পবিত্র ঈদুল ফিতরের তিন দিনের ছুটি শেষে নগরীতে আসা শুরু করেছে মানুষ। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন অফিস-আদালত ও ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান খুলেছে রবিবার। তবে অফিসগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতির হার ছিল তুলনামূলক কম। যারা হাজির হয়েছেন তারা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করে সময় পার করেছেন।
ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে অধিকাংশ মানুষ নগর ছেড়ে নিজ নিজ গ্রামে গেলেও শনিবার সন্ধ্যা ও রবিবার সকাল থেকে দিনভর নগরীতে ফিরতে শুরু করেন তারা। গণপরিবহন বাস, মাইক্রোবাস ও সিএনজি চালিত অটোরিক্সা এবং ব্যক্তিগত বাহনে করেই শহরমুখো হচ্ছেন মানুষ। ফলে নগরীর প্রবেশপথ কর্ণফুলী তৃতীয় সেতু চত্বর, বহদ্দারহাট, ষোলশহর ২ নম্বর গেইট, মুরাদপুর, কর্নেলহাটসহ বিভিন্ন স্থানে ছিল যানবাহন ও মানুষের ভিড়।
এদিকে ব্যাংকগুলোতে রবিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলে লেনদেন। তবে গ্রাহক সংখ্যা ছিল নগন্য। শেয়ারবাজারে লেনদেন হয় সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। আন্তঃজেলা গণপরিবহন ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় শহরমুখো মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। অনেকে দ্বিগুণ-তিনগুণ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে শহরে এসে কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার