শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা

প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা

সারা দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার অসহায় শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে দেশসেরা শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। দরিদ্র পরিবারে অভাবের সঙ্গে নিত্য যুদ্ধ করে বেড়ে ওঠা এসব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তাদের পড়াশোনার খরচ দেওয়া হচ্ছে। এই শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগই পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ছেন। মেডিকেলে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ছেন অনেকে। দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জন মেধাবী শিক্ষার্থী প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে শিক্ষাবৃত্তি পেয়ে নিশ্চিন্তে  পড়াশোনা করছেন। তাদের কয়েকজনের অনুভূতি তুলে ধরেছেন জাকারিয়া জামান

 

বসুন্ধরা শুভসংঘকৃতজ্ঞতা জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। কীভাবে বিনা স্বার্থে অন্যের পাশে দাঁড়ানো যায়, তা আমি শিখেছি বসুন্ধরা গ্রুপের নানা উদ্যোগ দেখে। চার ভাইবোনের মধ্যে আমি বড়। পরিবারের সব খরচ মিটিয়ে আমাদের পড়ালেখা চালানো আমার বাবার জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তাই নিজের খরচ নিজে চালিয়ে আমি পড়াশোনা করি। ইন্টার লাইফ শেষ হওয়ার পর শুরু হয় ভর্তিযুদ্ধ। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাকে যুদ্ধ করে এক্সাম দিতে হয়। সারা দিন টিউশনি করে ক্লান্ত হয়ে যেতাম, পড়াশোনায় মন বসত না। সময়ও পেতাম না। সব সময় মনে হতো, আরেকটু সময় পেলে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারতাম। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। ভর্তি হওয়ার পর যখন গ্রাম থেকে নতুন শহরে আসি, তখন নিজের ভিতরে অনেক দুশ্চিন্তা কাজ করতে থাকে। কীভাবে এখানে থাকব, নিজের খরচ কীভাবে চালাব কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। ছোট বোনের টিউশনের টাকা নিতে হতো খরচের জন্য, যা আমার জন্য খুব লজ্জার ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বছর আমার খুব কষ্টে কেটেছে। কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না যার মাধ্যমে খরচ চালাতে পারতাম। পরীক্ষার ফি ও অন্যান্য খরচ কীভাবে দেব, তাও বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তখন পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। আল্লাহর রহমতে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমার বৃত্তির ব্যবস্থা হয়ে যায়। পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি যে দুশ্চিন্তাগুলো ছিল সেগুলো দূর করতে পেরেছি শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য। মাসে মাসে যে পরিমাণ বৃত্তি পাই, তা দিয়ে আমার খরচ মিটে যায়। দোয়া করবেন, আমিও যেন বড় হয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি। সবার পাশে নিঃস্বার্থভাবে থাকতে পারি। আমরা সবাই যেন আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি, আমাদের মা-বাবার ইচ্ছা যেন পূরণ করে তাঁদের মুখে হাসি ফোটাতে পারি। আবারও ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্রুপকে।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘআমার মা একজন এনজিও কর্মী ছিলেন। তাঁকে দেখে ছোটবেলা থেকে ইচ্ছা ছিল আমিও মানুষের সেবা করব। সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজেও বড় কোনো এনজিওতে উচ্চপদে চাকরি করব, আর মানুষের পাশে দাঁড়াব। সেই স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়ায় মায়ের চাকরি চলে যাওয়া। সে বছর এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েও কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারিনি। কারণ ফরম কেনার সামর্থ্য ছিল না আমার পরিবারের। উপায় না পেয়ে নিজেই একটা এনজিওতে ছোট পদে চাকরি শুরু করি। ২০২৩ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিই এবং সৌভাগ্যক্রমে আমার চান্স হয়। চাকরি ছেড়ে ঢাকায় কীভাবে পড়ব ভেবেও স্রষ্টার ওপর ভরসা রেখে চলে আসি ঢাকায়। পরিবারের কথা তত দিনে আমার বিভাগের সব শিক্ষকরা অবগত ছিলেন। একজন শিক্ষক আমাকে বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা বলেন। আমি বৃত্তির আবেদন করি। আমার বৃত্তির ব্যবস্থা হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে দেওয়া এই বৃত্তি আমার পড়ালেখার জীবন সহজ করে দিয়েছে। এখন কোনো বইখাতা কিনতে বা খাবারের জন্য টাকা লাগলে সেই সব প্রয়োজন আমি এই টাকায় মেটাতে পারি। বসুন্ধরা শুভসংঘের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার মতো হাজারো আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়ে তাদের শিক্ষার নিশ্চয়তা প্রদানের জন্য আমরা চিরকৃতজ্ঞ থাকব।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘকৃষক বাবা ও গৃহিণী মায়ের দ্বিতীয় সন্তান আমি। আমরা তিন ভাইবোনসহ পরিবারের সদস্য সংখ্যা পাঁচ। উপার্জনক্ষম ব্যক্তি একমাত্র আব্বু। দরিদ্রতায় শৈশব-কৈশোর কাটলেও পড়ালেখায় আর্থিক সমস্যা অনুভূত হয়নি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার কারণে। আমরা তিন ভাইবোনই শিক্ষার্থী। এসএসসির পর জেলায় সরকারি কলেজে ভর্তি হলেও আর্থিক সমস্যা ও অসুস্থতায় ছেড়ে আসতে হয় কলেজ। পরে এলাকার কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করি। তিন ভাইবোনের পড়ালেখার খরচ চালানো আব্বুর পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। বড় আপুর পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে হয়। আমি এলাকার এক বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিই এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। কষ্ট করে লেখাপড়া চালাচ্ছিলাম। হঠাৎই আব্বু অসুস্থ হয়ে যান। বার্ধক্যজনিত নানান রোগে ভুগছেন তিনি। সংসারে অভাব নেমে আসে চরমভাবে। পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। অনেক টিউশন খোঁজ করলেও পাইনি। ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছিলাম, ভেবেছিলাম পড়ালেখা ছেড়ে দেব। ঠিক তখনি বসুন্ধরা শুভসংঘের স্কলারশিপ আমার জীবনে যেন মুক্তির দূত হয়ে এলো। এ প্রাপ্তিতে আমার অনুভূতি প্রকাশ করে বোঝানোর মতো নয়। ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি, আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। আমাদের মতো অসহায়দের স্বপ্ন পূরণে অবদান রেখে আপনারা প্রমাণ করেছেন দেশ ও মানুষের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময়ই কাজ করছে।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘবাবা-মা এবং  তিন ভাইবোন নিয়ে আমার পরিবার। খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলায় আমার বেড়ে ওঠা। প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে একজন ভালো টিচার পাওয়া কষ্টসাধ্য, সেখানে একটা ভালো পাবলিকে পড়ার স্বপ্ন অনেকটাই বিলাসিতা ছিল। আর আমি সেই স্বপ্নবিলাসী। আল্লাহর রহমতে নিজের চেষ্টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন ও বিচার বিভাগে পড়ার সুযোগ পাই। কিন্তু যেখানে কষ্টের শেষ ভেবেছিলাম, সেখান থেকেই যেন নতুন করে কষ্টের সঙ্গে আবার সাক্ষাৎ হয়। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি বাবা। তাঁর যথেষ্ট বয়স হয়েছে। নানা দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছেন। ভালো করে চোখেও দেখতে পান না। নিজের চিকিৎসা খরচসহ ছোট ভাইবোনদের পড়াশোনা এবং পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। মাসের খরচ চাইতে কষ্ট হতো। টিউশন করিয়েও খুব একটা লাভ হয়নি। মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছিলাম দিনদিন। তবে আল্লাহ আমাকে নিরাশ করেননি। এই বিপদের সময় আমি পাশে পেয়েছি বসুন্ধরা শুভসংঘকে। প্রতি মাসে তাদের দেওয়া আর্থিক অনুদান আমার চিন্তার ভার কতখানি লাঘব করেছে বলে বোঝানো যাবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই নিঃস্বার্থ অবদান আমিসহ অনেক শিক্ষার্থীকেই তাদের স্বপ্নের পথে হাঁটতে সাহায্য করছে। বসুন্ধরা শুভসংঘ এবং বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা- যাদের কারণে আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন বেঁচে আছে আজও।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘঅন্য সবার মতো আমার শিক্ষাজীবনের শুরুটা এতটা মসৃণ ছিল না। শৈশবেই ডাক্তারের ভুল চিকিৎসার কারণে আমার দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যায়। পরিবার আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত হয়। পরবর্তীতে মা গ্রামের এক দূরসম্পর্কের মামার কাছ থেকে জানতে পারেন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য খুলনায় একটি সরকারি বিদ্যালয় আছে, যেখানে ব্রেইল পদ্ধতিতে লেখাপড়া শেখানো হয়। মা আমাকে সেখানে ভর্তি করিয়ে দেন। মায়ের স্বপ্ন ছিল আমাকে সমাজের বোঝা না বানিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। ২০২১ সালে মাধ্যমিক স্তর শেষ করি। নড়াইল সমন্বিত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষা কার্যক্রমের সরকারি হোস্টেলে আবাসিক থেকে আশার আলো মহাবিদ্যালয় থেকে ২০২৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করি। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ লাভ করি। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাবার আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-সংক্রান্ত খরচ আমার নিকট আত্মীয়রা সম্মিলিতভাবে বহন করেন। কারণ আমার বাবা একজন দিনমজুর। আমি ও আমার পরিবার মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়ি। কারণ, আশঙ্কা ছিল শুধু আর্থিক অসচ্ছলতার কারণেই হয়তো আমার পড়ালেখা শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে পারব না। ঠিক তখনই মহান আল্লাহর ইচ্ছায় আমার পাশে এসে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। তাদের সহযোগিতার কারণে এখন আমি নির্বিঘ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারছি। অন্তস্তল থেকে বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘদরিদ্র পরিবারে জন্ম আমার। মা-বাবার পাঁচ সন্তানের মধ্যে আমি দ্বিতীয়। যমুনা নদীর ভাঙনে বাপদাদার ভিটা হারিয়ে নানার বাড়িতে এসে বসবাস শুরু করি। বাবার নিজের বলতে কোনো জমি ছিল না। বর্গা জমি চাষ এবং দিনমজুরি করে আমাদের পরিবারের খরচ বহন করতেন বাবা। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব। এসএসসিতে ভালো রেজাল্ট করেও টাকার অভাবে শহরের ভালো কোনো কলেজে ভর্তি হতে পারিনি। টাকার অভাবে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোনো কোচিং করতে পারিনি। আল্লাহর রহমতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিলাম না। পারছিলাম না টাকার অভাবে এখানকার পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে। ভালো পোশাকের ব্যবস্থা করতে, প্রয়োজনীয় বই কিনতে পারিনি। কোনো মতে দুই বেলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইনিংয়ের খাবার খেয়ে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিলাম। এমন সময় পাশে এসে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে আমার বই, পোশাক এবং খাবার কেনায় সাহায্য করছে। প্রতি মাসে আমাকে খরচের টাকা দিচ্ছে তারা। আশা করি বসুন্ধরা শুভসংঘ শিক্ষাজীবনের বাকি সময়টুকু এভাবেই পাশে থেকে সাহায্য করে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা
সর্বশেষ খবর
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ
ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি
শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী
বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে
আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ
নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে
পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু
শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন
চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য বিষয়ক দূতের বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য বিষয়ক দূতের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব ডাক দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব ডাক দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানার যাত্রা শুরু
কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানার যাত্রা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গাছের চারা রোপণ
ঝিনাইদহে গাছের চারা রোপণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিনব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিনব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য

নগর জীবন

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা

নগর জীবন

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল সংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি
জনবল সংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালিবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালিবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ
শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ

পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১২ দপ্তরে
হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১২ দপ্তরে

পেছনের পৃষ্ঠা