শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

জামায়াত আমির

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী যদি দেশের সেবা করার সুযোগ পায়, তাহলে তারা মালিক হবে না, সেবক হবে। তিনি বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশে আরেকটি লড়াই হবে, ইনশাআল্লাহ। একটি লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে-দুর্নীতির মূল উৎপাটনের জন্য। তারুণ্য ও যৌবনের শক্তিকে একত্রিত করে সেই লড়াইয়ে আমরা বিজয় লাভ করব।’

গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাত দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সকাল সাড়ে ৯টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু হয়। এরপর দুপুর ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে মূল কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় সমাবেশস্থলে পৌঁছান দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান।

জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘গত ১৫ বছরের কঠিন অন্ধকার যুগের জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে যাঁরা তিলে তিলে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন, নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রাণ দিয়েছেন, যাঁরা লড়াই করে আহত হয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন, আমরা তাঁদের কাছে গভীরভাবে ঋণী। জামায়াতের অস্তিত্ব যত দিন থাকবে, আমরা সেই ঋণ শোধ করার চেষ্টা করব। আল্লাহ আমাদের সেই শক্তি দিন।’

সমাবেশে উপস্থিত লাখো জনতার উদ্দেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আবু সাঈদরা বুক পেতে না দাঁড়ালে, এ জাতির মুক্তির জন্য যদি বুকে গুলি লুফে না নিতেন, তাহলে হয়তো আজকের এই বাংলাদেশটা আমরা দেখতাম না। এরই মধ্যে হয়তো আরো অনেক মানুষের জীবন ফ্যাসিবাদীদের হাতে চলে যেত। চব্বিশে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধটা যদি না হতো, তাহলে আজ যাঁরা বিভিন্ন  ধরনের কথা এবং দাবিদাওয়া পেশ করছেন, তাঁরা তখন কোথায় থাকতেন?’

জাতীয় ঐক্যের আহবান জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘আসুন, যাঁদের ত্যাগে এই নিয়ামত পেয়েছি, তাঁদের যেন অবজ্ঞা না করি, অবহেলা না করি। যেন শিশু বা তুচ্ছ বলে তাঁদের উপেক্ষা না করি। অহংকার করে যেন অন্য দলকে তাচ্ছিল্য না করি। অরাজনৈতিক ভাষায় কথা না বলি। এগুলো যদি আমরা না পারি, তাহলে বুঝতে হবে, ফ্যাসিবাদের রূপ আমাদের ভেতরেই বাসা বেঁধেছে। আমরা আশা করব, কেউ এসব করবেন না। রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করে জাতীয় ঐক্যের বীজতলা একসঙ্গে গড়ে তুলতে হবে।’

জামায়াত দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়বে জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী যদি দেশের সেবা করার সুযোগ পায়, তাহলে আমরা মালিক হব না, সেবক হব। আমি ঘোষণা দিচ্ছি, জামায়াতে ইসলামী যদি আগামী দিনে সরকার গঠন করে তাহলে কোনো এমপি ও মন্ত্রী আগামী দিনে সরকারি প্লট গ্রহণ করবে না। কোনো এমপি বা মন্ত্রী ট্যাক্সবিহীন কোনো গাড়িতে চড়বেন না। তাঁরা নিজেদের হাতে কোনো টাকা চালাচালি করবেন না।’

তিনি আরো বলেন, ‘কোনো এমপি বা মন্ত্রী যদি তাঁর নির্দিষ্ট কোনো কাজের জন্য বরাদ্দ পেয়ে থাকেন, কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কাছে তাঁরা তাঁর প্রতিবেদন তুলে ধরতে বাধ্য হবেন। চাঁদা আমরা নিব না, দুর্নীতি আমরা করব না। চাঁদা আমরা নিতে দেব না, দুর্নীতি আমরা সহ্য করব না।’

জাতির প্রতিটি স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে কথা বলার দায়বদ্ধতা অনুভব করে তিনি বলেন, ‘আমি শিশুদের বন্ধু, যুবকদের ভাই, বয়স্কদের সহযোদ্ধা, বোনদের ভাই। তাদের মুক্তির জন্য দায়িত্ব নিয়ে আমি এখানে দাঁড়িয়েছি। আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ নির্দিষ্ট কোনো শ্রেণির নয়, আমাদের লড়াই সব মানুষের মুক্তির জন্য। রাস্তার পরিচ্ছন্নতাকর্মী, চা-বাগানের শ্রমিক, রিকশাচালক, মাঠের কৃষক—আমি তাদের পক্ষেই কথা বলতে এসেছি। আমি অভিজাত শ্রেণির প্রতিনিধি হয়ে কথা বলতে আসিনি।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘আজীবন রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেছি। জেল-জুলুমের পরোয়া করিনি। আফসোস, ২০২৪ সালে জাতিকে মুক্তি দিতে গিয়ে যাঁরা জীবন দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন, আমি তাঁদের একজন হতে পারলাম না। আপনাদের কাছে দোয়া চাই,  ইনসাফভিত্তিক একটি দেশ গড়ে তোলার জন্য আগামী দিনে যে লড়াই হবে, আমার আল্লাহ যেন সেই লড়াইয়ে আমাকে একজন শহীদ হিসেবে কবুল করেন।’

তিনি বলেন, ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে শুরু করে শাপলা গণহত্যা, সারা দেশব্যাপী গণহত্যা, পিলখানার গণহত্যা, ২০২৪-এর গণহত্যা যারা করেছে, তাদের সবার বিচার বাংলার মাটিতে নিশ্চিত করতে হবে।’

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এদের বিচারের দৃশ্যমান প্রক্রিয়া শুরু না হওয়া পর্যন্ত পুরনো ব্যবস্থাপত্রে বাংলাদেশ আর চলবে না। এত মানুষ এমনি এমনি জীবন দেননি। যদি সেই পুরনো পচা ব্যবস্থা টিকে থাকে, তাহলে তাঁরা কেন জীবন দিলেন? যাঁরা ওই ব্যবস্থায় বাংলাদেশকে আবার গড়তে চান, তাঁদের বলি, জুলাইয়ে যুদ্ধ করে যাঁরা জীবন দিয়েছেন, শক্তি থাকলে তাঁদের জীবন ফেরত দিন।’

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু
যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু
ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই
এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন
নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে
গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম