শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ নিহত ৬

জঙ্গি আস্তানায় অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ নিহত ৬

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বেণিপুরে জঙ্গি আস্তানায় চালানো পুলিশের অপারেশন ‘সান ডেভিল’-এ ছয়জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজন জঙ্গি এবং একজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য। আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দুই শিশুকে। সুমাইয়া নামের এক নারী জঙ্গি পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। নিহত সদস্যের মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে ফায়ার সার্ভিস।

গতকাল দুপুরে অপারেশন ‘সান ডেভিল’ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। এর পরই জঙ্গিদের লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় পুলিশ। আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয় ১১টি বোমা, পিস্তল, গুলি, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, জিহাদি বই, পুলিশের পোশাকের থানকাপড়। বুধবার রাত আড়াইটা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। বৃহস্পতিবার সারা দিন অভিযান শেষে রাত ৮টার দিকে অভিযানটি স্থগিত ঘোষণা করেন রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক মাসুদুর রহমান। ঘটনাস্থলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকা থেকে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে। আলোস্বল্পতার কারণে আপাতত অপারেশনটি স্থগিত করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে আবার অভিযান শুরু হবে।’

রাজশাহী জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমিত চৌধুরী জানান, জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে মাঠের মধ্যে থাকা বাড়িটি ঘিরে ফেলে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ওই বাড়ির ভিতর থেকে কয়েকজন বের হয়ে এসে ‘বিস্ফোরণ’ ঘটান। জঙ্গিদের ‘আত্মঘাতী বিস্ফোরণের’ সময় একজন নারী ও পুরুষ দৌড়ে গিয়ে কাছে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সদস্য আবদুল মতিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান গোদাগাড়ী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান আবদুল মতিন। আত্মঘাতী বিস্ফোরণে নিহত হন ওই আস্তানায় থাকা পাঁচ জঙ্গি। এ ঘটনায় আহত হন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমিত চৌধুরী, গোদাগাড়ী থানার এএসআই উৎপল কুমার ও কনস্টেবল তৌহিদুল ইসলাম। নিহত জঙ্গিরা হলেন সাজ্জাদ আলী (৫০), তার স্ত্রী বেলি বেগম (৪৫), ছেলে আল আমিন (২৫), মেয়ে কারিমা খাতুন (১৭) এবং বহিরাগত যুবক আশরাফুল। সাজ্জাদ ও বেলি ফায়ার সার্ভিসের সদস্য মতিনকে কুপিয়ে জখম করেন। সাজ্জাদের আরেক মেয়ে সুমাইয়া তিন ঘণ্টা বসে থাকার পর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। সুমাইয়ার দুই সন্তান জুবায়ের (৭) ও দেড় মাস বয়সী আফিয়াকে পুলিশ ওই আস্তানা থেকে উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, ওই বাড়িটি কাপড় ব্যবসায়ী সাজ্জাদ আলীর। দেড় মাস আগে ফসলের মাঠে তিনি মাটি আর টিন দিয়ে বাড়িটি বানান। প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পানি দিয়ে বাড়ির মাটি গলানোর চেষ্টা করেন। গোদাগাড়ী থানার ওসি হিফজুর আলম মুন্সি বলেন, সাজ্জাদের মেয়ে সুমাইয়ার স্বামী জহুরুল ইসলাম নব্য জেএমবির সদস্য। ছয় মাস আগে নাশকতার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে জহুরুল গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে আছেন। জহুরুলের শ্বশুর সাজ্জাদ একসময় জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে জামাতার উৎসাহে তিনি নব্য জেএমবির কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। গতকাল সকাল পৌনে ৯টার দিকে দ্বিতীয় দিনের মতো এ অভিযান শুরু হয় বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমিত চৌধুরী। তিনি বলেন, ঢাকা থেকে আসা ১২ সদস্যের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও স্থানীয় পুলিশ মিলে অভিযানটি চালায়। অভিযান শুরুর পর বিকট শব্দে কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। সেখান থেকে উদ্ধার হওয়া বোমাগুলোর বিস্ফোরণ ঘটানোর কারণে এই শব্দ বলে জানায় পুলিশ।

জামায়াত থেকে নব্য জেএমবি : বেণিপুরের জঙ্গি আস্তানায় ‘আত্মঘাতী বিস্ফোরণ’ ঘটিয়ে নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজন একই পরিবারের সদস্য। পরিবারের কর্তা সাজ্জাদ আলী জামায়াতের রাজনীতি থেকে নব্য জেএমবির কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশ জানায়, স্ত্রীর সূত্রে তিনি শ্বশুরবাড়ি থেকে পাওয়া জমিতে মাস দেড়েক আগে বাড়িটি বানান। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সেখানেই থাকতেন। গোদাগাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিফজুর আলম মুন্সি বলেন, জহুরুলের শ্বশুর সাজ্জাদ একসময় জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে জামাতার উৎসাহে তিনি নব্য জেএমবির কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। সাজ্জাদ ও তার ছেলে আল আমিন ফেরি করে কাপড় বিক্রি করতেন। এই পরিবারটি যে এমন কাণ্ড ঘটাবে, পুলিশ ধারণাই করতে পারেনি। স্থানীয়রা জানান, দুই বছর আগে থেকে সাজ্জাদের চলাফেরা সন্দেহজনক হয়ে ওঠে। বাড়িতে অপরিচিত লোকের আনাগোনা বেড়ে যায়।

লাশ নেবেন না মা : নিহত পাঁচ জঙ্গির লাশ গ্রহণ না করার কথা জানিয়েছেন সাজ্জাদের মা মারজান বেওয়া। বৃহস্পতিবার বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘ছেলে, ছেলের বউ সবাই দেশবিরোধী কাজ করেছে। আমি তাদের লাশ নেব না। পুলিশ যা ইচ্ছা করুক।’ মারজান বেওয়া ছোট ছেলে মুক্তার আলীর সঙ্গে হাবাসপুরে থাকেন। অতিরিক্ত ডিআইজি নিশারুল আরিফ জানান, লাশ নেওয়ার জন্য সাজ্জাদের স্ত্রী বেলির মা ও সাজ্জাদের ভাই মিনারুলকে অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা লাশ নিতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, রাজশাহী শাখার মাধ্যমে লাশগুলো সমাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

মতিনের বাড়িতে কান্নার রোল : কান্না থামছে না ফায়ার স্টেশনের ফায়ারম্যান আবদুল মতিনের স্ত্রী-সন্তানের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে এখন অসহায় পরিবারটি। গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের ভাটা গ্রামে আবদুল মতিনের বাড়িতে গেলে তার স্ত্রী তানজিলা বেগম জানান, স্বামীর এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তিনি। বাবাকে হারিয়ে তার সন্তানদেরও একই অবস্থা। মেয়ে জেসমিন আরা (১৫) নবম শ্রেণির ছাত্রী। ছোট ছেলে আবদুল্লাহ আল মারুফ (১০) ষষ্ঠ শ্রেণির। বাবার মৃত্যুতে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। মতিন নিহতের ঘটনায় রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের বিভাগীয় উপ-পরিচালক নুরুল ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স পরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল নেওয়াজ ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে কমিটি গঠনের কথা জানান। কমিটি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেবে। এর আগে তিনি নিহত মতিনের লাশ দেখতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে যান। এ সময় তার পরিবারকে ২০ হাজার টাকার অনুদান দেন। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে মতিনের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, হামলাকারী কে?
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, হামলাকারী কে?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৮ বাংলাদেশি
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৮ বাংলাদেশি

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় নাগরিক পার্টির শিক্ষা ও গবেষণা সেল গঠন
জাতীয় নাগরিক পার্টির শিক্ষা ও গবেষণা সেল গঠন

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎকণ্ঠা
ইসরায়েলি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎকণ্ঠা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হাতুড়ি পেটা, টাকাসহ গাড়ি ছিনতাই
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হাতুড়ি পেটা, টাকাসহ গাড়ি ছিনতাই

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে হাইকোর্টে রিটের আদেশ আজ
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে হাইকোর্টে রিটের আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা
মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা
হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা
হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট
মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন
সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের
শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন
ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের
ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ
হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর চারটি সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর চারটি সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম