শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

দেশে উৎপাদন হচ্ছে এমন অনেক অদরকারি পণ্য আমদানিতে অপচয় হচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এ ধরনের পণ্য আমদানির পেছনেই খরচ হয়ে গেছে মোট আমদানি ব্যয়ের ৪৫ শতাংশ। ওই অর্থবছরে আমদানি হয়েছে প্রায় আট হাজার ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য। এর মধ্যে অন্তত চার হাজার কোটি ডলার খরচ হয়েছে এমন সব পণ্য আমদানিতে, যেগুলো অপ্রয়োজনীয় এবং দেশেই উৎপাদন হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বৈশ্বিক কারণে দেশে বর্তমানে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণপত্র খুলতে খুবই রক্ষণশীল আচরণ করছে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রাংশ ও জরুরি খাদ্যপণ্য আমদানিতে ব্যাঘাত ঘটায় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের পণ্যে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক আরোপ করলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে দেশি শিল্পের সুরক্ষাও নিশ্চিত হবে।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে কি না তা নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সেল থাকা উচিত, যাদের দায়িত্ব হবে দেশে কোন কোন পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে বা অপ্রয়োজনীয় পণ্য আসছে কি না তার তদারকি করা। অ্যান্টি ডাম্পিং সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করে ডাম্পিং বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসবহুল দ্রব্য আমদানিতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। এর পরও স্থানীয় বাজারে বিলাসবহুল পণ্য সরবরাহের কমতি নেই। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়িতেও বিলাসবহুল পণ্যের আমদানি বন্ধ হয়নি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি এনবিআরকে আরো সক্রিয় হতে হবে।

সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকরা বলেন, সাধারণত কোনো দেশ যদি দেশে উৎপাদিত প্রায় একই ধরনের পণ্য বিদেশ থেকে আরো কম দামে এনে সহজলভ্য করে বা ডাম্প করে, তখন তা রোধ করতে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডাব্লিউটিও) বিধি-নিষেধের কারণে অনেক সময় অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ কঠিন হলে সে ক্ষেত্রে দেশের স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষায় সরকার চাইলে বেশি হারে সম্পূরক শুল্ক বা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কও আরোপ করতে পারে।

জানা গেছে, শতভাগ মোবাইল ফোনসেট আমদানিকারক বাংলাদেশ এখন বিশ্বমানের মোবাইল ফোনসেট তৈরিতে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রাহকের চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ ফোনসেটই এক ডজন দেশি কম্পানি জোগান দিতে পারে। প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর কারখানায় তৈরি ফোনসেটের বর্তমান বাজারও প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার। প্রায় এক লাখ লোকের (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ) কর্মসংস্থান হওয়া এ খাত এখন দেশি চাহিদা পূরণ করে হ্যান্ডসেট রপ্তানিও শুরু করেছে। দেশ যখন মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরিতে স্বংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে, তখনো চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কমদামি হ্যান্ডসেট আসছে। এতে সরকার হারাচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা, আর বিপুল বিনিয়োগ করে উদ্যোক্তারা পড়ছেন ঝুঁকিতে।

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শহিদ বলেন, মোবাইল ফোনের বাজারের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। আগে যেখানে বছরে ১২ হাজার কোটি টাকার মোবাইল ফোন বিক্রি হতো, এখন তা কমে সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এখনো আমাদের কিছু উপকরণ আমদানি করতে হচ্ছে।

এভাবে নিত্যব্যবহার্য ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র, টাইলস, সিরামিকশিল্পেও বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। অথচ কম দামে টাইলসসহ বিভিন্ন সিরামিক ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানি হয়ে আসছে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, দেশের সফটওয়্যার খাত বর্তমানে শীর্ষস্থানীয় ১৫টি রপ্তানি খাতের একটি। দেশি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে বহুমুখী সেবা দিচ্ছে। কিন্তু নানা শর্তের বেড়াজালে দেশি সফটওয়্যার খাতকে উপেক্ষা করে বিপুল অর্থ ব্যয় করে আমদানি করা হচ্ছে।

কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের শত শত পণ্য ও সেবা রয়েছে, যার পেছনে এখনো হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। অথচ ডলার সংকটে এখন বিপর্যয়ের মুখ পড়ছে স্থানীয় শিল্প। যথাযথ পদক্ষেপ আর কার্যকর শুল্কনীতির অভাবে মার খাচ্ছে শিল্প, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান। আর লোকসান হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার।

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, বাংলাদেশে এখনো গবাদি পশু, মাছের পোনা, মধু, গাছগাছড়া, কাঠ, টিম্বার, শুঁটকি মাছ (প্যাকেটজাত ছাড়া), হলুদ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, তামাক ডাঁটা, শুকনা তেঁতুল, ফিটকিরি, অ্যালুমিনিয়াম টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুল, শুকনা মরিচ, চিপস, সোডা পাউডার, তিল, সরিষা, রেডিমেড গার্মেন্ট, ইমিটেশন জুয়েলারি, সুপারি, শিশুদের খেলনা, সস, সিমেন্ট, নুডলসসহ অসংখ্য পণ্য আমদানিতে বিপুল পরিমাণ ডলার যাচ্ছে।

বিদেশি পণ্য আমদানির পরিমাণ : ইমপোর্ট পেমেন্টস অব গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেসের ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে আট হাজার ৪৯১ কোটি টাকার সবজিজাতীয় পণ্য (শিকড় ও টিউবারস) আমদানি করে। এর আগের বছরে একই পণ্য সাত হাজার ৭৯৭ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

প্রতিবেদন মতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে তিন হাজার ৪৭৫ কোটি পাঁচ লাখ টাকার দুগ্ধজাত পণ্য, পাখির ডিম ও প্রাকৃতিক মধু আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে একই পণ্য দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৯৩৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার কফি, চা ও মসলা আমদানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে একই পণ্য তিন হাজার ৪১৩ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৫৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে ৫০১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছিল। এমন অসংখ্য পণ্য আমদানিতে ডলার খরচ করা হয়, যেগুলো কিনা সহজেই দেশে উৎপাদন সম্ভব।

অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্কে লাভ : এক বছর আগে ৪৮ বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করা রির্জাভ কমে এখন ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। আইএমএফের হিসাবে তা আরো কম বা ২৪ বিলিয়ন ডলারের কাছে। এটা যদিও দেশের অন্তত ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করার জন্য যথেষ্ট। এর পরও সরকার এই ডলার খরচে অতিমাত্রায় সতর্ক।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শুল্কনীতির পরিবর্তনে যেসব পণ্যে বাংলাদেশ এগিয়েছে এবং স্বয়ংসর্ম্পূণ হয়েছে, তা বন্ধ রাখা ও সীমিত করার স্বার্থে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা বা অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে পারে। এটা করতে পারলে ডলার নিয়ে যে হাহাকার চলছে, তা অনেকাংশেই কমবে। তখন সাশ্রয় করা ডলার খরচ করে জ্বালানি তেল, এলএনজি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের জিনিসপত্রসহ যেসব অত্যাবশ্যক পণ্য আমদানি করা প্রয়োজন, তা আমদানি করা যাবে।

এনবিআরের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পণ্য আমদানি সীমিত করতে এরই মধ্যে বিলাসী বা কম দরকারি পণ্যে অতিরিক্ত হারে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এতে কয়েক মাস ধরে আমদানি কমছে। সরকারের রাজস্বও কমছে। সরকার রাজস্ব ছাড় দিয়েও ডলারের ওপর চাপ কমাতে এই কাজে সায় দিয়েছে। কিন্তু এর পরও অনেক অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে।

জানা যায়, পাশের দেশ ভারত বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। পাঁচ বছর আগে আকস্মিক দেশটি বাংলাদেশের পাটপণ্যে ৬ শতাংশ শুল্কের পরিবর্তে ৩৫২ শতাংশ অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে। তখন তাদের দেশের উৎপাদকরা দাবি করে যে কম শুল্কে বাংলাদেশের পাটপণ্য তাদের দেশে প্রবেশের সুযোগ রাখলে তাদের এজাতীয় শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে সরকার তখন বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক দেয়। এতে দেশটিতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানি মুখ থুবড়ে পড়ে। এমনকি বাংলাদেশের অনুরোধেও সায় দেয়নি দেশটি। উল্টো আরো পাঁচ বছরের জন্য এর মেয়াদ বাড়িয়েছে।

শুল্ক বাড়াতে ট্যারিফ কমিশন কী বলছে : এ দেশে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় ট্যারিফ কমিশন ৩৩০টি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, যানবাহন, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গৃহস্থালির সরঞ্জাম, মূল্যবান ধাতু, প্রসাধন, পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, আসবাব, সিরামিক পণ্য, সাজসজ্জা সামগ্রী, ফল ও ফুল, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়, টিনজাত খাদ্য, চকোলেট, বিস্কুট, ফলের রস, কোমল পানীয়, অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়, তামাক, তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্য ইত্যাদিতে আমদানি শুল্ক (সিডি), সম্পূরক শুল্ক (এসডি), নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) বাড়ানো এবং ট্যারিফ বা শুল্কায়নযোগ্য মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করা গেলে এসব পণ্যেই বছরে অন্তত ১০০ কোটি মার্কিন ডলার সাশ্রয় হতে পারে বলে মনে করছেন ট্যারিফ কমিশনের কর্মকর্তারা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা