শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

দেশে উৎপাদন হচ্ছে এমন অনেক অদরকারি পণ্য আমদানিতে অপচয় হচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এ ধরনের পণ্য আমদানির পেছনেই খরচ হয়ে গেছে মোট আমদানি ব্যয়ের ৪৫ শতাংশ। ওই অর্থবছরে আমদানি হয়েছে প্রায় আট হাজার ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য। এর মধ্যে অন্তত চার হাজার কোটি ডলার খরচ হয়েছে এমন সব পণ্য আমদানিতে, যেগুলো অপ্রয়োজনীয় এবং দেশেই উৎপাদন হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বৈশ্বিক কারণে দেশে বর্তমানে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণপত্র খুলতে খুবই রক্ষণশীল আচরণ করছে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রাংশ ও জরুরি খাদ্যপণ্য আমদানিতে ব্যাঘাত ঘটায় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের পণ্যে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক আরোপ করলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে দেশি শিল্পের সুরক্ষাও নিশ্চিত হবে।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে কি না তা নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সেল থাকা উচিত, যাদের দায়িত্ব হবে দেশে কোন কোন পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে বা অপ্রয়োজনীয় পণ্য আসছে কি না তার তদারকি করা। অ্যান্টি ডাম্পিং সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করে ডাম্পিং বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসবহুল দ্রব্য আমদানিতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। এর পরও স্থানীয় বাজারে বিলাসবহুল পণ্য সরবরাহের কমতি নেই। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়িতেও বিলাসবহুল পণ্যের আমদানি বন্ধ হয়নি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি এনবিআরকে আরো সক্রিয় হতে হবে।

সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকরা বলেন, সাধারণত কোনো দেশ যদি দেশে উৎপাদিত প্রায় একই ধরনের পণ্য বিদেশ থেকে আরো কম দামে এনে সহজলভ্য করে বা ডাম্প করে, তখন তা রোধ করতে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডাব্লিউটিও) বিধি-নিষেধের কারণে অনেক সময় অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ কঠিন হলে সে ক্ষেত্রে দেশের স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষায় সরকার চাইলে বেশি হারে সম্পূরক শুল্ক বা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কও আরোপ করতে পারে।

জানা গেছে, শতভাগ মোবাইল ফোনসেট আমদানিকারক বাংলাদেশ এখন বিশ্বমানের মোবাইল ফোনসেট তৈরিতে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রাহকের চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ ফোনসেটই এক ডজন দেশি কম্পানি জোগান দিতে পারে। প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর কারখানায় তৈরি ফোনসেটের বর্তমান বাজারও প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার। প্রায় এক লাখ লোকের (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ) কর্মসংস্থান হওয়া এ খাত এখন দেশি চাহিদা পূরণ করে হ্যান্ডসেট রপ্তানিও শুরু করেছে। দেশ যখন মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরিতে স্বংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে, তখনো চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কমদামি হ্যান্ডসেট আসছে। এতে সরকার হারাচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা, আর বিপুল বিনিয়োগ করে উদ্যোক্তারা পড়ছেন ঝুঁকিতে।

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শহিদ বলেন, মোবাইল ফোনের বাজারের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। আগে যেখানে বছরে ১২ হাজার কোটি টাকার মোবাইল ফোন বিক্রি হতো, এখন তা কমে সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এখনো আমাদের কিছু উপকরণ আমদানি করতে হচ্ছে।

এভাবে নিত্যব্যবহার্য ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র, টাইলস, সিরামিকশিল্পেও বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। অথচ কম দামে টাইলসসহ বিভিন্ন সিরামিক ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানি হয়ে আসছে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, দেশের সফটওয়্যার খাত বর্তমানে শীর্ষস্থানীয় ১৫টি রপ্তানি খাতের একটি। দেশি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে বহুমুখী সেবা দিচ্ছে। কিন্তু নানা শর্তের বেড়াজালে দেশি সফটওয়্যার খাতকে উপেক্ষা করে বিপুল অর্থ ব্যয় করে আমদানি করা হচ্ছে।

কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের শত শত পণ্য ও সেবা রয়েছে, যার পেছনে এখনো হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। অথচ ডলার সংকটে এখন বিপর্যয়ের মুখ পড়ছে স্থানীয় শিল্প। যথাযথ পদক্ষেপ আর কার্যকর শুল্কনীতির অভাবে মার খাচ্ছে শিল্প, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান। আর লোকসান হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার।

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, বাংলাদেশে এখনো গবাদি পশু, মাছের পোনা, মধু, গাছগাছড়া, কাঠ, টিম্বার, শুঁটকি মাছ (প্যাকেটজাত ছাড়া), হলুদ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, তামাক ডাঁটা, শুকনা তেঁতুল, ফিটকিরি, অ্যালুমিনিয়াম টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুল, শুকনা মরিচ, চিপস, সোডা পাউডার, তিল, সরিষা, রেডিমেড গার্মেন্ট, ইমিটেশন জুয়েলারি, সুপারি, শিশুদের খেলনা, সস, সিমেন্ট, নুডলসসহ অসংখ্য পণ্য আমদানিতে বিপুল পরিমাণ ডলার যাচ্ছে।

বিদেশি পণ্য আমদানির পরিমাণ : ইমপোর্ট পেমেন্টস অব গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেসের ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে আট হাজার ৪৯১ কোটি টাকার সবজিজাতীয় পণ্য (শিকড় ও টিউবারস) আমদানি করে। এর আগের বছরে একই পণ্য সাত হাজার ৭৯৭ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

প্রতিবেদন মতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে তিন হাজার ৪৭৫ কোটি পাঁচ লাখ টাকার দুগ্ধজাত পণ্য, পাখির ডিম ও প্রাকৃতিক মধু আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে একই পণ্য দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৯৩৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার কফি, চা ও মসলা আমদানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে একই পণ্য তিন হাজার ৪১৩ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৫৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে ৫০১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছিল। এমন অসংখ্য পণ্য আমদানিতে ডলার খরচ করা হয়, যেগুলো কিনা সহজেই দেশে উৎপাদন সম্ভব।

অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্কে লাভ : এক বছর আগে ৪৮ বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করা রির্জাভ কমে এখন ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। আইএমএফের হিসাবে তা আরো কম বা ২৪ বিলিয়ন ডলারের কাছে। এটা যদিও দেশের অন্তত ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করার জন্য যথেষ্ট। এর পরও সরকার এই ডলার খরচে অতিমাত্রায় সতর্ক।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শুল্কনীতির পরিবর্তনে যেসব পণ্যে বাংলাদেশ এগিয়েছে এবং স্বয়ংসর্ম্পূণ হয়েছে, তা বন্ধ রাখা ও সীমিত করার স্বার্থে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা বা অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে পারে। এটা করতে পারলে ডলার নিয়ে যে হাহাকার চলছে, তা অনেকাংশেই কমবে। তখন সাশ্রয় করা ডলার খরচ করে জ্বালানি তেল, এলএনজি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের জিনিসপত্রসহ যেসব অত্যাবশ্যক পণ্য আমদানি করা প্রয়োজন, তা আমদানি করা যাবে।

এনবিআরের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পণ্য আমদানি সীমিত করতে এরই মধ্যে বিলাসী বা কম দরকারি পণ্যে অতিরিক্ত হারে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এতে কয়েক মাস ধরে আমদানি কমছে। সরকারের রাজস্বও কমছে। সরকার রাজস্ব ছাড় দিয়েও ডলারের ওপর চাপ কমাতে এই কাজে সায় দিয়েছে। কিন্তু এর পরও অনেক অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে।

জানা যায়, পাশের দেশ ভারত বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। পাঁচ বছর আগে আকস্মিক দেশটি বাংলাদেশের পাটপণ্যে ৬ শতাংশ শুল্কের পরিবর্তে ৩৫২ শতাংশ অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে। তখন তাদের দেশের উৎপাদকরা দাবি করে যে কম শুল্কে বাংলাদেশের পাটপণ্য তাদের দেশে প্রবেশের সুযোগ রাখলে তাদের এজাতীয় শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে সরকার তখন বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক দেয়। এতে দেশটিতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানি মুখ থুবড়ে পড়ে। এমনকি বাংলাদেশের অনুরোধেও সায় দেয়নি দেশটি। উল্টো আরো পাঁচ বছরের জন্য এর মেয়াদ বাড়িয়েছে।

শুল্ক বাড়াতে ট্যারিফ কমিশন কী বলছে : এ দেশে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় ট্যারিফ কমিশন ৩৩০টি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, যানবাহন, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গৃহস্থালির সরঞ্জাম, মূল্যবান ধাতু, প্রসাধন, পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, আসবাব, সিরামিক পণ্য, সাজসজ্জা সামগ্রী, ফল ও ফুল, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়, টিনজাত খাদ্য, চকোলেট, বিস্কুট, ফলের রস, কোমল পানীয়, অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়, তামাক, তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্য ইত্যাদিতে আমদানি শুল্ক (সিডি), সম্পূরক শুল্ক (এসডি), নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) বাড়ানো এবং ট্যারিফ বা শুল্কায়নযোগ্য মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করা গেলে এসব পণ্যেই বছরে অন্তত ১০০ কোটি মার্কিন ডলার সাশ্রয় হতে পারে বলে মনে করছেন ট্যারিফ কমিশনের কর্মকর্তারা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
সর্বশেষ খবর
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা