শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

কবি বলেছেন, গোলাপকে যে নামেই ডাকো, গোলাপ গোলাপই— তার কাজ গন্ধ বিলানো। ‘ক্রসফায়ার বা ‘চিহ্নিত-বারুদ-বিনিময়’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’, ‘এনকাউন্টার,’ ‘ক্লিন-হার্ট বা পরি (ছিন্ন)-হূদয়’— যে নামেই ডাকা হোক এর কাজ ‘এক্সট্রাজুডিশিয়াল কিলিং’ বা ‘বিনা বিচারে মানুষ হত্যা’। এর শুরু এক যুগ আগে, ২০০৪ সালে। তখনো এই ক্রসফায়ারের বৈধতা ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গেল ১২ বছরে তথাকথিত ক্রসফায়ারে প্রায় ১ হাজার ৮০০ মানুষ খুন হয়েছে। সবশেষ ফাইজুল্লাহ ফাহিম ও মুকুল বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। প্রশ্ন হচ্ছে, প্রশাসন কি বিচার বিভাগের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না? নয় তো ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে জঙ্গিসন্দেহে আটক দুজনকে কেন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যা করা হলো? মাদারীপুরে কলেজশিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পড়ে ফাহিম। শনিবার ১৮ জুন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান তিনি। ফাহিম নিহত হওয়ার ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই ঢাকায় রবিবার পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন মুকুল ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। পুলিশ বলছে, ‘লেখক অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডে এই মুকুলই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। অভিজিৎ রায়কে যেখানে হত্যা করা হয়, সেখানকার ভিডিও ফুটেজে মুকুলের উপস্থিতি দেখা গেছে। এ ছাড়া অন্তত সাতটি হত্যা ও হামলার ঘটনায় জড়িত তিনি। মুকুল নিষিদ্ধ আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সামরিক ও আইটি শাখার প্রধান ছিলেন।’ তারা যদি জঙ্গি হয়ে থাকেন প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা সম্ভব। পুলিশ যেখানে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া একটি হত্যাকাণ্ডের তদন্তেরও সুরাহা করতে পারছে না সেখানে এত বড় ‘মওকা’ পেয়ে কেন তাদের ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এর পথে ঠেলে দিল, ঠিক বোধগম্য নয়! ফাহিমকে জনতা ঘটনাস্থলে ধরে ফেলার পর সবাই ভেবেছিল এবার হয়তো হত্যাকারীদের নেটওয়ার্ক বের করা সহজ হবে। জঙ্গিসন্দেহে আটক দুই তরুণকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যার ঘটনা তাই সবাইকে বিস্মিত করেছে। এভাবে না মেরে বা মৃত্যুর ঘটনা না সাজিয়ে তাদের স্বীকারোক্তি ও তথ্যের ভিত্তিতে সুষ্ঠু বিচার করতে পারলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পেত, বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ত। এদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জঙ্গিচক্রের মাস্টারমাইন্ড, অর্থদাতা, পরিকল্পনা-নকশা এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ঘাটন করা ছিল পুলিশের কাজ। কোনো কারণ ছাড়াই বলা যায় বন্দুকযুদ্ধে মারা যাওয়ার ঘটনা তাই প্রশ্ন ও অবিশ্বাস তৈরি করেছে। প্রশাসন কেন আইন নিজের হাতে তুলে নিল? এর জুতসই কোনো উত্তর আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। গুপ্তহত্যা নিয়ে প্রশ্নের উত্তর কিন্তু গুপ্তই থেকে যাচ্ছে, প্রকাশ্যে আসছে না। এটা রাষ্ট্রকে নিরাপত্তার হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে। কে এর জবাবদিহি করবে? জঙ্গিরা ভয়ঙ্কর, নিঃসন্দেহে; কেউ কেউ বলেন, যারা এভাবে চাপাতি দিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করে তাদের আবার মানবাধিকার কী? তারা তো মানুষই না। মানুষ হলে তবে না মানবাধিকারের প্রশ্ন; অমানুষের জন্য আবার মানবাধিকার কী? পাঠক, ক্ষমা করবেন, আমি কোনো জঙ্গির পক্ষে সাফাই গাইছি না। জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিয়ে একের পর এক যেভাবে মানুষ হত্যা করছে তা ন্যক্কারজনক, ঘৃণ্য, পৈশাচিক। আমরা চাই প্রতিটি হত্যার বিচার হোক। সুষ্ঠু তদন্ত হোক। প্রকৃত অপরাধী শাস্তি পাক। সাধারণ মানুষের আতঙ্ক কেটে যাক, জনমনে শান্তি ফিরে আসুক। কিন্তু সন্দেহভাজন একজন ব্যক্তিকে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই মেরে ফেলা কি বিধিসম্মত? কোথাও কি লেখা আছে ‘অমুক পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে পুলিশ বা র‌্যাব বন্দুকযুদ্ধে লিপ্ত হইতে পারিবেন’। আক্রমণের শিকার হলে আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ অবশ্যই গুলি ছুড়তে পারে। সেই পরিস্থিতি কি তৈরি হয়েছিল? এ বিষয়ে অবশ্যই পুলিশ প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। কারণ একজন মানুষের হাতে হ্যান্ডকাফ লাগানো অবস্থায় পুলিশ তাকে নিয়ে বের হলো সহযোগীদের ধরার জন্য আর মাঝপথে পুলিশের ওপর আক্রমণ হলো, লোকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল এবং পুলিশ ও সন্ত্রাসীর গোলাগুলির মাঝে পড়ে মারা গেল। এই বন্দুকযুদ্ধের গল্পটা বাংলা সিনেমার গল্পের মতো ক্লিশে হয়ে যায়নি কি? একই গল্প চলছে বছরের পর বছর ধরে। বন্দুকযুদ্ধের কাহিনীগুলো অনেক আগেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে; এসব হত্যাকাণ্ড মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ নিয়ে চলতি মাসে সন্দেহভাজন সাত জঙ্গিসহ ১৪ জন নিহত হয়েছেন কথিত বন্দুকযুদ্ধে (প্রথম আলো, ২০ জুন ২০১৬)। তালিকাটি সংক্ষিপ্ত নয়। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুযায়ী, বিএনপির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শেষ তিন বছরে কথিত ক্রসফায়ারে ৭৪৬ জন সন্দেহভাজন অপরাধী নিহত হন। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে ক্রসফায়ার কমে দাঁড়ায় ২৫৬-তে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম চার বছরে একইভাবে ‘ক্রসফায়ারে’ ৩৩৮ জন সন্দেহভাজন নিহত হন। এ সময়গুলোতে বেড়ে যায় গুম ও গুপ্তহত্যার ঘটনাও। গুম ও গুপ্তহত্যার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের স্বজনরা নিখোঁজ হয়েছেন, পরে কারও কারও লাশ মিলেছে। অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধের কথা বলা হয়েছিল। লজ্জার ব্যাপার হলো, ‘ক্রসফায়ার’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’ তো বন্ধ হয়ইনি বরং এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘গুম-গুপ্তহত্যা’। আসকের হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে ১২৮ ও ২০১৫ সালে ১৪৬ জন কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারে নিহত হন। আর চলতি বছরের এ পর্যন্ত ৫৯ জন নিহত হয়েছেন (প্রাগুক্ত)। এসব ঘটনায় দেশে ও বাকি বিশ্বে সরকারের ইমেজ ভয়ঙ্করভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

আসল কথা ‘আইনের শাসন’ ও ‘সুশাসনের’ অভাব, যা গণতন্ত্রের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিদান ও অনুষঙ্গ। এর ঘাটতি হলে পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন হতে থাকে। জঙ্গিদের নৃশংস খুনখারাবি, পুলিশের গণগ্রেফতার ও বিচারবহির্ভূত হত্যা— পরিস্থিতিকে জ্যামিতিক হারে উদ্বেগজনক করে তুলেছে। যেভাবে বেআইনি পন্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে, তা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ সংবিধানের ৩১ থেকে ৩৫ ধারায় স্পষ্ট করে বলা আছে, একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি যত বড় অপরাধী হোক না কেন, তাকে বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে হবে। তাই পুলিশ প্রশাসন বা অন্য কেউ চাইলেই এটা করতে পারে না। এর উপযুক্ত জবাব দেওয়ার সময় এখন এসেছে। এজন্য দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। এই যে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের পক্ষে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এটা মানি, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদকে দেশ থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে রাষ্ট্রকে অবশ্যই শক্তি প্রয়োগ করতে হবে— তবে তা করতে হবে রাষ্ট্রীয় আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন