শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৬, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

তাড়াশে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
তাড়াশে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

সিরাজগঞ্জের তাড়াশের প্রত্যন্ত অঞ্চল তালম ইউনিয়নের রোকনপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। অভিযোগকারী শিক্ষক-কর্মচারী ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ স্থানীয়রা বলছেন, মাদ্রাসা সুপার দলিলুর রহমান মুক্তা মাদ্রাসায় নিয়মিত অনুপস্থিত থাকছেন পাশাপাশি মাদ্রাসায় তিনটি পদের বিপরীতে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। শুধু তাই নয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অবসার ভাতার সিটে স্বাক্ষরের জন্য শিক্ষকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নেয়াসহ প্রতিষ্ঠানের গাছ কেটে লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ।

 
মাদ্রাসার সাবেক সহকারী সুপার মাওলানা আবুল কাশেম জানান, ইসলাম শিক্ষা প্রসারে ১৯৭২ সালে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিরা বাশ-কাঠ টিনসহ জমি অনুদান দিয়ে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল তালম ইউনিয়নের রোকনপুর গ্রামে রোকনপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর প্রতিষ্ঠানটির প্রসার ঘটতে থাকে। পড়াশোনা ভাল হওয়ায় এমপিওভুক্তি হয় এবং স্থাপনা নির্মাণ হয়।  প্রায় পাঁচ বছর আগে স্কুলের সহকারী শিক্ষক দলিলুর রহমান মুক্তা প্রায় ৫ বিঘা জমি বিক্রি করে ২০ লক্ষাধিক টাকার বিনিময়ে সাবেক এমপির সুপারিশে মাদ্রাসায় সুপার পদে নিয়োগ নেন। নিয়োগ পেয়েই তিনি নানা দুর্নীতি জড়িয়ে পড়েন। 

মাদ্রসার শিক্ষক মতিয়ার রহমান কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, দুই বছর আগে মাদ্রাসায় নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে তার ছেলেকে নেয়ার জন্য প্রস্তাব দেয় মাদরাসা সুপার দলিলুর রহমান মুক্তা। ছেলে বেকার থাকায় তিনি রাজি হয়ে যান। এরপর সে ৮ লক্ষ টাকা দাবী করে। জমি, গাছের বাগান ও বাশ বাগান বিক্রি করে ৮ লক্ষ টাকা প্রদান করেন। এরপর সুপার আরো দুই লক্ষ টাকা দাবি করেন। ব্যাংক থেকে লোন করে দুই লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়। কিন্তু পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিলেও আমাকে বা আমার ছেলেকে জানানো হয়নি। আবেদনপত্র জমা দেয়ার শেষদিনে বিষয়টি জানতে পারি। পরে ছেলেকে দিয়ে আবেদন করানোর পর আরো সুপার ২০ হাজার টাকা দাবি করছে। তিনি আরো জানান, একই পদের জন্য গ্রামের আরেকজনের কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এখন সে কাকে চাকরি দিবে এনিয়ে দুশ্চিন্তয়া রয়েছি।  

অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আলহাজ তোজাম্মেল হোসেন জানান, ২০১৮ সালে অবসর গ্রহণ করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কল্যান ট্রাস্ট ভাতা শীটে স্বাক্ষর করছে না। শুধু তালবাহানা করছে। তিনি আরো জানান, আমার মতো অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মাওলানা ইব্রাহীমের কাছ থেকে ৪৩ হাজার টাকা এবং আহম্মদ আলী নামে আরো একজন শিক্ষকের কাছ থেকে ৫২ হাজার টাকা নিয়েছে। তারপরেও আরো টাকার জন্য শীটে স্বাক্ষর করছে না। 

অবসরপ্রাপ্ত দপ্তরী সাহেব আলী জানান, দুই বছর আগে অবসর গ্রহণ করেছি। আমাকে ৫ মাসের বেতন দেয় নাই। উৎসব ভাতা দেয় নাই। অবসরকালীন ভাতার জন্য একলক্ষ টাকা দাবি করেছে সুপার। আমি খুব কষ্টে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি। আর ৫০ হাজার টাকা না দেয়ার কারণে স্বাক্ষর করছে না। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর জানিয়েছি। 

মাদ্রসার শিক্ষক মাওলানা রইচ উদ্দিন জানান, মাদ্রাসার শিক্ষকদের পদবীর জন্য অনলাইন আবেদন করতে লাগে দেড় থেকে দুইশ টাকা, আর সুপার আমাদের কাছ থেকে দুই হাজার করে টাকা নিয়েছিল। 

মাদ্রসার কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, তিনি কোনদিন সময়মত মাদ্রসায় আসেন না। যখন ইচ্ছে আসেন আবার যখন ইচ্ছে চলে যান। এ অবস্থায় শিক্ষা ব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছে। 

গ্রামের প্রবীন মুরুব্বী ও মাদরাসা প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আজহার আলী জানান, সুপার দলিলুর রহমান ১৩০টি গাছ কেটে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেছে। বিষয়টি নিয়ে তাকে বললে সে কোন কথা বলে না। উল্টো ইউএনওর কাছে যেতে বলেন। তাই ইউএনও বরাবর লিখিত আবেদন করেছি। 

মাদ্রাসা ছাত্র মোস্তাকিন বিল্লাহ জানান, আমার শিক্ষক হলে কি হবে তিনি একজন দুর্নীতি –মামলাবাজ ও পল্টিবাজ। নিজস্বার্থের জন্য গ্রামবাসীর মধ্যে দুটি গ্রুপে বিভক্ত করে রেখেছে। দল পাল্টানোর ওস্তাদ। তিনি থানা জামায়াতের আমীর ছিলেন। বিএনপির সময় বিএনপি করতেন। এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা হয়েছেন। তিনি নিরাপত্তা কর্মীর জন্য গ্রামের দুজন ছেলের কাছে ১৪ লক্ষ টাকা টাকা নিয়েছেন। আয়া পদের জন্য দুজনের ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এখন কাকে চাকরি দিবে, কে চাকরি পাবে এই নিয়ে গ্রামবাসী দুটো গ্রুপে বিভক্ত হয়েছে। যে কোন সময় সংঘর্ষ হতে পারে। 

ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক জানান, আমার বাবা জীবিত থাকাকালীন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাকালীন সেক্রেটারী ছিলেন। তখন মাদ্রসাা সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সুপার দলিলুর রহমান অবৈধভাবে টাকার বিনিময়ে সুপার নিয়োগ হবার পর থেকেই নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করে মাদ্রাসাটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। সুপার এতোটাই খারাপ যে, একজন প্যারালাইসড অসুস্থ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের অবসর ভাতার জন্য টাকা দাবি করছে। টাকা না দেয়ায় দীর্ঘদিন যাবত অবসর ভাতার শীটে স্বাক্ষর করছেন না। এছাড়াও নিয়োগ বাণিজ্যসহ তার দুর্নীতির শেষ নেই। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করছি মাদ্রাসাটি রক্ষায় তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।  

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আল-আমিন কাওসার জানান, সুপারের বিরুদ্ধে নিয়োগের নামে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহন, অবসর ভাতার স্বাক্ষরের নামে হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়াসহ শিক্ষকদের মানসিক নির্যাতন ও গাছ কেটে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অনেকগুলো লিখিত অভিযোগ পেয়েছি এবং তার সত্যতাও পাওয়া গেছে। তাছাড়া ছুটির নামমাত্র আবেদন দিয়ে তিনি মাদ্রাসায় অনুপস্থিত থাকছেন এমনকি ফোনও বন্ধ রেখেছেন। ম্যানেজিং কমিটির বৈঠকে সুপার দলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে রেজুলেশন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম বলেন, রোকনপুর ইসলামিয়া মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, মাদ্রসায় অনুপস্থিত ও অবসর ভাতার জন্য টাকা গ্রহণসহ অনেকগুলো লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। সবগুলো একসাথে করে তদন্ত কমিটি গঠন এবং কমিটির সুপারিশ মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

তবে অভিযোগের বিষয়ে মাদ্রাসায় ও তার বাড়িতে গেলে সুপার দলিলুর রহমানকে পাওয়া যায়নি এবং তার ব্যবহৃত মুঠোফোনের সবগুলো নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ বন্ধ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে