শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে ব্যবসায় অগ্রাধিকার

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব দিকে গতিশীলতা আনতে বেসরকারি খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতাসহ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের মতে, আগে দীর্ঘদিন সংকটে থাকা ব্যবসা সচল করতে হবে। এরপর দুর্নীতি রোধে সংস্কারের পথে হাঁটতে হবে।

সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন কেবল জনজীবন স্বাভাবিক হওয়ার আশা জেগেছে। এই ধারাবাহিকতায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করতে জোর দেওয়া প্রয়োজন। বিপর্যয় নেমে আসা অর্থনীতিকে টেনে তুলতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন।

ব্যবসা ও শিল্পের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে কালের কণ্ঠ’র বিশেষ এই আয়োজন

আগে অর্থনীতি সচল করতে হবে
ড. জাহিদ হোসেন

প্রবৃদ্ধির চিন্তা না করে আগে অর্থনীতিকে সচল করতে হবে। যা আছে, তা ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা আগে নিশ্চিত করতে হবে। এত দিন ইকোনমিক অঙ্গগুলো বিকল হয়ে ছিল। সেগুলোকে আগে সচল করতে হবে।

ফ্যাক্টরি, দোকানপাট, বাস, ট্রাক, ট্রেন চালু আগে নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো চালু করার জন্য সবার আগে দরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ঠিক করা। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে তো আর ব্যবসা করতে পারবে না।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে মানুষের আস্থা তৈরি করতে হবে সরকারের ওপর। সরকারকে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেখানে সর্ববৃহৎ পদক্ষেপ হওয়া দরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, যা জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজার ব্যবস্থাপনায় যেটা বড় সমস্যা তা হলো চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট, সেটা বন্ধ করতে হবে।

এখন চাঁদাবাজি না থাকায় কম দামে বিক্রি করলেও বেশি লাভ করছেন বিক্রেতারা। তাই মূল্যস্ফীতি কমাতে চাঁদাবাজি মনিটর করতে হবে। টাকা ছাপিয়ে বাজেটে অর্থায়ন করা বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের কাজ করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলে মানুষও খুশি হবে, এটা প্রবৃদ্ধির জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বৈদেশিক মুদ্রার জোগান যাতে পর্যাপ্ত থাকে, সেটার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থিক খাতে যে দুর্দশা আছে, তা দূর করতে সংস্কার শুরু করতে হবে। দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। আর পরিসংখ্যানগুলোকে ঠিক করতে হবে। আসলে আমাদের প্রবৃদ্ধি কত হচ্ছে, সেটাই আমরা ঠিকমতো বুঝতে পারি না। আমাদের প্রবৃদ্ধির সংজ্ঞাগুলো দূষিত, এক্সপোর্ট দূষিত এবং জিডিপির সংজ্ঞাগুলো দূষিত। এগুলো দূষণমুক্ত না করতে পারলে আসলে অর্থনীতির চিত্র কী, সেটা বোঝা যাবে না। এটা বোঝা না গেলে সঠিক নীতিও গ্রহণ করা যাবে না।

লেখক : সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ, বিশ্বব্যাংক, ঢাকা অফিস


মূল্যস্ফীতি কমাবে কার্যকর মুদ্রানীতি
ড. আহসান এইচ মনসুর

বর্তমানের মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে না। দেশের মূল্যস্ফীতি কমাতে গেলে মুদ্রানীতি যথাযথভাবে কাজ করতে হবে। এ জন্য সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মনিটারি পলিসি টাইট রাখতে হবে। বিনিময় হারকে স্থিতিশীল রাখতে হবে। বাজারে হানা দিয়ে জরিমানা করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। সুদহার বাজারভিত্তিক যেটি আছে, সেটিই রাখতে হবে। পারলে বাড়তে দিতে হবে। জোর করে সুদহার আটকে রাখলে, ক্রেডিট বাড়িয়ে দিলে, টাকা ছাপালে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। বেশি লিকুইডিটি সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করে উচ্চ পর্যায়ে রাখতে হবে। বর্তমান পলিসি যেটি আছে সেটি ঠিক আছে। এই জায়গায় বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। সাড়ে আট থেকে সাড়ে ৯ করা যেতে পারে। বাজেটের ব্যয় মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে হবে। সেটা ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখতে হবে। যেটা বাজেটে এক লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ধরা আছে। তাহলে মোটামুটি সব কিছু ঠিক থাকবে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে তেমন কাজ হয় না। বাজারকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তবে চাঁদাবাজি বন্ধ করা দরকার। সেটা ব্যবসায়ের খরচ তো বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে।

উল্লেখ্য, ১৪ মাস ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যে হারে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে তার চেয়ে ২ শতাংশ কম হারে বাড়ছে বেতন। অর্থাৎ প্রতি মাসেই একজন মানুষকে এই পরিমাণ অর্থ ধার করে চলতে হচ্ছে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। যার বড় চাপ খাদ্যে। সর্বশেষ জুন মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমলেও জুলাইয়ে আবার বাড়তে পারে। জুন মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪২ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.১৫ শতাংশ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট


এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব বাড়বে
ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সরকারি অফিস বানালে হবে না। এনবিআরকে রাষ্ট্রীয় অফিস বানাতে হবে। এনবিআরের চেয়ারম্যান বা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকার প্রধানের ইচ্ছামতো চলবে—এমন নিয়মের সংস্কার দরকার। এনবিআর কর্মকর্তাদের দাবি, এনবিআরের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান নিয়োগ হতে হবে। বাইরে থেকে নিয়োগ হওয়া উচিত নয়। কথা কিছুটা ঠিক, তবে মূল বিষয় কর্মপদ্ধতির সংস্কার দরকার। প্রশাসনিক সংস্কার তো আছেই। রাজস্ব পরিস্থিতির উন্নতি কিভাবে হবে, সেটা দেখতে হবে।

দীর্ঘদিনেও অটোমেশন হয়নি। এর কারণ ব্যবসায়ী এবং এনবিআর কারো মধ্যেই আগ্রহ ও দায়িত্ববোধ নেই। দুই পক্ষেরই সমস্যা আছে। দেশে অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে এনবিআরের সংস্কার ও অটোমেশনের জন্য অর্থ বরাদ্দ থাকে না, মেশিনও কেনা যায় না। এটা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপও নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা মোটেও চান না এটা অটোমেশন হোক। অটোমেশন হলে তাঁদের সমস্যা হবে। হিসাব ব্যবস্থাপনায়, রাজস্ব আহরণে স্বচ্ছতা আনতে গেলে অটোমেশনের বিকল্প নেই। এটা বাস্তবায়নে এনবিআর এবং যারা ব্যবহার করবে তাদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল হতে হবে। না হলে এতে কোনো সুফল আসবে না। রাষ্ট্র চাইলে অনলাইন সিস্টেম চালু করতে পারে। দায়িত্ব নিয়ে সেটা করতে হবে।

দেশের সংকটকালে বিভিন্ন আর্থিক খাতের মতো রাজস্ব খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আন্দোলন চলাকালে রাজস্ব খাত যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। আমি মনে করি, সাম্প্রতিক এক মাসের প্রেক্ষাপটে মানুষজন খাওয়াদাওয়া বাদ দেয়নি, চলাচল বন্ধ করেনি। ভ্যাট আদায় হয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।

স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে এনবিআর তার বাইরে থাকবে না। এনবিআর দুর্নীতিমুক্ত হলে রাজস্ব আদায় আরো বাড়বে।

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)


অগ্রাধিকার দিতে হবে বেসরকারি খাতে
মো. আমিন হেলালী

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়। এর পর থেকে সারা দেশের মানুষের মতো ব্যবসায়ী সমাজও নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সেই প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এতে স্বস্তি ফিরেছে দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

তবে সবার প্রত্যাশা, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতিকে গতিশীল করতে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠন করা সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করায় অগ্রাধিকার দেবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন সরকার আসবে সরকার যাবে। কিন্তু দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে হবে। এ জন্য দরকার সুশাসন ও গতিশীল অর্থনীতির জন্য সরকারের নীতিসহায়তা। প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখের বেশি জনশক্তি শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। সেখানে সরকারি খাতে মাত্র ৫ শতাংশ এবং ৯৫ শতাংশ বেসরকারি খাতে।

দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের হিস্যা ৮৫ শতাংশ। তাই যুবসমাজকে কর্মমুখী করতে ব্যবসায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যকে গতিশীল করতে সরকারকে কার্যকর নীতিসহায়তা দিতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিকে গতিশীল করা যাবে না।

বর্তমান সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বনেতাদের কাছে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠনের ফলে দেশের মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা কেটেছে। বিশ্বের নীতিনির্ধারক মহলে তাঁর অবস্থান রয়েছে। এ জন্য তাঁর পক্ষে দেশের অর্থনীতিকে দ্রুত গতিশীল করা সম্ভব। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকলেও তিনি বিশ্বনেতাদের কাছে এগিয়ে আছেন। তাই বাংলাদেশকে বিশ্ববাজারে এগিয়ে নিতে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মতে, সরকার পতনের আন্দোলনে পিছিয়ে পড়া অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে আইন-শৃঙ্খলায় অগ্রাধিকার দিতে হবে। দেশের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, এফবিসিসিআই

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অনিয়মের অভিযোগে পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের দরপত্র বাতিলের নির্দেশ
অনিয়মের অভিযোগে পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের দরপত্র বাতিলের নির্দেশ
লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম, দিশেহারা সাধারণ মানুষ
লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম, দিশেহারা সাধারণ মানুষ
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
সর্বশেষ খবর
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’
‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল
নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন

উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ
উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ

নগর জীবন

নির্বাচনের বিকল্প নেই
নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন
মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা