শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৮, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০

শব্দে ভাইরাস মরে, তবে থালা বাজিয়ে নয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শব্দে ভাইরাস মরে, তবে থালা বাজিয়ে নয়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ১৯৪০ সালে একটি অদ্ভূত ঘটনা ঘটে। সেখানকার ট্যাকোমা ন্যারোজ নামের প্রায় তিন হাজার ফুট উঁচু একটি সেতু ঘণ্টায় মাত্র চল্লিশ মাইল বেগে উড়ে আসা বাতাসের ধাক্কায় ভেঙে যায়। খুব চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা তৎকালীন বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়ারদের নজর কাড়ে। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি গুরুগম্ভীর হলেও, সেতু ভেঙে পড়ার পিছনের কারণটা বেশ মজাদার।

আসলে প্রত্যেকটি বস্তুর কিছু নির্দিষ্ট কম্পাঙ্ক (প্রতি সেকেন্ডে কোনো তরঙ্গের পূর্ণ স্পন্দন সংখ্যা) থাকে। এই কম্পাঙ্কের সঙ্গে বাহ্যিক বলের কম্পাঙ্ক সমান হলে ওই বস্তুর কম্পাঙ্ক সর্বাধিক হয়। যেমন, আপনি আপনার প্রিয় গিটারটা হাতে নিয়ে সেটির কোনও একটি কর্ডে আঙুল দিয়ে আঘাত করলেন, আর গিটারের তারটা কাঁপতে কাঁপতে শব্দতরঙ্গ তৈরি করল। একে বলে রেজোন্যান্ট ফ্রিকোয়েন্সি। মুশকিল হয় রেজোন্যান্ট ফ্রিকোয়েন্সি বেসামাল হয়ে গেলে। যেমন, ট্যাকোমা ন্যারোজ ব্রিজ-এর কোনও একটি কম্পাঙ্ক বাতাসের কম্পাঙ্কের সঙ্গে সমান হতেই, সেতুর কম্পাঙ্ক সর্বাধিক হয়, আর তার ফলেই ঘটে ওই বিপত্তি। 

প্রতি সেকেন্ডে শব্দের সম্পূর্ণ একটি তরঙ্গ যত বার এগোতে পারে, তাকে সেই শব্দের ফ্রিকোয়েন্সি বা কম্পাঙ্ক বলে। কম্পাঙ্ক যত বাড়ে শব্দের শক্তি তত বাড়ে। এই কম্পাঙ্ক মাপার একক বা ইউনিট হল হার্টজ। প্রতি সেকেন্ডে একটা তরঙ্গ মানে ১ হার্টজ। কম্পাঙ্ক প্রকাশ করা হয় কিলোহার্টজ, মেগাহার্টজ, গিগাহার্টজ, টেরাহার্টজ, পেটাহার্টজ, এক্সাহার্টজ এবং জিটাহার্টজ-এ। এক কিলোহার্টজ মানে ১০০০ হার্টজ— ১০০০ তরঙ্গ। অর্থাৎ, ১ কিলোহার্টজ মানে প্রতি সেকেন্ডে শব্দতরঙ্গটি এক হাজার বার প্রসারিত হয়। এ ভাবে কম্পাঙ্ক বাড়লে প্রতি ধাপে যখন কিলোহার্টজ মেগাহাহার্টজ-এ এবং মেগাহার্টজ গিগাহার্টজ-এ ধাপে ধাপে বাড়তে থাকে, তখন হাজারের শেষে তিনটি করে শূন্য বাড়তে থাকে।

১৯৩৪ সালে বিজ্ঞানী ওয়েন্ডেল মেরেডিথ স্ট্যানলি, টোবাকো মোজাইক ভাইরাসে খুব বেশি কম্পাঙ্কের শব্দপ্রয়োগ করেন। এতে বেশ কিছু ভাইরাস নিষ্ক্রিয় হলেও, বেশ কিছু ভাইরাস আবার আগের মতোই সক্রিয় থাকে। পলিয়োমায়েলিটিস, হিউম্যান ইনফ্লুয়েঞ্জা, সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জার উপর প্রতি সেকেন্ডে ৯০০০ হার্টজ অর্থাৎ ৯ কিলোহার্টজ কম্পাঙ্কে টানা এক ঘণ্টা শব্দতরঙ্গ প্রয়োগ করেও এই ভাইরাসদের নিষ্ক্রিয় করতে পারা যায়নি। 

অন্য দিকে, প্রতি সেকেন্ডে ৪,৫০,০০০ হার্টজ কম্পাঙ্কের শব্দতরঙ্গ টানা এক ঘণ্টা প্রয়োগ করে পলিয়োমায়েলিটিস ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করা গিয়েছে। এ ছাড়াও প্রতি সেকেন্ডে ৭০০,০০০ কম্পাঙ্কের শব্দতরঙ্গ প্রয়োগ করে টাইপ-এ ইনফ্লুয়েনজা ভাইরাসকে প্রায় সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় করায় সফল বিজ্ঞানীরা। এদের প্রত্যেকেরই প্রাথমিক কাজ এটাই দেখায় যে, ভাইরাসের নিষ্ক্রিয়করণ কেবল উচ্চ ক্ষমতার শব্দতরঙ্গ নয়, পার্শ্ববর্তী কোষ বা কলার সঙ্গে এর সংযোগের ধরনের উপর নির্ভর করে।  

আরও এ রকম তথ্যে আসার আগে, আমাদের জানা উচিত ভাইরাসের গঠন ঠিক কী রকম। ভাইরাস কিন্তু স্থান, কাল এবং পাত্র অনুযায়ী জীব বা জড় পদার্থ হিসেবে কাজ করে। কিছু ভাইরাসের বাইরে একটি আবরণ বা এনভেলপ থাকে, কারও সেটা থাকে না। এনভেলপের তলায় থাকে ক্যাপসিড। এনভেলপ তৈরি হয় কোষপর্দা দিয়ে, এবং এতে থাকে ভাইরাস থেকে তৈরি গ্লাইকোপ্রোটিন। এই গ্লাইকোপ্রোটিনই ভাইরাসকে প্রাণী বা উদ্ভিদের কোষে ঢুকতে সাহায্য করে। কোনও ভাবে এই গ্লাইকোপ্রোটিনের গঠন নষ্ট করে ফেলতে পারলেই হবে! ভাইরাসগুলো এক রকম নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে এর ফলে।

আবার অন্য দিকে, কিছু ভাইরাসের এনভেলপ থাকে না। এদের একদম বাইরের আবরণ যেটা থাকে, তাকে ক্যাপসিড বলে। ক্যাপসিডও প্রোটিন দিয়েই তৈরি হয়। এনভেলপের মতো ক্যাপসিডও ভাইরাসকে প্রাণী বা উদ্ভিদ কোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

আরও বিস্তারিত ভাবে বলা যায়, ক্যাপসিড বা এনভেলপে অবস্থিত প্রোটিন হল ভাইরাসের আইডেন্টিটি কার্ড। প্রাণী বা উদ্ভিদদের কোষে অসংখ্য রিসেপ্টর বা গ্রাহক প্রোটিন থাকে। রিসেপ্টর কারা? বাইরে থেকে আসা কোনও রাসায়নিক বস্তুকে কোষের ভিতর ঢুকতে দেবে কি দেবে না, তা নির্ধারণ করে। যে কোনও ভাইরাসের বাইরের আবরণ দিয়েই রিসেপ্টর ভাইরাসের রাসায়নিক গঠন বুঝতে পারে এবং ভাইরাসকে কোষের ভিতরে প্রবেশের পথ তৈরি করে দেয়। ভাইরাসের বাইরের আবরণের গঠনে একটু এ দিক-ও দিক হলেই রিসেপ্টর আর ভাইরাসের গঠন বুঝতে পারে না।

তা হলে কি রিসেপ্টর ক্ষতিকর? ভাইরাসকে ঢুকতে দেবে কেন কোষে? উত্তর হল, না। রিসেপ্টার ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থকে অন্য রাসায়নিক পদার্থের সঙ্গে আলাদা করে চিনতে পারে না। রিসেপ্টর কেবল রাসায়নিক গঠন চিনে ভাইরাসকে কোষে প্রবেশ করতে দেয়। সুতরাং, ভাইরাসের ওই বাইরের আবরণটি নষ্ট হওয়া, ভাইরাসের আইডেন্টিটি কার্ড বা পরিচয়পত্র হারিয়ে ফেলার মতোই।

২০০৮ সালে আমেরিকার আরিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির পদার্থবিদ অটো স্যাঙ্কি এবং তার ছাত্র এরিক ডাইকম্যান একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন, যার ফলে ভাইরাসের প্রতিটি পরমাণুর কম্পাঙ্ক হিসেব করা যায়। স্যাঙ্কি ওই সালে জানুয়ারি সংখ্যার ‘ফিজিক্যাল রিভিউ’ জার্নালে লেখেন, মাত্র ৬০ গিগাহার্টজ কম্পাঙ্কে টোবাকো নেক্রোসিস নামে একটি প্লান্ট ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম হন। তার কিছু দিন পরেই আরিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির আর এক গবেষক প্রমাণ করেন, লেজার আলো দিয়ে ভাইরাসের ভিতরকার অণু-পরমাণুতে তীব্র কম্পন তৈরি করা যায়। এর ফলে ভাইরাসগুলো কম্পনের ফলেই মারা যাবে। ২০১৫ সালে বিজ্ঞানী শু ইয়ং ‘নেচার’ পত্রিকায় প্রথম দেখান ৮-১০ গিগাহার্টজ শক্তিবিশিষ্ট মাইক্রোওয়েভ দিয়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের একদম বাইরের আবরণ অর্থাৎ ক্যাপসিড নষ্ট করা যায়। এখানে লেজার কিন্তু অনেক বেশি কম্পাঙ্কের, অর্থাৎ তীব্র ক্ষমতাযুক্ত।

১৯৯১ সালে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়-এর এক দল গবেষক ‘অ্যাপ্লায়েড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল মাইক্রোবায়োলজি’ জার্নালে প্রকাশ করেন ২৬ কিলোহার্টজ-এর আল্ট্রাসনিক ফ্রিকোয়েন্সি দিয়ে ফেলিন হার্পিস ভাইরাস (এফএইচভি-১)’এর একদম বাইরের আবরণ অর্থাৎ এনভেলপ নষ্ট করা যায়। ফেলিন হার্পিস ভাইরাস প্রজাতির মধ্যে হিউম্যান হার্পিস ভাইরাস, হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ ওয়ান এবং টু-ও অন্তর্গত। অর্থাৎ, এই কম্পাঙ্ক প্রয়োগ করে এই ভাইরাসগুলোর এনভেলপ নষ্ট করা এবং এই ভাইরাসগুলোকে নিষ্ক্রিয় করা সম্ভব। এই ভাইরাসগুলো ত্বকের কিউটিন স্তরের রক্তপরিবাহী অংশে ক্ষত সৃষ্টি করে এবং মূত্রনালীতে সংক্রমণ করে। কিন্তু সমস্যা হয় ক্যালিসিফেরাস ভাইরাসদের নিয়ে। ২৬ কিলোহার্টজ আল্ট্রাসনিক সাউন্ড দিয়েও এদের নষ্ট করা যায় না। কারণ এদের এনভেলপ থাকে না, এদের থাকে ক্যাপসিড। যার সাহায্যে এরা মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। এই ক্যাপসিড ভাঙা কিন্তু ভাইরাসের এনভেলপ ভাঙার মতো সোজা নয়। এই গবেষণায় একটাই জিনিস শেষে প্রমাণিত হয়, এনভেলপ-যুক্ত ভাইরাস বাহ্যিক শক্তির প্রয়োগে সহজে নষ্ট হয়, কিন্তু ক্যাপসিড-যুক্ত ভাইরাসের ক্ষেত্রে তা হয় না।

এই মুহূর্তে নোভেল করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯’এর ভয়ে সারা পৃথিবী তটস্থ। খুব অল্প সময়ে ছড়িয়ে পড়ার কারণে এখনও গবেষণা করে দেখা হয়নি যে নোভেল করোনাভাইরাসের উপর ঠিক কত কম্পাঙ্কের শব্দ প্রয়োগ করে তাকে নিষ্ক্রিয় করা যেতে পারে। তবে পুরনো গবেষণা বলছে, বেশ তীব্র কম্পাঙ্কের শব্দ প্রয়োজন যে কোনও ভাইরাস মোকাবিলা করতে। এ ক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল, শাঁখ, কাঁসর, ঘণ্টা, থালা-বাটি এবং হাততালি মাত্র কয়েক হার্টজ কম্পাঙ্কের শব্দ উৎপাদন করে।

শুরুতে রেজোন্যান্স ফ্রিকোয়েন্সির কথা বলছিলাম। শব্দের উৎস, অর্থাৎ কাসর, ঢাক-ঢোল, খোল-করতাল ইত্যাদিতে বাহ্যিক শক্তি প্রয়োগ করলে তখনই আল্ট্রাসাউন্ড অর্থাৎ তীব্র কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি হবে, যখন বাহ্যিক শক্তিও তীব্র কম্পাঙ্কের হবে। মানুষের শরীরে সেই অতিমানবীয় শক্তি নেই, যা দিয়ে সে তীব্র কম্পাঙ্ক তৈরি করে কাঁসর, খোল-করতাল, শাঁখ কিংবা হাততালির মাধ্যমে আল্ট্রাসাউন্ড তৈরি করে করোনার মতো ভাইরাসকে নষ্ট করবে। করতাল, ঝাঁঝ, কাঁসর কিংবা ঘণ্টা ধাতু নির্মিত। আল্ট্রাসাউন্ড সেখান থেকে অবশ্যই তৈরি হতে পারে। যেমন, ধাতুতে লেজার প্রয়োগ করে আল্ট্রাসাউন্ড তৈরি করা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, লেজারের কম্পাঙ্ক এক লক্ষ কোটির বেশি। দল বেধে থালা-বাটি বাজিয়ে ভাইরাস তাড়ানোর উৎসব পালন করা অজ্ঞতারই পরিচয়। বরং রবিবারের বিকেলে এত বেশি লোকজন জমায়েত হয়ে যে উৎসব পালন করেছেন তাতে ভাইরাস সংক্রমণই আরও বেশি করে নিশ্চিত হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন