শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে করোনা রোগী ও পরিবারকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন যে নার্স

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে করোনা রোগী ও পরিবারকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন যে নার্স

কোভিড নাইনটিনে আক্রান্ত সঙ্কটজনক অবস্থার রোগীদের জন্য ভেন্টিলেটারের ভূমিকা বিশাল। ভেন্টিলেটার থাকার ওপর অনেক সময় ওই রোগীর জীবন মৃত্যু নির্ভর করে। ভেন্টিলেটার তাদের ফুসফুসে কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন জোগায় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে আনে অর্থাৎ রোগী যখন নিজে নিজে শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে পারে না, তাকে কৃত্রিমভাবে শ্বাস নেওয়ায় ভেন্টিলেটার।

কিন্তু এই ভেন্টিলেটারে দেয়ার মানে এই নয় যে এতে সব রোগীর জীবন বাঁচবে। সে কারণেই এখানে চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত নেবার বিষয় থাকে যে কখন তারা মনে করবেন সেই রোগীর আর বাঁচার সম্ভাবনা নেই, এবং ভেন্টিলেটার চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে। "ভেন্টিলেটার বন্ধ করে দেয়াটা খুবই মানসিক চাপের এবং কষ্টের মুহূর্ত। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় ওই ব্যক্তির মৃত্যুর জন্য আমিই দায়ী," বলছেন জুয়ানিতা নিত্তলা।

লন্ডনের রয়াল ফ্রি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের প্রধান নার্স তিনি। দক্ষিণ ভারতে জন্ম নিত্তলা ইংল্যান্ডের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবায় (এনএইচএস) কাজ করছেন গত ১৬ বছর ধরে। তিনি নিবিড় পরিচর্যা সেবায় বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত নার্স। "ভেন্টিলেশন বন্ধ করাটাই আমার কাজ," বিবিসিকে বলছিলেন ৪২ বছরের এই নার্স।

শেষ ইচ্ছা
এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে এক সকালে নিত্তলা যখন তার শিফটে যোগ দিলেন নিবিড় পরিচর্যা ইউনিট (আইসিইউ) -এর ডাক্তার তাকে বললেন কোভিড -১৯ এর একজন রোগীর চিকিৎসা তাকে বন্ধ করে দিতে হবে। রোগী ছিলেন পেশায় একজন কমিউনিটি নার্স - ৫০এর কোঠায় বয়স। নিত্তলা তার মেয়েকে জানালেন গোটা প্রক্রিয়া সম্পর্কে।

"আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম তার মায়ের কোন কষ্ট হচ্ছে না। তিনি খুব প্রশান্তির মধ্যে আছেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম তার মায়ের কোন শেষ ইচ্ছা আছে কি না এবং ধর্মীয়ভাবে তিনি কিছু চান কিনা।" আইসিইউ-তে বিছানাগুলো পাশাপাশি। নিত্তলার চারপাশে যত রোগীর তিনি দেখাশোনা করছেন তারা সবাই অচেতন। "সব রোগীই গুরুতর অসুস্থ। আমি ওই রোগীর চারপাশ পর্দা দিয়ে ঘিরে দিলাম। এবং সবরকম অ্যালার্ম বা সতর্কসঙ্কেত বন্ধ করে দিলাম।"

সব চিকিৎসা কর্মী কয়েক মুহূর্তের জন্য কাজ বন্ধ রাখলেন। "নার্সরা কথা বলা বন্ধ করে দিলেন। রোগীর সম্মান এবং তাকে স্বস্তি দেওয়াটাই তখন আমাদের অগ্রাধিকার," বললেন নিত্তলা। নিত্তলা রোগীর কানের কাছে ফোন ধরলেন এবং তার মেয়েকে বললেন "কথা বলুন"। "আমার কাছে ওটা একটা ফোন কল মাত্র। কিন্তু তার পরিবারের জন্য ওটা ছিল বিশাল পাওয়া। ওরা চেয়েছিলেন ভিডিও কল করতে। কিন্তু দুভার্গ্যবশত আইসিইউ-র ভেতরে মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি নেই।"

মেশিন বন্ধ
রোগীর পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী, নিত্তলা কমপিউটার থেকে একটা নির্দিষ্ট মিউজিক ভিডিও বাজালেন। এরপর তিনি গিয়ে ভেন্টিলেটারের সুইচটা বন্ধ করে দিলেন। "আমি তার পাশে বসলাম, যতক্ষণ না প্রাণবায়ু বেরলো আমি তার হাত ধরে পাশে বসে রইলাম।" নি:শ্বাস নেবার জন্য সবরকম সহায়তা সরঞ্জাম এবং চিকিৎসা বন্ধ করে দেবার সিদ্ধান্ত নেন শুধু ডাক্তাররা এবং সেটা তারা নেন খুবই সতর্কতার সঙ্গে সব দিক বিবেচনা করে, যেমন রোগীর বয়স, তার আর কোন অসুখ আছে কি না, তিনি চিকিৎসায় কেমন সাড়া দিচ্ছেন, তার সেরে ওঠার সম্ভাবনা কতটা, সবদিক বিশ্লেষণ করে। ভেন্টিলেটার যন্ত্র বন্ধ করে দেবার পাঁচ মিনিটের মধ্যে ওই রোগী মারা গেলেন। "আমি মনিটারে দেখলাম আলো ফ্লাশ করছে এবং মনিটারের পর্দায় হৃদস্পন্দন থেমে যাবার যান্ত্রিক সঙ্কেত।"

একাকী মৃত্যু
তাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখার জন্য নলের মাধ্যমে যেসব ওষুধ দেয়া হচ্ছিল সেসব নল খুলে দিলেন নিত্তলা। রোগীর মেয়ে যেহেতু জানতেন না যে কী হচ্ছে, তিনি তখনও তার মায়ের সঙ্গে কথা বলে যাচ্ছিলেন। তিনি ফোনে তাকে কিছু প্রার্থনার কথা শোনাচ্ছিলেন। নিত্তলার খুব কষ্ট হচ্ছিল তাকে বলতে, কিন্তু তারপরেও ফোনটা নিজের হাতে নিয়ে তাকে বলতে হল তার মা মারা গেছেন। একজন নার্স হিসাবে, তিনি বলছেন , একজন রোগী মারা যাবার সঙ্গে সঙ্গেই তার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না।

"একজন সহকর্মীর সাহায্য নিয়ে আমি তাকে পরিষ্কার করলাম, সাদা কাপড়ে মুড়ে তার লাশ বডি ব্যাগে ঢোকালাম আর ব্যাগ বন্ধ করার আগে আমি রোগীর কপালে ক্রশ চিহ্ন এঁকে দিলাম ধর্মীয় রীতি মেনে, " বিবিসিকে বলছিলেন নিত্তলা। করোনাভাইরাসের এই প্রাদুর্ভাবের আগে কোন রোগীর চিকিৎসা বন্ধের আগে ডাক্তারা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতেন।

কৃত্রিম শ্বাসব্যবস্থার যন্ত্র বন্ধ করে দেবার আগে নিকট আত্মীয়দের আইসিইউ-তে ঢুকতে দেয়া হতো। এখন করোনাভাইরাস থেকে সংক্রমণের আশংকায় বিশ্বের বহু দেশে এটা বন্ধ হয়ে গেছে। "একাকী এভাবে মারা যাওয়াটা গভীর দু:খের," নিত্তলা বলছিলেন। তিনি বলছেন যারা মৃত্যু পথযাত্রী তাদের সাহায্য করতে পারার মধ্যে দিয়ে মানসিক যন্ত্রণা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা তিনি করছেন। তিনি এমন রোগী দেখেছেন যারা শ্বাস নিতে পারছেন না, যাদের দম আটকে যাচ্ছে- "এটা চোখে দেখা খুবই কষ্টের।"

বিছানা নেই
হাসপাতালগুলোতে এত মানুষ ভর্তি হচ্ছে যে হাসপাতালগুলোতে সঙ্কটাপন্ন রোগীদের বিছানা দ্বিগুণ বাড়ানো হয়েছে। সব বিছানা রোগীতে ভর্তি। আমাদের হাসপাতালে আইসিইউতে বিছানা ছিল ৩৪, এখন ৬০। ১৭৫ জন নার্স দিবারাত্র শিফটে ডিউটি করছে। "সাধারণ সময়ে নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে প্রতি রোগীর জন্য একজন করে নার্স দায়িত্বে থাকে। এখন একজন নার্স তিনজন রোগীকে দেখছে। অবস্থা আরও খারাপ হলে একজন নার্সকে ছয়জন করে রোগীর দেখভাল করতে হবে।"

তার টিমের কয়েকজন নার্সের উপসর্গ ধরা পড়েছে। তারা স্বেচ্ছা আইসোলেশনে আছে। হাসপাতাল অন্য নার্সদের দ্রুত প্রশিক্ষণ দিচ্ছে যাতে তারা প্রয়োজনে হাল ধরতে পারে । "শিফট শুরু করার আগে আমরা সবাই পরস্পরের হাত ধরে বলি 'নিরাপদে থেকো'। আমরা অন্যদের চোখে চোখে রাখি।আমরা খেয়াল রাখি সবাই গ্লাভস, মাস্ক এবং ঠিকমত পিপিই পরছে কি না," নিত্তলা বলেন।

ভেন্টিলেটার, পাম্প, অক্সিজেন সিলিন্ডার অনেক ওষুধ সবকিছুরই অভাব এখন। তবে তার হাসপাতালে পুরো টিমের জন্য পর্যাপ্ত পিপিই আছে। "প্রতিদিন আইসিইউ-তে একজন করে মারা যাচ্ছে। মহামারির আগের চেয়ে এ সংখ্যা অনেক বেশি," জানালেন নিত্তলা। নার্স টিমের প্রধান হওয়ার কারণে তিনি অনেক সময় তার ভয় চেপে রাখেন। "রাতের বেলা আতঙ্ক আমায় গ্রাস করে। আমি ঘুমতে পারি না। খালি মনে হয় আমি ভাইরাস আক্রান্ত হবো। আমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলি । সবাই ভয়ে আছে।"

গত বছর তার যক্ষ্মা ধরা পড়েছিল। অনেক দিন কাজে যেতে পারেননি। তিনি জানেন তার ফুসফুসের জোর কম। "সবাই বলছে তুমি কাজে যেও না। কিন্তু এখন মহামারি চলছে। সব ভাবনা সরিয়ে রেখে কাজ করছি।" "প্রত্যেকদিন শিফট শেষে আমার পরিচর্যায় থেকে যারা মারা গেলেন তাদের কথা ভাবি। কিন্তু চেষ্টা করি হাসপাতালের বাইরে পা রাখার পর সব চিন্তা, যতটা পারি মাথা থেকে সরিয়ে দিতে।" সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি
নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২
স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা
সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর
বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান
প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড
৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?
আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’
‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০
কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে পুলিশ ভ্যান থেকে আসামি ছিনতাই, আটক ২
পিরোজপুরে পুলিশ ভ্যান থেকে আসামি ছিনতাই, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় আদেশে হজে ১৩শ' জনকে আতিথ্য দেবে সৌদি
রাজকীয় আদেশে হজে ১৩শ' জনকে আতিথ্য দেবে সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাজীপুরে ৫ দোকানে চুরি
গাজীপুরে ৫ দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা
ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নারী ক্রিকেটে কেলেঙ্কারি, সতীর্থের নামে চুরির মামলা
ভারতীয় নারী ক্রিকেটে কেলেঙ্কারি, সতীর্থের নামে চুরির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ভার্ড ট্রাম্প মুখোমুখি, জিতবে কে?
হার্ভার্ড ট্রাম্প মুখোমুখি, জিতবে কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন প্রয়োজন জাতীয় সংসদ নির্বাচন: নজরুল ইসলাম খান
এখন প্রয়োজন জাতীয় সংসদ নির্বাচন: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈঠকে বিএনপির সাবেক এমপি ও নেতার
মধ্যে হাতাহাতি
বৈঠকে বিএনপির সাবেক এমপি ও নেতার মধ্যে হাতাহাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বপ্নের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে মোহামেডানের উল্লাস
স্বপ্নের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে মোহামেডানের উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে হেফাজতের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে হেফাজতের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিতর্কের পর অবশেষে বিক্রি ১৭০ বছরের পুরোনো ডেইলি টেলিগ্রাফ
বিতর্কের পর অবশেষে বিক্রি ১৭০ বছরের পুরোনো ডেইলি টেলিগ্রাফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব অংশীজনকে ঐক্যবদ্ধের আহ্বান মামুনুল হকের
সব অংশীজনকে ঐক্যবদ্ধের আহ্বান মামুনুল হকের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সিংহাম রিটার্নস’-কেও ছাড়িয়ে গেল ‘রেইড টু’
‘সিংহাম রিটার্নস’-কেও ছাড়িয়ে গেল ‘রেইড টু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত নেতার উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জামায়াত নেতার উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা