শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

মঙ্গলবার থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ ঝুঁকি বাড়ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

কড়া নাড়ছে নতুন বাজেট। প্রায় সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত। আরেকটি অর্থবছরের বড় তহবিল সংগ্রহের গুরুদায়িত্ব নিতে হবে রাজস্বকর্মীদের। অথচ বাজেট ঘিরে তাঁদের মধ্যে উচ্ছ্বাস-উদ্যমের বদলে এখন ক্ষোভ আর হতাশা। পুরো রাজস্ব খাত এখন নির্বিকার, ভূমিকাহীন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দেশজুড়ে প্রতিটি অফিস স্থবির। থমকে রয়েছে সব কার্যক্রম। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি আদায়ে একাট্টা হয়ে মাঠে। সেবা পাচ্ছেন না করদাতা, ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। জমা হচ্ছে না রাজস্ব। বন্দরে কাজের ধীরগতি। দৈনন্দিন কাজে কারো মনোযোগ নেই।

দেশের অর্থনীতির রক্তপ্রবাহ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া রাজস্ব খাত বলতে গেলে প্রায় অচল। এর মধ্যে রাজস্বকর্মীদের নতুন কর্মসূচি এনবিআর বিভক্তির অধ্যাদেশ বাতিল আর সংস্থার চেয়ারম্যানের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত লাগাতার ‘অসহযোগ’ আন্দোলন।
কয়েক দিন ধরেই এনবিআর বিভক্তি নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন সংস্থার কর্মীরা। আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস খাতের মাঠকর্মী থেকে শুরু করে শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারাও দাবি আদায়ে সোচ্চার হয়েছেন। দেশের অর্থনীতির প্রাণ এই রাজস্ব খাতের বিভক্তি নিয়ে রাতের অন্ধকারে অধ্যাদেশ জারি করার বিপক্ষে তাঁদের অবস্থান।

এই নিয়ে গত মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদসহ কয়েকজন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক হলেও তাতে কোনো সন্তোষজনক সমাধান না হওয়ায় নতুন করে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করেন সংস্থার কর্মীরা। তাঁদের ঘোষিত ‘অসহযোগ’ আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন করে রাজস্ব খাত বলতে গেলে প্রায় অচল করে দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব আদায় প্রায় বন্ধ। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার। কারণ প্রতিদিন অন্তত দেড় হাজার কোটি টাকার রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা আছে। এটি সময়মতো আদায় করা সম্ভব না হলে চলতি বাজেট বাস্তবায়নের জন্য কাঙ্ক্ষিত তহবিল পাবে না সরকার। ফলে সরকারের দৈনন্দিন রাষ্ট্রীয় খরচ মেটানো বা উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিদেশি দাতা সংস্থা বা উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে হাত পাততে হবে। আর ব্যাংকব্যবস্থা থেকেও ধার করতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘এনবিআরের আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের দুই ধরনের কাজে অপরিহার্য। এক. রাজস্ব আহরণ; যেটার মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। দুই. কাস্টমস বিভাগের দৈনন্দিন ভিত্তিতে বহিঃবাণিজ্য। এই বিভাগ আমদানি ও রপ্তানির সামগ্রিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। এই দুই ক্যাডারের কাজ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন, রাজস্ব আহরণ ও বিনিয়োগের জন্য অপরিহার্য।’

এনবিআরে কর্মরত আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডারের কাজের গুরুত্ব তুলে ধরে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের এই নির্বাহী বলেন, ‘যেকোনো ধরনের ব্যাঘাত ঘটলে রাষ্ট্র, অর্থনীতি, জনগণের পাশাপাশি সরকারও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এখানে দুই পক্ষকেই সমাধানের দৃষ্টিকোণ থেকে একসঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে একটা গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছতে হবে। সমাধান মূলত সদিচ্ছার ব্যাপার। সদিচ্ছা থাকলে সমাধান সম্ভব।’

এই আন্দোলনের ফলে বিনিয়োগকারীরাও দ্বিধায় পড়বেন বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. তৌফিকুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘রাজস্ব কার্যক্রমের সঙ্গে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের একটা যোগসূত্র আছে। বিশেষ করে বৈদেশিক বাণিজ্য। আমদানি ও রপ্তানি। হয়তো অনেক ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হবে। রপ্তানি চালু রেখে আমদানি বন্ধ রাখলে ভবিষ্যৎ রপ্তানি সমস্যায় পড়বে। রপ্তানি পণ্যের একটা অংশ আমদানি করে সেই পণ্য উৎপাদন করা হয়। আমার কাঁচামাল তো থাকতে হবে। সামনের বিনিয়োগ পরিস্থিতির জন্যও এটা চ্যালেঞ্জিং হবে। এ ধরনের পরিস্থিতি সমাধানের আগে বিনিয়োগকারীরাও একটু দ্বিধার মধ্যে পড়বেন। সার্বিকভাবে ডিজিটাইজেশনসহ এনবিআরের বাকি যে সংস্কারগুলো প্রয়োজন ছিল তা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেল।’

রাজস্বকর্মীরা জানিয়েছেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত এ অসহযোগ চলবে। এর মধ্যে সীমিত পরিসরে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ও রপ্তানির ক্ষেত্রে সেবা চলবে। তবে সব কিছু পুরোপুরি অচল করে দেওয়া হবে আগামী সোমবার থেকে। এ কর্মসূচি চলমান থাকলে রাজস্ব খাত বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে যাচ্ছে।

গতকাল সরেজমিনে এনবিআর কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। তাঁদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা। রাজস্ব আয়ের মতো জরুরি কাজ সত্ত্বেও এমন একটি দাবির জন্য বাধ্য হয়ে মাঠে নামতে হয়েছে বলে তাঁদের অনেকের মধ্যে দুঃখবোধও কাজ করছে বলে তাঁরা জানান।

এদিন দুপুরে তাঁরা কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় বিক্ষুব্ধ কর্মীরা অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে গত মঙ্গলবারের বৈঠক ফলপ্রসূ না হওয়ায় আগামী শনিবার থেকে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতির ডাক দেন। একই সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের পক্ষে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসিনা আক্তার, উপকর কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান এবং কাস্টমসের উপকমিশনার শাহাদাত জামিল শাওন। অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসিনা আক্তার বলেন, মঙ্গলবারের সভার শুরুতেই অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মিটিং দীর্ঘ করব না। কর থেকে একজন, কাস্টমস থেকে একজন এবং সংস্কারবিষয়ক পরামর্শক কমিটি থেকে যেকোনো তিনজন কথা বলতে পারবেন। আমি ছয়-সাত মিনিটের বেশি দেব না। ক্যাবিনেটসচিব ও জনপ্রশাসনসচিবের সঙ্গে আরেকটি মিটিং আছে।’ এ সময়ের মধ্যে মিটিং শেষ করতে সময় গণনার জন্য কে থাকবেন সেটিও জিজ্ঞাসা করেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ঐক্য পরিষদের ১৩ জন প্রতিনিধির মধ্যে মাত্র দুজন প্রতিনিধি বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তাঁরা এনবিআরকে অক্ষুণ্ন রেখে এটিকে আরো শক্তিশালী, আধুনিক ও জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।

হাসিনা আক্তার আরো বলেন, ‘সভায় অর্থ উপদেষ্টা জানান, বাস্তবায়ন পর্যায়ে ঐক্য পরিষদের উদ্বেগগুলো আমলে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু মিটিং শেষে অর্থ উপদেষ্টা সংবাদমাধ্যমে বলেছেন যে অধ্যাদেশ অনুমোদন হয়েছে, তা বহাল থাকবে। ঐক্য পরিষদের পরামর্শগুলো উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করে বিধি বা অন্য কিছুর মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। এ বিষয়ে আর কোনো আলোচনা নয় বলে তিনি জানিয়েছেন। ঐক্য পরিষদের আন্দোলন চলবে কি চলবে না সে বিষয়ে কিছু আসে-যায় না। সরকারের নীতিনির্ধারকদের এ বক্তব্য আমাদের মারাত্মকভাবে আহত করেছে।’

তিনি আরো বলেন, শুরু থেকে নিয়মতান্ত্রিক এই কর্মসূচির ব্যাপকতা ও যৌক্তিকতার বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঠিক তথ্য না দিয়ে প্রকৃত তথ্য আড়াল করেছেন, যা পরিস্থিতিকে এ অবস্থানে নিয়ে এসেছে। এ অবস্থায় চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবি জানাচ্ছে পরিষদ।

রাজস্বকর্মীদের ৫ দফা : দাবি আদায়ে পাঁচ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে মঙ্গলবার থেকে লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচি। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি। আজ এনবিআরের অধীন সব দপ্তরে অবস্থান কর্মসূচি। শনিবার ও রবিবার কাস্টম হাউস ও এলসি স্টেশন ছাড়া আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি। এই দুই দিন কাস্টম হাউস ও এলসি স্টেশনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে। তবে রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে। সোমবার থেকে সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি। শুধু চালু থাকবে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দেশের মানুষকে অন্ধকারে রেখে রাতের অন্ধকারে অধ্যাদেশ জারি করায় এখন অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। কলমবিরতিতে ধীরগতিতে ছাড় হয়েছে শিল্পের কাঁচামালসহ রপ্তানি পণ্যের উপকরণ আমদানি। এতে শঙ্কা জেগেছে ভবিষ্যৎ রপ্তানিতে। সেই সঙ্গে ধীরগতিতে চলছে উৎপাদন, সরবরাহ ও বিপণন। দ্বিধার মুখে নতুন বিনিয়োগ। এমন পরিস্থিতিতে অধ্যাদেশ বাতিল, এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, জনসমক্ষে পরামর্শক কমিটির সুপারিশ প্রকাশ এবং অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কারের দাবিতে ‘লাগাতার অসহযোগ’ সংকট আরো জটিল করে তুলতে পারে।

জানা যায়, এমনিতেই রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ঘাটতি চলছে। ১০ মাসে প্রায় ৭১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। আর আন্দোলন শুরু হওয়ায় এ ঘাটতি আরো বাড়তে শুরু করেছে। চলতি অর্থবছরের এপ্রিল মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৩০ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। অথচ আন্দোলনের প্রস্তুতি ও আন্দোলনের জেরে মে মাসের প্রথম ১৮ দিনে মাত্র ৯ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই গতিতে রাজস্ব আদায় হলে মে মাসের রাজস্ব আদায় হতে পারে ১৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকা।

যেখানে গত বছরের মে মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছিল প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকা। এ সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধিসহ আদায় হলে অন্তত ৩৫ হাজার কোটি টাকা আদায়ের কথা ছিল। প্রবৃদ্ধিসহ আদায় হলে প্রথম ১৮ দিনে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আদায় হতো। সে হিসাবে ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারানোর পর সরকারের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ায় বড় কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

এনবিআরের সাবেক সদস্য (আয়কর) ড. সৈয়দ আমিনুল করিম বলেন, ‘এটা খুব ভয়ের কারণ। আমাদের দেশে এমন একটা পরিস্থিতি নেমে এলো কেন? বিষয়টা খুবই দুঃখজনক। পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি হলে দেশের অর্থনীতিতে চরম ব্যাঘাত ঘটবে। এই সংকট কাটানোর জন্য সম্প্রীতিপূর্ণ পরিবেশে সবার কথা শুনে আলোচনার মাধ্যমে একটা সমাধানে আসা উচিত ছিল সরকারের। আলোচনা করেই সমাধানে আসতে হবে।’

এনবিআরের সাবেক সদস্য (কাস্টমস) আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী বলেন, ‘লাগাতার কর্মবিরতির কর্মসূচি চলতে থাকলে দেশের রাজস্ব আহরণে অবশ্যই বিঘ্ন ঘটবে। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়বে। পরামর্শক কমিটি যে সুপারিশ করেছিল, সেটা বাস্তবায়ন করাই হয়তো যৌক্তিক ছিল। সরকার দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টা সমাধান করে দিলে সবার জন্য মঙ্গল।’

বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চাপ : জাতীয় বাজেটের সবচেয়ে বড় অংশ নিয়েই কাজ করে এনবিআর। আগামী অর্থবছরের বাজেটের কাজও প্রায় শেষ। তবে বাজেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ ট্যাক্স এক্সপেন্ডিচার (কর ব্যয়) রিপোর্ট। এই রিপোর্ট থেকেই কী পরিমাণ কর রেয়াত-অব্যাহতি-ছাড়-অবকাশ দিচ্ছে তার একটি বিবরণ থাকে; কোন খাতে কত কর ছাড় দেওয়া হয়েছে তা থাকে। বেশি হলে কমানো কিংবা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এটা খুবই প্রয়োজনীয়। এবারের বাজেটের কাজ প্রায় শেষ হলেও এই রিপোর্ট এখনো শেষ হয়নি।

এ ছাড়া আয়করের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশই আদায় হয় উৎস কর আদায়ের মাধ্যমে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প কমানো ও বরাদ্দ কাটছাঁটে এমনিতেই কমে গেছে উৎস কর। তবে এখন এর অর্ধেকও আদায় হচ্ছে না। বকেয়া আদায়, দাবি সৃষ্টির প্রক্রিয়াও বন্ধ। ভ্যাটে এখনো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দেয়; তা সংগ্রহ হচ্ছে না। বিভিন্ন কাস্টম হাউজেও চলছে ঢিলেমি।

সৌজন্যে কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা