শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য।

 

দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। দেশসেরা পত্রিকা। দেশসেরা শুধু প্রচার সংখ্যায় নয়। পাঠকের বিবেচনায় বাংলাদেশে এখন যে বাংলা পত্রিকাটি পাঠকের হৃদয় স্পর্শ করে তার নাম বাংলাদেশ প্রতিদিন। যে পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, রাজনীতির কথা বলে, প্রগতি ও স্বাধীনতার কথা বলে, জীবনের কথা বলে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত- সেই পত্রিকাটি এখন বাংলার ঘরে ঘরে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের হৃদয়জুড়ে, সকালের প্রথম স্পর্শ।

বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিদিন এক আত্মমর্যাদার প্রতীক। লাখো পাঠকের প্রিয় পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিন টানা এক যুগ পূরণ করেছে সীমাহীন অহংবোধ আর পেশাদারিত্বের অপূর্ব সমন্বয়ে। ২০১০ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। রাজধানীর মগবাজার কার্যালয় থেকে পত্রিকাটির প্রাথমিক পথ চলা। শুরুতে পত্রিকাটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহজাহান সরদার। বর্তমান সম্পাদক নঈম নিজাম। তখন ব্যবস্থাপনা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। পত্রিকা প্রকাশের শুরুতেই বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে আমার যোগদান। আমার খুব স্পষ্টভাবেই মনে পড়ছে বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী, পাঠক হৃদয়ে ঝড় তোলা বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের অনেক স্মৃতি। পেশাগত কাজে দুই সপ্তাহের জন্য আমি তখন লন্ডনে। লন্ডন থেকেই টেলিফোনে আমার কথা হয়, পত্রিকাটির আজকের সম্পাদক, শ্রদ্ধাভাজন নঈম নিজামের সঙ্গে। আমি তখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক আমাদের সময়ের চিফ রিপোর্টার। নঈম নিজাম ভাইকে তার পত্রিকায় যোগদানের ব্যাপারে অনুরোধ করি। আগে পিছে কোনো চিন্তা না করে সম্পাদক নঈম নিজাম আমাকে বললেন, লন্ডন থেকে ফিরে আমার সঙ্গে দেখা কর। আমি লন্ডন থেকে ফিরে মগবাজারে বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে এসে নঈম নিজামের সঙ্গে দেখা করি। পরের দিন আমার নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। ২০১০ সালের জুন মাসের কথা বলছি। বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে যোগ দিলেও আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ, সচিবালয়ের বিশেষ রিপোর্টিং করার দায়িত্বে আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। একটি দৈনিক পত্রিকা মাত্র এক যুগে কীভাবে পাঠকের কাছে আস্থার ‘প্রতীক’ হতে পারে তার প্রমাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন। মিডিয়ায় যখন এক ধরনের স্থবিরতা, সাংবাদিকতায় যখন ক্রমাগত অনিশ্চয়তা, বিভিন্ন মিডিয়া প্রতিষ্ঠানে যখন বেতন-ভাতা অনিয়মিত, সাংবাদিকদের একটি অংশ যখন দলীয় বৃত্তে বন্দি, পেশাদারিত্ব যখন প্রশ্নবিদ্ধ, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃত্ব যখন রাজনৈতিক পরিচয়ে বিভক্ত ঠিক এমনই এক কঠিন মুহূর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। সংগত কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে সমাজের বিজ্ঞ মহল কিংবা পাঠককুলে তেমন কোনো ‘আশাব্যঞ্জক’ সাড়া শুরুতে কল্পনা করাও ছিল দুঃসাহস। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন সব সংশয় আর অনিশ্চয়তার গন্ডি পেরিয়ে দুর্বারগতিতে বাংলাদেশের মিডিয়া জগতে এক নতুন বিস্ময় হিসেবেই আবির্ভূত হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই দুর্বারগতি কিংবা অপ্রতিরোধ যাত্রা সংবাদপত্র শিল্পে অনেকটা ধ্রুবতারার মতোই। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশ কোনো মিডিয়া জগতে এক আশীর্বাদ হয়ে সংবাদপত্র শিল্পে শক্ত ভিত তৈরি করেছে কোনো সন্দেহ নেই। পত্রিকাটির অভাবনীয় সাফল্য নিশ্চয়ই অনেকের কাছে ঈর্ষণীয় যা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যেরই এক বড় স্বাক্ষর।

সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনের ছোঁয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আকাশছোঁয়া অবস্থানে নিয়ে আসতে শ্রদ্ধেয় সম্পাদক নঈম নিজামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। নির্মোহ বিশ্লেষণে আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি নঈম নিজাম কেবলমাত্র একজন জনপ্রিয় ও আধুনিক সম্পাদক হিসেবে নিজেকেই প্রতিষ্ঠিত করেননি বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পে পাঠকের জন্য সৃষ্টি করেছেন এক নতুন ধারা। এ দেশের সংবাদপত্রের মনোপলি তিনি ভেঙে দিয়েছেন নিজস্ব সৃজনশীলতা ও মেধা দিয়ে। পেশাদারিত্বে তাঁর গভীর মনোযোগ, পত্রিকা পরিচালনায় সুদক্ষ নেতৃত্ব এবং একঝাঁক নবীন সাংবাদিক নিয়ে তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনার শ্রেষ্ঠ অর্জন দেশের সর্বাদিক প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। আমি গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে প্রেস মিনিস্টার হিসেবে যোগদান করেছি। কূটনৈতিক এই দায়িত্ব পালনের শুরুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমি বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে কর্মরত ছিলাম। কর্মস্থলে, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অগ্রযাত্রায় আমারও সামান্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে এক দশকের বেশি সময় ধরে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিস্ময়কর সাফল্যের ইতিহাস নির্মাণে যারা ভূমিকা রেখেছেন পত্রিকাটির এক যুগপূর্তিতে তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এই পত্রিকাটি যে এখন বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পের এক অনন্য মর্যাদার শক্ত স্তম্ভ সে বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। আমার বিশ্বাস এই বিষয়ে যারা সন্দেহ কিংবা সংশয় প্রকাশ করেন তারা হয়তো স্বভাবগতভাবেই সন্দেহপ্রবণ। তাদের জন্য করুণা কিংবা মায়া। যারা পত্রিকাটির সাফল্যে উৎফুল্ল তারা সৃষ্টিতে বিশ্বাস করেন বলে আবারও অভিবাদন।

আমি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি, গত এক যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনের পথচলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক কর্তৃপক্ষের অভাবনীয় এক আন্তরিকতা ও সম্পাদকের প্রতি অভাবনীয় মমত্ববোধ। দেখেছি পত্রিকাটিকে গণমানুষের কাছে পৌঁছে দিতে বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের কী সৃজনশীল পরিকল্পনা। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের রয়েছে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক। তিনি মানুষের কথা ভাবেন। পাঠকের কৌতূহল, পাঠকের মনের ভাষাও তিনি বুঝতে পারেন। পত্রিকাটিকে পাঠকপ্রিয় করার ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের নেপথ্য ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। একটি জাতীয় পত্রিকার সামাজিক দায়িত্বও থাকে অনেক। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত। এক যুগের পথচলায় বাংলাদেশ প্রতিদিন যেমন সাধারণ পাঠকের কথা ভেবেছে, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে ভূমিকা রেখেছে তেমনি সমাজের, রাষ্ট্রের বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রগতিশীল লেখক, বৃদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিল্পীদের মর্যাদা দিতে ভুল করেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মানবিক গুণাবলিও সাংবাদিক সমাজকে করেছে আলোকিত, আশান্বিত। অকাল মৃত্যুর শিকার একাধিক সাংবাদিকের অসহায় পরিবারকে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করে বাংলাদেশ প্রতিদিন মালিক কর্তৃপক্ষ যে মানবিক ভূমিকা রেখেছে তা অন্যদের জন্য অনুকরণীয় বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন কয়েক বছর ধরে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে যেভাবে মূল্যায়ন করছে তা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যের দুয়ার খুলে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। দেশের সর্ববৃহৎ একক সাংবাদিক সংগঠন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি এবং দেশের সর্ববৃহৎ সাংবাদিক সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব পদে ইতিহাস সৃষ্টি করে জয় ছিনিয়ে এনেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের একজন সংবাদকর্মী। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি এখন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ প্রতিনিধি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একটি পত্রিকার সংবাদকর্মীদের এ ধরনের সাংগঠনিক নেতৃত্বের সাফল্য অনেকাংশে সম্ভব নয় যদি পত্রিকাটির সম্পাদক এবং মালিক কর্তৃপক্ষের আন্তরিক সমর্থন না থাকে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সদস্যরা নিশ্চয়ই সৌভাগ্যবান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের সাফল্যে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয় কলামিস্ট, লেখক, সাংবাদিক প্রয়াত পীর হাবিবুর রহমানকে। তিনি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর অসাধারণ লেখা দিয়ে পাঠকমহলকে কাছে টেনেছিলেন। আমি পত্রিকাটির সাফল্যে আবারও সম্পাদক নঈম নিজামের পরিশ্রম, মেধা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করে তাঁর ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করছি। আমি বিশ্বাস করি এক যুগ ধরে পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে তিনি নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে পাঠকমহলে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন তা অনড় ও অটুট থাকবে। জয় হোক বাংলাদেশ প্রতিদিনের।

 

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাই কমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা