শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব দিকে গতিশীলতা আনতে বেসরকারি খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতাসহ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের মতে, আগে দীর্ঘদিন সংকটে থাকা ব্যবসা সচল করতে হবে। এরপর দুর্নীতি রোধে সংস্কারের পথে হাঁটতে হবে।

সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন কেবল জনজীবন স্বাভাবিক হওয়ার আশা জেগেছে। এই ধারাবাহিকতায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করতে জোর দেওয়া প্রয়োজন। বিপর্যয় নেমে আসা অর্থনীতিকে টেনে তুলতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন।

ব্যবসা ও শিল্পের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে কালের কণ্ঠ’র বিশেষ এই আয়োজন

আগে অর্থনীতি সচল করতে হবে
ড. জাহিদ হোসেন

প্রবৃদ্ধির চিন্তা না করে আগে অর্থনীতিকে সচল করতে হবে। যা আছে, তা ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা আগে নিশ্চিত করতে হবে। এত দিন ইকোনমিক অঙ্গগুলো বিকল হয়ে ছিল। সেগুলোকে আগে সচল করতে হবে।

ফ্যাক্টরি, দোকানপাট, বাস, ট্রাক, ট্রেন চালু আগে নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো চালু করার জন্য সবার আগে দরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ঠিক করা। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে তো আর ব্যবসা করতে পারবে না।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে মানুষের আস্থা তৈরি করতে হবে সরকারের ওপর। সরকারকে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেখানে সর্ববৃহৎ পদক্ষেপ হওয়া দরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, যা জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজার ব্যবস্থাপনায় যেটা বড় সমস্যা তা হলো চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট, সেটা বন্ধ করতে হবে।

এখন চাঁদাবাজি না থাকায় কম দামে বিক্রি করলেও বেশি লাভ করছেন বিক্রেতারা। তাই মূল্যস্ফীতি কমাতে চাঁদাবাজি মনিটর করতে হবে। টাকা ছাপিয়ে বাজেটে অর্থায়ন করা বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের কাজ করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলে মানুষও খুশি হবে, এটা প্রবৃদ্ধির জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বৈদেশিক মুদ্রার জোগান যাতে পর্যাপ্ত থাকে, সেটার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থিক খাতে যে দুর্দশা আছে, তা দূর করতে সংস্কার শুরু করতে হবে। দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। আর পরিসংখ্যানগুলোকে ঠিক করতে হবে। আসলে আমাদের প্রবৃদ্ধি কত হচ্ছে, সেটাই আমরা ঠিকমতো বুঝতে পারি না। আমাদের প্রবৃদ্ধির সংজ্ঞাগুলো দূষিত, এক্সপোর্ট দূষিত এবং জিডিপির সংজ্ঞাগুলো দূষিত। এগুলো দূষণমুক্ত না করতে পারলে আসলে অর্থনীতির চিত্র কী, সেটা বোঝা যাবে না। এটা বোঝা না গেলে সঠিক নীতিও গ্রহণ করা যাবে না।

লেখক : সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ, বিশ্বব্যাংক, ঢাকা অফিস


মূল্যস্ফীতি কমাবে কার্যকর মুদ্রানীতি
ড. আহসান এইচ মনসুর

বর্তমানের মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে না। দেশের মূল্যস্ফীতি কমাতে গেলে মুদ্রানীতি যথাযথভাবে কাজ করতে হবে। এ জন্য সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মনিটারি পলিসি টাইট রাখতে হবে। বিনিময় হারকে স্থিতিশীল রাখতে হবে। বাজারে হানা দিয়ে জরিমানা করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। সুদহার বাজারভিত্তিক যেটি আছে, সেটিই রাখতে হবে। পারলে বাড়তে দিতে হবে। জোর করে সুদহার আটকে রাখলে, ক্রেডিট বাড়িয়ে দিলে, টাকা ছাপালে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। বেশি লিকুইডিটি সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করে উচ্চ পর্যায়ে রাখতে হবে। বর্তমান পলিসি যেটি আছে সেটি ঠিক আছে। এই জায়গায় বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। সাড়ে আট থেকে সাড়ে ৯ করা যেতে পারে। বাজেটের ব্যয় মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে হবে। সেটা ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখতে হবে। যেটা বাজেটে এক লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ধরা আছে। তাহলে মোটামুটি সব কিছু ঠিক থাকবে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে তেমন কাজ হয় না। বাজারকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তবে চাঁদাবাজি বন্ধ করা দরকার। সেটা ব্যবসায়ের খরচ তো বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে।

উল্লেখ্য, ১৪ মাস ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যে হারে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে তার চেয়ে ২ শতাংশ কম হারে বাড়ছে বেতন। অর্থাৎ প্রতি মাসেই একজন মানুষকে এই পরিমাণ অর্থ ধার করে চলতে হচ্ছে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। যার বড় চাপ খাদ্যে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমলেও জুলাইয়ে আবার বাড়তে পারে। জুন মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪২ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.১৫ শতাংশ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট


এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব বাড়বে
ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সরকারি অফিস বানালে হবে না। এনবিআরকে রাষ্ট্রীয় অফিস বানাতে হবে। এনবিআরের চেয়ারম্যান বা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকার প্রধানের ইচ্ছামতো চলবে—এমন নিয়মের সংস্কার দরকার। এনবিআর কর্মকর্তাদের দাবি, এনবিআরের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান নিয়োগ হতে হবে। বাইরে থেকে নিয়োগ হওয়া উচিত নয়। কথা কিছুটা ঠিক, তবে মূল বিষয় কর্মপদ্ধতির সংস্কার দরকার। প্রশাসনিক সংস্কার তো আছেই। রাজস্ব পরিস্থিতির উন্নতি কিভাবে হবে, সেটা দেখতে হবে।

দীর্ঘদিনেও অটোমেশন হয়নি। এর কারণ ব্যবসায়ী এবং এনবিআর কারো মধ্যেই আগ্রহ ও দায়িত্ববোধ নেই। দুই পক্ষেরই সমস্যা আছে। দেশে অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে এনবিআরের সংস্কার ও অটোমেশনের জন্য অর্থ বরাদ্দ থাকে না, মেশিনও কেনা যায় না। এটা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপও নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা মোটেও চান না এটা অটোমেশন হোক। অটোমেশন হলে তাঁদের সমস্যা হবে। হিসাব ব্যবস্থাপনায়, রাজস্ব আহরণে স্বচ্ছতা আনতে গেলে অটোমেশনের বিকল্প নেই। এটা বাস্তবায়নে এনবিআর এবং যারা ব্যবহার করবে তাদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল হতে হবে। না হলে এতে কোনো সুফল আসবে না। রাষ্ট্র চাইলে অনলাইন সিস্টেম চালু করতে পারে। দায়িত্ব নিয়ে সেটা করতে হবে।

দেশের সংকটকালে বিভিন্ন আর্থিক খাতের মতো রাজস্ব খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আন্দোলন চলাকালে রাজস্ব খাত যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। আমি মনে করি, সাম্প্রতিক এক মাসের প্রেক্ষাপটে মানুষজন খাওয়াদাওয়া বাদ দেয়নি, চলাচল বন্ধ করেনি। ভ্যাট আদায় হয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।

স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে এনবিআর তার বাইরে থাকবে না। এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব আদায় আরো বাড়বে।

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)


অগ্রাধিকার দিতে হবে বেসরকারি খাতে
মো. আমিন হেলালী

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়। এর পর থেকে সারা দেশের মানুষের মতো ব্যবসায়ী সমাজও নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সেই প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এতে স্বস্তি ফিরেছে দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

তবে সবার প্রত্যাশা, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতিকে গতিশীল করতে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠন করা সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করায় অগ্রাধিকার দেবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন সরকার আসবে সরকার যাবে। কিন্তু দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে হবে। এ জন্য দরকার সুশাসন ও গতিশীল অর্থনীতির জন্য সরকারের নীতিসহায়তা। প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখের বেশি জনশক্তি শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। সেখানে সরকারি খাতে মাত্র ৫ শতাংশ এবং ৯৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে।

দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের হিস্যা ৮৫ শতাংশ। তাই যুবসমাজকে কর্মমুখী করতে ব্যবসায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যকে গতিশীল করতে সরকারকে কার্যকর নীতিসহায়তা দিতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিকে গতিশীল করা যাবে না।

বর্তমান সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বনেতাদের কাছে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠনের ফলে দেশের মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা কেটেছে। বিশ্বের নীতিনির্ধারক মহলে তাঁর অবস্থান রয়েছে। এ জন্য তাঁর পক্ষে দেশের অর্থনীতিকে দ্রুত গতিশীল করা সম্ভব। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকলেও তিনি বিশ্বনেতাদের কাছে এগিয়ে আছেন। তাই বাংলাদেশকে বিশ্ববাজারে এগিয়ে নিতে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মতে, সরকার পতনের আন্দোলনে পিছিয়ে পড়া অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে আইন-শৃঙ্খলায় অগ্রাধিকার দিতে হবে। দেশের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, এফবিসিসিআই

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
মোবাইল খাতে উচ্চ স্পেকট্রাম ফি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বড় বাধা
মোবাইল খাতে উচ্চ স্পেকট্রাম ফি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বড় বাধা
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন