শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

শফী আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

কথাটা ছিল এরকম— মা আমি যুদ্ধে যাব। মা বললেন- তুমি যুদ্ধে যাবে, তাহলে আমি কী নিয়ে বাঁচব, তবুও যাও। আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তোমাকে উৎসর্গ করলাম, তোমার বাবার সঙ্গে কথা বলে যেও। যুদ্ধের কথা শুনে বাবা বললেন- যাও। কিন্তু পাকিস্তানিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত না করে ঘরে ফিরে আসবে না। এ ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে একজন বাঙালি তরুণ ও তার বাবা-মার দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষা।

কিন্তু আজ আমাদের দেশ রক্তস্নাত। ইসলামের নামে বিপথগামী একশ্রেণির তরুণ- হতে পারে সে মাদ্রাসার ছাত্র, হতে পারে সে কলেজ পড়ুয়া, হতে পারে সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, হতে পারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী, হতে পারে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন শেষে নিজ দেশে ফেরত কোনো এক যুবক।

কিন্তু এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন বাংলাদেশ। যার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর এ দীর্ঘ সংগ্রামের পরতে পরতে ছিল বাঙালি জনগোষ্ঠীর আত্মত্যাগের এক করুণ দৃষ্টান্তের উজ্জ্বল মহিমা। এ কথা অনস্বীকার্য যে, স্বাধীনতা অব্যবহিত পর থেকেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে সব ধরনের চক্রান্তই করেছে এবং ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে মৌলবাদীদের বিজয়ী উল্লাসের রঙ্গমঞ্চে পরিণত করেছে। সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করে রাষ্ট্রকে ধর্মের আবরণে আচ্ছাদিত করার জন্য রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রবর্তন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিকানা লাভ করে আন্তর্জাতিক মদদে পাকাপোক্ত আসন গড়ে তুলেছে। কিন্তু বর্তমানে যে সন্ত্রাস চলছে সেই সন্ত্রাসের ছোবলে কেবল বাংলাদেশই আক্রান্ত নয়, এর একটি বৈশ্বিক রূপ রয়েছে। আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া হয়ে জঙ্গিগোষ্ঠী এখন সারা বিশ্বে তাদের আক্রমণ শানিত করছে। ইতিমধ্যে হামলা হয়েছে ফ্রান্সে, বেলজিয়ামে ও জার্মানিতে।

এবার আসি মৌলবাদী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক উত্থানের দিকে। আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিস্তারের সঙ্গে রাজনৈতিক ইসলামের সম্পর্ক বিষয়ে প্রায় সব ধারার বিশ্লেষকেরা একমত। মার্কিন মদদে সংগঠিত তালেবানি জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত বারবাক কারমাল সরকারকে উত্খাত করে তালেবানি রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে। এ তালেবানরা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের সর্বত্র। বাংলাদেশে স্লোগান উঠেছিল— আমরা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান। বিগত কয়েক বছরে সিরিয়া অভ্যন্তরীণ রাজনীতিক সংকটকে কাজে লাগিয়ে জন্ম দেওয়া হয় আরেক ভয়ঙ্কর জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসকে।  এ আইএস-এর ছোবলে বিশ্ব মানবতা আজ রক্তাক্ত।  আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেও এর বাইরে নয়।  হত্যার মিশন শুরু করে ওরা- কবি, বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক, ধর্মীয় যাজক, পুরোহিত, প্রকাশক, ব্লগারসহ অমুসলিম সম্প্রদায়কে। অতি সম্প্রতি এ জঙ্গিগোষ্ঠী হামলা করেছে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে। হত্যা করেছে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধুদেশ জাপান, ইতালি ও ভারতের নাগরিকদের। তাদের বর্বরতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে মুসলমানের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজেও তারা হামলা করেছে এভাবে একের পর এক  হামলা করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া উন্নয়ন ও প্রগতির চাকাকে জঙ্গিরা স্তব্ধ করে দিতে চায়। সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক হত্যাকাণ্ডের পর আমাদের দেশের রাজনীতিতে যারা এ জঙ্গিগোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা তারাও জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছে। এ ধরনের এক পরিস্থিতিতে যে কোনো জাতিরাষ্ট্রের জন্য জাতীয় ঐক্য জরুরি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সব অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ দলমত নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ও সময়োচিত কঠোর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আহ্বানে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় বাংলাদেশে একটি উল্লেখ করার মতো রাজনৈতিক দল বিএনপি। তার ছত্রছায়ায় জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীরা ও অন্যান্য মৌলবাদী গোষ্ঠী বিএনপির প্রতি সব মহল থেকেই বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীর মূল শক্তি জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ করে জাতীয় রাজনীতির মূল ধারায় ফিরে এসে বাংলাদেশকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কোনো অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপি যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াত-শিবিরের সংস্পর্শ ত্যাগ করবে না। এমনিতর পরিস্থিতিতে বিএনপির জাতীয় ঐক্যের ডাককে আমার কাছে মনে হয়— ‘বগলে ইট মুখে শেখ ফরিদ’ সেই প্রবাদতুল্য কথাটি।

ইতিমধ্যেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতিকে সমর্থন দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশবাসী এই চায় যে, সব মহল এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীকে ত্যাগ করে আপাত সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট ধারার দিকে এগিয়ে নিতে। সবার আন্তরিক সহযোগিতা আমরা কায়মনোবাক্যে চাই। তাই আসুন কথায় নয়, কর্মে এবং জীবনাচারে প্রমাণ করি যে, আমরা বাংলাদেশ থেকে মৌলবাদী শক্তির মূলোৎপাটন করব। কবির ভাষায় বলতে হয়— ‘এই জল্লাদের উল্লাসমঞ্চ আমার দেশ না, এই রক্তাক্ত কসাইখানা আমার দেশ না, আমি ফের কেড়ে নেবো এই দেশ’।

আমার এ লেখাটি যখন পাঠকের হাতে পৌঁছবে তখন আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি নিঃশঙ্কচিত্তের অধিকারী ফাঁসির মঞ্চে আত্মাহুতি দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার বীরউত্তম কর্নেল আবু তাহেরকে। ১৯৭৬ সালে ২১ জুলাই খুনি জিয়া বিচারের নামে প্রহসন করে ইতিহাসের সব নিয়মনীতি ভঙ্গ করে একজন পঙ্গু বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে। সমাজ বিপ্লবের স্বপ্নদেখা একজন বিপ্লবীকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু অসমাপ্ত বিপ্লবকে হত্যা করা যায় না। ইতিহাস বারবার তা প্রমাণ করেছে।

প্রিয় দেশবাসী আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিতন্ত্র উচ্ছেদ করে একবিংশ শতাব্দীর স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।

লেখক : স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের বিজয়ী ছাত্র সমাজের নেতা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু
আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান
শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ
২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা
বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি
শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন
ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত

৩২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিমানবন্দরের আগুন নিয়ন্ত্রণে ঢাকার ৩৬ ইউনিট
বিমানবন্দরের আগুন নিয়ন্ত্রণে ঢাকার ৩৬ ইউনিট

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী-অর্থপ্রতিমন্ত্রীসহ ৬৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী-অর্থপ্রতিমন্ত্রীসহ ৬৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সলঙ্গায় কচুরিপানার নিচ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির পায়ের কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় কচুরিপানার নিচ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির পায়ের কঙ্কাল উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মায়ের অভিযোগে মাদকাসক্ত ছেলের কারাদণ্ড
মায়ের অভিযোগে মাদকাসক্ত ছেলের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ
খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ
শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়
টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত
রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল
বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন