বরিশাল বিভাগের ৭ টি নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পূনিমা জো ও বৈরি আবহাওয়ার কারণে পানি বেড়েছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।
কীর্তনখোলা নদীর পানি বিপদসীমা ২ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার হলেও ২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একইভাবে বিষখালীর নদীর ঝালকাঠি পয়েন্টের পানির বিপৎসীমা ১ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। কিন্তু প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৪৪ সেন্টিমিটার উচ্চতা দিয়ে। বিষখালী নদীর বেতাগী পয়েন্টে প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৮১ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। এ পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৬৮ সেন্টিমিটার।
একই নদীর বরগুনা পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৯৭ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ২ দশমিক ৬ সেন্টিমিটার দিয়ে।
পাথরঘাটা পয়েন্টে বিষখালী নদীর বিপৎসীমা ১ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৮২ সেন্টিমিটার উচ্চতায়।
সুরমা-মেঘনা নদীর দৌলতখান পয়েন্টের বিপৎসীমা ২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ৩ দশমিক ৩৪ সেন্টিমিটার দিয়ে। একই নদীর তজুমদ্দিন পয়েন্টের বিপৎসীমা ২ দশমিক ২২ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ৩ দশমিক ১২ সেন্টিমিটার। তেতুলিয়া নদীর ভোলা খেয়াঘাট এলাকার বিপৎসীমা ১ দশমিক ৯১ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৯৬ সেন্টিমিটার দিয়ে।
বুড়িশ্বর নদীর আমতলী পয়েন্টে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মির্জাগঞ্জ পয়েন্টে বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ পয়েন্টের বিপৎসীমা ১.৮০ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৮৩ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। কচা নদীর উমেদপুর পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৬৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। বলেশ্বর নদীর পিরোজপুর পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৬৫ সেন্টিমিটার উচ্চতায়।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ