শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংসদীয় নৈতিকতা

অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদীয় নৈতিকতা

একজন আইন প্রণেতা একই সঙ্গে অনেক ব্যক্তির ভূমিকা পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার একজন প্রতিনিধি, আইন প্রণয়নকারী, কখনো একজন মন্ত্রী, দলের একজন সদস্য এবং প্রায়শই তিনি নির্দিষ্ট কোনো স্বার্থ জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র।

একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি তার অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  তার নির্বাচনী এলাকার জনগণ, নিজের দল এবং সমগ্র জাতির সঙ্গে সমন্বয় করা সহজ কাজ নয়। জনগণ এবং সংসদের মধ্যে তাকে দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।

আইন প্রণয়ন এবং সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্যের বিষয়ে তাকে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করতে হয়। এরকম জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজস্ব নৈতিকতা এবং আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যকার দ্বন্দ্বের শিকার হন।

নৈতিকতা ও এর মানদণ্ডসমূহ

নির্দিষ্ট কিছু পেশার লোকদের কাছ থেকে উচ্চপর্যায়ের নৈতিকতা নিয়মিতভাবে আশা করা হয়, যাদের কাজের ধরন সরাসরি মানুষের জীবনের বিশেষ বিশেষ দিককে প্রভাবিত করে। আইনজীবী, ডাক্তার, হিসাব নিরীক্ষক, শিক্ষক এবং অন্যান্য কিছু পেশাজীবী এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।

নৈতিক আচরণমালার উপাদান এখন আর জনজীবনের মধ্যে সীমিত নেই বরং ব্যক্তিজীবনের মধ্যেও ঢুকে গেছে যেখানকার পরিস্থিতি মানুষের বিচার বিবেচনার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যদি কোনো ব্যক্তি জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে চান, তার ব্যক্তিস্বার্থ যদি কোনো প্রকৃত এবং শর্তহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ করে বা সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এই চিন্তা থেকে ঘোষণা এবং বিরত রাখার মতো মানদণ্ডগুলো প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ক্ষমতাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করবেন না। দুর্নীতি ও ক্রমবর্ধমান অসৎ রাজনীতি চর্চার ফলে জনগণের অবিশ্বাস বেড়েছে এবং এ জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ের নৈতিকতা প্রত্যাশা করে।

 

স্বার্থের দ্বন্দ্ব

আচরণবিধি অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের মাঝে বিধিসম্মত আচরণ চর্চা করার ক্ষেত্রে স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে। মূল দ্বন্দ্বের উৎপত্তি হলো জনস্বার্থ ও ব্যক্তিগত স্বার্থের মধ্যে পার্থক্যের ক্ষেত্রে। এটা এমন একটি দ্বন্দ্ব যার সমাধান খুবই পরিষ্কার, এ জন্য দরকার একটি সঠিক আইন।

১৮১১ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি রুল জারি করে : ‘কোনো সদস্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে যদি তার অর্থ সংক্রান্ত স্বার্থ না থাকে তাহলে তিনি ভোট দিতে পারবেন।’ কিন্তু এটা পরিষ্কার হতে হবে যে বিষয়টি সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রীয় নীতির একটি বিষয়। একজন সদস্যের ভোট শুধুমাত্র এই একটি বিষয়ের জন্য অগ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্রিটেনে একজন সদস্য সব বিষয়ের ওপর ভোট দিতে পারবেন যতক্ষণ না সংসদ মনে করবে যে কোনো বিষয়ের সঙ্গে সদস্যের সরাসরি অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ জড়িত। এই আলোকে, স্পিকার ১৯৮৩ সালে রুল জারি করেন যে, সংসদ সদস্য যারা আইনজীবী তারা বাড়ি ক্রেতাসংক্রান্ত ভোট দিতে পারবেন কেননা সেটি ছিল জনস্বার্থ সংক্রান্ত। কিন্তু লয়েডস পরিচালনা সংক্রান্ত একটি বেসরকারি বিলের সময় ওই করপোরেশনের সদস্যদের ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারেন তবে বিলে যদি অর্থসংক্রান্ত বিষয় থাকে তা বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়।

এই চর্চা আমরা ভারতেও দেখতে পাই। সংসদ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোনো বিলের সঙ্গে কোনো সদস্যের সরাসরি ব্যক্তিগত ও অর্থসংক্রান্ত বিষয় জড়িত তাহলে আশা করা হয় যে, কার্যবিবরণী শুরুর পূর্বেই তিনি উক্ত সংশ্লিষ্টতার ধরন সম্পর্কে বিবরণ পেশ করবেন। ৩৭১ ধারার আওতায় লোকসভার কার্যপ্রণালি বিধির এবং আচরণ বিধিতে সদস্যদের ভোট বিভাজনে তার ব্যক্তিগত অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিলের সঙ্গে জড়িত কিনা তা চ্যালেঞ্জ করা যায়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কার্যপ্রণালি বিধির ১৮৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কমিটির কাছে যদি মনে হয় এমন কোনো সদস্যের ব্যক্তিগত বা অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ আছে, তাহলে তিনি কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।’

অনেক দেশেই বর্তমানে সংসদ সদস্যদের জন্য সুস্পষ্ট আচরণবিধি রয়েছে। সংসদ সদস্যদের নৈতিকতার ভিত প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি,  দায়, আয়ের উৎস প্রকাশ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পরবর্তীতে এই দ্বন্দ্ব যে কোনো ব্যক্তি বা সংসদের পক্ষে নিরসন করা সত্যিই জটিল বিষয়।

এই দ্বন্দ্ব প্রথম শুরু হয় নিজ নির্বাচনী এলাকার বিশেষ দায়িত্ব পালনের সঙ্গে তিনি যেখানকার শক্তি যা সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং বিভিন্ন নিয়মনীতি অনুসরণ ও সদাচরণের মাধ্যমে আচরণবিধির একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারেন।

এই বিধির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা এবং জনপ্রতিনিধিদের এমন সব কাজে উদ্বুদ্ধ করা যা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং জনগণ দ্বারা তা সত্যিকারভাবে প্রশংসিত হয়। বিধিমালার মধ্যে সদস্যদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের সঠিক কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দুর্নীতি থাকবে এবং এর সঙ্গেই আমাদের সব সময় বসবাস করতে হবে। তবে আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত। সমাজের নেতা হিসেবে রাজনীতিবিদদের সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে এবং তাদের আচরণ সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া উচিত। তারা যে কোনো সমাজের সবচেয়ে দায়িত্ববান ব্যক্তি।

সংসদীয় জীবনের সর্বোচ্চ নিয়ম বজায় রাখার জন্য এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটা আশা করা হয় যে, প্রত্যেক সদস্য তাদের কার্যক্রমে সততা, নিরপেক্ষতা ও জনস্বার্থ বজায় রাখবেন।  সমাজের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্য পুনরুদ্ধার আইন মেনে চলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

সংসদ সদস্যদের আচরণবিধি নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হতে হবে। কিন্তু এটা ব্যক্তিবিশেষের সঠিক কাজের ওপর নির্ভরশীল। সংসদের উচিত উন্মুক্ত আলোচনাকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যাতে সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা চর্চা বৃদ্ধি পায় যা শুধুমাত্র বিভিন্ন পেশার প্রয়োজনে নৈতিকতার চর্চার সঙ্গে তুলনা করলে হবে না।

     লেখক : সাবেক ডেপুটি স্পিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

এই মাত্র | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি