শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমার প্রিয় ধানগড়া

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রিয় ধানগড়া

আজ আমরা রোজা রাখব। একজন মুসলমানের জন্য মাহে রমজান বড় রহমত-বরকতের মাস। ভাগ্যবান মুসলমানই শুধু রমজান পায়। মুসলমান হিসেবে কারও জীবনে রমজান মাস পাওয়া রাজ্যহারা সম্রাটের সাম্রাজ্য ফিরে পাওয়ার চেয়ে অনেক বেশি। যে মুসলমান রমজানে পাপমুক্ত হতে পারে না তার জীবন ব্যর্থ।

শারীরিক অসুস্থতার জন্য কয়েক দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম। তাদের অসাধারণ অপারেশন থিয়েটার দেখে মুগ্ধ হয়েছি। চিকিৎসক ও অন্যদের দক্ষতা আমাকে অভিভূত করেছে। বুঝতে পারি না আমাদের নামিদামি লোকজন হাঁচি-কাশি এলেই কেন বিদেশে যান। এতে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার যেমন ক্ষতি হয়, তেমন চিকিৎসকদের মনোবল কিছুটা হলেও নষ্ট হয়। পৃথিবীর কত দেশ আছে পর্যটনের পয়সায় চলে। আমার তো মনে হয় সামান্য একটু যত্ন নিলে সারা দুনিয়ার অসুস্থরা সুস্থ হতে আমাদের দেশে আসতে পারে। পাকিস্তান সৃষ্টির পর পরই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে কলকাতা, আসাম, ত্রিপুরা থেকে কত মানুষ চিকিৎসা নিতে আসত। শুধু কুমুদিনী হাসপাতালের জন্য মির্জাপুরের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল রমরমা। মেডিসিনের ডাক্তার ছিলেন আবদুল বাসেত, সার্জারিতে ছিলেন জগদ্বিখ্যাত মি. ঝাণ্ডা। কেন যেন এ কদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে পড়ে থেকে আমার সে কথাই মনে হচ্ছিল। ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয় প্রায় সবাই আগের চেয়ে অনেক দরদি, দায়িত্বশীল হয়েছে। তবে মাকড়সা, ছারপোকা, তেলাপোকা, ইঁদুর, বাইতানের ব্যাপারটা যত্ন নিয়ে দেখতে হবে। রোজার পর কোনো সংখ্যায় এ নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই বর্ণনা করব। দয়াময় প্রভু আল্লাহ রব্বুল আলামিন মাহে রমজানে আমাদের, আমাদের দেশকে, বিশ্বের সব মুসলমানকে হেফাজত করুন ও তার ছায়াতলে রাখুন।

’৭১-এর সেই দিন ধানগড়ায় থাকার ইচ্ছা ছিল না। সকাল সকাল অন্য কোথাও চলে যেতে চেয়েছিলাম। কারণটা খুবই পরিষ্কার। ৩ এপ্রিল সাটিয়াচরা নাটিয়াপাড়া যুদ্ধে পাকিস্তান হানাদারদের বিপুল ক্ষতি হয়েছিল। আর সেই প্রতিরোধযুদ্ধে আমি ছিলাম— এটা শহরে প্রচার হয়ে গিয়েছিল। তখন আমি ছিলাম পাকিস্তান হানাদারদের প্রধান টার্গেট। সেজন্য তারা টাঙ্গাইলে ঢুকেই আমাদের বাড়ি পুড়ে ছারখার করে দিয়েছিল। তাই আমি যেদিকে যেতাম হানাদারদের চোখ থাকত সেদিকে। ধানগড়া থেকে নিজের এবং মা-বাবা, ভাইবোনদের নিরাপত্তা নষ্ট হোক চাচ্ছিলাম না। কিন্তু সকালে যেদিকেই যাচ্ছিলাম আজাদ, মুরাদ, বেল্লাল, রহিমা, শুশু, শাহানা পিছে পিছে ঘুরছিল। বংসাইয়ের পাড়ে গাছতলে, জুমাঘরের পাশে, যেখানে আমি সেখানেই তারা। শুধু তারা নয়, গ্রামের আরও ২০-২৫টি বাচ্চা দলবেঁধে ঘুরছিল। দুপুর হয়ে এসেছিল। অন্যত্র চলে যাব বলে মাও রান্নাবান্না শেষ করে ফেলেছিলেন। ছোট ভাইবোনেরা থেকে যেতে বার বার আবদার করছিল। খাওয়া-দাওয়া শেষে বেরিয়ে পড়ব এমন একসময় ওই গ্রামের একজন একটি হিটাচি টেপরেকর্ডার নিয়ে আসে। বলে, ‘ভাই! আমি চিটাগাং থেকে আসার সময় এটা এনেছিলাম। আপনি এটা নিন। কথা রেকর্ড করতে এটা কাজে লাগবে।’ আমারও কেন যেন মনে হলো টেপটা কিনে নেওয়াই ভালো। বিশেষ করে মা-বাবা, ভাইবোনের কথা রেকর্ড করে নিতে পারাই ছিল আমার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। ৪২৫ টাকায় টেপরেকর্ডারটা কিনে সবার কথাবার্তা রেকর্ড করে মা’র হাতে ১৫০০ কিংবা ২০০০ টাকা দিয়ে বেরিয়ে পড়তে যাচ্ছিলাম। তখন ছোট ভাইবোনেরা আরও বেশি করে চেপে ধরে এক দিন থেকে যেতে। শেষ পর্যন্ত না থেকে উপায় কী। কথা যেন শেষ হয় না। মা-বাবা, ভাইবোন, গ্রামের অন্য লোকদের সঙ্গে দেশের দুর্দিন নিয়ে নানা কথা বলতে বলতে অনেক রাতে একটু দূরে এক বাড়িতে শুতে যাই। তখন রাত প্রায় ১২টা। কেবলই তন্দ্রা এসেছে। দরজায় ডাক ‘বজ  ভাই! বজ  ভাই দরজা খোলেন।’ খুলেই দেখি ফজলু আর পাকুটিয়ার মণি, মওলা। কী ব্যাপার? ব্যাপার কিছু না। অনেক সৈন্য নিয়ে লতিফ ভাই কালিহাতী এসেছেন। আপনাকে যেতে বলেছেন। ঝটপট তৈরি হয়ে কালিহাতী পৌঁছে কিছুটা হতাশ হই। কারণ যারা নাটিয়াপাড়া- সাটিয়াচর যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন তাদেরই ছোটখাটো একটা ইপিআর দল। বড় ভাইয়ের খুব আশা ছিল এ দল খুব ভালো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবে। ভারী অস্ত্রের মধ্যে দুটি ব্রিটিশ রকেট লঞ্চার আর ৩-৪টি এলএমজি। যেগুলো সামনাসামনি যুদ্ধে কোনো হিসাবে পড়ে না। তার চেয়েও হতাশার ছিল কেউ কারও কথা শুনছিল না। কেউ খাচ্ছে, কেউ ঘুমাচ্ছে, কেউ গোসল করছে। এ রকম একটি অপ্রস্তুত অবস্থায় দুপুর একটা-দেড়টার দিকে আচমকা হানাদাররা ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তেমন খুব একটা প্রতিরোধ গড়া তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। মুহূর্তে সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। কে কোথায় ছিটকে পড়ে তার কোনো হদিস থাকে না।

তারপর উদ্ভ্রান্তের মতো চলে বেশ কয়েক দিন। ধীরে ধীরে আমরা সংগঠিত হতে থাকি। চারদিক থেকে পঙ্গপালের মতো লোকজন ছুটে আসে। আমার যোগ্যতা থাকুক আর না থাকুক সবাই তাদের নেতা হিসেবে আমাকে স্থির করে নেয়। আল্লাহর রহমত হলে কোনো কিছু যে ঠেকে থাকে না ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে প্রতি ক্ষেত্রে প্রতি পদে ব্যাপারগুলো লক্ষ্য করেছি।

আগের রাতে নাদু ভাইর ছেলে শফিকুলকে ধানগড়ায় খাওয়ার ব্যবস্থা করতে বলেছিলাম। গ্রামে গেলে সবাই খুশি হয়। ওরা ও পাড়া-প্রতিবেশী সবাই খুশি হয়েছিল। খাওয়া-দাওয়া শেষে ছেলেমেয়ে, স্ত্রীকে গাড়িতে উঠিয়ে দিয়ে আবার যখন ঘরে গিয়ে বসেছি শাহজাহান খেদ ব্যক্ত করে বলে, ‘কাক্কা, দাদা-দাদিকে ধানগড়া নিয়ে আসার পর যখন যে কাজ দিছেন, গুলির বোঝা, বন্দুকের বোঝা, যুদ্ধে যাওয়া— কোনো কাজে পিছে পড়িনি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হলাম না।’ ছেলেটা যেভাবে বলেছিল, আমার সেই ভাবে প্রকাশের ক্ষমতা নেই। সত্যিই কিছু কিছু জিনিস বড়ই দুর্ভাগ্যজনক। যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তারা অনেকেই বাদ পড়েছে। তার প্রধান কারণ দেশে ঘন ঘন পরিবর্তন। ২৪ জানুয়ারি, ’৭২ আমার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু প্রথম অস্ত্র নিয়েছিলেন। যাতে অন্যদের কাছে অস্ত্র চাইতে তার কোনো অসুবিধা না হয়। আমার অস্ত্র জমা দেওয়া একটা অ্যাকজাম্পল হিসেবে তিনি দেখিয়েছিলেন বা দেখাতে চাচ্ছিলেন। অস্ত্র জমা দেওয়ার পর ভীষণ বিরক্ত হয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটা তালিকাও দিয়েছিলাম। বিরক্ত হওয়ার কারণ ছিল যাদের কাছে তালিকাটি দিয়েছিলাম তারা সবাই মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের হয়ে কাজ করেছে। তাদের আজ্ঞাবহ ছিল। স্বাধীন দেশে যাদের শাস্তি হওয়ার কথা তাদের কাছে সেই সময়ই মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা জমা দেওয়া ছিল এক মারাত্মক অবমাননাকর। বয়স কম ছিল তাই অতটা তলিয়ে দেখিনি। আজ দেখতে গিয়ে দেখছি, যা সর্বনাশ হওয়ার সেই তখনই হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সম্পূর্ণ ৯ মাস নাজির হোসেন, সিরাজ, হামিদ, ১৪-১৫ বছরের শাহজাহান ছায়ার মতো কাজ করেছে। কিন্তু তারা কেউ আজ মুক্তিযোদ্ধা নয়, কী করে হবে? মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিরা পেলে মেরে ফেলত, তাদের গ্রামে যেতে পারলে বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিত। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করলে তখন স্বাধীন দেশে আমার নাম বলাও নিষিদ্ধ ছিল। তাই কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্য, কাদের সিদ্দিকীর দলের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিলেই ১২ বছর জেল। কতজন পরিচয় অস্বীকার করেও জেল খেটেছে, নির্যাতন সহ্য করেছে। সবার আশা ছিল আমি দেশে ফিরলে তারা মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হবে। এখন সে আশায়ও গুড়ে বালি। সরকারি দলে নেই তাই সরকারও মুক্তিযোদ্ধাদের অস্বীকার করতে শুরু করেছে। আগে তেমন বিশ্বাস করতাম না। এখন বাধ্য হয়েই বিশ্বাস করতে হয়। সারা জীবন আমার সঙ্গে উজান বাইতে গিয়ে কতজন যে ক্ষতিগ্রস্ত হলো তার হিসাব নেই। শাহজাহান পাগল নামে সখীপুরে এক মুক্তিযোদ্ধা। সে যেমন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল, তেমন ’৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধেও শরিক হয়েছিল। ছয়-সাত বছর হয় মারা গেছে। মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা চালু হওয়ার শুরু থেকে সে ভাতা পেত। মারা গেলে তার স্ত্রী সে ভাতা কয়েক বছর পেয়েছে। তারপর কে বা কারা অভিযোগ করেছে শাহজাহান পাগল আওয়ামী লীগ করত না, তাই মুক্তিযোদ্ধা নয়। ভাতা বন্ধ। যারা ভাতা বন্ধ করেছিলেন তাদের জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তারা জানান কী এক লাল কাগজ, মুক্তিবার্তা এবং গেজেটে নাম থাকতে হবে। যে সময় এসব হয়েছে সে সময় তো শাহজাহান পাগল বিদ্রোহী। সে যে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করেছে এ কথা তখন বললে তো জেল হতো। সে যাই হোক আমার দেওয়া সেই ’৭২ সালের সার্টিফিকেট ছিল। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কয়েক বছর ভাতা তুলে মারা গেলে সবকিছু যাচাই-বাছাই করে তার স্ত্রীকে উত্তরাধিকার হিসেবে ভাতা দেওয়ার পরও রাস্তাঘাটের পাগল-ছাগলের অভিযোগে যে কোনো মুক্তিযোদ্ধার ভাতা বন্ধ— এ যে কী বিড়ম্বনা! সরকারি কর্মচারীদের বেতন আশি হাজার, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দশ হাজার। তাও আবার কেউ স্বাধীনতার পর জন্ম নিয়ে অভিযোগ করলেও ভাতা বন্ধ। শাহজাহান পাগলের অতিদরিদ্র স্ত্রী দেড়-দুই বছর ভাতা পায়নি। বন্ধুবর, সুহৃদ মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে বলেছিলাম। তারই বদান্যতায় কতরকম যাচাই-বাছাই করে তারপর দুই বছরের বকেয়া ভাতা একত্র দিয়েছে সে কহতব্য নয়। শুনেছিলাম কাকের মাংস কাকে খায় না, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের রক্ত-মাংস মুক্তিযোদ্ধারা খায়। শাহজাহান পাগলের স্ত্রীও মুক্তিযোদ্ধা দালালদের ত্রিশ হাজার টাকা দিলে অনেক আগেই নাকি ভাতা পেয়ে যেত। পাগল মানুষ আমাকে চেনে, তাই কোনো মুক্তিযোদ্ধা নেতাকে ঘুষ দেয়নি। শেষ পর্যন্ত সে টাকা পেয়েছে এজন্য মন্ত্রীকে ধন্যবাদ। কিন্তু কজন ওভাবে মন্ত্রীর কাছে যেতে পারে?  কজনের কথা তার কাছে পৌঁছে? তাই বর্তমান ব্যয়ের কথা চিন্তা করে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের অন্তত ৫০ হাজার করে মাসিক সম্মানী ভাতা এবং মত-পথের অমিলে ভাতা বন্ধের অশুভ তত্পরতা বন্ধ হওয়া উচিত।

আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সম্মানী ভাতা দাবি করলে পাগল-ছাগল বলে অনেক গালাগাল করা হয়েছে। প্রথম অবস্থায় আমি মাত্র দুই হাজার টাকা সম্মানী ভাতা দাবি করেছিলাম। সরকার তাতে কোনো গুরুত্ব দেয়নি বরং খুবই বিক্ষুব্ধ হয়েছিল। আমার আওয়ামী লীগ ত্যাগ করার প্রধান কারণ ছিল, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা, যুবকদের চাকরি, পাটের ন্যায্যমূল্য ও সারের দাম কমানো। সে সময় সরকার আমার কোনো কথায় কান দেয়নি। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ও করেছিল বিএনপি সরকার। কিন্তু বর্তমানে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার বেশ কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধার একটা ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। এ ভাতা সব মুক্তিযোদ্ধাকে এবং ভাতা দিতে গিয়ে যখন সরকারি সমর্থক মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা হয়, তখন সেটা হয় দুর্ভাগ্যজনক।

মুক্তিযুদ্ধের সময়টা এখন খুব একটা উপলব্ধি করা যাবে না। সেটা ছিল ভাবনারও অতীত, ভয়াবহ সময়। যা সাধারণ জ্ঞানে ধরে না। তাই যে কেউ অমুকে মুক্তিযোদ্ধা নয়, এটা বললেই কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে সন্দেহ করা উচিত নয়। কারণ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রতিবেশীর জানার কথা ছিল না। প্রতিবেশীরা জানলে কোনো মুক্তিযোদ্ধার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন জীবিত থাকত না। আর যারা এখন বলে অমুকে মুক্তিযোদ্ধা নয়, যে বলে সে মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিল? তার অবস্থান কী? ব্যাপারগুলো গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত। যারা স্বাধীনতার পর একটা পিয়নের চাকরি নিয়েছিল তারাও ৫০-৬০ লাখ টাকা অবসর ভাতা পায়। পেনশন পায় কয়েক হাজার। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কার্পণ্য কেন? বর্তমান সরকার অনেক কিছু করেছে, তাদের জন্য আরও কিছু করা দরকার। যেনতেন প্রকারে মুক্তিযোদ্ধাদের নাজেহাল করা কোনোক্রমেই জাতির জন্য মঙ্গল হবে না।       লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা