শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০১৬ আপডেট:

মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

হে মানুষ! একটু দাঁড়ান— আমার কিছু কথা শুনে যান। আশা করি কথাগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। কারণ গত আড়াই হাজার বছর ধরে কেবল চীন জাতিই নয়, সমগ্র মঙ্গোলিয়ান জাতিগোষ্ঠী, চীন সাগর, জাপান সাগর এবং কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী হাজারও জাতিগোষ্ঠী পরম শ্রদ্ধা, বিনয় এবং আগ্রহ সহকারে আমার কথা শুনে আসছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশের  সঙ্গে সঙ্গে আমার কথাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত— দূরদূরান্তের পথে-প্রান্তরে, জনপদের আনাচে-কানাচে এবং তা মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে তাদের হৃদয়, মন এবং মস্তিষ্কে স্থান করে নিয়েছে। আমার কথামালার আলোকে গঠিত হয়েছে ব্যক্তির চিন্তার বলয়, সৃষ্টি হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, সমাজ, রাষ্ট্র এবং সাম্রাজ্য। পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসে আমার কথামালার প্রভাবকে অতিক্রম করতে পারেনি অন্য কেউ! চীন, জাপান, কোরিয়া, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি জাতিরাষ্ট্র ছাড়াও তামাম দুনিয়ার জ্ঞানপিপাসুরা গত আড়াই হাজার বছর ধরে আমার উপদেশমালা হৃদয়ে ধারণ করে ধরনীবুকে সভ্যতার মশাল জ্বালিয়ে রেখেছে।

আমাকে সবাই কনফুসিয়াস হিসেবে জানলেও আমার পৈতৃক নাম ছিল কং কিউ। আমি জন্ম নিয়েছিলাম ৫৫১ খ্রি. পূর্বাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর মহাচীনের ঝু নামক স্থানে, যা আধুনিক চীনের ম্যাংডং প্রদেশের কুফু নামক স্থানে অবস্থিত। আমি মারা গিয়েছিলাম ৭১ বছর বয়সে অর্থাৎ ৪৭৯ খ্রি. পূর্বাব্দে। জীবৎকালে আমি বিচিত্র সব কাজ করেছি। আমি কোনো দিন কারও অনুগ্রহভাজন কিংবা করুণার পাত্র ছিলাম না। সাধারণ দরিদ্র পরিবারের এতিম এবং মিসকিন সন্তান হিসেবে শৈশব এবং কৈশোর অতিক্রম করার পর আমি আপন প্রতিভা দ্বারা অর্থ, বিত্ত, রাষ্ট্রক্ষমতার এক আকর্ষণীয় সন্ধিক্ষণে মানসম্মান, গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত টিকে ছিলাম। আমি তাই বলেছি— যা আমি বিশ্বাস করতাম এবং নিজের জীবনে সব কথামালার বাস্তব রূপ ফুটিয়ে তুলে আমি কখনো হয়েছি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী, রাজা-মহারাজাদের উপদেষ্টা, যুদ্ধক্ষেত্রের সেনাপতি এবং দার্শনিক।

আমি কোনো দিন আমার মেধা মননশীলতা এবং চিন্তাশক্তি কারও কাছে বন্ধক রাখিনি। কোনো পদ-পদবি, ক্ষমতা এবং প্রলোভন আমাকে প্রভাবিত করতে পারেনি। বরং আমি প্রভাবিত করেছি সবাইকে। সমসাময়িক চীনের অনেক রাজা আমাকে তাদের মন্ত্রী বানিয়ে নিজেদের সম্মান বৃদ্ধির চেষ্টা এবং আমার মন্ত্রণার সাহায্যে রাজনীতি করে রাষ্ট্রের শ্রীবৃদ্ধি করেছিলেন। আমার আত্মমর্যাদা, কর্ম পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় কোনো দিন কোনো রাজ দরবার ভুলক্রমেও হস্তক্ষেপ করেনি। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করেছেন আমাকে আগলে রাখার জন্য। জীবনের শেষ কয়েকটি বছর আমি রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে অবসর নিয়ে কেবলই জ্ঞানচর্চা করেছি এবং পৃথিবীবাসীর জন্য কিছু কথামালা রচনা করেছি।

আমি নিজের সম্পর্কে সামান্য কিছু বর্ণনা দিলাম এ কথা বোঝানোর জন্য যে, আমি অন্য দার্শনিক এবং পণ্ডিতদের মতো হাভাতে ছিলাম না। আমার পাণ্ডিত্য বিক্রির জন্য আমি রাষ্ট্রশক্তি অথবা সমাজের বিত্তবানদের দ্বারস্থ হইনি। কারও পরামর্শে কিংবা কারও মনোরঞ্জনের জন্য আমি কোনো কথামালা রচনা করিনি। আমার হাতে অস্ত্র এবং কলম সমানভাবে শোভা পেত। আমার দরবারে জ্ঞান অর্জনের জন্য ভিক্ষুক এবং ক্ষুধার্তের মতো রাজা বাদশাহ, আমির ওমরাহ, সেনাপতি এবং সাধারণ বিদ্যার্থী এক কাতারে দাঁড়িয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ত। আমার মৃত্যুর পর মহাচীনের সব রাজা বাদশাহ আমার মতাদর্শ এবং কথামালাকে তাদের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকেন। ফলে জাতি হিসেবে চীনারা মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান দখল করে নেয়। এমনকি আধুনিক চীনের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মূল নীতিমালাসমূহ কনফুসীয় নীতিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। সুতরাং হে মানুষ! আমার কথাগুলো শুনুন— আপনাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না।

আজ আমি কেবল দুটি বিষয়ে আপনাদের আমার চিন্তা এবং চেতনার কথা বলব। প্রথমটি হলো— নিজেকে গঠন এবং পরিচালনা করার পদ্ধতি এবং দ্বিতীয়টি হলো— পরিবারের গঠন এবং পরিচালন পদ্ধতি। আপনারা যদি আমার এই মতাদর্শকে যথাযথভাবে গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে পারেন তবে একটি সুখী এবং সমৃদ্ধিশালী সমাজ ও রাষ্ট্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। এ পর্যায়ে আমি প্রথমে ব্যক্তির গঠন এবং পরিচালন সম্পর্কে কিছু বলে নেই। তারপর দ্বিতীয় প্রসঙ্গটি আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। ব্যক্তিকে গঠনের কার্যক্রমের শুরুতেই আপনি নিজেকে দুই ভাগে বিভক্ত করে নিন। প্রথম ভাগে শরীর এবং দ্বিতীয় ভাগে মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র। আপনি যদি আপনার শরীরটি সম্পর্কে না জানেন তবে নিজের প্রতি আপনি বড়ই অবিচার করবেন। আপনার শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যের সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা জানার পাশাপাশি আপনি অবশ্যই জেনে নেবেন শারীরিক সবলতা এবং সক্ষমতা সম্পর্কে। আপনার শরীরটি উত্তমভাবে পরিচালনা এবং পরিচর্যা করার কৌশলও আপনাকে রপ্ত করতে হবে। আপনার যদি একটি খুব তেজি এবং শক্তিশালী ঘোড়া থাকে তবে আপনি যথাযথ দক্ষতা অর্জন ব্যতিরেকে যেমন ঘোড়ায় চড়তে পারবেন না, তদ্রূপ ঘোড়াটির দানাপানি, আহার-নিদ্রা এবং বিশ্রাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের ঘাটতি থাকলে ঘোড়াটি বেশি দিন বাঁচবে না। ঠিক একইভাবে আপনার শরীর সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ব্যতিরেকে আপনি যদি শরীরের ওপর ভর করে দুর্গম কোনো পথে রওয়ানা দেন তবে যাত্রাপথের নানা দুর্ভোগ এবং অসুবিধা দ্বারা আপনি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন।

আপনাকে বোঝানোর জন্য আপনার পোষ মানানো ঘোড়াটির উদাহরণ আবার দেওয়া যেতে পারে। ধরুন আপনি ঘোড়াটিতে চড়ার দক্ষতা অর্জন করলেন এবং ঘোড়াটির পরিচর্যার ব্যাপারেও চমৎকার জ্ঞান অর্জন করলেন— তারপরও কি আপনি ঘোড়াটিকে নিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবেন? সম্ভবত না। কারণ আপনি যে গন্তব্যে রওয়ানা দেবেন ওই গন্তব্যের পথে বিরতিহীনভাবে চলার প্রশিক্ষণ যদি ঘোড়াটিকে না দেন তবে নির্ধারিত সময়ে অন্য সব প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে আপনি কোনো দিন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। এবার নিজের শরীরের প্রতি খেয়াল করুন। শরীরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি সেই কর্মে শরীরটিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং তালচাল গ্রহণকারী বানিয়ে ফেলুন যে কর্মটি করে আপনি সফল হতে চান।

এবার মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র সম্পর্কে আমার মতামতগুলো আপনাকে বলছি। আপনার মনই হলো আপনার সফলতা এবং ব্যর্থতার প্রধান নিয়ামক। আপনার শরীরের বেশির ভাগ জৈব, রাসায়নিক প্রক্রিয়া আপনার মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আপনি চাইলে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারেন আবার ইচ্ছা করলে দৃষ্টি খোলা রেখে সব কর্ম সম্পাদন করতে পারেন। করুণ কিছু স্মৃতি অন্তরে জাগিয়ে তুললে আপনার চোখ যেমন অশ্রুসিক্ত হতে পারে তেমনি ক্রোধান্বিত হয়ে আপনি থরথর করে কাঁপতে পারেন। আপনার মন এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্যই আপনার শরীরের অভ্যন্তরে যেমন গঠন প্রক্রিয়া চালু হতে পারে তেমনি একই কারণে আপনি হয়ে পড়তে পারেন রোগাক্রান্ত। দেহের বাইরের প্রকৃতি ও পরিবেশের একটি বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রিত হয় আপনার মন দ্বারা। মনকে ইতিবাচক করুন এবং মনের গন্তব্য নির্ধারণ করে দিন। এলোমেলো জিনিস, অসম্ভব বিষয়াদি, অলীক স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা এবং অন্যের অনিষ্ট চিন্তা মন থেকে দূর করে দিন। ঘৃণা, লোভ, লালসা এবং ক্ষোভ কোনো দিন মনের মধ্যে স্থান দেবেন না। মনে রাখবেন— এগুলো হলো এমন এক প্রলয়ঙ্করী বিষ যা নিজের মধ্যে স্থান দিয়ে মানুষ নিজেই তা পান করে অথচ মৃত্যু কামনা করে অন্য লোকের।

ভালো ভালো ইতিবাচক চিন্তা করুন— অন্যের মঙ্গল কামনা করুন এবং আপনার শত্রু ও প্রতিযোগীকে সম্ভব হলে সুপরামর্শ দিন। আপনার শত্রু এবং প্রতিদ্বন্দ্বী আপনার পরামর্শ শুনুক বা না শুনুক তাতে আপনার কিছু আসে-যায় না। আপনি স্বয়ক্রিয়ভাবে আপনার কাজ করে যান, দেখবেন একটি সময় আপনি সত্যিই সুন্দর এবং সাদা মনের মানুষে রূপান্তরিত হয়ে গেছেন। আপনার মনের ইতিবাচকতার কারণে আপনার মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গিও ইতিবাচক হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার মস্তিষ্ক, চিন্তা ও চেতনার দিকে দৃষ্টি দিন। আপনি প্রয়োজনীয় জ্ঞান উপার্জন করুন এবং অর্জিত জ্ঞানের আলোকে চিন্তা করুন। অনাহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় বিষয়াদি একদম মাথায় ঢোকাবেন না। এক্ষেত্রে আপনার নাক, কান, ঠোঁট, জিহ্বা এবং চোখকে আপনার প্রধান সাহায্যকারী শক্তি এবং একান্ত অনুগত চাকরে রূপান্তরিত করে ফেলুন। আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ওগুলো যেন একচুলও নড়তে চড়তে না পারে এবং অনাহৃত কোনো কিছু যেন আপনার মস্তিষ্কে ঢোকাতে না পারে।

আপনার প্রয়োজন, দৈনন্দিন কর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে সুনির্দিষ্ট করে ফেলুন। নিজের মন এবং চিন্তাশক্তিকে কোনো অবস্থাতেই নিজস্ব গণ্ডি বা সীমাবদ্ধতার বাইরে যেতে দেবেন না। কোনো কিছুতে হা অথবা না বলার আগে ভাবুন। তারপর নিজের ওয়াদা এবং সিদ্ধান্তের ওপর অবিচল থাকুন। দেখবেন কিছু দিনের মধ্যেই আপনার একটি চরিত্র গঠন হয়ে গেছে। নিজের চরিত্রের ওপর ভরসা রাখুন এবং সর্বাবস্থায় আপন চরিত্র হননের মতো কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এভাবে কিছু দিন চলার পর আপনার চরিত্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আর আপনি পেয়ে যাবেন চমৎকার একটি আত্মা। মনে রাখবেন সুন্দর আত্মার জ্ঞানী মানুষেরা সব সময় সাহসী হয়। এ ধরনের মানুষেরা ধরত্রীর সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু। এরা সর্বদা সম্মানিত হয় এবং কখনো কোনো অবস্থাতেই প্রতারিত এবং অসম্মানিত হয় না। তাদের কাছে থাকে এমন এক মানবীয় সুঘ্রাণ এবং দুষ্প্রাপ্য জ্ঞান যা গ্রহণ করার জন্য পৃথিবীর লোকজন ছুটে আসে এমনভাবে, যেমনি করে প্রজাপতি ছুটে ফুলের পানে এবং মৌমাছি ছুটে মধু আহরণে।

চমৎকার আত্মার মানুষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি লক্ষ্য করবেন যে, পৃথিবীর সব কিছু আপনার জন্য কেমন যেন সহজ হয়ে গেছে। আপনার হৃদয় যেমন তামাম সৃষ্টিকুলের মঙ্গলাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর থাকবে তেমনি সমগ্র মাখলুকাত আপনাকে সম্মান জানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় আপনি হবেন সেই বিরল ব্যক্তিদের একজন যিনি নিজের জন্য যেটি ভালো বলে পছন্দ করবেন ঠিক অনুরূপ জিনিসটি অন্য সবার জন্য কামনা করবেন। নিজের শরীর স্বাস্থ্য, মন-মানসিকতা এবং চরিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভের পর এবার চলুন আপনাকে পরিবার সম্পর্কে কিছু বলি— আপনি আপনার পরিবারকে এমনভাবে গড়ে তুলুন যেখানে শিশুরা মুরব্বিদের সম্মান করতে শিখবে। স্ত্রী কোনো অবস্থাতেই স্বামীর অবাধ্য হবে না এবং স্বামী স্ত্রীকে কোনো অবস্থাতেই অসম্মান করবে না। পারিবারিক ঐক্য, পারস্পরিক মমত্ববোধ এবং একজন অন্যজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা যেন সতর্কতার সঙ্গে যত্নশীল হয় এমন শিক্ষায় আপনি সবাইকে শিক্ষিত, সজাগ এবং সচেতন করে তুলবেন। সত্য ভাষণ, সৎ উপার্জন এবং ভালো মানুষী ছাড়া মানুষ নামের যে কোনো স্বার্থকতা নেই তা আপনি পরিবারের সবাইকে অতীব যত্নের সঙ্গে শিক্ষা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার সফলতার জন্য কঠোরতা এবং চরিত্রের দৃঢ়তার সর্বোচ্চ মাত্রা আপনি প্রয়োগ করতে পারেন। পিতা-মাতা, মুরব্বি আত্মীয়-স্বজন এবং সমাজের প্রবীণের প্রতি আপনার পরিবারের অনুজরা সর্বাবস্থায় বিনয়ী, অনুগত এবং কৃতজ্ঞ থাকবে এমন শিক্ষা প্রদানে আপনি যেন গাফেল না হয়ে পড়েন সে ব্যাপারে দিনে অন্তত কয়েকবার নিজের কাছে নিজেই প্রশ্ন করুন— আমি কি আমার দৈনন্দিন দায়িত্বগুলো ঠিকমতো পালন করছি?

আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, পরিবারই হলো মানুষের সব ভালো-মন্দ। সৃষ্টি-অনাসৃষ্টি সফলতা, ব্যর্থতা, সুনাম-দুর্নাম এবং নন্দিত-নিন্দিত হওয়ার প্রধান ক্ষেত্র। কেউ যদি পরিবারকে ভালোবাসতে না পারে তার পক্ষে অন্য কাউকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। কেউ যদি পরিবারকে নেতৃত্ব দিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাস, আস্থা এবং আনুগত্য হাসিল করতে না পারে তবে সেই ব্যক্তির পক্ষে সমাজ ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেওয়া এবং দেশবাসীর কল্যাণ করা অসম্ভব। আপনার জানা দরকার— আপনি যদি পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান না হন তবে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আপনি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। আপনার সততা, ন্যায় নিষ্ঠা, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রজ্ঞা যদি আপনার নিজের পরিবারে সমাদৃত এবং গৃহীত না হয় তবে ধরে নেবেন ওগুলো দ্বারা আপনি বাইরের কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না।  অন্যের বাড়ির সামনের বরফের স্তূপ সরানোর শুভ চিন্তাটি করার আগে ভালো করে দেখে নিন— নিজের ঘরের কোণে কোনো মাকড়সা বাসা বেঁধেছে কিনা অথবা আপনার ঘরের সামনে কোনো ময়লা-আর্বজনা অথবা  খড়কুটো পড়ে রয়েছে কিনা!

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা