শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব দিকে গতিশীলতা আনতে বেসরকারি খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতাসহ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের মতে, আগে দীর্ঘদিন সংকটে থাকা ব্যবসা সচল করতে হবে। এরপর দুর্নীতি রোধে সংস্কারের পথে হাঁটতে হবে।

সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন কেবল জনজীবন স্বাভাবিক হওয়ার আশা জেগেছে। এই ধারাবাহিকতায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করতে জোর দেওয়া প্রয়োজন। বিপর্যয় নেমে আসা অর্থনীতিকে টেনে তুলতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন।

ব্যবসা ও শিল্পের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে কালের কণ্ঠ’র বিশেষ এই আয়োজন

আগে অর্থনীতি সচল করতে হবে
ড. জাহিদ হোসেন

প্রবৃদ্ধির চিন্তা না করে আগে অর্থনীতিকে সচল করতে হবে। যা আছে, তা ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা আগে নিশ্চিত করতে হবে। এত দিন ইকোনমিক অঙ্গগুলো বিকল হয়ে ছিল। সেগুলোকে আগে সচল করতে হবে।

ফ্যাক্টরি, দোকানপাট, বাস, ট্রাক, ট্রেন চালু আগে নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো চালু করার জন্য সবার আগে দরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ঠিক করা। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে তো আর ব্যবসা করতে পারবে না।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে মানুষের আস্থা তৈরি করতে হবে সরকারের ওপর। সরকারকে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেখানে সর্ববৃহৎ পদক্ষেপ হওয়া দরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, যা জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজার ব্যবস্থাপনায় যেটা বড় সমস্যা তা হলো চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট, সেটা বন্ধ করতে হবে।

এখন চাঁদাবাজি না থাকায় কম দামে বিক্রি করলেও বেশি লাভ করছেন বিক্রেতারা। তাই মূল্যস্ফীতি কমাতে চাঁদাবাজি মনিটর করতে হবে। টাকা ছাপিয়ে বাজেটে অর্থায়ন করা বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের কাজ করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলে মানুষও খুশি হবে, এটা প্রবৃদ্ধির জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বৈদেশিক মুদ্রার জোগান যাতে পর্যাপ্ত থাকে, সেটার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থিক খাতে যে দুর্দশা আছে, তা দূর করতে সংস্কার শুরু করতে হবে। দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। আর পরিসংখ্যানগুলোকে ঠিক করতে হবে। আসলে আমাদের প্রবৃদ্ধি কত হচ্ছে, সেটাই আমরা ঠিকমতো বুঝতে পারি না। আমাদের প্রবৃদ্ধির সংজ্ঞাগুলো দূষিত, এক্সপোর্ট দূষিত এবং জিডিপির সংজ্ঞাগুলো দূষিত। এগুলো দূষণমুক্ত না করতে পারলে আসলে অর্থনীতির চিত্র কী, সেটা বোঝা যাবে না। এটা বোঝা না গেলে সঠিক নীতিও গ্রহণ করা যাবে না।

লেখক : সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ, বিশ্বব্যাংক, ঢাকা অফিস


মূল্যস্ফীতি কমাবে কার্যকর মুদ্রানীতি
ড. আহসান এইচ মনসুর

বর্তমানের মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে না। দেশের মূল্যস্ফীতি কমাতে গেলে মুদ্রানীতি যথাযথভাবে কাজ করতে হবে। এ জন্য সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মনিটারি পলিসি টাইট রাখতে হবে। বিনিময় হারকে স্থিতিশীল রাখতে হবে। বাজারে হানা দিয়ে জরিমানা করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। সুদহার বাজারভিত্তিক যেটি আছে, সেটিই রাখতে হবে। পারলে বাড়তে দিতে হবে। জোর করে সুদহার আটকে রাখলে, ক্রেডিট বাড়িয়ে দিলে, টাকা ছাপালে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। বেশি লিকুইডিটি সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করে উচ্চ পর্যায়ে রাখতে হবে। বর্তমান পলিসি যেটি আছে সেটি ঠিক আছে। এই জায়গায় বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। সাড়ে আট থেকে সাড়ে ৯ করা যেতে পারে। বাজেটের ব্যয় মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে হবে। সেটা ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখতে হবে। যেটা বাজেটে এক লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ধরা আছে। তাহলে মোটামুটি সব কিছু ঠিক থাকবে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে তেমন কাজ হয় না। বাজারকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তবে চাঁদাবাজি বন্ধ করা দরকার। সেটা ব্যবসায়ের খরচ তো বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে।

উল্লেখ্য, ১৪ মাস ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যে হারে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে তার চেয়ে ২ শতাংশ কম হারে বাড়ছে বেতন। অর্থাৎ প্রতি মাসেই একজন মানুষকে এই পরিমাণ অর্থ ধার করে চলতে হচ্ছে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। যার বড় চাপ খাদ্যে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমলেও জুলাইয়ে আবার বাড়তে পারে। জুন মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪২ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.১৫ শতাংশ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট


এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব বাড়বে
ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সরকারি অফিস বানালে হবে না। এনবিআরকে রাষ্ট্রীয় অফিস বানাতে হবে। এনবিআরের চেয়ারম্যান বা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকার প্রধানের ইচ্ছামতো চলবে—এমন নিয়মের সংস্কার দরকার। এনবিআর কর্মকর্তাদের দাবি, এনবিআরের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান নিয়োগ হতে হবে। বাইরে থেকে নিয়োগ হওয়া উচিত নয়। কথা কিছুটা ঠিক, তবে মূল বিষয় কর্মপদ্ধতির সংস্কার দরকার। প্রশাসনিক সংস্কার তো আছেই। রাজস্ব পরিস্থিতির উন্নতি কিভাবে হবে, সেটা দেখতে হবে।

দীর্ঘদিনেও অটোমেশন হয়নি। এর কারণ ব্যবসায়ী এবং এনবিআর কারো মধ্যেই আগ্রহ ও দায়িত্ববোধ নেই। দুই পক্ষেরই সমস্যা আছে। দেশে অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে এনবিআরের সংস্কার ও অটোমেশনের জন্য অর্থ বরাদ্দ থাকে না, মেশিনও কেনা যায় না। এটা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপও নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা মোটেও চান না এটা অটোমেশন হোক। অটোমেশন হলে তাঁদের সমস্যা হবে। হিসাব ব্যবস্থাপনায়, রাজস্ব আহরণে স্বচ্ছতা আনতে গেলে অটোমেশনের বিকল্প নেই। এটা বাস্তবায়নে এনবিআর এবং যারা ব্যবহার করবে তাদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল হতে হবে। না হলে এতে কোনো সুফল আসবে না। রাষ্ট্র চাইলে অনলাইন সিস্টেম চালু করতে পারে। দায়িত্ব নিয়ে সেটা করতে হবে।

দেশের সংকটকালে বিভিন্ন আর্থিক খাতের মতো রাজস্ব খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আন্দোলন চলাকালে রাজস্ব খাত যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। আমি মনে করি, সাম্প্রতিক এক মাসের প্রেক্ষাপটে মানুষজন খাওয়াদাওয়া বাদ দেয়নি, চলাচল বন্ধ করেনি। ভ্যাট আদায় হয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।

স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে এনবিআর তার বাইরে থাকবে না। এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব আদায় আরো বাড়বে।

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)


অগ্রাধিকার দিতে হবে বেসরকারি খাতে
মো. আমিন হেলালী

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়। এর পর থেকে সারা দেশের মানুষের মতো ব্যবসায়ী সমাজও নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সেই প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এতে স্বস্তি ফিরেছে দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

তবে সবার প্রত্যাশা, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতিকে গতিশীল করতে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠন করা সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করায় অগ্রাধিকার দেবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন সরকার আসবে সরকার যাবে। কিন্তু দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে হবে। এ জন্য দরকার সুশাসন ও গতিশীল অর্থনীতির জন্য সরকারের নীতিসহায়তা। প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখের বেশি জনশক্তি শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। সেখানে সরকারি খাতে মাত্র ৫ শতাংশ এবং ৯৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে।

দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের হিস্যা ৮৫ শতাংশ। তাই যুবসমাজকে কর্মমুখী করতে ব্যবসায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যকে গতিশীল করতে সরকারকে কার্যকর নীতিসহায়তা দিতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিকে গতিশীল করা যাবে না।

বর্তমান সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বনেতাদের কাছে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠনের ফলে দেশের মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা কেটেছে। বিশ্বের নীতিনির্ধারক মহলে তাঁর অবস্থান রয়েছে। এ জন্য তাঁর পক্ষে দেশের অর্থনীতিকে দ্রুত গতিশীল করা সম্ভব। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকলেও তিনি বিশ্বনেতাদের কাছে এগিয়ে আছেন। তাই বাংলাদেশকে বিশ্ববাজারে এগিয়ে নিতে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মতে, সরকার পতনের আন্দোলনে পিছিয়ে পড়া অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে আইন-শৃঙ্খলায় অগ্রাধিকার দিতে হবে। দেশের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, এফবিসিসিআই

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা