শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অপ্রতিম সৈয়দ শামসুল হক

নিবন্ধ ♦ পিয়াস মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিম সৈয়দ শামসুল হক

‘সব্যসাচী লেখক’ নামে দীর্ঘদিন তাঁকে আমরা ব্র্যাকেটবন্দী করে রেখেছি। ‘সব্যসাচী’ বলাটা যতটা সহজ ততটাই কঠিন সাহিত্যের শাখায় শাখায় সৈয়দ হকের বর্ণাঢ্য সফরকে বিশ্লেষণ-সংশ্লেষণ। ‘একদা এক রাজ্যে’ থেকে ‘তবু বেঁচে থাকা অপরূপ’ কবিতাগ্রন্থ পর্যন্ত, ‘তাস থেকে ফেরি জাহাজের অপেক্ষায়’ গল্পগ্রহ পর্যন্ত, ‘এক মহিলার ছবি’ থেকে ‘নদী কারো নয়’ উপন্যাস পর্যন্ত, ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ থেকে ‘উত্তরবংশ’ কাব্যনাট্য পর্যন্ত তিনি নিয়ত নবায়িত। সৈয়দ শামসুল হক সর্বাধুনিক সাহিত্যরীতির আশ্রয়ে অর্ধশতকেরও বেশি সময় ধরে যে নিজস্ব-নতুন শিল্পপথ সৃষ্টি করেছেন তা নিঃসন্দেহে উদাহরণীয়। এ পথে সৈয়দ হক ছিলেন একক ও অনন্য। প্রচলিত ভাষা ও রীতিকে সর্বতোরূপে প্রত্যাখ্যান করে ব্যক্তি আর গণকণ্ঠ যুগপৎ তিনি ধারণ করেছেন অবিরত। 

২.

নিসর্গে তুমি নতুন বৃক্ষ

নতুন বর্ষা নতুন ফুল

দিগন্তে নতুন মাস্তুল

পিতৃপুরুষের চিত্রিত দণ্ড

দাউদাউ নাপামের

মধ্যে তুমি হেঁটে যাও

উদ্যত একাকী

জনশূন্য জনপদে  উজ্জ্বল এক চিতা।

(গেরিলা)

সত্তরের দশকে লেখা সৈয়দ শামসুল হকের কবিতা ‘গেরিলা’র পাশাপাশি মিলিয়ে পড়ি ২০০৬-এর একটি কবিতা্ব

প্রতিবিম্ব জলে যে সুস্থির্ব

সেও ক্ষণকাল মাত্র।

বালক মৃত্যুর মতো ঢিল হাতে দাঁড়িয়ে কিনারে

কিছুকাল তাকিয়ে দেখল্ব

তারপর ছুড়ে দিলো হাতের পাথর।

জীবনেরও কিছু কিছু থেকে যায়্ব

চূর্ণিত হওয়ার নয়্ব

বরং তা বৃত্তের আকারে

জলে ভেসে যায়্ব

যেতে থাকে তীরে যেতে যেতে তারপরও।

(প্রতিবিম্ব)

দুস্তর সময়-ব্যবধানের এ দুটো কবিতাই সাক্ষ্য দেবে সৈয়দ হকের বিরামহীন নিরীক্ষালগ্নতা। এ নিরীক্ষা যেমন ভাষাকাঠামোর তেমনি আঙ্গিক সংস্থানেরও। আর তাত্পর্যের দিক হচ্ছে আধুনিক কবিতা নিয়ে জনযোগাযোগহীনতার যে অভিযোগ তা থেকেও তার কবিতা আশ্চর্যরকমভাবে মুক্ত। ‘একদা এক রাজ্যে’ দিয়ে যে কবিতা যাত্রা তা ক্রমশ বিচিত্র-বর্ণিল বাঁক ঘুরে পৌঁছেছে সাম্প্রতিক পর্বের নিরাভরণ কবিতামালায়। ‘বৈশাখে রচিত পঙিক্তমালা’ থেকেই দীর্ঘাবয়বে জাজ্বল্য করা শুরু করলেন সমসাময়িক যাবতীয় তিতবাস্তবতা্বআমার সন্তান।/ যেন বাংলার শ্মশানে থাকে দুধে-ভাতে।

শ্মশানবাংলা থেকে অতঃপর পাড়ি দেন জগৎ ও জীবনের অনেকানেক নিগূঢ় পরিস্থিতির পানে। ‘আমার শহর’  কাব্যে চেনা-অচেনা গলি-ঘুপচির সমান্তরালে ইতিহাসের সরল-বক্র পথে পরিভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে বাঙ্ময় হতে দেখি। ‘পরানের গহীন ভিতর’  সনেটগুচ্ছে ধরা রইল ভূ-বাংলার লোকনন্দন, লোকভাষা। আজ যখন নতুন কাব্যভাষার নামে নানা ভাষা-সাম্প্রদায়িকতা গজিয়ে উঠতে দেখছি চতুর্দিকে তখন ‘পরানের গহীন ভিতর’-এর ভূমিকা-কথনের দিকে ফিরে তাকানো জরুরি হয়ে পড়্বে‘...বাংলাদেশের প্রধান দুর্ভাগ্য, ভাষা নিয়ে রাজনৈতিক কূটচাল বহুদিন থেকে চলেই চলেছে... ইংরেজি ভাষার আওতার ভেতরেই একজন মার্কিন নিগ্রো কবি, একজন স্কটিশ কবি, একজন আফ্রিকান কবি যদি লৌকিক বাক্ভঙ্গি, শব্দ এবং উচ্চারণ্বব্যবহার করে সার্থক ও স্মরণীয় কবিতা লিখতে পারেন, আমরাই বা বাংলার সে সম্ভাবনা পরীক্ষা করে কেন দেখব না? কখনো কখনো?্বপাশাপাশি? অথবা, একই সঙ্গে?’

সৈয়দ হকের এই ভিন্নমাত্রিক কাব্যপ্রয়াস পূর্ব বাংলা কিংবা পশ্চিম বাংলার পৃথক ভাষাবৈশিষ্ট্যের নামে বিভেদবাদী চক্রান্তে পক্ষে যায় না কারণ তার ভাষা-দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। রাজনীতিও স্পষ্ট। সৈয়দ হক বিভেদবাদী নন। তিনি বরং দুঃখী যমুনাবাদী। দুঃখী বাংলাবাদী। কোনো কূটচাল নয়; সে দুঃখকে যথাযথ রূপদানেই তার যত ভাষাকৌশল।

জীবনানন্দ দাশ ‘কবিতার কথা’য়  ভবিষ্যতে বাংলায় দীর্ঘ কবিতার সম্ভাবনার কথা বলেছিলেন। সৈয়দ হকের কাব্যকাজ যেন তারই সাক্ষ্য। কারণ খণ্ডকবিতার ঔজ্জ্বল্য সত্ত্বেও দীর্ঘ কবিতাতেই যেন তার গরিমা পরস্ফুিট। ১৯৮৪-তে প্রকাশিত অন্তর্গততে কথাকাব্যের অবয়বে বিধৃত হয়েছে রক্তাক্ত একাত্তর। যেখানে আমাদের অপূর্ব ও নৃশংস অভিজ্ঞান—

চোখ ভিজে আসে, চোখ ভিজে যায়,

চোখ ভেসে যায় মানুষের চোখ,

মানুষের তো চোখ আছে,

সে চোখ শুধু দ্যাখে না,

সে চোখ কাঁদে, সে চোখ ভিজে আসে, ভেসে যায়...।

৩.

গল্পকে তিনি গল্প বলেন না। বলেন্ব গল্পপ্রবন্ধ। কারণ তিনি সবল সাহসী হাতে ভেঙে দিয়েছেন ফিকশন-ননফিকশন বিভাজন। আঠারো বছর পেরিয়ে যখন উনিশের দিকে চলেছেন তখন সাতটি গল্প নিয়ে বের হয় তার প্রথম গ্রন্থ ‘তাস’ (১৯৫৪)। পঞ্চাশ বছর যাবৎ তাঁর প্রায় শত সংখ্যক ছোট ও বড় গল্পের মধ্য দিয়ে অভিনতুন গল্পকলা তৈরি করে চলেছেন সৈয়দ হক।

মার্কেজের যেমন মাকন্দো, দেবেশ রায়ের যেমন তিস্তা তেমনি সৈয়দ হকের জলেশ্বরী। কল্পনায় গড়ে তোলা জনপদ। আধকোষা নদীর (তারই কল্পিত নাম) তীরে মূল শহর জলেশ্বরী। ভারত সীমান্ত পর্যন্ত উত্তরে চলে গেছে মান্দার বাড়ি, হরিশাল, হস্তিবাড়ি; দক্ষিণে নবগ্রাম, শকুনমারি, বুড়িরচর। উত্তর বাংলার পরিবেশ, গাছপালা, মানুষের সারল্য আর সংগ্রামকে ল্যান্ডস্কেপ করে সৈয়দ শামসুল হক তাঁর গল্পের ভুবন বিস্তৃত করেছেন। যে উত্তর বাংলার আরেক নাম মঙ্গা, সে উত্তর বাংলার অঘোষিত মুখপাত্র কথাকার সৈয়দ হক। জলেশ্বরীর জীবনকে আমরা যতই দূরের মনে করি ততই তা আমাদের অংশী হয়ে ওঠে। ‘কোথায় ঘুমোবে করিমন বেওয়া’ গল্পের ভুখা করিমন বেওয়ার লাশ জলেশ্বরীর কোথাও দাফন হয় না আবার একই সময় জলেশ্বরীর সর্বত্র করিমন বেওয়ার লাশের গন্ধ পাওয়া যায় এবং ‘...আমরা বিকটভাবে আবিষ্কার করি, করিমন বেওয়া আমাদেরই পাশে ঘুমিয়ে আছে, কারণ্বসে আর কোথায় ঘুমোবে?’ সৈয়দ হকের আবদুল খালেক সিরিজের কিছু গল্পে (‘আমার বন্ধু আবদুল খালেক’, ‘আবদুল খালেক ফিলিপকুমার মুলাকাৎ’, ‘অভিনেতারূপে আবদুল খালেক’, ‘আবদুল খালেকের আবার রাজনীতি’) বাস্তব ও অতিবাস্তবের অভূতপূর্ব মিশেল ঘটেছে। জাদুবাস্তব আখ্যান নিয়ে আমাদের সাম্প্রতিক উত্তেজনার অনেক আগেই তিনি এ ধারার স্মরণীর সব গল্প লিখেছেন। তবে কোনো শিল্পকৌশলই তাঁর গল্পকে গল্পহীন করে না। বড় মাপের ভাষাশিল্পী বলেই তিনি জানেন ভাষার সীমাবদ্ধতা।

তাঁর একটি গল্পের নাম ‘বিয়ের দেড় মাস পর ফৌজিয়া কিম্বা পুরুষ তার চেনা হয়ে গেছে।’ একটি গল্পের দুটো পরস্পর-বিকল্প নামের মধ্য দিয়ে এ লেখকের নবীনতা-অন্বেষা তার প্রাগ্রসর রুচিরই পরিচয়বহ। ‘আনন্দের মৃত্যু’ গল্পে পানশালার নিঃসঙ্গ লোকটির মৃত্যুদৃশ্য দেখে কলহরত দুই পানাহারী বন্ধু হঠাৎ শান্ত হয়ে যায়। তারপর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে নিজ নিজ গন্তব্যে ফেরার পথে তাদের উপলব্ধ্বি‘কিছুই কিছু না, আর সেই যে কিছু না তাও কিছু না।’

আপাত নিরর্থতাবোধের গল্পে সৈয়দ হক সঞ্চার করেন অনুক্ত বহু গূঢ়ার্থ। কারণ একজন দ্রষ্টা হিসেবে তিনি দেখে চলেছেন চারপাশে শুধু মৃত মাধুরীর কণা। দশদিক থেকে বর্বরেরা ধেয়ে আসছে। পূর্ণিমার ভিতর  বেচাকেনা হয়ে যাচ্ছে নারী। এক মহামারী থেকে আমরা চলেছি অন্য এক মহামারীর দিকে। জীবন এখানে গুপ্ত, মৃত্যুই প্রকাশ্য। আর জীবনভর রুটি ও গোলাপের দ্বন্দ্বে আমরা পিষ্ট হচ্ছি। তাঁর একটি বড় গল্পের নাম ‘নানা প্রকার নীরবতা।’ চারপাশের নেতিবাস্তবতা দেখেও আমরা যখন ভয়াবহ নীরব তখন সৈয়দ হকের গল্পগুলো যেন আমাদের নিষ্ঠুর নীরবতার বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ।

৪.

আর তাঁর উপন্যাস। ‘এক মহিলার ছবি, অনুপম দিন, দেয়ালের দেশ’ দিয়ে যে প্রারম্ভ ‘নিষিদ্ধ লোবান’, বা ‘নীলদংশন’ আবার তার থেকে বহু দূরগামী। ‘নীলদংশন’ উপন্যাসে কাজী নজরুল ইসলামের কাছাকাছি চেহারার এক অসহায় ব্যক্তিকে যে যুদ্ধবাস্তবের মুখোমুখি হতে হয় তাকে শেষ পর্যন্ত লেখকের পরিবেশনে আর দৈব ভাবা যায় না। কারণ তখন বোধ জন্মে—মানুষ হিসেবে এই অসহায়তাই তো আমাদের বড় বাস্তবতা।

‘চোখবাজি’, ‘বারোদিনের শিশু’, ‘মৃগয়ায় কালক্ষেপ’, ‘দ্বিতীয় দিনের কাহিনী’, ‘দূরত্ব’, ‘বালিকার চন্দ্রযান’, ‘ইহা মানুষ’, ‘স্তব্ধতার অনুবাদ’, ‘বনবালা কিছু টাকা ধার নিয়েছিল’ ইত্যাদি উপন্যাসে প্রযুক্ত হয়েছে নানাস্তরিক নিরীক্ষা প্রতিটি উপন্যাসে জারিত হয়েছে তাঁর গভীর জীবন ও মৃত্যুবোধ। প্রেম ও যৌনতা উভয় সৌন্দর্যের রসায়নে ঘনবদ্ধ তাঁর উপন্যাসকর্ম।

শ্লীলতা-অশ্লীলতার প্রসঙ্গ অবান্তর; শিল্পশর্ত পূরিত কিনা তা-ই দিয়ে কোনো শিল্পকর্মের মূল্য নির্ণীত হওয়া স্বাভাবিক ও সঙ্গত। ‘খেলারাম খেলে যা’ (১৯৭৩) উপন্যাসের শেষ পর্যায়ে বাবর যখন সন্ত্রাসীদের হাতে লাঞ্ছিত জাহেদার (যাকে ইতিপূর্বে সে নিজে ভোগ করেছে) বিপ্রতীপে কয়েক দশক আগের দাঙ্গায় ধর্ষিতা-নিহত বোন হাসনুকে দাঁড় করায় তখন মুহূর্তেই জাহেদা তার বোন হয়ে যায়। আর বোন মানে তো ধ্বস্ত দেশমায়েরই প্রতিকৃতি। এ অসাধারণ কোলাজ ‘খেলারাম খেলে যা’-কে মহত্তর উপন্যাসের কাতারে নিয়ে গেছে। সৈয়দ হকের ‘বৃষ্টি ও বিদ্রোহীগণ’ শুধু ব্যাপ্তিতে নয়; গভীরতার দিক দিয়েও নিরূপম যুদ্ধসাহিত্য।

৫.

সৈয়দ হককে অনুবাদক বলব না রূপান্তরক? তিনি ভিনভাষী গল্প-কবিতার যান্ত্রিক অনুবাদে বিশ্বাসী নন। সৃষ্টিশীল রূপান্তরে তার আস্থা। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্র ‘কেরায়া’ গল্পের অসামান্য অনুবাদ আমরা তাঁর প্রাথমিক অনুবাদক জীবনে পেয়েছি। শেকসপিয়রের কিছু নাটক (যেমন্বটেম্পেস্ট, ম্যাকবেথ, ত্রয়লাস ও ক্রেসিডা), সল বেলোর উপন্যাসের বাংলা ভাষ্য ‘শ্রাবণ রাজা’ থেকে শুরু করে জেরেমি সিব্রুকের ‘এক নারীর জীবন’ পর্যন্ত বহুমাত্রিক অনুবাদকর্ম তাঁর হাত হতে উচ্ছৃত হয়েছে। তবে হকের শ্রেষ্ঠ অনুবাদকীর্তি বোধকরি ‘গোলাপের বনে দীর্ঘশ্বাস’ এবং ‘বিম্বিত কবিতাগুলো’।

প্রথমোক্ত বইয়ে গুচ্ছিত আছে উর্দু প্রেম-বিরহের কবিতার রূপান্তর, বাংলা-ভাষ্যেও যার মূলগত দীর্ঘশ্বাস একটুও ম্লান হয়নি। আর দ্বিতীয় বইটিতে ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষী কবিদের কবিতার নিজস্বতা-ব্যঞ্জিত বাংলা রূপান্তর। নিজ কবিতার খরা-দিনে নিজেরই কবিতাজ্ঞানে এসব কবিতাকে তিনি নতুন আত্মা দান করেন। তার রূপান্তরে অন্য ভাষার কবিতা কেমন কায়া গঠন করে তার একটি দৃষ্টান্ত্ব

আমি জয়নুল!

আকালে উজাড় গ্রাম থেকে উড়ে এসে

আমার দু’চোখ ঠুকরে খেয়ে গেছে কাক।

আমি-শোক

আমি-আর্তনাদ

যুদ্ধের আগুনে পোড়া শহরের আঁত নাড়ি প্লীহা্ব

আমি ক্ষুধা!

আমি-সানিক

ফুটপাথে পড়ে থাকা লাশের, যে

কুকুরের কাছে পরাজিত

আমি-জয়নুল।

...

(জয়নুল; আন্দ্রেই ভজেনসেনিস্ক, রূপান্তর—সৈ. শা. হ.)

কবিতার এই বিশ্বায়ন নিয়ে সৈয়দ শামসুল হকের বক্তব্য্ব‘এ সকল অন্য ভাষায় অন্য কবির লেখা হলেও এখন তারা আমারই উচ্চারণে আমার কবিতা বটে। আবার ঠিক আমারও নয়; যেমন বিম্বিত তারা আমার করোটিত্বেআমার অন্তর্গত জলের কম্পনে চূর্ণিত, স্থিরতায় আমারই বর্ণসংশ্লেষে ভিন্ন-রঞ্জিত।’

তাঁর হাতে রূপান্তরিত হয়েছেন্বলুই আরাগঁ, শার্ল বোদলেয়ার, আন্তোনিও মাচাদো, ডব্লিউ এইচ অডেন, লরেন্স ফারলিংগেটি, ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা, কার্ল স্যান্ডবার্গ, রবার্ট গ্রেভস প্রমুখ কবি।

৬.

যদি বলি কাব্যনাট্যকে বাংলায় জনপ্রিয় করেছেন সৈয়দ শামসুল হক তবে মনে হয় অত্যুক্তি করা হবে না। তাঁর ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ এবং ‘নূরলদীনের সারাজীবন’ কয়েক পুরুষ যাবৎ বাঙালির নিজস্ব গৌরবের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। যে কোনো দুর্ঘটের সময় আমরা প্রত্যাশা করি—‘আবার নূরলদীন আসিবে বাঙলায়।’

কাব্যনাট্যের মতো দুরূহ শিল্পমাধ্যমটির পাঠ ও মঞ্চসম্ভাবনা উভয় রক্ষা করে তিনি ক্রমাগত নতুন নতুন নাটক উপহার দিচ্ছেন। ‘খাট্টা তামাশা’, ‘এখানে এখন’, ‘নারীগণ’, ‘উত্তরবংশ’ ইত্যাদি প্রত্যেকটি নাটক বিষয় ও শৈলীবৈচিত্র্যে সমুজ্জ্বল।

উইলিয়াম শেকসপিয়রের ‘জুলিয়াস সীজার’ অবলম্বনে সৈয়দ হক লিখলেন ‘গণনায়ক’। দেশবাস্তবতা তার অবলম্বিত নাটককেও কবিতার মতোই তৃতীয় রসের সন্ধান দেয়। রাজনীতিতাড়িত কাব্যনাট্যের বাইরে শিল্পকলাকে ভিত্তিভূমে রেখে সৈয়দ শামসুল হকের উচ্চাভিলাষী নাট্যকর্ম ‘ঈর্ষা’। মাত্র তিনটি চরিত্র এবং সাতটি সংলাপের নাটক। এক একটি সংলাপ দৈর্ঘ্যে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের। সার্ধশত রবীন্দ্রজন্মবর্ষে পূর্ববঙ্গে রবীন্দ্র সংসর্গ উপজীব্য করে সৈয়দ হকের নাট্যনিবেদন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’।

৭.

মুক্তগদ্যের আদলে প্রবন্ধের সম্পূর্ণ পৃথক এক ঘরানা নির্মিত হয়েছে তাঁর হাতে। ‘কথা সামান্যই’তে আমাদের ভাষাগত নৈরাজ্যকে সামনে নিয়ে এসেছেন। দেখিয়েছেন মীমাংসার সূত্রও। কারণ ভাষা তার প্রথম ও প্রধান প্রেম।

‘গল্পের কলকব্জা’ এবং ‘কবিতার কিমিয়া’্বএ দুইভাগে বিশ্লিষ্ট ‘মার্জিনে মন্তব্য’। খণ্ড খণ্ড ব্যাখ্যায় তিনি বাংলা ভাষায় গল্পকার ও কবিদের জন্য গল্প-কবিতার নিগূঢ় রসায়ন, গঠনকৌশল, ভাষারহস্য ইত্যাদি খুঁটিনাটি বিষয়কে সউদাহরণে ব্যাখ্যা করেছেন। সাহিত্য যে সাধনার বিষয় সেটি নিজ অভিজ্ঞতাসূত্রে উপার্জিত বলে ভবিষ্যৎ লেখককে সে দুরূহ সাধনপথে স্বেচ্ছা-সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ‘হৃৎকলমের টানে’র দুটো খণ্ডকে প্রথাভাঙা সন্দর্ভ আখ্যা দিতে চাই। বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিক অনুভূতিকে কীভাবে গুরুভাবনার বিষয় করে তোলা যায় তার দলিল হৃৎকলমের টানে। ‘বিশাল বাংলা’ নামের রিপোর্টাজধর্মী বইয়ে বাংলার আনাচে-কানাচে ভ্রমণসূত্রে তার বিচিত্র ভূগোল ও বিস্তীর্ণ জনজীবনকে ব্যবচ্ছেদ করেছেন।

৮.

সুদূর কুড়িগ্রামের যে অনতি-বিশ তরুণ ‘শামসুল শায়ের’ নামে লেখালেখি শুরু করেছিলেন তিনি আজ চলে গেলেন আশি বছর নয় মাসে। ‘সাতাশ’ শব্দটি তাঁর জীবনে উল্লেখযোগ্য হয়ে রইল। জন্ম ২৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫, ঘাসের উপর থেকে চলে যাওয়া ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬। এই পোড়া দেশে যতবার মঙ্গা ততবার সৈয়দ হক। যতবার খাকি উর্দি ততবার সৈয়দ হক। যতবার মোল্লাতন্ত্র ততবার সৈয়দ হক। যতবার দুঃখ ও দারিদ্র্য ততবার সৈয়দ হক। ‘জাগো বাহে কোনঠে সবাই’ ব্যতীত আর কোন ধ্বনি কালপূর্ণিমায় ভাঙাতে পারে বাঙালির ঘুম?

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন