শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

শফী আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

কথাটা ছিল এরকম— মা আমি যুদ্ধে যাব। মা বললেন- তুমি যুদ্ধে যাবে, তাহলে আমি কী নিয়ে বাঁচব, তবুও যাও। আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তোমাকে উৎসর্গ করলাম, তোমার বাবার সঙ্গে কথা বলে যেও। যুদ্ধের কথা শুনে বাবা বললেন- যাও। কিন্তু পাকিস্তানিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত না করে ঘরে ফিরে আসবে না। এ ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে একজন বাঙালি তরুণ ও তার বাবা-মার দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষা।

কিন্তু আজ আমাদের দেশ রক্তস্নাত। ইসলামের নামে বিপথগামী একশ্রেণির তরুণ- হতে পারে সে মাদ্রাসার ছাত্র, হতে পারে সে কলেজ পড়ুয়া, হতে পারে সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, হতে পারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী, হতে পারে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন শেষে নিজ দেশে ফেরত কোনো এক যুবক।

কিন্তু এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন বাংলাদেশ। যার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর এ দীর্ঘ সংগ্রামের পরতে পরতে ছিল বাঙালি জনগোষ্ঠীর আত্মত্যাগের এক করুণ দৃষ্টান্তের উজ্জ্বল মহিমা। এ কথা অনস্বীকার্য যে, স্বাধীনতা অব্যবহিত পর থেকেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে সব ধরনের চক্রান্তই করেছে এবং ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে মৌলবাদীদের বিজয়ী উল্লাসের রঙ্গমঞ্চে পরিণত করেছে। সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করে রাষ্ট্রকে ধর্মের আবরণে আচ্ছাদিত করার জন্য রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রবর্তন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিকানা লাভ করে আন্তর্জাতিক মদদে পাকাপোক্ত আসন গড়ে তুলেছে। কিন্তু বর্তমানে যে সন্ত্রাস চলছে সেই সন্ত্রাসের ছোবলে কেবল বাংলাদেশই আক্রান্ত নয়, এর একটি বৈশ্বিক রূপ রয়েছে। আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া হয়ে জঙ্গিগোষ্ঠী এখন সারা বিশ্বে তাদের আক্রমণ শানিত করছে। ইতিমধ্যে হামলা হয়েছে ফ্রান্সে, বেলজিয়ামে ও জার্মানিতে।

এবার আসি মৌলবাদী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক উত্থানের দিকে। আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিস্তারের সঙ্গে রাজনৈতিক ইসলামের সম্পর্ক বিষয়ে প্রায় সব ধারার বিশ্লেষকেরা একমত। মার্কিন মদদে সংগঠিত তালেবানি জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত বারবাক কারমাল সরকারকে উত্খাত করে তালেবানি রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে। এ তালেবানরা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের সর্বত্র। বাংলাদেশে স্লোগান উঠেছিল— আমরা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান। বিগত কয়েক বছরে সিরিয়া অভ্যন্তরীণ রাজনীতিক সংকটকে কাজে লাগিয়ে জন্ম দেওয়া হয় আরেক ভয়ঙ্কর জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসকে।  এ আইএস-এর ছোবলে বিশ্ব মানবতা আজ রক্তাক্ত।  আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেও এর বাইরে নয়।  হত্যার মিশন শুরু করে ওরা- কবি, বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক, ধর্মীয় যাজক, পুরোহিত, প্রকাশক, ব্লগারসহ অমুসলিম সম্প্রদায়কে। অতি সম্প্রতি এ জঙ্গিগোষ্ঠী হামলা করেছে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে। হত্যা করেছে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধুদেশ জাপান, ইতালি ও ভারতের নাগরিকদের। তাদের বর্বরতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে মুসলমানের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজেও তারা হামলা করেছে এভাবে একের পর এক  হামলা করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া উন্নয়ন ও প্রগতির চাকাকে জঙ্গিরা স্তব্ধ করে দিতে চায়। সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক হত্যাকাণ্ডের পর আমাদের দেশের রাজনীতিতে যারা এ জঙ্গিগোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা তারাও জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছে। এ ধরনের এক পরিস্থিতিতে যে কোনো জাতিরাষ্ট্রের জন্য জাতীয় ঐক্য জরুরি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সব অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ দলমত নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ও সময়োচিত কঠোর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আহ্বানে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় বাংলাদেশে একটি উল্লেখ করার মতো রাজনৈতিক দল বিএনপি। তার ছত্রছায়ায় জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীরা ও অন্যান্য মৌলবাদী গোষ্ঠী বিএনপির প্রতি সব মহল থেকেই বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীর মূল শক্তি জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ করে জাতীয় রাজনীতির মূল ধারায় ফিরে এসে বাংলাদেশকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কোনো অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপি যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াত-শিবিরের সংস্পর্শ ত্যাগ করবে না। এমনিতর পরিস্থিতিতে বিএনপির জাতীয় ঐক্যের ডাককে আমার কাছে মনে হয়— ‘বগলে ইট মুখে শেখ ফরিদ’ সেই প্রবাদতুল্য কথাটি।

ইতিমধ্যেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতিকে সমর্থন দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশবাসী এই চায় যে, সব মহল এ ধর্মান্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীকে ত্যাগ করে আপাত সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট ধারার দিকে এগিয়ে নিতে। সবার আন্তরিক সহযোগিতা আমরা কায়মনোবাক্যে চাই। তাই আসুন কথায় নয়, কর্মে এবং জীবনাচারে প্রমাণ করি যে, আমরা বাংলাদেশ থেকে মৌলবাদী শক্তির মূলোৎপাটন করব। কবির ভাষায় বলতে হয়— ‘এই জল্লাদের উল্লাসমঞ্চ আমার দেশ না, এই রক্তাক্ত কসাইখানা আমার দেশ না, আমি ফের কেড়ে নেবো এই দেশ’।

আমার এ লেখাটি যখন পাঠকের হাতে পৌঁছবে তখন আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি নিঃশঙ্কচিত্তের অধিকারী ফাঁসির মঞ্চে আত্মাহুতি দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার বীরউত্তম কর্নেল আবু তাহেরকে। ১৯৭৬ সালে ২১ জুলাই খুনি জিয়া বিচারের নামে প্রহসন করে ইতিহাসের সব নিয়মনীতি ভঙ্গ করে একজন পঙ্গু বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে। সমাজ বিপ্লবের স্বপ্নদেখা একজন বিপ্লবীকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু অসমাপ্ত বিপ্লবকে হত্যা করা যায় না। ইতিহাস বারবার তা প্রমাণ করেছে।

প্রিয় দেশবাসী আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিতন্ত্র উচ্ছেদ করে একবিংশ শতাব্দীর স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।

লেখক : স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের বিজয়ী ছাত্র সমাজের নেতা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়