শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ১০৪ জনের কলেজে ভর্তিসহ পড়ার খরচ দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

প্রিন্ট ভার্সন
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সারা দেশের ১০৪ জন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী হাজির হয়েছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ কার্যালয়ে। তাঁদের প্রত্যেকেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সঙ্গে এসেছেন তাঁদের বাবা কিংবা মা, কারও সঙ্গে আবার বড় ভাই অথবা বড়বোন। কঠিন দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে উঠে আসা এই মেধাবীদের কলেজে ভর্তিসহ পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছিল বসুন্ধরা গ্রুপ। সেদিন প্রত্যেককে কলেজে ভর্তি ও অন্যান্য খরচ বাবদ নগদ ২৫ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে প্রতি মাসে তাদের বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হতো। এতে করে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সবাই। সেই ১০৪ জনের মধ্যে অনেকেই এবার দেশসেরা নানা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হয়েছে। এখনো তারা প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছে। পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মেধাবীদের পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। শত বাধা পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো কয়েকজন মেধাবীর অনুভূতি নিয়ে এবারের আয়োজন-

 

উচ্চশিক্ষাএই সহযোগিতা না পেলে পড়াশোনাই থেমে যেত

হরিবল বোনার্জী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হুগলীছড়া চা বাগানে থাকি আমরা। বাবা একজন দরিদ্র চা শ্রমিক। বাবার দৈনিক মজুরি মাত্র ১৭৮ টাকা। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে হয়েছে আমাকে। শুধু মাধ্যমিক পর্যন্তই দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিল সরকার থেকে। সেজন্য মাধ্যমিকে যথেষ্ট ভালো ফলাফল করার পরও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছিলাম। আর্থিক সমস্যা, বইয়ের সংকট সবমিলিয়ে আমার জীবনের কঠিন দুঃসময় চলছিল। আমার এই কঠিনতম খারাপ সময়ে সর্বপ্রথম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমাকে ভর্তির জন্য এককালীন ২৫,০০০ টাকা দেওয়া হয়। সেদিন সারা দেশে ১০৪ জন দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীকে ভর্তির টাকা দেওয়া হয়েছিল। পড়াশোনা নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য আমাদের সবাইকে মাসিক বৃত্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই থেকে শুরু, এখনো চলছে। এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। এখনো প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তির টাকা পাই। তাদের আর্থিক সহযোগিতার কারণেই বই রেকর্ড শ্রুতি লেখকের খরচসহ কলেজের যাবতীয় পড়াশোনার খরচ চালাতে সক্ষম হই। এই সহযোগিতা না পেলে হয়তো উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনাই থেমে যেত। হয়তো আর পড়াশোনাই করতে পারতাম না। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে অনুরোধ, আমার পরবর্তী পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। পড়াশোনা শেষ করে আমিও যেন বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।

 

উচ্চশিক্ষাদুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃতজ্ঞতা

তাসনিম আহম্মেদ আলাভী, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত

আমি তাসনিম আহম্মেদ আলাভী। এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ১১২তম স্থান অধিকার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। নটর ডেম কলেজ থেকে আমি উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনা সম্পন্ন করেছি। ২০২২ সালে খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। পরীক্ষার মাধ্যমে নটর ডেম কলেজে পড়ার সুযোগ পাই। সেই সময়ে আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়। পড়াশোনা এবং আনুষঙ্গিক খরচ বহন করা পরিবারের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময়ে আমার পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমাকে এককালীন ভর্তির জন্য টাকা দেওয়া হয়। এরপর প্রতিমাসে আমার পড়াশোনার জন্য বৃত্তি দেওয়া হতো। সেই বৃত্তি আমার পড়াশোনার পথকে সহজ করতে অনেক ভূমিকা পালন করে। দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে আমি ও আমার পরিবার চির কৃতজ্ঞ। তাঁদের দেওয়া সেই বৃত্তি আমি এখনো পাচ্ছি। আশা করছি সামনের দিনগুলোতেও আমার পথ চলায় পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। একজন ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার ইচ্ছা আছে আমার। সেই ইচ্ছা পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এমনটাই আশা করছি।

 

উচ্চশিক্ষাআমার সাফল্যের বড় অংশীদার বসুন্ধরা গ্রুপ

মো. আরিফুল ইসলাম, নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে খুব হতাশায় ভুগছিলাম। দরিদ্র পরিবারের ছেলে আমি। বাবা রিকশা চালিয়ে যা আয় করেন তাতে পরিবারের ভরণপোষণ চলে। আমি ও আমার বোনের পড়ার খরচ বাবা কোথা থেকে দেবেন? ভেবেছিলাম আর মনে হয় পড়ালেখা হবে না। তখনই পাশে পাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তারা আমার কথা জানতে পারেন। এরপর কলেজে ভর্তি, বই কেনা এমনকি পোশাক কেনার টাকাও আমাকে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। এরপর প্রতি মাসে আমাকে পড়ার খরচ দেওয়া হতো। তাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি এইচএসসি পাস করি। কলেজ বাসা থেকে দূরে তাই কলেজের পাশে একটি মেসে থাকতাম। বসুন্ধরার টাকার পাশাপাশি বাবা রিকশা চালিয়ে কিছু খরচ দিতেন। বসুন্ধরার এই বৃত্তিটি আমার কণ্টকময় পথের হাঁটা সহজ করে দিয়েছিল। ২০২৪-২৫ বর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতা না পেলে এটা সম্ভব হতো না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার সাফল্যের অনেক বড় অংশীদার। তাদের এই উপকার কোনো দিন ভুলব না। এখনো আমি প্রতি মাসে টাকা পাই। দোয়া করি তারা যেন এমন শুভ কাজ করতেই থাকে।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরার সহায়তা পেয়ে স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে

শান্তি আক্তার, ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমার বাবা একজন রিকশাচালক। শত দরিদ্রতার কঠিন সব রাস্তা পাড়ি দিয়ে আমি এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলাম। এরপর এইচএসসিও পাস করে আজ আমি পৌঁছেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায়। এটা আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না যদি বসুন্ধরা শুভসংঘ পাশে না থাকত। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। কিন্তু কখনো ভাবিনি চরম দরিদ্রতা জয় করে কীভাবে স্বপ্নের কাছে পৌঁছাব। এইচএসসিতে ভর্তি করানোর টাকাই কখনো বাবার পক্ষে দেওয়া সম্ভব ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘ আশীর্বাদ হয়ে আমার পাশে দাঁড়ায়। আমাকে কলেজে ভর্তির টাকা দেয়। পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাই। এখনো পর্যন্ত প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা না পেলে আজ হয়তো আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় পেতাম না। কখনো দরিদ্রতা জয় করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারতাম না। আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। আমার মতো হাজারো দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ।  বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমার মতো অনেক দরিদ্র পরিবারে অসহায় শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে দেশের সবচেয়ে বড় এই শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরা গ্রুপ পাশে না থাকলে স্বপ্ন অধরাই থাকত

সুমাইয়া আক্তার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি না দিলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন অধরাই থেকে যেত। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে একরাশ স্বপ্ন দেখতে পারতাম না, পড়ালেখা করে একদিন অনেক বড় হব। বাবা একজন সাধারণ দিনমজুর। তাঁর পক্ষে আমাদের লেখাপড়ার খরচ, সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ছিল। সেই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও একনিষ্ঠভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। কোনোভাবেই আমাদের পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার। উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও পড়ার জন্য প্রতি মাসে খরচ দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এখনো মাসিক সেই বৃত্তি চলমান। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও বিউপিতে চান্স পেয়েছি। আমার স্বপ্ন পূরণে আরেক ধাপ এগোতে পেরেছি যেটা বসুন্ধরা গ্রুপের শিক্ষাবৃত্তি ছাড়া অসম্ভব ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আগামী দিনগুলোতেও যেন ভালোভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারি এবং আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারি সেই প্রত্যাশা করি। একজন সুনাগরিক হয়ে আমিও বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
সর্বশেষ খবর
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

এই মাত্র | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম