শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৮, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২

বগুড়ায় বাঁশ শিল্প বাঁচিয়ে রেখেছে অর্ধশতাধিক পরিবার

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় বাঁশ শিল্প বাঁচিয়ে রেখেছে অর্ধশতাধিক পরিবার

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে থাকা বাঁশ শিল্পকে আকড়ে ধরে এখনো জীবন ধারণ করছে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার ধাপের হাটের অর্ধশতাধিক পরিবার। বাঁশ থেকে তৈরি ডালা, কুলা, চালুন, খইচালা, জালি, ঝাপনি, চাঙ্গারি, বাচ্চাদের ছোট কুলাসহ হরেক রকমের পণ্য হাটে হাটে বিক্রি করে নিজেদের যেমন বাঁচিয়ে রেখেছেন, ঠিক তেমনি দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পণ্যকে টিকেয়ে রেখেছেন পরিবারগুলো। বাঁশ দিয়ে তৈরি হরেক রকমের তৈজসপত্র প্রতি হাটে বিক্রি হয়ে থাকে প্রায় চার লাখ টাকার।

জানা যায়, অতীতে গ্রামে গঞ্জে বাঁশের তৈরি পণ্যসামগ্রীর কদর ছিল অনেক। এসব পণ্য শোভা পেত প্রত্যেক বাড়িতে। এছাড়া গৃহস্থালির নিত্য ব্যবহার দ্রব্যাদি, ডালা, চালুন, টোভা, কুবরি, ঝাকাসহ অসংখ্য জিনিস প্রতিটি সংসারে কাজের জন্য ব্যবহার হতো। অতীতে বাঁশের তৈরি তৈজসপত্রই ছিল সংসারের মূল ভরসা। কিন্তু কালক্রমে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বাঁশ শিল্পে ভাটা পড়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে বাঁশ শিল্প। বাঁশের তৈরি পণ্য বাঙালির পুরোনো ঐতিহ্য। পুরোনো এই ঐতিহ্য দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে।

কিন্তু পূর্ব পুরুষের ব্যবসাকে এখনো ধরে রেখেছেন জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার কিছু মানুষ। পূর্ব পুরুষদের এই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে তারা এখানো হাটে বিক্রি করছেন ঝুড়ি, ডালা, কুলা, চালুনি, হাতপাখাসহ নানা পণ্য। পৈতৃক এই পেশাকে ঘিরে ধরে আজো টিকে আছে পরিবারগুলো। বাঁশ থেকে তৈজসপত্র তৈরি করে গ্রামীণ ক্রেতাদের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে এ ব্যবসায় মন্দাভাব থাকলেও বাঁশের পণ্যের চাহিদা গ্রামের মানুষের মাঝে এখনও বিদ্যমান রয়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতেও দৃঢ় মনোবল নিয়ে বাঁশের পণ্য তৈরি ও তা বিক্রি করে অনেকেই জীবিকা নির্বাহ করেছেন। বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার ধাপের হাট এলাকায় গ্রামের নারী পুরুষ মিলিয়ে তৈরি করছেন বাঁশের তৈজসপত্র। দিনে রাতে তৈরি হচ্ছে ডালা, কুলা, চালুন, খইচালা, জালি, ঝাপনি, চাঙ্গারিসহ বিভিন্ন কিছু। গ্রামের নারীরা সংসারের ফাঁকে ফাঁকে একমনে কাজ করে যাচ্ছেন বাঁশ শিল্পের।

বাঁশ শিল্পের কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গ্রামের পুরুষরা বিভিন্ন বাগান থেকে ভালো ও লম্বামানের বাঁশ সংগ্রহ করে। পরে সেই বাঁশ প্রথমে চেচে পণ্যের আকার অনুযায়ী কেটে নেয়। কেটে নেওয়া অংশ থেকে বাঁশের পাতলা ও চিকন চাচ তৈরি করে তা দিয়ে ডালা, কুলা, চালুনসহ বিভিন্ন কিছু তৈরি করে। একজন কারিগর দিনে ৪ থেকে ৫টি বড় মাপের ডালি তৈরি করতে পারে। পাইকারদের কাছে এই ডালা বিক্রি করেন ৭০ থেকে ৮০ টাকা করে। আর খোলা বাজারে এই ডালা বিক্রি হয় ১০০ থেকে ১২০ টাকা। আর ভালোমানের পাকা বাঁশের ডালা বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা করে। দিনে কাজ করে একেকজন নারী শ্রমিক ৩০০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা আয় করতে পারে। প্রতি মাসে একেক জন নারী শ্রমিক ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা আয় করে থাকে। কারিগড়রা আরো জানান, প্রতি বৃহস্পতিবার ধাপের হাটে হাট বসে এই হাটে প্রায় ৪০টির মতো দোকান বসে। দোকানিরা প্রতি হাটবারে প্রায় চার লাখ টাকার বাঁশ থেকে তৈরি পণ্য বিক্রি করে থাকে।

ধাপেরহাট এলাকার বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম জানান, এই হাটে দীর্ঘ দিন ধরে বাঁশের তৈরি পণ্য বেচাকেনা হয়ে আসছে। বাঙালির ঐতিহ্য এসব পণ্য এখনো এলাকার ঘরে ঘরে ব্যবহার হয়ে আসছে। বাঁশের তৈরি বাহারি পণ্যও বেচাকেনা হয়ে থাকে ভালো। হাটে বেশ কিছু পাইকার আসেন। যারা পাইকারিভাবে কিনে নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দেন।

বাঁশ শিল্পের ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসা শুরু করছেন। প্রতি হাটে ৭-৮ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি করেন। এছাড়াও গ্রামে ফেরি করে বাঁশের তৈরি এসব পণ্য বিক্রি করেন। তাতে তার ভালো আয় হয়। গড়ে মাসে তিনি ১ লাখ ১০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি করেন। যা থেকে খরচ বাদ দিয়ে আয় হয় মাসে ২৫ হাজার টাকা। এসব পণ্য গ্রামেই বেশি প্রচলন রয়েছে। গৃহস্থালি কাজে এগুলো বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে।

হাটের আরেক ব্যবসায়ী মো. জাকারিয়া জানান, ধাপের হাটে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে বাঁশের তৈরি পণ্যের ব্যবসা করছেন। এখানে প্রতিটি পণ্য যেমন-প্রতি পিস ডালা বিক্রি হয় ৭০ টাকা, কুলা ১০০ টাকা, চালুন ৮০ টাকা, ডালি ১০০ টাকা, ঝাঁপি ৪০ টাকা থেকে ১০০ টাকা খুচরা মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে। এই হাটে প্রচুর ক্রেতা আসেন। তারা তাদের চাহিদামতো পণ্য কিনে থাকেন। তাছাড়া এখন বিভিন্ন জায়গা থেকে পাইকাররা এসে বাঁশের তৈরি পণ্য কিনে নিয়ে যান। এসব বাঁশের তৈরি করা পণ্যসামগ্রীগুলো নিজেরাই তৈরি করেন। বর্তমানে বাজারে সব কিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের অংশ কিছুটা কমে গেছে। বিশেষ করে প্লাস্টিক পণ্যের দৌরাত্ম্যের কাছে তাদের হাতের তৈরি শিল্প মার খেয়ে যাচ্ছে।

হাটে বাঁশের তৈরি পণ্য কিনতে আসা হযরত আলী জানান, পরিবারে সারা বছরই বাঁশের তৈরি এসব পণ্য ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে গৃহস্থালি কাজে এগুলো বেশি জরুরি। পুরোনো এই ঐতিহ্য এখনও ধরে রাখা হয়েছে। বাপ-দাদারাও তাদের সংসারে বাঁশের তৈরি ডালা, কুলা, চালুন, ঝাঁপি, হুচা ব্যবহার করেছিলেন। তবে বর্তমান আধুনিক যুগে বাঁশের বিকল্প এখন প্লাস্টিকের অনেক পণ্য তৈরি করা হচ্ছে। যার ফলে শহরের বেশির ভাগ মানুষ বাঁশের তৈরি এসব পণ্যের ব্যবহার ভুলে গেছেন। বাঁশ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে এই পেশার সাথে এখনও অনেক পরিবার জড়িয়ে আছেন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
সর্বশেষ খবর
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

৪৫ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক