শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

কবি বলেছেন, গোলাপকে যে নামেই ডাকো, গোলাপ গোলাপই— তার কাজ গন্ধ বিলানো। ‘ক্রসফায়ার বা ‘চিহ্নিত-বারুদ-বিনিময়’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’, ‘এনকাউন্টার,’ ‘ক্লিন-হার্ট বা পরি (ছিন্ন)-হূদয়’— যে নামেই ডাকা হোক এর কাজ ‘এক্সট্রাজুডিশিয়াল কিলিং’ বা ‘বিনা বিচারে মানুষ হত্যা’। এর শুরু এক যুগ আগে, ২০০৪ সালে। তখনো এই ক্রসফায়ারের বৈধতা ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গেল ১২ বছরে তথাকথিত ক্রসফায়ারে প্রায় ১ হাজার ৮০০ মানুষ খুন হয়েছে। সবশেষ ফাইজুল্লাহ ফাহিম ও মুকুল বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। প্রশ্ন হচ্ছে, প্রশাসন কি বিচার বিভাগের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না? নয় তো ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে জঙ্গিসন্দেহে আটক দুজনকে কেন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যা করা হলো? মাদারীপুরে কলেজশিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পড়ে ফাহিম। শনিবার ১৮ জুন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান তিনি। ফাহিম নিহত হওয়ার ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই ঢাকায় রবিবার পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন মুকুল ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। পুলিশ বলছে, ‘লেখক অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডে এই মুকুলই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। অভিজিৎ রায়কে যেখানে হত্যা করা হয়, সেখানকার ভিডিও ফুটেজে মুকুলের উপস্থিতি দেখা গেছে। এ ছাড়া অন্তত সাতটি হত্যা ও হামলার ঘটনায় জড়িত তিনি। মুকুল নিষিদ্ধ আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সামরিক ও আইটি শাখার প্রধান ছিলেন।’ তারা যদি জঙ্গি হয়ে থাকেন প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা সম্ভব। পুলিশ যেখানে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া একটি হত্যাকাণ্ডের তদন্তেরও সুরাহা করতে পারছে না সেখানে এত বড় ‘মওকা’ পেয়ে কেন তাদের ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এর পথে ঠেলে দিল, ঠিক বোধগম্য নয়! ফাহিমকে জনতা ঘটনাস্থলে ধরে ফেলার পর সবাই ভেবেছিল এবার হয়তো হত্যাকারীদের নেটওয়ার্ক বের করা সহজ হবে। জঙ্গিসন্দেহে আটক দুই তরুণকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যার ঘটনা তাই সবাইকে বিস্মিত করেছে। এভাবে না মেরে বা মৃত্যুর ঘটনা না সাজিয়ে তাদের স্বীকারোক্তি ও তথ্যের ভিত্তিতে সুষ্ঠু বিচার করতে পারলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পেত, বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ত। এদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জঙ্গিচক্রের মাস্টারমাইন্ড, অর্থদাতা, পরিকল্পনা-নকশা এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ঘাটন করা ছিল পুলিশের কাজ। কোনো কারণ ছাড়াই বলা যায় বন্দুকযুদ্ধে মারা যাওয়ার ঘটনা তাই প্রশ্ন ও অবিশ্বাস তৈরি করেছে। প্রশাসন কেন আইন নিজের হাতে তুলে নিল? এর জুতসই কোনো উত্তর আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। গুপ্তহত্যা নিয়ে প্রশ্নের উত্তর কিন্তু গুপ্তই থেকে যাচ্ছে, প্রকাশ্যে আসছে না। এটা রাষ্ট্রকে নিরাপত্তার হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে। কে এর জবাবদিহি করবে? জঙ্গিরা ভয়ঙ্কর, নিঃসন্দেহে; কেউ কেউ বলেন, যারা এভাবে চাপাতি দিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করে তাদের আবার মানবাধিকার কী? তারা তো মানুষই না। মানুষ হলে তবে না মানবাধিকারের প্রশ্ন; অমানুষের জন্য আবার মানবাধিকার কী? পাঠক, ক্ষমা করবেন, আমি কোনো জঙ্গির পক্ষে সাফাই গাইছি না। জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিয়ে একের পর এক যেভাবে মানুষ হত্যা করছে তা ন্যক্কারজনক, ঘৃণ্য, পৈশাচিক। আমরা চাই প্রতিটি হত্যার বিচার হোক। সুষ্ঠু তদন্ত হোক। প্রকৃত অপরাধী শাস্তি পাক। সাধারণ মানুষের আতঙ্ক কেটে যাক, জনমনে শান্তি ফিরে আসুক। কিন্তু সন্দেহভাজন একজন ব্যক্তিকে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই মেরে ফেলা কি বিধিসম্মত? কোথাও কি লেখা আছে ‘অমুক পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে পুলিশ বা র‌্যাব বন্দুকযুদ্ধে লিপ্ত হইতে পারিবেন’। আক্রমণের শিকার হলে আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ অবশ্যই গুলি ছুড়তে পারে। সেই পরিস্থিতি কি তৈরি হয়েছিল? এ বিষয়ে অবশ্যই পুলিশ প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। কারণ একজন মানুষের হাতে হ্যান্ডকাফ লাগানো অবস্থায় পুলিশ তাকে নিয়ে বের হলো সহযোগীদের ধরার জন্য আর মাঝপথে পুলিশের ওপর আক্রমণ হলো, লোকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল এবং পুলিশ ও সন্ত্রাসীর গোলাগুলির মাঝে পড়ে মারা গেল। এই বন্দুকযুদ্ধের গল্পটা বাংলা সিনেমার গল্পের মতো ক্লিশে হয়ে যায়নি কি? একই গল্প চলছে বছরের পর বছর ধরে। বন্দুকযুদ্ধের কাহিনীগুলো অনেক আগেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে; এসব হত্যাকাণ্ড মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ নিয়ে চলতি মাসে সন্দেহভাজন সাত জঙ্গিসহ ১৪ জন নিহত হয়েছেন কথিত বন্দুকযুদ্ধে (প্রথম আলো, ২০ জুন ২০১৬)। তালিকাটি সংক্ষিপ্ত নয়। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুযায়ী, বিএনপির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শেষ তিন বছরে কথিত ক্রসফায়ারে ৭৪৬ জন সন্দেহভাজন অপরাধী নিহত হন। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে ক্রসফায়ার কমে দাঁড়ায় ২৫৬-তে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম চার বছরে একইভাবে ‘ক্রসফায়ারে’ ৩৩৮ জন সন্দেহভাজন নিহত হন। এ সময়গুলোতে বেড়ে যায় গুম ও গুপ্তহত্যার ঘটনাও। গুম ও গুপ্তহত্যার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের স্বজনরা নিখোঁজ হয়েছেন, পরে কারও কারও লাশ মিলেছে। অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধের কথা বলা হয়েছিল। লজ্জার ব্যাপার হলো, ‘ক্রসফায়ার’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’ তো বন্ধ হয়ইনি বরং এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘গুম-গুপ্তহত্যা’। আসকের হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে ১২৮ ও ২০১৫ সালে ১৪৬ জন কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারে নিহত হন। আর চলতি বছরের এ পর্যন্ত ৫৯ জন নিহত হয়েছেন (প্রাগুক্ত)। এসব ঘটনায় দেশে ও বাকি বিশ্বে সরকারের ইমেজ ভয়ঙ্করভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

আসল কথা ‘আইনের শাসন’ ও ‘সুশাসনের’ অভাব, যা গণতন্ত্রের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিদান ও অনুষঙ্গ। এর ঘাটতি হলে পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন হতে থাকে। জঙ্গিদের নৃশংস খুনখারাবি, পুলিশের গণগ্রেফতার ও বিচারবহির্ভূত হত্যা— পরিস্থিতিকে জ্যামিতিক হারে উদ্বেগজনক করে তুলেছে। যেভাবে বেআইনি পন্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে, তা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ সংবিধানের ৩১ থেকে ৩৫ ধারায় স্পষ্ট করে বলা আছে, একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি যত বড় অপরাধী হোক না কেন, তাকে বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে হবে। তাই পুলিশ প্রশাসন বা অন্য কেউ চাইলেই এটা করতে পারে না। এর উপযুক্ত জবাব দেওয়ার সময় এখন এসেছে। এজন্য দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। এই যে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের পক্ষে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এটা মানি, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদকে দেশ থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে রাষ্ট্রকে অবশ্যই শক্তি প্রয়োগ করতে হবে— তবে তা করতে হবে রাষ্ট্রীয় আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা