শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৯

রানা প্লাজার দুঃসহ স্মৃতি তাড়া করে বেড়াতো উদ্ধারকর্মী হিমুকে

নাজমুল হুদা, সাভার
অনলাইন ভার্সন
রানা প্লাজার দুঃসহ স্মৃতি তাড়া করে বেড়াতো উদ্ধারকর্মী হিমুকে

রানা প্লাজা ধসের পর নিজের হাতে অনেকের হাত-পা কেটে উদ্ধার করেছিলেন নওশাদ হাসান হিমু ওরফে হিমু হিমালয়। ঘটনার শুরুর দিন থেকে প্রায় পনের দিন পর্যন্ত দিনরাত ছিলেন সেখানেই। আটকে পড়া শ্রমিকদের করাত দিয়ে হাত-পা কেটে উদ্ধার করেছেন।

পরবর্তীতে আরও টানা ১৭ দিন কাটিয়েছেন হাসপাতালে। নিজের উদ্যোগেই সেবা-শুশ্রুষা করেছেন পঙ্গু রোগীদের। এরপর থেকেই চোখের সামনে ভয়াবহ সেসব স্মৃতি মানসপটে ভেসে আসতো তার। রক্ত বা কাঁচা মাংস দেখতে পারতেন না।

রানা প্লাজার সেইসব দুঃসহ স্মৃতি প্রতিদিন তাড়া করে বেড়াতো তাকে। মাঝে মধ্যে অস্বাভাবিক আচরণও করতেন। নিজের জীবন আর দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থাও হতাশ করে তুলেছিল তাকে। তাই গত ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজার দুর্ঘটনার ষষ্ঠ বার্ষিকীতে  নিজের গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।

সাভারের বিরুলিয়া শ্যামপুর গ্রামে দুই বন্ধু মিলে জীবনযাপন করা হিমু বুধবার রাত ১০টার দিকে বাসার সামনে নিজের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। পরবর্তীতে তার চিৎকার শুনে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে গিয়ে আগুন নেভালেও ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ছাত্র ফেডারেশনের সাবেক এই সাংগঠনিক সম্পাদকের। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে। খবর পেয়ে স্বজন, বন্ধু ও রাজনৈতিক সহকর্মীরা ছুটে যান মর্গে।


নিহতের মা আফরোজা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন , ২০১৩ সালে তারা ঢাকার শ্যামলী এলাকায় থাকতেন। রানা প্লাজা ভবন ধসের খবর পেয়ে আহত শ্রমিকদের রক্ত দেওয়ার জন্য হিমু তার মাকে সঙ্গে নিয়ে সাভারের রানা প্লাজায় যায়। তবে ভেতরে অনেক শ্রমিককে আটকে পড়তে দেখে অন্যদের সাঙ্গে শুরু করে দেয় উদ্ধার কাজ। ভবন ধসের উদ্ধার কাজ সমাপ্ত হওয়ার দিন পর্যন্ত সে রানা প্লাজায় কাজ করেছে। এরপর সাভারের গণ্যস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেবা করে সময় কাটাতো।

রানা প্লাজার হতাহত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গেও তার গড়ে উঠে সখ্যতা। অনেকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতো হিমু।

আফরোজা বেগম আরও বলন , রানা প্লাজার পর প্রায় সময়ই হিমু পরিবারের সকলের সঙ্গে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়া জীবিত ও মৃত মানুষদের কীভাবে উদ্ধার করেছে এসব বিষয়ে বলতো।

এছাড়াও ওর ভেতরে যেকোনও বিষয় নিয়ে জানার আগ্রহ খুব বেশি ছিল। যেকোনও বিষয় তার মাথায় একবার আসলেই সে বিষয় নিয়ে সে খুব বেশি চিন্তা করতো

হিমুর বড় বোন নওশিন আফরোজ হিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সে ছোটবেলা থেকে মানুষের বিপদ-আপদে পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতো। এসব করতে করতেই সে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। আমি তাকে একাধিকবার কাউন্সেলিং করার জন্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাবার কথা বলেছি। কিন্তু ও যেতে চায়নি। আমাদের আসলে জোর করে নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। ডিপ্রেশন তাকে শেষ করে দিল।’

ছাত্র ফেডারেশনের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়, ‘রানা প্লাজা ধস হলে ছাত্র ফেডারেশনের উদ্ধার টিমের সবচেয়ে সাহসী ও পরিশ্রমী কর্মী হিসেবে উদ্ধার কাজ করেছে হিমু। রানা প্লাজায় চাপা পড়া মানুষের হাত-পা করাত দিয়ে কেটে বের করার কাজের যে অসহনীয় অভিজ্ঞতা তা প্রায়শই তাকে ঘুমাতে দিতো না। বিভিন্ন সময় সে বলতো মানুষের রক্তাক্ত শরীরের কাটা টুকরোগুলো ঘুমের ভেতর হাজির হয়। এই দুঃসহ স্মৃতি প্রতিদিন পীড়া দিত, তাড়া করে বেড়াত।

রানা প্লাজার উদ্ধারকর্মী হিসেবে কাজ করার সময়ের সহযোগী এম এইচ শরীফ অঙ্ক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা ছাত্র ফেডারেশনের পক্ষে একসঙ্গে উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছিলেন। হিমু আটকে পড়া অনেক লোকজনকে উদ্ধার করেছে। রানাপ্লাজার আটকে পড়া মানুষের বীভৎস মৃত্যু হিমু কাছ থেকে দেখেছে। এসব তার মনে অনেক বেশি দাগ কেটেছিল। রানা প্লাজা ছাড়াও তুবা গার্মেন্টে আগুন লাগার পর সেখানে গিয়ে শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ানো ও প্রতিবাদে শামিল হয়েছিল সে। এর আগে গণজাগরণ মঞ্চেরও সক্রিয় কর্মী ছিল। সুন্দরবন মুভমেন্টেও ছিল। রানা প্লাজার শকড ও অন্যান্য হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়েছিল সে।


হিমুর আরেক সহযোগী উদ্ধারকর্মী ও রাজনৈতিক সহকর্মী এম এইচ রিয়াদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এক সঙ্গে উদ্ধারকাজে ছিলাম। ও অনেক মানুষের হাত-পা কেটে উদ্ধার করেছে। এরপর থেকে ও রক্ত এবং কাঁচা মাংস দেখতে পারতো না। মাস দুয়েক আগেও এক বন্ধুর বাসায় ও মুরগি কাটতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। ও আসলে ট্রমাটাইজড হয়ে গিয়েছিল অনেক বেশি। এছাড়া ব্যক্তিগত ও সামাজিক অনেক কারণও রয়েছে ওর মৃত্যুর পেছনে।’

পরিবারের সদস্যরা বলছেন, বরিশালের এ কে স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে পটুয়াখালী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে হিমু। এরপর আইন বিভাগে আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। কিন্তু পড়াশুনা শেষ করতে পারেনি। কুকুর-বিড়ালসহ অন্যান্য প্রাণীর প্রতি অগাধ ভালোবাসা ছিল তার। কুকুরপ্রেমী ছিল বেশি। ডগ ট্রেইনার হিসেবেও কাজ করতো। এজন্য চীনে পড়তে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিয়েছিল।

হিমুর এমন অকাল মৃত্যুর খবর শুনে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে শেষ বিদায় জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন ছাত্র ফেডারেশনের অনেক নেতাকর্মী।

গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির সভা প্রধান ও গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আক্তার লিমা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হিমু কিছুটা ট্রমাটাইজড হয়ে গিয়েছিল। ডিপ্রেশনে ভুগছিল। আমরা তাকে গণস্বাস্থ্যর কর্মশালায় নিয়ে গিয়েছিলাম। তাকে দিয়ে এসব বিষয় লিখিয়েছি, যেন তার ভেতরে এসব দুঃসহ স্মৃতিগুলো গুমোট হয়ে না থেকে বের হয়ে আসে। ওকে আমরা ইজি করতে অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু এসব নিয়ে ও অনেক বেশি ভাবতো। দুঃসহ স্মৃতিগুলো বারবার ফিরে এসেছে তার কাছে।’ 

হিমুর আত্মাহুতির খবরে মর্গে ছুটে আসা গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওর সঙ্গে আমাদের গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে পরিচয় হয়। পরবর্তীতে রানা প্লাজার ঘটনায় ছাত্র ফেডারেশনের ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে উদ্ধার কাজে। আটকে পড়া শ্রমিকদের করাত দিয়ে হাত-পা কেটে উদ্ধার করেছে। পরবর্তীতে আরও টানা ১৭ দিন কাটিয়েছেন হাসপাতালে। নিজের উদ্যোগেই সেবা-শুরু করেছে পঙ্গু রোগীদের। এরপর থেকেই চোখের সামনে ভয়াবহ সেসব স্মৃতি মানুষ পটে ভেসে আসতো তার মনে । মানবসেবায় আত্মত্যাগের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে সে, তা সবার জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
সর্বশেষ খবর
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা