শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

শফী আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

কথাটা ছিল এরকম— মা আমি যুদ্ধে যাব। মা বললেন- তুমি যুদ্ধে যাবে, তাহলে আমি কী নিয়ে বাঁচব, তবুও যাও। আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তোমাকে উৎসর্গ করলাম, তোমার বাবার সঙ্গে কথা বলে যেও। যুদ্ধের কথা শুনে বাবা বললেন- যাও। কিন্তু পাকিস্তানিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত না করে ঘরে ফিরে আসবে না। এ ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে একজন বাঙালি তরুণ ও তার বাবা-মার দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষা।

কিন্তু আজ আমাদের দেশ রক্তস্নাত। ইসলামের নামে বিপথগামী একশ্রেণির তরুণ- হতে পারে সে মাদ্রাসার ছাত্র, হতে পারে সে কলেজ পড়ুয়া, হতে পারে সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, হতে পারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী, হতে পারে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন শেষে নিজ দেশে ফেরত কোনো এক যুবক।

কিন্তু এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন বাংলাদেশ। যার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর এ দীর্ঘ সংগ্রামের পরতে পরতে ছিল বাঙালি জনগোষ্ঠীর আত্মত্যাগের এক করুণ দৃষ্টান্তের উজ্জ্বল মহিমা। এ কথা অনস্বীকার্য যে, স্বাধীনতা অব্যবহিত পর থেকেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে সব ধরনের চক্রান্তই করেছে এবং ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে মৌলবাদীদের বিজয়ী উল্লাসের রঙ্গমঞ্চে পরিণত করেছে। সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করে রাষ্ট্রকে ধর্মের আবরণে আচ্ছাদিত করার জন্য রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রবর্তন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিকানা লাভ করে আন্তর্জাতিক মদদে পাকাপোক্ত আসন গড়ে তুলেছে। কিন্তু বর্তমানে যে সন্ত্রাস চলছে সেই সন্ত্রাসের ছোবলে কেবল বাংলাদেশই আক্রান্ত নয়, এর একটি বৈশ্বিক রূপ রয়েছে। আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া হয়ে জঙ্গিগোষ্ঠী এখন সারা বিশ্বে তাদের আক্রমণ শানিত করছে। ইতিমধ্যে হামলা হয়েছে ফ্রান্সে, বেলজিয়ামে ও জার্মানিতে।

এবার আসি মৌলবাদী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক উত্থানের দিকে। আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিস্তারের সঙ্গে রাজনৈতিক ইসলামের সম্পর্ক বিষয়ে প্রায় সব ধারার বিশ্লেষকেরা একমত। মার্কিন মদদে সংগঠিত তালেবানি জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত বারবাক কারমাল সরকারকে উত্খাত করে তালেবানি রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে। এ তালেবানরা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের সর্বত্র। বাংলাদেশে স্লোগান উঠেছিল— আমরা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান। বিগত কয়েক বছরে সিরিয়া অভ্যন্তরীণ রাজনীতিক সংকটকে কাজে লাগিয়ে জন্ম দেওয়া হয় আরেক ভয়ঙ্কর জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসকে।  এ আইএস-এর ছোবলে বিশ্ব মানবতা আজ রক্তাক্ত।  আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেও এর বাইরে নয়।  হত্যার মিশন শুরু করে ওরা- কবি, বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক, ধর্মীয় যাজক, পুরোহিত, প্রকাশক, ব্লগারসহ অমুসলিম সম্প্রদায়কে। অতি সম্প্রতি এ জঙ্গিগোষ্ঠী হামলা করেছে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে। হত্যা করেছে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধুদেশ জাপান, ইতালি ও ভারতের নাগরিকদের। তাদের বর্বরতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে মুসলমানের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজেও তারা হামলা করেছে এভাবে একের পর এক  হামলা করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া উন্নয়ন ও প্রগতির চাকাকে জঙ্গিরা স্তব্ধ করে দিতে চায়। সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক হত্যাকাণ্ডের পর আমাদের দেশের রাজনীতিতে যারা এ জঙ্গিগোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা তারাও জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছে। এ ধরনের এক পরিস্থিতিতে যে কোনো জাতিরাষ্ট্রের জন্য জাতীয় ঐক্য জরুরি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সব অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ দলমত নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ও সময়োচিত কঠোর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আহ্বানে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় বাংলাদেশে একটি উল্লেখ করার মতো রাজনৈতিক দল বিএনপি। তার ছত্রছায়ায় জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীরা ও অন্যান্য মৌলবাদী গোষ্ঠী বিএনপির প্রতি সব মহল থেকেই বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীর মূল শক্তি জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ করে জাতীয় রাজনীতির মূল ধারায় ফিরে এসে বাংলাদেশকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কোনো অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপি যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াত-শিবিরের সংস্পর্শ ত্যাগ করবে না। এমনিতর পরিস্থিতিতে বিএনপির জাতীয় ঐক্যের ডাককে আমার কাছে মনে হয়— ‘বগলে ইট মুখে শেখ ফরিদ’ সেই প্রবাদতুল্য কথাটি।

ইতিমধ্যেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতিকে সমর্থন দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশবাসী এই চায় যে, সব মহল এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীকে ত্যাগ করে আপাত সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট ধারার দিকে এগিয়ে নিতে। সবার আন্তরিক সহযোগিতা আমরা কায়মনোবাক্যে চাই। তাই আসুন কথায় নয়, কর্মে এবং জীবনাচারে প্রমাণ করি যে, আমরা বাংলাদেশ থেকে মৌলবাদী শক্তির মূলোৎপাটন করব। কবির ভাষায় বলতে হয়— ‘এই জল্লাদের উল্লাসমঞ্চ আমার দেশ না, এই রক্তাক্ত কসাইখানা আমার দেশ না, আমি ফের কেড়ে নেবো এই দেশ’।

আমার এ লেখাটি যখন পাঠকের হাতে পৌঁছবে তখন আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি নিঃশঙ্কচিত্তের অধিকারী ফাঁসির মঞ্চে আত্মাহুতি দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার বীরউত্তম কর্নেল আবু তাহেরকে। ১৯৭৬ সালে ২১ জুলাই খুনি জিয়া বিচারের নামে প্রহসন করে ইতিহাসের সব নিয়মনীতি ভঙ্গ করে একজন পঙ্গু বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে। সমাজ বিপ্লবের স্বপ্নদেখা একজন বিপ্লবীকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু অসমাপ্ত বিপ্লবকে হত্যা করা যায় না। ইতিহাস বারবার তা প্রমাণ করেছে।

প্রিয় দেশবাসী আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিতন্ত্র উচ্ছেদ করে একবিংশ শতাব্দীর স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।

লেখক : স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের বিজয়ী ছাত্র সমাজের নেতা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন