমানিত, নির্যাতিত, এমনকি মৃত্যুবরণ করছে তার পুরো খবর না জানলেও আজকাল কিছু কিছু খবরের কাগজে আসছে। অর্থাৎ গ্রামাঞ্চলে এখনো ধর্ম ব্যবসায়ী ও মৌলবাদীদের দাপট রয়েছে। তাদের টার্গেট নারী। ২০০১ সালে বিচারপতি গোলাম রব্বানী সুয়োমোটোভাবে ফতোয়া-সংক্রান্ত একটি মামলায় ফতোয়া নিষিদ্ধ করেছিলেন। তার এক দশক পরে সুপ্রিমকোর্ট সেই বিচারে ভিন্নমত প্রদান করেছেন। তাদের মতে, ফতোয়া বৈধ, তবে কেবল শিক্ষিত আলেমরাই তা পারবেন। এখানে আমার বিবেচনায় আপসের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।

নারীনীতি কয়েকবার ঘোষণা করা হয়েছে। কোনোবারই নারী-পুরুষের প্রকৃত সমতা, বিশেষ করে উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সমতা ঘোষণা করা হয়নি। তথাপি আমরা দেখেছি উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদীদের আস্ফালন, যার কাছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্দসমর্পণ করেছেন এবং খালেদা জিয়া বাতাস দিয়েছেন।

মুসলিম পারিবারিক আইনে প্রথম সংস্কার এনেছিলেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খান। তিনি মুসলিম পারিবারিক আইনে কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করেন। তার মধ্যে অন্যতম ছিল পুরুষের একাধিক বিবাহ নিষিদ্ধকরণ। তখনো জামায়াতে ইসলাম পুরুষের চার স্ত্রী রাখার সপক্ষে বক্তব্য রেখেছিল কোরআন-হাদিসের কথা বলে। এর আগে উলি্লখিত ভারতের নারী বুদ্ধিজীবী রোশেনারা যথার্থই বলেছেন, '১৪০০ বছর পূর্বে কোনো এক দেশে সে দেশের তৎকালীন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে যে আইন পুরুষকে চারটি বিবাহের অধিকার দিয়েছিল, একবিংশ শতাব্দীর সভ্যসমাজে কোনো যুক্তিগ্রাহ্য কারণ ছাড়াই পৃথিবীর সমস্ত দেশের মুসলমানদের জন্য তা এখনো বলবৎ।'

অবশ্য অনেক দেশেই এ আইনের পরিবর্তন হয়েছে। উল্লেখ্য, অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতেও ১৯৩৭ সালে সারা ভারতে একক শরিয়তি আইন চালুর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে নিজস্ব পারিবারিক আইন বা প্রথা চালু ছিল মুসলিম সমাজে। যথা গুজরাটের 'ঝিনা' সম্প্রদায়ের মধ্যে (যে সম্প্রদায়ের বিখ্যাত সন্তান ছিলেন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ) নিজস্ব পারিবারিক আইন চালু ছিল। কুচি ও খোজা সম্প্রদায়ের মুসলমানরা ইচ্ছামতো সম্পত্তি উইল করতে পারে, যা ইসলামী আইনবিরোধী বলে বিবেচিত।

অর্থাৎ প্রয়োজনে পারিবারিক আইনকে যুগোপযোগী করা যায়। বর্তমানে সব ধর্ম-নির্বিশেষে একক পারিবারিক আইন এবং উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ ইত্যাদি সর্ব ক্ষেত্রে সব ধর্মের নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা করাই হবে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। এ দাবির সপক্ষে কয়েকটি যুক্তি উপস্থিত করতে চাই। প্রথমত, পৃথিবীর অনেক মুসলিম দেশে শরিয়ত আইনের গণতান্ত্রিক সংস্কার করা সম্ভব হয়েছে। দ্বিতীয়ত, বাস্তব অবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পারিবারিক আইনকে গণতান্ত্রিক করা ইসলামী বিধানের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ নয়। বিখ্যাত উর্দু কবি ইকবাল কোরআন থেকেই ব্যাখ্যা দেন, নিরপেক্ষ ও যুগোপযোগী অবস্থা চিন্তায় কোনো বাধা নেই। তৃতীয়ত, সব হাদিস সব সময় অনুসরণ করা সম্ভব নয়। ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এক লেখায় এমন বেশ কিছু হাদিস উদ্ধৃত করেছেন, যেমন- 'দাস প্রথা চালু করা (মমিনুন ৫, ৬, আহযাব ৫০) ইত্যাদি।'

চতুর্থত, অনেক হাদিসের উৎস নিয়েও প্রশ্ন আছে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক টয়েনবি তার 'স্টাডি অব হিস্ট্রি' গ্রন্থে বলেছেন, 'উমাইয়া বা আব্বাসীয় রাজপুরুষরা মদিনা থেকে শাস্ত্রকারদের বাগদাদে নিয়ে এসে ইচ্ছামতো শাস্ত্র রচনা করিয়ে নিতেন।... প্রকৃতপক্ষে তারা নিজেদের স্বার্থের দিকে তাকিয়েই ইসলামকে ব্যবহার করেছিল। আর ওই শাস্ত্রকারদের পোষ মানিয়েছিল শাসকগোষ্ঠী।'

পঞ্চমত, ইসলামী আইন দাঁড়িয়ে আছে কোরআন-হাদিস ছাড়াও আরও যে দুটি নীতি ও ভিত্তির ওপর, তা হলো 'কিয়াস' ও 'ইজমা'। ইজমা হলো শাস্ত্রকারদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ। 'কিয়াস'-এর অর্থ হলো জ্ঞান-বিবেক, বিচারবুদ্ধির ওপর নির্ভর করে সমাধান বের করা। ইসলামের মধ্যে প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক উপাদান যা আছে, তাকে ব্যবহার করে সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আইনের সংস্কার করা সম্ভব। এখানে উল্লেখ্য, কোরআনে ছয় হাজারের বেশি আয়াতের মধ্যে ২০০টির মতো আয়াতে আইন ও আইন-সংক্রান্ত পরামর্শ আছে। তার মধ্যে বিবাহ-সংক্রান্ত ও সম্পত্তির উত্তরাধিকার-সংক্রান্ত পারিবারিক আইন ছাড়াও শাসনকার্য পরিচালনা করা সংক্রান্ত নির্দেশ আছে। সেগুলো কিন্তু মানা হয় না। আমাদের দেশের শাসনকার্য পরিচালিত হয় সংবিধান দ্বারা। তাহলে সংবিধানের সঙ্গে সঙ্গতিবিধান করে (যেখানে নারী-পুরুষের সমানাধিকার স্বীকৃত) কেন সব ধর্মের জন্য একক গণতান্ত্রিক পারিবারিক আইন করা যাবে না?

বাধা হচ্ছে আমাদের শাসকশ্রেণী নিজেই, যারা রাজনৈতিক সুবিধার্থে মৌলবাদের সঙ্গে বার বার আপস করেছেন। এটা ভাবতে অবাক লাগে, যেখানে বিগত দুই দশকের বেশি দুজন নারী পালাক্রমে প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেত্রী হয়ে এসেছেন, যেখানে নারীরা এভারেস্ট শৃঙ্গে ওঠেন, যেখানে নারীসৈনিক প্যারাসুটে শূন্য থেকে লাফ দিতে পারেন, যেখানে নারীরা যুদ্ধ পর্যন্ত করেছেন, সেখানে সে দেশে মৌলবাদের দাপটে নারীর স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়ে কীভাবে। হেফাজতে ইসলামের মতো সংগঠন কোন সাহসে বলতে পারে, গার্মেন্ট শিল্পে নারীরা কাজ করতে পারবে না অথবা ক্লাস ফোরের উপরে নারী শিক্ষার দরকার নেই? তাদের কাছে নারী কেবল ভোগের সামগ্রী মাত্র। অশ্লীল তেঁতুলতত্ত্ব সেই প্রমাণ বহন করে।

মৌলবাদকে পরাজিত করে নারী প্রগতির পথ উন্মুক্ত করতে হবে। আবার নারী-পুরুষ সমতা, নারী স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেই ঘৃণ্য মৌলবাদকে পরাস্ত করতে হবে। বিষয়টি যেন রাজনীতির খেলায় হারিয়ে না যায়। মনে রাখতে হবে, নারী মুক্তির পক্ষে আমাদের রয়েছে বিরাট ঐতিহ্য_ বেগম রোকেয়ার ঐতিহ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে কাজে লাগিয়ে আমরা প্রগতির পথে এগিয়ে যাব। মৌলবাদের বাধাকে ধ্বংস করা খুব কঠিন কাজ নয় এবং সেটা করতেই হবে। মনে রাখতে হবে, যে কোনো সমাজে 'নারীর সামাজিক অবস্থান দ্বারাই সমাজ প্রগতির মাত্রা নির্ণীত হয়।' (কার্ল মার্কস- কুগেলম্যানের কাছে চিঠি, ১৮৬৮ সাল)

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন