শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বাংলাদেশ

হেমন্ত কুমার একজন অসাধারণ সুর শিল্পী। একজন মহাগায়ক। তার গান শুনে মোহাচ্ছন্ন হননি এমন মানুষ কে আছে? কী এক ঐন্দ্রজালিক মোহনীয় গলার আওয়াজ। কী উদাত্ত কণ্ঠ। কণ্ঠের কী ভলিউম। কী সমান তালে বাংলা ও হিন্দিতে হাজার গান তিনি গেয়ে গেছেন। সুরের জগতে তিনি সুরসম্রাট। মহাগায়কের মহাপ্রয়াণের মাত্র কিছুদিন আগে তার প্রিয় গায়িকা কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ কিন্তু কণ্ঠে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেখানে তিনি চির সবুজ, চির কিশোর, চির যুবক। সোনারগাঁও প্যানপ্যাসিফিক হোটেলে তার এক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন ছিল। আমি গিয়েছিলাম। তিনি ঢাকাবাসীকে গান শোনান, প্রাণভরে কণ্ঠ উজাড় করে। সুরের সাগরে স্রোতাদের অবগাহিত করেন। সুর লহরীতে ডুবিয়ে রাখেন মন্ত্রমুগ্ধ করে। অক্লান্ত অদম্য, সুরসম্রাট গেয়েই চলেছেন, বিরামহীন জ্যোতিহীন। কী বিশাল সম্মোহনী শক্তি তখনো এ অশীতিবর্ষ যুবার।

আজ সে সংগীত সন্ধ্যার কথা মনে পড়ছে। গভীরভাবে অনুভব করছি। বহু গানের ছন্দমালায় যে গানটির সুর মূর্ছনা আমার কানে বেজে উঠছে, অনুরণিত হচ্ছে তা এক গভীর বিষাদ ভরা গান। সমস্ত অন্তরকে বেদনায় বেদনায় নীল করা হৃদয়কে দলিত মথিত করে নির্বাক হতবাক করা এক করুণ দুঃখের গান। ইংরেজ কবি শেলী তার Skylark কবিতায় সত্যই লিখেছেন, our sweetest songs are those which tell the saddest thoughts।  হেমন্তের গানটি শান্তি সুনিবিড় গাঁয়ের এক নববধূর স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়ার গান।

কোনো এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোন।

রূপ কথা নয় তো নয়।

ডাকিনি, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এলো এলোরে।

গানটি হেমন্ত গেয়েছিলেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তারই প্রেক্ষাপটে রচনা করে। হাজার মাইল দূর হতে ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনীরা এসেছিল। এসেছিল পিশাচিনীরা ঝাঁকে ঝাঁকে হিংসা-বিদ্বেষ আর ঘৃণা ছড়াতে। এসেছিল পাশবিক তাণ্ডবলীলা চালাতে। পৈশাচিক কামনা বাসনা চরিতার্থ করতে।

কিন্তু না। বাংলার দামাল ছেলেরা তার পুরো প্রতিশোধ নিয়েছে। মায়ের অপমান, বোনের লাঞ্ছনা, ভাইয়ের হত্যার তারা উচিত জবাব দিয়েছে। পশুদের পরাস্ত করে পদদলিত করেছে। নাগিনীর বিষদাঁত ভেঙে দিয়েছে। ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচিনীদের বাংলার পুণ্য ভূমি থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় দিয়েছে। এক সাগর রক্তে অবগাহিত হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বিশ্ব সভায় তার জায়গা করে নিয়েছে। সে বীরদর্পে বলে চলেছে ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারী আমারি। নত শির ঐ শিখর হিমাদ্রীর।’ জাতীয় কবির জাতীয় চেতনায় জাগ্রত বাংলাদেশ আজ হিমালয়ের উচ্চতায় দৃশ্যমান। সে দৃপ্ত পদে আগুয়ান। কবি সুকান্ত লিখেছেন ‘সাবাস বাংলাদেশ। বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়... কখনো তুমি মাথা নোয়াবার নয়।’ ইতিহাসে বাংলাদেশ সুকান্তের কথাগুলোর বার বার প্রমাণ দিয়েছে। তারা বর্গিদের তাড়িয়েছে। মোগলদের ঠেকিয়েছে। বার ভূঁইয়ারা, ঈশাখাঁরা যুদ্ধ করেছে, মানসিংহকে পরাজিত করেছে। সুবা বাংলা এক দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভারতবর্ষের সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সবচেয়ে সুশাসিত সাম্রাজ্য হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। মহাচীনের মহাপরাক্রান্ত সম্রাটরা বন্ধুত্বের সৌহার্দের হাত বাড়িয়েছে। গড়ে তুলেছে দীর্ঘ দৃঢ় মৈত্রী বন্ধন। বাংলার খ্যাতিতে আকৃষ্ট হয়ে সুদূর মরক্কো থেকে পর্যটক ইবনে বতুতা এসেছেন। স্পেন থেকে এসেছেন মার্কোপলো। বাংলার ঐশ্বর্য ঐতিহ্য সভ্যতা কৃষ্টি সামাজিক সুখ শান্তি দেখে তারা অভিভূত হয়েছেন। দীর্ঘ ভ্রমণ বৃত্তান্তের রোজনামচা লিখেছেন। রচনা করেছেন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। বাংলার এ জনপদ আবহমানকাল ধরে ইতিহাসে এক সামাজিক সম্প্রীতির দেশ। সুখী সমৃদ্ধ। পদ্মা, যমুনা, তিস্তা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারাবিধৌত বঙ্গোপসাগরের বিশাল উপকূল ঘিরে বাংলার এ বদ্বীব ঈশ্বর নির্মিত এক অনবদ্য পুণ্য ভূমি। হাজার বছর ধরে বাংলার সংস্কৃতি শান্তির সম্প্রীতির। বিভিন্ন ধর্ম বর্ণ হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী, আদিবাসী সবার মাতৃভূমি। সবার দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে পরিচিত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অপূর্ব লীলাভূমি বলে। ধর্মীয় চেতনা এখানে মানুষকে উদার করেছে। মহানুভব করেছে। উত্কৃষ্ট করেছে। দয়াবান ও ক্ষমাশীল করেছে। করেছে পরমত সহিষ্ণু। সব ধর্মই প্রেম প্রীতি ভালোবাসার কথা বলেছে। মানবতার দীক্ষা দিয়েছে। শুনিয়েছে, ‘শোন হে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ শিক্ষা দিয়েছে, নরের মধ্যেই নারায়ণ, নররূপী নারায়ণ। ইসলাম বলেছে হত্যা করা মহাপাপ। শিখিয়েছে প্রতিশোধ নয় ক্ষমা কর। ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ। বলেছে প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে আহার করা হারাম। বুদ্ধ বলেছেন, অহিংসা পরম ধর্ম সর্ব জীবে দয়া কর। বাংলাদেশের হাজার বছরের সমাজ ও সংস্কৃতি এ দর্শন ও বিশ্বাসের ভিত্তির উপরেই গড়ে ওঠা। এটাই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার মন ও মনন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যুগ যুগ ধরে বাংলার জাতীয় বৈশিষ্ট্য, বাংলার মানুষ।

৭১-এ ডাকিনী, যোগিনী, নাগিনী, পিশাচিনীরা এসেছিল। বাংলার শান্তি বিনষ্ট করেছিল। সুখনীড় ভেঙে তছনছ করেছিল। আমরা স্বাধীনতা এনেছি। আজ স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী অতিবাহিত, আবার একি দেখছি। পিশাচিনীরা চুপিসারে ধেই ধেই করে এগিয়ে আসছে। দেখছি নাগিনীরা বিষাক্ত ফণা তুলছে। ডাকিনী, যোগিনীরা রাতের নিকষ অন্ধকারে শ্মশানে বসে শবদেহ নিয়ে মন্ত্র জপছে। মহিষাশুরের প্রেতাত্মাকে আহ্বান জানাচ্ছে। শক্তি মাঙছে।

বাংলার একি রূপ আজ, জীবনানন্দের রূপসী বাংলার। জীবনানন্দ বাংলার রূপ দেখেছিলেন, তাই পৃথিবীর রূপ আর দেখিতে চাননি। রূপসী বাংলা আজ বিবর্ণ ধূসর উসর। শ্যামলে শ্যামল নীলিমায় নীল সবুজে সবুজ ছায়াঢাকা পাখি ডাকা শান্তির নীড় এই বাংলা আজ নষ্ট নীড়।

বাংলাদেশ আজ অশান্ত। শান্তি বিঘ্নিত। চারদিকে অস্থিরতা, উত্তেজনা, ধর্মান্ধতা, জঙ্গি ও উগ্রবাদের উন্মাদনা। সামাজিক সংঘাত, ধর্ম ও জাতি-গোষ্ঠীগত ঘৃণা, সহিংসতা, হানাহানি। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপক বিস্তার। শান্তি, সম্প্রীতি আজ সুদূর পরাহত। স্থিতিশীলতা বিপজ্জনকভাবে বাধাগ্রস্ত। নীতি ও মূল্যবোধের প্রচণ্ড শূন্যতা। হিসাংয় উন্মত্ত বাংলাদেশ। আমরা উদ্বিগ্নতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছি এক কদর্য সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন উত্থান ঘটে চলেছে। প্রত্যক্ষ করছি আবহমানকালের বাংলার ঐতিহ্যে বিশাল ফাটল। প্রতিদিন মিডিয়ায় দেখছি ভিন্ন মতের, ভিন্ন আদর্শের, ভিন্ন পথের অনুসারীরা গণহারে হত্যা হচ্ছে। হিন্দু পুরোহিত, বৌদ্ধ ভিক্ষু, খ্রিস্টান ধর্মযাজক, শিয়া ইমাম, সুফি সাধক, বাউল গায়ক নির্যাতিত হচ্ছে। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে। তাদের মন্দির, গির্জা, উপাসনালয়ে আগুন দেওয়া হচ্ছে। বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। রক্তপাত ঘটছে। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। দেব-দেবীর প্রতিমা, যিশুর মূর্তি, বুদ্ধের প্রতিকৃতি ক্ষতবিক্ষত, চূর্ণ বিচূর্ণ করা হচ্ছে। আরও দেখি অবুঝ নিষ্পাপ স্বর্গ শিশুরা হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত। পৈশাচিক উম্মাদনায় ধর্ষিত হচ্ছে নারীরা, ধর্ষিত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধারাও। আর ধর্ষণ শেষে নিশ্চিত ও অবধারিতভাবে হচ্ছে হত্যা। এর ব্যত্যয় নেই। হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। স্ফিত হচ্ছে। সংক্রামক রোগের মতো এর ভয়াবহতা আর ব্যাপকতা গোটা জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছে। মানুষের হিংসা, বিদ্বেষ, অর্থ গৃধ্নতা, সীমাহীন লালসা, পারস্পরিক ঘৃণা পশুত্বের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। পশুরাই আজ অনেক মানবিক। মানুষ আজ দানবিক। হিংসার বিষবাষ্পে সমাজ বিষাক্ত। উদগ্র লোভে মানুষ উন্মত্ত। চতুর্দিকে শুধু হানাহানি, রক্ত আর রক্তপাত। ঘৃণা ঘৃণার জন্ম দেয়, হিংসা হিংসার, ভায়োলেন্স ভায়োলেন্সের, সন্ত্রাস সন্ত্রাসের।

ব্যক্তি নিরাপত্তা, পারিবারিক নিরাপত্তা, গোষ্ঠী নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো আজ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সামনে চলে এসেছে। একটা ভীতি সবার মধ্যে কাজ করছে। আর তা সংক্রামক রোগের মতো বিস্তারিত হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ, শহর বন্দর গ্রামগঞ্জের যেখানেই থাকুক, সবাই আতঙ্কিত। কে কখন কীভাবে বেঘোরে সন্ত্রাসের শিকার হয়, গুম হয়, হত্যা হয়, কে জানে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে ব্যর্থ হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য নেই। পুলিশ মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। কেস তামাদি হবে, মানুষ ভুলে যাবে, প্রত্যাশায় থাকে। সন্ত্রাসীরা অনেক বেশি স্মার্ট। অনেক বেশি ক্ষিপ্র। অনেক বেশি সংগঠিত, সংহত। তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। হত্যাকাণ্ডগুলো সবই টার্গেটেড কিলিং। সবগুলো একই কায়দায় একই প্যাটার্নের। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ড মুহূর্তের মধ্যেই আইএস দাবি করছে তারা ঘটিয়েছে। তারা সব দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছে। কৃতিত্বের আস্ফাালন করছে। তারা বাংলাদেশকে আইএস কর্মযজ্ঞের এক উর্বরা জমিন মনে করে বাম্পার হার্ভেস্টের স্বপ্ন দেখছে। আইএস খেলাফতের বাংলাদেশ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে। সরকার বলেই চলেছে বাংলাদেশে আইএসের কোনো নামগন্ধ নেই। হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে রাজনৈতিক বিরোধী দল (বিএনপি-জামায়াত)। তারাই উগ্রবাদী, তারাই জঙ্গি। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ক্ষমতা দখলে সরকারের পতন ঘটাতে চায়। দেশে অব্যাহতভাবে এলোপাতাড়ি ব্লেম গেইম চলছে। আর এরই আবরণে সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে তাদের কর্মকাণ্ড সাহসের সঙ্গে ব্যাপকভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ রাজনীতির সহিংস কৃষ্টি, চরম অসহিষ্ণুতা, বৈরিতা দেশকে সন্ত্রাসবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন চলছে। চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। ধ্বংস হচ্ছে সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতি। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। মূল্যবোধ নীতি নৈতিকতা। আজ কোথায় যাচ্ছি আমরা? উদ্ভদ উটের পিঠে সওয়ার হয়ে কোথায় চলেছে স্বদেশ? ছঁড় ঠধফরং?

প্রতিদিনের অব্যাহত অপ্রতিরোধ্য অবিরাম গুপ্তহত্যা টার্গেটেড কিলিং, তার বীভৎসতা আর নারকীয়তা জাতির জন্য এক মহা অশনি সংকেত। আমরা উট পাখির মতো আসন্ন সাইমুম ঝড়কে না দেখার ভান করে চোখ বন্ধ করে মাথা বালুর মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে ঝড়ের অস্তিত্ব মিথ্যা হয়ে যাবে না, ঝড়ও বন্ধ হবে না। জাতির কাছে আজ এ এক মহাচ্যালেঞ্জ। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, ঐক্যতান, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, এক হয়ে শত্রুকে চিহ্নিত করা, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে সংগ্রামে নামা। আর সরকারকেই এর উদ্যোগ নিতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী মানুষ, বিজনেস কমিউনিটি সবাইকে একত্রিত করতে হবে। জাতীয় সংলাপে বসতে হবে। দেশটি শুধু সরকারের নয়। এটাও সরকারকে জোর করে বোঝাতে হবে। দেশটি সবার। সবাই এখানে স্টেক হোল্ডার। সবাই মিলে মুক্তিযুদ্ধ করে একসঙ্গে দেশকে স্বাধীন করেছি। অনেক রক্তে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা। আজ দেশকে বিপদমুক্ত করতে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে একত্রিত হয়ে সংগ্রাম করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, সহিংসতার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও অসাম্যের বিরুদ্ধে, সব অপশক্তি ও দানবের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় (গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, সুশাসন) শাণিত হতে হবে। জয় হোক সত্যের, সুন্দরের। জয় হোক ন্যায়ের, ন্যায়-নীতির। জয় হোক কল্যাণের, মঙ্গলের, শান্তির, প্রগতির।

লেখক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে