শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দীঘির পাড়ের অস্থায়ী পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মো. ইকবাল হোসেনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাকি তিনজনের দৃশ্যমান যোগসূত্র রয়েছে। পুলিশের প্রকাশ করা সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে। পুলিশ বলছে, তারা বিষয়টি এখনো খতিয়ে দেখছে। ইকবালকে গতকাল সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার বাকি তিনজনের একজন হলেন ঘটনার দিন সকালে জাতীয় জরুরি সেবার হেল্পডেস্ক নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা ইকরাম হোসেন। অন্য দুজন হলেন যে মাজার মসজিদ থেকে ইকবাল কোরআন শরিফ নিয়ে মণ্ডপে রাখেন, সেই মাজারের সহকারী খাদেম মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদ।

এই চারজনকে কোরআন অবমাননার কারণে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কোতোয়ালি মডেল থানায় করা মামলাটির বাদী উপপরিদর্শক (এসআই) হারুনুর রশিদ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার কথা স্বীকার করা ছাড়া ইকবাল আর কোন তথ্য দেননি বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোন তথ্য পাওয়া গেছে কি-না সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করা ফয়েজ আহমেদ দুই দিনের রিমান্ড শেষে শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গত বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত থেকে ইকবালকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শুক্রবার দুপুরে তাকে কুমিল্লা পুলিশ লাইনে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ইকবালকে পুলিশ লাইনে নেওয়ার আধাঘণ্টা পর পুলিশ জানায়, তিনি পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে এর পেছনে কেউ আছে কি-না তা তিনি বলেননি। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

কুমিল্লার ওই ঘটনার জের ধরে চাঁদপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপ-মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় মোট আটজন নিহত হয়েছেন। কুমিল্লার ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪৭ জন।

ইকবালের সঙ্গে বাকি তিনজনের সম্পর্ক : পুলিশের প্রকাশ করা ১৬ মিনিট ৫২ সেকেন্ডের ক্লোজ সার্কিট টিভি (সিসিটিভি) ক্যামেরার ফুটেজের একটি অংশে দেখা গেছে, ইকবাল মণ্ডপে কোরআন রেখে গদা কাঁধে নিয়ে ফেরার সময় ইকরামও নানুয়ার দীঘির পাড়ে অবস্থান করছিলেন। আশপাশে নজর রাখছিলেন। তারা দুজনই মাদকাসক্ত। তারা নিয়মিত নানুয়ার দীঘির পাড়ের কাছে শাহ আবদুল্লাহ গাজীপুরির (রহ.) মাজারে আসা-যাওয়া করতেন। ফলে মাজার ও এর মসজিদের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে। হুমায়ুন ও ফয়সাল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সেনা নামের একটি সংগঠনের সক্রিয় কর্মী।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় সরাসরি জড়িত ইকরাম। মণ্ডপে কোরআন রাখেন ইকবাল। আর ইকরামের দায়িত্ব ছিল ভোরে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর। সে অনুযায়ী তিনি ৯৯৯-এ ফোন করেন। এ ছাড়া ঘটনার খবরে যখন উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, তখন তারা দুজনই পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মানুষকে উসকে দিয়েছেন এবং নিজেরাও সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন।

জানতে চাইলে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ জানান, ‘আগে থেকে ইকবাল ও ইকরামের মধ্যে সম্পর্ক থাকার বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।’

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইকরাম নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাশারিপট্টি এলাকার রিকশাচালক বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তিনি বিবাহিত হলেও স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। ইকরাম আগে কাজ করতেন পাইপ মিস্ত্রি হিসেবে। আর ইকবাল নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দ্বিতীয় মুরাদপুর-লস্করপুকুর (সুজানগর) এলাকার মাছ ব্যবসায়ী নূর আহম্মদ ওরফে আলমের ছেলে। ইকবাল ও ইকরামের বাসার দূরত্ব প্রায় আধাকিলোমিটার।

ইকরামের ফেসবুক : ইকরাম নিজেকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মনিরুল হক সাক্কুর কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, ইকরাম নিয়মিত বিএনপির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করতেন। ইকরামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেছে। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টি রেজাউল হোসাইন ইকরাম নামে রয়েছে। অ্যাকাউন্টটি লক করে রেখেছেন তিনি।

তার সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব রয়েছে এমন একজনের মাধ্যমে শনিবার দুপুরে ইকরামের অ্যাকাউন্টটি ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি নিয়মিত দলীয় বিষয়ে ফেসবুকে লেখা, ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতেন। তিনি ২০১৭ সালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় মেয়র সাক্কুর নির্বাচনী পোস্টার তার প্রোফাইল ফটো হিসেবে দিয়েছেন কয়েকবার। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও প্রয়াত বিএনপি নেতা আকবর হোসেনকে নিয়েও বেশ কিছু পোস্ট করেছেন তিনি।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ও সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু জানান, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ইকরামকে চিনি না। শুনেছি তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আমার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বা দলীয় কোনো যোগাযোগ নেই। সে বিএনপি করতে পারে, তবে আমি জানি না। আমি চাই, এই ঘটনায় জড়িতরা যে দলেরই হোক না কেন, তাদের সবার বিচার হোক।’

যা বললেন কাউন্সিলর সোহেল : ঘটনার দিন নানুয়ার দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল। যদিও ঘটনাটি ঘটেছে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি অভিযুক্ত ইকবালের পরিবারকে সাহায্য-সহযোগিতা করেন বলেও গণমাধ্যম খবর বের হয়েছে।

সোহেল কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র। গতকাল সন্ধ্যায় ইকবাল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, পুরো এলাকার মানুষ জানে ইকবালের মাথায় সমস্যা আছে। মাথায় সমস্যা না থাকলে একটি মানুষ কীভাবে কবরস্থান-বাথরুমে ঘুমাতে পারে?’ বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে দাবি করে এই ওয়ার্ড কাউন্সিলর বলেন, ‘ঘটনার দিন যখন খবর পেলাম, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন আমি নেতাদের নির্দেশে সেখানে গিয়েছি। এরপর আমাদের নেতা এমপি বাহারের নির্দেশে তিন দিন লোকজন দিয়ে এলাকার বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপ পাহারা দিয়েছি। এতে আমার এক লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি জনপ্রতিনিধি, সবাই আমার কাছে ভালো। গত রমজানে ইকবালের বাবা পরিবার নিয়ে খেতে পারছিল না। তখন তাকে চার হাজার টাকা দিয়েছি তরকারির ব্যবসা করার জন্য। কাউকে সহযোগিতা করা কি অন্যায়? আমার সোজা কথা, এ ঘটনায় জড়িত সবার কঠোর শাস্তি চাই।’

আর ঘটনাস্থলে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইমরান বাচ্চু বলেন, কোতোয়ালি থানার ওসির ফোন পেয়ে তিনি সোয়া ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে যান। এরপর প্রায় তিন ঘণ্টা প্রশাসনের সঙ্গে থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সকাল ১১টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা : ইকবালকে ‘ভবঘুরে’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলা হচ্ছে কেন, গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভীর আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তাকে এমনটা মনে হয়নি। আমরা তাকে সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আমাদের আরো একটু সময় লাগবে। শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে পারব বলে আশা করছি।’

তানভীর আহমেদ আরো বলেন, ‘ইকবাল গদাটি এলাকার একটি পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন। আমরা তাকে নিয়ে সেটি উদ্ধারের চেষ্টা করছি।’

এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকাল থেকেই ইকবাল ও ইকরাম পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মণ্ডপে হামলা করার জন্য মানুষকে উসকে দিয়েছেন। এ ছাড়া নিজেরাও সরাসরি সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন। ঘটনার পর ইকবাল যখন বুঝতে পেরেছেন তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে। তখনই তিনি কুমিল্লা থেকে পালিয়ে যান। কুমিল্লা রেলস্টেশন থেকে প্রথমে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম গেছেন, এরপর ভেঙে ভেঙে কক্সবাজার গেছেন।

চারজনের সাত দিনের রিমান্ড : শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম আদালতে গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মফিজুল ইসলাম তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের হেফাজত (রিমান্ড) চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষ বিচারক সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ফয়েজের স্বীকারোক্তি : ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ফেসবুক লাইভে প্রচার করার কথা স্বীকার করেছেন মো. ফয়েজ আহমেদ। এমনটাই দাবি করেছেন কুমিল্লার অপরাধ তদন্ত বিভাগের পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান।

শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম মিথিলা জাহান নিপার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন ফয়েজ, পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ ফয়েজকে আটক করে। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়। ১৬ অক্টোবর পুলিশ থেকে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা