শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

জীবনের সব কথা বলতে হয় না। আবার সব কথা বলাও যায় না। অনেক দিন আগে কথাগুলো বলেছিলেন আহমেদ জামান চৌধুরী। আমাদের প্রিয় খোকা ভাই। এক সময়ের জনপ্রিয় সিনে পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে জীবন শুরু। পরে চলচ্চিত্রের প্রেমে পড়ে সাংবাদিক। জনপ্রিয় অনেক গান লিখেছেন। চলচ্চিত্রের কাহিনীও লিখতেন। তার লেখা গান— ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন কপলের কালো তিল পড়বে চোখে’ জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল। চিরকুমার আমুদে এ মানুষটি ছিলেন ভীষণ বড় মনের। মাঝে মাঝে আমার অফিসে আসতেন। আমিও যেতাম তার বাসায়। এক দিন তার বাসায় আড্ডা দিচ্ছি। আন্তরিকভাবে জানতে চাই, খোকা ভাই চিরকুমার থাকলেন কার জন্য? তিনি আমার দিকে তাকালেন। বললেন, আপনি আমাকে এ প্রশ্নটি কেন করছেন? মতিউর রহমান চৌধুরী, আমীর খসরুও আসে। আড্ডা দিয়ে চলে যায়। আপনার মতো এমন প্রশ্ন ওরা করে না। খোকা ভাইয়ের বিয়ে না করা নিয়ে একটা গুজব ছিল। গুজবের নায়িকা ঢাকাই ছবির এক বিখ্যাত নায়িকা। আমি মজা করছি বুঝতে দিচ্ছি না। আবার বললাম, ওনারা আমার অনেক সিনিয়র। অনেক কিছু জানেন। আমি পেশায় নবীন। অনেক কিছু জানি না। খোকা ভাই বললেন, শোনেন জীবনের অনেক কথা বলা যায় না। অনেক কিছু শেয়ার করা যায় না। কিছু কথা মানুষের নিজের মাঝেই থেকে যায়। আপনি সব সময় সব কথা বলতেও পারবেন না। জীবনটা বড় অদ্ভুত। ক্ষণিকের জন্য আমরা আসি। আবার সব কিছু ছেড়ে চলে যাই। কেউ কাউকে বুঝি না। এবার বললাম, আত্মজীবনী লিখুন। সব কথা থাকবে। আপনার চলে যাওয়ার পর প্রকাশিত হবে। অথবা মাওলানা আজাদের মতো প্রথমে আংশিক ৩০ বছর পর পুরোটা। হাসলেন তিনি। বললেন, হয় না। কেউই সব কথা প্রকাশ করতে পারে না। স্পষ্টভাষী মানুষেরও কিছু কথা থেকে যায়। কথা বাদ। টেবিলে আসুন। আপনাকে হাঁসের মাংস খাওয়াব। এক নায়িকা রান্না করে পাঠিয়েছে। আমাকে সম্মান করে। খোকা ভাইয়ের সঙ্গে একবার রবীন ঘোষের বাসায়ও গিয়েছিলাম। সেই খোকা ভাই নেই। তার কথাগুলো এখনো কানে বাজে। কথা ছিল আমার কাগজে নিয়মিত লিখবেন। কয়েকটি লেখা দিয়েছিলেনও। আমরাও প্রকাশ করেছি। কিন্তু পরে সময় করতে পারতেন না। মানুষের জীবনের কঠিনতম সত্য শুধু খোকা ভাই নয়, কেউই বলতে পারেন না। আসলে অনেক সত্য উচ্চারণ করা যায় না। সুচিত্রা-উত্তমের এক ছবির সংলাপ এখনো মনে পড়ে। ছবিটির নাম অগ্নিপরীক্ষা। এই ছবিতে সুচিত্রা সেন তার এক বান্ধবীকে বলছেন, এমন কিছু কথা আছে যা কাউকে বলা যায় না। এমনকি অন্তরঙ্গ বন্ধুকেও না। ছবিটি অনেক দিন আগে দেখেছিলাম। এখনো কিছু কিছু মনে গেঁথে আছে। সুচিত্রা সেনের বিয়ে হয়ে যায় ছোটবেলায়। একপর্যায়ে সেই স্বামীকে ছাড়তে হয় বাবা-মায়ের চাপের কারণে। আধুনিকা সুচিত্রা বড় হয়ে প্রেমে পড়েন উত্তম কুমারের। কিন্তু আগের বিয়ের কথা স্মৃতিতে আসতেই সুচিত্রা দ্বিধায় পড়েন। পালিয়ে থাকেন প্রেমিক উত্তমের কাছ থেকে। চোখে তার অশ্রু। সেই অশ্রু কতক্ষণ? সুচিত্রা নিজেই বললেন, চোখের আর কতটুকু জল আছে? সেইটুকু শেষ হলে থাকবে মনের আগুন। মনের আগুনে পুড়ে যাবে যা আছে সব।

আসলে আগে মানুষের মাঝে আবেগ ছিল। সেই আবেগের ছটা বাস্তব জীবন থেকে চলচ্চিত্রে দেখতে পাই। চিন্তার পরিশীলিত মাপকাঠির মাঝে কৃষ্টি, সংস্কৃতির ছাপ ছিল। মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ ছিল। ছিল সুর ও মায়ার ইন্দ্রজাল। মানুষ সম্মান জানাতেন মানুষকে। এক বাড়ির বিপদে ছুটে আসতেন দশ বাড়ির লোক। আমাদের ছোটবেলায় পাড়াপড়শিও শাসন করতেন আমাদের। এই চুল বড় কেন? শুক্রবার তোমাকে মসজিদে দেখিনি কেন? স্কুলে ঠিকমতো যাস তো? এখন পাড়াপড়শি দূরে থাক বাবা-মার শাসনও ঠিকমতো চলে না। শিক্ষকদের একটা মর্যাদা ছিল। তারা সত্য কথা বলতে কুণ্ঠিত থাকতেন না। প্রভাবশালীদের চাটুকারিতায় লিপ্ত হতেন না। এখন অনেক কিছু দেখি না। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই যুগে আহমেদ শরীফের মতো শিক্ষকের জন্ম হলে চাপাতি পার্টির কবলে পড়তেন। এখন পরমত বলে কিছু নেই। আহমেদ শরীফ তার মতামত লালন, ধারণ, প্রচার করেছেন। অনেকে সমালোচনা করতেন। প্রগতিশীল মানুষ হিসেবেই সবাই তাকে দেখতেন। সম্মান দিতেন। কিন্তু তার ওপর ভয়ঙ্কর আক্রমণের কথা কেউ কল্পনাও করতেন না। কবি শামসুর রাহমান একাধিকবার হামলার শিকার হয়েছিলেন মৌলবাদীদের হাতে। তবুও জঙ্গিবাদ নামক কোনো শব্দ নিয়ে কারও মাথাব্যথা ছিল না। এখন ধর্মের অপব্যবহারই নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে সমাজে। একদিকে ধর্মীয় উগ্রবাদ, অন্যদিকে অতি উৎসাহীদের সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য ধর্মকে কটাক্ষ করা। দুর্ভাগ্যজনক সব কিছু। এক গ্রুপ সামাজিক গণমাধ্যমে যা খুশি তা লিখছে। কেউই মনে রাখে না কোনো বাড়াবাড়িই ভালো নয়। সমাজের স্থিতি ধরে রাখতে হবে। চিন্তা ও মতের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান জানাতে হবে। সমাজকে অস্থিতিশীল করে কোনো কিছুই করা ঠিক নয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে দেখে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ঐতিহ্য আমাদের দীর্ঘদিনের। কবি নজরুল একই সঙ্গে ইসলামী গান এবং শ্যামা সংগীত লিখেছেন। নজরুলের গান দিয়ে আমাদের ঈদ শুরু হয়। শ্যামা সংগীতে হিন্দুরা আবার পূজা দেয়। নজরুল বলেছিলেন, ‘মোরা একটি বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলামান, মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ এই লেখার পর তখনকার গোড়া হিন্দুরা কবিকে বর্জন করে। মুসলিম পত্রিকাগুলো কবি নজরুলকে তুলাধোনা করে। তবু কবি থামেননি। তিনি সাম্যের গান গেয়ে গেছেন। মনে রাখা দরকার কবি নজরুল বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন জাতি, ধর্ম, বর্ণ বৈষম্যের বিরুদ্ধে। এই কারণে হয়তো নেতাজি সুভাষ বসু বলেছিলেন, নজরুলের গান গাইব যখন যুদ্ধে যাব, আবার যখন জেলে যাব তখন। শুধু সাম্যের গান নয় রোমান্টিজমে তিনি চাঁদ থেকে চন্দন এনে প্রেয়সীর মুখে মাখিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। আহারে এই কবিকে নিয়ে অযথা কতই না বিতর্ক করি।

মানুষের এক জীবনে সব আশা পূরণ হয় না। তবু আমরা আশার আলো জ্বালিয়ে পথ চলি। আগামীকে বড় করে দেখি। কেউ বুঝি না এই জীবন বড় ঠুনকো। দুদিনের জন্য আমরা এসেছি। দুদিন পর সব শেষ। চলে গেলে কারও কিছু করার নেই। এই জীবনে এত হানাহানির দরকার নেই। যুদ্ধ আর লড়াই আমাদের ছোট করছে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করছে। অথচ মুসলমানদের ইতিহাস ঐতিহ্য কত পুরনো। সবারই মনে রাখা দরকার ইসলাম শান্তির ধর্ম। জগত্জুড়ে ইসলাম শান্তির ছায়াকে প্রসারিত করেছে। নিরীহ মানুষকে যারা হত্যা করছে তারা নবীজীর আদর্শের বাইরের। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালাম বলেছেন, ‘মানব অগ্রগতির বৈশ্বিক লক্ষ্য থাকা উচিত।’ ঠিকই বলেছেন, মানুষের কল্যাণকে সামনে রেখেই পথ চলা উচিত। সময় অনেক কিছু বদলে দেয়। কিন্তু নিজের ঐতিহ্যকে ভূলুণ্ঠিত করার কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশের মুসলমানদের প্রায় সবাই সুন্নি। সুফিইজমের মাঝে সুন্নি মুসলমানদের বিকাশ। এখানে অশান্তির অনল সৃষ্টির সুযোগ নেই। এ দেশের মানুষ ধর্মভীরু। ধর্মের বিপক্ষে কেউ কথা বললে মানুষ তা ভালোভাবে নেয় না। আবার ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করলেও কেউ তার পক্ষে যায় না। আমি নিজেও ছোটবেলায় দেখেছি সারা রাত যাত্রা শুনে মানুষ ফজরের নামাজ আদায় করতেন। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চিন্তার এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে। ছোটবেলায় হিন্দুদের পূজা দেখতে যেতাম। হিন্দুরা আমাদের ঈদে আসত। এই ঐতিহ্য শত শত বছরের। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে হানাহানি-সংঘাত কোনোভাবে কাম্য নয়। বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না বলেই ১৯৭১ সালে স্বাধীন। এখনো পাকিস্তান ধর্মের নামে এক ধ্বংসাত্মক দেশ। প্রতিদিনই ধর্মের নামে সেখানে মসজিদে হামলা হচ্ছে। শিয়ারা হত্যা করছে সুন্নি মুসলমানদের। আবার সুন্নিরা শিয়াদের। এক ভয়ঙ্কর পরিবেশ। আমরা সব সময় এর বাইরে ছিলাম। কারণ বাংলাদেশ আকাশ ফেটে জ্যোত্স্না ছড়ায়। সেই আলোয় জ্বলে ওঠে ধরণী। আমরা বর্ষার কদম ফুলে মুগ্ধ হই। ভরা জ্যোত্স্নায় স্নান করি। আমাদের ধর্মীয়, সামাজিক, নৈতিক ঐতিহ্যগুলো ধরে রাখতে হবে। আর এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে সমাজের সবারই কম বেশি দায়িত্ব আছে। কিন্তু যাদের দায়িত্ব বেশি তারা হলেন, রাজনীতিবিদ। কারণ রাষ্ট্র তারাই পরিচালনা করেন, কখনো ক্ষমতার বাইরে, কখনো ভিতরে।

প্রয়াত রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথাও আবার বলতে হচ্ছে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত ’৯১ সালের পার্লামেন্ট। মিজান চৌধুরী তখন জাতীয় পার্টির কাণ্ডারি। জাতীয় পার্টির নাম তখন দেশে নেওয়া যেত না। রাস্তায় নাম নিলে সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের আক্রমণ। সংসদে নিলে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে জ্বলে ওঠে। এর মাঝে এরশাদের নাম নিলে তো কথাই নেই। হৈচৈ করে সংসদ অচল। মিজানুর রহমান চৌধুরী সংসদে এক দিন কথা বললেন। তিনি শুরু করলেন, প্রথমে বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের প্রশংসা করে। দুই দল চুপ। এরপর প্রশংসা করলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার। গণতন্ত্রের জন্য এই দুই নেত্রীর তিনি প্রশংসা করলেন। ধন্যবাদ জানালেন তাদের। সর্বশেষ বললেন, দুই নেত্রীর কারণে আজকের এই সংসদ। আর এই সংসদকে আরও প্রাণবন্ত করতে দরকার কারান্তরীণ বিদায়ী রাষ্ট্রপতি এরশাদকে। তাকে সংসদে প্যারোলে আনার প্রস্তাব দিচ্ছি মাননীয় স্পিকার। কেউ প্রতিবাদও করলেন না। এর আগে জাতীয় পার্টির ৩৫ এমপি যখনই এরশাদের নাম নিতেন ক্ষোভে ফেটে পড়তেন আওয়ামী লীগ, বিএনপির এমপিরা। এমনকি জামায়াতে ইসলামীও পিছিয়ে ছিল না। আসলে রাজনীতিতে সব কথাই বলা যায়। কিন্তু সেই কথা বলতে হয় পরিমার্জিতভাবে। উপস্থাপনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। সেই নেতাদের সংখ্যা সব দলেই কমে যাচ্ছে। এখন অন্য এক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি হানাহানি বিভেদ বাড়াচ্ছে। পরস্পরের সম্মান ক্ষুণ্ন করছে। কিন্তু কেউ তা বোঝে না। বোঝার চেষ্টাও করে না ক্ষমতা কারও চিরস্থায়ী নয়। প্রয়োজনে ধর্মীয় হানাহানি ও জঙ্গি তত্পরতা দমনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কবি নজরুল বলেছেন, চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আর নোবেল প্রদান অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথ আবেগঘন বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘আমাদের আরও গভীরে যেতে হবে। আমাদের আবিষ্কার করতে হবে ঐক্যের কোনো গভীরতম ভিত্তি, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে যা আত্মিক ঐক্য গড়ে দেবে। মানুষের চেতনার গভীরে আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে মানবজাতির সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে মহান ঐক্যের কোনো ধরনের বন্ধন কার্যকর। আর এই কর্তব্য সম্পাদনের যথার্থ যোগ্যতা আমাদের রয়েছে। আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদের অবিনশ্বর কৃতীর উত্তরাধিকারী, সেসব মহান ঋষি যারা ঐক্য আর সংবেদনের ধর্ম প্রচার করে ঘোষণা করেছিলেন : যে সর্বভূতকে আত্মবৎ উপলব্ধি করে, সে-ই যথার্থ সত্যদ্রষ্টা। শুধু প্রাচ্যের সন্তানদের নয়, পাশ্চাত্যের সন্তানদেরও এই সত্য উপলব্ধি করতে হবে। তাদের আবার সেই মহৎ অমর সত্যগুলো স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।’

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা