শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৯, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ২১:২০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি

রুবেল হোসাইন, জাবি
অনলাইন ভার্সন
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি

দীর্ঘ ৩২ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল ছাত্র সংসদ নির্বাচন ২০২৫- এর রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পূর্বঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামীকালই (৩০ এপ্রিল) জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের মাঝে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। 

জানা যায়, গত ১লা ফেব্রুয়ারি জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কথা থাকলেও জাকসুর সংস্কার ইস্যুতে ছাত্রদলের দাবির মুখে তা ঘোষণা করেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ কয়েকটি ব্যানারের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ৩০ শে এপ্রিল তফসিল ঘোষণা এবং ২১ শে মে এর মধ্যে জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান। 

তবে তফসিল ঘোষণার নির্ধারিত সময়ের মাত্র ১দিন বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রশাসনের দৃশ্যমান কোন প্রস্তুতি দেখা যায়নি। 

জাকসুর তফসিল ঘোষণার আগে কয়েকটি বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে প্রশাসন। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো থেকে মেয়াদউত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বের করা, প্রতিটি হলে অবস্থানকৃত অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের স্ব স্ব হলে ফিরে যাওয়া, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের বিচার নিশ্চিত করা, জাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার, এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রভৃতি।

তবে এগুলোর মধ্যে জাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কারের বিষয়টি বাস্তবায়িত হলেও অধিকাংশ সংস্কারের দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি দেখা যায়নি। ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ দেখা গেছে। 

ইতোমধ্যে নির্ধারিত সময়ে জাকসুর তফসিল ঘোষণা না হলে জাবির প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করার কথা জানিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখা নেতারা। অন্যদিকে, তফসিল ঘোষণার পূর্বে জুলাই হামলায় জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের বিচার না করা হলে প্রশাসনিক ভবন অবরোধ, ঘেরাও কর্মসূচি পালন করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদলের নেতারা।

ছাত্রদলের অভিযোগ, জাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার ছাড়া এখন পর্যন্ত তাদের অধিকাংশ দাবি বাস্তবায়িত হয়নি। সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জুলাইয়ে হামলাকারী ছাত্রলীগের বিচার, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত প্রশাসনিক ব্যক্তিদের অপসারণসহ অন্যান্য সংস্কার কাজগুলো বাস্তবায়নের দাবিতে গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিক আন্দোলন করে আসছে।

এবিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হলে হলে অবস্থান করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে। এরকম অনিরাপদ পরিস্থিতিতে জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। নইলে আমরা শীঘ্রই প্রশাসনিক ভবন অবরোধ, ঘেরাও এর মতো কঠোর কর্মসূচির ডাক দিতে বাধ্য হবো।

জাকসু নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, গণঅভুত্থান পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি জাকসু নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর আগে যে তারিখ ঘোষণা করেছিল সেখানে একটি ছাত্র সংগঠনের চাপে সেই সময় তফসিল ঘোষণা করতে পারেনি। তারপর যখন আবার শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে দাবি উঠে তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতিশ্রুতি দেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের রক্তের উপর দিয়ে দায়িত্ব নেওয়া প্রশাসনের প্রতিশ্রুতির উপর আমরা আস্থা রাখতে চাই। আমরা মনে করি, তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী ৩০ এপ্রিল জাকসুর তফসিল ঘোষণা হবে এবং ২১ মে এর মধ্যে জাকসু নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ নিবে। তবে আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট কিছু গড়িমসী লক্ষ করছি। যা কোনভাবে কাম্য নয়। কেননা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হল থেকে অছাত্রদের বের করা এবং জুলাই আন্দোলনের হামলাকারীদের বিচার করার জন যে সময় নিয়েছিল তার কোনো অগ্রগতি আমরা দেখছি না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের সাথে দেখা করে এ সকল বিষয় জানিয়েছি। আমরা চাই শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি জাকসু নির্বাচন দ্রুত কার্যকর করা হোক। অন্যথায়, আমরা সচেতন শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে অবস্থান কর্মসূচির মতো কঠোর আন্দোলনের ডাক দিবো।

জাবি ছাত্র ইউনিয়ন একাংশের সভাপতি অমর্ত্য রায় বলেন, জুলাই আন্দোলনে হামলাকারী ছাত্রলীগ ও কিছু শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার করছে। তার জন্য অবশ্যই প্রশাসনকে সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই জাকসু এবং সংস্কার দুটোই সমান্তরালে চলুক। আগামীকালই (৩০ এপ্রিল) জাকসুর তফসিল ঘোষণা হোক।

উল্লেখ্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ওইবছর প্রথম জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ, এক ছাত্রের বহিষ্কারকে কেন্দ্র করে ১৯৯৩ সালের ২৯ জুলাই ছাত্র ও শিক্ষকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলে সেবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন বাতিল করে। এরপর ৩২ বছর পার হয়ে গেলেও জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত
জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি
জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি
পোল্ট্রি শিল্পকে টেকসই করতে প্রযুক্তি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা অপরিহার্য: হাবিপ্রবি ভিসি
পোল্ট্রি শিল্পকে টেকসই করতে প্রযুক্তি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা অপরিহার্য: হাবিপ্রবি ভিসি
বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নিয়ে যা বললেন হিজবুল্লাহ মহাসচিব
ইসরায়েলকে নিয়ে যা বললেন হিজবুল্লাহ মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়