শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় ইকবালের সঙ্গে যাদের যোগসূত্র

কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দীঘির পাড়ের অস্থায়ী পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মো. ইকবাল হোসেনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাকি তিনজনের দৃশ্যমান যোগসূত্র রয়েছে। পুলিশের প্রকাশ করা সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে। পুলিশ বলছে, তারা বিষয়টি এখনো খতিয়ে দেখছে। ইকবালকে গতকাল সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার বাকি তিনজনের একজন হলেন ঘটনার দিন সকালে জাতীয় জরুরি সেবার হেল্পডেস্ক নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা ইকরাম হোসেন। অন্য দুজন হলেন যে মাজার মসজিদ থেকে ইকবাল কোরআন শরিফ নিয়ে মণ্ডপে রাখেন, সেই মাজারের সহকারী খাদেম মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদ।

এই চারজনকে কোরআন অবমাননার কারণে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কোতোয়ালি মডেল থানায় করা মামলাটির বাদী উপপরিদর্শক (এসআই) হারুনুর রশিদ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার কথা স্বীকার করা ছাড়া ইকবাল আর কোন তথ্য দেননি বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোন তথ্য পাওয়া গেছে কি-না সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করা ফয়েজ আহমেদ দুই দিনের রিমান্ড শেষে শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গত বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত থেকে ইকবালকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শুক্রবার দুপুরে তাকে কুমিল্লা পুলিশ লাইনে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ইকবালকে পুলিশ লাইনে নেওয়ার আধাঘণ্টা পর পুলিশ জানায়, তিনি পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রেখে আসার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে এর পেছনে কেউ আছে কি-না তা তিনি বলেননি। অন্য তিনজনের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, সেটাও পুলিশের কাছ থেকে জানা যায়নি।

কুমিল্লার ওই ঘটনার জের ধরে চাঁদপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপ-মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় মোট আটজন নিহত হয়েছেন। কুমিল্লার ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪৭ জন।

ইকবালের সঙ্গে বাকি তিনজনের সম্পর্ক : পুলিশের প্রকাশ করা ১৬ মিনিট ৫২ সেকেন্ডের ক্লোজ সার্কিট টিভি (সিসিটিভি) ক্যামেরার ফুটেজের একটি অংশে দেখা গেছে, ইকবাল মণ্ডপে কোরআন রেখে গদা কাঁধে নিয়ে ফেরার সময় ইকরামও নানুয়ার দীঘির পাড়ে অবস্থান করছিলেন। আশপাশে নজর রাখছিলেন। তারা দুজনই মাদকাসক্ত। তারা নিয়মিত নানুয়ার দীঘির পাড়ের কাছে শাহ আবদুল্লাহ গাজীপুরির (রহ.) মাজারে আসা-যাওয়া করতেন। ফলে মাজার ও এর মসজিদের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত মো. হুমায়ুন কবির ও মো. ফয়সাল আহমেদের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে। হুমায়ুন ও ফয়সাল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সেনা নামের একটি সংগঠনের সক্রিয় কর্মী।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় সরাসরি জড়িত ইকরাম। মণ্ডপে কোরআন রাখেন ইকবাল। আর ইকরামের দায়িত্ব ছিল ভোরে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর। সে অনুযায়ী তিনি ৯৯৯-এ ফোন করেন। এ ছাড়া ঘটনার খবরে যখন উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, তখন তারা দুজনই পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মানুষকে উসকে দিয়েছেন এবং নিজেরাও সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন।

জানতে চাইলে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ জানান, ‘আগে থেকে ইকবাল ও ইকরামের মধ্যে সম্পর্ক থাকার বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।’

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইকরাম নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাশারিপট্টি এলাকার রিকশাচালক বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তিনি বিবাহিত হলেও স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। ইকরাম আগে কাজ করতেন পাইপ মিস্ত্রি হিসেবে। আর ইকবাল নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দ্বিতীয় মুরাদপুর-লস্করপুকুর (সুজানগর) এলাকার মাছ ব্যবসায়ী নূর আহম্মদ ওরফে আলমের ছেলে। ইকবাল ও ইকরামের বাসার দূরত্ব প্রায় আধাকিলোমিটার।

ইকরামের ফেসবুক : ইকরাম নিজেকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মনিরুল হক সাক্কুর কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, ইকরাম নিয়মিত বিএনপির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করতেন। ইকরামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেছে। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টি রেজাউল হোসাইন ইকরাম নামে রয়েছে। অ্যাকাউন্টটি লক করে রেখেছেন তিনি।

তার সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব রয়েছে এমন একজনের মাধ্যমে শনিবার দুপুরে ইকরামের অ্যাকাউন্টটি ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি নিয়মিত দলীয় বিষয়ে ফেসবুকে লেখা, ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতেন। তিনি ২০১৭ সালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় মেয়র সাক্কুর নির্বাচনী পোস্টার তার প্রোফাইল ফটো হিসেবে দিয়েছেন কয়েকবার। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও প্রয়াত বিএনপি নেতা আকবর হোসেনকে নিয়েও বেশ কিছু পোস্ট করেছেন তিনি।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ও সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু জানান, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ইকরামকে চিনি না। শুনেছি তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আমার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বা দলীয় কোনো যোগাযোগ নেই। সে বিএনপি করতে পারে, তবে আমি জানি না। আমি চাই, এই ঘটনায় জড়িতরা যে দলেরই হোক না কেন, তাদের সবার বিচার হোক।’

যা বললেন কাউন্সিলর সোহেল : ঘটনার দিন নানুয়ার দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল। যদিও ঘটনাটি ঘটেছে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি অভিযুক্ত ইকবালের পরিবারকে সাহায্য-সহযোগিতা করেন বলেও গণমাধ্যম খবর বের হয়েছে।

সোহেল কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র। গতকাল সন্ধ্যায় ইকবাল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুধু আমি না, পুরো এলাকার মানুষ জানে ইকবালের মাথায় সমস্যা আছে। মাথায় সমস্যা না থাকলে একটি মানুষ কীভাবে কবরস্থান-বাথরুমে ঘুমাতে পারে?’ বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে দাবি করে এই ওয়ার্ড কাউন্সিলর বলেন, ‘ঘটনার দিন যখন খবর পেলাম, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন আমি নেতাদের নির্দেশে সেখানে গিয়েছি। এরপর আমাদের নেতা এমপি বাহারের নির্দেশে তিন দিন লোকজন দিয়ে এলাকার বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপ পাহারা দিয়েছি। এতে আমার এক লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি জনপ্রতিনিধি, সবাই আমার কাছে ভালো। গত রমজানে ইকবালের বাবা পরিবার নিয়ে খেতে পারছিল না। তখন তাকে চার হাজার টাকা দিয়েছি তরকারির ব্যবসা করার জন্য। কাউকে সহযোগিতা করা কি অন্যায়? আমার সোজা কথা, এ ঘটনায় জড়িত সবার কঠোর শাস্তি চাই।’

আর ঘটনাস্থলে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইমরান বাচ্চু বলেন, কোতোয়ালি থানার ওসির ফোন পেয়ে তিনি সোয়া ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে যান। এরপর প্রায় তিন ঘণ্টা প্রশাসনের সঙ্গে থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সকাল ১১টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা : ইকবালকে ‘ভবঘুরে’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলা হচ্ছে কেন, গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভীর আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তাকে এমনটা মনে হয়নি। আমরা তাকে সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আমাদের আরো একটু সময় লাগবে। শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে পারব বলে আশা করছি।’

তানভীর আহমেদ আরো বলেন, ‘ইকবাল গদাটি এলাকার একটি পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন। আমরা তাকে নিয়ে সেটি উদ্ধারের চেষ্টা করছি।’

এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকাল থেকেই ইকবাল ও ইকরাম পূজামণ্ডপে ছিলেন। তারা মণ্ডপে হামলা করার জন্য মানুষকে উসকে দিয়েছেন। এ ছাড়া নিজেরাও সরাসরি সহিংসতায় অংশ নিয়েছেন। ঘটনার পর ইকবাল যখন বুঝতে পেরেছেন তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে। তখনই তিনি কুমিল্লা থেকে পালিয়ে যান। কুমিল্লা রেলস্টেশন থেকে প্রথমে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম গেছেন, এরপর ভেঙে ভেঙে কক্সবাজার গেছেন।

চারজনের সাত দিনের রিমান্ড : শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম আদালতে গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মফিজুল ইসলাম তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের হেফাজত (রিমান্ড) চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষ বিচারক সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ফয়েজের স্বীকারোক্তি : ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ফেসবুক লাইভে প্রচার করার কথা স্বীকার করেছেন মো. ফয়েজ আহমেদ। এমনটাই দাবি করেছেন কুমিল্লার অপরাধ তদন্ত বিভাগের পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান।

শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম মিথিলা জাহান নিপার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন ফয়েজ, পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ ফয়েজকে আটক করে। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়। ১৬ অক্টোবর পুলিশ থেকে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে