শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০১৬ আপডেট:

মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

হে মানুষ! একটু দাঁড়ান— আমার কিছু কথা শুনে যান। আশা করি কথাগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। কারণ গত আড়াই হাজার বছর ধরে কেবল চীন জাতিই নয়, সমগ্র মঙ্গোলিয়ান জাতিগোষ্ঠী, চীন সাগর, জাপান সাগর এবং কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী হাজারও জাতিগোষ্ঠী পরম শ্রদ্ধা, বিনয় এবং আগ্রহ সহকারে আমার কথা শুনে আসছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশের  সঙ্গে সঙ্গে আমার কথাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত— দূরদূরান্তের পথে-প্রান্তরে, জনপদের আনাচে-কানাচে এবং তা মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে তাদের হৃদয়, মন এবং মস্তিষ্কে স্থান করে নিয়েছে। আমার কথামালার আলোকে গঠিত হয়েছে ব্যক্তির চিন্তার বলয়, সৃষ্টি হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, সমাজ, রাষ্ট্র এবং সাম্রাজ্য। পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসে আমার কথামালার প্রভাবকে অতিক্রম করতে পারেনি অন্য কেউ! চীন, জাপান, কোরিয়া, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি জাতিরাষ্ট্র ছাড়াও তামাম দুনিয়ার জ্ঞানপিপাসুরা গত আড়াই হাজার বছর ধরে আমার উপদেশমালা হৃদয়ে ধারণ করে ধরনীবুকে সভ্যতার মশাল জ্বালিয়ে রেখেছে।

আমাকে সবাই কনফুসিয়াস হিসেবে জানলেও আমার পৈতৃক নাম ছিল কং কিউ। আমি জন্ম নিয়েছিলাম ৫৫১ খ্রি. পূর্বাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর মহাচীনের ঝু নামক স্থানে, যা আধুনিক চীনের ম্যাংডং প্রদেশের কুফু নামক স্থানে অবস্থিত। আমি মারা গিয়েছিলাম ৭১ বছর বয়সে অর্থাৎ ৪৭৯ খ্রি. পূর্বাব্দে। জীবৎকালে আমি বিচিত্র সব কাজ করেছি। আমি কোনো দিন কারও অনুগ্রহভাজন কিংবা করুণার পাত্র ছিলাম না। সাধারণ দরিদ্র পরিবারের এতিম এবং মিসকিন সন্তান হিসেবে শৈশব এবং কৈশোর অতিক্রম করার পর আমি আপন প্রতিভা দ্বারা অর্থ, বিত্ত, রাষ্ট্রক্ষমতার এক আকর্ষণীয় সন্ধিক্ষণে মানসম্মান, গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত টিকে ছিলাম। আমি তাই বলেছি— যা আমি বিশ্বাস করতাম এবং নিজের জীবনে সব কথামালার বাস্তব রূপ ফুটিয়ে তুলে আমি কখনো হয়েছি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী, রাজা-মহারাজাদের উপদেষ্টা, যুদ্ধক্ষেত্রের সেনাপতি এবং দার্শনিক।

আমি কোনো দিন আমার মেধা মননশীলতা এবং চিন্তাশক্তি কারও কাছে বন্ধক রাখিনি। কোনো পদ-পদবি, ক্ষমতা এবং প্রলোভন আমাকে প্রভাবিত করতে পারেনি। বরং আমি প্রভাবিত করেছি সবাইকে। সমসাময়িক চীনের অনেক রাজা আমাকে তাদের মন্ত্রী বানিয়ে নিজেদের সম্মান বৃদ্ধির চেষ্টা এবং আমার মন্ত্রণার সাহায্যে রাজনীতি করে রাষ্ট্রের শ্রীবৃদ্ধি করেছিলেন। আমার আত্মমর্যাদা, কর্ম পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় কোনো দিন কোনো রাজ দরবার ভুলক্রমেও হস্তক্ষেপ করেনি। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করেছেন আমাকে আগলে রাখার জন্য। জীবনের শেষ কয়েকটি বছর আমি রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে অবসর নিয়ে কেবলই জ্ঞানচর্চা করেছি এবং পৃথিবীবাসীর জন্য কিছু কথামালা রচনা করেছি।

আমি নিজের সম্পর্কে সামান্য কিছু বর্ণনা দিলাম এ কথা বোঝানোর জন্য যে, আমি অন্য দার্শনিক এবং পণ্ডিতদের মতো হাভাতে ছিলাম না। আমার পাণ্ডিত্য বিক্রির জন্য আমি রাষ্ট্রশক্তি অথবা সমাজের বিত্তবানদের দ্বারস্থ হইনি। কারও পরামর্শে কিংবা কারও মনোরঞ্জনের জন্য আমি কোনো কথামালা রচনা করিনি। আমার হাতে অস্ত্র এবং কলম সমানভাবে শোভা পেত। আমার দরবারে জ্ঞান অর্জনের জন্য ভিক্ষুক এবং ক্ষুধার্তের মতো রাজা বাদশাহ, আমির ওমরাহ, সেনাপতি এবং সাধারণ বিদ্যার্থী এক কাতারে দাঁড়িয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ত। আমার মৃত্যুর পর মহাচীনের সব রাজা বাদশাহ আমার মতাদর্শ এবং কথামালাকে তাদের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকেন। ফলে জাতি হিসেবে চীনারা মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান দখল করে নেয়। এমনকি আধুনিক চীনের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মূল নীতিমালাসমূহ কনফুসীয় নীতিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। সুতরাং হে মানুষ! আমার কথাগুলো শুনুন— আপনাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না।

আজ আমি কেবল দুটি বিষয়ে আপনাদের আমার চিন্তা এবং চেতনার কথা বলব। প্রথমটি হলো— নিজেকে গঠন এবং পরিচালনা করার পদ্ধতি এবং দ্বিতীয়টি হলো— পরিবারের গঠন এবং পরিচালন পদ্ধতি। আপনারা যদি আমার এই মতাদর্শকে যথাযথভাবে গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে পারেন তবে একটি সুখী এবং সমৃদ্ধিশালী সমাজ ও রাষ্ট্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। এ পর্যায়ে আমি প্রথমে ব্যক্তির গঠন এবং পরিচালন সম্পর্কে কিছু বলে নেই। তারপর দ্বিতীয় প্রসঙ্গটি আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। ব্যক্তিকে গঠনের কার্যক্রমের শুরুতেই আপনি নিজেকে দুই ভাগে বিভক্ত করে নিন। প্রথম ভাগে শরীর এবং দ্বিতীয় ভাগে মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র। আপনি যদি আপনার শরীরটি সম্পর্কে না জানেন তবে নিজের প্রতি আপনি বড়ই অবিচার করবেন। আপনার শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যের সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা জানার পাশাপাশি আপনি অবশ্যই জেনে নেবেন শারীরিক সবলতা এবং সক্ষমতা সম্পর্কে। আপনার শরীরটি উত্তমভাবে পরিচালনা এবং পরিচর্যা করার কৌশলও আপনাকে রপ্ত করতে হবে। আপনার যদি একটি খুব তেজি এবং শক্তিশালী ঘোড়া থাকে তবে আপনি যথাযথ দক্ষতা অর্জন ব্যতিরেকে যেমন ঘোড়ায় চড়তে পারবেন না, তদ্রূপ ঘোড়াটির দানাপানি, আহার-নিদ্রা এবং বিশ্রাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের ঘাটতি থাকলে ঘোড়াটি বেশি দিন বাঁচবে না। ঠিক একইভাবে আপনার শরীর সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ব্যতিরেকে আপনি যদি শরীরের ওপর ভর করে দুর্গম কোনো পথে রওয়ানা দেন তবে যাত্রাপথের নানা দুর্ভোগ এবং অসুবিধা দ্বারা আপনি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন।

আপনাকে বোঝানোর জন্য আপনার পোষ মানানো ঘোড়াটির উদাহরণ আবার দেওয়া যেতে পারে। ধরুন আপনি ঘোড়াটিতে চড়ার দক্ষতা অর্জন করলেন এবং ঘোড়াটির পরিচর্যার ব্যাপারেও চমৎকার জ্ঞান অর্জন করলেন— তারপরও কি আপনি ঘোড়াটিকে নিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবেন? সম্ভবত না। কারণ আপনি যে গন্তব্যে রওয়ানা দেবেন ওই গন্তব্যের পথে বিরতিহীনভাবে চলার প্রশিক্ষণ যদি ঘোড়াটিকে না দেন তবে নির্ধারিত সময়ে অন্য সব প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে আপনি কোনো দিন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। এবার নিজের শরীরের প্রতি খেয়াল করুন। শরীরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি সেই কর্মে শরীরটিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং তালচাল গ্রহণকারী বানিয়ে ফেলুন যে কর্মটি করে আপনি সফল হতে চান।

এবার মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র সম্পর্কে আমার মতামতগুলো আপনাকে বলছি। আপনার মনই হলো আপনার সফলতা এবং ব্যর্থতার প্রধান নিয়ামক। আপনার শরীরের বেশির ভাগ জৈব, রাসায়নিক প্রক্রিয়া আপনার মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আপনি চাইলে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারেন আবার ইচ্ছা করলে দৃষ্টি খোলা রেখে সব কর্ম সম্পাদন করতে পারেন। করুণ কিছু স্মৃতি অন্তরে জাগিয়ে তুললে আপনার চোখ যেমন অশ্রুসিক্ত হতে পারে তেমনি ক্রোধান্বিত হয়ে আপনি থরথর করে কাঁপতে পারেন। আপনার মন এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্যই আপনার শরীরের অভ্যন্তরে যেমন গঠন প্রক্রিয়া চালু হতে পারে তেমনি একই কারণে আপনি হয়ে পড়তে পারেন রোগাক্রান্ত। দেহের বাইরের প্রকৃতি ও পরিবেশের একটি বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রিত হয় আপনার মন দ্বারা। মনকে ইতিবাচক করুন এবং মনের গন্তব্য নির্ধারণ করে দিন। এলোমেলো জিনিস, অসম্ভব বিষয়াদি, অলীক স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা এবং অন্যের অনিষ্ট চিন্তা মন থেকে দূর করে দিন। ঘৃণা, লোভ, লালসা এবং ক্ষোভ কোনো দিন মনের মধ্যে স্থান দেবেন না। মনে রাখবেন— এগুলো হলো এমন এক প্রলয়ঙ্করী বিষ যা নিজের মধ্যে স্থান দিয়ে মানুষ নিজেই তা পান করে অথচ মৃত্যু কামনা করে অন্য লোকের।

ভালো ভালো ইতিবাচক চিন্তা করুন— অন্যের মঙ্গল কামনা করুন এবং আপনার শত্রু ও প্রতিযোগীকে সম্ভব হলে সুপরামর্শ দিন। আপনার শত্রু এবং প্রতিদ্বন্দ্বী আপনার পরামর্শ শুনুক বা না শুনুক তাতে আপনার কিছু আসে-যায় না। আপনি স্বয়ক্রিয়ভাবে আপনার কাজ করে যান, দেখবেন একটি সময় আপনি সত্যিই সুন্দর এবং সাদা মনের মানুষে রূপান্তরিত হয়ে গেছেন। আপনার মনের ইতিবাচকতার কারণে আপনার মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গিও ইতিবাচক হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার মস্তিষ্ক, চিন্তা ও চেতনার দিকে দৃষ্টি দিন। আপনি প্রয়োজনীয় জ্ঞান উপার্জন করুন এবং অর্জিত জ্ঞানের আলোকে চিন্তা করুন। অনাহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় বিষয়াদি একদম মাথায় ঢোকাবেন না। এক্ষেত্রে আপনার নাক, কান, ঠোঁট, জিহ্বা এবং চোখকে আপনার প্রধান সাহায্যকারী শক্তি এবং একান্ত অনুগত চাকরে রূপান্তরিত করে ফেলুন। আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ওগুলো যেন একচুলও নড়তে চড়তে না পারে এবং অনাহৃত কোনো কিছু যেন আপনার মস্তিষ্কে ঢোকাতে না পারে।

আপনার প্রয়োজন, দৈনন্দিন কর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে সুনির্দিষ্ট করে ফেলুন। নিজের মন এবং চিন্তাশক্তিকে কোনো অবস্থাতেই নিজস্ব গণ্ডি বা সীমাবদ্ধতার বাইরে যেতে দেবেন না। কোনো কিছুতে হা অথবা না বলার আগে ভাবুন। তারপর নিজের ওয়াদা এবং সিদ্ধান্তের ওপর অবিচল থাকুন। দেখবেন কিছু দিনের মধ্যেই আপনার একটি চরিত্র গঠন হয়ে গেছে। নিজের চরিত্রের ওপর ভরসা রাখুন এবং সর্বাবস্থায় আপন চরিত্র হননের মতো কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এভাবে কিছু দিন চলার পর আপনার চরিত্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আর আপনি পেয়ে যাবেন চমৎকার একটি আত্মা। মনে রাখবেন সুন্দর আত্মার জ্ঞানী মানুষেরা সব সময় সাহসী হয়। এ ধরনের মানুষেরা ধরত্রীর সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু। এরা সর্বদা সম্মানিত হয় এবং কখনো কোনো অবস্থাতেই প্রতারিত এবং অসম্মানিত হয় না। তাদের কাছে থাকে এমন এক মানবীয় সুঘ্রাণ এবং দুষ্প্রাপ্য জ্ঞান যা গ্রহণ করার জন্য পৃথিবীর লোকজন ছুটে আসে এমনভাবে, যেমনি করে প্রজাপতি ছুটে ফুলের পানে এবং মৌমাছি ছুটে মধু আহরণে।

চমৎকার আত্মার মানুষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি লক্ষ্য করবেন যে, পৃথিবীর সব কিছু আপনার জন্য কেমন যেন সহজ হয়ে গেছে। আপনার হৃদয় যেমন তামাম সৃষ্টিকুলের মঙ্গলাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর থাকবে তেমনি সমগ্র মাখলুকাত আপনাকে সম্মান জানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় আপনি হবেন সেই বিরল ব্যক্তিদের একজন যিনি নিজের জন্য যেটি ভালো বলে পছন্দ করবেন ঠিক অনুরূপ জিনিসটি অন্য সবার জন্য কামনা করবেন। নিজের শরীর স্বাস্থ্য, মন-মানসিকতা এবং চরিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভের পর এবার চলুন আপনাকে পরিবার সম্পর্কে কিছু বলি— আপনি আপনার পরিবারকে এমনভাবে গড়ে তুলুন যেখানে শিশুরা মুরব্বিদের সম্মান করতে শিখবে। স্ত্রী কোনো অবস্থাতেই স্বামীর অবাধ্য হবে না এবং স্বামী স্ত্রীকে কোনো অবস্থাতেই অসম্মান করবে না। পারিবারিক ঐক্য, পারস্পরিক মমত্ববোধ এবং একজন অন্যজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা যেন সতর্কতার সঙ্গে যত্নশীল হয় এমন শিক্ষায় আপনি সবাইকে শিক্ষিত, সজাগ এবং সচেতন করে তুলবেন। সত্য ভাষণ, সৎ উপার্জন এবং ভালো মানুষী ছাড়া মানুষ নামের যে কোনো স্বার্থকতা নেই তা আপনি পরিবারের সবাইকে অতীব যত্নের সঙ্গে শিক্ষা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার সফলতার জন্য কঠোরতা এবং চরিত্রের দৃঢ়তার সর্বোচ্চ মাত্রা আপনি প্রয়োগ করতে পারেন। পিতা-মাতা, মুরব্বি আত্মীয়-স্বজন এবং সমাজের প্রবীণের প্রতি আপনার পরিবারের অনুজরা সর্বাবস্থায় বিনয়ী, অনুগত এবং কৃতজ্ঞ থাকবে এমন শিক্ষা প্রদানে আপনি যেন গাফেল না হয়ে পড়েন সে ব্যাপারে দিনে অন্তত কয়েকবার নিজের কাছে নিজেই প্রশ্ন করুন— আমি কি আমার দৈনন্দিন দায়িত্বগুলো ঠিকমতো পালন করছি?

আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, পরিবারই হলো মানুষের সব ভালো-মন্দ। সৃষ্টি-অনাসৃষ্টি সফলতা, ব্যর্থতা, সুনাম-দুর্নাম এবং নন্দিত-নিন্দিত হওয়ার প্রধান ক্ষেত্র। কেউ যদি পরিবারকে ভালোবাসতে না পারে তার পক্ষে অন্য কাউকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। কেউ যদি পরিবারকে নেতৃত্ব দিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাস, আস্থা এবং আনুগত্য হাসিল করতে না পারে তবে সেই ব্যক্তির পক্ষে সমাজ ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেওয়া এবং দেশবাসীর কল্যাণ করা অসম্ভব। আপনার জানা দরকার— আপনি যদি পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান না হন তবে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আপনি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। আপনার সততা, ন্যায় নিষ্ঠা, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রজ্ঞা যদি আপনার নিজের পরিবারে সমাদৃত এবং গৃহীত না হয় তবে ধরে নেবেন ওগুলো দ্বারা আপনি বাইরের কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না।  অন্যের বাড়ির সামনের বরফের স্তূপ সরানোর শুভ চিন্তাটি করার আগে ভালো করে দেখে নিন— নিজের ঘরের কোণে কোনো মাকড়সা বাসা বেঁধেছে কিনা অথবা আপনার ঘরের সামনে কোনো ময়লা-আর্বজনা অথবা  খড়কুটো পড়ে রয়েছে কিনা!

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ: আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ: আলাল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা