শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

ড. নাসিমা জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হে সংবিধান! তুমি মোদের করনি সম্মোহন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছিল ২৮-২৯ মার্চ ২০১৪।  কারণ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় ২০১৩ সালে এ অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। সুবর্ণজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল একটা আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে। বিষয় ছিল ‘সংবিধান সংশোধন ও গণতান্ত্রিক ধারা : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ’। প্রবন্ধটি পাঠ করেছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আবুল ফজল হক। এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী ও দার্শনিক বদরুদ্দীন উমর। যিনি ওই বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। সংশোধনীগুলোর ওপর বর্তমান লেখকসহ নির্ধারিত কয়েকজন বক্তা আলোচনা করেন। ওই আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোশেনের মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলও উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রেখেছিলেন। উল্লেখ্য, মেয়র মহোদয় এ বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র। তিনি তার বক্তব্যে দুটো বিষয়ের ওপর বিশেষ করে আলোকপাত করেন। এক. একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান প্রণয়ন। দুই. শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ওপর গুরুত্ব দেওয়া।  আমার স্নেহভাজন ছাত্র মেয়র বুলবুলের আকুল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমার দুকথা লেখার এ সামান্য প্রয়াস।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে, তিনি তার রাজনৈতিক অবস্থান থেকে কথাগুলো বলেছেন, যাকে বলা হয় Political Rhetoric. কিন্তু বর্তমান সংবিধানের অকার্যকারিতা চার দশক ধরে এদেশের আপামর জনগণ অনুধাবন করছেন। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে দলীয় আনুগত্যের বা ত্যাগের গুরুত্ব যে বেশি তা আবারও প্রমাণ করেছেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আজিজ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি দলীয় আনুগত্য বেশি প্রাধান্য পায় তাহলে একথা বলা অত্যুক্তি হবে না যে, এ দেশ এক মেরুদণ্ডহীন জাতিতে পরিণত হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অজ্ঞানতার অন্ধকারে পথ হারিয়ে ফেলবে। যে দেশে জ্ঞান বা মেধার কোনো মূল্য নেই, সে দেশে গুণীজন জন্মায় না। মহাজ্ঞানী প্লেটো ‘আদর্শ রাষ্ট্র’ কল্পনা করেছিলেন এবং আড়াই হাজার বছর আগে তিনি উপলব্ধিও করেছিলেন যে, এ জাতীয় রাষ্ট্র মর্ত্যলোকে সম্ভব নয়। তিনি দার্শনিক রাজার কথা বলেছেন, যেখানে দল বা মতের কোনো ব্যাপার নেই। যোগ্যতাই একমাত্র মাপকাঠি। তার Scheme of Education এর মর্মার্থ হচ্ছে আত্মার দৃষ্টিতে আলোকপথে প্রবাহিত করা। আর যুক্তির মাধ্যমেই আত্মার কাছে উপনীত হওয়া যায়। শিক্ষা সনদ বিক্রি বা বিতরণ শিক্ষার মর্মার্থ হতে পারে না, তবে তথাকথিত শিক্ষা হার বৃদ্ধির এক অপকৌশল বলে বিবেচিত হতে পারে। অতএব শিক্ষা বলতে বিজ্ঞান ও দর্শনের মাধ্যমে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তার সম্প্রসারণ করা। প্লেটোর শিক্ষা প্রণালীকে সামনে রেখে যদি কোনো রাষ্ট্র তার শিক্ষা ব্যবস্থাকে অব্যাহত রাখে তাহলে সে রাষ্ট্র হতে পারে সত্যিকারের সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ। নৈতিকতা ও নীতিশাস্ত্র বাদে শিক্ষা অন্তঃসারশূন্য। অনেকটা অন্ধের জ্যোত্স্না অবলোকন। যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের বিবেকবোধকে জাগ্রত করতে না পারব, ততদিন পর্যন্ত আমাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থায় ঘোর অমানিশা কাটবে না। তাই সুষ্ঠু সমাজ তথা রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।

অত্র আলোচনার মূল বিষয় সংবিধান। সৌরজগৎ যেমন সৃষ্টিকর্তার বিধান মেনে চলে তেমনি প্রত্যেক স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় নতুবা সে রাষ্ট্র অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। রাষ্ট্রের অধিকার আছে তার পরিচালনা পদ্ধতি বেছে নেওয়ার। কিন্তু এমনভাবে বেছে নিতে হবে যেন সেই রাষ্ট্রের সব নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়। সংবিধান রাষ্ট্রের মৌল আইন হলেও চিরস্থায়ী বা অপরিবর্তনীয় নয়। নাগরিকের পরিবর্তনশীল আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি বিধানের জন্য সংবিধান সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন। এ জন্য সব লিখিত সংবিধানে তার সংশোধন পদ্ধতিও নির্দিষ্ট থাকে। কোনো দেশে এ সংশোধন পদ্ধতি নমনীয়, কোথাও অনমনীয়। কিন্তু উদ্দেশ্য অভিন্ন। জনগণের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নে সংবিধান সংশোধন হওয়া বাঞ্ছনীয়। কোনো দল বা গোষ্ঠীর জন্য সংবিধান সংশোধন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অন্তরায় এবং জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরায়। সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি যদি বেশি নমনীয় হয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার স্থায়িত্ব তত বেশি হুমকির সম্মুখীন হয়। আমরা জানি যে, ২২৭ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ২৭ বার সংশোধিত হয়েছে। শুধুমাত্র জাতীয় ঐক্য ও সংহতি, জনকল্যাণ এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য। অন্যদিকে, গত ৪৩ বছরে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধিত হয়েছে ১৫ বার। এটি হতেই পারে শুধুমাত্র রাষ্ট্র ও জনগণের প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ সংবিধানের (১৯৭২) ১৪২ অনুচ্ছেদে এর সংশোধন পদ্ধতি সংজ্ঞায়িত রয়েছে এবং বিধান করা হয় যে, জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন বা রহিত করতে পারবে এবং অনুরূপভাবে গৃহীত কোনো বিল রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হওয়ার সাত দিনের মধ্যে তিনি তাতে সম্মতি দেবেন। ১৯৭৮ সালে জেনারেল জিয়ার সামরিক সরকার এক ঘোষণাপত্রের (Proclamation) মাধ্যমে বিধান করে যে, সংবিধানের প্রস্তাবনা অথবা অনুচ্ছেদ ৮, ৪৮, ৫৬, ৫৮, ৮০ অথবা ৯০ক সংশোধনের জন্য গৃহীত কোনো বিল গণভোটে পেশ করতে হবে এবং তা প্রদত্ত ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা অনুমোদিত হলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়াই আইনে পরিণত হবে। এ বিধানটি ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনীর অংশ হিসেবে সংসদে অনুমোদিত হয়। কিন্তু ২০১১ সালে গৃহীত পঞ্চদশ সংশোধনীর দ্বারা গণভোটের বিধান বাতিল করে ১৯৭২ সালের পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তিত হয়। ফলে বর্তমানে জাতীয় সংসদ মোট সদস্য-সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের ভোটে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন করতে পারে। তবে এ সংশোধনীর দ্বারা সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভাগের সব অনুচ্ছেদসহ সংবিধানের মৌলিক কাঠামো সংশোধনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেক দেশের জনগণই সব ক্ষমতার উৎস। রাষ্ট্রচিন্তাবিদ Jean Jacques Rousseau-এর মতে, ‘Sovereignty resides in the people.’— অর্থাৎ জনগণই সার্বভৌম কর্তৃপক্ষ। তিনি আরও বলেন, ‘শাসকগণ সার্বভৌম জনসাধারণের ভৃত্য বা প্রতিনিধির অধিক কিছুই নন, তাহাদের নিকট যে ক্ষমতা বিশ্বাসপূর্বক অর্পণ করা হয় তাহারা শুধু সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন। সার্বভৌম জনসমাজ এই ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ, পরিবর্তিত বা ফিরাইয়া লইতে পারে।’ সুতরাং জনগণের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য জনগণ নয়। জনকল্যাণমুখী সংবিধানই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধান কোনো দলের ঘোষণাপত্র (Manifesto) নয়। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে অপসারণের জন্য নয়। জনগণের ক্ষমতার বাস্তবায়নের অন্যতম বিধান হচ্ছে গণভোট, যা গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। কিন্তু নবম জাতীয় সংসদ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে গণভোট বিধান বাতিল করে গণতন্ত্রের প্রতি চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিন্তু গণভোটে জনগণ যদি বলতেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই না তাহলে সংবিধান থেকে ওই ব্যবস্থা বাতিল করা যেত এবং সরকারের ওপর জনগণের আস্থা বেড়ে যেত এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতো না। নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের ব্যাপারে কোনো ইঙ্গিত ছিল না। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কোনো উল্লেখ নেই যে, গণভোট ব্যবস্থা বাতিল করা হোক। সুতরাং গণভোট বিধান বাতিলের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা সাংঘাতিকভাবে কর্তন করা হয়েছে। যার প্রমাণ হিসেবে বলা যায় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, যেখানে মোট ভোটারের প্রায় অর্ধসংখ্যক ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনি সংকেত।

সংবিধানের বিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরেই সংশোধনগুলো গৃহীত হয়েছে। কিন্তু চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয় এবং পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে তা রহিত করে বহুদলীয় ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় যা গণতন্ত্র তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। সংবিধানের গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন সাধারণ রাজনৈতিক ঐকমত্য। কিন্তু বাংলাদেশ সংবিধানের বেশির ভাগ সংশোধনীর অন্তর্নিহিত লক্ষ্য ছিল ক্ষমতা। যে সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে না সে সংবিধানকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। ভ্রমর যেমন নিরস পুষ্পকে পরিত্যাগ করে তেমন জনগণও এ সংবিধানের ব্যাপারে নিরুৎসাহিত। সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠায় সুবিবেচনার প্রয়োজন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কোনো বিধান করে যদি ক্ষমতাকে স্থায়ী করা হয় তবে সে ক্ষমতা দুর্নীতির জন্ম দেয়। Lord Actin বলেছেন, ‘An absolute power corrupts the power absolutely’-অর্থাৎ নিরঙ্কুশ ক্ষমতা নিরঙ্কুশ দুর্নীতির জন্ম দেয়। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নবম জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী গৃহীত হয় এবং গণভোট বিধান ও তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে কোনো বিধান বা ব্যবস্থা বাতিল অথবা গৃহীত হলে জনঅসন্তোষের সৃষ্টি হয়। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অসন্তোষের প্রধান কারণ ছিল একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন। সুতরাং এ ব্যবস্থা বাতিল করে সামরিক সরকার প্রায় সব দলের প্রশংসা অর্জন করে। এরপরও বিভিন্ন মহলে সংবিধান সম্পর্কে অসন্তোষ ছিল। চীনপন্থি বামগোষ্ঠীসমূহ বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করে ‘খাঁটি সমাজতান্ত্রিক’ সংবিধানের দাবি জানায়। অন্যদিকে, ইসলামী দলগুলো ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের ঘোর বিরোধী ছিল। তারা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবি করে। মওলানা ভাসানীও ‘মুজিব সংবিধান’-এর পরিবর্তে ‘খাঁটি ইসলামী সংবিধান’ প্রণয়নের দাবি জানিয়েছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোও চাচ্ছিল সংবিধানের ইসলামীকরণ। জিয়া সরকার ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল করে সংবিধানকে ইসলামী রূপ দেন। বামপন্থিদের তুষ্ট রাখার জন্য মূলনীতি হিসেবে ‘সমাজতন্ত্র’ বাতিল করেননি, কিন্তু ডানপন্থিদের আশ্বস্ত করার জন্য সমাজতন্ত্রের নতুন ব্যাখ্যা দেন। তবে একদলীয় ব্যবস্থা বাতিল ছিল গণতন্ত্রের পথে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।

একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মনে করি রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনৈতিকভাবে হওয়া শ্রেয় কারণ বিচার বিভাগও জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে বিরাজমান কোনো আসমানী সংস্থা নয়। রাজনৈতিক বিষয়গুলো আদালতের চেয়ে রাজনৈতিকভাবে নিষ্পত্তি হওয়াটা যুক্তিযুক্ত এবং জনগণের দাবির প্রতিও শ্রদ্ধাশীল বলে প্রতীয়মান হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমানে বাংলাদেশে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল, আইনের শাসনের অভাব এবং সর্বস্তরে ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়নের ফলে গণতান্ত্রিক সংকট চলছে। এদেশের রাজনীতিতে নৈতিক নেতৃত্বের সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বর্তমান সরকারকে Parliamentary Dictatorship বলা যেতে পারে। তাই Aristotle-এর কথায় বলতে হয় Law should govern.  প্রত্যেক নাগরিক আইনের অধীন। এমনকি তারাও যারা আইন প্রণয়ন করেন। গণতন্ত্রে সহিংসতা, ঐশ্বরিক ক্ষমতা বা পরিবারতন্ত্রের কোনো স্থান নেই। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করা, সহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা, সুষ্ঠু রাজনৈতিক কৃষ্টি চর্চা করা এবং ক্ষমতার দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ করা। রাজনীতির গুণগত মান পরিবর্তন ছাড়া সুস্থ গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখা সম্ভব নয়। গণতন্ত্রকে তার স্বাভাবিক পথে এগিয়ে যেতে না দিলে রাজনৈতিক বা সামরিক যে কোনো তৃতীয় শক্তির আবির্ভাব ঘটে, এটি ইতিহাসের চিরায়ত নিয়ম। কিন্তু জনগণ চায় না ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটুক।  গণতন্ত্রকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দেওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। জনগণের সুপ্ত আশা একটি সর্বদলীয় সংবিধান কমিটির মাধ্যমে নতুন এক সংবিধান প্রণয়ন করে জাতিকে আশ্বস্ত করা— যা এখন সময়ের দাবি।

 

লেখক : প্রফেসর এবং সভাপতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে