শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ও নায়িকার পাঠানো হাঁসের মাংস

জীবনের সব কথা বলতে হয় না। আবার সব কথা বলাও যায় না। অনেক দিন আগে কথাগুলো বলেছিলেন আহমেদ জামান চৌধুরী। আমাদের প্রিয় খোকা ভাই। এক সময়ের জনপ্রিয় সিনে পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে জীবন শুরু। পরে চলচ্চিত্রের প্রেমে পড়ে সাংবাদিক। জনপ্রিয় অনেক গান লিখেছেন। চলচ্চিত্রের কাহিনীও লিখতেন। তার লেখা গান— ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন কপলের কালো তিল পড়বে চোখে’ জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল। চিরকুমার আমুদে এ মানুষটি ছিলেন ভীষণ বড় মনের। মাঝে মাঝে আমার অফিসে আসতেন। আমিও যেতাম তার বাসায়। এক দিন তার বাসায় আড্ডা দিচ্ছি। আন্তরিকভাবে জানতে চাই, খোকা ভাই চিরকুমার থাকলেন কার জন্য? তিনি আমার দিকে তাকালেন। বললেন, আপনি আমাকে এ প্রশ্নটি কেন করছেন? মতিউর রহমান চৌধুরী, আমীর খসরুও আসে। আড্ডা দিয়ে চলে যায়। আপনার মতো এমন প্রশ্ন ওরা করে না। খোকা ভাইয়ের বিয়ে না করা নিয়ে একটা গুজব ছিল। গুজবের নায়িকা ঢাকাই ছবির এক বিখ্যাত নায়িকা। আমি মজা করছি বুঝতে দিচ্ছি না। আবার বললাম, ওনারা আমার অনেক সিনিয়র। অনেক কিছু জানেন। আমি পেশায় নবীন। অনেক কিছু জানি না। খোকা ভাই বললেন, শোনেন জীবনের অনেক কথা বলা যায় না। অনেক কিছু শেয়ার করা যায় না। কিছু কথা মানুষের নিজের মাঝেই থেকে যায়। আপনি সব সময় সব কথা বলতেও পারবেন না। জীবনটা বড় অদ্ভুত। ক্ষণিকের জন্য আমরা আসি। আবার সব কিছু ছেড়ে চলে যাই। কেউ কাউকে বুঝি না। এবার বললাম, আত্মজীবনী লিখুন। সব কথা থাকবে। আপনার চলে যাওয়ার পর প্রকাশিত হবে। অথবা মাওলানা আজাদের মতো প্রথমে আংশিক ৩০ বছর পর পুরোটা। হাসলেন তিনি। বললেন, হয় না। কেউই সব কথা প্রকাশ করতে পারে না। স্পষ্টভাষী মানুষেরও কিছু কথা থেকে যায়। কথা বাদ। টেবিলে আসুন। আপনাকে হাঁসের মাংস খাওয়াব। এক নায়িকা রান্না করে পাঠিয়েছে। আমাকে সম্মান করে। খোকা ভাইয়ের সঙ্গে একবার রবীন ঘোষের বাসায়ও গিয়েছিলাম। সেই খোকা ভাই নেই। তার কথাগুলো এখনো কানে বাজে। কথা ছিল আমার কাগজে নিয়মিত লিখবেন। কয়েকটি লেখা দিয়েছিলেনও। আমরাও প্রকাশ করেছি। কিন্তু পরে সময় করতে পারতেন না। মানুষের জীবনের কঠিনতম সত্য শুধু খোকা ভাই নয়, কেউই বলতে পারেন না। আসলে অনেক সত্য উচ্চারণ করা যায় না। সুচিত্রা-উত্তমের এক ছবির সংলাপ এখনো মনে পড়ে। ছবিটির নাম অগ্নিপরীক্ষা। এই ছবিতে সুচিত্রা সেন তার এক বান্ধবীকে বলছেন, এমন কিছু কথা আছে যা কাউকে বলা যায় না। এমনকি অন্তরঙ্গ বন্ধুকেও না। ছবিটি অনেক দিন আগে দেখেছিলাম। এখনো কিছু কিছু মনে গেঁথে আছে। সুচিত্রা সেনের বিয়ে হয়ে যায় ছোটবেলায়। একপর্যায়ে সেই স্বামীকে ছাড়তে হয় বাবা-মায়ের চাপের কারণে। আধুনিকা সুচিত্রা বড় হয়ে প্রেমে পড়েন উত্তম কুমারের। কিন্তু আগের বিয়ের কথা স্মৃতিতে আসতেই সুচিত্রা দ্বিধায় পড়েন। পালিয়ে থাকেন প্রেমিক উত্তমের কাছ থেকে। চোখে তার অশ্রু। সেই অশ্রু কতক্ষণ? সুচিত্রা নিজেই বললেন, চোখের আর কতটুকু জল আছে? সেইটুকু শেষ হলে থাকবে মনের আগুন। মনের আগুনে পুড়ে যাবে যা আছে সব।

আসলে আগে মানুষের মাঝে আবেগ ছিল। সেই আবেগের ছটা বাস্তব জীবন থেকে চলচ্চিত্রে দেখতে পাই। চিন্তার পরিশীলিত মাপকাঠির মাঝে কৃষ্টি, সংস্কৃতির ছাপ ছিল। মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ ছিল। ছিল সুর ও মায়ার ইন্দ্রজাল। মানুষ সম্মান জানাতেন মানুষকে। এক বাড়ির বিপদে ছুটে আসতেন দশ বাড়ির লোক। আমাদের ছোটবেলায় পাড়াপড়শিও শাসন করতেন আমাদের। এই চুল বড় কেন? শুক্রবার তোমাকে মসজিদে দেখিনি কেন? স্কুলে ঠিকমতো যাস তো? এখন পাড়াপড়শি দূরে থাক বাবা-মার শাসনও ঠিকমতো চলে না। শিক্ষকদের একটা মর্যাদা ছিল। তারা সত্য কথা বলতে কুণ্ঠিত থাকতেন না। প্রভাবশালীদের চাটুকারিতায় লিপ্ত হতেন না। এখন অনেক কিছু দেখি না। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই যুগে আহমেদ শরীফের মতো শিক্ষকের জন্ম হলে চাপাতি পার্টির কবলে পড়তেন। এখন পরমত বলে কিছু নেই। আহমেদ শরীফ তার মতামত লালন, ধারণ, প্রচার করেছেন। অনেকে সমালোচনা করতেন। প্রগতিশীল মানুষ হিসেবেই সবাই তাকে দেখতেন। সম্মান দিতেন। কিন্তু তার ওপর ভয়ঙ্কর আক্রমণের কথা কেউ কল্পনাও করতেন না। কবি শামসুর রাহমান একাধিকবার হামলার শিকার হয়েছিলেন মৌলবাদীদের হাতে। তবুও জঙ্গিবাদ নামক কোনো শব্দ নিয়ে কারও মাথাব্যথা ছিল না। এখন ধর্মের অপব্যবহারই নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে সমাজে। একদিকে ধর্মীয় উগ্রবাদ, অন্যদিকে অতি উৎসাহীদের সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য ধর্মকে কটাক্ষ করা। দুর্ভাগ্যজনক সব কিছু। এক গ্রুপ সামাজিক গণমাধ্যমে যা খুশি তা লিখছে। কেউই মনে রাখে না কোনো বাড়াবাড়িই ভালো নয়। সমাজের স্থিতি ধরে রাখতে হবে। চিন্তা ও মতের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান জানাতে হবে। সমাজকে অস্থিতিশীল করে কোনো কিছুই করা ঠিক নয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে দেখে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ঐতিহ্য আমাদের দীর্ঘদিনের। কবি নজরুল একই সঙ্গে ইসলামী গান এবং শ্যামা সংগীত লিখেছেন। নজরুলের গান দিয়ে আমাদের ঈদ শুরু হয়। শ্যামা সংগীতে হিন্দুরা আবার পূজা দেয়। নজরুল বলেছিলেন, ‘মোরা একটি বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলামান, মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ এই লেখার পর তখনকার গোড়া হিন্দুরা কবিকে বর্জন করে। মুসলিম পত্রিকাগুলো কবি নজরুলকে তুলাধোনা করে। তবু কবি থামেননি। তিনি সাম্যের গান গেয়ে গেছেন। মনে রাখা দরকার কবি নজরুল বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন জাতি, ধর্ম, বর্ণ বৈষম্যের বিরুদ্ধে। এই কারণে হয়তো নেতাজি সুভাষ বসু বলেছিলেন, নজরুলের গান গাইব যখন যুদ্ধে যাব, আবার যখন জেলে যাব তখন। শুধু সাম্যের গান নয় রোমান্টিজমে তিনি চাঁদ থেকে চন্দন এনে প্রেয়সীর মুখে মাখিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। আহারে এই কবিকে নিয়ে অযথা কতই না বিতর্ক করি।

মানুষের এক জীবনে সব আশা পূরণ হয় না। তবু আমরা আশার আলো জ্বালিয়ে পথ চলি। আগামীকে বড় করে দেখি। কেউ বুঝি না এই জীবন বড় ঠুনকো। দুদিনের জন্য আমরা এসেছি। দুদিন পর সব শেষ। চলে গেলে কারও কিছু করার নেই। এই জীবনে এত হানাহানির দরকার নেই। যুদ্ধ আর লড়াই আমাদের ছোট করছে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করছে। অথচ মুসলমানদের ইতিহাস ঐতিহ্য কত পুরনো। সবারই মনে রাখা দরকার ইসলাম শান্তির ধর্ম। জগত্জুড়ে ইসলাম শান্তির ছায়াকে প্রসারিত করেছে। নিরীহ মানুষকে যারা হত্যা করছে তারা নবীজীর আদর্শের বাইরের। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালাম বলেছেন, ‘মানব অগ্রগতির বৈশ্বিক লক্ষ্য থাকা উচিত।’ ঠিকই বলেছেন, মানুষের কল্যাণকে সামনে রেখেই পথ চলা উচিত। সময় অনেক কিছু বদলে দেয়। কিন্তু নিজের ঐতিহ্যকে ভূলুণ্ঠিত করার কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশের মুসলমানদের প্রায় সবাই সুন্নি। সুফিইজমের মাঝে সুন্নি মুসলমানদের বিকাশ। এখানে অশান্তির অনল সৃষ্টির সুযোগ নেই। এ দেশের মানুষ ধর্মভীরু। ধর্মের বিপক্ষে কেউ কথা বললে মানুষ তা ভালোভাবে নেয় না। আবার ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করলেও কেউ তার পক্ষে যায় না। আমি নিজেও ছোটবেলায় দেখেছি সারা রাত যাত্রা শুনে মানুষ ফজরের নামাজ আদায় করতেন। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চিন্তার এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে। ছোটবেলায় হিন্দুদের পূজা দেখতে যেতাম। হিন্দুরা আমাদের ঈদে আসত। এই ঐতিহ্য শত শত বছরের। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে হানাহানি-সংঘাত কোনোভাবে কাম্য নয়। বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না বলেই ১৯৭১ সালে স্বাধীন। এখনো পাকিস্তান ধর্মের নামে এক ধ্বংসাত্মক দেশ। প্রতিদিনই ধর্মের নামে সেখানে মসজিদে হামলা হচ্ছে। শিয়ারা হত্যা করছে সুন্নি মুসলমানদের। আবার সুন্নিরা শিয়াদের। এক ভয়ঙ্কর পরিবেশ। আমরা সব সময় এর বাইরে ছিলাম। কারণ বাংলাদেশ আকাশ ফেটে জ্যোত্স্না ছড়ায়। সেই আলোয় জ্বলে ওঠে ধরণী। আমরা বর্ষার কদম ফুলে মুগ্ধ হই। ভরা জ্যোত্স্নায় স্নান করি। আমাদের ধর্মীয়, সামাজিক, নৈতিক ঐতিহ্যগুলো ধরে রাখতে হবে। আর এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে সমাজের সবারই কম বেশি দায়িত্ব আছে। কিন্তু যাদের দায়িত্ব বেশি তারা হলেন, রাজনীতিবিদ। কারণ রাষ্ট্র তারাই পরিচালনা করেন, কখনো ক্ষমতার বাইরে, কখনো ভিতরে।

প্রয়াত রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথাও আবার বলতে হচ্ছে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত ’৯১ সালের পার্লামেন্ট। মিজান চৌধুরী তখন জাতীয় পার্টির কাণ্ডারি। জাতীয় পার্টির নাম তখন দেশে নেওয়া যেত না। রাস্তায় নাম নিলে সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের আক্রমণ। সংসদে নিলে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে জ্বলে ওঠে। এর মাঝে এরশাদের নাম নিলে তো কথাই নেই। হৈচৈ করে সংসদ অচল। মিজানুর রহমান চৌধুরী সংসদে এক দিন কথা বললেন। তিনি শুরু করলেন, প্রথমে বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের প্রশংসা করে। দুই দল চুপ। এরপর প্রশংসা করলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার। গণতন্ত্রের জন্য এই দুই নেত্রীর তিনি প্রশংসা করলেন। ধন্যবাদ জানালেন তাদের। সর্বশেষ বললেন, দুই নেত্রীর কারণে আজকের এই সংসদ। আর এই সংসদকে আরও প্রাণবন্ত করতে দরকার কারান্তরীণ বিদায়ী রাষ্ট্রপতি এরশাদকে। তাকে সংসদে প্যারোলে আনার প্রস্তাব দিচ্ছি মাননীয় স্পিকার। কেউ প্রতিবাদও করলেন না। এর আগে জাতীয় পার্টির ৩৫ এমপি যখনই এরশাদের নাম নিতেন ক্ষোভে ফেটে পড়তেন আওয়ামী লীগ, বিএনপির এমপিরা। এমনকি জামায়াতে ইসলামীও পিছিয়ে ছিল না। আসলে রাজনীতিতে সব কথাই বলা যায়। কিন্তু সেই কথা বলতে হয় পরিমার্জিতভাবে। উপস্থাপনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। সেই নেতাদের সংখ্যা সব দলেই কমে যাচ্ছে। এখন অন্য এক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি হানাহানি বিভেদ বাড়াচ্ছে। পরস্পরের সম্মান ক্ষুণ্ন করছে। কিন্তু কেউ তা বোঝে না। বোঝার চেষ্টাও করে না ক্ষমতা কারও চিরস্থায়ী নয়। প্রয়োজনে ধর্মীয় হানাহানি ও জঙ্গি তত্পরতা দমনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কবি নজরুল বলেছেন, চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আর নোবেল প্রদান অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথ আবেগঘন বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘আমাদের আরও গভীরে যেতে হবে। আমাদের আবিষ্কার করতে হবে ঐক্যের কোনো গভীরতম ভিত্তি, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে যা আত্মিক ঐক্য গড়ে দেবে। মানুষের চেতনার গভীরে আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে মানবজাতির সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে মহান ঐক্যের কোনো ধরনের বন্ধন কার্যকর। আর এই কর্তব্য সম্পাদনের যথার্থ যোগ্যতা আমাদের রয়েছে। আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদের অবিনশ্বর কৃতীর উত্তরাধিকারী, সেসব মহান ঋষি যারা ঐক্য আর সংবেদনের ধর্ম প্রচার করে ঘোষণা করেছিলেন : যে সর্বভূতকে আত্মবৎ উপলব্ধি করে, সে-ই যথার্থ সত্যদ্রষ্টা। শুধু প্রাচ্যের সন্তানদের নয়, পাশ্চাত্যের সন্তানদেরও এই সত্য উপলব্ধি করতে হবে। তাদের আবার সেই মহৎ অমর সত্যগুলো স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।’

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম