শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

দেশে উৎপাদন হচ্ছে এমন অনেক অদরকারি পণ্য আমদানিতে অপচয় হচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এ ধরনের পণ্য আমদানির পেছনেই খরচ হয়ে গেছে মোট আমদানি ব্যয়ের ৪৫ শতাংশ। ওই অর্থবছরে আমদানি হয়েছে প্রায় আট হাজার ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য। এর মধ্যে অন্তত চার হাজার কোটি ডলার খরচ হয়েছে এমন সব পণ্য আমদানিতে, যেগুলো অপ্রয়োজনীয় এবং দেশেই উৎপাদন হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বৈশ্বিক কারণে দেশে বর্তমানে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণপত্র খুলতে খুবই রক্ষণশীল আচরণ করছে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রাংশ ও জরুরি খাদ্যপণ্য আমদানিতে ব্যাঘাত ঘটায় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের পণ্যে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক আরোপ করলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে দেশি শিল্পের সুরক্ষাও নিশ্চিত হবে।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে কি না তা নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সেল থাকা উচিত, যাদের দায়িত্ব হবে দেশে কোন কোন পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে বা অপ্রয়োজনীয় পণ্য আসছে কি না তার তদারকি করা। অ্যান্টি ডাম্পিং সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করে ডাম্পিং বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসবহুল দ্রব্য আমদানিতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। এর পরও স্থানীয় বাজারে বিলাসবহুল পণ্য সরবরাহের কমতি নেই। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়িতেও বিলাসবহুল পণ্যের আমদানি বন্ধ হয়নি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি এনবিআরকে আরো সক্রিয় হতে হবে।

সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকরা বলেন, সাধারণত কোনো দেশ যদি দেশে উৎপাদিত প্রায় একই ধরনের পণ্য বিদেশ থেকে আরো কম দামে এনে সহজলভ্য করে বা ডাম্প করে, তখন তা রোধ করতে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডাব্লিউটিও) বিধি-নিষেধের কারণে অনেক সময় অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ কঠিন হলে সে ক্ষেত্রে দেশের স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষায় সরকার চাইলে বেশি হারে সম্পূরক শুল্ক বা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কও আরোপ করতে পারে।

জানা গেছে, শতভাগ মোবাইল ফোনসেট আমদানিকারক বাংলাদেশ এখন বিশ্বমানের মোবাইল ফোনসেট তৈরিতে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রাহকের চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ ফোনসেটই এক ডজন দেশি কম্পানি জোগান দিতে পারে। প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর কারখানায় তৈরি ফোনসেটের বর্তমান বাজারও প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার। প্রায় এক লাখ লোকের (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ) কর্মসংস্থান হওয়া এ খাত এখন দেশি চাহিদা পূরণ করে হ্যান্ডসেট রপ্তানিও শুরু করেছে। দেশ যখন মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরিতে স্বংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে, তখনো চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কমদামি হ্যান্ডসেট আসছে। এতে সরকার হারাচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা, আর বিপুল বিনিয়োগ করে উদ্যোক্তারা পড়ছেন ঝুঁকিতে।

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শহিদ বলেন, মোবাইল ফোনের বাজারের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। আগে যেখানে বছরে ১২ হাজার কোটি টাকার মোবাইল ফোন বিক্রি হতো, এখন তা কমে সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এখনো আমাদের কিছু উপকরণ আমদানি করতে হচ্ছে।

এভাবে নিত্যব্যবহার্য ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র, টাইলস, সিরামিকশিল্পেও বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। অথচ কম দামে টাইলসসহ বিভিন্ন সিরামিক ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানি হয়ে আসছে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, দেশের সফটওয়্যার খাত বর্তমানে শীর্ষস্থানীয় ১৫টি রপ্তানি খাতের একটি। দেশি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে বহুমুখী সেবা দিচ্ছে। কিন্তু নানা শর্তের বেড়াজালে দেশি সফটওয়্যার খাতকে উপেক্ষা করে বিপুল অর্থ ব্যয় করে আমদানি করা হচ্ছে।

কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের শত শত পণ্য ও সেবা রয়েছে, যার পেছনে এখনো হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। অথচ ডলার সংকটে এখন বিপর্যয়ের মুখ পড়ছে স্থানীয় শিল্প। যথাযথ পদক্ষেপ আর কার্যকর শুল্কনীতির অভাবে মার খাচ্ছে শিল্প, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান। আর লোকসান হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার।

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, বাংলাদেশে এখনো গবাদি পশু, মাছের পোনা, মধু, গাছগাছড়া, কাঠ, টিম্বার, শুঁটকি মাছ (প্যাকেটজাত ছাড়া), হলুদ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, তামাক ডাঁটা, শুকনা তেঁতুল, ফিটকিরি, অ্যালুমিনিয়াম টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুল, শুকনা মরিচ, চিপস, সোডা পাউডার, তিল, সরিষা, রেডিমেড গার্মেন্ট, ইমিটেশন জুয়েলারি, সুপারি, শিশুদের খেলনা, সস, সিমেন্ট, নুডলসসহ অসংখ্য পণ্য আমদানিতে বিপুল পরিমাণ ডলার যাচ্ছে।

বিদেশি পণ্য আমদানির পরিমাণ : ইমপোর্ট পেমেন্টস অব গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেসের ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে আট হাজার ৪৯১ কোটি টাকার সবজিজাতীয় পণ্য (শিকড় ও টিউবারস) আমদানি করে। এর আগের বছরে একই পণ্য সাত হাজার ৭৯৭ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

প্রতিবেদন মতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে তিন হাজার ৪৭৫ কোটি পাঁচ লাখ টাকার দুগ্ধজাত পণ্য, পাখির ডিম ও প্রাকৃতিক মধু আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে একই পণ্য দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৯৩৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার কফি, চা ও মসলা আমদানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে একই পণ্য তিন হাজার ৪১৩ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৫৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে ৫০১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছিল। এমন অসংখ্য পণ্য আমদানিতে ডলার খরচ করা হয়, যেগুলো কিনা সহজেই দেশে উৎপাদন সম্ভব।

অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্কে লাভ : এক বছর আগে ৪৮ বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করা রির্জাভ কমে এখন ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। আইএমএফের হিসাবে তা আরো কম বা ২৪ বিলিয়ন ডলারের কাছে। এটা যদিও দেশের অন্তত ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করার জন্য যথেষ্ট। এর পরও সরকার এই ডলার খরচে অতিমাত্রায় সতর্ক।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শুল্কনীতির পরিবর্তনে যেসব পণ্যে বাংলাদেশ এগিয়েছে এবং স্বয়ংসর্ম্পূণ হয়েছে, তা বন্ধ রাখা ও সীমিত করার স্বার্থে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা বা অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে পারে। এটা করতে পারলে ডলার নিয়ে যে হাহাকার চলছে, তা অনেকাংশেই কমবে। তখন সাশ্রয় করা ডলার খরচ করে জ্বালানি তেল, এলএনজি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের জিনিসপত্রসহ যেসব অত্যাবশ্যক পণ্য আমদানি করা প্রয়োজন, তা আমদানি করা যাবে।

এনবিআরের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পণ্য আমদানি সীমিত করতে এরই মধ্যে বিলাসী বা কম দরকারি পণ্যে অতিরিক্ত হারে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এতে কয়েক মাস ধরে আমদানি কমছে। সরকারের রাজস্বও কমছে। সরকার রাজস্ব ছাড় দিয়েও ডলারের ওপর চাপ কমাতে এই কাজে সায় দিয়েছে। কিন্তু এর পরও অনেক অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে।

জানা যায়, পাশের দেশ ভারত বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। পাঁচ বছর আগে আকস্মিক দেশটি বাংলাদেশের পাটপণ্যে ৬ শতাংশ শুল্কের পরিবর্তে ৩৫২ শতাংশ অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে। তখন তাদের দেশের উৎপাদকরা দাবি করে যে কম শুল্কে বাংলাদেশের পাটপণ্য তাদের দেশে প্রবেশের সুযোগ রাখলে তাদের এজাতীয় শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে সরকার তখন বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক দেয়। এতে দেশটিতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানি মুখ থুবড়ে পড়ে। এমনকি বাংলাদেশের অনুরোধেও সায় দেয়নি দেশটি। উল্টো আরো পাঁচ বছরের জন্য এর মেয়াদ বাড়িয়েছে।

শুল্ক বাড়াতে ট্যারিফ কমিশন কী বলছে : এ দেশে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় ট্যারিফ কমিশন ৩৩০টি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, যানবাহন, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গৃহস্থালির সরঞ্জাম, মূল্যবান ধাতু, প্রসাধন, পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, আসবাব, সিরামিক পণ্য, সাজসজ্জা সামগ্রী, ফল ও ফুল, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়, টিনজাত খাদ্য, চকোলেট, বিস্কুট, ফলের রস, কোমল পানীয়, অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়, তামাক, তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্য ইত্যাদিতে আমদানি শুল্ক (সিডি), সম্পূরক শুল্ক (এসডি), নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) বাড়ানো এবং ট্যারিফ বা শুল্কায়নযোগ্য মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করা গেলে এসব পণ্যেই বছরে অন্তত ১০০ কোটি মার্কিন ডলার সাশ্রয় হতে পারে বলে মনে করছেন ট্যারিফ কমিশনের কর্মকর্তারা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন