শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

হেমন্ত কুমার একজন অসাধারণ সুর শিল্পী। একজন মহাগায়ক। তার গান শুনে মোহাচ্ছন্ন হননি এমন মানুষ কে আছে? কী এক ঐন্দ্রজালিক মোহনীয় গলার আওয়াজ। কী উদাত্ত কণ্ঠ। কণ্ঠের কী ভলিউম। কী সমান তালে বাংলা ও হিন্দিতে হাজার গান তিনি গেয়ে গেছেন। সুরের জগতে তিনি সুরসম্রাট। মহাগায়কের মহাপ্রয়াণের মাত্র কিছুদিন আগে তার প্রিয় গায়িকা কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ কিন্তু কণ্ঠে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেখানে তিনি চির সবুজ, চির কিশোর, চির যুবক। সোনারগাঁও প্যানপ্যাসিফিক হোটেলে তার এক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন ছিল। আমি গিয়েছিলাম। তিনি ঢাকাবাসীকে গান শোনান, প্রাণভরে কণ্ঠ উজাড় করে। সুরের সাগরে স্রোতাদের অবগাহিত করেন। সুর লহরীতে ডুবিয়ে রাখেন মন্ত্রমুগ্ধ করে। অক্লান্ত অদম্য, সুরসম্রাট গেয়েই চলেছেন, বিরামহীন জ্যোতিহীন। কী বিশাল সম্মোহনী শক্তি তখনো এ অশীতিবর্ষ যুবার।

আজ সে সংগীত সন্ধ্যার কথা মনে পড়ছে। গভীরভাবে অনুভব করছি। বহু গানের ছন্দমালায় যে গানটির সুর মূর্ছনা আমার কানে বেজে উঠছে, অনুরণিত হচ্ছে তা এক গভীর বিষাদ ভরা গান। সমস্ত অন্তরকে বেদনায় বেদনায় নীল করা হৃদয়কে দলিত মথিত করে নির্বাক হতবাক করা এক করুণ দুঃখের গান। ইংরেজ কবি শেলী তার Skylark কবিতায় সত্যই লিখেছেন, our sweetest songs are those which tell the saddest thoughts।  হেমন্তের গানটি শান্তি সুনিবিড় গাঁয়ের এক নববধূর স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়ার গান।

কোনো এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোন।

রূপ কথা নয় তো নয়।

ডাকিনি, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এলো এলোরে।

গানটি হেমন্ত গেয়েছিলেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তারই প্রেক্ষাপটে রচনা করে। হাজার মাইল দূর হতে ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনীরা এসেছিল। এসেছিল পিশাচিনীরা ঝাঁকে ঝাঁকে হিংসা-বিদ্বেষ আর ঘৃণা ছড়াতে। এসেছিল পাশবিক তাণ্ডবলীলা চালাতে। পৈশাচিক কামনা বাসনা চরিতার্থ করতে।

কিন্তু না। বাংলার দামাল ছেলেরা তার পুরো প্রতিশোধ নিয়েছে। মায়ের অপমান, বোনের লাঞ্ছনা, ভাইয়ের হত্যার তারা উচিত জবাব দিয়েছে। পশুদের পরাস্ত করে পদদলিত করেছে। নাগিনীর বিষদাঁত ভেঙে দিয়েছে। ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচিনীদের বাংলার পুণ্য ভূমি থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় দিয়েছে। এক সাগর রক্তে অবগাহিত হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বিশ্ব সভায় তার জায়গা করে নিয়েছে। সে বীরদর্পে বলে চলেছে ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারী আমারি। নত শির ঐ শিখর হিমাদ্রীর।’ জাতীয় কবির জাতীয় চেতনায় জাগ্রত বাংলাদেশ আজ হিমালয়ের উচ্চতায় দৃশ্যমান। সে দৃপ্ত পদে আগুয়ান। কবি সুকান্ত লিখেছেন ‘সাবাস বাংলাদেশ। বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়... কখনো তুমি মাথা নোয়াবার নয়।’ ইতিহাসে বাংলাদেশ সুকান্তের কথাগুলোর বার বার প্রমাণ দিয়েছে। তারা বর্গিদের তাড়িয়েছে। মোগলদের ঠেকিয়েছে। বার ভূঁইয়ারা, ঈশাখাঁরা যুদ্ধ করেছে, মানসিংহকে পরাজিত করেছে। সুবা বাংলা এক দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভারতবর্ষের সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সবচেয়ে সুশাসিত সাম্রাজ্য হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। মহাচীনের মহাপরাক্রান্ত সম্রাটরা বন্ধুত্বের সৌহার্দের হাত বাড়িয়েছে। গড়ে তুলেছে দীর্ঘ দৃঢ় মৈত্রী বন্ধন। বাংলার খ্যাতিতে আকৃষ্ট হয়ে সুদূর মরক্কো থেকে পর্যটক ইবনে বতুতা এসেছেন। স্পেন থেকে এসেছেন মার্কোপলো। বাংলার ঐশ্বর্য ঐতিহ্য সভ্যতা কৃষ্টি সামাজিক সুখ শান্তি দেখে তারা অভিভূত হয়েছেন। দীর্ঘ ভ্রমণ বৃত্তান্তের রোজনামচা লিখেছেন। রচনা করেছেন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। বাংলার এ জনপদ আবহমানকাল ধরে ইতিহাসে এক সামাজিক সম্প্রীতির দেশ। সুখী সমৃদ্ধ। পদ্মা, যমুনা, তিস্তা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারাবিধৌত বঙ্গোপসাগরের বিশাল উপকূল ঘিরে বাংলার এ বদ্বীব ঈশ্বর নির্মিত এক অনবদ্য পুণ্য ভূমি। হাজার বছর ধরে বাংলার সংস্কৃতি শান্তির সম্প্রীতির। বিভিন্ন ধর্ম বর্ণ হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী, আদিবাসী সবার মাতৃভূমি। সবার দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে পরিচিত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অপূর্ব লীলাভূমি বলে। ধর্মীয় চেতনা এখানে মানুষকে উদার করেছে। মহানুভব করেছে। উত্কৃষ্ট করেছে। দয়াবান ও ক্ষমাশীল করেছে। করেছে পরমত সহিষ্ণু। সব ধর্মই প্রেম প্রীতি ভালোবাসার কথা বলেছে। মানবতার দীক্ষা দিয়েছে। শুনিয়েছে, ‘শোন হে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ শিক্ষা দিয়েছে, নরের মধ্যেই নারায়ণ, নররূপী নারায়ণ। ইসলাম বলেছে হত্যা করা মহাপাপ। শিখিয়েছে প্রতিশোধ নয় ক্ষমা কর। ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ। বলেছে প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে আহার করা হারাম। বুদ্ধ বলেছেন, অহিংসা পরম ধর্ম সর্ব জীবে দয়া কর। বাংলাদেশের হাজার বছরের সমাজ ও সংস্কৃতি এ দর্শন ও বিশ্বাসের ভিত্তির উপরেই গড়ে ওঠা। এটাই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার মন ও মনন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যুগ যুগ ধরে বাংলার জাতীয় বৈশিষ্ট্য, বাংলার মানুষ।

৭১-এ ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এসেছিল। বাংলার শান্তি বিনষ্ট করেছিল। সুখনীড় ভেঙে তছনছ করেছিল। আমরা স্বাধীনতা এনেছি। আজ স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী অতিবাহিত, আবার একি দেখছি। পিশাচিনীরা চুপিসারে ধেই ধেই করে এগিয়ে আসছে। দেখছি নাগিনীরা বিষাক্ত ফণা তুলছে। ডাকিনী, যোগিনীরা রাতের নিকষ অন্ধকারে শ্মশানে বসে শবদেহ নিয়ে মন্ত্র জপছে। মহিষাশুরের প্রেতাত্মাকে আহ্বান জানাচ্ছে। শক্তি মাঙছে।

বাংলার একি রূপ আজ, জীবনানন্দের রূপসী বাংলার। জীবনানন্দ বাংলার রূপ দেখেছিলেন, তাই পৃথিবীর রূপ আর দেখিতে চাননি। রূপসী বাংলা আজ বিবর্ণ ধূসর উসর। শ্যামলে শ্যামল নীলিমায় নীল সবুজে সবুজ ছায়াঢাকা পাখি ডাকা শান্তির নীড় এই বাংলা আজ নষ্ট নীড়।

বাংলাদেশ আজ অশান্ত। শান্তি বিঘ্নিত। চারদিকে অস্থিরতা, উত্তেজনা, ধর্মান্ধতা, জঙ্গি ও উগ্রবাদের উন্মাদনা। সামাজিক সংঘাত, ধর্ম ও জাতি-গোষ্ঠীগত ঘৃণা, সহিংসতা, হানাহানি। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপক বিস্তার। শান্তি, সম্প্রীতি আজ সুদূর পরাহত। স্থিতিশীলতা বিপজ্জনকভাবে বাধাগ্রস্ত। নীতি ও মূল্যবোধের প্রচণ্ড শূন্যতা। হিসাংয় উন্মত্ত বাংলাদেশ। আমরা উদ্বিগ্নতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছি এক কদর্য সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন উত্থান ঘটে চলেছে। প্রত্যক্ষ করছি আবহমানকালের বাংলার ঐতিহ্যে বিশাল ফাটল। প্রতিদিন মিডিয়ায় দেখছি ভিন্ন মতের, ভিন্ন আদর্শের, ভিন্ন পথের অনুসারীরা গণহারে হত্যা হচ্ছে। হিন্দু পুরোহিত, বৌদ্ধ ভিক্ষু, খ্রিস্টান ধর্মযাজক, শিয়া ইমাম, সুফি সাধক, বাউল গায়ক নির্যাতিত হচ্ছে। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে। তাদের মন্দির, গির্জা, উপাসনালয়ে আগুন দেওয়া হচ্ছে। বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। রক্তপাত ঘটছে। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। দেব-দেবীর প্রতিমা, যিশুর মূর্তি, বুদ্ধের প্রতিকৃতি ক্ষতবিক্ষত, চূর্ণ বিচূর্ণ করা হচ্ছে। আরও দেখি অবুঝ নিষ্পাপ স্বর্গ শিশুরা হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত। পৈশাচিক উম্মাদনায় ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা, ধর্ষিত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধারাও। আর ধর্ষণ শেষে নিশ্চিত ও অবধারিতভাবে হচ্ছে হত্যা। এর ব্যত্যয় নেই। হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। স্ফিত হচ্ছে। সংক্রামক রোগের মতো এর ভয়াবহতা আর ব্যাপকতা গোটা জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছে। মানুষের হিংসা, বিদ্বেষ, অর্থ গৃধ্নতা, সীমাহীন লালসা, পারস্পরিক ঘৃণা পশুত্বের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। পশুরাই আজ অনেক মানবিক। মানুষ আজ দানবিক। হিংসার বিষবাষ্পে সমাজ বিষাক্ত। উদগ্র লোভে মানুষ উন্মত্ত। চতুর্দিকে শুধু হানাহানি, রক্ত আর রক্তপাত। ঘৃণা ঘৃণার জন্ম দেয়, হিংসা হিংসার, ভায়োলেন্স ভায়োলেন্সের, সন্ত্রাস সন্ত্রাসের।

ব্যক্তি নিরাপত্তা, পারিবারিক নিরাপত্তা, গোষ্ঠী নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো আজ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সামনে চলে এসেছে। একটা ভীতি সবার মধ্যে কাজ করছে। আর তা সংক্রামক রোগের মতো বিস্তারিত হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ, শহর বন্দর গ্রামগঞ্জের যেখানেই থাকুক, সবাই আতঙ্কিত। কে কখন কীভাবে বেঘোরে সন্ত্রাসের শিকার হয়, গুম হয়, হত্যা হয়, কে জানে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে ব্যর্থ হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য নেই। পুলিশ মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। কেস তামাদি হবে, মানুষ ভুলে যাবে, প্রত্যাশায় থাকে। সন্ত্রাসীরা অনেক বেশি স্মার্ট। অনেক বেশি ক্ষিপ্র। অনেক বেশি সংগঠিত, সংহত। তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। হত্যাকাণ্ডগুলো সবই টার্গেটেড কিলিং। সবগুলো একই কায়দায় একই প্যাটার্নের। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ড মুহূর্তের মধ্যেই আইএস দাবি করছে তারা ঘটিয়েছে। তারা সব দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছে। কৃতিত্বের আস্ফাালন করছে। তারা বাংলাদেশকে আইএস কর্মযজ্ঞের এক উর্বরা জমিন মনে করে বাম্পার হার্ভেস্টের স্বপ্ন দেখছে। আইএস খেলাফতের বাংলাদেশ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে। সরকার বলেই চলেছে বাংলাদেশে আইএসের কোনো নামগন্ধ নেই। হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে রাজনৈতিক বিরোধী দল (বিএনপি-জামায়াত)। তারাই উগ্রবাদী, তারাই জঙ্গি। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ক্ষমতা দখলে সরকারের পতন ঘটাতে চায়। দেশে অব্যাহতভাবে এলোপাতাড়ি ব্লেম গেইম চলছে। আর এরই আবরণে সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে তাদের কর্মকাণ্ড সাহসের সঙ্গে ব্যাপকভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ রাজনীতির সহিংস কৃষ্টি, চরম অসহিষ্ণুতা, বৈরিতা দেশকে সন্ত্রাসবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন চলছে। চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। ধ্বংস হচ্ছে সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতি। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। মূল্যবোধ নীতি নৈতিকতা। আজ কোথায় যাচ্ছি আমরা? উদ্ভদ উটের পিঠে সওয়ার হয়ে কোথায় চলেছে স্বদেশ? ছঁড় ঠধফরং?

প্রতিদিনের অব্যাহত অপ্রতিরোধ্য অবিরাম গুপ্তহত্যা টার্গেটেড কিলিং, তার বীভৎসতা আর নারকীয়তা জাতির জন্য এক মহা অশনি সংকেত। আমরা উট পাখির মতো আসন্ন সাইমুম ঝড়কে না দেখার ভান করে চোখ বন্ধ করে মাথা বালুর মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে ঝড়ের অস্তিত্ব মিথ্যা হয়ে যাবে না, ঝড়ও বন্ধ হবে না। জাতির কাছে আজ এ এক মহাচ্যালেঞ্জ। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, ঐক্যতান, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, এক হয়ে শত্রুকে চিহ্নিত করা, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে সংগ্রামে নামা। আর সরকারকেই এর উদ্যোগ নিতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী মানুষ, বিজনেস কমিউনিটি সবাইকে একত্রিত করতে হবে। জাতীয় সংলাপে বসতে হবে। দেশটি শুধু সরকারের নয়। এটাও সরকারকে জোর করে বোঝাতে হবে। দেশটি সবার। সবাই এখানে স্টেক হোল্ডার। সবাই মিলে মুক্তিযুদ্ধ করে একসঙ্গে দেশকে স্বাধীন করেছি। অনেক রক্তে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা। আজ দেশকে বিপদমুক্ত করতে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে একত্রিত হয়ে সংগ্রাম করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, সহিংসতার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও অসাম্যের বিরুদ্ধে, সব অপশক্তি ও দানবের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় (গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, সুশাসন) শাণিত হতে হবে। জয় হোক সত্যের, সুন্দরের। জয় হোক ন্যায়ের, ন্যায়-নীতির। জয় হোক কল্যাণের, মঙ্গলের, শান্তির, প্রগতির।

লেখক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা