শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ১০৪ জনের কলেজে ভর্তিসহ পড়ার খরচ দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

প্রিন্ট ভার্সন
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সারা দেশের ১০৪ জন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী হাজির হয়েছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ কার্যালয়ে। তাঁদের প্রত্যেকেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সঙ্গে এসেছেন তাঁদের বাবা কিংবা মা, কারও সঙ্গে আবার বড় ভাই অথবা বড়বোন। কঠিন দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে উঠে আসা এই মেধাবীদের কলেজে ভর্তিসহ পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছিল বসুন্ধরা গ্রুপ। সেদিন প্রত্যেককে কলেজে ভর্তি ও অন্যান্য খরচ বাবদ নগদ ২৫ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে প্রতি মাসে তাদের বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হতো। এতে করে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সবাই। সেই ১০৪ জনের মধ্যে অনেকেই এবার দেশসেরা নানা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হয়েছে। এখনো তারা প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছে। পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মেধাবীদের পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। শত বাধা পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো কয়েকজন মেধাবীর অনুভূতি নিয়ে এবারের আয়োজন-

 

উচ্চশিক্ষাএই সহযোগিতা না পেলে পড়াশোনাই থেমে যেত

হরিবল বোনার্জী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হুগলীছড়া চা বাগানে থাকি আমরা। বাবা একজন দরিদ্র চা শ্রমিক। বাবার দৈনিক মজুরি মাত্র ১৭৮ টাকা। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে হয়েছে আমাকে। শুধু মাধ্যমিক পর্যন্তই দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিল সরকার থেকে। সেজন্য মাধ্যমিকে যথেষ্ট ভালো ফলাফল করার পরও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছিলাম। আর্থিক সমস্যা, বইয়ের সংকট সবমিলিয়ে আমার জীবনের কঠিন দুঃসময় চলছিল। আমার এই কঠিনতম খারাপ সময়ে সর্বপ্রথম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমাকে ভর্তির জন্য এককালীন ২৫,০০০ টাকা দেওয়া হয়। সেদিন সারা দেশে ১০৪ জন দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীকে ভর্তির টাকা দেওয়া হয়েছিল। পড়াশোনা নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য আমাদের সবাইকে মাসিক বৃত্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই থেকে শুরু, এখনো চলছে। এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। এখনো প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তির টাকা পাই। তাদের আর্থিক সহযোগিতার কারণেই বই রেকর্ড শ্রুতি লেখকের খরচসহ কলেজের যাবতীয় পড়াশোনার খরচ চালাতে সক্ষম হই। এই সহযোগিতা না পেলে হয়তো উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনাই থেমে যেত। হয়তো আর পড়াশোনাই করতে পারতাম না। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে অনুরোধ, আমার পরবর্তী পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। পড়াশোনা শেষ করে আমিও যেন বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।

 

উচ্চশিক্ষাদুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃতজ্ঞতা

তাসনিম আহম্মেদ আলাভী, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত

আমি তাসনিম আহম্মেদ আলাভী। এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ১১২তম স্থান অধিকার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। নটর ডেম কলেজ থেকে আমি উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনা সম্পন্ন করেছি। ২০২২ সালে খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। পরীক্ষার মাধ্যমে নটর ডেম কলেজে পড়ার সুযোগ পাই। সেই সময়ে আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়। পড়াশোনা এবং আনুষঙ্গিক খরচ বহন করা পরিবারের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময়ে আমার পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমাকে এককালীন ভর্তির জন্য টাকা দেওয়া হয়। এরপর প্রতিমাসে আমার পড়াশোনার জন্য বৃত্তি দেওয়া হতো। সেই বৃত্তি আমার পড়াশোনার পথকে সহজ করতে অনেক ভূমিকা পালন করে। দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে আমি ও আমার পরিবার চির কৃতজ্ঞ। তাঁদের দেওয়া সেই বৃত্তি আমি এখনো পাচ্ছি। আশা করছি সামনের দিনগুলোতেও আমার পথ চলায় পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। একজন ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার ইচ্ছা আছে আমার। সেই ইচ্ছা পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এমনটাই আশা করছি।

 

উচ্চশিক্ষাআমার সাফল্যের বড় অংশীদার বসুন্ধরা গ্রুপ

মো. আরিফুল ইসলাম, নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে খুব হতাশায় ভুগছিলাম। দরিদ্র পরিবারের ছেলে আমি। বাবা রিকশা চালিয়ে যা আয় করেন তাতে পরিবারের ভরণপোষণ চলে। আমি ও আমার বোনের পড়ার খরচ বাবা কোথা থেকে দেবেন? ভেবেছিলাম আর মনে হয় পড়ালেখা হবে না। তখনই পাশে পাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তারা আমার কথা জানতে পারেন। এরপর কলেজে ভর্তি, বই কেনা এমনকি পোশাক কেনার টাকাও আমাকে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। এরপর প্রতি মাসে আমাকে পড়ার খরচ দেওয়া হতো। তাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি এইচএসসি পাস করি। কলেজ বাসা থেকে দূরে তাই কলেজের পাশে একটি মেসে থাকতাম। বসুন্ধরার টাকার পাশাপাশি বাবা রিকশা চালিয়ে কিছু খরচ দিতেন। বসুন্ধরার এই বৃত্তিটি আমার কণ্টকময় পথের হাঁটা সহজ করে দিয়েছিল। ২০২৪-২৫ বর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতা না পেলে এটা সম্ভব হতো না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার সাফল্যের অনেক বড় অংশীদার। তাদের এই উপকার কোনো দিন ভুলব না। এখনো আমি প্রতি মাসে টাকা পাই। দোয়া করি তারা যেন এমন শুভ কাজ করতেই থাকে।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরার সহায়তা পেয়ে স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে

শান্তি আক্তার, ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমার বাবা একজন রিকশাচালক। শত দরিদ্রতার কঠিন সব রাস্তা পাড়ি দিয়ে আমি এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলাম। এরপর এইচএসসিও পাস করে আজ আমি পৌঁছেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায়। এটা আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না যদি বসুন্ধরা শুভসংঘ পাশে না থাকত। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। কিন্তু কখনো ভাবিনি চরম দরিদ্রতা জয় করে কীভাবে স্বপ্নের কাছে পৌঁছাব। এইচএসসিতে ভর্তি করানোর টাকাই কখনো বাবার পক্ষে দেওয়া সম্ভব ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘ আশীর্বাদ হয়ে আমার পাশে দাঁড়ায়। আমাকে কলেজে ভর্তির টাকা দেয়। পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাই। এখনো পর্যন্ত প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা না পেলে আজ হয়তো আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় পেতাম না। কখনো দরিদ্রতা জয় করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারতাম না। আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। আমার মতো হাজারো দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ।  বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমার মতো অনেক দরিদ্র পরিবারে অসহায় শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে দেশের সবচেয়ে বড় এই শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরা গ্রুপ পাশে না থাকলে স্বপ্ন অধরাই থাকত

সুমাইয়া আক্তার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি না দিলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন অধরাই থেকে যেত। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে একরাশ স্বপ্ন দেখতে পারতাম না, পড়ালেখা করে একদিন অনেক বড় হব। বাবা একজন সাধারণ দিনমজুর। তাঁর পক্ষে আমাদের লেখাপড়ার খরচ, সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ছিল। সেই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও একনিষ্ঠভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। কোনোভাবেই আমাদের পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার। উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও পড়ার জন্য প্রতি মাসে খরচ দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এখনো মাসিক সেই বৃত্তি চলমান। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও বিউপিতে চান্স পেয়েছি। আমার স্বপ্ন পূরণে আরেক ধাপ এগোতে পেরেছি যেটা বসুন্ধরা গ্রুপের শিক্ষাবৃত্তি ছাড়া অসম্ভব ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আগামী দিনগুলোতেও যেন ভালোভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারি এবং আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারি সেই প্রত্যাশা করি। একজন সুনাগরিক হয়ে আমিও বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
সর্বশেষ খবর
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন