শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২০, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সম্মানী-অধ্যক্ষ-শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম

বোরহানুদ্দীন কলেজ সভাপতির বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বোরহানুদ্দীন কলেজ সভাপতির বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ঢাকার শেখ বোরহানুদ্দীন পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজের সভাপতির দায়িত্ব পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মুজাদ্দেদী আলফেছানী। তবে দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাসের মাথায় নিয়মবহির্ভূত সম্মানী গ্রহণ, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে স্বপদে বহাল রাখা ও দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের আশ্রয় দেওয়াসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। 

কলেজ সূত্রে জানা গেছে, কলেজটির পরিচালনা পরিষদের সাধারণ সভায় সম্মানী নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও প্রতিসভায় তিনি নিচ্ছেন ১৮ হাজার টাকা। আর প্রতিমাসে একাধিক সভা আহ্বান করে গড়ে সম্মানীবাবদ তিনি পাচ্ছেন ৫০ হাজার টাকার বেশি। সেইসঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরাও ৯ হাজার থেকে ১১ হাজার ১০০ টাকা করে সম্মানী নিচ্ছেন। অথচ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের নীতিমালা অনুযায়ী, গভর্নিং বডির সভাপতি ও সদস্যদের নিয়োগ পরীক্ষার সম্মানী ছাড়া অন্য কোনো সম্মানী নেওয়ার বিধান নেই। কিন্তু বিগত ছয় মাসে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতিসহ সদস্যরা ছয় মাসে অন্তত তিন লাখ টাকারও বেশি সম্মানী নিয়েছেন।

বিধিমোতাবেক গত ৩০ নভেম্বর চাকরির বয়সসীমা শেষ হয়েছে বোরহানুদ্দীন কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষে নূরুল হকের। তার বিরুদ্ধে শিক্ষকদের অভিযোগ, কলেজে একাধিক সিনিয়র শিক্ষক থাকলেও কাউকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছেন না তিনি। বর্তমানের মেয়াদোত্তীর্ণ অধ্যক্ষের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিতে তাকে এখনো স্বপদে বহাল রেখেছেন। এমনকি এর আগে যে সকল শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অপরাধের প্রমাণ আছে তাদের নানা আশ্রয়-প্রশ্রয়ে রেখেছেন অধ্যাপক মুজাদ্দেদী আলফেছানী।

এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতরের (ডিআইএ) তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, কলেজটিতে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা অনিয়ম নিয়ে বর্তমান প্রশাসন দুর্নীতিবিরোধী কোনো তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করেনি। কলেজের প্রয়োজনীয় নথিপত্র গায়েব করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। জমি ক্রয়, অবৈধ নিয়োগ বাণিজ্য, ক্ষমতার অপব্যবহার ও এফডিআর কেলেঙ্কারিসহ কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিরীক্ষা ও আইন শাখা ব্রডশিট জবাব চাইলেও পরিচালনা পরিষদ তা দেয়নি।

অন্যদিকে, অভ্যন্তরীণ অডিট ফার্ম দিয়ে অডিট সম্পন্ন করতেও সহযোগিতা করছে না বর্তমান কলেজ প্রশাসন। ফলে, একদিকে যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে, অন্যদিকে দুর্নীতিবাজরা বহাল তবিয়তে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মুজাদ্দেদী স্যার দায়িত্ব নেওয়ার পর সবাই তাকে এই দুর্নীতির বিষয়ে অবহিত করেন। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। উপরন্তু সেই দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের সঙ্গেই তার বেশি সখ্যতা গড়ে ওঠে। ফলে, তারা আগের চেয়ে এখন আরও ভালো অবস্থানে আছেন।’

জানা গেছে, এ সব দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ জানুয়ারি ব্রডশিট জবাব চায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ডিআইএ-এর তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে আসা এসব অনিয়ম নিয়ে সাত কর্মদিবসের মধ্যে জবাব না দিলে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের এমপিও স্থগিত এবং গভর্নিং বডির অনুমোদন বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়। তবে, নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও এসব অনিয়মের কোনো জবাব না দিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছেন কলেজটির অবৈধ অধ্যক্ষ। 

এ বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা ২০১৯ সালের ঘটনা। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এটা আমাদের উপর এসেছে। গত ২৯ জানুয়ারি যখন আমাদের কাছে চিঠি এসেছে তখন থেকে আমরা সেটা নিয়ে কাজ শুরু করেছি। অনেকগুলো ফাইল গায়েব হয়ে যাওয়ায় আমরা এখনো সেটার জবাবে চিঠি দিতে পারিনি।’

ডিআইএ-এর ওই তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতি অল্প সময়ের মধ্যে কলেজটিতে ৪৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আপ্যায়ন ও সম্মানীবাবদ খরচ করা হয় ১৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকার বেশি। সেইসঙ্গে নিয়ম না মেনে এই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করেন কলেজের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক হারুনর রশীদ খান।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া এসব শিক্ষকদের বিধিবহির্ভূতভাবে দেওয়া হয় উচ্চ বেতন। অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া ৪৫ শিক্ষকের অনেকে বাদ পড়লেও এখনো ১৯ জন স্বপদে বহাল আছেন। 

এ বিষয়ে মুজাদ্দেদী বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের পর অনেকগুলো কলেজ বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু আপনি দেখেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলছে। আমরা শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়ার ভিত্তিতে কাজ শুরু করেছি। ধাপে ধাপে সব হবে।’

এদিকে কলেজের নামে ক্রয়কৃত জায়গা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে সেটা তদন্তের জন্য গত ১২ জানুয়ারি চার সদস্যবিশিষ্ট একটা কমিটি গঠন করেন সভাপতি আল মুজাদ্দেদী আলফেছানী। যেখানে নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দল থেকে বহিষ্কৃত দুই শিক্ষক এবং কলেজের অধ্যক্ষকে সদস্য সচিব করে একটা কমিটি গঠন করেন। 

এছাড়া অভিযোগ রয়েছে এমপিও-এর বাইরে গিয়ে সৃষ্ট পদে শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে বছরে কলেজ ফান্ড থেকে বেতন দিচ্ছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এতে কলেজ ফান্ডের ওপর চাপ বাড়ছে। এর আগের বেসরকারি কলেজগুলোতে পরিচালনা পরিষদের সদস্যরা টাকার বিনিময়ে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দিত। এনটিআরসিএ গঠনের পর কলেজগুলোতে কোনো শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার বিধান নেই। কিন্তু গভর্নিং বডি নানা প্রক্রিয়ায় নিয়োগ দিয়ে যাচ্ছে। শেখ বোরহানুদ্দীন কলেজ সূত্রে জানা গেছে, সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর অন্তত ১০ জন নন-এমপিও শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন মুজাদ্দেদী আলফেছানী। এতে প্রতিবছর অন্তত ৩৬ লাখ টাকা কলেজের ফান্ড থেকে তাদের বেতন বাবদ দিতে হবে।

এ সব বিষয়ে জানতে চাইলে মুজাদ্দেদী আলফেছানী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি শুধুমাত্র তাদের কন্সুলেট করেছি। তারা এর আগে পার্টটাইম শিক্ষক ছিলেন। আগে অনেককে কন্সুলেট করা হলেও এই কয়জনকে করা হয়নি। তাই, আমি তাদের কন্সুলেট করেছি মাত্র।’ তিনি বলেন, ‘একটা গ্রুপ আমার বিরুদ্ধে উঠে-পড়ে লেগেছে। তারাই আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।’

সম্মানী নেওয়ার বিষয়ে অধ্যাপক মুজাদ্দেদী আলফেছানী বলেন, ‘আমরা যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে সম্মানী নিয়েছি। একটা গ্রুপ আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।’.

অধ্যক্ষের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কলেজের দায়িত্ব নেওয়ার পর দেখেছি, বর্তমান অধ্যক্ষ সবচেয়ে সৎ ও যোগ্য ব্যক্তি। তাই, তাকে আমরা এ দায়িত্ব দিয়েছি। আর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন মোতাবেক পরিচালনা পরিষদের সভাপতির ইখতিয়ার আছে যে কাউকে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার।’

সূত্র: সারাবাংলা ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত
জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি
জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি
পোল্ট্রি শিল্পকে টেকসই করতে প্রযুক্তি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা অপরিহার্য: হাবিপ্রবি ভিসি
পোল্ট্রি শিল্পকে টেকসই করতে প্রযুক্তি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা অপরিহার্য: হাবিপ্রবি ভিসি
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ