শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিন সকালের প্রথম স্পর্শ

পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য।

 

দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। দেশসেরা পত্রিকা। দেশসেরা শুধু প্রচার সংখ্যায় নয়। পাঠকের বিবেচনায় বাংলাদেশে এখন যে বাংলা পত্রিকাটি পাঠকের হৃদয় স্পর্শ করে তার নাম বাংলাদেশ প্রতিদিন। যে পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, রাজনীতির কথা বলে, প্রগতি ও স্বাধীনতার কথা বলে, জীবনের কথা বলে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত- সেই পত্রিকাটি এখন বাংলার ঘরে ঘরে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের হৃদয়জুড়ে, সকালের প্রথম স্পর্শ।

বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিদিন এক আত্মমর্যাদার প্রতীক। লাখো পাঠকের প্রিয় পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিন টানা এক যুগ পূরণ করেছে সীমাহীন অহংবোধ আর পেশাদারিত্বের অপূর্ব সমন্বয়ে। ২০১০ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। রাজধানীর মগবাজার কার্যালয় থেকে পত্রিকাটির প্রাথমিক পথ চলা। শুরুতে পত্রিকাটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহজাহান সরদার। বর্তমান সম্পাদক নঈম নিজাম। তখন ব্যবস্থাপনা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। পত্রিকা প্রকাশের শুরুতেই বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে আমার যোগদান। আমার খুব স্পষ্টভাবেই মনে পড়ছে বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী, পাঠক হৃদয়ে ঝড় তোলা বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের অনেক স্মৃতি। পেশাগত কাজে দুই সপ্তাহের জন্য আমি তখন লন্ডনে। লন্ডন থেকেই টেলিফোনে আমার কথা হয়, পত্রিকাটির আজকের সম্পাদক, শ্রদ্ধাভাজন নঈম নিজামের সঙ্গে। আমি তখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক আমাদের সময়ের চিফ রিপোর্টার। নঈম নিজাম ভাইকে তার পত্রিকায় যোগদানের ব্যাপারে অনুরোধ করি। আগে পিছে কোনো চিন্তা না করে সম্পাদক নঈম নিজাম আমাকে বললেন, লন্ডন থেকে ফিরে আমার সঙ্গে দেখা কর। আমি লন্ডন থেকে ফিরে মগবাজারে বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে এসে নঈম নিজামের সঙ্গে দেখা করি। পরের দিন আমার নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। ২০১০ সালের জুন মাসের কথা বলছি। বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে যোগ দিলেও আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ, সচিবালয়ের বিশেষ রিপোর্টিং করার দায়িত্বে আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। একটি দৈনিক পত্রিকা মাত্র এক যুগে কীভাবে পাঠকের কাছে আস্থার ‘প্রতীক’ হতে পারে তার প্রমাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন। মিডিয়ায় যখন এক ধরনের স্থবিরতা, সাংবাদিকতায় যখন ক্রমাগত অনিশ্চয়তা, বিভিন্ন মিডিয়া প্রতিষ্ঠানে যখন বেতন-ভাতা অনিয়মিত, সাংবাদিকদের একটি অংশ যখন দলীয় বৃত্তে বন্দি, পেশাদারিত্ব যখন প্রশ্নবিদ্ধ, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃত্ব যখন রাজনৈতিক পরিচয়ে বিভক্ত ঠিক এমনই এক কঠিন মুহূর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনের আত্মপ্রকাশ। সংগত কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে সমাজের বিজ্ঞ মহল কিংবা পাঠককুলে তেমন কোনো ‘আশাব্যঞ্জক’ সাড়া শুরুতে কল্পনা করাও ছিল দুঃসাহস। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন সব সংশয় আর অনিশ্চয়তার গন্ডি পেরিয়ে দুর্বারগতিতে বাংলাদেশের মিডিয়া জগতে এক নতুন বিস্ময় হিসেবেই আবির্ভূত হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই দুর্বারগতি কিংবা অপ্রতিরোধ যাত্রা সংবাদপত্র শিল্পে অনেকটা ধ্রুবতারার মতোই। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশ কোনো মিডিয়া জগতে এক আশীর্বাদ হয়ে সংবাদপত্র শিল্পে শক্ত ভিত তৈরি করেছে কোনো সন্দেহ নেই। পত্রিকাটির অভাবনীয় সাফল্য নিশ্চয়ই অনেকের কাছে ঈর্ষণীয় যা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যেরই এক বড় স্বাক্ষর।

সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনের ছোঁয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আকাশছোঁয়া অবস্থানে নিয়ে আসতে শ্রদ্ধেয় সম্পাদক নঈম নিজামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। নির্মোহ বিশ্লেষণে আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি নঈম নিজাম কেবলমাত্র একজন জনপ্রিয় ও আধুনিক সম্পাদক হিসেবে নিজেকেই প্রতিষ্ঠিত করেননি বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পে পাঠকের জন্য সৃষ্টি করেছেন এক নতুন ধারা। এ দেশের সংবাদপত্রের মনোপলি তিনি ভেঙে দিয়েছেন নিজস্ব সৃজনশীলতা ও মেধা দিয়ে। পেশাদারিত্বে তাঁর গভীর মনোযোগ, পত্রিকা পরিচালনায় সুদক্ষ নেতৃত্ব এবং একঝাঁক নবীন সাংবাদিক নিয়ে তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনার শ্রেষ্ঠ অর্জন দেশের সর্বাদিক প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। আমি গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে প্রেস মিনিস্টার হিসেবে যোগদান করেছি। কূটনৈতিক এই দায়িত্ব পালনের শুরুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমি বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে কর্মরত ছিলাম। কর্মস্থলে, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অগ্রযাত্রায় আমারও সামান্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে এক দশকের বেশি সময় ধরে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিস্ময়কর সাফল্যের ইতিহাস নির্মাণে যারা ভূমিকা রেখেছেন পত্রিকাটির এক যুগপূর্তিতে তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এই পত্রিকাটি যে এখন বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্পের এক অনন্য মর্যাদার শক্ত স্তম্ভ সে বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। আমার বিশ্বাস এই বিষয়ে যারা সন্দেহ কিংবা সংশয় প্রকাশ করেন তারা হয়তো স্বভাবগতভাবেই সন্দেহপ্রবণ। তাদের জন্য করুণা কিংবা মায়া। যারা পত্রিকাটির সাফল্যে উৎফুল্ল তারা সৃষ্টিতে বিশ্বাস করেন বলে আবারও অভিবাদন।

আমি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি, গত এক যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনের পথচলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক কর্তৃপক্ষের অভাবনীয় এক আন্তরিকতা ও সম্পাদকের প্রতি অভাবনীয় মমত্ববোধ। দেখেছি পত্রিকাটিকে গণমানুষের কাছে পৌঁছে দিতে বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের কী সৃজনশীল পরিকল্পনা। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের রয়েছে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক। তিনি মানুষের কথা ভাবেন। পাঠকের কৌতূহল, পাঠকের মনের ভাষাও তিনি বুঝতে পারেন। পত্রিকাটিকে পাঠকপ্রিয় করার ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের নেপথ্য ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যে তাঁর ভূমিকা অনেকটা নেপথ্য কারিগরের মতোই।

আমি যার কথা আজ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়ে শুরু থেকেই তাঁর একটি স্বপ্ন ছিল, পরিকল্পনাও ছিল। স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা যাতে আবেগে হারিয়ে না যায় সেজন্য তাঁর বাস্তবমুখী অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম সিঁড়ি বলে আমি মনে করি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের মাহেন্দ্রক্ষণে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সায়েম সোবহান আনভীর পাঠকের অভিবাদন পেতে পারেন পত্রিকার নেপথ্য ভূমিকার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অন্য পত্রিকার মতো কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যের কথা ভাবেনি, এটি একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। একটি জাতীয় পত্রিকার সামাজিক দায়িত্বও থাকে অনেক। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত। এক যুগের পথচলায় বাংলাদেশ প্রতিদিন যেমন সাধারণ পাঠকের কথা ভেবেছে, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে ভূমিকা রেখেছে তেমনি সমাজের, রাষ্ট্রের বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রগতিশীল লেখক, বৃদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিল্পীদের মর্যাদা দিতে ভুল করেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মানবিক গুণাবলিও সাংবাদিক সমাজকে করেছে আলোকিত, আশান্বিত। অকাল মৃত্যুর শিকার একাধিক সাংবাদিকের অসহায় পরিবারকে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করে বাংলাদেশ প্রতিদিন মালিক কর্তৃপক্ষ যে মানবিক ভূমিকা রেখেছে তা অন্যদের জন্য অনুকরণীয় বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন কয়েক বছর ধরে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে যেভাবে মূল্যায়ন করছে তা পত্রিকাটির ঐতিহাসিক সাফল্যের দুয়ার খুলে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। দেশের সর্ববৃহৎ একক সাংবাদিক সংগঠন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি এবং দেশের সর্ববৃহৎ সাংবাদিক সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব পদে ইতিহাস সৃষ্টি করে জয় ছিনিয়ে এনেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের একজন সংবাদকর্মী। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি এখন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ প্রতিনিধি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একটি পত্রিকার সংবাদকর্মীদের এ ধরনের সাংগঠনিক নেতৃত্বের সাফল্য অনেকাংশে সম্ভব নয় যদি পত্রিকাটির সম্পাদক এবং মালিক কর্তৃপক্ষের আন্তরিক সমর্থন না থাকে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সদস্যরা নিশ্চয়ই সৌভাগ্যবান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগের সাফল্যে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয় কলামিস্ট, লেখক, সাংবাদিক প্রয়াত পীর হাবিবুর রহমানকে। তিনি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর অসাধারণ লেখা দিয়ে পাঠকমহলকে কাছে টেনেছিলেন। আমি পত্রিকাটির সাফল্যে আবারও সম্পাদক নঈম নিজামের পরিশ্রম, মেধা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করে তাঁর ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করছি। আমি বিশ্বাস করি এক যুগ ধরে পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে তিনি নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে পাঠকমহলে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন তা অনড় ও অটুট থাকবে। জয় হোক বাংলাদেশ প্রতিদিনের।

 

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাই কমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা