শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ১০৪ জনের কলেজে ভর্তিসহ পড়ার খরচ দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

প্রিন্ট ভার্সন
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সারা দেশের ১০৪ জন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী হাজির হয়েছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ কার্যালয়ে। তাঁদের প্রত্যেকেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সঙ্গে এসেছেন তাঁদের বাবা কিংবা মা, কারও সঙ্গে আবার বড় ভাই অথবা বড়বোন। কঠিন দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে উঠে আসা এই মেধাবীদের কলেজে ভর্তিসহ পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছিল বসুন্ধরা গ্রুপ। সেদিন প্রত্যেককে কলেজে ভর্তি ও অন্যান্য খরচ বাবদ নগদ ২৫ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে প্রতি মাসে তাদের বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হতো। এতে করে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সবাই। সেই ১০৪ জনের মধ্যে অনেকেই এবার দেশসেরা নানা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হয়েছে। এখনো তারা প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছে। পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মেধাবীদের পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। শত বাধা পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো কয়েকজন মেধাবীর অনুভূতি নিয়ে এবারের আয়োজন-

 

উচ্চশিক্ষাএই সহযোগিতা না পেলে পড়াশোনাই থেমে যেত

হরিবল বোনার্জী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হুগলীছড়া চা বাগানে থাকি আমরা। বাবা একজন দরিদ্র চা শ্রমিক। বাবার দৈনিক মজুরি মাত্র ১৭৮ টাকা। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে হয়েছে আমাকে। শুধু মাধ্যমিক পর্যন্তই দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিল সরকার থেকে। সেজন্য মাধ্যমিকে যথেষ্ট ভালো ফলাফল করার পরও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছিলাম। আর্থিক সমস্যা, বইয়ের সংকট সবমিলিয়ে আমার জীবনের কঠিন দুঃসময় চলছিল। আমার এই কঠিনতম খারাপ সময়ে সর্বপ্রথম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমাকে ভর্তির জন্য এককালীন ২৫,০০০ টাকা দেওয়া হয়। সেদিন সারা দেশে ১০৪ জন দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীকে ভর্তির টাকা দেওয়া হয়েছিল। পড়াশোনা নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য আমাদের সবাইকে মাসিক বৃত্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই থেকে শুরু, এখনো চলছে। এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। এখনো প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তির টাকা পাই। তাদের আর্থিক সহযোগিতার কারণেই বই রেকর্ড শ্রুতি লেখকের খরচসহ কলেজের যাবতীয় পড়াশোনার খরচ চালাতে সক্ষম হই। এই সহযোগিতা না পেলে হয়তো উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনাই থেমে যেত। হয়তো আর পড়াশোনাই করতে পারতাম না। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে অনুরোধ, আমার পরবর্তী পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। পড়াশোনা শেষ করে আমিও যেন বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।

 

উচ্চশিক্ষাদুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃতজ্ঞতা

তাসনিম আহম্মেদ আলাভী, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত

আমি তাসনিম আহম্মেদ আলাভী। এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ১১২তম স্থান অধিকার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। নটর ডেম কলেজ থেকে আমি উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনা সম্পন্ন করেছি। ২০২২ সালে খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। পরীক্ষার মাধ্যমে নটর ডেম কলেজে পড়ার সুযোগ পাই। সেই সময়ে আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়। পড়াশোনা এবং আনুষঙ্গিক খরচ বহন করা পরিবারের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময়ে আমার পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমাকে এককালীন ভর্তির জন্য টাকা দেওয়া হয়। এরপর প্রতিমাসে আমার পড়াশোনার জন্য বৃত্তি দেওয়া হতো। সেই বৃত্তি আমার পড়াশোনার পথকে সহজ করতে অনেক ভূমিকা পালন করে। দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে আমি ও আমার পরিবার চির কৃতজ্ঞ। তাঁদের দেওয়া সেই বৃত্তি আমি এখনো পাচ্ছি। আশা করছি সামনের দিনগুলোতেও আমার পথ চলায় পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। একজন ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার ইচ্ছা আছে আমার। সেই ইচ্ছা পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এমনটাই আশা করছি।

 

উচ্চশিক্ষাআমার সাফল্যের বড় অংশীদার বসুন্ধরা গ্রুপ

মো. আরিফুল ইসলাম, নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে খুব হতাশায় ভুগছিলাম। দরিদ্র পরিবারের ছেলে আমি। বাবা রিকশা চালিয়ে যা আয় করেন তাতে পরিবারের ভরণপোষণ চলে। আমি ও আমার বোনের পড়ার খরচ বাবা কোথা থেকে দেবেন? ভেবেছিলাম আর মনে হয় পড়ালেখা হবে না। তখনই পাশে পাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তারা আমার কথা জানতে পারেন। এরপর কলেজে ভর্তি, বই কেনা এমনকি পোশাক কেনার টাকাও আমাকে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। এরপর প্রতি মাসে আমাকে পড়ার খরচ দেওয়া হতো। তাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি এইচএসসি পাস করি। কলেজ বাসা থেকে দূরে তাই কলেজের পাশে একটি মেসে থাকতাম। বসুন্ধরার টাকার পাশাপাশি বাবা রিকশা চালিয়ে কিছু খরচ দিতেন। বসুন্ধরার এই বৃত্তিটি আমার কণ্টকময় পথের হাঁটা সহজ করে দিয়েছিল। ২০২৪-২৫ বর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতা না পেলে এটা সম্ভব হতো না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার সাফল্যের অনেক বড় অংশীদার। তাদের এই উপকার কোনো দিন ভুলব না। এখনো আমি প্রতি মাসে টাকা পাই। দোয়া করি তারা যেন এমন শুভ কাজ করতেই থাকে।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরার সহায়তা পেয়ে স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে

শান্তি আক্তার, ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমার বাবা একজন রিকশাচালক। শত দরিদ্রতার কঠিন সব রাস্তা পাড়ি দিয়ে আমি এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলাম। এরপর এইচএসসিও পাস করে আজ আমি পৌঁছেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায়। এটা আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না যদি বসুন্ধরা শুভসংঘ পাশে না থাকত। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। কিন্তু কখনো ভাবিনি চরম দরিদ্রতা জয় করে কীভাবে স্বপ্নের কাছে পৌঁছাব। এইচএসসিতে ভর্তি করানোর টাকাই কখনো বাবার পক্ষে দেওয়া সম্ভব ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘ আশীর্বাদ হয়ে আমার পাশে দাঁড়ায়। আমাকে কলেজে ভর্তির টাকা দেয়। পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাই। এখনো পর্যন্ত প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা না পেলে আজ হয়তো আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় পেতাম না। কখনো দরিদ্রতা জয় করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারতাম না। আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। আমার মতো হাজারো দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ।  বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমার মতো অনেক দরিদ্র পরিবারে অসহায় শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে দেশের সবচেয়ে বড় এই শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরা গ্রুপ পাশে না থাকলে স্বপ্ন অধরাই থাকত

সুমাইয়া আক্তার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি না দিলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন অধরাই থেকে যেত। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে একরাশ স্বপ্ন দেখতে পারতাম না, পড়ালেখা করে একদিন অনেক বড় হব। বাবা একজন সাধারণ দিনমজুর। তাঁর পক্ষে আমাদের লেখাপড়ার খরচ, সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ছিল। সেই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও একনিষ্ঠভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। কোনোভাবেই আমাদের পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার। উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও পড়ার জন্য প্রতি মাসে খরচ দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এখনো মাসিক সেই বৃত্তি চলমান। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও বিউপিতে চান্স পেয়েছি। আমার স্বপ্ন পূরণে আরেক ধাপ এগোতে পেরেছি যেটা বসুন্ধরা গ্রুপের শিক্ষাবৃত্তি ছাড়া অসম্ভব ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আগামী দিনগুলোতেও যেন ভালোভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারি এবং আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারি সেই প্রত্যাশা করি। একজন সুনাগরিক হয়ে আমিও বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
সর্বশেষ খবর
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে
মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে

নগর জীবন

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

নগর জীবন

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা