শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফায়ার ফায়ার ক্রসফায়ার

কবি বলেছেন, গোলাপকে যে নামেই ডাকো, গোলাপ গোলাপই— তার কাজ গন্ধ বিলানো। ‘ক্রসফায়ার বা ‘চিহ্নিত-বারুদ-বিনিময়’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’, ‘এনকাউন্টার,’ ‘ক্লিন-হার্ট বা পরি (ছিন্ন)-হূদয়’— যে নামেই ডাকা হোক এর কাজ ‘এক্সট্রাজুডিশিয়াল কিলিং’ বা ‘বিনা বিচারে মানুষ হত্যা’। এর শুরু এক যুগ আগে, ২০০৪ সালে। তখনো এই ক্রসফায়ারের বৈধতা ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গেল ১২ বছরে তথাকথিত ক্রসফায়ারে প্রায় ১ হাজার ৮০০ মানুষ খুন হয়েছে। সবশেষ ফাইজুল্লাহ ফাহিম ও মুকুল বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। প্রশ্ন হচ্ছে, প্রশাসন কি বিচার বিভাগের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না? নয় তো ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে জঙ্গিসন্দেহে আটক দুজনকে কেন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যা করা হলো? মাদারীপুরে কলেজশিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পড়ে ফাহিম। শনিবার ১৮ জুন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান তিনি। ফাহিম নিহত হওয়ার ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই ঢাকায় রবিবার পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন মুকুল ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। পুলিশ বলছে, ‘লেখক অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডে এই মুকুলই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। অভিজিৎ রায়কে যেখানে হত্যা করা হয়, সেখানকার ভিডিও ফুটেজে মুকুলের উপস্থিতি দেখা গেছে। এ ছাড়া অন্তত সাতটি হত্যা ও হামলার ঘটনায় জড়িত তিনি। মুকুল নিষিদ্ধ আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সামরিক ও আইটি শাখার প্রধান ছিলেন।’ তারা যদি জঙ্গি হয়ে থাকেন প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা সম্ভব। পুলিশ যেখানে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া একটি হত্যাকাণ্ডের তদন্তেরও সুরাহা করতে পারছে না সেখানে এত বড় ‘মওকা’ পেয়ে কেন তাদের ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এর পথে ঠেলে দিল, ঠিক বোধগম্য নয়! ফাহিমকে জনতা ঘটনাস্থলে ধরে ফেলার পর সবাই ভেবেছিল এবার হয়তো হত্যাকারীদের নেটওয়ার্ক বের করা সহজ হবে। জঙ্গিসন্দেহে আটক দুই তরুণকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যার ঘটনা তাই সবাইকে বিস্মিত করেছে। এভাবে না মেরে বা মৃত্যুর ঘটনা না সাজিয়ে তাদের স্বীকারোক্তি ও তথ্যের ভিত্তিতে সুষ্ঠু বিচার করতে পারলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পেত, বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ত। এদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জঙ্গিচক্রের মাস্টারমাইন্ড, অর্থদাতা, পরিকল্পনা-নকশা এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ঘাটন করা ছিল পুলিশের কাজ। কোনো কারণ ছাড়াই বলা যায় বন্দুকযুদ্ধে মারা যাওয়ার ঘটনা তাই প্রশ্ন ও অবিশ্বাস তৈরি করেছে। প্রশাসন কেন আইন নিজের হাতে তুলে নিল? এর জুতসই কোনো উত্তর আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। গুপ্তহত্যা নিয়ে প্রশ্নের উত্তর কিন্তু গুপ্তই থেকে যাচ্ছে, প্রকাশ্যে আসছে না। এটা রাষ্ট্রকে নিরাপত্তার হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে। কে এর জবাবদিহি করবে? জঙ্গিরা ভয়ঙ্কর, নিঃসন্দেহে; কেউ কেউ বলেন, যারা এভাবে চাপাতি দিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করে তাদের আবার মানবাধিকার কী? তারা তো মানুষই না। মানুষ হলে তবে না মানবাধিকারের প্রশ্ন; অমানুষের জন্য আবার মানবাধিকার কী? পাঠক, ক্ষমা করবেন, আমি কোনো জঙ্গির পক্ষে সাফাই গাইছি না। জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিয়ে একের পর এক যেভাবে মানুষ হত্যা করছে তা ন্যক্কারজনক, ঘৃণ্য, পৈশাচিক। আমরা চাই প্রতিটি হত্যার বিচার হোক। সুষ্ঠু তদন্ত হোক। প্রকৃত অপরাধী শাস্তি পাক। সাধারণ মানুষের আতঙ্ক কেটে যাক, জনমনে শান্তি ফিরে আসুক। কিন্তু সন্দেহভাজন একজন ব্যক্তিকে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই মেরে ফেলা কি বিধিসম্মত? কোথাও কি লেখা আছে ‘অমুক পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে পুলিশ বা র‌্যাব বন্দুকযুদ্ধে লিপ্ত হইতে পারিবেন’। আক্রমণের শিকার হলে আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ অবশ্যই গুলি ছুড়তে পারে। সেই পরিস্থিতি কি তৈরি হয়েছিল? এ বিষয়ে অবশ্যই পুলিশ প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। কারণ একজন মানুষের হাতে হ্যান্ডকাফ লাগানো অবস্থায় পুলিশ তাকে নিয়ে বের হলো সহযোগীদের ধরার জন্য আর মাঝপথে পুলিশের ওপর আক্রমণ হলো, লোকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল এবং পুলিশ ও সন্ত্রাসীর গোলাগুলির মাঝে পড়ে মারা গেল। এই বন্দুকযুদ্ধের গল্পটা বাংলা সিনেমার গল্পের মতো ক্লিশে হয়ে যায়নি কি? একই গল্প চলছে বছরের পর বছর ধরে। বন্দুকযুদ্ধের কাহিনীগুলো অনেক আগেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে; এসব হত্যাকাণ্ড মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ নিয়ে চলতি মাসে সন্দেহভাজন সাত জঙ্গিসহ ১৪ জন নিহত হয়েছেন কথিত বন্দুকযুদ্ধে (প্রথম আলো, ২০ জুন ২০১৬)। তালিকাটি সংক্ষিপ্ত নয়। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুযায়ী, বিএনপির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শেষ তিন বছরে কথিত ক্রসফায়ারে ৭৪৬ জন সন্দেহভাজন অপরাধী নিহত হন। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে ক্রসফায়ার কমে দাঁড়ায় ২৫৬-তে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম চার বছরে একইভাবে ‘ক্রসফায়ারে’ ৩৩৮ জন সন্দেহভাজন নিহত হন। এ সময়গুলোতে বেড়ে যায় গুম ও গুপ্তহত্যার ঘটনাও। গুম ও গুপ্তহত্যার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের স্বজনরা নিখোঁজ হয়েছেন, পরে কারও কারও লাশ মিলেছে। অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধের কথা বলা হয়েছিল। লজ্জার ব্যাপার হলো, ‘ক্রসফায়ার’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’ তো বন্ধ হয়ইনি বরং এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘গুম-গুপ্তহত্যা’। আসকের হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে ১২৮ ও ২০১৫ সালে ১৪৬ জন কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারে নিহত হন। আর চলতি বছরের এ পর্যন্ত ৫৯ জন নিহত হয়েছেন (প্রাগুক্ত)। এসব ঘটনায় দেশে ও বাকি বিশ্বে সরকারের ইমেজ ভয়ঙ্করভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

আসল কথা ‘আইনের শাসন’ ও ‘সুশাসনের’ অভাব, যা গণতন্ত্রের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিদান ও অনুষঙ্গ। এর ঘাটতি হলে পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন হতে থাকে। জঙ্গিদের নৃশংস খুনখারাবি, পুলিশের গণগ্রেফতার ও বিচারবহির্ভূত হত্যা— পরিস্থিতিকে জ্যামিতিক হারে উদ্বেগজনক করে তুলেছে। যেভাবে বেআইনি পন্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে, তা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ সংবিধানের ৩১ থেকে ৩৫ ধারায় স্পষ্ট করে বলা আছে, একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি যত বড় অপরাধী হোক না কেন, তাকে বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে হবে। তাই পুলিশ প্রশাসন বা অন্য কেউ চাইলেই এটা করতে পারে না। এর উপযুক্ত জবাব দেওয়ার সময় এখন এসেছে। এজন্য দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। এই যে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের পক্ষে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এটা মানি, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদকে দেশ থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে রাষ্ট্রকে অবশ্যই শক্তি প্রয়োগ করতে হবে— তবে তা করতে হবে রাষ্ট্রীয় আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে