শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ মে, ২০১৮

বিস্ময়ের তাজমহল

প্রিন্ট ভার্সন
বিস্ময়ের তাজমহল

কত গল্প, কত কাহিনী ভারতের আগ্রার তাজমহল নিয়ে। স্ত্রী মমতাজের জন্য সম্রাট শাহজাহানের গড়া এ সমাধিসৌধকে প্রেমের অমর নিদর্শনও বলে। এটি পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যেরও একটি। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া এ সমাধির নির্মাণ শুরু হয় ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে। পুরো কাজ শেষ হয় ১৬৫৩ খ্রিস্টাব্দে। ঘুরে এসে লিখেছেন— গাজী মুনছুর আজিজ

 

 

গেট দিয়ে ঢুকে বিস্ময়ে থমকে দাঁড়াই। একটু দূরে দাঁড়িয়ে ধবধবে সাদা শ্বেতপাথরের তাজমহল। মূলত এটি সম্রাট শাহজাহান গড়েছেন তার স্ত্রী মমতাজের সমাধিসৌধ হিসেবে। অবশ্য স্ত্রীর পাশে সম্রাটও এখানে সমাহিত। কত গল্প, কত কাহিনী ভারতের আগ্রার এ তাজমহল নিয়ে। এটাকে প্রেমের অমর নিদর্শনও বলে। এটি পৃথিবীর সপ্তম আচার্যেরও একটি। সব মিলিয়ে কিঞ্চিত ঘোরে আছি। ভ্রমণসঙ্গী সাইক্লিস্ট আবুল হোসেন আসাদ বললেন, চলেন সামনে এগোই। তার কথায় ঘোর কাটে, পা বাড়াই সামনের দিকে।

তাজমহলের ঠিক সামনাসামনি লম্বা ফোয়ারা। ফোয়ারার পানিতে তাজমহলের প্রতিফলন দেখা যায়। এ ফোয়ারার দুই পাশে রাস্তা। আমরা এক পাশের রাস্তা দিয়ে হাঁটছি তাজমহলের দিকে। বিকাল হওয়াতে পর্যটকের বেশ ভিড়। একটু সামনে এগোলেই উঁচু বেদি। বেদির চারপাশেও ফোয়ারা। এ বেদিতে দাঁড়িয়ে তাজমহলকে কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গরূপে দেখি। এখানেও আছে পর্যটকের বেশ ভিড়। বেদিতে বসার চেয়ারও আছে। মূলত এ বেদি বানানো হয়েছে তাজমহলকে কাছ থেকে ভালোভাবে দেখার জন্য।

বেদি থেকে নেমে হেঁটে আসি তাজমহলের আরও কাছে। বেশ উঁচু বেদির ওপর তাজমহলের মূল কাঠামো। বেদিতে ওঠার আগে কাপড় বা বিশেষ ধরনের কাগজের সাদা মোজা পরে নিই। টিকিটের সঙ্গে এ মোজা দেওয়া হয়েছে। মানুষের হাঁটাচলায় তাজমহলের সৌন্দর্যের কোনো ক্ষতি বা ক্ষয় যেন না হয় সেজন্যই এ মোজা। বেদির সিঁড়ি বেয়ে উঠে আসি তাজমহলের সামনের গেটে। গেটের সামনে দর্শনার্থীর দীর্ঘ লাইন। আমরাও লাইনে দাঁড়াই। কিছুক্ষণের মধ্যে ঢুকি মহলের ভিতর।

মহলের ভিতরের ঠিক মাঝ বরাবর পাশাপাশি মমতাজ ও মুঘল সম্রাট শাহজাহানের কবর। তাদের কবরের চারপাশে চক্কর দিই। মহলের বাইরে ছবি তোলার সুযোগ থাকলেও ভিতরে তোলা নিষেধ। তাই কবরের ছবি তুলছি না। কবরের চারপাশে ঘোরার সময় দেখি মহলের গাইড টর্চলাইট দিয়ে কবরের দেয়ালের শ্বেতপাথরে আলো ফেলছেন। টর্চের আলো ভেদ করে একপাশ থেকে অন্যপাশে যাচ্ছে। গাইড দর্শনার্থীদের বোঝালেন প্রকৃত শ্বেতপাথর আলো ভেদ করতে পারে। ভিতরে দর্শনার্থীদের বেশিক্ষণ থাকতে দেয় না। বের হই মহলের পেছনের গেট দিয়ে।

মহলের পেছন দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। ঠিক যমুনার তীর ঘেঁষা এ মহল। নদীর ওপাড়েও ইমারত লক্ষ্য করি। বলা হয়ে থাকে তাজমহলের বাগানের নকশায় নদীও অন্তর্ভুক্ত ছিল। হেঁটে মহলের চারপাশ ঘুরি। সামনের গেটের দরজার চারপাশে কালোরঙে আরবি ক্যালিগ্রাফি লেখা। একই ধরনের ক্যালিগ্রাফি পেছনের দরজার চারপাশে যেমন আছে, তেমনি অন্য দুই পাশের দেয়ালেও আছে। ক্যালিগ্রাফি ছাড়াও মহলের দেয়ালে আছে শ্বেতপাথরে খোদাই করা ফুলসহ বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশা। এ ছাড়াও মহলের দেয়ালে শোভা পাচ্ছে নানা রঙের পাথর দিয়ে করা নকশা। মহলের জানালাগুলোও সাদা শ্বেতপাথর কেটে তৈরি। মহলের চারপাশে কয়েকবার চক্কর দিই। তারপর নামি। মহলের পশ্চিম ও পূর্বপাশে আছে মসজিদ ও জাওয়াব নামের মেহমান খানা। এ মসজিদ ও মেহমানখানাও তৈরি নান্দনিক নকশায় এবং দুটি স্থাপনাই একই রঙ, নকশা ও একই আয়তনের। মহলের পেছনের পাশ ছাড়া তিনপাশই দেয়াল ঘেরা। তিনপাশে গেটও তিনটি। প্রধান গেটটি মহলের প্রধান দরজা বরাবর। আমরা হেঁটে আসি পূর্বপাশের গেটের দিকে। দূর থেকে আবার তাকাই মহলের দিকে। সত্যিই পাথরে খোদাই করে তৈরি এ স্থাপনার রং, নকশা, সূক্ষ্ম কারুকার্য দেখে বিস্মিত। ইতিহাস থেকে জানি এ মহল বা সমাধি নির্মাণ শুরু হয় ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে। পুরো কাজ শেষ হয় ১৬৫৩ খ্রিস্টাব্দে। এর ভিত্তি আর সমাধি নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১২ বছর। পুরো আঙ্গিনার বাকি অংশ নির্মাণ করতে লেগেছিল আরও ১০ বছর। অবশ্য মহলের পুরো অংশের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই শাহজাহান তার ছেলে আওরঙ্গজেব দ্বারা ক্ষমতাচ্যুত ও আগ্রার কেল্লায় গৃহবন্দী হন। বলা হয় জীবনের বাকি সময়টুকু শাহজাহান আগ্রার কেল্লার জানালা দিয়ে তাজমহলের দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতেন। তার মৃত্যুর পর আওরঙ্গজেব তাকে তাজমহলে স্ত্রী মমতাজেরর পাশে সমাহিত করেন। তাজমহলের নকশা কে করেছিলেন এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর মেলা দায়। তবে এটা নিশ্চিত যারা এর নকশাকার বা কারিগর তারা সত্যিই শিল্প-নৈপুণ্যসম্পন্ন। আর এ কারিগরি দলটির প্রথম দর্শক ছিলেন আহমেদ লাহুরী। তার নাম এ মহলের মূল নকশাকারক হিসেবে কেউ কেউ বলে থাকেন। অবশ্য এটাও সঠিক উত্তর নয়। মূলত এ মহল পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় ও ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায়। বর্গাকার একটি বেদির ওপর দাঁড়িয়ে এ মহল। বেদির চারকোণে চারটি মিনার। এগুলোর উচ্চতা ৪০ মিটারের বেশি। মিনারগুলোতে তাজমহলের প্রতিসমতার ব্যাপারটিই লক্ষ্য করা যায়। মহলের ঠিক মাঝ বরাবর একটি বড় গম্বুজ। চারপাশে আছে আরও চারটি গম্বুজ। সব গম্বুজই একই নকশার এবং সব গম্বুজের উপরেই আছে কাঁসার চূড়া বা দণ্ড। চূড়ার উপরের অংশটি চাঁদ এবং চাঁদের উপরের অংশটি তাক করা শিং আকৃতির। এ চাঁদ ও তাক করা শিং মিলে ঐতিহ্যবাহী চিহ্নেরই আকার ধারণ করে বলে মনে করেন ঐতিহাসিকরা। ঠিক সঠিক তথ্য নয়, তবু ধারণা করা হয় এ মহল নির্মাণে খরচ হয়েছে তৎকালীন আনুমানিক ৩২ মিলিয়ন রুপি। তবে শ্রমিকের খরচ, নির্মাণের সময় এবং তৎকালীন অর্থনৈতিক যুগের কারণে  এর মূল্য অনেক। ফলে একে অমূল্যই বলা যায়।

 

কেনাকাটা

আগ্রায় কেনাকাটার অনেক দোকান আছে। প্যাকেজে গেলে ট্রাভেল কোম্পানিরা গাইড কেনাকাটার বিভিন্ন দোকানে বাস থামাবে। তাজমহলের রেপলিকা কেনার সময় অবশ্যই দেখেশুনে কিনবেন। সুযোগ থাকলে দরদাম করে কেনাই ভালো। এ ছাড়া রাজধানী শহর দিল্লি জুড়েই আছে অসংখ্য শপিংমল। এসব শপিংমলে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী পণ্যগুলো পাবেন। বিশেষ করে পাবেন দার্জিলিংয়ের চা, কাশ্মীরের রেশমি কাপড়, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ বা বিভিন্ন রাজ্যের তাঁতের কাপড়। আর পাবেন নানা স্বাদের চকলেট। এক দামের দোকান ছাড়া দরাদরি করে কেনার সুযোগও আছে। তবে যেখানে একদাম সেখানে দরাদরি করতে যাবেন না।

 

যেখানে থাকবেন

আগ্রাতে থাকার হোটেল আছে। এ ছাড়া দিল্লি শহর জুড়েই আছে পাঁচতারকাসহ নানা মানের হোটেল। হোটেল বেশি পাবেন পাহাড়গঞ্জ এলাকায়। এটা দিল্লির পুরাতন শহর। ভাড়া ৬০০ রুপি থেকে শুরু করে ৬ হাজার রুপি পর্যন্ত।

 

কীভাবে যাবেন

বাস, ট্রেন বা বিমানে কলকাতা। শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে রাজধানী এক্সপ্রেস বা দুরন্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে দিল্লি। চাইলে কলকাতা থেকে বিমানে দিল্লি যেতে পারবেন। দিল্লি থেকে ভ্রমণ পরিচালনাকারী বিভিন্ন সংস্থার আগ্রা বা তাজমহল দেখার দিনব্যাপী প্যাকেজ আছে। বিশেষ করে পাহাড়গঞ্জ এলাকার হোটেলগুলোতে এ প্যাকেজ পাওয়া যাবে। দিল্লি থেকে বাসে গিয়েও দেখে আসতে পারেন।

 

খাওয়া-দাওয়া

আগ্রার আশপাশে হোটেল-রেস্টুরেন্ট আছে। পাহাড়গঞ্জ এলাকায় নানা মানের রেস্টুরেন্ট আছে। সাদাভাত, বিরানি, মাছ, মাংস, শাকসবজি সবই পাবেন। ১৫০ থেকে ২০০ রুপিতে থালি প্যাকেজ আছে। এক থালিতে ভাত, ডাল, সবজি, সালাদ থাকে। ২০০ বা ২৫০ রুপির মধ্যে মাছ-মাংসও পাবেন এবং প্রতিটি খাবার সুস্বাদু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

এই মাত্র | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য