দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি। ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে পাসের হার শূন্য।
ওই প্রতিষ্ঠানগুলোসহ ফলাফল শূন্যপ্রাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান।
শনিবার প্রকাশিত ফলাফলে জানানো হয়, শূন্য ফলাফলপ্রাপ্ত স্কুলের মধ্যে রয়েছে- কালিরখামার জুনিয়র, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্দা। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ জন। রামনগর আদর্শ বালিকা বিদ্যা নিকেতন, নীলফামারী সদর, নীলফামারী। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২জন। উত্তর কনিয়াল খাটা জুনিয়র স্কুল, নীলফামারী সদর, নীলফামারী। টিন বাট সহিদ স্মৃতি জুনিয়র হাই স্কুল, ডোমার, নীলফামারী। পরীক্ষার্থী সংখ্যা-৯জন। গোলামুন্দা আদর্শ জুনিয়র গার্লস স্কুল, জলঢাকা, নীলফামারী। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১জন। রামরতন আইডিয়াল জুনিয়র গার্লস স্কুল, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ জন। মারগোয়ান আদর্শ জুনিয়র স্কুল, খানসামা, দিনাজপুর। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ জন। লাহচান্দ হাই স্কুল, হরিপুর, ঠাকুরগাও। পরীক্ষার্থীর সংখ্য ১ জন। ভাটডাঙ্গি জুনিয়র স্কুল, হরিপুর, ঠাকুরগাও। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭ জন। মহারাজা দিঘি জুনিয়র হাই স্কুল, পঞ্চগড় সদর, পঞ্চগড়। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ জন। টেপরিগঞ্জ জুনিয়র গার্লস স্কুল, দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ জন। আপনচকি ভাজনি জুনিয়র স্কুল, দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ জন। আরাজী শিকারপুর বাগানবাড়ী মডেল জুনিয়র হাই স্কুল, বোদা, পঞ্চগড়। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ জন।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান জানান, যেসব বিদ্যালয় হতে কোনো পরীক্ষার্থী পাশ করতে পারেনি (শূন্য ফলাফলপ্রাপ্ত বিদ্যলয়) এসব বিদ্যালয়ে পরিদর্শন শেষে বোর্ডের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, গতবারের চেয়ে এবারে শূন্য ফলাফলপ্রাপ্ত বিদ্যালয়ের সংখ্যা বেড়েছে। গতবারে ছিল ৬টি আর এবারে ১৩টি।
বিডি প্রতিদিন/৩০ ডিসেম্বর ২০১৭/এনায়েত করিম