শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

শফী আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

কথাটা ছিল এরকম— মা আমি যুদ্ধে যাব। মা বললেন- তুমি যুদ্ধে যাবে, তাহলে আমি কী নিয়ে বাঁচব, তবুও যাও। আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তোমাকে উৎসর্গ করলাম, তোমার বাবার সঙ্গে কথা বলে যেও। যুদ্ধের কথা শুনে বাবা বললেন- যাও। কিন্তু পাকিস্তানিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত না করে ঘরে ফিরে আসবে না। এ ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে একজন বাঙালি তরুণ ও তার বাবা-মার দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষা।

কিন্তু আজ আমাদের দেশ রক্তস্নাত। ইসলামের নামে বিপথগামী একশ্রেণির তরুণ- হতে পারে সে মাদ্রাসার ছাত্র, হতে পারে সে কলেজ পড়ুয়া, হতে পারে সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, হতে পারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী, হতে পারে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন শেষে নিজ দেশে ফেরত কোনো এক যুবক।

কিন্তু এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন বাংলাদেশ। যার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর এ দীর্ঘ সংগ্রামের পরতে পরতে ছিল বাঙালি জনগোষ্ঠীর আত্মত্যাগের এক করুণ দৃষ্টান্তের উজ্জ্বল মহিমা। এ কথা অনস্বীকার্য যে, স্বাধীনতা অব্যবহিত পর থেকেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে সব ধরনের চক্রান্তই করেছে এবং ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে মৌলবাদীদের বিজয়ী উল্লাসের রঙ্গমঞ্চে পরিণত করেছে। সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করে রাষ্ট্রকে ধর্মের আবরণে আচ্ছাদিত করার জন্য রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রবর্তন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিকানা লাভ করে আন্তর্জাতিক মদদে পাকাপোক্ত আসন গড়ে তুলেছে। কিন্তু বর্তমানে যে সন্ত্রাস চলছে সেই সন্ত্রাসের ছোবলে কেবল বাংলাদেশই আক্রান্ত নয়, এর একটি বৈশ্বিক রূপ রয়েছে। আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া হয়ে জঙ্গিগোষ্ঠী এখন সারা বিশ্বে তাদের আক্রমণ শানিত করছে। ইতিমধ্যে হামলা হয়েছে ফ্রান্সে, বেলজিয়ামে ও জার্মানিতে।

এবার আসি মৌলবাদী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক উত্থানের দিকে। আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিস্তারের সঙ্গে রাজনৈতিক ইসলামের সম্পর্ক বিষয়ে প্রায় সব ধারার বিশ্লেষকেরা একমত। মার্কিন মদদে সংগঠিত তালেবানি জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত বারবাক কারমাল সরকারকে উত্খাত করে তালেবানি রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে। এ তালেবানরা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের সর্বত্র। বাংলাদেশে স্লোগান উঠেছিল— আমরা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান। বিগত কয়েক বছরে সিরিয়া অভ্যন্তরীণ রাজনীতিক সংকটকে কাজে লাগিয়ে জন্ম দেওয়া হয় আরেক ভয়ঙ্কর জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসকে।  এ আইএস-এর ছোবলে বিশ্ব মানবতা আজ রক্তাক্ত।  আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেও এর বাইরে নয়।  হত্যার মিশন শুরু করে ওরা- কবি, বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক, ধর্মীয় যাজক, পুরোহিত, প্রকাশক, ব্লগারসহ অমুসলিম সম্প্রদায়কে। অতি সম্প্রতি এ জঙ্গিগোষ্ঠী হামলা করেছে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে। হত্যা করেছে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধুদেশ জাপান, ইতালি ও ভারতের নাগরিকদের। তাদের বর্বরতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে মুসলমানের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজেও তারা হামলা করেছে এভাবে একের পর এক  হামলা করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া উন্নয়ন ও প্রগতির চাকাকে জঙ্গিরা স্তব্ধ করে দিতে চায়। সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক হত্যাকাণ্ডের পর আমাদের দেশের রাজনীতিতে যারা এ জঙ্গিগোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা তারাও জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছে। এ ধরনের এক পরিস্থিতিতে যে কোনো জাতিরাষ্ট্রের জন্য জাতীয় ঐক্য জরুরি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সব অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ দলমত নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ও সময়োচিত কঠোর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আহ্বানে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় বাংলাদেশে একটি উল্লেখ করার মতো রাজনৈতিক দল বিএনপি। তার ছত্রছায়ায় জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীরা ও অন্যান্য মৌলবাদী গোষ্ঠী বিএনপির প্রতি সব মহল থেকেই বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীর মূল শক্তি জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ করে জাতীয় রাজনীতির মূল ধারায় ফিরে এসে বাংলাদেশকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কোনো অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপি যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াত-শিবিরের সংস্পর্শ ত্যাগ করবে না। এমনিতর পরিস্থিতিতে বিএনপির জাতীয় ঐক্যের ডাককে আমার কাছে মনে হয়— ‘বগলে ইট মুখে শেখ ফরিদ’ সেই প্রবাদতুল্য কথাটি।

ইতিমধ্যেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতিকে সমর্থন দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশবাসী এই চায় যে, সব মহল এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীকে ত্যাগ করে আপাত সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট ধারার দিকে এগিয়ে নিতে। সবার আন্তরিক সহযোগিতা আমরা কায়মনোবাক্যে চাই। তাই আসুন কথায় নয়, কর্মে এবং জীবনাচারে প্রমাণ করি যে, আমরা বাংলাদেশ থেকে মৌলবাদী শক্তির মূলোৎপাটন করব। কবির ভাষায় বলতে হয়— ‘এই জল্লাদের উল্লাসমঞ্চ আমার দেশ না, এই রক্তাক্ত কসাইখানা আমার দেশ না, আমি ফের কেড়ে নেবো এই দেশ’।

আমার এ লেখাটি যখন পাঠকের হাতে পৌঁছবে তখন আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি নিঃশঙ্কচিত্তের অধিকারী ফাঁসির মঞ্চে আত্মাহুতি দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার বীরউত্তম কর্নেল আবু তাহেরকে। ১৯৭৬ সালে ২১ জুলাই খুনি জিয়া বিচারের নামে প্রহসন করে ইতিহাসের সব নিয়মনীতি ভঙ্গ করে একজন পঙ্গু বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে। সমাজ বিপ্লবের স্বপ্নদেখা একজন বিপ্লবীকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু অসমাপ্ত বিপ্লবকে হত্যা করা যায় না। ইতিহাস বারবার তা প্রমাণ করেছে।

প্রিয় দেশবাসী আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিতন্ত্র উচ্ছেদ করে একবিংশ শতাব্দীর স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।

লেখক : স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের বিজয়ী ছাত্র সমাজের নেতা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে