শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

ধর্মতত্ত্ব

রোহিঙ্গাদের কান্নায় কাঁদছে প্রকৃতি

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের কান্নায় কাঁদছে প্রকৃতি

পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উল্লেখযোগ্য জনগোষ্ঠীর নাম ‘রোহিঙ্গা’। এরা ইসলাম ধর্মের অনুসারী। রসুল (সা.)-এর বেঁচে থাকার সময় বিশিষ্ট সাহাবি আবু ওয়াক্কাস ইবনে ওয়াইব (রা.)-এর হাত ধরে ইসলামের আলো জ্বালে আজকের আরাকানে। ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রা.)-এর শাসনামলে আরাকানের শাসকদের সঙ্গে আরবীয় মুসলমানদের যোগাযোগের বিষয়টিও ইতিহাস থেকে প্রমাণিত। বর্তমান মিয়ানমারের রোহিং (আরাকানের পুরনো নাম) এলাকায় বসবাসকারীরা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। ‘রোহিঙ্গা’ শব্দের অর্থ হচ্ছে নৌকার মানুষ। যারা সমুদ্রজলে নৌকা ভাসিয়ে মৎস্য সম্পদ আহরণ করে জীবিকা অর্জন করেন। ইতিহাসবিদদের মতে, আরবি শব্দ ‘রহম’ (দয়া করা) থেকে রোহিঙ্গা শব্দের উদ্ভব। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে আরবের বাণিজ্য জাহাজ রামব্রি দ্বীপের তীরে এক সংঘর্ষে ভেঙে পড়ে। তখন তারা ‘রহম! রহম’ বলে আল্লাহর কাছে দয়া ভিক্ষা করে। আল্লাহতায়ালা তাদের বাঁচিয়ে দেন। সে থেকেই তারা রোহিঙ্গা নামে পরিচিতি লাভ করে। জাতিসংঘের তথ্যমতে, বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর নাম ‘রোহিঙ্গা’। বিবিসির এক খবরে বলা হয়েছে, গত ৯ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত এক সপ্তাহে মিয়ানমারে ৬৯ জন রোহিঙ্গা মুসলিমকে হত্যা করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। নিরীহ রোহিঙ্গাদের ওপর তারা হেলিকপ্টার থেকেও নির্বিচারে গুলি ছুড়েছে।  রাখাইন প্রদেশে সম্প্রতি শুরু হওয়া বিদ্রোহ দমনের অংশ হিসেবেই এই হামলা চালানো হয়েছে বলে সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে। আর রোহিঙ্গা সূত্রগুলো বলছে, সেনাবাহিনী সেখানে অধিবাসীদের হত্যার পাশাপাশি ধর্ষণও করছে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। বার্মা সরকারের নির্যাতনের কারণে দেশ ত্যাগে বাধ্য হয়ে ৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশ এবং প্রায় ৫ লাখ সৌদি আরবে চলে যাওয়ার একটি পরিসংখ্যান উইকিপিডিয়া তুলে ধরেছে। মূলত ধর্মীয় কারণেই তাদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়েছে। সালাত আদায়ে বাধা দেওয়াসহ নির্বিচারে হত্যা ও নারীদের ধর্ষণের শিকার হতে হচ্ছে। তাদের সম্পত্তি জোর করে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে এবং  শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। তাদের সংখ্যা যাতে বাড়তে না পারে সে জন্য বিয়ে করার অনুমতিও নেই তাদের। বৌদ্ধ রাখাইনদের টার্গেট হলো নিরস্ত্র রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে নির্যাতনের মাধ্যমে নির্মূল করে দেওয়া। সেই লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার, কেন্দ্রীয় সরকার ও সেনাবাহিনী পরিকল্পিতভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বের করে দিতেই হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের শহরটি যেন গণহত্যার কূপে পরিণত হয়েছে। বার্মিজ সরকারপন্থি পত্রিকা ‘দ্য নিউ লাইট অব মায়ানমার’ সূত্রে জানা গেছে ৮টি মসজিদসহ ২০০০ রোহিঙ্গার ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। (২৬ অক্টোবর)। ধারণা করা হচ্ছে, ইতিমধ্যে রোহিঙ্গাদের আনুমানিক ১০ হাজার বসতি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক রোহিঙ্গা প্রাণভয়ে পালাচ্ছে সাগরে কিংবা জঙ্গলে, তবুও বাঁচতে পারছে না তারা।

মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যা করা হবে আর প্রতিবেশী মুসলিমরা শুধু তাকিয়ে দেখবে! এ হতে পারে না। মুসলিম ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধানরা চুপ না থেকে নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে কি দাঁড়াতে পারে না। বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করলে নির্যাতন থেকে তাদের মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তারা যাতে নাগরিকত্ব ফিরে পায় সেই লক্ষ্যে সার্বিক ব্যবস্থা নিতে মিয়ানমার সরকারের ওপর মুসলমানদের কার্যকর চাপ সৃষ্টি করা জরুরি হয়ে পড়েছে। রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর নির্যাতন ও হামলার ঘটনা খুব বেশি প্রকাশিত হচ্ছে না। অবস্থাটা এমন যে, মুসলিমদের হত্যার বেলায় মিডিয়া প্রচারবিমুখ। অথচ মুসলিম সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কোনো সম্প্রদায়ের ওপর যখন কোনো হামলা হয় তখন সে বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করা হয়। ‘পৃথিবীর প্রতিটি মুসলমান একটি শরীরের মতো। শরীরের এক স্থানে যখন আঘাত লাগে তখন অন্য স্থানেও ব্যথা অনুভব হয়। তেমনি বিশ্বের এক প্রান্তে কোনো মুসলমান বিপদগ্রস্ত হলে অন্য প্রান্তে তার ভাইয়েরও পেরেশান হয়ে পড়ার কথা।’ রসুল (সা.)-এর পবিত্র বাণীটি জানে না এমন মুসলমানের সংখ্যা নেই বললেই চলে। ইসলাম সম্পর্কে জানাশোনা আছে- এমন প্রত্যেক ব্যক্তিই এ হাদিসটি শুনে থাকবেন। মসজিদের মিম্বরে, ওয়াজের মাঠে আর হাদিসের দরসে এটি একটি পরিচিত হাদিস। প্রায় সব মাওলানাই এ হাদিসটির উদ্ধৃতি দিয়ে থাকেন। আফসোস! আমরা হাদিস চর্চা করছি মুখে মুখে। কিন্তু আত্মায় নবীজীর বাণীর মর্ম ধারণ করতে পারিনি। যেমন আমরা কোরআন পড়ছি ঠোঁটে ঠোঁটে। অন্তরে কোরআন গেঁথে নিতে পারিনি। আমাদের অন্তরে যদি কোরআন থাকত আর আত্মায় যদি হাদিসের আলো থাকত তবে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের আর্তনাদে কান্নায় ভারী হওয়া আকাশে আমাদের হৃদয়ের কান্নাও জমা হতো। 

প্রতিবেশীর কষ্টকে নিজের কষ্ট মনে করার শিক্ষা দিয়েছে ইসলাম। অথচ আজকের মুসলমান রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যার বিষয়ে নিশ্চুপ। মুসলমানদের তো এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি কাঁদার কথা ছিল। কোথায়? কাউকে তো দেখলাম না একটা বিবৃতি পর্যন্ত জানাতে। কোনো দরবার থেকে তো এ বিষয়ে কিছু বলা হচ্ছে না। গত জুমায় এ বিষয়ে খুতবা দিয়েছে- কজন ইমাম? তাহলে কি আমরা ন্যূনতম দায়িত্ববোধও হারিয়ে ফেলেছি? রোহিঙ্গাদের জন্য একটি শব্দ, এক ফোঁটা অশ্রু আর একটু প্রতিবাদও কী করতে পারি না আমরা? হে আল্লাহ একদিন যারা ‘রহম! রহম’ বলে আপনার দয়া পেয়েছিল, আজ তারা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের স্বীকার। হে রহমান দয়াময় আল্লাহ!

রোহিঙ্গা মুসলমানদের রক্ষা করুন। তারা তো আপনারই বান্দা। আপনি ছাড়া তাদের সব দরজা আজ বন্ধ। ভাইয়ের বিপদকে নিজেদের বিপদ ভাবতে না পাড়ার অপরাধে আমাদের ওপর নতুন কোনো আজাব দিয়েন না আল্লাহ। আমাদেরও ক্ষমা করুন।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসিসরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা