শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

ড. নাসিমা জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছিল ২৮-২৯ মার্চ ২০১৪।  কারণ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় ২০১৩ সালে এ অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। সুবর্ণজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল একটা আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে। বিষয় ছিল ‘সংবিধান সংশোধন ও গণতান্ত্রিক ধারা : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ’। প্রবন্ধটি পাঠ করেছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আবুল ফজল হক। এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী ও দার্শনিক বদরুদ্দীন উমর। যিনি ওই বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। সংশোধনীগুলোর ওপর বর্তমান লেখকসহ নির্ধারিত কয়েকজন বক্তা আলোচনা করেন। ওই আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোশেনের মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলও উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রেখেছিলেন। উল্লেখ্য, মেয়র মহোদয় এ বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র। তিনি তার বক্তব্যে দুটো বিষয়ের ওপর বিশেষ করে আলোকপাত করেন। এক. একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান প্রণয়ন। দুই. শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ওপর গুরুত্ব দেওয়া।  আমার স্নেহভাজন ছাত্র মেয়র বুলবুলের আকুল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমার দুকথা লেখার এ সামান্য প্রয়াস।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে, তিনি তার রাজনৈতিক অবস্থান থেকে কথাগুলো বলেছেন, যাকে বলা হয় Political Rhetoric. কিন্তু বর্তমান সংবিধানের অকার্যকারিতা চার দশক ধরে এদেশের আপামর জনগণ অনুধাবন করছেন। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে দলীয় আনুগত্যের বা ত্যাগের গুরুত্ব যে বেশি তা আবারও প্রমাণ করেছেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আজিজ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি দলীয় আনুগত্য বেশি প্রাধান্য পায় তাহলে একথা বলা অত্যুক্তি হবে না যে, এ দেশ এক মেরুদণ্ডহীন জাতিতে পরিণত হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অজ্ঞানতার অন্ধকারে পথ হারিয়ে ফেলবে। যে দেশে জ্ঞান বা মেধার কোনো মূল্য নেই, সে দেশে গুণীজন জন্মায় না। মহাজ্ঞানী প্লেটো ‘আদর্শ রাষ্ট্র’ কল্পনা করেছিলেন এবং আড়াই হাজার বছর আগে তিনি উপলব্ধিও করেছিলেন যে, এ জাতীয় রাষ্ট্র মর্ত্যলোকে সম্ভব নয়। তিনি দার্শনিক রাজার কথা বলেছেন, যেখানে দল বা মতের কোনো ব্যাপার নেই। যোগ্যতাই একমাত্র মাপকাঠি। তার Scheme of Education এর মর্মার্থ হচ্ছে আত্মার দৃষ্টিতে আলোকপথে প্রবাহিত করা। আর যুক্তির মাধ্যমেই আত্মার কাছে উপনীত হওয়া যায়। শিক্ষা সনদ বিক্রি বা বিতরণ শিক্ষার মর্মার্থ হতে পারে না, তবে তথাকথিত শিক্ষা হার বৃদ্ধির এক অপকৌশল বলে বিবেচিত হতে পারে। অতএব শিক্ষা বলতে বিজ্ঞান ও দর্শনের মাধ্যমে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তার সম্প্রসারণ করা। প্লেটোর শিক্ষা প্রণালীকে সামনে রেখে যদি কোনো রাষ্ট্র তার শিক্ষা ব্যবস্থাকে অব্যাহত রাখে তাহলে সে রাষ্ট্র হতে পারে সত্যিকারের সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ। নৈতিকতা ও নীতিশাস্ত্র বাদে শিক্ষা অন্তঃসারশূন্য। অনেকটা অন্ধের জ্যোত্স্না অবলোকন। যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের বিবেকবোধকে জাগ্রত করতে না পারব, ততদিন পর্যন্ত আমাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থায় ঘোর অমানিশা কাটবে না। তাই সুষ্ঠু সমাজ তথা রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।

অত্র আলোচনার মূল বিষয় সংবিধান। সৌরজগৎ যেমন সৃষ্টিকর্তার বিধান মেনে চলে তেমনি প্রত্যেক স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় নতুবা সে রাষ্ট্র অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। রাষ্ট্রের অধিকার আছে তার পরিচালনা পদ্ধতি বেছে নেওয়ার। কিন্তু এমনভাবে বেছে নিতে হবে যেন সেই রাষ্ট্রের সব নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়। সংবিধান রাষ্ট্রের মৌল আইন হলেও চিরস্থায়ী বা অপরিবর্তনীয় নয়। নাগরিকের পরিবর্তনশীল আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি বিধানের জন্য সংবিধান সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন। এ জন্য সব লিখিত সংবিধানে তার সংশোধন পদ্ধতিও নির্দিষ্ট থাকে। কোনো দেশে এ সংশোধন পদ্ধতি নমনীয়, কোথাও অনমনীয়। কিন্তু উদ্দেশ্য অভিন্ন। জনগণের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নে সংবিধান সংশোধন হওয়া বাঞ্ছনীয়। কোনো দল বা গোষ্ঠীর জন্য সংবিধান সংশোধন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অন্তরায় এবং জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরায়। সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি যদি বেশি নমনীয় হয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার স্থায়িত্ব তত বেশি হুমকির সম্মুখীন হয়। আমরা জানি যে, ২২৭ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ২৭ বার সংশোধিত হয়েছে। শুধুমাত্র জাতীয় ঐক্য ও সংহতি, জনকল্যাণ এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য। অন্যদিকে, গত ৪৩ বছরে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধিত হয়েছে ১৫ বার। এটি হতেই পারে শুধুমাত্র রাষ্ট্র ও জনগণের প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ সংবিধানের (১৯৭২) ১৪২ অনুচ্ছেদে এর সংশোধন পদ্ধতি সংজ্ঞায়িত রয়েছে এবং বিধান করা হয় যে, জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন বা রহিত করতে পারবে এবং অনুরূপভাবে গৃহীত কোনো বিল রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হওয়ার সাত দিনের মধ্যে তিনি তাতে সম্মতি দেবেন। ১৯৭৮ সালে জেনারেল জিয়ার সামরিক সরকার এক ঘোষণাপত্রের (Proclamation) মাধ্যমে বিধান করে যে, সংবিধানের প্রস্তাবনা অথবা অনুচ্ছেদ ৮, ৪৮, ৫৬, ৫৮, ৮০ অথবা ৯০ক সংশোধনের জন্য গৃহীত কোনো বিল গণভোটে পেশ করতে হবে এবং তা প্রদত্ত ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা অনুমোদিত হলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়াই আইনে পরিণত হবে। এ বিধানটি ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনীর অংশ হিসেবে সংসদে অনুমোদিত হয়। কিন্তু ২০১১ সালে গৃহীত পঞ্চদশ সংশোধনীর দ্বারা গণভোটের বিধান বাতিল করে ১৯৭২ সালের পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তিত হয়। ফলে বর্তমানে জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন করতে পারে। তবে এ সংশোধনীর দ্বারা সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভাগের সব অনুচ্ছেদসহ সংবিধানের মৌলিক কাঠামো সংশোধনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেক দেশের জনগণই সব ক্ষমতার উৎস। রাষ্ট্রচিন্তাবিদ Jean Jacques Rousseau-এর মতে, ‘Sovereignty resides in the people.’— অর্থাৎ জনগণই সার্বভৌম কর্তৃপক্ষ। তিনি আরও বলেন, ‘শাসকগণ সার্বভৌম জনসাধারণের ভৃত্য বা প্রতিনিধির অধিক কিছুই নন, তাহাদের নিকট যে ক্ষমতা বিশ্বাসপূর্বক অর্পণ করা হয় তাহারা শুধু সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন। সার্বভৌম জনসমাজ এই ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ, পরিবর্তিত বা ফিরাইয়া লইতে পারে।’ সুতরাং জনগণের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য জনগণ নয়। জনকল্যাণমুখী সংবিধানই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধান কোনো দলের ঘোষণাপত্র (Manifesto) নয়। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে অপসারণের জন্য নয়। জনগণের ক্ষমতার বাস্তবায়নের অন্যতম বিধান হচ্ছে গণভোট, যা গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। কিন্তু নবম জাতীয় সংসদ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে গণভোট বিধান বাতিল করে গণতন্ত্রের প্রতি চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিন্তু গণভোটে জনগণ যদি বলতেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই না তাহলে সংবিধান থেকে ওই ব্যবস্থা বাতিল করা যেত এবং সরকারের ওপর জনগণের আস্থা বেড়ে যেত এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতো না। নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের ব্যাপারে কোনো ইঙ্গিত ছিল না। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কোনো উল্লেখ নেই যে, গণভোট ব্যবস্থা বাতিল করা হোক। সুতরাং গণভোট বিধান বাতিলের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা সাংঘাতিকভাবে কর্তন করা হয়েছে। যার প্রমাণ হিসেবে বলা যায় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, যেখানে মোট ভোটারের প্রায় অর্ধসংখ্যক ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনি সংকেত।

সংবিধানের বিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরেই সংশোধনগুলো গৃহীত হয়েছে। কিন্তু চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয় এবং পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে তা রহিত করে বহুদলীয় ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় যা গণতন্ত্র তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধানের গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন সাধারণ রাজনৈতিক ঐকমত্য। কিন্তু বাংলাদেশ সংবিধানের বেশির ভাগ সংশোধনীর অন্তর্নিহিত লক্ষ্য ছিল ক্ষমতা। যে সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে না সে সংবিধানকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। ভ্রমর যেমন নিরস পুষ্পকে পরিত্যাগ করে তেমন জনগণও এ সংবিধানের ব্যাপারে নিরুৎসাহিত। সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠায় সুবিবেচনার প্রয়োজন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কোনো বিধান করে যদি ক্ষমতাকে স্থায়ী করা হয় তবে সে ক্ষমতা দুর্নীতির জন্ম দেয়। Lord Actin বলেছেন, ‘An absolute power corrupts the power absolutely’-অর্থাৎ নিরঙ্কুশ ক্ষমতা নিরঙ্কুশ দুর্নীতির জন্ম দেয়। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নবম জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী গৃহীত হয় এবং গণভোট বিধান ও তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে কোনো বিধান বা ব্যবস্থা বাতিল অথবা গৃহীত হলে জনঅসন্তোষের সৃষ্টি হয়। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অসন্তোষের প্রধান কারণ ছিল একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন। সুতরাং এ ব্যবস্থা বাতিল করে সামরিক সরকার প্রায় সব দলের প্রশংসা অর্জন করে। এরপরও বিভিন্ন মহলে সংবিধান সম্পর্কে অসন্তোষ ছিল। চীনপন্থি বামগোষ্ঠীসমূহ বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করে ‘খাঁটি সমাজতান্ত্রিক’ সংবিধানের দাবি জানায়। অন্যদিকে, ইসলামী দলগুলো ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের ঘোর বিরোধী ছিল। তারা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবি করে। মওলানা ভাসানীও ‘মুজিব সংবিধান’-এর পরিবর্তে ‘খাঁটি ইসলামী সংবিধান’ প্রণয়নের দাবি জানিয়েছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোও চাচ্ছিল সংবিধানের ইসলামীকরণ। জিয়া সরকার ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল করে সংবিধানকে ইসলামী রূপ দেন। বামপন্থিদের তুষ্ট রাখার জন্য মূলনীতি হিসেবে ‘সমাজতন্ত্র’ বাতিল করেননি, কিন্তু ডানপন্থিদের আশ্বস্ত করার জন্য সমাজতন্ত্রের নতুন ব্যাখ্যা দেন। তবে একদলীয় ব্যবস্থা বাতিল ছিল গণতন্ত্রের পথে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।

একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মনে করি রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনৈতিকভাবে হওয়া শ্রেয় কারণ বিচার বিভাগও জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে বিরাজমান কোনো আসমানী সংস্থা নয়। রাজনৈতিক বিষয়গুলো আদালতের চেয়ে রাজনৈতিকভাবে নিষ্পত্তি হওয়াটা যুক্তিযুক্ত এবং জনগণের দাবির প্রতিও শ্রদ্ধাশীল বলে প্রতীয়মান হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমানে বাংলাদেশে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল, আইনের শাসনের অভাব এবং সর্বস্তরে ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়নের ফলে গণতান্ত্রিক সংকট চলছে। এদেশের রাজনীতিতে নৈতিক নেতৃত্বের সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বর্তমান সরকারকে Parliamentary Dictatorship বলা যেতে পারে। তাই Aristotle-এর কথায় বলতে হয় Law should govern.  প্রত্যেক নাগরিক আইনের অধীন। এমনকি তারাও যারা আইন প্রণয়ন করেন। গণতন্ত্রে সহিংসতা, ঐশ্বরিক ক্ষমতা বা পরিবারতন্ত্রের কোনো স্থান নেই। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করা, সহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা, সুষ্ঠু রাজনৈতিক কৃষ্টি চর্চা করা এবং ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ করা। রাজনীতির গুণগত মান পরিবর্তন ছাড়া সুস্থ গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখা সম্ভব নয়। গণতন্ত্রকে তার স্বাভাবিক পথে এগিয়ে যেতে না দিলে রাজনৈতিক বা সামরিক যে কোনো তৃতীয় শক্তির আবির্ভাব ঘটে, এটি ইতিহাসের চিরায়ত নিয়ম। কিন্তু জনগণ চায় না ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটুক।  গণতন্ত্রকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দেওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। জনগণের সুপ্ত আশা একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন এক সংবিধান প্রণয়ন করে জাতিকে আশ্বস্ত করা— যা এখন সময়ের দাবি।

 

লেখক : প্রফেসর এবং সভাপতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা