শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা

প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা

সারা দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার অসহায় শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে দেশসেরা শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। দরিদ্র পরিবারে অভাবের সঙ্গে নিত্য যুদ্ধ করে বেড়ে ওঠা এসব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তাদের পড়াশোনার খরচ দেওয়া হচ্ছে। এই শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগই পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ছেন। মেডিকেলে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ছেন অনেকে। দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জন মেধাবী শিক্ষার্থী প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে শিক্ষাবৃত্তি পেয়ে নিশ্চিন্তে  পড়াশোনা করছেন। তাদের কয়েকজনের অনুভূতি তুলে ধরেছেন জাকারিয়া জামান

 

বসুন্ধরা শুভসংঘকৃতজ্ঞতা জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। কীভাবে বিনা স্বার্থে অন্যের পাশে দাঁড়ানো যায়, তা আমি শিখেছি বসুন্ধরা গ্রুপের নানা উদ্যোগ দেখে। চার ভাইবোনের মধ্যে আমি বড়। পরিবারের সব খরচ মিটিয়ে আমাদের পড়ালেখা চালানো আমার বাবার জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তাই নিজের খরচ নিজে চালিয়ে আমি পড়াশোনা করি। ইন্টার লাইফ শেষ হওয়ার পর শুরু হয় ভর্তিযুদ্ধ। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাকে যুদ্ধ করে এক্সাম দিতে হয়। সারা দিন টিউশনি করে ক্লান্ত হয়ে যেতাম, পড়াশোনায় মন বসত না। সময়ও পেতাম না। সব সময় মনে হতো, আরেকটু সময় পেলে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারতাম। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। ভর্তি হওয়ার পর যখন গ্রাম থেকে নতুন শহরে আসি, তখন নিজের ভিতরে অনেক দুশ্চিন্তা কাজ করতে থাকে। কীভাবে এখানে থাকব, নিজের খরচ কীভাবে চালাব কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। ছোট বোনের টিউশনের টাকা নিতে হতো খরচের জন্য, যা আমার জন্য খুব লজ্জার ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বছর আমার খুব কষ্টে কেটেছে। কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না যার মাধ্যমে খরচ চালাতে পারতাম। পরীক্ষার ফি ও অন্যান্য খরচ কীভাবে দেব, তাও বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তখন পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। আল্লাহর রহমতে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমার বৃত্তির ব্যবস্থা হয়ে যায়। পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি যে দুশ্চিন্তাগুলো ছিল সেগুলো দূর করতে পেরেছি শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য। মাসে মাসে যে পরিমাণ বৃত্তি পাই, তা দিয়ে আমার খরচ মিটে যায়। দোয়া করবেন, আমিও যেন বড় হয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি। সবার পাশে নিঃস্বার্থভাবে থাকতে পারি। আমরা সবাই যেন আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি, আমাদের মা-বাবার ইচ্ছা যেন পূরণ করে তাঁদের মুখে হাসি ফোটাতে পারি। আবারও ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্রুপকে।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘআমার মা একজন এনজিও কর্মী ছিলেন। তাঁকে দেখে ছোটবেলা থেকে ইচ্ছা ছিল আমিও মানুষের সেবা করব। সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজেও বড় কোনো এনজিওতে উচ্চপদে চাকরি করব, আর মানুষের পাশে দাঁড়াব। সেই স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়ায় মায়ের চাকরি চলে যাওয়া। সে বছর এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েও কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারিনি। কারণ ফরম কেনার সামর্থ্য ছিল না আমার পরিবারের। উপায় না পেয়ে নিজেই একটা এনজিওতে ছোট পদে চাকরি শুরু করি। ২০২৩ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিই এবং সৌভাগ্যক্রমে আমার চান্স হয়। চাকরি ছেড়ে ঢাকায় কীভাবে পড়ব ভেবেও স্রষ্টার ওপর ভরসা রেখে চলে আসি ঢাকায়। পরিবারের কথা তত দিনে আমার বিভাগের সব শিক্ষকরা অবগত ছিলেন। একজন শিক্ষক আমাকে বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা বলেন। আমি বৃত্তির আবেদন করি। আমার বৃত্তির ব্যবস্থা হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে দেওয়া এই বৃত্তি আমার পড়ালেখার জীবন সহজ করে দিয়েছে। এখন কোনো বইখাতা কিনতে বা খাবারের জন্য টাকা লাগলে সেই সব প্রয়োজন আমি এই টাকায় মেটাতে পারি। বসুন্ধরা শুভসংঘের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার মতো হাজারো আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়ে তাদের শিক্ষার নিশ্চয়তা প্রদানের জন্য আমরা চিরকৃতজ্ঞ থাকব।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘকৃষক বাবা ও গৃহিণী মায়ের দ্বিতীয় সন্তান আমি। আমরা তিন ভাইবোনসহ পরিবারের সদস্য সংখ্যা পাঁচ। উপার্জনক্ষম ব্যক্তি একমাত্র আব্বু। দরিদ্রতায় শৈশব-কৈশোর কাটলেও পড়ালেখায় আর্থিক সমস্যা অনুভূত হয়নি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার কারণে। আমরা তিন ভাইবোনই শিক্ষার্থী। এসএসসির পর জেলায় সরকারি কলেজে ভর্তি হলেও আর্থিক সমস্যা ও অসুস্থতায় ছেড়ে আসতে হয় কলেজ। পরে এলাকার কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করি। তিন ভাইবোনের পড়ালেখার খরচ চালানো আব্বুর পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। বড় আপুর পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে হয়। আমি এলাকার এক বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিই এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। কষ্ট করে লেখাপড়া চালাচ্ছিলাম। হঠাৎই আব্বু অসুস্থ হয়ে যান। বার্ধক্যজনিত নানান রোগে ভুগছেন তিনি। সংসারে অভাব নেমে আসে চরমভাবে। পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। অনেক টিউশন খোঁজ করলেও পাইনি। ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছিলাম, ভেবেছিলাম পড়ালেখা ছেড়ে দেব। ঠিক তখনি বসুন্ধরা শুভসংঘের স্কলারশিপ আমার জীবনে যেন মুক্তির দূত হয়ে এলো। এ প্রাপ্তিতে আমার অনুভূতি প্রকাশ করে বোঝানোর মতো নয়। ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি, আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। আমাদের মতো অসহায়দের স্বপ্ন পূরণে অবদান রেখে আপনারা প্রমাণ করেছেন দেশ ও মানুষের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময়ই কাজ করছে।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘবাবা-মা এবং  তিন ভাইবোন নিয়ে আমার পরিবার। খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলায় আমার বেড়ে ওঠা। প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে একজন ভালো টিচার পাওয়া কষ্টসাধ্য, সেখানে একটা ভালো পাবলিকে পড়ার স্বপ্ন অনেকটাই বিলাসিতা ছিল। আর আমি সেই স্বপ্নবিলাসী। আল্লাহর রহমতে নিজের চেষ্টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন ও বিচার বিভাগে পড়ার সুযোগ পাই। কিন্তু যেখানে কষ্টের শেষ ভেবেছিলাম, সেখান থেকেই যেন নতুন করে কষ্টের সঙ্গে আবার সাক্ষাৎ হয়। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি বাবা। তাঁর যথেষ্ট বয়স হয়েছে। নানা দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছেন। ভালো করে চোখেও দেখতে পান না। নিজের চিকিৎসা খরচসহ ছোট ভাইবোনদের পড়াশোনা এবং পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। মাসের খরচ চাইতে কষ্ট হতো। টিউশন করিয়েও খুব একটা লাভ হয়নি। মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছিলাম দিনদিন। তবে আল্লাহ আমাকে নিরাশ করেননি। এই বিপদের সময় আমি পাশে পেয়েছি বসুন্ধরা শুভসংঘকে। প্রতি মাসে তাদের দেওয়া আর্থিক অনুদান আমার চিন্তার ভার কতখানি লাঘব করেছে বলে বোঝানো যাবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই নিঃস্বার্থ অবদান আমিসহ অনেক শিক্ষার্থীকেই তাদের স্বপ্নের পথে হাঁটতে সাহায্য করছে। বসুন্ধরা শুভসংঘ এবং বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা- যাদের কারণে আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন বেঁচে আছে আজও।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘঅন্য সবার মতো আমার শিক্ষাজীবনের শুরুটা এতটা মসৃণ ছিল না। শৈশবেই ডাক্তারের ভুল চিকিৎসার কারণে আমার দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যায়। পরিবার আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত হয়। পরবর্তীতে মা গ্রামের এক দূরসম্পর্কের মামার কাছ থেকে জানতে পারেন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য খুলনায় একটি সরকারি বিদ্যালয় আছে, যেখানে ব্রেইল পদ্ধতিতে লেখাপড়া শেখানো হয়। মা আমাকে সেখানে ভর্তি করিয়ে দেন। মায়ের স্বপ্ন ছিল আমাকে সমাজের বোঝা না বানিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। ২০২১ সালে মাধ্যমিক স্তর শেষ করি। নড়াইল সমন্বিত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষা কার্যক্রমের সরকারি হোস্টেলে আবাসিক থেকে আশার আলো মহাবিদ্যালয় থেকে ২০২৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করি। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ লাভ করি। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাবার আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-সংক্রান্ত খরচ আমার নিকট আত্মীয়রা সম্মিলিতভাবে বহন করেন। কারণ আমার বাবা একজন দিনমজুর। আমি ও আমার পরিবার মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়ি। কারণ, আশঙ্কা ছিল শুধু আর্থিক অসচ্ছলতার কারণেই হয়তো আমার পড়ালেখা শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে পারব না। ঠিক তখনই মহান আল্লাহর ইচ্ছায় আমার পাশে এসে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। তাদের সহযোগিতার কারণে এখন আমি নির্বিঘ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারছি। অন্তস্তল থেকে বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘদরিদ্র পরিবারে জন্ম আমার। মা-বাবার পাঁচ সন্তানের মধ্যে আমি দ্বিতীয়। যমুনা নদীর ভাঙনে বাপদাদার ভিটা হারিয়ে নানার বাড়িতে এসে বসবাস শুরু করি। বাবার নিজের বলতে কোনো জমি ছিল না। বর্গা জমি চাষ এবং দিনমজুরি করে আমাদের পরিবারের খরচ বহন করতেন বাবা। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব। এসএসসিতে ভালো রেজাল্ট করেও টাকার অভাবে শহরের ভালো কোনো কলেজে ভর্তি হতে পারিনি। টাকার অভাবে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোনো কোচিং করতে পারিনি। আল্লাহর রহমতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিলাম না। পারছিলাম না টাকার অভাবে এখানকার পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে। ভালো পোশাকের ব্যবস্থা করতে, প্রয়োজনীয় বই কিনতে পারিনি। কোনো মতে দুই বেলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইনিংয়ের খাবার খেয়ে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিলাম। এমন সময় পাশে এসে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে আমার বই, পোশাক এবং খাবার কেনায় সাহায্য করছে। প্রতি মাসে আমাকে খরচের টাকা দিচ্ছে তারা। আশা করি বসুন্ধরা শুভসংঘ শিক্ষাজীবনের বাকি সময়টুকু এভাবেই পাশে থেকে সাহায্য করে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন
বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন
‘অচল শরীর’ নিয়েও আবদুল আউয়ালের সুখের হাসি
‘অচল শরীর’ নিয়েও আবদুল আউয়ালের সুখের হাসি
অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে
অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রমজান ও ঈদ ঘিরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নানা আয়োজন
রমজান ও ঈদ ঘিরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নানা আয়োজন
বসুন্ধরা শুভসংঘের কাজগুলো মহৎ
বসুন্ধরা শুভসংঘের কাজগুলো মহৎ
এ মেশিনে জীবন বদলে যাবে নূপুরের
এ মেশিনে জীবন বদলে যাবে নূপুরের
সংসার সচ্ছল করার হাতিয়ার পেলেন দরিদ্র নারীরা
সংসার সচ্ছল করার হাতিয়ার পেলেন দরিদ্র নারীরা
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেডিকেলে পড়ছেন তাঁরা
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেডিকেলে পড়ছেন তাঁরা
মানবতার হাত বাড়িয়ে রোজাদারদের পাশে
মানবতার হাত বাড়িয়ে রোজাদারদের পাশে
সর্বশেষ খবর
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি
গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিকূল পরিবেশেও বাংলাদেশের ডেনিমের চাহিদা বাড়ছে
প্রতিকূল পরিবেশেও বাংলাদেশের ডেনিমের চাহিদা বাড়ছে

১৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে গ্রেফতার সোনারগাঁ আওয়ামী লীগ নেতা
বিমানবন্দরে গ্রেফতার সোনারগাঁ আওয়ামী লীগ নেতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে
ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ঝাঁপ দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি ইউপি সদস্যের
পুকুরে ঝাঁপ দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি ইউপি সদস্যের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি
সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে শুরু করেছেন ট্রাম্প
দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে শুরু করেছেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ
রংপুরে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিকের যানজট নিরসন কর্মীদের উপর অটোচালকদের হামলা, আহত ১০
নাসিকের যানজট নিরসন কর্মীদের উপর অটোচালকদের হামলা, আহত ১০

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে বিদেশি মুদ্রাসহ আটক ২
লক্ষ্মীপুরে বিদেশি মুদ্রাসহ আটক ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি
৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি
প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে
সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ
পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা
‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে