শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

হেমন্ত কুমার একজন অসাধারণ সুর শিল্পী। একজন মহাগায়ক। তার গান শুনে মোহাচ্ছন্ন হননি এমন মানুষ কে আছে? কী এক ঐন্দ্রজালিক মোহনীয় গলার আওয়াজ। কী উদাত্ত কণ্ঠ। কণ্ঠের কী ভলিউম। কী সমান তালে বাংলা ও হিন্দিতে হাজার গান তিনি গেয়ে গেছেন। সুরের জগতে তিনি সুরসম্রাট। মহাগায়কের মহাপ্রয়াণের মাত্র কিছুদিন আগে তার প্রিয় গায়িকা কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ কিন্তু কণ্ঠে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেখানে তিনি চির সবুজ, চির কিশোর, চির যুবক। সোনারগাঁও প্যানপ্যাসিফিক হোটেলে তার এক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন ছিল। আমি গিয়েছিলাম। তিনি ঢাকাবাসীকে গান শোনান, প্রাণভরে কণ্ঠ উজাড় করে। সুরের সাগরে স্রোতাদের অবগাহিত করেন। সুর লহরীতে ডুবিয়ে রাখেন মন্ত্রমুগ্ধ করে। অক্লান্ত অদম্য, সুরসম্রাট গেয়েই চলেছেন, বিরামহীন জ্যোতিহীন। কী বিশাল সম্মোহনী শক্তি তখনো এ অশীতিবর্ষ যুবার।

আজ সে সংগীত সন্ধ্যার কথা মনে পড়ছে। গভীরভাবে অনুভব করছি। বহু গানের ছন্দমালায় যে গানটির সুর মূর্ছনা আমার কানে বেজে উঠছে, অনুরণিত হচ্ছে তা এক গভীর বিষাদ ভরা গান। সমস্ত অন্তরকে বেদনায় বেদনায় নীল করা হৃদয়কে দলিত মথিত করে নির্বাক হতবাক করা এক করুণ দুঃখের গান। ইংরেজ কবি শেলী তার Skylark কবিতায় সত্যই লিখেছেন, our sweetest songs are those which tell the saddest thoughts।  হেমন্তের গানটি শান্তি সুনিবিড় গাঁয়ের এক নববধূর স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়ার গান।

কোনো এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোন।

রূপ কথা নয় তো নয়।

ডাকিনি, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এলো এলোরে।

গানটি হেমন্ত গেয়েছিলেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তারই প্রেক্ষাপটে রচনা করে। হাজার মাইল দূর হতে ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনীরা এসেছিল। এসেছিল পিশাচিনীরা ঝাঁকে ঝাঁকে হিংসা-বিদ্বেষ আর ঘৃণা ছড়াতে। এসেছিল পাশবিক তাণ্ডবলীলা চালাতে। পৈশাচিক কামনা বাসনা চরিতার্থ করতে।

কিন্তু না। বাংলার দামাল ছেলেরা তার পুরো প্রতিশোধ নিয়েছে। মায়ের অপমান, বোনের লাঞ্ছনা, ভাইয়ের হত্যার তারা উচিত জবাব দিয়েছে। পশুদের পরাস্ত করে পদদলিত করেছে। নাগিনীর বিষদাঁত ভেঙে দিয়েছে। ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচিনীদের বাংলার পুণ্য ভূমি থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় দিয়েছে। এক সাগর রক্তে অবগাহিত হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বিশ্ব সভায় তার জায়গা করে নিয়েছে। সে বীরদর্পে বলে চলেছে ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারী আমারি। নত শির ঐ শিখর হিমাদ্রীর।’ জাতীয় কবির জাতীয় চেতনায় জাগ্রত বাংলাদেশ আজ হিমালয়ের উচ্চতায় দৃশ্যমান। সে দৃপ্ত পদে আগুয়ান। কবি সুকান্ত লিখেছেন ‘সাবাস বাংলাদেশ। বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়... কখনো তুমি মাথা নোয়াবার নয়।’ ইতিহাসে বাংলাদেশ সুকান্তের কথাগুলোর বার বার প্রমাণ দিয়েছে। তারা বর্গিদের তাড়িয়েছে। মোগলদের ঠেকিয়েছে। বার ভূঁইয়ারা, ঈশাখাঁরা যুদ্ধ করেছে, মানসিংহকে পরাজিত করেছে। সুবা বাংলা এক দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভারতবর্ষের সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সবচেয়ে সুশাসিত সাম্রাজ্য হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। মহাচীনের মহাপরাক্রান্ত সম্রাটরা বন্ধুত্বের সৌহার্দের হাত বাড়িয়েছে। গড়ে তুলেছে দীর্ঘ দৃঢ় মৈত্রী বন্ধন। বাংলার খ্যাতিতে আকৃষ্ট হয়ে সুদূর মরক্কো থেকে পর্যটক ইবনে বতুতা এসেছেন। স্পেন থেকে এসেছেন মার্কোপলো। বাংলার ঐশ্বর্য ঐতিহ্য সভ্যতা কৃষ্টি সামাজিক সুখ শান্তি দেখে তারা অভিভূত হয়েছেন। দীর্ঘ ভ্রমণ বৃত্তান্তের রোজনামচা লিখেছেন। রচনা করেছেন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। বাংলার এ জনপদ আবহমানকাল ধরে ইতিহাসে এক সামাজিক সম্প্রীতির দেশ। সুখী সমৃদ্ধ। পদ্মা, যমুনা, তিস্তা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারাবিধৌত বঙ্গোপসাগরের বিশাল উপকূল ঘিরে বাংলার এ বদ্বীব ঈশ্বর নির্মিত এক অনবদ্য পুণ্য ভূমি। হাজার বছর ধরে বাংলার সংস্কৃতি শান্তির সম্প্রীতির। বিভিন্ন ধর্ম বর্ণ হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী, আদিবাসী সবার মাতৃভূমি। সবার দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে পরিচিত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অপূর্ব লীলাভূমি বলে। ধর্মীয় চেতনা এখানে মানুষকে উদার করেছে। মহানুভব করেছে। উত্কৃষ্ট করেছে। দয়াবান ও ক্ষমাশীল করেছে। করেছে পরমত সহিষ্ণু। সব ধর্মই প্রেম প্রীতি ভালোবাসার কথা বলেছে। মানবতার দীক্ষা দিয়েছে। শুনিয়েছে, ‘শোন হে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ শিক্ষা দিয়েছে, নরের মধ্যেই নারায়ণ, নররূপী নারায়ণ। ইসলাম বলেছে হত্যা করা মহাপাপ। শিখিয়েছে প্রতিশোধ নয় ক্ষমা কর। ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ। বলেছে প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে আহার করা হারাম। বুদ্ধ বলেছেন, অহিংসা পরম ধর্ম সর্ব জীবে দয়া কর। বাংলাদেশের হাজার বছরের সমাজ ও সংস্কৃতি এ দর্শন ও বিশ্বাসের ভিত্তির উপরেই গড়ে ওঠা। এটাই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার মন ও মনন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যুগ যুগ ধরে বাংলার জাতীয় বৈশিষ্ট্য, বাংলার মানুষ।

৭১-এ ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এসেছিল। বাংলার শান্তি বিনষ্ট করেছিল। সুখনীড় ভেঙে তছনছ করেছিল। আমরা স্বাধীনতা এনেছি। আজ স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী অতিবাহিত, আবার একি দেখছি। পিশাচিনীরা চুপিসারে ধেই ধেই করে এগিয়ে আসছে। দেখছি নাগিনীরা বিষাক্ত ফণা তুলছে। ডাকিনী, যোগিনীরা রাতের নিকষ অন্ধকারে শ্মশানে বসে শবদেহ নিয়ে মন্ত্র জপছে। মহিষাশুরের প্রেতাত্মাকে আহ্বান জানাচ্ছে। শক্তি মাঙছে।

বাংলার একি রূপ আজ, জীবনানন্দের রূপসী বাংলার। জীবনানন্দ বাংলার রূপ দেখেছিলেন, তাই পৃথিবীর রূপ আর দেখিতে চাননি। রূপসী বাংলা আজ বিবর্ণ ধূসর উসর। শ্যামলে শ্যামল নীলিমায় নীল সবুজে সবুজ ছায়াঢাকা পাখি ডাকা শান্তির নীড় এই বাংলা আজ নষ্ট নীড়।

বাংলাদেশ আজ অশান্ত। শান্তি বিঘ্নিত। চারদিকে অস্থিরতা, উত্তেজনা, ধর্মান্ধতা, জঙ্গি ও উগ্রবাদের উন্মাদনা। সামাজিক সংঘাত, ধর্ম ও জাতি-গোষ্ঠীগত ঘৃণা, সহিংসতা, হানাহানি। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপক বিস্তার। শান্তি, সম্প্রীতি আজ সুদূর পরাহত। স্থিতিশীলতা বিপজ্জনকভাবে বাধাগ্রস্ত। নীতি ও মূল্যবোধের প্রচণ্ড শূন্যতা। হিসাংয় উন্মত্ত বাংলাদেশ। আমরা উদ্বিগ্নতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছি এক কদর্য সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন উত্থান ঘটে চলেছে। প্রত্যক্ষ করছি আবহমানকালের বাংলার ঐতিহ্যে বিশাল ফাটল। প্রতিদিন মিডিয়ায় দেখছি ভিন্ন মতের, ভিন্ন আদর্শের, ভিন্ন পথের অনুসারীরা গণহারে হত্যা হচ্ছে। হিন্দু পুরোহিত, বৌদ্ধ ভিক্ষু, খ্রিস্টান ধর্মযাজক, শিয়া ইমাম, সুফি সাধক, বাউল গায়ক নির্যাতিত হচ্ছে। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে। তাদের মন্দির, গির্জা, উপাসনালয়ে আগুন দেওয়া হচ্ছে। বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। রক্তপাত ঘটছে। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। দেব-দেবীর প্রতিমা, যিশুর মূর্তি, বুদ্ধের প্রতিকৃতি ক্ষতবিক্ষত, চূর্ণ বিচূর্ণ করা হচ্ছে। আরও দেখি অবুঝ নিষ্পাপ স্বর্গ শিশুরা হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত। পৈশাচিক উম্মাদনায় ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা, ধর্ষিত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধারাও। আর ধর্ষণ শেষে নিশ্চিত ও অবধারিতভাবে হচ্ছে হত্যা। এর ব্যত্যয় নেই। হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। স্ফিত হচ্ছে। সংক্রামক রোগের মতো এর ভয়াবহতা আর ব্যাপকতা গোটা জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছে। মানুষের হিংসা, বিদ্বেষ, অর্থ গৃধ্নতা, সীমাহীন লালসা, পারস্পরিক ঘৃণা পশুত্বের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। পশুরাই আজ অনেক মানবিক। মানুষ আজ দানবিক। হিংসার বিষবাষ্পে সমাজ বিষাক্ত। উদগ্র লোভে মানুষ উন্মত্ত। চতুর্দিকে শুধু হানাহানি, রক্ত আর রক্তপাত। ঘৃণা ঘৃণার জন্ম দেয়, হিংসা হিংসার, ভায়োলেন্স ভায়োলেন্সের, সন্ত্রাস সন্ত্রাসের।

ব্যক্তি নিরাপত্তা, পারিবারিক নিরাপত্তা, গোষ্ঠী নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো আজ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সামনে চলে এসেছে। একটা ভীতি সবার মধ্যে কাজ করছে। আর তা সংক্রামক রোগের মতো বিস্তারিত হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ, শহর বন্দর গ্রামগঞ্জের যেখানেই থাকুক, সবাই আতঙ্কিত। কে কখন কীভাবে বেঘোরে সন্ত্রাসের শিকার হয়, গুম হয়, হত্যা হয়, কে জানে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে ব্যর্থ হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য নেই। পুলিশ মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। কেস তামাদি হবে, মানুষ ভুলে যাবে, প্রত্যাশায় থাকে। সন্ত্রাসীরা অনেক বেশি স্মার্ট। অনেক বেশি ক্ষিপ্র। অনেক বেশি সংগঠিত, সংহত। তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। হত্যাকাণ্ডগুলো সবই টার্গেটেড কিলিং। সবগুলো একই কায়দায় একই প্যাটার্নের। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ড মুহূর্তের মধ্যেই আইএস দাবি করছে তারা ঘটিয়েছে। তারা সব দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছে। কৃতিত্বের আস্ফাালন করছে। তারা বাংলাদেশকে আইএস কর্মযজ্ঞের এক উর্বরা জমিন মনে করে বাম্পার হার্ভেস্টের স্বপ্ন দেখছে। আইএস খেলাফতের বাংলাদেশ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে। সরকার বলেই চলেছে বাংলাদেশে আইএসের কোনো নামগন্ধ নেই। হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে রাজনৈতিক বিরোধী দল (বিএনপি-জামায়াত)। তারাই উগ্রবাদী, তারাই জঙ্গি। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ক্ষমতা দখলে সরকারের পতন ঘটাতে চায়। দেশে অব্যাহতভাবে এলোপাতাড়ি ব্লেম গেইম চলছে। আর এরই আবরণে সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে তাদের কর্মকাণ্ড সাহসের সঙ্গে ব্যাপকভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ রাজনীতির সহিংস কৃষ্টি, চরম অসহিষ্ণুতা, বৈরিতা দেশকে সন্ত্রাসবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন চলছে। চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। ধ্বংস হচ্ছে সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতি। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। মূল্যবোধ নীতি নৈতিকতা। আজ কোথায় যাচ্ছি আমরা? উদ্ভদ উটের পিঠে সওয়ার হয়ে কোথায় চলেছে স্বদেশ? ছঁড় ঠধফরং?

প্রতিদিনের অব্যাহত অপ্রতিরোধ্য অবিরাম গুপ্তহত্যা টার্গেটেড কিলিং, তার বীভৎসতা আর নারকীয়তা জাতির জন্য এক মহা অশনি সংকেত। আমরা উট পাখির মতো আসন্ন সাইমুম ঝড়কে না দেখার ভান করে চোখ বন্ধ করে মাথা বালুর মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে ঝড়ের অস্তিত্ব মিথ্যা হয়ে যাবে না, ঝড়ও বন্ধ হবে না। জাতির কাছে আজ এ এক মহাচ্যালেঞ্জ। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, ঐক্যতান, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, এক হয়ে শত্রুকে চিহ্নিত করা, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে সংগ্রামে নামা। আর সরকারকেই এর উদ্যোগ নিতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী মানুষ, বিজনেস কমিউনিটি সবাইকে একত্রিত করতে হবে। জাতীয় সংলাপে বসতে হবে। দেশটি শুধু সরকারের নয়। এটাও সরকারকে জোর করে বোঝাতে হবে। দেশটি সবার। সবাই এখানে স্টেক হোল্ডার। সবাই মিলে মুক্তিযুদ্ধ করে একসঙ্গে দেশকে স্বাধীন করেছি। অনেক রক্তে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা। আজ দেশকে বিপদমুক্ত করতে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে একত্রিত হয়ে সংগ্রাম করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, সহিংসতার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও অসাম্যের বিরুদ্ধে, সব অপশক্তি ও দানবের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় (গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, সুশাসন) শাণিত হতে হবে। জয় হোক সত্যের, সুন্দরের। জয় হোক ন্যায়ের, ন্যায়-নীতির। জয় হোক কল্যাণের, মঙ্গলের, শান্তির, প্রগতির।

লেখক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ