শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব দিকে গতিশীলতা আনতে বেসরকারি খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতাসহ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের মতে, আগে দীর্ঘদিন সংকটে থাকা ব্যবসা সচল করতে হবে। এরপর দুর্নীতি রোধে সংস্কারের পথে হাঁটতে হবে।

সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন কেবল জনজীবন স্বাভাবিক হওয়ার আশা জেগেছে। এই ধারাবাহিকতায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করতে জোর দেওয়া প্রয়োজন। বিপর্যয় নেমে আসা অর্থনীতিকে টেনে তুলতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন।

ব্যবসা ও শিল্পের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে কালের কণ্ঠ’র বিশেষ এই আয়োজন

আগে অর্থনীতি সচল করতে হবে
ড. জাহিদ হোসেন

প্রবৃদ্ধির চিন্তা না করে আগে অর্থনীতিকে সচল করতে হবে। যা আছে, তা ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা আগে নিশ্চিত করতে হবে। এত দিন ইকোনমিক অঙ্গগুলো বিকল হয়ে ছিল। সেগুলোকে আগে সচল করতে হবে।

ফ্যাক্টরি, দোকানপাট, বাস, ট্রাক, ট্রেন চালু আগে নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো চালু করার জন্য সবার আগে দরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ঠিক করা। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে তো আর ব্যবসা করতে পারবে না।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে মানুষের আস্থা তৈরি করতে হবে সরকারের ওপর। সরকারকে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেখানে সর্ববৃহৎ পদক্ষেপ হওয়া দরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, যা জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজার ব্যবস্থাপনায় যেটা বড় সমস্যা তা হলো চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট, সেটা বন্ধ করতে হবে।

এখন চাঁদাবাজি না থাকায় কম দামে বিক্রি করলেও বেশি লাভ করছেন বিক্রেতারা। তাই মূল্যস্ফীতি কমাতে চাঁদাবাজি মনিটর করতে হবে। টাকা ছাপিয়ে বাজেটে অর্থায়ন করা বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের কাজ করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলে মানুষও খুশি হবে, এটা প্রবৃদ্ধির জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বৈদেশিক মুদ্রার জোগান যাতে পর্যাপ্ত থাকে, সেটার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থিক খাতে যে দুর্দশা আছে, তা দূর করতে সংস্কার শুরু করতে হবে। দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। আর পরিসংখ্যানগুলোকে ঠিক করতে হবে। আসলে আমাদের প্রবৃদ্ধি কত হচ্ছে, সেটাই আমরা ঠিকমতো বুঝতে পারি না। আমাদের প্রবৃদ্ধির সংজ্ঞাগুলো দূষিত, এক্সপোর্ট দূষিত এবং জিডিপির সংজ্ঞাগুলো দূষিত। এগুলো দূষণমুক্ত না করতে পারলে আসলে অর্থনীতির চিত্র কী, সেটা বোঝা যাবে না। এটা বোঝা না গেলে সঠিক নীতিও গ্রহণ করা যাবে না।

লেখক : সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ, বিশ্বব্যাংক, ঢাকা অফিস


মূল্যস্ফীতি কমাবে কার্যকর মুদ্রানীতি
ড. আহসান এইচ মনসুর

বর্তমানের মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে না। দেশের মূল্যস্ফীতি কমাতে গেলে মুদ্রানীতি যথাযথভাবে কাজ করতে হবে। এ জন্য সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মনিটারি পলিসি টাইট রাখতে হবে। বিনিময় হারকে স্থিতিশীল রাখতে হবে। বাজারে হানা দিয়ে জরিমানা করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। সুদহার বাজারভিত্তিক যেটি আছে, সেটিই রাখতে হবে। পারলে বাড়তে দিতে হবে। জোর করে সুদহার আটকে রাখলে, ক্রেডিট বাড়িয়ে দিলে, টাকা ছাপালে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। বেশি লিকুইডিটি সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করে উচ্চ পর্যায়ে রাখতে হবে। বর্তমান পলিসি যেটি আছে সেটি ঠিক আছে। এই জায়গায় বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। সাড়ে আট থেকে সাড়ে ৯ করা যেতে পারে। বাজেটের ব্যয় মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে হবে। সেটা ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখতে হবে। যেটা বাজেটে এক লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ধরা আছে। তাহলে মোটামুটি সব কিছু ঠিক থাকবে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে তেমন কাজ হয় না। বাজারকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তবে চাঁদাবাজি বন্ধ করা দরকার। সেটা ব্যবসায়ের খরচ তো বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে।

উল্লেখ্য, ১৪ মাস ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যে হারে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে তার চেয়ে ২ শতাংশ কম হারে বাড়ছে বেতন। অর্থাৎ প্রতি মাসেই একজন মানুষকে এই পরিমাণ অর্থ ধার করে চলতে হচ্ছে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। যার বড় চাপ খাদ্যে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমলেও জুলাইয়ে আবার বাড়তে পারে। জুন মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪২ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.১৫ শতাংশ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট


এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব বাড়বে
ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সরকারি অফিস বানালে হবে না। এনবিআরকে রাষ্ট্রীয় অফিস বানাতে হবে। এনবিআরের চেয়ারম্যান বা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকার প্রধানের ইচ্ছামতো চলবে—এমন নিয়মের সংস্কার দরকার। এনবিআর কর্মকর্তাদের দাবি, এনবিআরের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান নিয়োগ হতে হবে। বাইরে থেকে নিয়োগ হওয়া উচিত নয়। কথা কিছুটা ঠিক, তবে মূল বিষয় কর্মপদ্ধতির সংস্কার দরকার। প্রশাসনিক সংস্কার তো আছেই। রাজস্ব পরিস্থিতির উন্নতি কিভাবে হবে, সেটা দেখতে হবে।

দীর্ঘদিনেও অটোমেশন হয়নি। এর কারণ ব্যবসায়ী এবং এনবিআর কারো মধ্যেই আগ্রহ ও দায়িত্ববোধ নেই। দুই পক্ষেরই সমস্যা আছে। দেশে অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে এনবিআরের সংস্কার ও অটোমেশনের জন্য অর্থ বরাদ্দ থাকে না, মেশিনও কেনা যায় না। এটা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপও নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা মোটেও চান না এটা অটোমেশন হোক। অটোমেশন হলে তাঁদের সমস্যা হবে। হিসাব ব্যবস্থাপনায়, রাজস্ব আহরণে স্বচ্ছতা আনতে গেলে অটোমেশনের বিকল্প নেই। এটা বাস্তবায়নে এনবিআর এবং যারা ব্যবহার করবে তাদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল হতে হবে। না হলে এতে কোনো সুফল আসবে না। রাষ্ট্র চাইলে অনলাইন সিস্টেম চালু করতে পারে। দায়িত্ব নিয়ে সেটা করতে হবে।

দেশের সংকটকালে বিভিন্ন আর্থিক খাতের মতো রাজস্ব খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আন্দোলন চলাকালে রাজস্ব খাত যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। আমি মনে করি, সাম্প্রতিক এক মাসের প্রেক্ষাপটে মানুষজন খাওয়াদাওয়া বাদ দেয়নি, চলাচল বন্ধ করেনি। ভ্যাট আদায় হয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।

স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে এনবিআর তার বাইরে থাকবে না। এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব আদায় আরো বাড়বে।

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)


অগ্রাধিকার দিতে হবে বেসরকারি খাতে
মো. আমিন হেলালী

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়। এর পর থেকে সারা দেশের মানুষের মতো ব্যবসায়ী সমাজও নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সেই প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এতে স্বস্তি ফিরেছে দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

তবে সবার প্রত্যাশা, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতিকে গতিশীল করতে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠন করা সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করায় অগ্রাধিকার দেবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন সরকার আসবে সরকার যাবে। কিন্তু দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে হবে। এ জন্য দরকার সুশাসন ও গতিশীল অর্থনীতির জন্য সরকারের নীতিসহায়তা। প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখের বেশি জনশক্তি শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। সেখানে সরকারি খাতে মাত্র ৫ শতাংশ এবং ৯৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে।

দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের হিস্যা ৮৫ শতাংশ। তাই যুবসমাজকে কর্মমুখী করতে ব্যবসায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যকে গতিশীল করতে সরকারকে কার্যকর নীতিসহায়তা দিতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিকে গতিশীল করা যাবে না।

বর্তমান সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বনেতাদের কাছে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠনের ফলে দেশের মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা কেটেছে। বিশ্বের নীতিনির্ধারক মহলে তাঁর অবস্থান রয়েছে। এ জন্য তাঁর পক্ষে দেশের অর্থনীতিকে দ্রুত গতিশীল করা সম্ভব। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকলেও তিনি বিশ্বনেতাদের কাছে এগিয়ে আছেন। তাই বাংলাদেশকে বিশ্ববাজারে এগিয়ে নিতে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মতে, সরকার পতনের আন্দোলনে পিছিয়ে পড়া অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে আইন-শৃঙ্খলায় অগ্রাধিকার দিতে হবে। দেশের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, এফবিসিসিআই

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মুনাফার ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত
তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মুনাফার ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
সর্বশেষ খবর
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

এই মাত্র | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

এক টাকার বাজার
এক টাকার বাজার

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ
আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম