শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৬, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

তাড়াশে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
তাড়াশে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

সিরাজগঞ্জের তাড়াশের প্রত্যন্ত অঞ্চল তালম ইউনিয়নের রোকনপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। অভিযোগকারী শিক্ষক-কর্মচারী ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ স্থানীয়রা বলছেন, মাদ্রাসা সুপার দলিলুর রহমান মুক্তা মাদ্রাসায় নিয়মিত অনুপস্থিত থাকছেন পাশাপাশি মাদ্রাসায় তিনটি পদের বিপরীতে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। শুধু তাই নয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অবসার ভাতার সিটে স্বাক্ষরের জন্য শিক্ষকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নেয়াসহ প্রতিষ্ঠানের গাছ কেটে লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ।

 
মাদ্রাসার সাবেক সহকারী সুপার মাওলানা আবুল কাশেম জানান, ইসলাম শিক্ষা প্রসারে ১৯৭২ সালে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিরা বাশ-কাঠ টিনসহ জমি অনুদান দিয়ে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল তালম ইউনিয়নের রোকনপুর গ্রামে রোকনপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর প্রতিষ্ঠানটির প্রসার ঘটতে থাকে। পড়াশোনা ভাল হওয়ায় এমপিওভুক্তি হয় এবং স্থাপনা নির্মাণ হয়।  প্রায় পাঁচ বছর আগে স্কুলের সহকারী শিক্ষক দলিলুর রহমান মুক্তা প্রায় ৫ বিঘা জমি বিক্রি করে ২০ লক্ষাধিক টাকার বিনিময়ে সাবেক এমপির সুপারিশে মাদ্রাসায় সুপার পদে নিয়োগ নেন। নিয়োগ পেয়েই তিনি নানা দুর্নীতি জড়িয়ে পড়েন। 

মাদ্রসার শিক্ষক মতিয়ার রহমান কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, দুই বছর আগে মাদ্রাসায় নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে তার ছেলেকে নেয়ার জন্য প্রস্তাব দেয় মাদরাসা সুপার দলিলুর রহমান মুক্তা। ছেলে বেকার থাকায় তিনি রাজি হয়ে যান। এরপর সে ৮ লক্ষ টাকা দাবী করে। জমি, গাছের বাগান ও বাশ বাগান বিক্রি করে ৮ লক্ষ টাকা প্রদান করেন। এরপর সুপার আরো দুই লক্ষ টাকা দাবি করেন। ব্যাংক থেকে লোন করে দুই লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়। কিন্তু পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিলেও আমাকে বা আমার ছেলেকে জানানো হয়নি। আবেদনপত্র জমা দেয়ার শেষদিনে বিষয়টি জানতে পারি। পরে ছেলেকে দিয়ে আবেদন করানোর পর আরো সুপার ২০ হাজার টাকা দাবি করছে। তিনি আরো জানান, একই পদের জন্য গ্রামের আরেকজনের কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এখন সে কাকে চাকরি দিবে এনিয়ে দুশ্চিন্তয়া রয়েছি।  

অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আলহাজ তোজাম্মেল হোসেন জানান, ২০১৮ সালে অবসর গ্রহণ করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কল্যান ট্রাস্ট ভাতা শীটে স্বাক্ষর করছে না। শুধু তালবাহানা করছে। তিনি আরো জানান, আমার মতো অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মাওলানা ইব্রাহীমের কাছ থেকে ৪৩ হাজার টাকা এবং আহম্মদ আলী নামে আরো একজন শিক্ষকের কাছ থেকে ৫২ হাজার টাকা নিয়েছে। তারপরেও আরো টাকার জন্য শীটে স্বাক্ষর করছে না। 

অবসরপ্রাপ্ত দপ্তরী সাহেব আলী জানান, দুই বছর আগে অবসর গ্রহণ করেছি। আমাকে ৫ মাসের বেতন দেয় নাই। উৎসব ভাতা দেয় নাই। অবসরকালীন ভাতার জন্য একলক্ষ টাকা দাবি করেছে সুপার। আমি খুব কষ্টে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি। আর ৫০ হাজার টাকা না দেয়ার কারণে স্বাক্ষর করছে না। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর জানিয়েছি। 

মাদ্রসার শিক্ষক মাওলানা রইচ উদ্দিন জানান, মাদ্রাসার শিক্ষকদের পদবীর জন্য অনলাইন আবেদন করতে লাগে দেড় থেকে দুইশ টাকা, আর সুপার আমাদের কাছ থেকে দুই হাজার করে টাকা নিয়েছিল। 

মাদ্রসার কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, তিনি কোনদিন সময়মত মাদ্রসায় আসেন না। যখন ইচ্ছে আসেন আবার যখন ইচ্ছে চলে যান। এ অবস্থায় শিক্ষা ব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছে। 

গ্রামের প্রবীন মুরুব্বী ও মাদরাসা প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আজহার আলী জানান, সুপার দলিলুর রহমান ১৩০টি গাছ কেটে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেছে। বিষয়টি নিয়ে তাকে বললে সে কোন কথা বলে না। উল্টো ইউএনওর কাছে যেতে বলেন। তাই ইউএনও বরাবর লিখিত আবেদন করেছি। 

মাদ্রাসা ছাত্র মোস্তাকিন বিল্লাহ জানান, আমার শিক্ষক হলে কি হবে তিনি একজন দুর্নীতি –মামলাবাজ ও পল্টিবাজ। নিজস্বার্থের জন্য গ্রামবাসীর মধ্যে দুটি গ্রুপে বিভক্ত করে রেখেছে। দল পাল্টানোর ওস্তাদ। তিনি থানা জামায়াতের আমীর ছিলেন। বিএনপির সময় বিএনপি করতেন। এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা হয়েছেন। তিনি নিরাপত্তা কর্মীর জন্য গ্রামের দুজন ছেলের কাছে ১৪ লক্ষ টাকা টাকা নিয়েছেন। আয়া পদের জন্য দুজনের ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এখন কাকে চাকরি দিবে, কে চাকরি পাবে এই নিয়ে গ্রামবাসী দুটো গ্রুপে বিভক্ত হয়েছে। যে কোন সময় সংঘর্ষ হতে পারে। 

ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক জানান, আমার বাবা জীবিত থাকাকালীন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাকালীন সেক্রেটারী ছিলেন। তখন মাদ্রসাা সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সুপার দলিলুর রহমান অবৈধভাবে টাকার বিনিময়ে সুপার নিয়োগ হবার পর থেকেই নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করে মাদ্রাসাটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। সুপার এতোটাই খারাপ যে, একজন প্যারালাইসড অসুস্থ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের অবসর ভাতার জন্য টাকা দাবি করছে। টাকা না দেয়ায় দীর্ঘদিন যাবত অবসর ভাতার শীটে স্বাক্ষর করছেন না। এছাড়াও নিয়োগ বাণিজ্যসহ তার দুর্নীতির শেষ নেই। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করছি মাদ্রাসাটি রক্ষায় তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।  

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আল-আমিন কাওসার জানান, সুপারের বিরুদ্ধে নিয়োগের নামে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহন, অবসর ভাতার স্বাক্ষরের নামে হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়াসহ শিক্ষকদের মানসিক নির্যাতন ও গাছ কেটে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অনেকগুলো লিখিত অভিযোগ পেয়েছি এবং তার সত্যতাও পাওয়া গেছে। তাছাড়া ছুটির নামমাত্র আবেদন দিয়ে তিনি মাদ্রাসায় অনুপস্থিত থাকছেন এমনকি ফোনও বন্ধ রেখেছেন। ম্যানেজিং কমিটির বৈঠকে সুপার দলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে রেজুলেশন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম বলেন, রোকনপুর ইসলামিয়া মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, মাদ্রসায় অনুপস্থিত ও অবসর ভাতার জন্য টাকা গ্রহণসহ অনেকগুলো লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। সবগুলো একসাথে করে তদন্ত কমিটি গঠন এবং কমিটির সুপারিশ মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

তবে অভিযোগের বিষয়ে মাদ্রাসায় ও তার বাড়িতে গেলে সুপার দলিলুর রহমানকে পাওয়া যায়নি এবং তার ব্যবহৃত মুঠোফোনের সবগুলো নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন