শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংসদীয় নৈতিকতা

অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদীয় নৈতিকতা

একজন আইন প্রণেতা একই সঙ্গে অনেক ব্যক্তির ভূমিকা পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার একজন প্রতিনিধি, আইন প্রণয়নকারী, কখনো একজন মন্ত্রী, দলের একজন সদস্য এবং প্রায়শই তিনি নির্দিষ্ট কোনো স্বার্থ জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র।

একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি তার অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  তার নির্বাচনী এলাকার জনগণ, নিজের দল এবং সমগ্র জাতির সঙ্গে সমন্বয় করা সহজ কাজ নয়। জনগণ এবং সংসদের মধ্যে তাকে দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।

আইন প্রণয়ন এবং সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্যের বিষয়ে তাকে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করতে হয়। এরকম জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজস্ব নৈতিকতা এবং আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যকার দ্বন্দ্বের শিকার হন।

নৈতিকতা ও এর মানদণ্ডসমূহ

নির্দিষ্ট কিছু পেশার লোকদের কাছ থেকে উচ্চপর্যায়ের নৈতিকতা নিয়মিতভাবে আশা করা হয়, যাদের কাজের ধরন সরাসরি মানুষের জীবনের বিশেষ বিশেষ দিককে প্রভাবিত করে। আইনজীবী, ডাক্তার, হিসাব নিরীক্ষক, শিক্ষক এবং অন্যান্য কিছু পেশাজীবী এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।

নৈতিক আচরণমালার উপাদান এখন আর জনজীবনের মধ্যে সীমিত নেই বরং ব্যক্তিজীবনের মধ্যেও ঢুকে গেছে যেখানকার পরিস্থিতি মানুষের বিচার বিবেচনার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যদি কোনো ব্যক্তি জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে চান, তার ব্যক্তিস্বার্থ যদি কোনো প্রকৃত এবং শর্তহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ করে বা সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এই চিন্তা থেকে ঘোষণা এবং বিরত রাখার মতো মানদণ্ডগুলো প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ক্ষমতাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করবেন না। দুর্নীতি ও ক্রমবর্ধমান অসৎ রাজনীতি চর্চার ফলে জনগণের অবিশ্বাস বেড়েছে এবং এ জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ের নৈতিকতা প্রত্যাশা করে।

 

স্বার্থের দ্বন্দ্ব

আচরণবিধি অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের মাঝে বিধিসম্মত আচরণ চর্চা করার ক্ষেত্রে স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে। মূল দ্বন্দ্বের উৎপত্তি হলো জনস্বার্থ ও ব্যক্তিগত স্বার্থের মধ্যে পার্থক্যের ক্ষেত্রে। এটা এমন একটি দ্বন্দ্ব যার সমাধান খুবই পরিষ্কার, এ জন্য দরকার একটি সঠিক আইন।

১৮১১ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি রুল জারি করে : ‘কোনো সদস্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে যদি তার অর্থ সংক্রান্ত স্বার্থ না থাকে তাহলে তিনি ভোট দিতে পারবেন।’ কিন্তু এটা পরিষ্কার হতে হবে যে বিষয়টি সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রীয় নীতির একটি বিষয়। একজন সদস্যের ভোট শুধুমাত্র এই একটি বিষয়ের জন্য অগ্রহণযোগ্য হবে না।

ব্রিটেনে একজন সদস্য সব বিষয়ের ওপর ভোট দিতে পারবেন যতক্ষণ না সংসদ মনে করবে যে কোনো বিষয়ের সঙ্গে সদস্যের সরাসরি অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ জড়িত। এই আলোকে, স্পিকার ১৯৮৩ সালে রুল জারি করেন যে, সংসদ সদস্য যারা আইনজীবী তারা বাড়ি ক্রেতাসংক্রান্ত ভোট দিতে পারবেন কেননা সেটি ছিল জনস্বার্থ সংক্রান্ত। কিন্তু লয়েডস পরিচালনা সংক্রান্ত একটি বেসরকারি বিলের সময় ওই করপোরেশনের সদস্যদের ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারেন তবে বিলে যদি অর্থসংক্রান্ত বিষয় থাকে তা বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়।

এই চর্চা আমরা ভারতেও দেখতে পাই। সংসদ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোনো বিলের সঙ্গে কোনো সদস্যের সরাসরি ব্যক্তিগত ও অর্থসংক্রান্ত বিষয় জড়িত তাহলে আশা করা হয় যে, কার্যবিবরণী শুরুর পূর্বেই তিনি উক্ত সংশ্লিষ্টতার ধরন সম্পর্কে বিবরণ পেশ করবেন। ৩৭১ ধারার আওতায় লোকসভার কার্যপ্রণালি বিধির এবং আচরণ বিধিতে সদস্যদের ভোট বিভাজনে তার ব্যক্তিগত অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিলের সঙ্গে জড়িত কিনা তা চ্যালেঞ্জ করা যায়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কার্যপ্রণালি বিধির ১৮৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কমিটির কাছে যদি মনে হয় এমন কোনো সদস্যের ব্যক্তিগত বা অর্থসংক্রান্ত স্বার্থ আছে, তাহলে তিনি কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।’

অনেক দেশেই বর্তমানে সংসদ সদস্যদের জন্য সুস্পষ্ট আচরণবিধি রয়েছে। সংসদ সদস্যদের নৈতিকতার ভিত প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি,  দায়, আয়ের উৎস প্রকাশ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পরবর্তীতে এই দ্বন্দ্ব যে কোনো ব্যক্তি বা সংসদের পক্ষে নিরসন করা সত্যিই জটিল বিষয়।

এই দ্বন্দ্ব প্রথম শুরু হয় নিজ নির্বাচনী এলাকার বিশেষ দায়িত্ব পালনের সঙ্গে তিনি যেখানকার শক্তি যা সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং বিভিন্ন নিয়মনীতি অনুসরণ ও সদাচরণের মাধ্যমে আচরণবিধির একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারেন।

এই বিধির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা এবং জনপ্রতিনিধিদের এমন সব কাজে উদ্বুদ্ধ করা যা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং জনগণ দ্বারা তা সত্যিকারভাবে প্রশংসিত হয়। বিধিমালার মধ্যে সদস্যদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের সঠিক কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দুর্নীতি থাকবে এবং এর সঙ্গেই আমাদের সব সময় বসবাস করতে হবে। তবে আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত। সমাজের নেতা হিসেবে রাজনীতিবিদদের সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে এবং তাদের আচরণ সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া উচিত। তারা যে কোনো সমাজের সবচেয়ে দায়িত্ববান ব্যক্তি।

সংসদীয় জীবনের সর্বোচ্চ নিয়ম বজায় রাখার জন্য এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটা আশা করা হয় যে, প্রত্যেক সদস্য তাদের কার্যক্রমে সততা, নিরপেক্ষতা ও জনস্বার্থ বজায় রাখবেন।  সমাজের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্য পুনরুদ্ধার আইন মেনে চলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

সংসদ সদস্যদের আচরণবিধি নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হতে হবে। কিন্তু এটা ব্যক্তিবিশেষের সঠিক কাজের ওপর নির্ভরশীল। সংসদের উচিত উন্মুক্ত আলোচনাকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যাতে সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা চর্চা বৃদ্ধি পায় যা শুধুমাত্র বিভিন্ন পেশার প্রয়োজনে নৈতিকতার চর্চার সঙ্গে তুলনা করলে হবে না।

     লেখক : সাবেক ডেপুটি স্পিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা