শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

২০৩০ : বিশ্বকর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সমানে সমান

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
২০৩০ : বিশ্বকর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সমানে সমান

৮ মার্চ বিশ্বব্যাপী পালিত হলো বিশ্ব নারী দিবস। জাতিসংঘের এবারের প্রতিপাদ্যের আহ্বান ২০৩০ সালের ভিতর কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সমতা অর্জনের দিকে। বহু পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী দিনটিকে অনেকেই অবশ্য পালন করছেন ‘পরিবর্তন আনব, দৃঢ় থাকব’! এ প্রতিপাদ্য সামনে নিয়ে। নারী দিবস এক বহু পুরনো সংগ্রামের দিন। এটা ঠিক এবং সর্বসম্মত মত যে, নারীর প্রতি বৈষম্য এবং অন্যায়-অবিচারের ইতিহাস প্রাচীন। আর আমাদের দেশে, বিশেষ করে গ্রাম এলাকার নারীরা যথার্থ অধিকারবঞ্চিত। যেখানে কৃষিশ্রমের বিষয়টিতে নারী ও পুরুষের বিভাজন অনেক বড়। ফারাকটা বেশি। নারী দিবসের শুরুটাও হয়েছিল শ্রমক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের অসম একটি জায়গা থেকে। বিশ শতকের শুরুর দিকে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে নারী দিবসের উত্থান। ১৯১১ সালে জার্মান কমিউনিস্ট নেত্রী ক্লারা জেটকিন এ দিবস পালনের আওয়াজ তোলেন। অক্টোবর বিপ্লবের পর সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীনসহ পূর্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক দেশগুলো এ দিনটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে থাকে। ১৯৭৫ সালে জাতিসংঘের আহ্বানের পর দিবসটি বৈশ্বিক স্বীকৃতি পায়। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পর থেকে নারীদের বিশাল অবদানে ঘরে-বাইরে, শিক্ষা, অর্থনীতি, কৃষি— সব ক্ষেত্রেই আমরা উন্নয়ন করেছি। তবে নারীর প্রতি বৈষম্য কেন এখনো কমছে না বা এই কিতাবি কথাগুলো আর কত দিন বলে যেতে হবে, তাই ভাবছি। আমার টিভি অনুষ্ঠানে আমি বহুবার বলেছি, ধান উৎপাদনে যতগুলো ধাপ রয়েছে, তার বেশির ভাগই সম্পন্ন করেন নারীরা। অথচ নিজে দেখেছি পুরুষ শ্রমিক টাকা পায় বেশি। আর নারীরা কম। অথচ নারী শ্রমিক একটুও কম কাজ করছে না পুরুষের চেয়ে। কাজের কোনো কমতি নেই তাদের। যেমন মাঠে তেমনি ঘরেও। যদিও নানান প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৫ নম্বর শর্ত হলো লিঙ্গসমতা। টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি আমরা এখন। কিন্তু সহস্রাব্দ উন্নয়নে এখনো বেশকিছু কাজ পড়ে আছে। তার অন্যতম হলো চাকরির ক্ষেত্রে সমান সুযোগ এবং অন্যদিকে শ্রমজীবী নারীরা পুরুষের সমান মজুরি পায় না। যদি সরকার পর্যায়ের কথা বলি, স্থানীয় সরকার পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়নের বাধা হচ্ছে তাদের পুরুষ সহকর্মীরা। রাজনীতির শীর্ষে নারী নেতৃত্ব থাকলেও রাষ্ট্র ও রাজনীতির নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় নারীর গুরুত্ব কম। অথচ শিক্ষার সকল পর্যায়েই এগিয়ে আছে নারীরা। কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে অনেক নারী কৃষকের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। তাদের সাফল্যগাথা তুলে ধরেছি টেলিভিশনে, পত্রপত্রিকা আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যশোরের হামিদা বেগম, গদখালীর ফুল উৎপাদক ও বিক্রেতা বারিসন, জৈব কৃষির পথিকৃৎ নরসিংদীর সেলিনা জাহান, জাহেদা বেগম, জয়পুরহাটের রেহানা বেগম এবং পাহাড়ি অঞ্চলে, রাঙামাটির বেবি চাকমা। এদের কাজ দেখে মুগ্ধ হয়েছি। কী পরিশ্রম আর সৃজন দিয়ে তারা নিজেদের সঁপে দিয়েছেন দেশের উন্নয়নে আর ব্যক্তি উন্নয়নে, তা কল্পনাতীত। আর এসব কিংবদন্তিতুল্য নারীর পেছনে হেঁটেছেন অসংখ্য অন্য নারী। যারা সফল হয়েছেন নারীর আদর্শ সামনে রেখেই। আমরা শুধু মুখে মুখেই হয়তো বলি, বাংলাদেশের উন্নয়ন, গ্রামীণ এবং জাতীয় অর্থনীতির মেরুদণ্ড হলো নারীরা। কিন্তু কেন আমরা তাদের খাতা-কলমে এ স্বীকৃতি দিয়ে থেমে যাচ্ছি, তা বোধগম্য নয়। এ লেখার শুরুতেই অবশ্য সে কথা কিছুটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

গোটা পৃথিবীর মোট কৃষি শ্রমশক্তির ৪৩ ভাগ হলো নারী। কোনো কোনো দেশে তা ৭০ ভাগের মতো। আমরাও সে কাতারেই পড়ি। যদিও আমাদের নারীদের বিশাল অবদান রয়েছে কৃষি খাতে, কিন্তু একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৭৭ ভাগ নারী ক্ষমতায়নের মহাসড়ক থেকে বহুদূরে অবস্থান করছে। যখন সত্যি একজন নারীর ক্ষমতায়ন হবে, তখনই তারা তাদের নিজস্ব পছন্দের এবং অধিকারের কথা গলা উঁচু করে বলতে পারবে। তারা জমিতে অধিকার পাবে, অগ্রাধিকার পাবে সুযোগে আর নেতৃত্বে আসবে আরও বেশি। আর এভাবেই তো পুরো অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। যা খাদ্য নিরাপত্তার পথ সুগম করবে। এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নারীর এ উন্নয়ন বিশাল এক অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

দেখুন, বিশ্বায়ন এবং প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বা ডিজিটাল বিপ্লব আমাদের জন্য নানান সুযোগ নিয়ে এসেছে। এ সুযোগগুলো কাজে লাগিয়েছে নগরের নারীরা। এ উন্নয়নের ছোঁয়া আরও বিস্তৃতভাবে গ্রামীণ নারীদের জন্য কবে সহায়ক হতে পারে, সে নিয়েই ভাবছি আমরা। তবে গ্রামীণ নারীদের উন্নয়নের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। শ্রমের ধরনে অনেক পরিবর্তন আসছে। জীবিকা এবং আয়-রোজগার অনেকাংশে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে, নতুন নতুন বাণিজ্যনীতি আসছে, আসছে পরিবেশগত নানান পরিবর্তন। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে হলে এ বিষয়গুলোর দিকে বিশেষ গুরুত্বারোপ করতেই হবে।  কিছু সাম্প্রতিক তথ্য দিচ্ছি আপনাদের, প্রিয় পাঠক। সিএসআরএল জরিপমতে, গত দশকে নারী শ্রমিক ৩০ লাখ থেকে বেড়ে ৮০ লাখে চলে গেছে। ১১৬% বৃদ্ধি বলছে গবেষণাটি। আর পুরুষের শ্রম কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে, ১০.৪ শতাংশ হারে। বাংলাদেশে আমরা দেখছি ৭৭ ভাগ নারী শ্রমিকের বাস গ্রামে। এ-সংখ্যক নারী বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আর এদের ওপরে প্রভাব ফেলতে অতিবৃষ্টি, বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড় তো আছেই। দিন দিন বড় কঠিন বাস্তবতার সামনে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে আমাদের গ্রামীণ নারীরা। নোবেলজয়ী ড. অমর্ত্য সেন একদিন আমাকে বলছিলেন, ‘যেসব পরিবারে নারীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়, সেখানে তাদের সন্তানরা আরও সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে। আর এটা তখনই হয়, যখন নারীদের আয়-রোজগার বাড়ে।’

প্রিয় পাঠক! সবশেষে বলতে চাই, আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার পেছনের ‘গেটকিপার’ হচ্ছে নারীরা। তাদের কারণেই আজ কৃষি খাতে একটা নীরব বিপ্লব সাধিত হয়ে গেছে। আমরা হয়তো তা টের পাচ্ছি না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের নারীরা এর থেকেও বড় কোনো অর্জন দিয়ে পুরো জাতিকে অবাক করে দেবে। যেমন আজ সুদীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে নারী কৃষকরা আমাকে অভিভূত করেছে তাদের নিরলস কাজ দেখিয়ে। হয়তো অঙ্কে হিসাব করা যাবে না তাদের অবদানের অংশটি। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের অনেকের ভিতর এখনো নারীকে হেয় করে দেখার সংস্কার রয়ে গেছে। অথচ সমাজের অর্ধেক, দেশের অর্ধেক, পরিবারের অর্ধেক ও কর্মশক্তির অর্ধেককে আটকে রাখলে তা দেশের উন্নতিকেও যে আটকে রাখবে তা যেন আমরা ভুলে না যাই। ২০৩০ সালে নারী-পুরুষে সমানে সমান বিশ্বকর্মক্ষেত্রটি দেখার আশায় বুক বেঁধে রইলাম।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়