শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

ভারতের দারুল উলুম মাদ্রাসা থেকে ফতোয়া জারি করা জায়েজ। এই মাদ্রাসা দু’দিন হলো ফতোয়া জারি করেছে, মেয়েদের চুল কাটা, ভ্রূ প্লাগ করা ইসলামে নিষিদ্ধ, সুতরাং মুসলিম মেয়েরা না পারবে চুল কাটতে, না পারবে ভ্রূতে হাত লাগাতে। মাওলানা সাদেক কাশমি বলেছেন, মেয়েদের বিউটি পারলারে যাওয়াও নিষেধ। ২০১০ সালে মেয়েদের চাকরি করে টাকা রোজগার করার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হয়েছিল। মেয়েরা ঘরের বাইরে বেরোবে, অফিসে যাবে, নারী পুরুষ এক অফিসে বসে কাজ করবে, এটা নাকি ইসলাম মানে না। মৌলানাদের কি আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে মেয়েদের চুল, চোখ, বুক, পেট, পা, পায়ের পাতা নিয়ে পড়েছে? কী পরবে মেয়েরা, কী পরবে না, কী করবে, কী করবে না— এ নিয়ে গবেষণা সেই যে চলছিল, এখনও চলছে। মেয়েদের শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই মৌলানাদের। এই একবিংশ শতাব্দীতে ঘোষণা দিচ্ছে মেয়েদের চুল কাটা হারাম, ভ্রূ প্লাগ করা হারাম, পারলারে যাওয়া হারাম! এরা মেয়েদের দেখতে চায় ঘর সংসার করছে, সন্তান বড় করছে, স্বামীকে সুখ দিচ্ছে এবং স্বামীর আদেশ-নিষেধ মুখ বুজে পালন করছে। এ ছাড়া মেয়েদের আর কোনও ভূমিকা মৌলানাদের কেউ স্বীকার করে বলে মনে হয় না।

প্রায়ই শুনি ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম মেয়েদের প্রচুর মর্যাদা দিয়েছে। এই বাণীগুলোর সঙ্গে তো ফতোয়ার মিল থাকতে হবে। মেয়েদের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চলবে না, চাকরি-বাকরি করা চলবে না, ব্যবসা-বাণিজ্য করা চলবে না। মোবাইল ফোন ব্যবহার করা চলবে না, বাড়ির বাইরে বেরোনো চলবে না, স্বাধীন মতামত দেওয়া চলবে না, স্বাধীন চলাফেরা চলবে না, প্রেম করা চলবে না, নিজের পছন্দমতো বিয়ে করা চলবে না, পরপুরুষের সঙ্গে মেলামেশা চলবে না, হিজাব বোরখা ছাড়া রাস্তায় পা রাখা চলবে না, স্বামীর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন না করা চলবে না, সন্তান লালন-পালনে কোনও ত্রুটি থাকা চলবে না। জোরে হাসা, জোরে কথা বলা চলবে না। চলবে না’র কোনও শেষ নেই। মেয়েদের কি এভাবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়? যাকে পুরুষের কন্যা, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা, পুরুষের বোন ছাড়া আর কোনও পরিচয় দেওয়া হয় না, তাকে আসলে কোনও মর্যাদাই দেওয়া হয় না। পুরুষতান্ত্রিক ধর্মে এবং সমাজে নারীর একটিই পরিচয়, সে দাসী। ক্রীতদাসী, সেবাদাসী, যৌনদাসী। এসব পরিচয়ের বাইরে অন্য কোনও পরিচয়ে ফতোয়াবাজেরা মেয়েদের দেখতে চান না।

মেয়েরা তাদের মাথার চুল নিয়ে, ভ্রূ নিয়ে কী করবে, তা মেয়েদেরই বুঝতে দেওয়া উচিত। পুরুষেরা তাদের শরীর নিয়ে কী করবে, শরীরের কোথাকার চুল কী মাপে রাখবে, শরীরের কোন অংশ কতটুকু ঢাকবে, এইসব ব্যক্তিগত ব্যাপারে, আমি শুনিনি, মেয়েরা জ্ঞান দিচ্ছে। পুরুষ তার নিজের পছন্দ মতো নিজে চলে, সে চলুক, কেউ বাধা দিচ্ছে না। কিন্তু মুশকিল হলো, পুরুষেরা নিজের পছন্দ মতো মেয়েদেরও চলতে বাধ্য করে। মেয়েদের পৃথক অস্তিত্ব তারা আজও স্বীকার করে না। এককালে অন্ধকার যুগে না হয় স্বীকার করতো না, কিন্তু এখন তো দিন দিন সভ্য হওয়ার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে, এই চেষ্টার সময়টায় মেয়েদের যদি নিজের প্রাপ্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে দেওয়া না হয়, তবে সভ্যতা চিরকালই ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাবে। এ নিশ্চিত।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা না করলে যেমন রাষ্ট্রের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। সমাজ থেকে ধর্মকে আলাদা না করলে সমানাধিকারের ভিত্তিতে একটি সুস্থ এবং সভ্য সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব নয়। সভ্য জগৎ গড়ে তুলতে হলে এ ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। ধর্মকে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে সরিয়ে ব্যক্তিগত বিশ্বাসের সীমানায় আমাদের আজ না হোক কাল আনতেই হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এককালে রাজ্য শাসন করতো, তখন ধর্মের নামে এত অরাজকতা করা হতো, মানবাধিকারকে এত লঙ্ঘন করা হতো, নারীকে এত নির্যাতন করা হতো যে রাজ্য শাসনের ভার ধর্মীয় গোষ্ঠীর হাত থেকে নিয়ে নেওয়া হয়েছে।

নারীর অধিকারকে সম্মান করতে হলে, বাকস্বাধীনতাকে মানতে হলে, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে সরকারি এবং বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে হতে হবে মৌলবাদ-মুক্ত। দেওবন্দে ধর্ম চর্চা হচ্ছে হোক, কিন্তু মৌলবাদের চর্চা হলে মুশকিল। ওটি হলেই ফতোয়া জারি শুরু হয়। গণতন্ত্রে ফতোয়ার কোনও ঠাঁই নেই। মুসলিম মেয়েদের পায়ে বেড়ি পরানো হলে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের কী হবে? ভারতবর্ষে অমুসলিম মেয়েরাই শুধু উপভোগ করবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, মুসলিম মেয়েরা নয়? সবচেয়ে দুঃখের সংবাদ এই যে, অমুসলিমরা নয়, মুসলিম পুরুষরাই মুসলিম মেয়েদের ন্যূনতম অধিকার, ন্যূনতম স্বাধীনতা পাওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তুমি কতটা সভ্য, তা কিন্তু তোমার সমাজে মেয়েরা কতটুকু স্বাধীনতা ভোগ করছে তার ওপর নির্ভর করে।

মুসলিমরাই যখন মুসলিমদের শত্রু হয়ে দাঁড়ায়, তখন মুসলিম সমাজটাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। মেয়েদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা, প্রগতিশীল লেখকদের ফাঁসি দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা, ধর্মের নামে অমুসলিমদের ঘৃণা করা, মুক্তচিন্তকদের হত্যা করা— চলছেই। অনেকে বলে, আর কারও নয়, মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়েরই নাকি শুধু আছে ফতোয়া দেওয়ার অধিকার। ওই বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক বছর আগে একটি ফতোয়া ঘোষিত হয়েছিল, ‘পুরুষের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করা মেয়েদের জন্য অনৈসলামিক। এই অনৈসলামিক ব্যাপারটিকে বৈধ এবং ইসলামিক করতে হলে মেয়েদের যা করতে হবে তা হলো সহকর্মী-পুরুষদের নিজেদের স্তন্যপান করাতে হবে।’ স্তন্যপান করালে সহকর্মী পুরুষেরা মেয়েদের সন্তান-সম হয়ে উঠবে। সন্তানের সামনে যেহেতু কোনও বাধা নেই যেতে, তাই মেয়েদেরও কোনও ধর্মীয় বাধা থাকবে না ওই পুরুষগুলোর সামনে যেতে, তাদের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করতে। এইসব অস্বস্তিকর, অযৌক্তিক, অস্বাভাবিক, অদ্ভুত, অসভ্য, অমানবিক ফতোয়া দেখে মানুষ হাসে, বিরক্ত হয়, ক্ষুব্ধ হয়। এককালে মুসলিমরা বিজ্ঞানী ছিল, এককালে মুসলিমরা এই আবিষ্কার করেছে, ওই পাড়ি দিয়েছে বললে সাতখুন মাফ হয়ে যায় না। এখন কী করছো, এখন আদৌ বিজ্ঞানমনস্ক কি না সে কথা বলো, এখন কী আবিষ্কার করছো, কী পাড়ি দিচ্ছো, সেটা বলো। মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করা বন্ধ করেছো? মেয়েদের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করেছো? মেয়েদের শরীর থেকে তোমার চোখ রাঙানি আর হস্তক্ষেপ সরিয়ে নিয়েছো? সভ্য হতে গেলে এগুলো করতে হয় প্রথমেই। তা না হলে সভ্যতার প্রথম পদক্ষেপই রচনা করা সম্ভব হয় না।

মেয়েদের বিরুদ্ধে ফতোয়া বন্ধ হোক। উপদেশে কাজ না হলে আইন করে ফতোয়া বন্ধ করা হোক। দেশে সভ্য আইন আছে, ফতোয়ার প্রয়োজন নেই। মেয়েদের জীবনকে দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই। গণতন্ত্র সবার জন্য। নারী পুরুষ হিন্দু মুসলিম ছোট বড় সবাই যে দেশে একই রকম গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করতে পারে না, সে দেশের গণতন্ত্র আদৌ গণতন্ত্র কি না এ নিয়ে সংশয় জাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক