শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

ড. নাসিমা জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছিল ২৮-২৯ মার্চ ২০১৪।  কারণ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় ২০১৩ সালে এ অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। সুবর্ণজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল একটা আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে। বিষয় ছিল ‘সংবিধান সংশোধন ও গণতান্ত্রিক ধারা : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ’। প্রবন্ধটি পাঠ করেছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আবুল ফজল হক। এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী ও দার্শনিক বদরুদ্দীন উমর। যিনি ওই বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। সংশোধনীগুলোর ওপর বর্তমান লেখকসহ নির্ধারিত কয়েকজন বক্তা আলোচনা করেন। ওই আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোশেনের মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলও উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রেখেছিলেন। উল্লেখ্য, মেয়র মহোদয় এ বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র। তিনি তার বক্তব্যে দুটো বিষয়ের ওপর বিশেষ করে আলোকপাত করেন। এক. একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান প্রণয়ন। দুই. শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ওপর গুরুত্ব দেওয়া।  আমার স্নেহভাজন ছাত্র মেয়র বুলবুলের আকুল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমার দুকথা লেখার এ সামান্য প্রয়াস।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে, তিনি তার রাজনৈতিক অবস্থান থেকে কথাগুলো বলেছেন, যাকে বলা হয় Political Rhetoric. কিন্তু বর্তমান সংবিধানের অকার্যকারিতা চার দশক ধরে এদেশের আপামর জনগণ অনুধাবন করছেন। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে দলীয় আনুগত্যের বা ত্যাগের গুরুত্ব যে বেশি তা আবারও প্রমাণ করেছেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আজিজ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি দলীয় আনুগত্য বেশি প্রাধান্য পায় তাহলে একথা বলা অত্যুক্তি হবে না যে, এ দেশ এক মেরুদণ্ডহীন জাতিতে পরিণত হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অজ্ঞানতার অন্ধকারে পথ হারিয়ে ফেলবে। যে দেশে জ্ঞান বা মেধার কোনো মূল্য নেই, সে দেশে গুণীজন জন্মায় না। মহাজ্ঞানী প্লেটো ‘আদর্শ রাষ্ট্র’ কল্পনা করেছিলেন এবং আড়াই হাজার বছর আগে তিনি উপলব্ধিও করেছিলেন যে, এ জাতীয় রাষ্ট্র মর্ত্যলোকে সম্ভব নয়। তিনি দার্শনিক রাজার কথা বলেছেন, যেখানে দল বা মতের কোনো ব্যাপার নেই। যোগ্যতাই একমাত্র মাপকাঠি। তার Scheme of Education এর মর্মার্থ হচ্ছে আত্মার দৃষ্টিতে আলোকপথে প্রবাহিত করা। আর যুক্তির মাধ্যমেই আত্মার কাছে উপনীত হওয়া যায়। শিক্ষা সনদ বিক্রি বা বিতরণ শিক্ষার মর্মার্থ হতে পারে না, তবে তথাকথিত শিক্ষা হার বৃদ্ধির এক অপকৌশল বলে বিবেচিত হতে পারে। অতএব শিক্ষা বলতে বিজ্ঞান ও দর্শনের মাধ্যমে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তার সম্প্রসারণ করা। প্লেটোর শিক্ষা প্রণালীকে সামনে রেখে যদি কোনো রাষ্ট্র তার শিক্ষা ব্যবস্থাকে অব্যাহত রাখে তাহলে সে রাষ্ট্র হতে পারে সত্যিকারের সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ। নৈতিকতা ও নীতিশাস্ত্র বাদে শিক্ষা অন্তঃসারশূন্য। অনেকটা অন্ধের জ্যোত্স্না অবলোকন। যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের বিবেকবোধকে জাগ্রত করতে না পারব, ততদিন পর্যন্ত আমাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থায় ঘোর অমানিশা কাটবে না। তাই সুষ্ঠু সমাজ তথা রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।

অত্র আলোচনার মূল বিষয় সংবিধান। সৌরজগৎ যেমন সৃষ্টিকর্তার বিধান মেনে চলে তেমনি প্রত্যেক স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় নতুবা সে রাষ্ট্র অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। রাষ্ট্রের অধিকার আছে তার পরিচালনা পদ্ধতি বেছে নেওয়ার। কিন্তু এমনভাবে বেছে নিতে হবে যেন সেই রাষ্ট্রের সব নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়। সংবিধান রাষ্ট্রের মৌল আইন হলেও চিরস্থায়ী বা অপরিবর্তনীয় নয়। নাগরিকের পরিবর্তনশীল আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি বিধানের জন্য সংবিধান সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন। এ জন্য সব লিখিত সংবিধানে তার সংশোধন পদ্ধতিও নির্দিষ্ট থাকে। কোনো দেশে এ সংশোধন পদ্ধতি নমনীয়, কোথাও অনমনীয়। কিন্তু উদ্দেশ্য অভিন্ন। জনগণের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নে সংবিধান সংশোধন হওয়া বাঞ্ছনীয়। কোনো দল বা গোষ্ঠীর জন্য সংবিধান সংশোধন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অন্তরায় এবং জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরায়। সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি যদি বেশি নমনীয় হয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার স্থায়িত্ব তত বেশি হুমকির সম্মুখীন হয়। আমরা জানি যে, ২২৭ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ২৭ বার সংশোধিত হয়েছে। শুধুমাত্র জাতীয় ঐক্য ও সংহতি, জনকল্যাণ এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য। অন্যদিকে, গত ৪৩ বছরে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধিত হয়েছে ১৫ বার। এটি হতেই পারে শুধুমাত্র রাষ্ট্র ও জনগণের প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ সংবিধানের (১৯৭২) ১৪২ অনুচ্ছেদে এর সংশোধন পদ্ধতি সংজ্ঞায়িত রয়েছে এবং বিধান করা হয় যে, জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন বা রহিত করতে পারবে এবং অনুরূপভাবে গৃহীত কোনো বিল রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হওয়ার সাত দিনের মধ্যে তিনি তাতে সম্মতি দেবেন। ১৯৭৮ সালে জেনারেল জিয়ার সামরিক সরকার এক ঘোষণাপত্রের (Proclamation) মাধ্যমে বিধান করে যে, সংবিধানের প্রস্তাবনা অথবা অনুচ্ছেদ ৮, ৪৮, ৫৬, ৫৮, ৮০ অথবা ৯০ক সংশোধনের জন্য গৃহীত কোনো বিল গণভোটে পেশ করতে হবে এবং তা প্রদত্ত ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা অনুমোদিত হলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়াই আইনে পরিণত হবে। এ বিধানটি ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনীর অংশ হিসেবে সংসদে অনুমোদিত হয়। কিন্তু ২০১১ সালে গৃহীত পঞ্চদশ সংশোধনীর দ্বারা গণভোটের বিধান বাতিল করে ১৯৭২ সালের পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তিত হয়। ফলে বর্তমানে জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন করতে পারে। তবে এ সংশোধনীর দ্বারা সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভাগের সব অনুচ্ছেদসহ সংবিধানের মৌলিক কাঠামো সংশোধনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেক দেশের জনগণই সব ক্ষমতার উৎস। রাষ্ট্রচিন্তাবিদ Jean Jacques Rousseau-এর মতে, ‘Sovereignty resides in the people.’— অর্থাৎ জনগণই সার্বভৌম কর্তৃপক্ষ। তিনি আরও বলেন, ‘শাসকগণ সার্বভৌম জনসাধারণের ভৃত্য বা প্রতিনিধির অধিক কিছুই নন, তাহাদের নিকট যে ক্ষমতা বিশ্বাসপূর্বক অর্পণ করা হয় তাহারা শুধু সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন। সার্বভৌম জনসমাজ এই ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ, পরিবর্তিত বা ফিরাইয়া লইতে পারে।’ সুতরাং জনগণের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য জনগণ নয়। জনকল্যাণমুখী সংবিধানই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধান কোনো দলের ঘোষণাপত্র (Manifesto) নয়। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে অপসারণের জন্য নয়। জনগণের ক্ষমতার বাস্তবায়নের অন্যতম বিধান হচ্ছে গণভোট, যা গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। কিন্তু নবম জাতীয় সংসদ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে গণভোট বিধান বাতিল করে গণতন্ত্রের প্রতি চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিন্তু গণভোটে জনগণ যদি বলতেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই না তাহলে সংবিধান থেকে ওই ব্যবস্থা বাতিল করা যেত এবং সরকারের ওপর জনগণের আস্থা বেড়ে যেত এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতো না। নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের ব্যাপারে কোনো ইঙ্গিত ছিল না। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কোনো উল্লেখ নেই যে, গণভোট ব্যবস্থা বাতিল করা হোক। সুতরাং গণভোট বিধান বাতিলের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা সাংঘাতিকভাবে কর্তন করা হয়েছে। যার প্রমাণ হিসেবে বলা যায় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, যেখানে মোট ভোটারের প্রায় অর্ধসংখ্যক ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনি সংকেত।

সংবিধানের বিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরেই সংশোধনগুলো গৃহীত হয়েছে। কিন্তু চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয় এবং পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে তা রহিত করে বহুদলীয় ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় যা গণতন্ত্র তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধানের গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন সাধারণ রাজনৈতিক ঐকমত্য। কিন্তু বাংলাদেশ সংবিধানের বেশির ভাগ সংশোধনীর অন্তর্নিহিত লক্ষ্য ছিল ক্ষমতা। যে সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে না সে সংবিধানকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। ভ্রমর যেমন নিরস পুষ্পকে পরিত্যাগ করে তেমন জনগণও এ সংবিধানের ব্যাপারে নিরুৎসাহিত। সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠায় সুবিবেচনার প্রয়োজন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কোনো বিধান করে যদি ক্ষমতাকে স্থায়ী করা হয় তবে সে ক্ষমতা দুর্নীতির জন্ম দেয়। Lord Actin বলেছেন, ‘An absolute power corrupts the power absolutely’-অর্থাৎ নিরঙ্কুশ ক্ষমতা নিরঙ্কুশ দুর্নীতির জন্ম দেয়। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নবম জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী গৃহীত হয় এবং গণভোট বিধান ও তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে কোনো বিধান বা ব্যবস্থা বাতিল অথবা গৃহীত হলে জনঅসন্তোষের সৃষ্টি হয়। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অসন্তোষের প্রধান কারণ ছিল একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন। সুতরাং এ ব্যবস্থা বাতিল করে সামরিক সরকার প্রায় সব দলের প্রশংসা অর্জন করে। এরপরও বিভিন্ন মহলে সংবিধান সম্পর্কে অসন্তোষ ছিল। চীনপন্থি বামগোষ্ঠীসমূহ বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করে ‘খাঁটি সমাজতান্ত্রিক’ সংবিধানের দাবি জানায়। অন্যদিকে, ইসলামী দলগুলো ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের ঘোর বিরোধী ছিল। তারা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবি করে। মওলানা ভাসানীও ‘মুজিব সংবিধান’-এর পরিবর্তে ‘খাঁটি ইসলামী সংবিধান’ প্রণয়নের দাবি জানিয়েছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোও চাচ্ছিল সংবিধানের ইসলামীকরণ। জিয়া সরকার ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল করে সংবিধানকে ইসলামী রূপ দেন। বামপন্থিদের তুষ্ট রাখার জন্য মূলনীতি হিসেবে ‘সমাজতন্ত্র’ বাতিল করেননি, কিন্তু ডানপন্থিদের আশ্বস্ত করার জন্য সমাজতন্ত্রের নতুন ব্যাখ্যা দেন। তবে একদলীয় ব্যবস্থা বাতিল ছিল গণতন্ত্রের পথে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।

একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মনে করি রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনৈতিকভাবে হওয়া শ্রেয় কারণ বিচার বিভাগও জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে বিরাজমান কোনো আসমানী সংস্থা নয়। রাজনৈতিক বিষয়গুলো আদালতের চেয়ে রাজনৈতিকভাবে নিষ্পত্তি হওয়াটা যুক্তিযুক্ত এবং জনগণের দাবির প্রতিও শ্রদ্ধাশীল বলে প্রতীয়মান হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমানে বাংলাদেশে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল, আইনের শাসনের অভাব এবং সর্বস্তরে ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়নের ফলে গণতান্ত্রিক সংকট চলছে। এদেশের রাজনীতিতে নৈতিক নেতৃত্বের সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বর্তমান সরকারকে Parliamentary Dictatorship বলা যেতে পারে। তাই Aristotle-এর কথায় বলতে হয় Law should govern.  প্রত্যেক নাগরিক আইনের অধীন। এমনকি তারাও যারা আইন প্রণয়ন করেন। গণতন্ত্রে সহিংসতা, ঐশ্বরিক ক্ষমতা বা পরিবারতন্ত্রের কোনো স্থান নেই। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করা, সহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা, সুষ্ঠু রাজনৈতিক কৃষ্টি চর্চা করা এবং ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ করা। রাজনীতির গুণগত মান পরিবর্তন ছাড়া সুস্থ গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখা সম্ভব নয়। গণতন্ত্রকে তার স্বাভাবিক পথে এগিয়ে যেতে না দিলে রাজনৈতিক বা সামরিক যে কোনো তৃতীয় শক্তির আবির্ভাব ঘটে, এটি ইতিহাসের চিরায়ত নিয়ম। কিন্তু জনগণ চায় না ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটুক।  গণতন্ত্রকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দেওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। জনগণের সুপ্ত আশা একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন এক সংবিধান প্রণয়ন করে জাতিকে আশ্বস্ত করা— যা এখন সময়ের দাবি।

 

লেখক : প্রফেসর এবং সভাপতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম