শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংসদীয় নৈতিকতা

অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদীয় নৈতিকতা

একজন আইন প্রণেতা একই সঙ্গে অনেক ব্যক্তির ভূমিকা পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার একজন প্রতিনিধি, আইন প্রণয়নকারী, কখনো একজন মন্ত্রী, দলের একজন সদস্য এবং প্রায়শই তিনি নির্দিষ্ট কোনো স্বার্থ জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র।

একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি তার অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  তার নির্বাচনী এলাকার জনগণ, নিজের দল এবং সমগ্র জাতির সঙ্গে সমন্বয় করা সহজ কাজ নয়। জনগণ এবং সংসদের মধ্যে তাকে দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।

আইন প্রণয়ন এবং সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্যের বিষয়ে তাকে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করতে হয়। এরকম জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজস্ব নৈতিকতা এবং আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যকার দ্বন্দ্বের শিকার হন।

নৈতিকতা ও এর মানদণ্ডসমূহ

নির্দিষ্ট কিছু পেশার লোকদের কাছ থেকে উচ্চপর্যায়ের নৈতিকতা নিয়মিতভাবে আশা করা হয়, যাদের কাজের ধরন সরাসরি মানুষের জীবনের বিশেষ বিশেষ দিককে প্রভাবিত করে। আইনজীবী, ডাক্তার, হিসাব নিরীক্ষক, শিক্ষক এবং অন্যান্য কিছু পেশাজীবী এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।

নৈতিক আচরণমালার উপাদান এখন আর জনজীবনের মধ্যে সীমিত নেই বরং ব্যক্তিজীবনের মধ্যেও ঢুকে গেছে যেখানকার পরিস্থিতি মানুষের বিচার বিবেচনার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যদি কোনো ব্যক্তি জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে চান, তার ব্যক্তিস্বার্থ যদি কোনো প্রকৃত এবং শর্তহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ করে বা সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এই চিন্তা থেকে ঘোষণা এবং বিরত রাখার মতো মানদণ্ডগুলো প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ক্ষমতাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করবেন না। দুর্নীতি ও ক্রমবর্ধমান অসৎ রাজনীতি চর্চার ফলে জনগণের অবিশ্বাস বেড়েছে এবং এ জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ের নৈতিকতা প্রত্যাশা করে।

 

স্বার্থের দ্বন্দ্ব

আচরণবিধি অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের মাঝে বিধিসম্মত আচরণ চর্চা করার ক্ষেত্রে স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে। মূল দ্বন্দ্বের উৎপত্তি হলো জনস্বার্থ ও ব্যক্তিগত স্বার্থের মধ্যে পার্থক্যের ক্ষেত্রে। এটা এমন একটি দ্বন্দ্ব যার সমাধান খুবই পরিষ্কার, এ জন্য দরকার একটি সঠিক আইন।

১৮১১ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি রুল জারি করে : ‘কোনো সদস্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে যদি তার অর্থ সংক্রান্ত স্বার্থ না থাকে তাহলে তিনি ভোট দিতে পারবেন।’ কিন্তু এটা পরিষ্কার হতে হবে যে বিষয়টি সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রীয় নীতির একটি বিষয়। একজন সদস্যের ভোট শুধুমাত্র এই একটি বিষয়ের জন্য অগ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্রিটেনে একজন সদস্য সব বিষয়ের ওপর ভোট দিতে পারবেন যতক্ষণ না সংসদ মনে করবে যে কোনো বিষয়ের সঙ্গে সদস্যের সরাসরি অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ জড়িত। এই আলোকে, স্পিকার ১৯৮৩ সালে রুল জারি করেন যে, সংসদ সদস্য যারা আইনজীবী তারা বাড়ি ক্রেতাসংক্রান্ত ভোট দিতে পারবেন কেননা সেটি ছিল জনস্বার্থ সংক্রান্ত। কিন্তু লয়েডস পরিচালনা সংক্রান্ত একটি বেসরকারি বিলের সময় ওই করপোরেশনের সদস্যদের ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারেন তবে বিলে যদি অর্থসংক্রান্ত বিষয় থাকে তা বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়।

এই চর্চা আমরা ভারতেও দেখতে পাই। সংসদ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোনো বিলের সঙ্গে কোনো সদস্যের সরাসরি ব্যক্তিগত ও অর্থসংক্রান্ত বিষয় জড়িত তাহলে আশা করা হয় যে, কার্যবিবরণী শুরুর পূর্বেই তিনি উক্ত সংশ্লিষ্টতার ধরন সম্পর্কে বিবরণ পেশ করবেন। ৩৭১ ধারার আওতায় লোকসভার কার্যপ্রণালি বিধির এবং আচরণ বিধিতে সদস্যদের ভোট বিভাজনে তার ব্যক্তিগত অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিলের সঙ্গে জড়িত কিনা তা চ্যালেঞ্জ করা যায়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কার্যপ্রণালি বিধির ১৮৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কমিটির কাছে যদি মনে হয় এমন কোনো সদস্যের ব্যক্তিগত বা অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ আছে, তাহলে তিনি কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।’

অনেক দেশেই বর্তমানে সংসদ সদস্যদের জন্য সুস্পষ্ট আচরণবিধি রয়েছে। সংসদ সদস্যদের নৈতিকতার ভিত প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি,  দায়, আয়ের উৎস প্রকাশ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পরবর্তীতে এই দ্বন্দ্ব যে কোনো ব্যক্তি বা সংসদের পক্ষে নিরসন করা সত্যিই জটিল বিষয়।

এই দ্বন্দ্ব প্রথম শুরু হয় নিজ নির্বাচনী এলাকার বিশেষ দায়িত্ব পালনের সঙ্গে তিনি যেখানকার শক্তি যা সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং বিভিন্ন নিয়মনীতি অনুসরণ ও সদাচরণের মাধ্যমে আচরণবিধির একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারেন।

এই বিধির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা এবং জনপ্রতিনিধিদের এমন সব কাজে উদ্বুদ্ধ করা যা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং জনগণ দ্বারা তা সত্যিকারভাবে প্রশংসিত হয়। বিধিমালার মধ্যে সদস্যদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের সঠিক কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দুর্নীতি থাকবে এবং এর সঙ্গেই আমাদের সব সময় বসবাস করতে হবে। তবে আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত। সমাজের নেতা হিসেবে রাজনীতিবিদদের সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে এবং তাদের আচরণ সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া উচিত। তারা যে কোনো সমাজের সবচেয়ে দায়িত্ববান ব্যক্তি।

সংসদীয় জীবনের সর্বোচ্চ নিয়ম বজায় রাখার জন্য এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটা আশা করা হয় যে, প্রত্যেক সদস্য তাদের কার্যক্রমে সততা, নিরপেক্ষতা ও জনস্বার্থ বজায় রাখবেন।  সমাজের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্য পুনরুদ্ধার আইন মেনে চলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

সংসদ সদস্যদের আচরণবিধি নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হতে হবে। কিন্তু এটা ব্যক্তিবিশেষের সঠিক কাজের ওপর নির্ভরশীল। সংসদের উচিত উন্মুক্ত আলোচনাকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যাতে সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা চর্চা বৃদ্ধি পায় যা শুধুমাত্র বিভিন্ন পেশার প্রয়োজনে নৈতিকতার চর্চার সঙ্গে তুলনা করলে হবে না।

     লেখক : সাবেক ডেপুটি স্পিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন