শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দীঘির পাড়ের অস্থায়ী পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মো. ইকবাল হোসেনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাকি তিনজনের দৃশ্যমান যোগসূত্র রয়েছে। পুলিশের প্রকাশ করা সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে। পুলিশ বলছে, তারা বিষয়টি এখনো খতিয়ে দেখছে। ইকবালকে গতকাল সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার বাকি তিনজনের একজন হলেন ঘটনার দিন সকালে জাতীয় জরুরি সেবার হেল্পডেস্ক নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা ইকরাম হোসেন। অন্য দুজন হলেন যে মাজার মসজিদ থেকে ইকবাল কোরআন শরিফ নিয়ে মণ্ডপে রাখেন, সেই মাজারের সহকারী খাদেম মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদ।

এই চারজনকে কোরআন অবমাননার কারণে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কোতোয়ালি মডেল থানায় করা মামলাটির বাদী উপপরিদর্শক (এসআই) হারুনুর রশিদ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার কথা স্বীকার করা ছাড়া ইকবাল আর কোন তথ্য দেননি বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোন তথ্য পাওয়া গেছে কি-না সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করা ফয়েজ আহমেদ দুই দিনের রিমান্ড শেষে শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গত বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত থেকে ইকবালকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শুক্রবার দুপুরে তাকে কুমিল্লা পুলিশ লাইনে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ইকবালকে পুলিশ লাইনে নেওয়ার আধাঘণ্টা পর পুলিশ জানায়, তিনি পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে এর পেছনে কেউ আছে কি-না তা তিনি বলেননি। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

কুমিল্লার ওই ঘটনার জের ধরে চাঁদপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপ-মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় মোট আটজন নিহত হয়েছেন। কুমিল্লার ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪৭ জন।

ইকবালের সঙ্গে বাকি তিনজনের সম্পর্ক : পুলিশের প্রকাশ করা ১৬ মিনিট ৫২ সেকেন্ডের ক্লোজ সার্কিট টিভি (সিসিটিভি) ক্যামেরার ফুটেজের একটি অংশে দেখা গেছে, ইকবাল মণ্ডপে কোরআন রেখে গদা কাঁধে নিয়ে ফেরার সময় ইকরামও নানুয়ার দীঘির পাড়ে অবস্থান করছিলেন। আশপাশে নজর রাখছিলেন। তারা দুজনই মাদকাসক্ত। তারা নিয়মিত নানুয়ার দীঘির পাড়ের কাছে শাহ আবদুল্লাহ গাজীপুরির (রহ.) মাজারে আসা-যাওয়া করতেন। ফলে মাজার ও এর মসজিদের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে। হুমায়ুন ও ফয়সাল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সেনা নামের একটি সংগঠনের সক্রিয় কর্মী।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় সরাসরি জড়িত ইকরাম। মণ্ডপে কোরআন রাখেন ইকবাল। আর ইকরামের দায়িত্ব ছিল ভোরে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর। সে অনুযায়ী তিনি ৯৯৯-এ ফোন করেন। এ ছাড়া ঘটনার খবরে যখন উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, তখন তারা দুজনই পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মানুষকে উসকে দিয়েছেন এবং নিজেরাও সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন।

জানতে চাইলে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ জানান, ‘আগে থেকে ইকবাল ও ইকরামের মধ্যে সম্পর্ক থাকার বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।’

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইকরাম নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাশারিপট্টি এলাকার রিকশাচালক বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তিনি বিবাহিত হলেও স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। ইকরাম আগে কাজ করতেন পাইপ মিস্ত্রি হিসেবে। আর ইকবাল নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দ্বিতীয় মুরাদপুর-লস্করপুকুর (সুজানগর) এলাকার মাছ ব্যবসায়ী নূর আহম্মদ ওরফে আলমের ছেলে। ইকবাল ও ইকরামের বাসার দূরত্ব প্রায় আধাকিলোমিটার।

ইকরামের ফেসবুক : ইকরাম নিজেকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মনিরুল হক সাক্কুর কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, ইকরাম নিয়মিত বিএনপির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করতেন। ইকরামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেছে। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টি রেজাউল হোসাইন ইকরাম নামে রয়েছে। অ্যাকাউন্টটি লক করে রেখেছেন তিনি।

তার সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব রয়েছে এমন একজনের মাধ্যমে শনিবার দুপুরে ইকরামের অ্যাকাউন্টটি ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি নিয়মিত দলীয় বিষয়ে ফেসবুকে লেখা, ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতেন। তিনি ২০১৭ সালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় মেয়র সাক্কুর নির্বাচনী পোস্টার তার প্রোফাইল ফটো হিসেবে দিয়েছেন কয়েকবার। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও প্রয়াত বিএনপি নেতা আকবর হোসেনকে নিয়েও বেশ কিছু পোস্ট করেছেন তিনি।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ও সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু জানান, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ইকরামকে চিনি না। শুনেছি তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আমার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বা দলীয় কোনো যোগাযোগ নেই। সে বিএনপি করতে পারে, তবে আমি জানি না। আমি চাই, এই ঘটনায় জড়িতরা যে দলেরই হোক না কেন, তাদের সবার বিচার হোক।’

যা বললেন কাউন্সিলর সোহেল : ঘটনার দিন নানুয়ার দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল। যদিও ঘটনাটি ঘটেছে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি অভিযুক্ত ইকবালের পরিবারকে সাহায্য-সহযোগিতা করেন বলেও গণমাধ্যম খবর বের হয়েছে।

সোহেল কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র। গতকাল সন্ধ্যায় ইকবাল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, পুরো এলাকার মানুষ জানে ইকবালের মাথায় সমস্যা আছে। মাথায় সমস্যা না থাকলে একটি মানুষ কীভাবে কবরস্থান-বাথরুমে ঘুমাতে পারে?’ বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে দাবি করে এই ওয়ার্ড কাউন্সিলর বলেন, ‘ঘটনার দিন যখন খবর পেলাম, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন আমি নেতাদের নির্দেশে সেখানে গিয়েছি। এরপর আমাদের নেতা এমপি বাহারের নির্দেশে তিন দিন লোকজন দিয়ে এলাকার বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপ পাহারা দিয়েছি। এতে আমার এক লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি জনপ্রতিনিধি, সবাই আমার কাছে ভালো। গত রমজানে ইকবালের বাবা পরিবার নিয়ে খেতে পারছিল না। তখন তাকে চার হাজার টাকা দিয়েছি তরকারির ব্যবসা করার জন্য। কাউকে সহযোগিতা করা কি অন্যায়? আমার সোজা কথা, এ ঘটনায় জড়িত সবার কঠোর শাস্তি চাই।’

আর ঘটনাস্থলে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইমরান বাচ্চু বলেন, কোতোয়ালি থানার ওসির ফোন পেয়ে তিনি সোয়া ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে যান। এরপর প্রায় তিন ঘণ্টা প্রশাসনের সঙ্গে থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সকাল ১১টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা : ইকবালকে ‘ভবঘুরে’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলা হচ্ছে কেন, গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভীর আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তাকে এমনটা মনে হয়নি। আমরা তাকে সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আমাদের আরো একটু সময় লাগবে। শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে পারব বলে আশা করছি।’

তানভীর আহমেদ আরো বলেন, ‘ইকবাল গদাটি এলাকার একটি পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন। আমরা তাকে নিয়ে সেটি উদ্ধারের চেষ্টা করছি।’

এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকাল থেকেই ইকবাল ও ইকরাম পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মণ্ডপে হামলা করার জন্য মানুষকে উসকে দিয়েছেন। এ ছাড়া নিজেরাও সরাসরি সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন। ঘটনার পর ইকবাল যখন বুঝতে পেরেছেন তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে। তখনই তিনি কুমিল্লা থেকে পালিয়ে যান। কুমিল্লা রেলস্টেশন থেকে প্রথমে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম গেছেন, এরপর ভেঙে ভেঙে কক্সবাজার গেছেন।

চারজনের সাত দিনের রিমান্ড : শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম আদালতে গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মফিজুল ইসলাম তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের হেফাজত (রিমান্ড) চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষ বিচারক সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ফয়েজের স্বীকারোক্তি : ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ফেসবুক লাইভে প্রচার করার কথা স্বীকার করেছেন মো. ফয়েজ আহমেদ। এমনটাই দাবি করেছেন কুমিল্লার অপরাধ তদন্ত বিভাগের পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান।

শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম মিথিলা জাহান নিপার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন ফয়েজ, পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ ফয়েজকে আটক করে। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়। ১৬ অক্টোবর পুলিশ থেকে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
বগুড়ায় টিএমএসএস’র অবহিতকরণ সভা
বগুড়ায় টিএমএসএস’র অবহিতকরণ সভা
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন