শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৬, বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হালাল উপার্জনের প্রলোভন দিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ, স্কুলশিক্ষিকা গ্রেফতার

পাবনা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
হালাল উপার্জনের প্রলোভন দিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ, স্কুলশিক্ষিকা গ্রেফতার

পাবনায় হালাল উপার্জনের প্রলোভন দিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে এক স্কুল শিক্ষিকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে গ্রেফতার নারীকে আদালতে সোপর্দ করলে তাকে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ দেওয়া হয়।

অভিযুক্ত নারীর নাম মোছা. সীমা আক্তার। তিনি পাবনা শহরের আটুয়া হাউজ পাড়া মহল্লার মৃত হানিফুল ইসলামের স্ত্রী এবং পাবনা পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাথমিক শাখার সহকারী শিক্ষিকা। গ্রেফতারের পর তাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

পাবনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার রাতে শহরের আটুয়া হাউজ পাড়ায় শিক্ষিকা মোছা. সীমা আক্তারের বাড়ি অবরোধ করে ভুক্তভোগীরা। পরে বিক্ষোভের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষিকাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তিনি হালাল উপার্জনের প্রলোভন দিয়ে সাধারণ মানুষদের কাছে থেকে প্রায় ১০ কোটি টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন। পরে রাতেই ভুক্তভোগীদের পক্ষে মোছা. মাবেলা পারভিন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় বাদী মাবেলা পারভিন ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা প্রতারণার স্বীকার হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন।

জিয়াউল করিম সুমন নামে একজন ভুক্তভোগী জানান, শিক্ষিকা মোছা. সীমা আক্তার সাধারণ মানুষদের ইসলামী শরিয়া মোতাবেক গরুর খামারসহ নানা ধরনের হালাল উপার্জনের কথা বলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তিনি শুধু সাধারণ মানুষদেরই নয়, নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিক্ষক ও পুলিশ সদস্যদেরও বোকা বানিয়েছেন। প্রতারক নারী শিক্ষিকা অনেকের কাছ থেকে চেক ও স্ট্যাম্পের মাধ্যমেও অর্থ নিয়েছেন। মানুষ তার কথায় বিশ্বাস করে লাভের আশায় তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অর্থ বিনিয়োগ করে। লাভের অঙ্ক বেশি হওয়ায় লোভে পরে অনেকেই সেখানে অর্থ বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়। প্রথম পর্যায়ে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে তাদের লাভের অর্থ প্রদান করতেন তিনি। কিন্তু পরে টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি পেলে তিনি সমস্ত টাকা আত্মসাৎ করে এক মাস ধরে গা ঢাকা দেন।

মঙ্গলবার মাসিক লাভের অর্থ নিতে এসে ওই নারীকে না পেয়ে তখন সকলেই বুঝতে পারেন তারা চরম প্রতারণার স্বীকার হয়েছেন। এসময় তারা সীমা আক্তারের বাড়ি অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই নারী শিক্ষিকাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

এদিকে, ওই নারীর কাছে অর্থ দিয়ে অনেকেই এখন সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন। তার ব্যবসায়ীর বৈধ কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। তিনি একজনের কাছে থেকে অর্থ নিয়ে আরেক জনকে দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। প্রতারণার স্বীকার সাধারণ মানুষ তাদের অর্থ ফিরে পাওয়ার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন। 

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মোছা, সীমা আক্তার বলেন, ‘আমার কোনো বৈধ ব্যবসা নাই। একজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আরেকজনকে দিয়েছি। যারা টাকা দিয়েছে তাদের সুদে অনেক টাকা লাভ দিয়েছি। আমি কারো টাকা আত্মসাৎ করি নাই। মানুষ না জেনে না বুঝে আমাকে কেন টাকা দিয়েছে, তাদের প্রশ্ন করুন। সম্প্রতি যারা আমাকে টাকা দিয়েছে তাদের টাকার একটি হিসাব করেছি। সেখানে প্রায় তিন কোটি টাকার মতো হবে। সেই সকল টাকা আমি দিয়ে দেব। আর যারা সুদে লাভের টাকা নিয়েছে তাদেরটা দেব না। আর আমাকে কেন স্কুল থেকে বহিষ্কার করেছে সেটি স্কুল কর্তৃপক্ষ জানে। আমি ব্যক্তিগত কাজে বাইরে ছিলাম। জেলা পুলিশ আমাকে আসতে বলেছে, আমি এসেছি।’

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আখতার বলেন, এ বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। এই ধরনের অভিযোগের কারণে তাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রতারণার বিষয়ে মামলা হয়েছে। তাকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
স্কুল ফিডিং কর্মসূচিতে চৌহালী উপজেলাকে অন্তর্ভুক্তির দাবি
স্কুল ফিডিং কর্মসূচিতে চৌহালী উপজেলাকে অন্তর্ভুক্তির দাবি
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
সর্বশেষ খবর
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর