শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দীঘির পাড়ের অস্থায়ী পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মো. ইকবাল হোসেনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাকি তিনজনের দৃশ্যমান যোগসূত্র রয়েছে। পুলিশের প্রকাশ করা সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে। পুলিশ বলছে, তারা বিষয়টি এখনো খতিয়ে দেখছে। ইকবালকে গতকাল সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার বাকি তিনজনের একজন হলেন ঘটনার দিন সকালে জাতীয় জরুরি সেবার হেল্পডেস্ক নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা ইকরাম হোসেন। অন্য দুজন হলেন যে মাজার মসজিদ থেকে ইকবাল কোরআন শরিফ নিয়ে মণ্ডপে রাখেন, সেই মাজারের সহকারী খাদেম মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদ।

এই চারজনকে কোরআন অবমাননার কারণে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কোতোয়ালি মডেল থানায় করা মামলাটির বাদী উপপরিদর্শক (এসআই) হারুনুর রশিদ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার কথা স্বীকার করা ছাড়া ইকবাল আর কোন তথ্য দেননি বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোন তথ্য পাওয়া গেছে কি-না সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করা ফয়েজ আহমেদ দুই দিনের রিমান্ড শেষে শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গত বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত থেকে ইকবালকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শুক্রবার দুপুরে তাকে কুমিল্লা পুলিশ লাইনে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ইকবালকে পুলিশ লাইনে নেওয়ার আধাঘণ্টা পর পুলিশ জানায়, তিনি পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে এর পেছনে কেউ আছে কি-না তা তিনি বলেননি। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

কুমিল্লার ওই ঘটনার জের ধরে চাঁদপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপ-মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় মোট আটজন নিহত হয়েছেন। কুমিল্লার ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪৭ জন।

ইকবালের সঙ্গে বাকি তিনজনের সম্পর্ক : পুলিশের প্রকাশ করা ১৬ মিনিট ৫২ সেকেন্ডের ক্লোজ সার্কিট টিভি (সিসিটিভি) ক্যামেরার ফুটেজের একটি অংশে দেখা গেছে, ইকবাল মণ্ডপে কোরআন রেখে গদা কাঁধে নিয়ে ফেরার সময় ইকরামও নানুয়ার দীঘির পাড়ে অবস্থান করছিলেন। আশপাশে নজর রাখছিলেন। তারা দুজনই মাদকাসক্ত। তারা নিয়মিত নানুয়ার দীঘির পাড়ের কাছে শাহ আবদুল্লাহ গাজীপুরির (রহ.) মাজারে আসা-যাওয়া করতেন। ফলে মাজার ও এর মসজিদের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে। হুমায়ুন ও ফয়সাল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সেনা নামের একটি সংগঠনের সক্রিয় কর্মী।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় সরাসরি জড়িত ইকরাম। মণ্ডপে কোরআন রাখেন ইকবাল। আর ইকরামের দায়িত্ব ছিল ভোরে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর। সে অনুযায়ী তিনি ৯৯৯-এ ফোন করেন। এ ছাড়া ঘটনার খবরে যখন উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, তখন তারা দুজনই পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মানুষকে উসকে দিয়েছেন এবং নিজেরাও সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন।

জানতে চাইলে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ জানান, ‘আগে থেকে ইকবাল ও ইকরামের মধ্যে সম্পর্ক থাকার বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।’

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইকরাম নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাশারিপট্টি এলাকার রিকশাচালক বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তিনি বিবাহিত হলেও স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। ইকরাম আগে কাজ করতেন পাইপ মিস্ত্রি হিসেবে। আর ইকবাল নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দ্বিতীয় মুরাদপুর-লস্করপুকুর (সুজানগর) এলাকার মাছ ব্যবসায়ী নূর আহম্মদ ওরফে আলমের ছেলে। ইকবাল ও ইকরামের বাসার দূরত্ব প্রায় আধাকিলোমিটার।

ইকরামের ফেসবুক : ইকরাম নিজেকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মনিরুল হক সাক্কুর কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, ইকরাম নিয়মিত বিএনপির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করতেন। ইকরামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেছে। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টি রেজাউল হোসাইন ইকরাম নামে রয়েছে। অ্যাকাউন্টটি লক করে রেখেছেন তিনি।

তার সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব রয়েছে এমন একজনের মাধ্যমে শনিবার দুপুরে ইকরামের অ্যাকাউন্টটি ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি নিয়মিত দলীয় বিষয়ে ফেসবুকে লেখা, ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতেন। তিনি ২০১৭ সালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় মেয়র সাক্কুর নির্বাচনী পোস্টার তার প্রোফাইল ফটো হিসেবে দিয়েছেন কয়েকবার। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও প্রয়াত বিএনপি নেতা আকবর হোসেনকে নিয়েও বেশ কিছু পোস্ট করেছেন তিনি।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ও সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু জানান, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ইকরামকে চিনি না। শুনেছি তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আমার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বা দলীয় কোনো যোগাযোগ নেই। সে বিএনপি করতে পারে, তবে আমি জানি না। আমি চাই, এই ঘটনায় জড়িতরা যে দলেরই হোক না কেন, তাদের সবার বিচার হোক।’

যা বললেন কাউন্সিলর সোহেল : ঘটনার দিন নানুয়ার দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল। যদিও ঘটনাটি ঘটেছে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি অভিযুক্ত ইকবালের পরিবারকে সাহায্য-সহযোগিতা করেন বলেও গণমাধ্যম খবর বের হয়েছে।

সোহেল কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র। গতকাল সন্ধ্যায় ইকবাল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, পুরো এলাকার মানুষ জানে ইকবালের মাথায় সমস্যা আছে। মাথায় সমস্যা না থাকলে একটি মানুষ কীভাবে কবরস্থান-বাথরুমে ঘুমাতে পারে?’ বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে দাবি করে এই ওয়ার্ড কাউন্সিলর বলেন, ‘ঘটনার দিন যখন খবর পেলাম, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন আমি নেতাদের নির্দেশে সেখানে গিয়েছি। এরপর আমাদের নেতা এমপি বাহারের নির্দেশে তিন দিন লোকজন দিয়ে এলাকার বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপ পাহারা দিয়েছি। এতে আমার এক লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি জনপ্রতিনিধি, সবাই আমার কাছে ভালো। গত রমজানে ইকবালের বাবা পরিবার নিয়ে খেতে পারছিল না। তখন তাকে চার হাজার টাকা দিয়েছি তরকারির ব্যবসা করার জন্য। কাউকে সহযোগিতা করা কি অন্যায়? আমার সোজা কথা, এ ঘটনায় জড়িত সবার কঠোর শাস্তি চাই।’

আর ঘটনাস্থলে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইমরান বাচ্চু বলেন, কোতোয়ালি থানার ওসির ফোন পেয়ে তিনি সোয়া ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে যান। এরপর প্রায় তিন ঘণ্টা প্রশাসনের সঙ্গে থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সকাল ১১টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা : ইকবালকে ‘ভবঘুরে’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলা হচ্ছে কেন, গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভীর আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তাকে এমনটা মনে হয়নি। আমরা তাকে সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আমাদের আরো একটু সময় লাগবে। শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে পারব বলে আশা করছি।’

তানভীর আহমেদ আরো বলেন, ‘ইকবাল গদাটি এলাকার একটি পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন। আমরা তাকে নিয়ে সেটি উদ্ধারের চেষ্টা করছি।’

এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকাল থেকেই ইকবাল ও ইকরাম পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মণ্ডপে হামলা করার জন্য মানুষকে উসকে দিয়েছেন। এ ছাড়া নিজেরাও সরাসরি সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন। ঘটনার পর ইকবাল যখন বুঝতে পেরেছেন তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে। তখনই তিনি কুমিল্লা থেকে পালিয়ে যান। কুমিল্লা রেলস্টেশন থেকে প্রথমে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম গেছেন, এরপর ভেঙে ভেঙে কক্সবাজার গেছেন।

চারজনের সাত দিনের রিমান্ড : শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম আদালতে গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মফিজুল ইসলাম তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের হেফাজত (রিমান্ড) চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষ বিচারক সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ফয়েজের স্বীকারোক্তি : ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ফেসবুক লাইভে প্রচার করার কথা স্বীকার করেছেন মো. ফয়েজ আহমেদ। এমনটাই দাবি করেছেন কুমিল্লার অপরাধ তদন্ত বিভাগের পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান।

শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম মিথিলা জাহান নিপার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন ফয়েজ, পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ ফয়েজকে আটক করে। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়। ১৬ অক্টোবর পুলিশ থেকে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গ্রেফতার
ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা জোরদারে নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে শাবিপ্রবি
ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা জোরদারে নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে শাবিপ্রবি
মানিকগঞ্জে রথযাত্রার উদ্বোধন
মানিকগঞ্জে রথযাত্রার উদ্বোধন
বালিয়াকান্দিতে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
বালিয়াকান্দিতে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রংপুরে ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রংপুরে ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাহিদা বেড়েছে মাছ ধরার সরঞ্জামের
চাহিদা বেড়েছে মাছ ধরার সরঞ্জামের
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বহিষ্কার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বহিষ্কার
শিবগঞ্জে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন
শিবগঞ্জে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন
সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদকসহ আটক ১৫
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদকসহ আটক ১৫
বগুড়ায় রাতের আঁধারে দম্পতির কাছ থেকে স্বর্ণ ও টাকা লুটের অভিযোগ
বগুড়ায় রাতের আঁধারে দম্পতির কাছ থেকে স্বর্ণ ও টাকা লুটের অভিযোগ
গাজীপুরে রথযাত্রা ও রথমেলা শুরু
গাজীপুরে রথযাত্রা ও রথমেলা শুরু
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় করোনাভাইরাস নিয়ে সচেতন করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
খুলনায় করোনাভাইরাস নিয়ে সচেতন করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা জোরদারে নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে শাবিপ্রবি
ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা জোরদারে নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে শাবিপ্রবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে রথযাত্রার উদ্বোধন
মানিকগঞ্জে রথযাত্রার উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
বালিয়াকান্দিতে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রংপুরে ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬১৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬১৬

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান বাহিনীর ১১তম স্কোয়াড্রন কমান্ডার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর ১১তম স্কোয়াড্রন কমান্ডার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাহিদা বেড়েছে মাছ ধরার সরঞ্জামের
চাহিদা বেড়েছে মাছ ধরার সরঞ্জামের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরে সড়ক বিভাজকে উঠে গেলো বাস, নিহত ১
মিরপুরে সড়ক বিভাজকে উঠে গেলো বাস, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বহিষ্কার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবগঞ্জে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন
শিবগঞ্জে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের নেতৃত্বে জাবেদ-মিশন
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের নেতৃত্বে জাবেদ-মিশন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় খেলবে যারা
ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় খেলবে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ২৮ বাংলাদেশি এখন পাকিস্তানে
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ২৮ বাংলাদেশি এখন পাকিস্তানে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের আগেই সঞ্জনাকে নিয়ে পালাতে চেয়েছিলেন বুমরাহ!
বিয়ের আগেই সঞ্জনাকে নিয়ে পালাতে চেয়েছিলেন বুমরাহ!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মাথা ব্যথার কারণে’ দেড় মাসের কন্যাকে খুন করেন বাবা
‘মাথা ব্যথার কারণে’ দেড় মাসের কন্যাকে খুন করেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই
কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা