শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০১৬ আপডেট:

মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

হে মানুষ! একটু দাঁড়ান— আমার কিছু কথা শুনে যান। আশা করি কথাগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। কারণ গত আড়াই হাজার বছর ধরে কেবল চীন জাতিই নয়, সমগ্র মঙ্গোলিয়ান জাতিগোষ্ঠী, চীন সাগর, জাপান সাগর এবং কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী হাজারও জাতিগোষ্ঠী পরম শ্রদ্ধা, বিনয় এবং আগ্রহ সহকারে আমার কথা শুনে আসছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশের  সঙ্গে সঙ্গে আমার কথাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত— দূরদূরান্তের পথে-প্রান্তরে, জনপদের আনাচে-কানাচে এবং তা মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে তাদের হৃদয়, মন এবং মস্তিষ্কে স্থান করে নিয়েছে। আমার কথামালার আলোকে গঠিত হয়েছে ব্যক্তির চিন্তার বলয়, সৃষ্টি হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, সমাজ, রাষ্ট্র এবং সাম্রাজ্য। পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসে আমার কথামালার প্রভাবকে অতিক্রম করতে পারেনি অন্য কেউ! চীন, জাপান, কোরিয়া, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি জাতিরাষ্ট্র ছাড়াও তামাম দুনিয়ার জ্ঞানপিপাসুরা গত আড়াই হাজার বছর ধরে আমার উপদেশমালা হৃদয়ে ধারণ করে ধরনীবুকে সভ্যতার মশাল জ্বালিয়ে রেখেছে।

আমাকে সবাই কনফুসিয়াস হিসেবে জানলেও আমার পৈতৃক নাম ছিল কং কিউ। আমি জন্ম নিয়েছিলাম ৫৫১ খ্রি. পূর্বাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর মহাচীনের ঝু নামক স্থানে, যা আধুনিক চীনের ম্যাংডং প্রদেশের কুফু নামক স্থানে অবস্থিত। আমি মারা গিয়েছিলাম ৭১ বছর বয়সে অর্থাৎ ৪৭৯ খ্রি. পূর্বাব্দে। জীবৎকালে আমি বিচিত্র সব কাজ করেছি। আমি কোনো দিন কারও অনুগ্রহভাজন কিংবা করুণার পাত্র ছিলাম না। সাধারণ দরিদ্র পরিবারের এতিম এবং মিসকিন সন্তান হিসেবে শৈশব এবং কৈশোর অতিক্রম করার পর আমি আপন প্রতিভা দ্বারা অর্থ, বিত্ত, রাষ্ট্রক্ষমতার এক আকর্ষণীয় সন্ধিক্ষণে মানসম্মান, গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত টিকে ছিলাম। আমি তাই বলেছি— যা আমি বিশ্বাস করতাম এবং নিজের জীবনে সব কথামালার বাস্তব রূপ ফুটিয়ে তুলে আমি কখনো হয়েছি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী, রাজা-মহারাজাদের উপদেষ্টা, যুদ্ধক্ষেত্রের সেনাপতি এবং দার্শনিক।

আমি কোনো দিন আমার মেধা মননশীলতা এবং চিন্তাশক্তি কারও কাছে বন্ধক রাখিনি। কোনো পদ-পদবি, ক্ষমতা এবং প্রলোভন আমাকে প্রভাবিত করতে পারেনি। বরং আমি প্রভাবিত করেছি সবাইকে। সমসাময়িক চীনের অনেক রাজা আমাকে তাদের মন্ত্রী বানিয়ে নিজেদের সম্মান বৃদ্ধির চেষ্টা এবং আমার মন্ত্রণার সাহায্যে রাজনীতি করে রাষ্ট্রের শ্রীবৃদ্ধি করেছিলেন। আমার আত্মমর্যাদা, কর্ম পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় কোনো দিন কোনো রাজ দরবার ভুলক্রমেও হস্তক্ষেপ করেনি। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করেছেন আমাকে আগলে রাখার জন্য। জীবনের শেষ কয়েকটি বছর আমি রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে অবসর নিয়ে কেবলই জ্ঞানচর্চা করেছি এবং পৃথিবীবাসীর জন্য কিছু কথামালা রচনা করেছি।

আমি নিজের সম্পর্কে সামান্য কিছু বর্ণনা দিলাম এ কথা বোঝানোর জন্য যে, আমি অন্য দার্শনিক এবং পণ্ডিতদের মতো হাভাতে ছিলাম না। আমার পাণ্ডিত্য বিক্রির জন্য আমি রাষ্ট্রশক্তি অথবা সমাজের বিত্তবানদের দ্বারস্থ হইনি। কারও পরামর্শে কিংবা কারও মনোরঞ্জনের জন্য আমি কোনো কথামালা রচনা করিনি। আমার হাতে অস্ত্র এবং কলম সমানভাবে শোভা পেত। আমার দরবারে জ্ঞান অর্জনের জন্য ভিক্ষুক এবং ক্ষুধার্তের মতো রাজা বাদশাহ, আমির ওমরাহ, সেনাপতি এবং সাধারণ বিদ্যার্থী এক কাতারে দাঁড়িয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ত। আমার মৃত্যুর পর মহাচীনের সব রাজা বাদশাহ আমার মতাদর্শ এবং কথামালাকে তাদের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকেন। ফলে জাতি হিসেবে চীনারা মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান দখল করে নেয়। এমনকি আধুনিক চীনের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মূল নীতিমালাসমূহ কনফুসীয় নীতিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। সুতরাং হে মানুষ! আমার কথাগুলো শুনুন— আপনাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না।

আজ আমি কেবল দুটি বিষয়ে আপনাদের আমার চিন্তা এবং চেতনার কথা বলব। প্রথমটি হলো— নিজেকে গঠন এবং পরিচালনা করার পদ্ধতি এবং দ্বিতীয়টি হলো— পরিবারের গঠন এবং পরিচালন পদ্ধতি। আপনারা যদি আমার এই মতাদর্শকে যথাযথভাবে গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে পারেন তবে একটি সুখী এবং সমৃদ্ধিশালী সমাজ ও রাষ্ট্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। এ পর্যায়ে আমি প্রথমে ব্যক্তির গঠন এবং পরিচালন সম্পর্কে কিছু বলে নেই। তারপর দ্বিতীয় প্রসঙ্গটি আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। ব্যক্তিকে গঠনের কার্যক্রমের শুরুতেই আপনি নিজেকে দুই ভাগে বিভক্ত করে নিন। প্রথম ভাগে শরীর এবং দ্বিতীয় ভাগে মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র। আপনি যদি আপনার শরীরটি সম্পর্কে না জানেন তবে নিজের প্রতি আপনি বড়ই অবিচার করবেন। আপনার শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যের সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা জানার পাশাপাশি আপনি অবশ্যই জেনে নেবেন শারীরিক সবলতা এবং সক্ষমতা সম্পর্কে। আপনার শরীরটি উত্তমভাবে পরিচালনা এবং পরিচর্যা করার কৌশলও আপনাকে রপ্ত করতে হবে। আপনার যদি একটি খুব তেজি এবং শক্তিশালী ঘোড়া থাকে তবে আপনি যথাযথ দক্ষতা অর্জন ব্যতিরেকে যেমন ঘোড়ায় চড়তে পারবেন না, তদ্রূপ ঘোড়াটির দানাপানি, আহার-নিদ্রা এবং বিশ্রাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের ঘাটতি থাকলে ঘোড়াটি বেশি দিন বাঁচবে না। ঠিক একইভাবে আপনার শরীর সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ব্যতিরেকে আপনি যদি শরীরের ওপর ভর করে দুর্গম কোনো পথে রওয়ানা দেন তবে যাত্রাপথের নানা দুর্ভোগ এবং অসুবিধা দ্বারা আপনি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন।

আপনাকে বোঝানোর জন্য আপনার পোষ মানানো ঘোড়াটির উদাহরণ আবার দেওয়া যেতে পারে। ধরুন আপনি ঘোড়াটিতে চড়ার দক্ষতা অর্জন করলেন এবং ঘোড়াটির পরিচর্যার ব্যাপারেও চমৎকার জ্ঞান অর্জন করলেন— তারপরও কি আপনি ঘোড়াটিকে নিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবেন? সম্ভবত না। কারণ আপনি যে গন্তব্যে রওয়ানা দেবেন ওই গন্তব্যের পথে বিরতিহীনভাবে চলার প্রশিক্ষণ যদি ঘোড়াটিকে না দেন তবে নির্ধারিত সময়ে অন্য সব প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে আপনি কোনো দিন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। এবার নিজের শরীরের প্রতি খেয়াল করুন। শরীরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি সেই কর্মে শরীরটিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং তালচাল গ্রহণকারী বানিয়ে ফেলুন যে কর্মটি করে আপনি সফল হতে চান।

এবার মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র সম্পর্কে আমার মতামতগুলো আপনাকে বলছি। আপনার মনই হলো আপনার সফলতা এবং ব্যর্থতার প্রধান নিয়ামক। আপনার শরীরের বেশির ভাগ জৈব, রাসায়নিক প্রক্রিয়া আপনার মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আপনি চাইলে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারেন আবার ইচ্ছা করলে দৃষ্টি খোলা রেখে সব কর্ম সম্পাদন করতে পারেন। করুণ কিছু স্মৃতি অন্তরে জাগিয়ে তুললে আপনার চোখ যেমন অশ্রুসিক্ত হতে পারে তেমনি ক্রোধান্বিত হয়ে আপনি থরথর করে কাঁপতে পারেন। আপনার মন এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্যই আপনার শরীরের অভ্যন্তরে যেমন গঠন প্রক্রিয়া চালু হতে পারে তেমনি একই কারণে আপনি হয়ে পড়তে পারেন রোগাক্রান্ত। দেহের বাইরের প্রকৃতি ও পরিবেশের একটি বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রিত হয় আপনার মন দ্বারা। মনকে ইতিবাচক করুন এবং মনের গন্তব্য নির্ধারণ করে দিন। এলোমেলো জিনিস, অসম্ভব বিষয়াদি, অলীক স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা এবং অন্যের অনিষ্ট চিন্তা মন থেকে দূর করে দিন। ঘৃণা, লোভ, লালসা এবং ক্ষোভ কোনো দিন মনের মধ্যে স্থান দেবেন না। মনে রাখবেন— এগুলো হলো এমন এক প্রলয়ঙ্করী বিষ যা নিজের মধ্যে স্থান দিয়ে মানুষ নিজেই তা পান করে অথচ মৃত্যু কামনা করে অন্য লোকের।

ভালো ভালো ইতিবাচক চিন্তা করুন— অন্যের মঙ্গল কামনা করুন এবং আপনার শত্রু ও প্রতিযোগীকে সম্ভব হলে সুপরামর্শ দিন। আপনার শত্রু এবং প্রতিদ্বন্দ্বী আপনার পরামর্শ শুনুক বা না শুনুক তাতে আপনার কিছু আসে-যায় না। আপনি স্বয়ক্রিয়ভাবে আপনার কাজ করে যান, দেখবেন একটি সময় আপনি সত্যিই সুন্দর এবং সাদা মনের মানুষে রূপান্তরিত হয়ে গেছেন। আপনার মনের ইতিবাচকতার কারণে আপনার মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গিও ইতিবাচক হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার মস্তিষ্ক, চিন্তা ও চেতনার দিকে দৃষ্টি দিন। আপনি প্রয়োজনীয় জ্ঞান উপার্জন করুন এবং অর্জিত জ্ঞানের আলোকে চিন্তা করুন। অনাহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় বিষয়াদি একদম মাথায় ঢোকাবেন না। এক্ষেত্রে আপনার নাক, কান, ঠোঁট, জিহ্বা এবং চোখকে আপনার প্রধান সাহায্যকারী শক্তি এবং একান্ত অনুগত চাকরে রূপান্তরিত করে ফেলুন। আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ওগুলো যেন একচুলও নড়তে চড়তে না পারে এবং অনাহৃত কোনো কিছু যেন আপনার মস্তিষ্কে ঢোকাতে না পারে।

আপনার প্রয়োজন, দৈনন্দিন কর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে সুনির্দিষ্ট করে ফেলুন। নিজের মন এবং চিন্তাশক্তিকে কোনো অবস্থাতেই নিজস্ব গণ্ডি বা সীমাবদ্ধতার বাইরে যেতে দেবেন না। কোনো কিছুতে হা অথবা না বলার আগে ভাবুন। তারপর নিজের ওয়াদা এবং সিদ্ধান্তের ওপর অবিচল থাকুন। দেখবেন কিছু দিনের মধ্যেই আপনার একটি চরিত্র গঠন হয়ে গেছে। নিজের চরিত্রের ওপর ভরসা রাখুন এবং সর্বাবস্থায় আপন চরিত্র হননের মতো কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এভাবে কিছু দিন চলার পর আপনার চরিত্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আর আপনি পেয়ে যাবেন চমৎকার একটি আত্মা। মনে রাখবেন সুন্দর আত্মার জ্ঞানী মানুষেরা সব সময় সাহসী হয়। এ ধরনের মানুষেরা ধরত্রীর সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু। এরা সর্বদা সম্মানিত হয় এবং কখনো কোনো অবস্থাতেই প্রতারিত এবং অসম্মানিত হয় না। তাদের কাছে থাকে এমন এক মানবীয় সুঘ্রাণ এবং দুষ্প্রাপ্য জ্ঞান যা গ্রহণ করার জন্য পৃথিবীর লোকজন ছুটে আসে এমনভাবে, যেমনি করে প্রজাপতি ছুটে ফুলের পানে এবং মৌমাছি ছুটে মধু আহরণে।

চমৎকার আত্মার মানুষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি লক্ষ্য করবেন যে, পৃথিবীর সব কিছু আপনার জন্য কেমন যেন সহজ হয়ে গেছে। আপনার হৃদয় যেমন তামাম সৃষ্টিকুলের মঙ্গলাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর থাকবে তেমনি সমগ্র মাখলুকাত আপনাকে সম্মান জানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় আপনি হবেন সেই বিরল ব্যক্তিদের একজন যিনি নিজের জন্য যেটি ভালো বলে পছন্দ করবেন ঠিক অনুরূপ জিনিসটি অন্য সবার জন্য কামনা করবেন। নিজের শরীর স্বাস্থ্য, মন-মানসিকতা এবং চরিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভের পর এবার চলুন আপনাকে পরিবার সম্পর্কে কিছু বলি— আপনি আপনার পরিবারকে এমনভাবে গড়ে তুলুন যেখানে শিশুরা মুরব্বিদের সম্মান করতে শিখবে। স্ত্রী কোনো অবস্থাতেই স্বামীর অবাধ্য হবে না এবং স্বামী স্ত্রীকে কোনো অবস্থাতেই অসম্মান করবে না। পারিবারিক ঐক্য, পারস্পরিক মমত্ববোধ এবং একজন অন্যজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা যেন সতর্কতার সঙ্গে যত্নশীল হয় এমন শিক্ষায় আপনি সবাইকে শিক্ষিত, সজাগ এবং সচেতন করে তুলবেন। সত্য ভাষণ, সৎ উপার্জন এবং ভালো মানুষী ছাড়া মানুষ নামের যে কোনো স্বার্থকতা নেই তা আপনি পরিবারের সবাইকে অতীব যত্নের সঙ্গে শিক্ষা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার সফলতার জন্য কঠোরতা এবং চরিত্রের দৃঢ়তার সর্বোচ্চ মাত্রা আপনি প্রয়োগ করতে পারেন। পিতা-মাতা, মুরব্বি আত্মীয়-স্বজন এবং সমাজের প্রবীণের প্রতি আপনার পরিবারের অনুজরা সর্বাবস্থায় বিনয়ী, অনুগত এবং কৃতজ্ঞ থাকবে এমন শিক্ষা প্রদানে আপনি যেন গাফেল না হয়ে পড়েন সে ব্যাপারে দিনে অন্তত কয়েকবার নিজের কাছে নিজেই প্রশ্ন করুন— আমি কি আমার দৈনন্দিন দায়িত্বগুলো ঠিকমতো পালন করছি?

আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, পরিবারই হলো মানুষের সব ভালো-মন্দ। সৃষ্টি-অনাসৃষ্টি সফলতা, ব্যর্থতা, সুনাম-দুর্নাম এবং নন্দিত-নিন্দিত হওয়ার প্রধান ক্ষেত্র। কেউ যদি পরিবারকে ভালোবাসতে না পারে তার পক্ষে অন্য কাউকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। কেউ যদি পরিবারকে নেতৃত্ব দিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাস, আস্থা এবং আনুগত্য হাসিল করতে না পারে তবে সেই ব্যক্তির পক্ষে সমাজ ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেওয়া এবং দেশবাসীর কল্যাণ করা অসম্ভব। আপনার জানা দরকার— আপনি যদি পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান না হন তবে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আপনি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। আপনার সততা, ন্যায় নিষ্ঠা, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রজ্ঞা যদি আপনার নিজের পরিবারে সমাদৃত এবং গৃহীত না হয় তবে ধরে নেবেন ওগুলো দ্বারা আপনি বাইরের কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না।  অন্যের বাড়ির সামনের বরফের স্তূপ সরানোর শুভ চিন্তাটি করার আগে ভালো করে দেখে নিন— নিজের ঘরের কোণে কোনো মাকড়সা বাসা বেঁধেছে কিনা অথবা আপনার ঘরের সামনে কোনো ময়লা-আর্বজনা অথবা  খড়কুটো পড়ে রয়েছে কিনা!

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা