শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

হেমন্ত কুমার একজন অসাধারণ সুর শিল্পী। একজন মহাগায়ক। তার গান শুনে মোহাচ্ছন্ন হননি এমন মানুষ কে আছে? কী এক ঐন্দ্রজালিক মোহনীয় গলার আওয়াজ। কী উদাত্ত কণ্ঠ। কণ্ঠের কী ভলিউম। কী সমান তালে বাংলা ও হিন্দিতে হাজার গান তিনি গেয়ে গেছেন। সুরের জগতে তিনি সুরসম্রাট। মহাগায়কের মহাপ্রয়াণের মাত্র কিছুদিন আগে তার প্রিয় গায়িকা কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ কিন্তু কণ্ঠে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেখানে তিনি চির সবুজ, চির কিশোর, চির যুবক। সোনারগাঁও প্যানপ্যাসিফিক হোটেলে তার এক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন ছিল। আমি গিয়েছিলাম। তিনি ঢাকাবাসীকে গান শোনান, প্রাণভরে কণ্ঠ উজাড় করে। সুরের সাগরে স্রোতাদের অবগাহিত করেন। সুর লহরীতে ডুবিয়ে রাখেন মন্ত্রমুগ্ধ করে। অক্লান্ত অদম্য, সুরসম্রাট গেয়েই চলেছেন, বিরামহীন জ্যোতিহীন। কী বিশাল সম্মোহনী শক্তি তখনো এ অশীতিবর্ষ যুবার।

আজ সে সংগীত সন্ধ্যার কথা মনে পড়ছে। গভীরভাবে অনুভব করছি। বহু গানের ছন্দমালায় যে গানটির সুর মূর্ছনা আমার কানে বেজে উঠছে, অনুরণিত হচ্ছে তা এক গভীর বিষাদ ভরা গান। সমস্ত অন্তরকে বেদনায় বেদনায় নীল করা হৃদয়কে দলিত মথিত করে নির্বাক হতবাক করা এক করুণ দুঃখের গান। ইংরেজ কবি শেলী তার Skylark কবিতায় সত্যই লিখেছেন, our sweetest songs are those which tell the saddest thoughts।  হেমন্তের গানটি শান্তি সুনিবিড় গাঁয়ের এক নববধূর স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়ার গান।

কোনো এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোন।

রূপ কথা নয় তো নয়।

ডাকিনি, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এলো এলোরে।

গানটি হেমন্ত গেয়েছিলেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তারই প্রেক্ষাপটে রচনা করে। হাজার মাইল দূর হতে ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনীরা এসেছিল। এসেছিল পিশাচিনীরা ঝাঁকে ঝাঁকে হিংসা-বিদ্বেষ আর ঘৃণা ছড়াতে। এসেছিল পাশবিক তাণ্ডবলীলা চালাতে। পৈশাচিক কামনা বাসনা চরিতার্থ করতে।

কিন্তু না। বাংলার দামাল ছেলেরা তার পুরো প্রতিশোধ নিয়েছে। মায়ের অপমান, বোনের লাঞ্ছনা, ভাইয়ের হত্যার তারা উচিত জবাব দিয়েছে। পশুদের পরাস্ত করে পদদলিত করেছে। নাগিনীর বিষদাঁত ভেঙে দিয়েছে। ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচিনীদের বাংলার পুণ্য ভূমি থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় দিয়েছে। এক সাগর রক্তে অবগাহিত হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বিশ্ব সভায় তার জায়গা করে নিয়েছে। সে বীরদর্পে বলে চলেছে ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারী আমারি। নত শির ঐ শিখর হিমাদ্রীর।’ জাতীয় কবির জাতীয় চেতনায় জাগ্রত বাংলাদেশ আজ হিমালয়ের উচ্চতায় দৃশ্যমান। সে দৃপ্ত পদে আগুয়ান। কবি সুকান্ত লিখেছেন ‘সাবাস বাংলাদেশ। বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়... কখনো তুমি মাথা নোয়াবার নয়।’ ইতিহাসে বাংলাদেশ সুকান্তের কথাগুলোর বার বার প্রমাণ দিয়েছে। তারা বর্গিদের তাড়িয়েছে। মোগলদের ঠেকিয়েছে। বার ভূঁইয়ারা, ঈশাখাঁরা যুদ্ধ করেছে, মানসিংহকে পরাজিত করেছে। সুবা বাংলা এক দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভারতবর্ষের সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সবচেয়ে সুশাসিত সাম্রাজ্য হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। মহাচীনের মহাপরাক্রান্ত সম্রাটরা বন্ধুত্বের সৌহার্দের হাত বাড়িয়েছে। গড়ে তুলেছে দীর্ঘ দৃঢ় মৈত্রী বন্ধন। বাংলার খ্যাতিতে আকৃষ্ট হয়ে সুদূর মরক্কো থেকে পর্যটক ইবনে বতুতা এসেছেন। স্পেন থেকে এসেছেন মার্কোপলো। বাংলার ঐশ্বর্য ঐতিহ্য সভ্যতা কৃষ্টি সামাজিক সুখ শান্তি দেখে তারা অভিভূত হয়েছেন। দীর্ঘ ভ্রমণ বৃত্তান্তের রোজনামচা লিখেছেন। রচনা করেছেন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। বাংলার এ জনপদ আবহমানকাল ধরে ইতিহাসে এক সামাজিক সম্প্রীতির দেশ। সুখী সমৃদ্ধ। পদ্মা, যমুনা, তিস্তা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারাবিধৌত বঙ্গোপসাগরের বিশাল উপকূল ঘিরে বাংলার এ বদ্বীব ঈশ্বর নির্মিত এক অনবদ্য পুণ্য ভূমি। হাজার বছর ধরে বাংলার সংস্কৃতি শান্তির সম্প্রীতির। বিভিন্ন ধর্ম বর্ণ হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী, আদিবাসী সবার মাতৃভূমি। সবার দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে পরিচিত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অপূর্ব লীলাভূমি বলে। ধর্মীয় চেতনা এখানে মানুষকে উদার করেছে। মহানুভব করেছে। উত্কৃষ্ট করেছে। দয়াবান ও ক্ষমাশীল করেছে। করেছে পরমত সহিষ্ণু। সব ধর্মই প্রেম প্রীতি ভালোবাসার কথা বলেছে। মানবতার দীক্ষা দিয়েছে। শুনিয়েছে, ‘শোন হে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ শিক্ষা দিয়েছে, নরের মধ্যেই নারায়ণ, নররূপী নারায়ণ। ইসলাম বলেছে হত্যা করা মহাপাপ। শিখিয়েছে প্রতিশোধ নয় ক্ষমা কর। ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ। বলেছে প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে আহার করা হারাম। বুদ্ধ বলেছেন, অহিংসা পরম ধর্ম সর্ব জীবে দয়া কর। বাংলাদেশের হাজার বছরের সমাজ ও সংস্কৃতি এ দর্শন ও বিশ্বাসের ভিত্তির উপরেই গড়ে ওঠা। এটাই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার মন ও মনন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যুগ যুগ ধরে বাংলার জাতীয় বৈশিষ্ট্য, বাংলার মানুষ।

৭১-এ ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এসেছিল। বাংলার শান্তি বিনষ্ট করেছিল। সুখনীড় ভেঙে তছনছ করেছিল। আমরা স্বাধীনতা এনেছি। আজ স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী অতিবাহিত, আবার একি দেখছি। পিশাচিনীরা চুপিসারে ধেই ধেই করে এগিয়ে আসছে। দেখছি নাগিনীরা বিষাক্ত ফণা তুলছে। ডাকিনী, যোগিনীরা রাতের নিকষ অন্ধকারে শ্মশানে বসে শবদেহ নিয়ে মন্ত্র জপছে। মহিষাশুরের প্রেতাত্মাকে আহ্বান জানাচ্ছে। শক্তি মাঙছে।

বাংলার একি রূপ আজ, জীবনানন্দের রূপসী বাংলার। জীবনানন্দ বাংলার রূপ দেখেছিলেন, তাই পৃথিবীর রূপ আর দেখিতে চাননি। রূপসী বাংলা আজ বিবর্ণ ধূসর উসর। শ্যামলে শ্যামল নীলিমায় নীল সবুজে সবুজ ছায়াঢাকা পাখি ডাকা শান্তির নীড় এই বাংলা আজ নষ্ট নীড়।

বাংলাদেশ আজ অশান্ত। শান্তি বিঘ্নিত। চারদিকে অস্থিরতা, উত্তেজনা, ধর্মান্ধতা, জঙ্গি ও উগ্রবাদের উন্মাদনা। সামাজিক সংঘাত, ধর্ম ও জাতি-গোষ্ঠীগত ঘৃণা, সহিংসতা, হানাহানি। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপক বিস্তার। শান্তি, সম্প্রীতি আজ সুদূর পরাহত। স্থিতিশীলতা বিপজ্জনকভাবে বাধাগ্রস্ত। নীতি ও মূল্যবোধের প্রচণ্ড শূন্যতা। হিসাংয় উন্মত্ত বাংলাদেশ। আমরা উদ্বিগ্নতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছি এক কদর্য সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন উত্থান ঘটে চলেছে। প্রত্যক্ষ করছি আবহমানকালের বাংলার ঐতিহ্যে বিশাল ফাটল। প্রতিদিন মিডিয়ায় দেখছি ভিন্ন মতের, ভিন্ন আদর্শের, ভিন্ন পথের অনুসারীরা গণহারে হত্যা হচ্ছে। হিন্দু পুরোহিত, বৌদ্ধ ভিক্ষু, খ্রিস্টান ধর্মযাজক, শিয়া ইমাম, সুফি সাধক, বাউল গায়ক নির্যাতিত হচ্ছে। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে। তাদের মন্দির, গির্জা, উপাসনালয়ে আগুন দেওয়া হচ্ছে। বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। রক্তপাত ঘটছে। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। দেব-দেবীর প্রতিমা, যিশুর মূর্তি, বুদ্ধের প্রতিকৃতি ক্ষতবিক্ষত, চূর্ণ বিচূর্ণ করা হচ্ছে। আরও দেখি অবুঝ নিষ্পাপ স্বর্গ শিশুরা হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত। পৈশাচিক উম্মাদনায় ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা, ধর্ষিত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধারাও। আর ধর্ষণ শেষে নিশ্চিত ও অবধারিতভাবে হচ্ছে হত্যা। এর ব্যত্যয় নেই। হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। স্ফিত হচ্ছে। সংক্রামক রোগের মতো এর ভয়াবহতা আর ব্যাপকতা গোটা জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছে। মানুষের হিংসা, বিদ্বেষ, অর্থ গৃধ্নতা, সীমাহীন লালসা, পারস্পরিক ঘৃণা পশুত্বের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। পশুরাই আজ অনেক মানবিক। মানুষ আজ দানবিক। হিংসার বিষবাষ্পে সমাজ বিষাক্ত। উদগ্র লোভে মানুষ উন্মত্ত। চতুর্দিকে শুধু হানাহানি, রক্ত আর রক্তপাত। ঘৃণা ঘৃণার জন্ম দেয়, হিংসা হিংসার, ভায়োলেন্স ভায়োলেন্সের, সন্ত্রাস সন্ত্রাসের।

ব্যক্তি নিরাপত্তা, পারিবারিক নিরাপত্তা, গোষ্ঠী নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো আজ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সামনে চলে এসেছে। একটা ভীতি সবার মধ্যে কাজ করছে। আর তা সংক্রামক রোগের মতো বিস্তারিত হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ, শহর বন্দর গ্রামগঞ্জের যেখানেই থাকুক, সবাই আতঙ্কিত। কে কখন কীভাবে বেঘোরে সন্ত্রাসের শিকার হয়, গুম হয়, হত্যা হয়, কে জানে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে ব্যর্থ হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য নেই। পুলিশ মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। কেস তামাদি হবে, মানুষ ভুলে যাবে, প্রত্যাশায় থাকে। সন্ত্রাসীরা অনেক বেশি স্মার্ট। অনেক বেশি ক্ষিপ্র। অনেক বেশি সংগঠিত, সংহত। তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। হত্যাকাণ্ডগুলো সবই টার্গেটেড কিলিং। সবগুলো একই কায়দায় একই প্যাটার্নের। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ড মুহূর্তের মধ্যেই আইএস দাবি করছে তারা ঘটিয়েছে। তারা সব দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছে। কৃতিত্বের আস্ফাালন করছে। তারা বাংলাদেশকে আইএস কর্মযজ্ঞের এক উর্বরা জমিন মনে করে বাম্পার হার্ভেস্টের স্বপ্ন দেখছে। আইএস খেলাফতের বাংলাদেশ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে। সরকার বলেই চলেছে বাংলাদেশে আইএসের কোনো নামগন্ধ নেই। হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে রাজনৈতিক বিরোধী দল (বিএনপি-জামায়াত)। তারাই উগ্রবাদী, তারাই জঙ্গি। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ক্ষমতা দখলে সরকারের পতন ঘটাতে চায়। দেশে অব্যাহতভাবে এলোপাতাড়ি ব্লেম গেইম চলছে। আর এরই আবরণে সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে তাদের কর্মকাণ্ড সাহসের সঙ্গে ব্যাপকভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ রাজনীতির সহিংস কৃষ্টি, চরম অসহিষ্ণুতা, বৈরিতা দেশকে সন্ত্রাসবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন চলছে। চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। ধ্বংস হচ্ছে সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতি। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। মূল্যবোধ নীতি নৈতিকতা। আজ কোথায় যাচ্ছি আমরা? উদ্ভদ উটের পিঠে সওয়ার হয়ে কোথায় চলেছে স্বদেশ? ছঁড় ঠধফরং?

প্রতিদিনের অব্যাহত অপ্রতিরোধ্য অবিরাম গুপ্তহত্যা টার্গেটেড কিলিং, তার বীভৎসতা আর নারকীয়তা জাতির জন্য এক মহা অশনি সংকেত। আমরা উট পাখির মতো আসন্ন সাইমুম ঝড়কে না দেখার ভান করে চোখ বন্ধ করে মাথা বালুর মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে ঝড়ের অস্তিত্ব মিথ্যা হয়ে যাবে না, ঝড়ও বন্ধ হবে না। জাতির কাছে আজ এ এক মহাচ্যালেঞ্জ। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, ঐক্যতান, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, এক হয়ে শত্রুকে চিহ্নিত করা, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে সংগ্রামে নামা। আর সরকারকেই এর উদ্যোগ নিতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী মানুষ, বিজনেস কমিউনিটি সবাইকে একত্রিত করতে হবে। জাতীয় সংলাপে বসতে হবে। দেশটি শুধু সরকারের নয়। এটাও সরকারকে জোর করে বোঝাতে হবে। দেশটি সবার। সবাই এখানে স্টেক হোল্ডার। সবাই মিলে মুক্তিযুদ্ধ করে একসঙ্গে দেশকে স্বাধীন করেছি। অনেক রক্তে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা। আজ দেশকে বিপদমুক্ত করতে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে একত্রিত হয়ে সংগ্রাম করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, সহিংসতার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও অসাম্যের বিরুদ্ধে, সব অপশক্তি ও দানবের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় (গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, সুশাসন) শাণিত হতে হবে। জয় হোক সত্যের, সুন্দরের। জয় হোক ন্যায়ের, ন্যায়-নীতির। জয় হোক কল্যাণের, মঙ্গলের, শান্তির, প্রগতির।

লেখক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ