শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

হেমন্ত কুমার একজন অসাধারণ সুর শিল্পী। একজন মহাগায়ক। তার গান শুনে মোহাচ্ছন্ন হননি এমন মানুষ কে আছে? কী এক ঐন্দ্রজালিক মোহনীয় গলার আওয়াজ। কী উদাত্ত কণ্ঠ। কণ্ঠের কী ভলিউম। কী সমান তালে বাংলা ও হিন্দিতে হাজার গান তিনি গেয়ে গেছেন। সুরের জগতে তিনি সুরসম্রাট। মহাগায়কের মহাপ্রয়াণের মাত্র কিছুদিন আগে তার প্রিয় গায়িকা কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ কিন্তু কণ্ঠে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেখানে তিনি চির সবুজ, চির কিশোর, চির যুবক। সোনারগাঁও প্যানপ্যাসিফিক হোটেলে তার এক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন ছিল। আমি গিয়েছিলাম। তিনি ঢাকাবাসীকে গান শোনান, প্রাণভরে কণ্ঠ উজাড় করে। সুরের সাগরে স্রোতাদের অবগাহিত করেন। সুর লহরীতে ডুবিয়ে রাখেন মন্ত্রমুগ্ধ করে। অক্লান্ত অদম্য, সুরসম্রাট গেয়েই চলেছেন, বিরামহীন জ্যোতিহীন। কী বিশাল সম্মোহনী শক্তি তখনো এ অশীতিবর্ষ যুবার।

আজ সে সংগীত সন্ধ্যার কথা মনে পড়ছে। গভীরভাবে অনুভব করছি। বহু গানের ছন্দমালায় যে গানটির সুর মূর্ছনা আমার কানে বেজে উঠছে, অনুরণিত হচ্ছে তা এক গভীর বিষাদ ভরা গান। সমস্ত অন্তরকে বেদনায় বেদনায় নীল করা হৃদয়কে দলিত মথিত করে নির্বাক হতবাক করা এক করুণ দুঃখের গান। ইংরেজ কবি শেলী তার Skylark কবিতায় সত্যই লিখেছেন, our sweetest songs are those which tell the saddest thoughts।  হেমন্তের গানটি শান্তি সুনিবিড় গাঁয়ের এক নববধূর স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়ার গান।

কোনো এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোন।

রূপ কথা নয় তো নয়।

ডাকিনি, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এলো এলোরে।

গানটি হেমন্ত গেয়েছিলেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তারই প্রেক্ষাপটে রচনা করে। হাজার মাইল দূর হতে ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনীরা এসেছিল। এসেছিল পিশাচিনীরা ঝাঁকে ঝাঁকে হিংসা-বিদ্বেষ আর ঘৃণা ছড়াতে। এসেছিল পাশবিক তাণ্ডবলীলা চালাতে। পৈশাচিক কামনা বাসনা চরিতার্থ করতে।

কিন্তু না। বাংলার দামাল ছেলেরা তার পুরো প্রতিশোধ নিয়েছে। মায়ের অপমান, বোনের লাঞ্ছনা, ভাইয়ের হত্যার তারা উচিত জবাব দিয়েছে। পশুদের পরাস্ত করে পদদলিত করেছে। নাগিনীর বিষদাঁত ভেঙে দিয়েছে। ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচিনীদের বাংলার পুণ্য ভূমি থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় দিয়েছে। এক সাগর রক্তে অবগাহিত হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বিশ্ব সভায় তার জায়গা করে নিয়েছে। সে বীরদর্পে বলে চলেছে ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারী আমারি। নত শির ঐ শিখর হিমাদ্রীর।’ জাতীয় কবির জাতীয় চেতনায় জাগ্রত বাংলাদেশ আজ হিমালয়ের উচ্চতায় দৃশ্যমান। সে দৃপ্ত পদে আগুয়ান। কবি সুকান্ত লিখেছেন ‘সাবাস বাংলাদেশ। বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়... কখনো তুমি মাথা নোয়াবার নয়।’ ইতিহাসে বাংলাদেশ সুকান্তের কথাগুলোর বার বার প্রমাণ দিয়েছে। তারা বর্গিদের তাড়িয়েছে। মোগলদের ঠেকিয়েছে। বার ভূঁইয়ারা, ঈশাখাঁরা যুদ্ধ করেছে, মানসিংহকে পরাজিত করেছে। সুবা বাংলা এক দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভারতবর্ষের সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সবচেয়ে সুশাসিত সাম্রাজ্য হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। মহাচীনের মহাপরাক্রান্ত সম্রাটরা বন্ধুত্বের সৌহার্দের হাত বাড়িয়েছে। গড়ে তুলেছে দীর্ঘ দৃঢ় মৈত্রী বন্ধন। বাংলার খ্যাতিতে আকৃষ্ট হয়ে সুদূর মরক্কো থেকে পর্যটক ইবনে বতুতা এসেছেন। স্পেন থেকে এসেছেন মার্কোপলো। বাংলার ঐশ্বর্য ঐতিহ্য সভ্যতা কৃষ্টি সামাজিক সুখ শান্তি দেখে তারা অভিভূত হয়েছেন। দীর্ঘ ভ্রমণ বৃত্তান্তের রোজনামচা লিখেছেন। রচনা করেছেন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। বাংলার এ জনপদ আবহমানকাল ধরে ইতিহাসে এক সামাজিক সম্প্রীতির দেশ। সুখী সমৃদ্ধ। পদ্মা, যমুনা, তিস্তা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারাবিধৌত বঙ্গোপসাগরের বিশাল উপকূল ঘিরে বাংলার এ বদ্বীব ঈশ্বর নির্মিত এক অনবদ্য পুণ্য ভূমি। হাজার বছর ধরে বাংলার সংস্কৃতি শান্তির সম্প্রীতির। বিভিন্ন ধর্ম বর্ণ হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী, আদিবাসী সবার মাতৃভূমি। সবার দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে পরিচিত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অপূর্ব লীলাভূমি বলে। ধর্মীয় চেতনা এখানে মানুষকে উদার করেছে। মহানুভব করেছে। উত্কৃষ্ট করেছে। দয়াবান ও ক্ষমাশীল করেছে। করেছে পরমত সহিষ্ণু। সব ধর্মই প্রেম প্রীতি ভালোবাসার কথা বলেছে। মানবতার দীক্ষা দিয়েছে। শুনিয়েছে, ‘শোন হে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ শিক্ষা দিয়েছে, নরের মধ্যেই নারায়ণ, নররূপী নারায়ণ। ইসলাম বলেছে হত্যা করা মহাপাপ। শিখিয়েছে প্রতিশোধ নয় ক্ষমা কর। ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ। বলেছে প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে আহার করা হারাম। বুদ্ধ বলেছেন, অহিংসা পরম ধর্ম সর্ব জীবে দয়া কর। বাংলাদেশের হাজার বছরের সমাজ ও সংস্কৃতি এ দর্শন ও বিশ্বাসের ভিত্তির উপরেই গড়ে ওঠা। এটাই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার মন ও মনন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যুগ যুগ ধরে বাংলার জাতীয় বৈশিষ্ট্য, বাংলার মানুষ।

৭১-এ ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এসেছিল। বাংলার শান্তি বিনষ্ট করেছিল। সুখনীড় ভেঙে তছনছ করেছিল। আমরা স্বাধীনতা এনেছি। আজ স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী অতিবাহিত, আবার একি দেখছি। পিশাচিনীরা চুপিসারে ধেই ধেই করে এগিয়ে আসছে। দেখছি নাগিনীরা বিষাক্ত ফণা তুলছে। ডাকিনী, যোগিনীরা রাতের নিকষ অন্ধকারে শ্মশানে বসে শবদেহ নিয়ে মন্ত্র জপছে। মহিষাশুরের প্রেতাত্মাকে আহ্বান জানাচ্ছে। শক্তি মাঙছে।

বাংলার একি রূপ আজ, জীবনানন্দের রূপসী বাংলার। জীবনানন্দ বাংলার রূপ দেখেছিলেন, তাই পৃথিবীর রূপ আর দেখিতে চাননি। রূপসী বাংলা আজ বিবর্ণ ধূসর উসর। শ্যামলে শ্যামল নীলিমায় নীল সবুজে সবুজ ছায়াঢাকা পাখি ডাকা শান্তির নীড় এই বাংলা আজ নষ্ট নীড়।

বাংলাদেশ আজ অশান্ত। শান্তি বিঘ্নিত। চারদিকে অস্থিরতা, উত্তেজনা, ধর্মান্ধতা, জঙ্গি ও উগ্রবাদের উন্মাদনা। সামাজিক সংঘাত, ধর্ম ও জাতি-গোষ্ঠীগত ঘৃণা, সহিংসতা, হানাহানি। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপক বিস্তার। শান্তি, সম্প্রীতি আজ সুদূর পরাহত। স্থিতিশীলতা বিপজ্জনকভাবে বাধাগ্রস্ত। নীতি ও মূল্যবোধের প্রচণ্ড শূন্যতা। হিসাংয় উন্মত্ত বাংলাদেশ। আমরা উদ্বিগ্নতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছি এক কদর্য সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন উত্থান ঘটে চলেছে। প্রত্যক্ষ করছি আবহমানকালের বাংলার ঐতিহ্যে বিশাল ফাটল। প্রতিদিন মিডিয়ায় দেখছি ভিন্ন মতের, ভিন্ন আদর্শের, ভিন্ন পথের অনুসারীরা গণহারে হত্যা হচ্ছে। হিন্দু পুরোহিত, বৌদ্ধ ভিক্ষু, খ্রিস্টান ধর্মযাজক, শিয়া ইমাম, সুফি সাধক, বাউল গায়ক নির্যাতিত হচ্ছে। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে। তাদের মন্দির, গির্জা, উপাসনালয়ে আগুন দেওয়া হচ্ছে। বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। রক্তপাত ঘটছে। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। দেব-দেবীর প্রতিমা, যিশুর মূর্তি, বুদ্ধের প্রতিকৃতি ক্ষতবিক্ষত, চূর্ণ বিচূর্ণ করা হচ্ছে। আরও দেখি অবুঝ নিষ্পাপ স্বর্গ শিশুরা হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত। পৈশাচিক উম্মাদনায় ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা, ধর্ষিত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধারাও। আর ধর্ষণ শেষে নিশ্চিত ও অবধারিতভাবে হচ্ছে হত্যা। এর ব্যত্যয় নেই। হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। স্ফিত হচ্ছে। সংক্রামক রোগের মতো এর ভয়াবহতা আর ব্যাপকতা গোটা জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছে। মানুষের হিংসা, বিদ্বেষ, অর্থ গৃধ্নতা, সীমাহীন লালসা, পারস্পরিক ঘৃণা পশুত্বের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। পশুরাই আজ অনেক মানবিক। মানুষ আজ দানবিক। হিংসার বিষবাষ্পে সমাজ বিষাক্ত। উদগ্র লোভে মানুষ উন্মত্ত। চতুর্দিকে শুধু হানাহানি, রক্ত আর রক্তপাত। ঘৃণা ঘৃণার জন্ম দেয়, হিংসা হিংসার, ভায়োলেন্স ভায়োলেন্সের, সন্ত্রাস সন্ত্রাসের।

ব্যক্তি নিরাপত্তা, পারিবারিক নিরাপত্তা, গোষ্ঠী নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো আজ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সামনে চলে এসেছে। একটা ভীতি সবার মধ্যে কাজ করছে। আর তা সংক্রামক রোগের মতো বিস্তারিত হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ, শহর বন্দর গ্রামগঞ্জের যেখানেই থাকুক, সবাই আতঙ্কিত। কে কখন কীভাবে বেঘোরে সন্ত্রাসের শিকার হয়, গুম হয়, হত্যা হয়, কে জানে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে ব্যর্থ হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য নেই। পুলিশ মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। কেস তামাদি হবে, মানুষ ভুলে যাবে, প্রত্যাশায় থাকে। সন্ত্রাসীরা অনেক বেশি স্মার্ট। অনেক বেশি ক্ষিপ্র। অনেক বেশি সংগঠিত, সংহত। তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। হত্যাকাণ্ডগুলো সবই টার্গেটেড কিলিং। সবগুলো একই কায়দায় একই প্যাটার্নের। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ড মুহূর্তের মধ্যেই আইএস দাবি করছে তারা ঘটিয়েছে। তারা সব দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছে। কৃতিত্বের আস্ফাালন করছে। তারা বাংলাদেশকে আইএস কর্মযজ্ঞের এক উর্বরা জমিন মনে করে বাম্পার হার্ভেস্টের স্বপ্ন দেখছে। আইএস খেলাফতের বাংলাদেশ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে। সরকার বলেই চলেছে বাংলাদেশে আইএসের কোনো নামগন্ধ নেই। হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে রাজনৈতিক বিরোধী দল (বিএনপি-জামায়াত)। তারাই উগ্রবাদী, তারাই জঙ্গি। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ক্ষমতা দখলে সরকারের পতন ঘটাতে চায়। দেশে অব্যাহতভাবে এলোপাতাড়ি ব্লেম গেইম চলছে। আর এরই আবরণে সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে তাদের কর্মকাণ্ড সাহসের সঙ্গে ব্যাপকভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ রাজনীতির সহিংস কৃষ্টি, চরম অসহিষ্ণুতা, বৈরিতা দেশকে সন্ত্রাসবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন চলছে। চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। ধ্বংস হচ্ছে সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতি। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। মূল্যবোধ নীতি নৈতিকতা। আজ কোথায় যাচ্ছি আমরা? উদ্ভদ উটের পিঠে সওয়ার হয়ে কোথায় চলেছে স্বদেশ? ছঁড় ঠধফরং?

প্রতিদিনের অব্যাহত অপ্রতিরোধ্য অবিরাম গুপ্তহত্যা টার্গেটেড কিলিং, তার বীভৎসতা আর নারকীয়তা জাতির জন্য এক মহা অশনি সংকেত। আমরা উট পাখির মতো আসন্ন সাইমুম ঝড়কে না দেখার ভান করে চোখ বন্ধ করে মাথা বালুর মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে ঝড়ের অস্তিত্ব মিথ্যা হয়ে যাবে না, ঝড়ও বন্ধ হবে না। জাতির কাছে আজ এ এক মহাচ্যালেঞ্জ। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, ঐক্যতান, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, এক হয়ে শত্রুকে চিহ্নিত করা, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে সংগ্রামে নামা। আর সরকারকেই এর উদ্যোগ নিতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী মানুষ, বিজনেস কমিউনিটি সবাইকে একত্রিত করতে হবে। জাতীয় সংলাপে বসতে হবে। দেশটি শুধু সরকারের নয়। এটাও সরকারকে জোর করে বোঝাতে হবে। দেশটি সবার। সবাই এখানে স্টেক হোল্ডার। সবাই মিলে মুক্তিযুদ্ধ করে একসঙ্গে দেশকে স্বাধীন করেছি। অনেক রক্তে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা। আজ দেশকে বিপদমুক্ত করতে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে একত্রিত হয়ে সংগ্রাম করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, সহিংসতার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও অসাম্যের বিরুদ্ধে, সব অপশক্তি ও দানবের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় (গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, সুশাসন) শাণিত হতে হবে। জয় হোক সত্যের, সুন্দরের। জয় হোক ন্যায়ের, ন্যায়-নীতির। জয় হোক কল্যাণের, মঙ্গলের, শান্তির, প্রগতির।

লেখক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম