শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৭

সাদা-কালো সমাচার

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাদা-কালো সমাচার

ইদানীং ‘সাদা-কালো’ লইয়া বিস্তর কথাবার্তা হইতেছে। সপ্তাহ দুই আগে প্রতিবেশী রাষ্ট্রে শুধু ৫০০ এবং ১০০০ টাকার কাগুজে সচল নোট অচল ঘোষণাকে কেন্দ্র করিয়া নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ পর্যন্ত নানান মন্তব্যে মাতাইতেছেন। তাই এই শিরোনামে একটি লেখা রচনার চিন্তা মাথায় উদয় হইল। সমকালীন প্রেক্ষাপটে ইহার তাত্পর্য ও পটভূমি অবশ্য আছে। কিন্তু লেখাটি গদ্যে হইবে না পদ্যে হইবে প্রবন্ধ না নিবন্ধ গল্প না নাটকে হইবে তাহা লইয়া মাথায় নানান ধ্যান ধারণারা তদ্বির তল্লাশি শুরু করিয়া দিয়াছে। রচনাকারীর নাম কীভাবে লেখা হইবে ইহা লইয়াও নানান চিন্তা শুরু হইয়াছে। স্বনামে কিছু করিবার সৎসাহস ও সুযোগেরা নানান কারণে ইদানীং গা-ঢাকা দিয়াছে। ষাট পার করিয়াও এখনো স্বনাম বা ছদ্মনামের আশ্রয়-প্রশ্রয় লইবার চিন্তা মাথায় লইতে হইতেছে। ছদ্মনামে দোষের কিছু নাই। পৃথিবীতে বহু মহাজন ব্যক্তিরা ইহা করিয়াছেন, কিন্তু তাহাদের সেই ছদ্মনামেরও মাহাত্ম ও উদ্দেশ্য বিধেয় ব্যাকরণের ব্যাখ্যা বক্তব্য বিবরণী বিকৃতির বেড়াজাল ডিঙ্গাইয়া সকলের কর্ণকুহরে পৌঁছাইয়াছে। ‘সাকি’ নামের লেখক, নীলকণ্ঠ, যাযাবর, অবধূত, লুব্ধক, গাছপাথর ইহাদের পিছনে কাহারা তাহা সকলেরই জানা। ভলতেয়ার যে কারণে ছদ্মনামের আশ্রয়ে গিয়াছিলেন যাযাবর হয়তো ঠিক তাহা ভাবিয়া করেন নাই। কেহ স্বনামে প্রকাশিত হইতে লজ্জা, কেহ বা শরম, কেহ বা ভয়, কেহ বা সংকোচ, কেহ বা ছোট্টনামের মধ্যে সৌন্দর্য খুঁজিয়াছেন, কেহ বা হাজার কলমের প্রতীকী প্রকাশের প্রয়াস পাইয়াছেন অর্থবহ নামধারণের মধ্যে।

সাদা-কালোর বিষয়টি আমাদের সময় ও সমাজে এমন এক পর্যায়ে আসিয়াছে, যাহা উচ্চকণ্ঠ নীচকণ্ঠের ব্যাপার নয়- ইহা মূল্যবোধের জন্য একটা দড়ি টানাটানির ব্যাপার হইয়া দাঁড়াইয়াছে। বিভিন্ন রঙের বাহারে বানানো টাকাকে কালো টাকা সাব্যস্ত করিবার বিধিবিধান লইয়া টকশোতে ঝাল মিষ্টির মহরত চলিয়া থাকে বাজেট আসার সময়। আদি ও অকৃত্রিম রং সাদা কালোকে লইয়া মাতামাতি ভালোই চলে। অথচ সাদার বিপরীতে কালোকেই তো মানায় ভালো- যেমন দিন ও রাত, যেমন ভালো ও মন্দ, সৎ ও অসৎ, আনন্দ ও সর্বনাশ। একের উপস্থিতি অন্যের অনুপস্থিতিকে অনিবার্য করিয়া তোলে। হয় তুমি না হয় আমি এই ধরনের একটি বাধাবাধির ব্যাপার আর কী! কিন্তু আমাদের যে উভয়ের দরকার। ‘খোলা আকাশ কি এত ভালো লাগত যদি কিছু কিছু মেঘ নাহি ঢাকত’ ইহা তো সন্ধ্যা মুখার্জির সুরেলা কণ্ঠের কথা- চাঁদে কলঙ্ক থাকিবে ইহা সাংবিধানিক সত্যের মতো ধরিয়া লওয়া যায়- নিন্দার কাঁটা না বিঁধিলে নাকি প্রেমের সাধ পূর্ণ হয় না।

সত্যম শিবম সুন্দরের বাগ-বাগিচায় দুই একটা আগাছা কিংবা নামহীন গোত্রহীন ফুলের পদচারণা মানিয়া লওয়া যায় কিনা তাহা ভাবিবার বিষয়। তবে এই ভাবাভাবির অবকাশে অগোচরে অনেক অকল্যাণ হুড়মুড় করিয়া ঢুকিয়া যে শ্বেত শুভ্র রজনীগন্ধার গায়ে অসংখ্য অসময়ের রেণু স্পর্শ করিতেছে সকাল-বিকাল, তাহার খোঁজখবর বনমালীর নাই। রাখিবার ফুরসতও মিলিতেছে না। সংকোচের বিহ্বলতায় নিজের অপমান আপাদমস্তক নিজেকে নতজানু পর্যায়ে লইয়া যাইতেছে- অন্যায় অনিয়ম আর অবাধ্যতারা বসিবার কথা বলিয়া বনমালীর ঘরে যে শুইবার এন্তেজাম করিতেছে এই দিকে বনমালীর মন নাই।

দূর প্রাচ্যে, সাতসাগর আর তেরনদীর পারে, ফুলে ফুলে শোভিত এক স্বপ্নরাজ্যে আমাদের এক দুধকুমার একবার হঠাৎ করিয়া বিস্তর নগদ এনাম লাভ করিয়া বসিলেন। সেই দেশের এমনই নিয়ম যে যেখানে তিনি ইহা লইয়া যাইবেন সেখানেই প্রশ্ন পাইবেন ‘ইহা ভাই আপনি কোথায় পাইলেন?’। এই প্রশ্নে দুধকুমারের লা জবাব অবস্থা দেখিয়া অনেকেই মজা পাইলেন। এর কোনো জবাব তাহার মগজে নাই। অগত্যা তিনি একটি সিন্দুক কিনিলেন- এই সিন্দুক তাহার ঘরে উঠাইবার সুযোগও সীমিত। কেননা সে দেশে বাসগৃহে কেহ বড় সিন্দুক ব্যবহার করে না- হাজার বছর আগে ইহার চল উঠিয়া গিয়াছে। কেননা ছেঁচড়া চোর, হাত সাফাই এই জাতীয় বদ খাসলতদিগকে নির্বাসনে পাঠানো হইয়াছে। সবই আমানতদারের জিম্মায় রাখিবার বিধান চালু রহিয়াছে। অগত্যা দুধকুমার বিদেশি বাড়ির জানালা কাটিয়া তাহার ঘরে সিন্দুক প্রবেশাইলেন এবং যথারীতি তথায় যাবতীয় নগদের নিবাস নির্ধারণ করিলেন। দুধকুমারের ভাগ্য ভালো সেই দেশে দস্যুতায় দুর্দান্ত সম্রাটের পুত্ররা নাই। নইলে ইহা তাহাদের জিম্মায় চলিয়া যাইতে বিলম্ব হইত না। সেই দেশে এমনই নিয়ম যে, একটি আস্ত গাড়ি মাগনা দিলেও কেউ লইতে চায় না, কেননা সেই গাড়ির লাইসেন্স, রুট পারমিট, ইন্স্যুরেন্সের দাবি মিটাইতে এবং ইহার মালিকানা লাভের হলফনামা রচনায় চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধারের অবকাশ ঘটিয়া যাইবে। সেই দেশে পদ্ধতি প্রয়োগের দ্বারা সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাইয়াছে। সুশাসনের মন্ত্র পড়াইয়া পদ্ধতি প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে নাই।

বঙ্কিমবাবু আগের শতাব্দীর লোক ছিলেন। ডাকসাইটে আমলা ছিলেন। কপালকুণ্ডলার আঁকিয়ে ছিলেন। ‘তুমি অধম বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?’— এই প্রশ্ন নিজের কাছে সে সময় সতত রাখিবার সুযোগ পাইয়াছিলেন। কখনো ভাবেন নাই তাহার ভাবীকালের ভাতিজারা ‘তুমি অধম তাই আমিও অধমের মতো আচরণে অধিকারপ্রাপ্ত হইয়াছি’ বলিয়া বিবৃতি দিতেও বিব্রতবোধ করে না। বরং এইরূপ বিবৃতি দিয়া ইহা যেন ‘হাইব্রিড নেতা হিসাবে বাহবা লভিবে তুমি এই সোনার ভুবনে’। বঙ্কিমবাবু হয়তো ভাবেন নাই তাহার প্রোপৌত্ররা ‘মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে করিয়াছে গমনের’ প্যারোডি সাজাইয়া ‘যাহারা গিয়াছে গোলায়’ আমরা তাহাদের টেক্কা দিয়া ‘দেখাইমু ওরে আঁরাও কম না’। ভাবখানা এই- খোকা বোতল ভাঙিয়াছে সুতরাং বোতল ভাঙার গানকে জাতীয়করণ করো- খোকা অধিকতর উদ্যমে বোতল ভাঙিতে উদ্বুদ্ধ হইবে।

প্রায় শতবর্ষ পূর্বে রবী বাবু নামে মশহুর এক কবি ভাবিয়াছিলেন ‘অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তাহারা উভয়ে সমান যাতনা সহ্য করিবে।’ তাহার শতবর্ষ পরে বাবু মহাশয় বাঁচিয়া থাকিলে ঠিকই দেখিতে পাইতেন এখন দোষীকে দিগম্বর করা নহে বরং আঁচলের তলায় রাখিয়া খাঁটি গরুর দুধ ও দেশি কলা খাওয়ানো হইতেছে। চৌর্যবৃত্তিতে পটুরা মাশতুতো বা খালাতো ভাই কিংবা ফাস্ট কাজিনের মতো আত্মীয়তা পাতাইয়া ‘মুই এর বাড়ি বরিশাল তোমার বাড়ি ঘোড়াশাল আমাদের মধ্যে কত মিল’ জাতীয় হেঁয়ালী সংগীত লাফাইয়া দাপাইয়া ঘাটাইয়া মাঠাইয়া চলিতেছে। শুধু ভালোবাসাবিহীন ‘সত্য’ জানালা দিয়া নহে, ‘ভদ্রতা’ও বিনা টিকিটে পাসপোর্ট ও ভিসা ছাড়াই নদী সাগর পাড়ি দিয়া চলিয়া যাইতেছে অমুক তমুকের দেশে। মাথায় বিস্তর টাক লইয়া চুল সংরক্ষণের ফতোয়া দিয়া যাইতেছেন বাঁশের চাহিয়াও’ প্রলম্বিত ‘প্রতি’ভাবানরা। ‘উপ’দের উপদেশে আসলদের ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা। বর্ণচোরাদের বন্যায় ত্যাগী ও নিবেদিতরা হালে পানি পাইতেছে না। পানি ও তৈল, দুধ ও ঘি এক দেহে লীন হইয়া একে অপরকে টেক্কা মারিয়া বহাল তবিয়তে থাকিতেছে। থাকিবার উপায়ের উপলক্ষের অভাব নাই, কাজীর খাতাতেও হিসাব অফিসের খাতায় হিসাব রাখিবার বালাই নাই একের মাসোয়ারা অন্যরা লইয়া যাইতেছে এবং দফতরবিহীনদের মিছিল লম্বা হইতেছে। মুহূর্তের মধ্যে অজানা বস্তায় কাঁঠাল গজাইতেছে। বায়োস্কোপের মতো একটির পর একটি ঘটনা ও রটনা আসিয়া চাল-ডাল হইতেছে, গাছ-মাছ হইতেছে, নদী-খাল হইতেছে, ভবন সদন হইতেছে।

চৌরাস্তায় গোলাপ মিয়া দাঁড়াইয়া দাঁত মাজিতেছিল, হঠাৎ সাদা সরদার আসিয়া বলিল ‘আমাদের বৈঠকখানায় আসিও পিঁড়া দিব বসিতে’, ও পাড়ার মানু মুনশীর মেয়ে নীল নীলাঞ্জনা আসিয়া বলিল, ‘দাদা আমাদের দহলিজে আসিয়া চিঁড়ামুড়ি খাইবেন।’ নিরপেক্ষ বেচারা গোলাপ মিয়া। কাহারো ডাকে তাহার সাড়া দিবার ইচ্ছা নাই- কিন্তু ইচ্ছা তাহাকে করিতে হইবে নইলে তাহাকে উভয় পক্ষের বাদী-বিবাদীর মালা পরাইয়া সন্ন্যাসী সাজানো হইবে, বানানো হইবে ‘অজ্ঞাত সংখ্যক’দের একজন। গোলাপ মিয়াদের সুদিন সুখ্যাতি এখন সাদা কালোর সুতায় প্যাঁচাইয়া, আকাশের যত তারা তত ধারায় লটকাইয়া কাশিম বাজার কুঠি হইতে কাশিমপুরে পাঠাইবার প্রজ্ঞাপন হইতেছে হরহামেশা।

কালো- সাদাকে পেটে পুরিয়া, গোলাপকে আত্মসাৎ করিয়া বেমালুম সগৌরবে সকলের সামনে দিয়া চলাচল করিতেছে। গুণ কীর্তনে বাঁধা সাধা হইতেছে বলিয়া রাধারা আর কাহাকে নাচিতেও দিতেছে না। কেহ অন্ন চাহিলে কলা চুরির কেচ্ছা শুনাইয়া, সংগীত সন্ধ্যা সকালের আমন্ত্রণে চালানো হইতেছে। ইহা যেন বিকালে ভোরের ফুল— সাদা-কালোর মালতী মাধুরীর পথে যাত্রা। শোক সামলাইয়া সত্য যথা তথায় সমাহিত হইতেছে।

লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা