শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৯, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২০

করোনার চিকিৎসায় আশার আলো দেখাচ্ছে ‘ব্লাড ট্রান্সফিউশন’ পদ্ধতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনার চিকিৎসায় আশার আলো দেখাচ্ছে ‘ব্লাড ট্রান্সফিউশন’ পদ্ধতি

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ছোবলে বিশ্বব্যাপী প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এখন গোটা বিশ্বে ১৯ লাখ ২৪ হাজার ৬ শতাধিক মানুষ আক্রান্ত হয়েছে এই ভাইরাসে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯২ জনের। প্রতি মুহূর্তেই বাড়ছে এই আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।

করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় ইতোমধ্যে চীন, ইংল্যান্ড, আমেরিকাও ব্লাড ট্রান্সফিউশন পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয়েছে।

সম্প্রতি এই পদ্ধতির শরণ নেওয়ার কথা  জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
এই পদ্ধতিতে অনেকাংশেই সাফল্য মিলেছে। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে যখন স্প্যানিশ ফ্লু হয়, তখন থেকে মহামারীর সময়ে রক্ত  ট্রান্সফিউশনের পদ্ধতি প্রচলিত। ভারতেও স্প্যানিস ফ্লু থেকে শুরু করে টিটেনাস এমনকি, বিড়াল-কুকুরে মারাত্মকভাবে কামড়ালেও এই ভাবে চিকিৎসা করা হয়ে থাকে। তবে করোনার ক্ষেত্রে এখনও ভারতে এভাবে চিকিৎসা হয়নি।

কী এই পদ্ধতি?

সোজা কথায় বললে, সুস্থ হয়ে ওঠা একজনের অ্যান্টিবডি আক্রান্তের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়া।

কেমন তা? কোনও রোগে কেউ আক্রান্ত হয়ে সেরে উঠলে তার শরীরে সেই রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যায়। তাই, ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার পর সেরে ওঠা কোনও ব্যক্তির রক্তের প্লাজমা প্রথমে সংগ্রহ করা হয়। সেই প্লাজমা থেকে নানা প্রক্রিয়ায় সেরাম আলাদা করা হয়। ওই সেরামেই অ্যান্টিবডি থাকে। তা থেকে নানা রকম ভ্যাক্সিন তৈরি করা হয়। সেই ভ্যাক্সিন দেওয়া হয় অসুস্থ মানুষের শরীরে। তখন সেই বাইরে থেকে প্রবেশ করানো অ্যান্টিবডির সাহায্যে আক্রান্ত লড়তে পারেন ভাইরাসের সঙ্গে। এই পদ্ধতিতেই করোনা-আক্রান্তদের সারিয়ে তোলার পথে নামতে চাইছেন বিশেষজ্ঞরা। 

পশ্চিমবঙ্গের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ সুবর্ণ গোস্বামীর মতে, ‘‘আমাদের শরীরে যখন কোনও ভাইরাস ঢোকে, তখন রক্তের প্লাজমায় কিছু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ওই অ্যান্টিবডিগুলিই ‘ফরেন বডি’ বা ভাইরাসটির সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে। কিন্তু সকলের শরীর ঠিক  সময়ে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারে না। তার উপর অসুস্থ হলে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করার কাজেও অক্ষমতা আসে। তাই এ সব ক্ষেত্রে অন্যের অ্যান্টিবডির উপর নির্ভর করতে হয়। এটা নতুন বিষয় নয়। স্প্যানিশ ফ্লু থেকে শুরু করে টিটেনাস এমনকি, মারাত্মক ভাবে বিড়াল-কুকুরে কামড়ালেও এই ভাবে চিকিৎসা করা হত। তবে করোনার বেলায় এখনও এ দেশে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়নি। হলে ফল ভাল হবে বলেই আশা করা যাচ্ছে।’’

ভায়রোলজি বিষয়ক গবেষক ও বিজ্ঞানী ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ‘‘রোগীকে সেরে ওঠা মানুষের প্লাজমা দিলে অ্যাকোয়ার্ড ইমিউনিটি অর্থাৎ অর্জিত অনাক্রমণতা বাড়ে। বেশির ভাগ মানুষের শরীরেই ইনেট ইমিউনিটি অর্থাৎ স্বাভাবিক অনাক্রমণতা থাকে।  কিন্তু অনেক সময় বেশি বয়স, ক্যানসার, কেমোথেরাপি, পলিউশন, ক্রনিক অসুখ-সহ কিছু কারণে শরীরের সাধারণ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হয়ে দাঁড়াতে পারে। টিকা এবং ইনফেকশন ফাইটিং ইমিউন সেল (এ ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ রোগী সেরে  ওঠার পর তার রক্তরস) দিয়ে অ্যাকোয়ার্ড ইমিউনিটি বাড়াতে পারলে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়। ’’

তবে এখানে একটা ‘কিন্তু’ আছে। আমাদের দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা, সেরে ওঠা মানুষের সংখ্যার তুলনায় অনেক বেশি। তাছাড়া সেরে ওঠার পর তিনি আদৌ রক্ত দিতে ইচ্ছুক কি না, সে বিষয়েও প্রশ্ন থেকে যায়। এমনিতেই এ দেশে রক্তদাতার সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় পর্যাপ্ত নয়। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠার পর রক্ত দিলে কোনও সমস্যা হয় না।  

এক ইউনিট রক্ত (গড়ে ৫২৫ মিলি) থেকে ২০০-২৫০ মিলি প্লাজমা পাওয়া যায়। একজন করোনাভাইরাস থেকে সেরে ওঠা মানুষের এক ইউনিট রক্ত থেকে দুই ইউনিট প্লাজমা পাওয়া যায়। এক ইউনিট প্লাজমায় সেরে উঠতে পারেন ২ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত।  দরকার আনুপাতিক হারে রক্তদাতা, প্রয়োজন সচেতনতাও। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে পরীক্ষায় অংশ নিতে এসে হামলার শিকার দুই শিক্ষার্থী
দৌলতপুরে পরীক্ষায় অংশ নিতে এসে হামলার শিকার দুই শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা টোল প্লাজায় বাসচাপায় চামড়া ব্যবসায়ী নিহত
মেঘনা টোল প্লাজায় বাসচাপায় চামড়া ব্যবসায়ী নিহত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামপুরায় খালের পানিতে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
রামপুরায় খালের পানিতে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতের পুশ ইন, নারী-শিশুসহ আটক ২০
পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতের পুশ ইন, নারী-শিশুসহ আটক ২০

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ
ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু
বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'
‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা
স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন
ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিকেলে বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন
বিকেলে বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ব পরিবেশ দিবস ঘিরে বরগুনায় চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ঘিরে বরগুনায় চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করলেন কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি
পদত্যাগ করলেন কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাত্র আন্দোলনে হামলা: বগুড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
ছাত্র আন্দোলনে হামলা: বগুড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের
‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের দ্বিতীয় আসর শুরু ১০ জুলাই
গ্লোবাল সুপার লিগের দ্বিতীয় আসর শুরু ১০ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় শিশুদের আনন্দমেলায় শুভসংঘের পুরস্কার বিতরণ
গাইবান্ধায় শিশুদের আনন্দমেলায় শুভসংঘের পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪
ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন
ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর চারটি সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর চারটি সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম