শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

মঙ্গলবার থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ ঝুঁকি বাড়ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

কড়া নাড়ছে নতুন বাজেট। প্রায় সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত। আরেকটি অর্থবছরের বড় তহবিল সংগ্রহের গুরুদায়িত্ব নিতে হবে রাজস্বকর্মীদের। অথচ বাজেট ঘিরে তাঁদের মধ্যে উচ্ছ্বাস-উদ্যমের বদলে এখন ক্ষোভ আর হতাশা। পুরো রাজস্ব খাত এখন নির্বিকার, ভূমিকাহীন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দেশজুড়ে প্রতিটি অফিস স্থবির। থমকে রয়েছে সব কার্যক্রম। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি আদায়ে একাট্টা হয়ে মাঠে। সেবা পাচ্ছেন না করদাতা, ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। জমা হচ্ছে না রাজস্ব। বন্দরে কাজের ধীরগতি। দৈনন্দিন কাজে কারো মনোযোগ নেই।

দেশের অর্থনীতির রক্তপ্রবাহ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া রাজস্ব খাত বলতে গেলে প্রায় অচল। এর মধ্যে রাজস্বকর্মীদের নতুন কর্মসূচি এনবিআর বিভক্তির অধ্যাদেশ বাতিল আর সংস্থার চেয়ারম্যানের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত লাগাতার ‘অসহযোগ’ আন্দোলন।
কয়েক দিন ধরেই এনবিআর বিভক্তি নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন সংস্থার কর্মীরা। আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস খাতের মাঠকর্মী থেকে শুরু করে শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারাও দাবি আদায়ে সোচ্চার হয়েছেন। দেশের অর্থনীতির প্রাণ এই রাজস্ব খাতের বিভক্তি নিয়ে রাতের অন্ধকারে অধ্যাদেশ জারি করার বিপক্ষে তাঁদের অবস্থান।

এই নিয়ে গত মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদসহ কয়েকজন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক হলেও তাতে কোনো সন্তোষজনক সমাধান না হওয়ায় নতুন করে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করেন সংস্থার কর্মীরা। তাঁদের ঘোষিত ‘অসহযোগ’ আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন করে রাজস্ব খাত বলতে গেলে প্রায় অচল করে দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব আদায় প্রায় বন্ধ। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার। কারণ প্রতিদিন অন্তত দেড় হাজার কোটি টাকার রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা আছে। এটি সময়মতো আদায় করা সম্ভব না হলে চলতি বাজেট বাস্তবায়নের জন্য কাঙ্ক্ষিত তহবিল পাবে না সরকার। ফলে সরকারের দৈনন্দিন রাষ্ট্রীয় খরচ মেটানো বা উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিদেশি দাতা সংস্থা বা উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে হাত পাততে হবে। আর ব্যাংকব্যবস্থা থেকেও ধার করতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘এনবিআরের আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের দুই ধরনের কাজে অপরিহার্য। এক. রাজস্ব আহরণ; যেটার মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। দুই. কাস্টমস বিভাগের দৈনন্দিন ভিত্তিতে বহিঃবাণিজ্য। এই বিভাগ আমদানি ও রপ্তানির সামগ্রিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। এই দুই ক্যাডারের কাজ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন, রাজস্ব আহরণ ও বিনিয়োগের জন্য অপরিহার্য।’

এনবিআরে কর্মরত আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারের কাজের গুরুত্ব তুলে ধরে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের এই নির্বাহী বলেন, ‘যেকোনো ধরনের ব্যাঘাত ঘটলে রাষ্ট্র, অর্থনীতি, জনগণের পাশাপাশি সরকারও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এখানে দুই পক্ষকেই সমাধানের দৃষ্টিকোণ থেকে একসঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে একটা গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছতে হবে। সমাধান মূলত সদিচ্ছার ব্যাপার। সদিচ্ছা থাকলে সমাধান সম্ভব।’

এই আন্দোলনের ফলে বিনিয়োগকারীরাও দ্বিধায় পড়বেন বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. তৌফিকুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘রাজস্ব কার্যক্রমের সঙ্গে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের একটা যোগসূত্র আছে। বিশেষ করে বৈদেশিক বাণিজ্য। আমদানি ও রপ্তানি। হয়তো অনেক ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হবে। রপ্তানি চালু রেখে আমদানি বন্ধ রাখলে ভবিষ্যৎ রপ্তানি সমস্যায় পড়বে। রপ্তানি পণ্যের একটা অংশ আমদানি করে সেই পণ্য উৎপাদন করা হয়। আমার কাঁচামাল তো থাকতে হবে। সামনের বিনিয়োগ পরিস্থিতির জন্যও এটা চ্যালেঞ্জিং হবে। এ ধরনের পরিস্থিতি সমাধানের আগে বিনিয়োগকারীরাও একটু দ্বিধার মধ্যে পড়বেন। সার্বিকভাবে ডিজিটাইজেশনসহ এনবিআরের বাকি যে সংস্কারগুলো প্রয়োজন ছিল তা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেল।’

রাজস্বকর্মীরা জানিয়েছেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত এ অসহযোগ চলবে। এর মধ্যে সীমিত পরিসরে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ও রপ্তানির ক্ষেত্রে সেবা চলবে। তবে সব কিছু পুরোপুরি অচল করে দেওয়া হবে আগামী সোমবার থেকে। এ কর্মসূচি চলমান থাকলে রাজস্ব খাত বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে যাচ্ছে।

গতকাল সরেজমিনে এনবিআর কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। তাঁদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা। রাজস্ব আয়ের মতো জরুরি কাজ সত্ত্বেও এমন একটি দাবির জন্য বাধ্য হয়ে মাঠে নামতে হয়েছে বলে তাঁদের অনেকের মধ্যে দুঃখবোধও কাজ করছে বলে তাঁরা জানান।

এদিন দুপুরে তাঁরা কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় বিক্ষুব্ধ কর্মীরা অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে গত মঙ্গলবারের বৈঠক ফলপ্রসূ না হওয়ায় আগামী শনিবার থেকে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতির ডাক দেন। একই সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের পক্ষে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসিনা আক্তার, উপকর কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান এবং কাস্টমসের উপকমিশনার শাহাদাত জামিল শাওন। অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসিনা আক্তার বলেন, মঙ্গলবারের সভার শুরুতেই অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মিটিং দীর্ঘ করব না। কর থেকে একজন, কাস্টমস থেকে একজন এবং সংস্কারবিষয়ক পরামর্শক কমিটি থেকে যেকোনো তিনজন কথা বলতে পারবেন। আমি ছয়-সাত মিনিটের বেশি দেব না। ক্যাবিনেটসচিব ও জনপ্রশাসনসচিবের সঙ্গে আরেকটি মিটিং আছে।’ এ সময়ের মধ্যে মিটিং শেষ করতে সময় গণনার জন্য কে থাকবেন সেটিও জিজ্ঞাসা করেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ঐক্য পরিষদের ১৩ জন প্রতিনিধির মধ্যে মাত্র দুজন প্রতিনিধি বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তাঁরা এনবিআরকে অক্ষুণ্ন রেখে এটিকে আরো শক্তিশালী, আধুনিক ও জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।

হাসিনা আক্তার আরো বলেন, ‘সভায় অর্থ উপদেষ্টা জানান, বাস্তবায়ন পর্যায়ে ঐক্য পরিষদের উদ্বেগগুলো আমলে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু মিটিং শেষে অর্থ উপদেষ্টা সংবাদমাধ্যমে বলেছেন যে অধ্যাদেশ অনুমোদন হয়েছে, তা বহাল থাকবে। ঐক্য পরিষদের পরামর্শগুলো উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করে বিধি বা অন্য কিছুর মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। এ বিষয়ে আর কোনো আলোচনা নয় বলে তিনি জানিয়েছেন। ঐক্য পরিষদের আন্দোলন চলবে কি চলবে না সে বিষয়ে কিছু আসে-যায় না। সরকারের নীতিনির্ধারকদের এ বক্তব্য আমাদের মারাত্মকভাবে আহত করেছে।’

তিনি আরো বলেন, শুরু থেকে নিয়মতান্ত্রিক এই কর্মসূচির ব্যাপকতা ও যৌক্তিকতার বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঠিক তথ্য না দিয়ে প্রকৃত তথ্য আড়াল করেছেন, যা পরিস্থিতিকে এ অবস্থানে নিয়ে এসেছে। এ অবস্থায় চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবি জানাচ্ছে পরিষদ।

রাজস্বকর্মীদের ৫ দফা : দাবি আদায়ে পাঁচ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে মঙ্গলবার থেকে লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচি। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি। আজ এনবিআরের অধীন সব দপ্তরে অবস্থান কর্মসূচি। শনিবার ও রবিবার কাস্টম হাউস ও এলসি স্টেশন ছাড়া আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি। এই দুই দিন কাস্টম হাউস ও এলসি স্টেশনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে। তবে রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে। সোমবার থেকে সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি। শুধু চালু থাকবে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দেশের মানুষকে অন্ধকারে রেখে রাতের অন্ধকারে অধ্যাদেশ জারি করায় এখন অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। কলমবিরতিতে ধীরগতিতে ছাড় হয়েছে শিল্পের কাঁচামালসহ রপ্তানি পণ্যের উপকরণ আমদানি। এতে শঙ্কা জেগেছে ভবিষ্যৎ রপ্তানিতে। সেই সঙ্গে ধীরগতিতে চলছে উৎপাদন, সরবরাহ ও বিপণন। দ্বিধার মুখে নতুন বিনিয়োগ। এমন পরিস্থিতিতে অধ্যাদেশ বাতিল, এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, জনসমক্ষে পরামর্শক কমিটির সুপারিশ প্রকাশ এবং অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কারের দাবিতে ‘লাগাতার অসহযোগ’ সংকট আরো জটিল করে তুলতে পারে।

জানা যায়, এমনিতেই রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ঘাটতি চলছে। ১০ মাসে প্রায় ৭১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। আর আন্দোলন শুরু হওয়ায় এ ঘাটতি আরো বাড়তে শুরু করেছে। চলতি অর্থবছরের এপ্রিল মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৩০ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। অথচ আন্দোলনের প্রস্তুতি ও আন্দোলনের জেরে মে মাসের প্রথম ১৮ দিনে মাত্র ৯ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই গতিতে রাজস্ব আদায় হলে মে মাসের রাজস্ব আদায় হতে পারে ১৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকা।

যেখানে গত বছরের মে মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছিল প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকা। এ সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধিসহ আদায় হলে অন্তত ৩৫ হাজার কোটি টাকা আদায়ের কথা ছিল। প্রবৃদ্ধিসহ আদায় হলে প্রথম ১৮ দিনে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আদায় হতো। সে হিসাবে ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারানোর পর সরকারের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ায় বড় কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

এনবিআরের সাবেক সদস্য (আয়কর) ড. সৈয়দ আমিনুল করিম বলেন, ‘এটা খুব ভয়ের কারণ। আমাদের দেশে এমন একটা পরিস্থিতি নেমে এলো কেন? বিষয়টা খুবই দুঃখজনক। পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি হলে দেশের অর্থনীতিতে চরম ব্যাঘাত ঘটবে। এই সংকট কাটানোর জন্য সম্প্রীতিপূর্ণ পরিবেশে সবার কথা শুনে আলোচনার মাধ্যমে একটা সমাধানে আসা উচিত ছিল সরকারের। আলোচনা করেই সমাধানে আসতে হবে।’

এনবিআরের সাবেক সদস্য (কাস্টমস) আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী বলেন, ‘লাগাতার কর্মবিরতির কর্মসূচি চলতে থাকলে দেশের রাজস্ব আহরণে অবশ্যই বিঘ্ন ঘটবে। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়বে। পরামর্শক কমিটি যে সুপারিশ করেছিল, সেটা বাস্তবায়ন করাই হয়তো যৌক্তিক ছিল। সরকার দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টা সমাধান করে দিলে সবার জন্য মঙ্গল।’

বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চাপ : জাতীয় বাজেটের সবচেয়ে বড় অংশ নিয়েই কাজ করে এনবিআর। আগামী অর্থবছরের বাজেটের কাজও প্রায় শেষ। তবে বাজেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ ট্যাক্স এক্সপেন্ডিচার (কর ব্যয়) রিপোর্ট। এই রিপোর্ট থেকেই কী পরিমাণ কর রেয়াত-অব্যাহতি-ছাড়-অবকাশ দিচ্ছে তার একটি বিবরণ থাকে; কোন খাতে কত কর ছাড় দেওয়া হয়েছে তা থাকে। বেশি হলে কমানো কিংবা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এটা খুবই প্রয়োজনীয়। এবারের বাজেটের কাজ প্রায় শেষ হলেও এই রিপোর্ট এখনো শেষ হয়নি।

এ ছাড়া আয়করের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশই আদায় হয় উৎস কর আদায়ের মাধ্যমে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প কমানো ও বরাদ্দ কাটছাঁটে এমনিতেই কমে গেছে উৎস কর। তবে এখন এর অর্ধেকও আদায় হচ্ছে না। বকেয়া আদায়, দাবি সৃষ্টির প্রক্রিয়াও বন্ধ। ভ্যাটে এখনো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দেয়; তা সংগ্রহ হচ্ছে না। বিভিন্ন কাস্টম হাউজেও চলছে ঢিলেমি।

সৌজন্যে কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়
বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
সর্বশেষ খবর
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’

৭ মিনিট আগে | পরবাস

চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন
চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার
র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ
বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪
চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড
সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি
সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই
সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে
নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার
বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার
রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান
লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই
আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা
ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা

পূর্ব-পশ্চিম

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস

পূর্ব-পশ্চিম