শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংসদীয় নৈতিকতা

অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদীয় নৈতিকতা

একজন আইন প্রণেতা একই সঙ্গে অনেক ব্যক্তির ভূমিকা পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার একজন প্রতিনিধি, আইন প্রণয়নকারী, কখনো একজন মন্ত্রী, দলের একজন সদস্য এবং প্রায়শই তিনি নির্দিষ্ট কোনো স্বার্থ জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র।

একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি তার অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  তার নির্বাচনী এলাকার জনগণ, নিজের দল এবং সমগ্র জাতির সঙ্গে সমন্বয় করা সহজ কাজ নয়। জনগণ এবং সংসদের মধ্যে তাকে দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।

আইন প্রণয়ন এবং সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্যের বিষয়ে তাকে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করতে হয়। এরকম জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজস্ব নৈতিকতা এবং আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যকার দ্বন্দ্বের শিকার হন।

নৈতিকতা ও এর মানদণ্ডসমূহ

নির্দিষ্ট কিছু পেশার লোকদের কাছ থেকে উচ্চপর্যায়ের নৈতিকতা নিয়মিতভাবে আশা করা হয়, যাদের কাজের ধরন সরাসরি মানুষের জীবনের বিশেষ বিশেষ দিককে প্রভাবিত করে। আইনজীবী, ডাক্তার, হিসাব নিরীক্ষক, শিক্ষক এবং অন্যান্য কিছু পেশাজীবী এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।

নৈতিক আচরণমালার উপাদান এখন আর জনজীবনের মধ্যে সীমিত নেই বরং ব্যক্তিজীবনের মধ্যেও ঢুকে গেছে যেখানকার পরিস্থিতি মানুষের বিচার বিবেচনার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যদি কোনো ব্যক্তি জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে চান, তার ব্যক্তিস্বার্থ যদি কোনো প্রকৃত এবং শর্তহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ করে বা সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এই চিন্তা থেকে ঘোষণা এবং বিরত রাখার মতো মানদণ্ডগুলো প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ক্ষমতাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করবেন না। দুর্নীতি ও ক্রমবর্ধমান অসৎ রাজনীতি চর্চার ফলে জনগণের অবিশ্বাস বেড়েছে এবং এ জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ের নৈতিকতা প্রত্যাশা করে।

 

স্বার্থের দ্বন্দ্ব

আচরণবিধি অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের মাঝে বিধিসম্মত আচরণ চর্চা করার ক্ষেত্রে স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে। মূল দ্বন্দ্বের উৎপত্তি হলো জনস্বার্থ ও ব্যক্তিগত স্বার্থের মধ্যে পার্থক্যের ক্ষেত্রে। এটা এমন একটি দ্বন্দ্ব যার সমাধান খুবই পরিষ্কার, এ জন্য দরকার একটি সঠিক আইন।

১৮১১ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি রুল জারি করে : ‘কোনো সদস্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে যদি তার অর্থ সংক্রান্ত স্বার্থ না থাকে তাহলে তিনি ভোট দিতে পারবেন।’ কিন্তু এটা পরিষ্কার হতে হবে যে বিষয়টি সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রীয় নীতির একটি বিষয়। একজন সদস্যের ভোট শুধুমাত্র এই একটি বিষয়ের জন্য অগ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্রিটেনে একজন সদস্য সব বিষয়ের ওপর ভোট দিতে পারবেন যতক্ষণ না সংসদ মনে করবে যে কোনো বিষয়ের সঙ্গে সদস্যের সরাসরি অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ জড়িত। এই আলোকে, স্পিকার ১৯৮৩ সালে রুল জারি করেন যে, সংসদ সদস্য যারা আইনজীবী তারা বাড়ি ক্রেতাসংক্রান্ত ভোট দিতে পারবেন কেননা সেটি ছিল জনস্বার্থ সংক্রান্ত। কিন্তু লয়েডস পরিচালনা সংক্রান্ত একটি বেসরকারি বিলের সময় ওই করপোরেশনের সদস্যদের ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারেন তবে বিলে যদি অর্থসংক্রান্ত বিষয় থাকে তা বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়।

এই চর্চা আমরা ভারতেও দেখতে পাই। সংসদ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোনো বিলের সঙ্গে কোনো সদস্যের সরাসরি ব্যক্তিগত ও অর্থসংক্রান্ত বিষয় জড়িত তাহলে আশা করা হয় যে, কার্যবিবরণী শুরুর পূর্বেই তিনি উক্ত সংশ্লিষ্টতার ধরন সম্পর্কে বিবরণ পেশ করবেন। ৩৭১ ধারার আওতায় লোকসভার কার্যপ্রণালি বিধির এবং আচরণ বিধিতে সদস্যদের ভোট বিভাজনে তার ব্যক্তিগত অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিলের সঙ্গে জড়িত কিনা তা চ্যালেঞ্জ করা যায়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কার্যপ্রণালি বিধির ১৮৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কমিটির কাছে যদি মনে হয় এমন কোনো সদস্যের ব্যক্তিগত বা অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ আছে, তাহলে তিনি কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।’

অনেক দেশেই বর্তমানে সংসদ সদস্যদের জন্য সুস্পষ্ট আচরণবিধি রয়েছে। সংসদ সদস্যদের নৈতিকতার ভিত প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি,  দায়, আয়ের উৎস প্রকাশ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পরবর্তীতে এই দ্বন্দ্ব যে কোনো ব্যক্তি বা সংসদের পক্ষে নিরসন করা সত্যিই জটিল বিষয়।

এই দ্বন্দ্ব প্রথম শুরু হয় নিজ নির্বাচনী এলাকার বিশেষ দায়িত্ব পালনের সঙ্গে তিনি যেখানকার শক্তি যা সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং বিভিন্ন নিয়মনীতি অনুসরণ ও সদাচরণের মাধ্যমে আচরণবিধির একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারেন।

এই বিধির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা এবং জনপ্রতিনিধিদের এমন সব কাজে উদ্বুদ্ধ করা যা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং জনগণ দ্বারা তা সত্যিকারভাবে প্রশংসিত হয়। বিধিমালার মধ্যে সদস্যদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের সঠিক কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দুর্নীতি থাকবে এবং এর সঙ্গেই আমাদের সব সময় বসবাস করতে হবে। তবে আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত। সমাজের নেতা হিসেবে রাজনীতিবিদদের সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে এবং তাদের আচরণ সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া উচিত। তারা যে কোনো সমাজের সবচেয়ে দায়িত্ববান ব্যক্তি।

সংসদীয় জীবনের সর্বোচ্চ নিয়ম বজায় রাখার জন্য এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটা আশা করা হয় যে, প্রত্যেক সদস্য তাদের কার্যক্রমে সততা, নিরপেক্ষতা ও জনস্বার্থ বজায় রাখবেন।  সমাজের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্য পুনরুদ্ধার আইন মেনে চলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

সংসদ সদস্যদের আচরণবিধি নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হতে হবে। কিন্তু এটা ব্যক্তিবিশেষের সঠিক কাজের ওপর নির্ভরশীল। সংসদের উচিত উন্মুক্ত আলোচনাকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যাতে সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা চর্চা বৃদ্ধি পায় যা শুধুমাত্র বিভিন্ন পেশার প্রয়োজনে নৈতিকতার চর্চার সঙ্গে তুলনা করলে হবে না।

     লেখক : সাবেক ডেপুটি স্পিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে
কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা