শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংসদীয় নৈতিকতা

অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদীয় নৈতিকতা

একজন আইন প্রণেতা একই সঙ্গে অনেক ব্যক্তির ভূমিকা পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার একজন প্রতিনিধি, আইন প্রণয়নকারী, কখনো একজন মন্ত্রী, দলের একজন সদস্য এবং প্রায়শই তিনি নির্দিষ্ট কোনো স্বার্থ জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র।

একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি তার অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  তার নির্বাচনী এলাকার জনগণ, নিজের দল এবং সমগ্র জাতির সঙ্গে সমন্বয় করা সহজ কাজ নয়। জনগণ এবং সংসদের মধ্যে তাকে দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।

আইন প্রণয়ন এবং সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্যের বিষয়ে তাকে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করতে হয়। এরকম জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজস্ব নৈতিকতা এবং আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যকার দ্বন্দ্বের শিকার হন।

নৈতিকতা ও এর মানদণ্ডসমূহ

নির্দিষ্ট কিছু পেশার লোকদের কাছ থেকে উচ্চপর্যায়ের নৈতিকতা নিয়মিতভাবে আশা করা হয়, যাদের কাজের ধরন সরাসরি মানুষের জীবনের বিশেষ বিশেষ দিককে প্রভাবিত করে। আইনজীবী, ডাক্তার, হিসাব নিরীক্ষক, শিক্ষক এবং অন্যান্য কিছু পেশাজীবী এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।

নৈতিক আচরণমালার উপাদান এখন আর জনজীবনের মধ্যে সীমিত নেই বরং ব্যক্তিজীবনের মধ্যেও ঢুকে গেছে যেখানকার পরিস্থিতি মানুষের বিচার বিবেচনার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যদি কোনো ব্যক্তি জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে চান, তার ব্যক্তিস্বার্থ যদি কোনো প্রকৃত এবং শর্তহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ করে বা সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এই চিন্তা থেকে ঘোষণা এবং বিরত রাখার মতো মানদণ্ডগুলো প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ক্ষমতাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করবেন না। দুর্নীতি ও ক্রমবর্ধমান অসৎ রাজনীতি চর্চার ফলে জনগণের অবিশ্বাস বেড়েছে এবং এ জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ের নৈতিকতা প্রত্যাশা করে।

 

স্বার্থের দ্বন্দ্ব

আচরণবিধি অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের মাঝে বিধিসম্মত আচরণ চর্চা করার ক্ষেত্রে স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে। মূল দ্বন্দ্বের উৎপত্তি হলো জনস্বার্থ ও ব্যক্তিগত স্বার্থের মধ্যে পার্থক্যের ক্ষেত্রে। এটা এমন একটি দ্বন্দ্ব যার সমাধান খুবই পরিষ্কার, এ জন্য দরকার একটি সঠিক আইন।

১৮১১ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি রুল জারি করে : ‘কোনো সদস্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে যদি তার অর্থ সংক্রান্ত স্বার্থ না থাকে তাহলে তিনি ভোট দিতে পারবেন।’ কিন্তু এটা পরিষ্কার হতে হবে যে বিষয়টি সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রীয় নীতির একটি বিষয়। একজন সদস্যের ভোট শুধুমাত্র এই একটি বিষয়ের জন্য অগ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্রিটেনে একজন সদস্য সব বিষয়ের ওপর ভোট দিতে পারবেন যতক্ষণ না সংসদ মনে করবে যে কোনো বিষয়ের সঙ্গে সদস্যের সরাসরি অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ জড়িত। এই আলোকে, স্পিকার ১৯৮৩ সালে রুল জারি করেন যে, সংসদ সদস্য যারা আইনজীবী তারা বাড়ি ক্রেতাসংক্রান্ত ভোট দিতে পারবেন কেননা সেটি ছিল জনস্বার্থ সংক্রান্ত। কিন্তু লয়েডস পরিচালনা সংক্রান্ত একটি বেসরকারি বিলের সময় ওই করপোরেশনের সদস্যদের ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারেন তবে বিলে যদি অর্থসংক্রান্ত বিষয় থাকে তা বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়।

এই চর্চা আমরা ভারতেও দেখতে পাই। সংসদ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোনো বিলের সঙ্গে কোনো সদস্যের সরাসরি ব্যক্তিগত ও অর্থসংক্রান্ত বিষয় জড়িত তাহলে আশা করা হয় যে, কার্যবিবরণী শুরুর পূর্বেই তিনি উক্ত সংশ্লিষ্টতার ধরন সম্পর্কে বিবরণ পেশ করবেন। ৩৭১ ধারার আওতায় লোকসভার কার্যপ্রণালি বিধির এবং আচরণ বিধিতে সদস্যদের ভোট বিভাজনে তার ব্যক্তিগত অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিলের সঙ্গে জড়িত কিনা তা চ্যালেঞ্জ করা যায়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কার্যপ্রণালি বিধির ১৮৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কমিটির কাছে যদি মনে হয় এমন কোনো সদস্যের ব্যক্তিগত বা অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ আছে, তাহলে তিনি কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।’

অনেক দেশেই বর্তমানে সংসদ সদস্যদের জন্য সুস্পষ্ট আচরণবিধি রয়েছে। সংসদ সদস্যদের নৈতিকতার ভিত প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি,  দায়, আয়ের উৎস প্রকাশ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পরবর্তীতে এই দ্বন্দ্ব যে কোনো ব্যক্তি বা সংসদের পক্ষে নিরসন করা সত্যিই জটিল বিষয়।

এই দ্বন্দ্ব প্রথম শুরু হয় নিজ নির্বাচনী এলাকার বিশেষ দায়িত্ব পালনের সঙ্গে তিনি যেখানকার শক্তি যা সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং বিভিন্ন নিয়মনীতি অনুসরণ ও সদাচরণের মাধ্যমে আচরণবিধির একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারেন।

এই বিধির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা এবং জনপ্রতিনিধিদের এমন সব কাজে উদ্বুদ্ধ করা যা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং জনগণ দ্বারা তা সত্যিকারভাবে প্রশংসিত হয়। বিধিমালার মধ্যে সদস্যদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের সঠিক কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দুর্নীতি থাকবে এবং এর সঙ্গেই আমাদের সব সময় বসবাস করতে হবে। তবে আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত। সমাজের নেতা হিসেবে রাজনীতিবিদদের সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে এবং তাদের আচরণ সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া উচিত। তারা যে কোনো সমাজের সবচেয়ে দায়িত্ববান ব্যক্তি।

সংসদীয় জীবনের সর্বোচ্চ নিয়ম বজায় রাখার জন্য এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটা আশা করা হয় যে, প্রত্যেক সদস্য তাদের কার্যক্রমে সততা, নিরপেক্ষতা ও জনস্বার্থ বজায় রাখবেন।  সমাজের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্য পুনরুদ্ধার আইন মেনে চলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

সংসদ সদস্যদের আচরণবিধি নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হতে হবে। কিন্তু এটা ব্যক্তিবিশেষের সঠিক কাজের ওপর নির্ভরশীল। সংসদের উচিত উন্মুক্ত আলোচনাকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যাতে সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা চর্চা বৃদ্ধি পায় যা শুধুমাত্র বিভিন্ন পেশার প্রয়োজনে নৈতিকতার চর্চার সঙ্গে তুলনা করলে হবে না।

     লেখক : সাবেক ডেপুটি স্পিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য