শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০১৬ আপডেট:

মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাজ্ঞানী কনফুসিয়াসের আত্মকথন

হে মানুষ! একটু দাঁড়ান— আমার কিছু কথা শুনে যান। আশা করি কথাগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। কারণ গত আড়াই হাজার বছর ধরে কেবল চীন জাতিই নয়, সমগ্র মঙ্গোলিয়ান জাতিগোষ্ঠী, চীন সাগর, জাপান সাগর এবং কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী হাজারও জাতিগোষ্ঠী পরম শ্রদ্ধা, বিনয় এবং আগ্রহ সহকারে আমার কথা শুনে আসছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশের  সঙ্গে সঙ্গে আমার কথাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত— দূরদূরান্তের পথে-প্রান্তরে, জনপদের আনাচে-কানাচে এবং তা মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে তাদের হৃদয়, মন এবং মস্তিষ্কে স্থান করে নিয়েছে। আমার কথামালার আলোকে গঠিত হয়েছে ব্যক্তির চিন্তার বলয়, সৃষ্টি হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, সমাজ, রাষ্ট্র এবং সাম্রাজ্য। পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসে আমার কথামালার প্রভাবকে অতিক্রম করতে পারেনি অন্য কেউ! চীন, জাপান, কোরিয়া, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি জাতিরাষ্ট্র ছাড়াও তামাম দুনিয়ার জ্ঞানপিপাসুরা গত আড়াই হাজার বছর ধরে আমার উপদেশমালা হৃদয়ে ধারণ করে ধরনীবুকে সভ্যতার মশাল জ্বালিয়ে রেখেছে।

আমাকে সবাই কনফুসিয়াস হিসেবে জানলেও আমার পৈতৃক নাম ছিল কং কিউ। আমি জন্ম নিয়েছিলাম ৫৫১ খ্রি. পূর্বাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর মহাচীনের ঝু নামক স্থানে, যা আধুনিক চীনের ম্যাংডং প্রদেশের কুফু নামক স্থানে অবস্থিত। আমি মারা গিয়েছিলাম ৭১ বছর বয়সে অর্থাৎ ৪৭৯ খ্রি. পূর্বাব্দে। জীবৎকালে আমি বিচিত্র সব কাজ করেছি। আমি কোনো দিন কারও অনুগ্রহভাজন কিংবা করুণার পাত্র ছিলাম না। সাধারণ দরিদ্র পরিবারের এতিম এবং মিসকিন সন্তান হিসেবে শৈশব এবং কৈশোর অতিক্রম করার পর আমি আপন প্রতিভা দ্বারা অর্থ, বিত্ত, রাষ্ট্রক্ষমতার এক আকর্ষণীয় সন্ধিক্ষণে মানসম্মান, গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত টিকে ছিলাম। আমি তাই বলেছি— যা আমি বিশ্বাস করতাম এবং নিজের জীবনে সব কথামালার বাস্তব রূপ ফুটিয়ে তুলে আমি কখনো হয়েছি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী, রাজা-মহারাজাদের উপদেষ্টা, যুদ্ধক্ষেত্রের সেনাপতি এবং দার্শনিক।

আমি কোনো দিন আমার মেধা মননশীলতা এবং চিন্তাশক্তি কারও কাছে বন্ধক রাখিনি। কোনো পদ-পদবি, ক্ষমতা এবং প্রলোভন আমাকে প্রভাবিত করতে পারেনি। বরং আমি প্রভাবিত করেছি সবাইকে। সমসাময়িক চীনের অনেক রাজা আমাকে তাদের মন্ত্রী বানিয়ে নিজেদের সম্মান বৃদ্ধির চেষ্টা এবং আমার মন্ত্রণার সাহায্যে রাজনীতি করে রাষ্ট্রের শ্রীবৃদ্ধি করেছিলেন। আমার আত্মমর্যাদা, কর্ম পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় কোনো দিন কোনো রাজ দরবার ভুলক্রমেও হস্তক্ষেপ করেনি। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করেছেন আমাকে আগলে রাখার জন্য। জীবনের শেষ কয়েকটি বছর আমি রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে অবসর নিয়ে কেবলই জ্ঞানচর্চা করেছি এবং পৃথিবীবাসীর জন্য কিছু কথামালা রচনা করেছি।

আমি নিজের সম্পর্কে সামান্য কিছু বর্ণনা দিলাম এ কথা বোঝানোর জন্য যে, আমি অন্য দার্শনিক এবং পণ্ডিতদের মতো হাভাতে ছিলাম না। আমার পাণ্ডিত্য বিক্রির জন্য আমি রাষ্ট্রশক্তি অথবা সমাজের বিত্তবানদের দ্বারস্থ হইনি। কারও পরামর্শে কিংবা কারও মনোরঞ্জনের জন্য আমি কোনো কথামালা রচনা করিনি। আমার হাতে অস্ত্র এবং কলম সমানভাবে শোভা পেত। আমার দরবারে জ্ঞান অর্জনের জন্য ভিক্ষুক এবং ক্ষুধার্তের মতো রাজা বাদশাহ, আমির ওমরাহ, সেনাপতি এবং সাধারণ বিদ্যার্থী এক কাতারে দাঁড়িয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ত। আমার মৃত্যুর পর মহাচীনের সব রাজা বাদশাহ আমার মতাদর্শ এবং কথামালাকে তাদের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকেন। ফলে জাতি হিসেবে চীনারা মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান দখল করে নেয়। এমনকি আধুনিক চীনের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মূল নীতিমালাসমূহ কনফুসীয় নীতিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। সুতরাং হে মানুষ! আমার কথাগুলো শুনুন— আপনাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না।

আজ আমি কেবল দুটি বিষয়ে আপনাদের আমার চিন্তা এবং চেতনার কথা বলব। প্রথমটি হলো— নিজেকে গঠন এবং পরিচালনা করার পদ্ধতি এবং দ্বিতীয়টি হলো— পরিবারের গঠন এবং পরিচালন পদ্ধতি। আপনারা যদি আমার এই মতাদর্শকে যথাযথভাবে গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে পারেন তবে একটি সুখী এবং সমৃদ্ধিশালী সমাজ ও রাষ্ট্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। এ পর্যায়ে আমি প্রথমে ব্যক্তির গঠন এবং পরিচালন সম্পর্কে কিছু বলে নেই। তারপর দ্বিতীয় প্রসঙ্গটি আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। ব্যক্তিকে গঠনের কার্যক্রমের শুরুতেই আপনি নিজেকে দুই ভাগে বিভক্ত করে নিন। প্রথম ভাগে শরীর এবং দ্বিতীয় ভাগে মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র। আপনি যদি আপনার শরীরটি সম্পর্কে না জানেন তবে নিজের প্রতি আপনি বড়ই অবিচার করবেন। আপনার শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যের সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা জানার পাশাপাশি আপনি অবশ্যই জেনে নেবেন শারীরিক সবলতা এবং সক্ষমতা সম্পর্কে। আপনার শরীরটি উত্তমভাবে পরিচালনা এবং পরিচর্যা করার কৌশলও আপনাকে রপ্ত করতে হবে। আপনার যদি একটি খুব তেজি এবং শক্তিশালী ঘোড়া থাকে তবে আপনি যথাযথ দক্ষতা অর্জন ব্যতিরেকে যেমন ঘোড়ায় চড়তে পারবেন না, তদ্রূপ ঘোড়াটির দানাপানি, আহার-নিদ্রা এবং বিশ্রাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের ঘাটতি থাকলে ঘোড়াটি বেশি দিন বাঁচবে না। ঠিক একইভাবে আপনার শরীর সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ব্যতিরেকে আপনি যদি শরীরের ওপর ভর করে দুর্গম কোনো পথে রওয়ানা দেন তবে যাত্রাপথের নানা দুর্ভোগ এবং অসুবিধা দ্বারা আপনি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন।

আপনাকে বোঝানোর জন্য আপনার পোষ মানানো ঘোড়াটির উদাহরণ আবার দেওয়া যেতে পারে। ধরুন আপনি ঘোড়াটিতে চড়ার দক্ষতা অর্জন করলেন এবং ঘোড়াটির পরিচর্যার ব্যাপারেও চমৎকার জ্ঞান অর্জন করলেন— তারপরও কি আপনি ঘোড়াটিকে নিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবেন? সম্ভবত না। কারণ আপনি যে গন্তব্যে রওয়ানা দেবেন ওই গন্তব্যের পথে বিরতিহীনভাবে চলার প্রশিক্ষণ যদি ঘোড়াটিকে না দেন তবে নির্ধারিত সময়ে অন্য সব প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে আপনি কোনো দিন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। এবার নিজের শরীরের প্রতি খেয়াল করুন। শরীরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি সেই কর্মে শরীরটিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং তালচাল গ্রহণকারী বানিয়ে ফেলুন যে কর্মটি করে আপনি সফল হতে চান।

এবার মন-মস্তিষ্ক ও চরিত্র সম্পর্কে আমার মতামতগুলো আপনাকে বলছি। আপনার মনই হলো আপনার সফলতা এবং ব্যর্থতার প্রধান নিয়ামক। আপনার শরীরের বেশির ভাগ জৈব, রাসায়নিক প্রক্রিয়া আপনার মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আপনি চাইলে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারেন আবার ইচ্ছা করলে দৃষ্টি খোলা রেখে সব কর্ম সম্পাদন করতে পারেন। করুণ কিছু স্মৃতি অন্তরে জাগিয়ে তুললে আপনার চোখ যেমন অশ্রুসিক্ত হতে পারে তেমনি ক্রোধান্বিত হয়ে আপনি থরথর করে কাঁপতে পারেন। আপনার মন এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্যই আপনার শরীরের অভ্যন্তরে যেমন গঠন প্রক্রিয়া চালু হতে পারে তেমনি একই কারণে আপনি হয়ে পড়তে পারেন রোগাক্রান্ত। দেহের বাইরের প্রকৃতি ও পরিবেশের একটি বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রিত হয় আপনার মন দ্বারা। মনকে ইতিবাচক করুন এবং মনের গন্তব্য নির্ধারণ করে দিন। এলোমেলো জিনিস, অসম্ভব বিষয়াদি, অলীক স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা এবং অন্যের অনিষ্ট চিন্তা মন থেকে দূর করে দিন। ঘৃণা, লোভ, লালসা এবং ক্ষোভ কোনো দিন মনের মধ্যে স্থান দেবেন না। মনে রাখবেন— এগুলো হলো এমন এক প্রলয়ঙ্করী বিষ যা নিজের মধ্যে স্থান দিয়ে মানুষ নিজেই তা পান করে অথচ মৃত্যু কামনা করে অন্য লোকের।

ভালো ভালো ইতিবাচক চিন্তা করুন— অন্যের মঙ্গল কামনা করুন এবং আপনার শত্রু ও প্রতিযোগীকে সম্ভব হলে সুপরামর্শ দিন। আপনার শত্রু এবং প্রতিদ্বন্দ্বী আপনার পরামর্শ শুনুক বা না শুনুক তাতে আপনার কিছু আসে-যায় না। আপনি স্বয়ক্রিয়ভাবে আপনার কাজ করে যান, দেখবেন একটি সময় আপনি সত্যিই সুন্দর এবং সাদা মনের মানুষে রূপান্তরিত হয়ে গেছেন। আপনার মনের ইতিবাচকতার কারণে আপনার মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গিও ইতিবাচক হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার মস্তিষ্ক, চিন্তা ও চেতনার দিকে দৃষ্টি দিন। আপনি প্রয়োজনীয় জ্ঞান উপার্জন করুন এবং অর্জিত জ্ঞানের আলোকে চিন্তা করুন। অনাহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় বিষয়াদি একদম মাথায় ঢোকাবেন না। এক্ষেত্রে আপনার নাক, কান, ঠোঁট, জিহ্বা এবং চোখকে আপনার প্রধান সাহায্যকারী শক্তি এবং একান্ত অনুগত চাকরে রূপান্তরিত করে ফেলুন। আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ওগুলো যেন একচুলও নড়তে চড়তে না পারে এবং অনাহৃত কোনো কিছু যেন আপনার মস্তিষ্কে ঢোকাতে না পারে।

আপনার প্রয়োজন, দৈনন্দিন কর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে সুনির্দিষ্ট করে ফেলুন। নিজের মন এবং চিন্তাশক্তিকে কোনো অবস্থাতেই নিজস্ব গণ্ডি বা সীমাবদ্ধতার বাইরে যেতে দেবেন না। কোনো কিছুতে হা অথবা না বলার আগে ভাবুন। তারপর নিজের ওয়াদা এবং সিদ্ধান্তের ওপর অবিচল থাকুন। দেখবেন কিছু দিনের মধ্যেই আপনার একটি চরিত্র গঠন হয়ে গেছে। নিজের চরিত্রের ওপর ভরসা রাখুন এবং সর্বাবস্থায় আপন চরিত্র হননের মতো কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এভাবে কিছু দিন চলার পর আপনার চরিত্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আর আপনি পেয়ে যাবেন চমৎকার একটি আত্মা। মনে রাখবেন সুন্দর আত্মার জ্ঞানী মানুষেরা সব সময় সাহসী হয়। এ ধরনের মানুষেরা ধরত্রীর সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু। এরা সর্বদা সম্মানিত হয় এবং কখনো কোনো অবস্থাতেই প্রতারিত এবং অসম্মানিত হয় না। তাদের কাছে থাকে এমন এক মানবীয় সুঘ্রাণ এবং দুষ্প্রাপ্য জ্ঞান যা গ্রহণ করার জন্য পৃথিবীর লোকজন ছুটে আসে এমনভাবে, যেমনি করে প্রজাপতি ছুটে ফুলের পানে এবং মৌমাছি ছুটে মধু আহরণে।

চমৎকার আত্মার মানুষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি লক্ষ্য করবেন যে, পৃথিবীর সব কিছু আপনার জন্য কেমন যেন সহজ হয়ে গেছে। আপনার হৃদয় যেমন তামাম সৃষ্টিকুলের মঙ্গলাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর থাকবে তেমনি সমগ্র মাখলুকাত আপনাকে সম্মান জানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় আপনি হবেন সেই বিরল ব্যক্তিদের একজন যিনি নিজের জন্য যেটি ভালো বলে পছন্দ করবেন ঠিক অনুরূপ জিনিসটি অন্য সবার জন্য কামনা করবেন। নিজের শরীর স্বাস্থ্য, মন-মানসিকতা এবং চরিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভের পর এবার চলুন আপনাকে পরিবার সম্পর্কে কিছু বলি— আপনি আপনার পরিবারকে এমনভাবে গড়ে তুলুন যেখানে শিশুরা মুরব্বিদের সম্মান করতে শিখবে। স্ত্রী কোনো অবস্থাতেই স্বামীর অবাধ্য হবে না এবং স্বামী স্ত্রীকে কোনো অবস্থাতেই অসম্মান করবে না। পারিবারিক ঐক্য, পারস্পরিক মমত্ববোধ এবং একজন অন্যজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা যেন সতর্কতার সঙ্গে যত্নশীল হয় এমন শিক্ষায় আপনি সবাইকে শিক্ষিত, সজাগ এবং সচেতন করে তুলবেন। সত্য ভাষণ, সৎ উপার্জন এবং ভালো মানুষী ছাড়া মানুষ নামের যে কোনো স্বার্থকতা নেই তা আপনি পরিবারের সবাইকে অতীব যত্নের সঙ্গে শিক্ষা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার সফলতার জন্য কঠোরতা এবং চরিত্রের দৃঢ়তার সর্বোচ্চ মাত্রা আপনি প্রয়োগ করতে পারেন। পিতা-মাতা, মুরব্বি আত্মীয়-স্বজন এবং সমাজের প্রবীণের প্রতি আপনার পরিবারের অনুজরা সর্বাবস্থায় বিনয়ী, অনুগত এবং কৃতজ্ঞ থাকবে এমন শিক্ষা প্রদানে আপনি যেন গাফেল না হয়ে পড়েন সে ব্যাপারে দিনে অন্তত কয়েকবার নিজের কাছে নিজেই প্রশ্ন করুন— আমি কি আমার দৈনন্দিন দায়িত্বগুলো ঠিকমতো পালন করছি?

আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, পরিবারই হলো মানুষের সব ভালো-মন্দ। সৃষ্টি-অনাসৃষ্টি সফলতা, ব্যর্থতা, সুনাম-দুর্নাম এবং নন্দিত-নিন্দিত হওয়ার প্রধান ক্ষেত্র। কেউ যদি পরিবারকে ভালোবাসতে না পারে তার পক্ষে অন্য কাউকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। কেউ যদি পরিবারকে নেতৃত্ব দিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাস, আস্থা এবং আনুগত্য হাসিল করতে না পারে তবে সেই ব্যক্তির পক্ষে সমাজ ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেওয়া এবং দেশবাসীর কল্যাণ করা অসম্ভব। আপনার জানা দরকার— আপনি যদি পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান না হন তবে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আপনি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। আপনার সততা, ন্যায় নিষ্ঠা, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রজ্ঞা যদি আপনার নিজের পরিবারে সমাদৃত এবং গৃহীত না হয় তবে ধরে নেবেন ওগুলো দ্বারা আপনি বাইরের কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না।  অন্যের বাড়ির সামনের বরফের স্তূপ সরানোর শুভ চিন্তাটি করার আগে ভালো করে দেখে নিন— নিজের ঘরের কোণে কোনো মাকড়সা বাসা বেঁধেছে কিনা অথবা আপনার ঘরের সামনে কোনো ময়লা-আর্বজনা অথবা  খড়কুটো পড়ে রয়েছে কিনা!

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন