শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য।

 

দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। দেশসেরা পত্রিকা। দেশসেরা শুধু প্রচার সংখ্যায় নয়। পাঠকের বিবেচনায় বাংলাদেশে এখন যে বাংলা পত্রিকাটি পাঠকের হৃদয় স্পর্শ করে তার নাম বাংলাদেশ প্রতিদিন। যে পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, রাজনীতির কথা বলে, প্রগতি ও স্বাধীনতার কথা বলে, জীবনের কথা বলে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত- সেই পত্রিকাটি এখন বাংলার ঘরে ঘরে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের হৃদয়জুড়ে, সকালের প্রথম স্পর্শ।

বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিদিন এক আত্মমর্যাদার প্রতীক। লাখো পাঠকের প্রিয় পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিন টানা এক যুগ পূরণ করেছে সীমাহীন অহংবোধ আর পেশাদারিত্বের অপূর্ব সমন্বয়ে। ২০১০ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। রাজধানীর মগবাজার কার্যালয় থেকে পত্রিকাটির প্রাথমিক পথ চলা। শুরুতে পত্রিকাটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহজাহান সরদার। বর্তমান সম্পাদক নঈম নিজাম। তখন ব্যবস্থাপনা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। পত্রিকা প্রকাশের শুরুতেই বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে আমার যোগদান। আমার খুব স্পষ্টভাবেই মনে পড়ছে বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী, পাঠক হৃদয়ে ঝড় তোলা বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের অনেক স্মৃতি। পেশাগত কাজে দুই সপ্তাহের জন্য আমি তখন লন্ডনে। লন্ডন থেকেই টেলিফোনে আমার কথা হয়, পত্রিকাটির আজকের সম্পাদক, শ্রদ্ধাভাজন নঈম নিজামের সঙ্গে। আমি তখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক আমাদের সময়ের চিফ রিপোর্টার। নঈম নিজাম ভাইকে তার পত্রিকায় যোগদানের ব্যাপারে অনুরোধ করি। আগে পিছে কোনো চিন্তা না করে সম্পাদক নঈম নিজাম আমাকে বললেন, লন্ডন থেকে ফিরে আমার সঙ্গে দেখা কর। আমি লন্ডন থেকে ফিরে মগবাজারে বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে এসে নঈম নিজামের সঙ্গে দেখা করি। পরের দিন আমার নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। ২০১০ সালের জুন মাসের কথা বলছি। বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে যোগ দিলেও আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ, সচিবালয়ের বিশেষ রিপোর্টিং করার দায়িত্বে আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। একটি দৈনিক পত্রিকা মাত্র এক যুগে কীভাবে পাঠকের কাছে আস্থার ‘প্রতীক’ হতে পারে তার প্রমাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন। মিডিয়ায় যখন এক ধরনের স্থবিরতা, সাংবাদিকতায় যখন ক্রমাগত অনিশ্চয়তা, বিভিন্ন মিডিয়া প্রতিষ্ঠানে যখন বেতন-ভাতা অনিয়মিত, সাংবাদিকদের একটি অংশ যখন দলীয় বৃত্তে বন্দি, পেশাদারিত্ব যখন প্রশ্নবিদ্ধ, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃত্ব যখন রাজনৈতিক পরিচয়ে বিভক্ত ঠিক এমনই এক কঠিন মুহূর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। সংগত কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে সমাজের বিজ্ঞ মহল কিংবা পাঠককুলে তেমন কোনো ‘আশাব্যঞ্জক’ সাড়া শুরুতে কল্পনা করাও ছিল দুঃসাহস। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন সব সংশয় আর অনিশ্চয়তার গন্ডি পেরিয়ে দুর্বারগতিতে বাংলাদেশের মিডিয়া জগতে এক নতুন বিস্ময় হিসেবেই আবির্ভূত হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই দুর্বারগতি কিংবা অপ্রতিরোধ যাত্রা সংবাদপত্র শিল্পে অনেকটা ধ্রুবতারার মতোই। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশ কোনো মিডিয়া জগতে এক আশীর্বাদ হয়ে সংবাদপত্র শিল্পে শক্ত ভিত তৈরি করেছে কোনো সন্দেহ নেই। পত্রিকাটির অভাবনীয় সাফল্য নিশ্চয়ই অনেকের কাছে ঈর্ষণীয় যা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যেরই এক বড় স্বাক্ষর।

সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনের ছোঁয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আকাশছোঁয়া অবস্থানে নিয়ে আসতে শ্রদ্ধেয় সম্পাদক নঈম নিজামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। নির্মোহ বিশ্লেষণে আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি নঈম নিজাম কেবলমাত্র একজন জনপ্রিয় ও আধুনিক সম্পাদক হিসেবে নিজেকেই প্রতিষ্ঠিত করেননি বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পে পাঠকের জন্য সৃষ্টি করেছেন এক নতুন ধারা। এ দেশের সংবাদপত্রের মনোপলি তিনি ভেঙে দিয়েছেন নিজস্ব সৃজনশীলতা ও মেধা দিয়ে। পেশাদারিত্বে তাঁর গভীর মনোযোগ, পত্রিকা পরিচালনায় সুদক্ষ নেতৃত্ব এবং একঝাঁক নবীন সাংবাদিক নিয়ে তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনার শ্রেষ্ঠ অর্জন দেশের সর্বাদিক প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। আমি গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে প্রেস মিনিস্টার হিসেবে যোগদান করেছি। কূটনৈতিক এই দায়িত্ব পালনের শুরুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমি বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে কর্মরত ছিলাম। কর্মস্থলে, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অগ্রযাত্রায় আমারও সামান্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে এক দশকের বেশি সময় ধরে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিস্ময়কর সাফল্যের ইতিহাস নির্মাণে যারা ভূমিকা রেখেছেন পত্রিকাটির এক যুগপূর্তিতে তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এই পত্রিকাটি যে এখন বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পের এক অনন্য মর্যাদার শক্ত স্তম্ভ সে বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। আমার বিশ্বাস এই বিষয়ে যারা সন্দেহ কিংবা সংশয় প্রকাশ করেন তারা হয়তো স্বভাবগতভাবেই সন্দেহপ্রবণ। তাদের জন্য করুণা কিংবা মায়া। যারা পত্রিকাটির সাফল্যে উৎফুল্ল তারা সৃষ্টিতে বিশ্বাস করেন বলে আবারও অভিবাদন।

আমি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি, গত এক যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনের পথচলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক কর্তৃপক্ষের অভাবনীয় এক আন্তরিকতা ও সম্পাদকের প্রতি অভাবনীয় মমত্ববোধ। দেখেছি পত্রিকাটিকে গণমানুষের কাছে পৌঁছে দিতে বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের কী সৃজনশীল পরিকল্পনা। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের রয়েছে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক। তিনি মানুষের কথা ভাবেন। পাঠকের কৌতূহল, পাঠকের মনের ভাষাও তিনি বুঝতে পারেন। পত্রিকাটিকে পাঠকপ্রিয় করার ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের নেপথ্য ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। একটি জাতীয় পত্রিকার সামাজিক দায়িত্বও থাকে অনেক। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত। এক যুগের পথচলায় বাংলাদেশ প্রতিদিন যেমন সাধারণ পাঠকের কথা ভেবেছে, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে ভূমিকা রেখেছে তেমনি সমাজের, রাষ্ট্রের বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রগতিশীল লেখক, বৃদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিল্পীদের মর্যাদা দিতে ভুল করেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মানবিক গুণাবলিও সাংবাদিক সমাজকে করেছে আলোকিত, আশান্বিত। অকাল মৃত্যুর শিকার একাধিক সাংবাদিকের অসহায় পরিবারকে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করে বাংলাদেশ প্রতিদিন মালিক কর্তৃপক্ষ যে মানবিক ভূমিকা রেখেছে তা অন্যদের জন্য অনুকরণীয় বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন কয়েক বছর ধরে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে যেভাবে মূল্যায়ন করছে তা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যের দুয়ার খুলে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। দেশের সর্ববৃহৎ একক সাংবাদিক সংগঠন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি এবং দেশের সর্ববৃহৎ সাংবাদিক সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব পদে ইতিহাস সৃষ্টি করে জয় ছিনিয়ে এনেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের একজন সংবাদকর্মী। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি এখন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ প্রতিনিধি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একটি পত্রিকার সংবাদকর্মীদের এ ধরনের সাংগঠনিক নেতৃত্বের সাফল্য অনেকাংশে সম্ভব নয় যদি পত্রিকাটির সম্পাদক এবং মালিক কর্তৃপক্ষের আন্তরিক সমর্থন না থাকে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সদস্যরা নিশ্চয়ই সৌভাগ্যবান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের সাফল্যে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয় কলামিস্ট, লেখক, সাংবাদিক প্রয়াত পীর হাবিবুর রহমানকে। তিনি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর অসাধারণ লেখা দিয়ে পাঠকমহলকে কাছে টেনেছিলেন। আমি পত্রিকাটির সাফল্যে আবারও সম্পাদক নঈম নিজামের পরিশ্রম, মেধা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করে তাঁর ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করছি। আমি বিশ্বাস করি এক যুগ ধরে পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে তিনি নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে পাঠকমহলে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন তা অনড় ও অটুট থাকবে। জয় হোক বাংলাদেশ প্রতিদিনের।

 

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাই কমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

১৬ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা