শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অদরকারি পণ্যে যাচ্ছে ডলার

দেশে উৎপাদন হচ্ছে এমন অনেক অদরকারি পণ্য আমদানিতে অপচয় হচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এ ধরনের পণ্য আমদানির পেছনেই খরচ হয়ে গেছে মোট আমদানি ব্যয়ের ৪৫ শতাংশ। ওই অর্থবছরে আমদানি হয়েছে প্রায় আট হাজার ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য। এর মধ্যে অন্তত চার হাজার কোটি ডলার খরচ হয়েছে এমন সব পণ্য আমদানিতে, যেগুলো অপ্রয়োজনীয় এবং দেশেই উৎপাদন হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বৈশ্বিক কারণে দেশে বর্তমানে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণপত্র খুলতে খুবই রক্ষণশীল আচরণ করছে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রাংশ ও জরুরি খাদ্যপণ্য আমদানিতে ব্যাঘাত ঘটায় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের পণ্যে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক আরোপ করলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে দেশি শিল্পের সুরক্ষাও নিশ্চিত হবে।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে কি না তা নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সেল থাকা উচিত, যাদের দায়িত্ব হবে দেশে কোন কোন পণ্য ডাম্পিং হচ্ছে বা অপ্রয়োজনীয় পণ্য আসছে কি না তার তদারকি করা। অ্যান্টি ডাম্পিং সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করে ডাম্পিং বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসবহুল দ্রব্য আমদানিতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। এর পরও স্থানীয় বাজারে বিলাসবহুল পণ্য সরবরাহের কমতি নেই। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়িতেও বিলাসবহুল পণ্যের আমদানি বন্ধ হয়নি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি এনবিআরকে আরো সক্রিয় হতে হবে।

সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকরা বলেন, সাধারণত কোনো দেশ যদি দেশে উৎপাদিত প্রায় একই ধরনের পণ্য বিদেশ থেকে আরো কম দামে এনে সহজলভ্য করে বা ডাম্প করে, তখন তা রোধ করতে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডাব্লিউটিও) বিধি-নিষেধের কারণে অনেক সময় অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ কঠিন হলে সে ক্ষেত্রে দেশের স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষায় সরকার চাইলে বেশি হারে সম্পূরক শুল্ক বা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কও আরোপ করতে পারে।

জানা গেছে, শতভাগ মোবাইল ফোনসেট আমদানিকারক বাংলাদেশ এখন বিশ্বমানের মোবাইল ফোনসেট তৈরিতে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রাহকের চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ ফোনসেটই এক ডজন দেশি কম্পানি জোগান দিতে পারে। প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর কারখানায় তৈরি ফোনসেটের বর্তমান বাজারও প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার। প্রায় এক লাখ লোকের (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ) কর্মসংস্থান হওয়া এ খাত এখন দেশি চাহিদা পূরণ করে হ্যান্ডসেট রপ্তানিও শুরু করেছে। দেশ যখন মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরিতে স্বংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে, তখনো চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কমদামি হ্যান্ডসেট আসছে। এতে সরকার হারাচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা, আর বিপুল বিনিয়োগ করে উদ্যোক্তারা পড়ছেন ঝুঁকিতে।

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শহিদ বলেন, মোবাইল ফোনের বাজারের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। আগে যেখানে বছরে ১২ হাজার কোটি টাকার মোবাইল ফোন বিক্রি হতো, এখন তা কমে সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এখনো আমাদের কিছু উপকরণ আমদানি করতে হচ্ছে।

এভাবে নিত্যব্যবহার্য ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র, টাইলস, সিরামিকশিল্পেও বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। অথচ কম দামে টাইলসসহ বিভিন্ন সিরামিক ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানি হয়ে আসছে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, দেশের সফটওয়্যার খাত বর্তমানে শীর্ষস্থানীয় ১৫টি রপ্তানি খাতের একটি। দেশি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে বহুমুখী সেবা দিচ্ছে। কিন্তু নানা শর্তের বেড়াজালে দেশি সফটওয়্যার খাতকে উপেক্ষা করে বিপুল অর্থ ব্যয় করে আমদানি করা হচ্ছে।

কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের শত শত পণ্য ও সেবা রয়েছে, যার পেছনে এখনো হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। অথচ ডলার সংকটে এখন বিপর্যয়ের মুখ পড়ছে স্থানীয় শিল্প। যথাযথ পদক্ষেপ আর কার্যকর শুল্কনীতির অভাবে মার খাচ্ছে শিল্প, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান। আর লোকসান হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার।

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, বাংলাদেশে এখনো গবাদি পশু, মাছের পোনা, মধু, গাছগাছড়া, কাঠ, টিম্বার, শুঁটকি মাছ (প্যাকেটজাত ছাড়া), হলুদ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, তামাক ডাঁটা, শুকনা তেঁতুল, ফিটকিরি, অ্যালুমিনিয়াম টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুল, শুকনা মরিচ, চিপস, সোডা পাউডার, তিল, সরিষা, রেডিমেড গার্মেন্ট, ইমিটেশন জুয়েলারি, সুপারি, শিশুদের খেলনা, সস, সিমেন্ট, নুডলসসহ অসংখ্য পণ্য আমদানিতে বিপুল পরিমাণ ডলার যাচ্ছে।

বিদেশি পণ্য আমদানির পরিমাণ : ইমপোর্ট পেমেন্টস অব গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেসের ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে আট হাজার ৪৯১ কোটি টাকার সবজিজাতীয় পণ্য (শিকড় ও টিউবারস) আমদানি করে। এর আগের বছরে একই পণ্য সাত হাজার ৭৯৭ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

প্রতিবেদন মতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে তিন হাজার ৪৭৫ কোটি পাঁচ লাখ টাকার দুগ্ধজাত পণ্য, পাখির ডিম ও প্রাকৃতিক মধু আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে একই পণ্য দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৯৩৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার কফি, চা ও মসলা আমদানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে একই পণ্য তিন হাজার ৪১৩ কোটি টাকার আমদানি হয়েছিল।

২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৫৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছে। এর আগের বছরে ৫০১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মাছ, ক্রাস্টেসিয়ান, মোলাস্কস এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী আমদানি হয়েছিল। এমন অসংখ্য পণ্য আমদানিতে ডলার খরচ করা হয়, যেগুলো কিনা সহজেই দেশে উৎপাদন সম্ভব।

অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্কে লাভ : এক বছর আগে ৪৮ বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করা রির্জাভ কমে এখন ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। আইএমএফের হিসাবে তা আরো কম বা ২৪ বিলিয়ন ডলারের কাছে। এটা যদিও দেশের অন্তত ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করার জন্য যথেষ্ট। এর পরও সরকার এই ডলার খরচে অতিমাত্রায় সতর্ক।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শুল্কনীতির পরিবর্তনে যেসব পণ্যে বাংলাদেশ এগিয়েছে এবং স্বয়ংসর্ম্পূণ হয়েছে, তা বন্ধ রাখা ও সীমিত করার স্বার্থে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা বা অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করতে পারে। এটা করতে পারলে ডলার নিয়ে যে হাহাকার চলছে, তা অনেকাংশেই কমবে। তখন সাশ্রয় করা ডলার খরচ করে জ্বালানি তেল, এলএনজি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের জিনিসপত্রসহ যেসব অত্যাবশ্যক পণ্য আমদানি করা প্রয়োজন, তা আমদানি করা যাবে।

এনবিআরের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পণ্য আমদানি সীমিত করতে এরই মধ্যে বিলাসী বা কম দরকারি পণ্যে অতিরিক্ত হারে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এতে কয়েক মাস ধরে আমদানি কমছে। সরকারের রাজস্বও কমছে। সরকার রাজস্ব ছাড় দিয়েও ডলারের ওপর চাপ কমাতে এই কাজে সায় দিয়েছে। কিন্তু এর পরও অনেক অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে।

জানা যায়, পাশের দেশ ভারত বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। পাঁচ বছর আগে আকস্মিক দেশটি বাংলাদেশের পাটপণ্যে ৬ শতাংশ শুল্কের পরিবর্তে ৩৫২ শতাংশ অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে। তখন তাদের দেশের উৎপাদকরা দাবি করে যে কম শুল্কে বাংলাদেশের পাটপণ্য তাদের দেশে প্রবেশের সুযোগ রাখলে তাদের এজাতীয় শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে সরকার তখন বাংলাদেশের পাটপণ্যে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক দেয়। এতে দেশটিতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানি মুখ থুবড়ে পড়ে। এমনকি বাংলাদেশের অনুরোধেও সায় দেয়নি দেশটি। উল্টো আরো পাঁচ বছরের জন্য এর মেয়াদ বাড়িয়েছে।

শুল্ক বাড়াতে ট্যারিফ কমিশন কী বলছে : এ দেশে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় ট্যারিফ কমিশন ৩৩০টি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, যানবাহন, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গৃহস্থালির সরঞ্জাম, মূল্যবান ধাতু, প্রসাধন, পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, আসবাব, সিরামিক পণ্য, সাজসজ্জা সামগ্রী, ফল ও ফুল, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়, টিনজাত খাদ্য, চকোলেট, বিস্কুট, ফলের রস, কোমল পানীয়, অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়, তামাক, তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্য ইত্যাদিতে আমদানি শুল্ক (সিডি), সম্পূরক শুল্ক (এসডি), নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) বাড়ানো এবং ট্যারিফ বা শুল্কায়নযোগ্য মূল্য বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করা গেলে এসব পণ্যেই বছরে অন্তত ১০০ কোটি মার্কিন ডলার সাশ্রয় হতে পারে বলে মনে করছেন ট্যারিফ কমিশনের কর্মকর্তারা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা