শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বাংলাদেশিসহ ছয় জনের মৃত্যু

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন আতঙ্ক!

বিজিবির কড়া প্রতিবাদ
বান্দরবান প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন আতঙ্ক!

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের শূন্যরেখায় মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনী মাইন পেতে রাখছে। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী সীমান্তে মাইন পুঁতে রাখা নিষিদ্ধ। মিয়ানমার সরকার সে নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে নিজেদের জড়াচ্ছে।

সীমান্তে পুঁতে রাখা বোমার (ইমপ্রোভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডি) কারণে গণহত্যার কবল থেকে বাঁচতে বাংলাদেশের দিকে ছুটে আসা রোহিঙ্গারা প্রাণ হারাচ্ছে। নিরাপদ নয় সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশিরাও।

এ ঘটনায় সীমান্ত জনপদে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। ইতোমধ্যে গত একসপ্তাহে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আশারতলীর বড় শনখোলা, ঘুমধুম ইউনিয়নের ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্ত এলাকায় মিয়ানমার বাহিনীর পুঁতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে পাঁচজন রোহিঙ্গা ও একজন বাংলাদেশি মারা গেছে। আহত হয়েছে অর্ধশত মানুষ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, দু'সপ্তাহ আগে সীমান্তসংলগ্ন রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদেরে বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান ও সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত- নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আশারতলী ও চাকঢালা সীমান্তের সাপমারাঝিরি বড় শনখোলা, নিকুঞ্জছড়ি, চেরারমাঠ, রাবারবাগান, প্রধানঝিরি এবং ফুলতলী- এই ছয় স্থানে অন্তত ৫০ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।

ঘুমধুম ইউনিয়নের ঘুমধুম, তুমব্রু, জলপাইতলী, রেজু, আমতলী, বাইশফাঁড়ীর পাশাপাশি দোছড়ি ইউনিয়নের লেম্বুছড়ি সীমান্তেও আশ্রয় নিয়েছে শত শত রোহিঙ্গা। প্রাণে বাঁচতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনুপ্রবেশ এখনো থেমে নেই। অনুপ্রবেশকৃত রোহিঙ্গারা যাতে ফের মিয়ানমারে প্রবেশ করতে না পারে- সে জন্য সীমান্তের শূন্যরেখায় মাইন পাতছে মিয়ানমার বাহিনী।

মানবাধিকার সংগঠন এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাও বলছে, মিয়ানমারে নিরাপত্তা বাহিনী বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর নিষিদ্ধ এ্যান্টি-পার্সোনেল মাইন পেতে রেখেছে বলে তারা প্রমাণ পেয়েছে। এ ধরনের মাইন যুদ্ধক্ষেত্রে শুধু মানুষ নিধনের জন্য ব্যবহৃত হয়, যা ট্যাংক-বিধ্বংসী মাইন থেকে আলাদা। মানুষের পায়ের চাপ পড়লেই মাটিতে পুঁতে রাখা এ মাইন বিস্ফোরিত হয়।

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের স্থানীয়রা বলছেন, রোহিঙ্গাদের ঠেকাতে ঘুমধুম থেকে আলীকদম সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় ৭০ কিলোমিটার অংশে সহস্রাধিক স্থলমাইন ও উচ্চ ক্ষমতার বিস্ফোরক পুঁতে রেখেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। এসব মাইন বিস্ফোরণে প্রতিদিনই ঘটছে হতাহতের ঘটনা।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তসলিম ইকবাল চৌধুরী বলেন, সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষ্যংছড়ির আদর্শগ্রামের বাসিন্দা বদিউল আলমের ছেলে হাশিম উল্লাহ, মিয়ানমারের সৈয়দ আহমদ, মোক্তার আহমদ ও গোল চেহের বেগমসহ ছয় জন মৃত্যুবরণ করেছে। এই আতঙ্ক এখন সীমান্তের সাধারণ মানুষকেও ভোগাচ্ছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের মাইন স্থাপনের ঘটনায় বিজিবি কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানালেও এখনো মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ কোন  উত্তর নেয়নি। বরং নতুন নতুন এলাকায় শত শত স্থলমাইন পাতছে সে দেশের সেনাবাহিনী। এরই মধ্যে মৃত্যুর চরম ঝুঁকি নিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে এখনো ঢুকছে শত শত রোহিঙ্গা।

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা জানান, ওপারে নিবর্বিচারে গুলি ও রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়ার পাশাপাশি সীমান্তে মাইন পুঁতে নতুন কৌশলে রোহিঙ্গা দমনের চেষ্টা চালাচ্ছে সেদেশের নিরাপত্তা বাহিনী। নির্যাতন সইতে না পেরে এপারে পালিয়ে এসেও রক্ষা পাচ্ছে না রোহিঙ্গারা। কাঁটাতারের পাশে শত শত স্থলমাইন ও বিস্ফোরক থাকা সত্ত্বেও জীবন বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে রোহিঙ্গারা আসছে। অন্যদিকে প্রতিনিয়িত মাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন রোহিঙ্গা ও সীমান্তের বাসিন্দারা।

চাকঢালা সীমান্তের বড় শনখোলায় আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা নুর মুহাম্মদ বলেন, সীমান্তে শুধু কাঁটাতারের বেড়া নয়, যেসব জায়গা দিয়ে মানুষ চলাচল করে এবং রোহিঙ্গারা যেসব রাস্তা ধরে বাংলাদেশে আসছে সেসব জায়গাগুলোতে মাইন ও বিস্ফোরক পুঁতে রাখা হয়েছে।

ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তে আশ্রয় নেয়া মাইন বিস্ফোরণে আহত- মিয়ানমারের ফকিরা বাজার এলাকার রোহিঙ্গা আক্তার আহম্মদ জানান, মাইন বিস্ফোরণে যারা আহত হচ্ছে তাদের শরীরের বেশিরভাগই উড়ে যায়। বিস্ফোরকে আহতরা মারা না গেলেও পঙ্গু হয়ে যায়। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী শুধু এখন নয় এর আগেও দু'দেশের শূন্যরেখায় অসংখ্য মাইন পুঁতেছে। রাঁতের আধারে এমনকি টহলের সময়ে তারা দল বেঁধে মাইন পাতছে। দূর থেকে মাইন পুঁতে রাখার দৃশ্য দেখা গেলেও ভয়ে কাছে কেউ যায় না।

ঢেকুবনিয়া এলাকার জনপ্রতিনিধি নুর মোহাম্মদ বলেন, আগে নাসাকা ক্যাম্পগুলোতে বিস্ফোরক বানানো হতো। এখন এসব আরও উন্নত করা হয়েছে। এ কারণে হতাহতের ঘটনাও বেশি ঘটছে।

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, শূন্যরেখায় বিপুল সংখ্যক মাইন থাকা সত্ত্বেও রোহিঙ্গারা উপায় না দেখে বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবারসহ এপারে আসছে। আশ্রয় শিবিরগুলোতে থাকা রোহিঙ্গা সুযোগ বুঝে তাদের বাসা বাড়িতে ফিরতে গিয়ে মাইনে আহত হচ্ছে। এছাড়া গরু-ছাগল ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িতরা লোভে পড়ে জিরো লাইনে কাটা তারের বেড়া অতিক্রম করতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত হচ্ছে।

নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, স্থানীয়ভাবে তৈরি বিস্ফোরককে ইমপ্রোভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডি বলা হয়ে থাকে। এগুলো বাঁশ বা লোহার নলের ভেতর বিস্ফোরক ঢুকিয়ে, তার জোড়া দিয়ে বানানো হয়। অনেকটা মাইনের আদলে। এতে পা পড়লে বা আঘাত লাগলে তা বিস্ফোরিত হয়। অপর দিকে চীন ও রাশিয়ার তৈরি কিছু এন্টি পারসোনাল মাইন বা স্থলমাইনও মাটিতে পুঁতে রাখা হচ্ছে।

বিজিবি কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডার ও নাইক্ষ্যংছড়ি ৩১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো.আনোয়ারুল আযীম বলেন, যেহেতু ঘটনাগুলো সীমান্তের ওপারে ঘটছে- সে জন্য স্পষ্ট করে বলতে পারছি না, এসব মাইন না বিস্ফোরক। তবে লোকজন আহত ও নিহত হওয়ায় এগুলো যে উচ্চ ক্ষমতার বিস্ফোরক তা বুঝা যাচ্ছে। বিজিবির পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত চার বার প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।কিন্তু মিয়ানমার বাহিনীর সাড়া পাওয়া যায়নি। বিষয়টি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়েছে।
 
উল্লেখ্য-৯০ এর দশকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদি সংগঠন সীমান্তে স্থলমাইন বসায়। পরে রোহিঙ্গা সমস্যা বাড়লে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতায় সেদেশের সেনাবাহিনী স্থলমাইন বসায়। এসব মাইন অপসারণে দু'দেশের বাহিনী বেশ কিছু অভিযানও পরিচালনা করেছে। তবে সীমান্ত সমস্যার কারণে মাইন অপসারণ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

বিডি প্রতিদিন/১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির
মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির
টঙ্গীতে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
টঙ্গীতে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
নিম্নচাপে উত্তাল মেঘনা-তেতুলিয়া, ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
নিম্নচাপে উত্তাল মেঘনা-তেতুলিয়া, ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সর্বশেষ খবর
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস
ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার
চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য
নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন
কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর
আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসছে গুগল পে
বাংলাদেশে আসছে গুগল পে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ
তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি
‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সর্বাধিক পঠিত
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারে বেশিরভাগ বিদেশি নাগরিক : মির্জা আব্বাস
সরকারে বেশিরভাগ বিদেশি নাগরিক : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা
আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা

শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’
তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’

শোবিজ

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা