শিরোনাম
- দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
- সাদা বলেও নতুন অধিনায়ক চায় ভারত?
- গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন; ইতালীয় কোচের বার্তা
- উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
- প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
- মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
- ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
- ঈদের ছুটিতেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
- সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানি গাউফ
- এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
- ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
- ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে গাজায় ঝরলো ৬৬ ফিলিস্তিনির প্রাণ
- ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
- জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
- যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
- কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
- বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
- ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
- ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
রাজশাহীতে চার কাউন্সিলরের নামে ডাকাতির মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর মোহনপুরে চার কাউন্সিলরের নামে ডাকাতির মামলা হয়েছে। কেশরহাট বাজারের একটি মোটরসাইকেল শো-রুমের ম্যানেজার মাহমুদ ইসলাম এ মামলা করেছেন। চারজনই কেশরহাট পৌরসভার কাউন্সিলর।
মামলার এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন- পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের একরামুল হক, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাবের আলী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আসলাম হোসেন ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাবুল হোসেন। মামলায় চার কাউন্সিলরসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে ১০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ অক্টোবর কেশরহাট বাজারের এক মোটরসাইকেল শোরুমের ম্যানেজার মাহমুদ ইসলাম শোরুমের হিসাব-নিকাশ শেষ করে রাত পৌনে ১০টার দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। শোরুম থেকে বের হয়ে প্রায় ১০০ গজ দূরে সেতুর উপর পৌঁছালে চার কাউন্সিলর ও তার লোকজন পথ রোধ করে পিস্তল ধরে চাঁদা দাবি করে। দিতে অস্বীকার করলে তাকে পিটিয়ে জখম করে তার কাছ থেকে ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার ব্যাগ কেড়ে নেয়। পরে তার শোরুমের কর্মচারীরা মাহমুদকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
এ ঘটনার পরের দিন ৩০ অক্টোবর ওই এন্টারপ্রাইজের মালিক জামাল হোসেনকেও হুমকি দেয় ওই কাউন্সিলররা। এ ঘটনায় ওইদিন তিনি মোহনপুর থানায় সাধারণ ডায়রী করেন। এছাড়াও এ ঘটনার একদিন পর রাতে আঁধারে চার কাউন্সিলের লোকজন কেশরহাট বাজারের জামাল হোসেনের নির্মাণধীন ভবনে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে। এ ঘটনায় থানায় মামলাও করে জামাল হোসেন। এরপর চিকিৎসা শেষে গত ১ ডিসেম্বর মাহমুদ হোসেন আদালতে চার কাউন্সিলরসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ওই মামলা তুলে নিতে কাউন্সিলররা হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ এনে বৃহস্পতিবার মোহনপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন মাহমুদ। এরপরই চার কাউন্সিলরের নামে আদালতে ডাকাতির মামলার ঘটনা জানাজানি হয়।
৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাবের আলী বলেন, ‘আমিসহ চার কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ডাকাতির মামলা হয়েছে। আমরা সবাই হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়েছি। ঘটনাটি সত্য নাকি মিথ্যা তা সঠিক তদন্ত হলে বেরিয়ে আসবে।’
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম বাদশাহ বলেন, ‘আমি যোগদানের আগে এ ঘটনা। এছাড়াও মামলাটি আদালতে হয়েছে। আদালত মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলেছেন। বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। তদন্ত শেষের পথে। দ্রুত আদালতে প্রতিবেদন পাঠাবো।’
বিডি প্রতিদিন/এএম
এই বিভাগের আরও খবর