শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

জীবনের সব কথা বলতে হয় না। আবার সব কথা বলাও যায় না। অনেক দিন আগে কথাগুলো বলেছিলেন আহমেদ জামান চৌধুরী। আমাদের প্রিয় খোকা ভাই। এক সময়ের জনপ্রিয় সিনে পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে জীবন শুরু। পরে চলচ্চিত্রের প্রেমে পড়ে সাংবাদিক। জনপ্রিয় অনেক গান লিখেছেন। চলচ্চিত্রের কাহিনীও লিখতেন। তার লেখা গান— ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন কপলের কালো তিল পড়বে চোখে’ জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল। চিরকুমার আমুদে এ মানুষটি ছিলেন ভীষণ বড় মনের। মাঝে মাঝে আমার অফিসে আসতেন। আমিও যেতাম তার বাসায়। এক দিন তার বাসায় আড্ডা দিচ্ছি। আন্তরিকভাবে জানতে চাই, খোকা ভাই চিরকুমার থাকলেন কার জন্য? তিনি আমার দিকে তাকালেন। বললেন, আপনি আমাকে এ প্রশ্নটি কেন করছেন? মতিউর রহমান চৌধুরী, আমীর খসরুও আসে। আড্ডা দিয়ে চলে যায়। আপনার মতো এমন প্রশ্ন ওরা করে না। খোকা ভাইয়ের বিয়ে না করা নিয়ে একটা গুজব ছিল। গুজবের নায়িকা ঢাকাই ছবির এক বিখ্যাত নায়িকা। আমি মজা করছি বুঝতে দিচ্ছি না। আবার বললাম, ওনারা আমার অনেক সিনিয়র। অনেক কিছু জানেন। আমি পেশায় নবীন। অনেক কিছু জানি না। খোকা ভাই বললেন, শোনেন জীবনের অনেক কথা বলা যায় না। অনেক কিছু শেয়ার করা যায় না। কিছু কথা মানুষের নিজের মাঝেই থেকে যায়। আপনি সব সময় সব কথা বলতেও পারবেন না। জীবনটা বড় অদ্ভুত। ক্ষণিকের জন্য আমরা আসি। আবার সব কিছু ছেড়ে চলে যাই। কেউ কাউকে বুঝি না। এবার বললাম, আত্মজীবনী লিখুন। সব কথা থাকবে। আপনার চলে যাওয়ার পর প্রকাশিত হবে। অথবা মাওলানা আজাদের মতো প্রথমে আংশিক ৩০ বছর পর পুরোটা। হাসলেন তিনি। বললেন, হয় না। কেউই সব কথা প্রকাশ করতে পারে না। স্পষ্টভাষী মানুষেরও কিছু কথা থেকে যায়। কথা বাদ। টেবিলে আসুন। আপনাকে হাঁসের মাংস খাওয়াব। এক নায়িকা রান্না করে পাঠিয়েছে। আমাকে সম্মান করে। খোকা ভাইয়ের সঙ্গে একবার রবীন ঘোষের বাসায়ও গিয়েছিলাম। সেই খোকা ভাই নেই। তার কথাগুলো এখনো কানে বাজে। কথা ছিল আমার কাগজে নিয়মিত লিখবেন। কয়েকটি লেখা দিয়েছিলেনও। আমরাও প্রকাশ করেছি। কিন্তু পরে সময় করতে পারতেন না। মানুষের জীবনের কঠিনতম সত্য শুধু খোকা ভাই নয়, কেউই বলতে পারেন না। আসলে অনেক সত্য উচ্চারণ করা যায় না। সুচিত্রা-উত্তমের এক ছবির সংলাপ এখনো মনে পড়ে। ছবিটির নাম অগ্নিপরীক্ষা। এই ছবিতে সুচিত্রা সেন তার এক বান্ধবীকে বলছেন, এমন কিছু কথা আছে যা কাউকে বলা যায় না। এমনকি অন্তরঙ্গ বন্ধুকেও না। ছবিটি অনেক দিন আগে দেখেছিলাম। এখনো কিছু কিছু মনে গেঁথে আছে। সুচিত্রা সেনের বিয়ে হয়ে যায় ছোটবেলায়। একপর্যায়ে সেই স্বামীকে ছাড়তে হয় বাবা-মায়ের চাপের কারণে। আধুনিকা সুচিত্রা বড় হয়ে প্রেমে পড়েন উত্তম কুমারের। কিন্তু আগের বিয়ের কথা স্মৃতিতে আসতেই সুচিত্রা দ্বিধায় পড়েন। পালিয়ে থাকেন প্রেমিক উত্তমের কাছ থেকে। চোখে তার অশ্রু। সেই অশ্রু কতক্ষণ? সুচিত্রা নিজেই বললেন, চোখের আর কতটুকু জল আছে? সেইটুকু শেষ হলে থাকবে মনের আগুন। মনের আগুনে পুড়ে যাবে যা আছে সব।

আসলে আগে মানুষের মাঝে আবেগ ছিল। সেই আবেগের ছটা বাস্তব জীবন থেকে চলচ্চিত্রে দেখতে পাই। চিন্তার পরিশীলিত মাপকাঠির মাঝে কৃষ্টি, সংস্কৃতির ছাপ ছিল। মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ ছিল। ছিল সুর ও মায়ার ইন্দ্রজাল। মানুষ সম্মান জানাতেন মানুষকে। এক বাড়ির বিপদে ছুটে আসতেন দশ বাড়ির লোক। আমাদের ছোটবেলায় পাড়াপড়শিও শাসন করতেন আমাদের। এই চুল বড় কেন? শুক্রবার তোমাকে মসজিদে দেখিনি কেন? স্কুলে ঠিকমতো যাস তো? এখন পাড়াপড়শি দূরে থাক বাবা-মার শাসনও ঠিকমতো চলে না। শিক্ষকদের একটা মর্যাদা ছিল। তারা সত্য কথা বলতে কুণ্ঠিত থাকতেন না। প্রভাবশালীদের চাটুকারিতায় লিপ্ত হতেন না। এখন অনেক কিছু দেখি না। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই যুগে আহমেদ শরীফের মতো শিক্ষকের জন্ম হলে চাপাতি পার্টির কবলে পড়তেন। এখন পরমত বলে কিছু নেই। আহমেদ শরীফ তার মতামত লালন, ধারণ, প্রচার করেছেন। অনেকে সমালোচনা করতেন। প্রগতিশীল মানুষ হিসেবেই সবাই তাকে দেখতেন। সম্মান দিতেন। কিন্তু তার ওপর ভয়ঙ্কর আক্রমণের কথা কেউ কল্পনাও করতেন না। কবি শামসুর রাহমান একাধিকবার হামলার শিকার হয়েছিলেন মৌলবাদীদের হাতে। তবুও জঙ্গিবাদ নামক কোনো শব্দ নিয়ে কারও মাথাব্যথা ছিল না। এখন ধর্মের অপব্যবহারই নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে সমাজে। একদিকে ধর্মীয় উগ্রবাদ, অন্যদিকে অতি উৎসাহীদের সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য ধর্মকে কটাক্ষ করা। দুর্ভাগ্যজনক সব কিছু। এক গ্রুপ সামাজিক গণমাধ্যমে যা খুশি তা লিখছে। কেউই মনে রাখে না কোনো বাড়াবাড়িই ভালো নয়। সমাজের স্থিতি ধরে রাখতে হবে। চিন্তা ও মতের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান জানাতে হবে। সমাজকে অস্থিতিশীল করে কোনো কিছুই করা ঠিক নয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে দেখে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ঐতিহ্য আমাদের দীর্ঘদিনের। কবি নজরুল একই সঙ্গে ইসলামী গান এবং শ্যামা সংগীত লিখেছেন। নজরুলের গান দিয়ে আমাদের ঈদ শুরু হয়। শ্যামা সংগীতে হিন্দুরা আবার পূজা দেয়। নজরুল বলেছিলেন, ‘মোরা একটি বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলামান, মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ এই লেখার পর তখনকার গোড়া হিন্দুরা কবিকে বর্জন করে। মুসলিম পত্রিকাগুলো কবি নজরুলকে তুলাধোনা করে। তবু কবি থামেননি। তিনি সাম্যের গান গেয়ে গেছেন। মনে রাখা দরকার কবি নজরুল বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন জাতি, ধর্ম, বর্ণ বৈষম্যের বিরুদ্ধে। এই কারণে হয়তো নেতাজি সুভাষ বসু বলেছিলেন, নজরুলের গান গাইব যখন যুদ্ধে যাব, আবার যখন জেলে যাব তখন। শুধু সাম্যের গান নয় রোমান্টিজমে তিনি চাঁদ থেকে চন্দন এনে প্রেয়সীর মুখে মাখিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। আহারে এই কবিকে নিয়ে অযথা কতই না বিতর্ক করি।

মানুষের এক জীবনে সব আশা পূরণ হয় না। তবু আমরা আশার আলো জ্বালিয়ে পথ চলি। আগামীকে বড় করে দেখি। কেউ বুঝি না এই জীবন বড় ঠুনকো। দুদিনের জন্য আমরা এসেছি। দুদিন পর সব শেষ। চলে গেলে কারও কিছু করার নেই। এই জীবনে এত হানাহানির দরকার নেই। যুদ্ধ আর লড়াই আমাদের ছোট করছে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করছে। অথচ মুসলমানদের ইতিহাস ঐতিহ্য কত পুরনো। সবারই মনে রাখা দরকার ইসলাম শান্তির ধর্ম। জগত্জুড়ে ইসলাম শান্তির ছায়াকে প্রসারিত করেছে। নিরীহ মানুষকে যারা হত্যা করছে তারা নবীজীর আদর্শের বাইরের। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালাম বলেছেন, ‘মানব অগ্রগতির বৈশ্বিক লক্ষ্য থাকা উচিত।’ ঠিকই বলেছেন, মানুষের কল্যাণকে সামনে রেখেই পথ চলা উচিত। সময় অনেক কিছু বদলে দেয়। কিন্তু নিজের ঐতিহ্যকে ভূলুণ্ঠিত করার কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশের মুসলমানদের প্রায় সবাই সুন্নি। সুফিইজমের মাঝে সুন্নি মুসলমানদের বিকাশ। এখানে অশান্তির অনল সৃষ্টির সুযোগ নেই। এ দেশের মানুষ ধর্মভীরু। ধর্মের বিপক্ষে কেউ কথা বললে মানুষ তা ভালোভাবে নেয় না। আবার ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করলেও কেউ তার পক্ষে যায় না। আমি নিজেও ছোটবেলায় দেখেছি সারা রাত যাত্রা শুনে মানুষ ফজরের নামাজ আদায় করতেন। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চিন্তার এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে। ছোটবেলায় হিন্দুদের পূজা দেখতে যেতাম। হিন্দুরা আমাদের ঈদে আসত। এই ঐতিহ্য শত শত বছরের। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে হানাহানি-সংঘাত কোনোভাবে কাম্য নয়। বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না বলেই ১৯৭১ সালে স্বাধীন। এখনো পাকিস্তান ধর্মের নামে এক ধ্বংসাত্মক দেশ। প্রতিদিনই ধর্মের নামে সেখানে মসজিদে হামলা হচ্ছে। শিয়ারা হত্যা করছে সুন্নি মুসলমানদের। আবার সুন্নিরা শিয়াদের। এক ভয়ঙ্কর পরিবেশ। আমরা সব সময় এর বাইরে ছিলাম। কারণ বাংলাদেশ আকাশ ফেটে জ্যোত্স্না ছড়ায়। সেই আলোয় জ্বলে ওঠে ধরণী। আমরা বর্ষার কদম ফুলে মুগ্ধ হই। ভরা জ্যোত্স্নায় স্নান করি। আমাদের ধর্মীয়, সামাজিক, নৈতিক ঐতিহ্যগুলো ধরে রাখতে হবে। আর এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে সমাজের সবারই কম বেশি দায়িত্ব আছে। কিন্তু যাদের দায়িত্ব বেশি তারা হলেন, রাজনীতিবিদ। কারণ রাষ্ট্র তারাই পরিচালনা করেন, কখনো ক্ষমতার বাইরে, কখনো ভিতরে।

প্রয়াত রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথাও আবার বলতে হচ্ছে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত ’৯১ সালের পার্লামেন্ট। মিজান চৌধুরী তখন জাতীয় পার্টির কাণ্ডারি। জাতীয় পার্টির নাম তখন দেশে নেওয়া যেত না। রাস্তায় নাম নিলে সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের আক্রমণ। সংসদে নিলে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে জ্বলে ওঠে। এর মাঝে এরশাদের নাম নিলে তো কথাই নেই। হৈচৈ করে সংসদ অচল। মিজানুর রহমান চৌধুরী সংসদে এক দিন কথা বললেন। তিনি শুরু করলেন, প্রথমে বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের প্রশংসা করে। দুই দল চুপ। এরপর প্রশংসা করলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার। গণতন্ত্রের জন্য এই দুই নেত্রীর তিনি প্রশংসা করলেন। ধন্যবাদ জানালেন তাদের। সর্বশেষ বললেন, দুই নেত্রীর কারণে আজকের এই সংসদ। আর এই সংসদকে আরও প্রাণবন্ত করতে দরকার কারান্তরীণ বিদায়ী রাষ্ট্রপতি এরশাদকে। তাকে সংসদে প্যারোলে আনার প্রস্তাব দিচ্ছি মাননীয় স্পিকার। কেউ প্রতিবাদও করলেন না। এর আগে জাতীয় পার্টির ৩৫ এমপি যখনই এরশাদের নাম নিতেন ক্ষোভে ফেটে পড়তেন আওয়ামী লীগ, বিএনপির এমপিরা। এমনকি জামায়াতে ইসলামীও পিছিয়ে ছিল না। আসলে রাজনীতিতে সব কথাই বলা যায়। কিন্তু সেই কথা বলতে হয় পরিমার্জিতভাবে। উপস্থাপনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। সেই নেতাদের সংখ্যা সব দলেই কমে যাচ্ছে। এখন অন্য এক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি হানাহানি বিভেদ বাড়াচ্ছে। পরস্পরের সম্মান ক্ষুণ্ন করছে। কিন্তু কেউ তা বোঝে না। বোঝার চেষ্টাও করে না ক্ষমতা কারও চিরস্থায়ী নয়। প্রয়োজনে ধর্মীয় হানাহানি ও জঙ্গি তত্পরতা দমনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কবি নজরুল বলেছেন, চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আর নোবেল প্রদান অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথ আবেগঘন বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘আমাদের আরও গভীরে যেতে হবে। আমাদের আবিষ্কার করতে হবে ঐক্যের কোনো গভীরতম ভিত্তি, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে যা আত্মিক ঐক্য গড়ে দেবে। মানুষের চেতনার গভীরে আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে মানবজাতির সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে মহান ঐক্যের কোনো ধরনের বন্ধন কার্যকর। আর এই কর্তব্য সম্পাদনের যথার্থ যোগ্যতা আমাদের রয়েছে। আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদের অবিনশ্বর কৃতীর উত্তরাধিকারী, সেসব মহান ঋষি যারা ঐক্য আর সংবেদনের ধর্ম প্রচার করে ঘোষণা করেছিলেন : যে সর্বভূতকে আত্মবৎ উপলব্ধি করে, সে-ই যথার্থ সত্যদ্রষ্টা। শুধু প্রাচ্যের সন্তানদের নয়, পাশ্চাত্যের সন্তানদেরও এই সত্য উপলব্ধি করতে হবে। তাদের আবার সেই মহৎ অমর সত্যগুলো স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।’

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন