শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

ভারতের দারুল উলুম মাদ্রাসা থেকে ফতোয়া জারি করা জায়েজ। এই মাদ্রাসা দু’দিন হলো ফতোয়া জারি করেছে, মেয়েদের চুল কাটা, ভ্রূ প্লাগ করা ইসলামে নিষিদ্ধ, সুতরাং মুসলিম মেয়েরা না পারবে চুল কাটতে, না পারবে ভ্রূতে হাত লাগাতে। মাওলানা সাদেক কাশমি বলেছেন, মেয়েদের বিউটি পারলারে যাওয়াও নিষেধ। ২০১০ সালে মেয়েদের চাকরি করে টাকা রোজগার করার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হয়েছিল। মেয়েরা ঘরের বাইরে বেরোবে, অফিসে যাবে, নারী পুরুষ এক অফিসে বসে কাজ করবে, এটা নাকি ইসলাম মানে না। মৌলানাদের কি আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে মেয়েদের চুল, চোখ, বুক, পেট, পা, পায়ের পাতা নিয়ে পড়েছে? কী পরবে মেয়েরা, কী পরবে না, কী করবে, কী করবে না— এ নিয়ে গবেষণা সেই যে চলছিল, এখনও চলছে। মেয়েদের শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই মৌলানাদের। এই একবিংশ শতাব্দীতে ঘোষণা দিচ্ছে মেয়েদের চুল কাটা হারাম, ভ্রূ প্লাগ করা হারাম, পারলারে যাওয়া হারাম! এরা মেয়েদের দেখতে চায় ঘর সংসার করছে, সন্তান বড় করছে, স্বামীকে সুখ দিচ্ছে এবং স্বামীর আদেশ-নিষেধ মুখ বুজে পালন করছে। এ ছাড়া মেয়েদের আর কোনও ভূমিকা মৌলানাদের কেউ স্বীকার করে বলে মনে হয় না।

প্রায়ই শুনি ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম মেয়েদের প্রচুর মর্যাদা দিয়েছে। এই বাণীগুলোর সঙ্গে তো ফতোয়ার মিল থাকতে হবে। মেয়েদের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চলবে না, চাকরি-বাকরি করা চলবে না, ব্যবসা-বাণিজ্য করা চলবে না। মোবাইল ফোন ব্যবহার করা চলবে না, বাড়ির বাইরে বেরোনো চলবে না, স্বাধীন মতামত দেওয়া চলবে না, স্বাধীন চলাফেরা চলবে না, প্রেম করা চলবে না, নিজের পছন্দমতো বিয়ে করা চলবে না, পরপুরুষের সঙ্গে মেলামেশা চলবে না, হিজাব বোরখা ছাড়া রাস্তায় পা রাখা চলবে না, স্বামীর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন না করা চলবে না, সন্তান লালন-পালনে কোনও ত্রুটি থাকা চলবে না। জোরে হাসা, জোরে কথা বলা চলবে না। চলবে না’র কোনও শেষ নেই। মেয়েদের কি এভাবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়? যাকে পুরুষের কন্যা, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা, পুরুষের বোন ছাড়া আর কোনও পরিচয় দেওয়া হয় না, তাকে আসলে কোনও মর্যাদাই দেওয়া হয় না। পুরুষতান্ত্রিক ধর্মে এবং সমাজে নারীর একটিই পরিচয়, সে দাসী। ক্রীতদাসী, সেবাদাসী, যৌনদাসী। এসব পরিচয়ের বাইরে অন্য কোনও পরিচয়ে ফতোয়াবাজেরা মেয়েদের দেখতে চান না।

মেয়েরা তাদের মাথার চুল নিয়ে, ভ্রূ নিয়ে কী করবে, তা মেয়েদেরই বুঝতে দেওয়া উচিত। পুরুষেরা তাদের শরীর নিয়ে কী করবে, শরীরের কোথাকার চুল কী মাপে রাখবে, শরীরের কোন অংশ কতটুকু ঢাকবে, এইসব ব্যক্তিগত ব্যাপারে, আমি শুনিনি, মেয়েরা জ্ঞান দিচ্ছে। পুরুষ তার নিজের পছন্দ মতো নিজে চলে, সে চলুক, কেউ বাধা দিচ্ছে না। কিন্তু মুশকিল হলো, পুরুষেরা নিজের পছন্দ মতো মেয়েদেরও চলতে বাধ্য করে। মেয়েদের পৃথক অস্তিত্ব তারা আজও স্বীকার করে না। এককালে অন্ধকার যুগে না হয় স্বীকার করতো না, কিন্তু এখন তো দিন দিন সভ্য হওয়ার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে, এই চেষ্টার সময়টায় মেয়েদের যদি নিজের প্রাপ্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে দেওয়া না হয়, তবে সভ্যতা চিরকালই ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাবে। এ নিশ্চিত।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা না করলে যেমন রাষ্ট্রের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। সমাজ থেকে ধর্মকে আলাদা না করলে সমানাধিকারের ভিত্তিতে একটি সুস্থ এবং সভ্য সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব নয়। সভ্য জগৎ গড়ে তুলতে হলে এ ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। ধর্মকে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে সরিয়ে ব্যক্তিগত বিশ্বাসের সীমানায় আমাদের আজ না হোক কাল আনতেই হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এককালে রাজ্য শাসন করতো, তখন ধর্মের নামে এত অরাজকতা করা হতো, মানবাধিকারকে এত লঙ্ঘন করা হতো, নারীকে এত নির্যাতন করা হতো যে রাজ্য শাসনের ভার ধর্মীয় গোষ্ঠীর হাত থেকে নিয়ে নেওয়া হয়েছে।

নারীর অধিকারকে সম্মান করতে হলে, বাকস্বাধীনতাকে মানতে হলে, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে সরকারি এবং বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে হতে হবে মৌলবাদ-মুক্ত। দেওবন্দে ধর্ম চর্চা হচ্ছে হোক, কিন্তু মৌলবাদের চর্চা হলে মুশকিল। ওটি হলেই ফতোয়া জারি শুরু হয়। গণতন্ত্রে ফতোয়ার কোনও ঠাঁই নেই। মুসলিম মেয়েদের পায়ে বেড়ি পরানো হলে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের কী হবে? ভারতবর্ষে অমুসলিম মেয়েরাই শুধু উপভোগ করবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, মুসলিম মেয়েরা নয়? সবচেয়ে দুঃখের সংবাদ এই যে, অমুসলিমরা নয়, মুসলিম পুরুষরাই মুসলিম মেয়েদের ন্যূনতম অধিকার, ন্যূনতম স্বাধীনতা পাওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তুমি কতটা সভ্য, তা কিন্তু তোমার সমাজে মেয়েরা কতটুকু স্বাধীনতা ভোগ করছে তার ওপর নির্ভর করে।

মুসলিমরাই যখন মুসলিমদের শত্রু হয়ে দাঁড়ায়, তখন মুসলিম সমাজটাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। মেয়েদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা, প্রগতিশীল লেখকদের ফাঁসি দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা, ধর্মের নামে অমুসলিমদের ঘৃণা করা, মুক্তচিন্তকদের হত্যা করা— চলছেই। অনেকে বলে, আর কারও নয়, মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়েরই নাকি শুধু আছে ফতোয়া দেওয়ার অধিকার। ওই বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক বছর আগে একটি ফতোয়া ঘোষিত হয়েছিল, ‘পুরুষের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করা মেয়েদের জন্য অনৈসলামিক। এই অনৈসলামিক ব্যাপারটিকে বৈধ এবং ইসলামিক করতে হলে মেয়েদের যা করতে হবে তা হলো সহকর্মী-পুরুষদের নিজেদের স্তন্যপান করাতে হবে।’ স্তন্যপান করালে সহকর্মী পুরুষেরা মেয়েদের সন্তান-সম হয়ে উঠবে। সন্তানের সামনে যেহেতু কোনও বাধা নেই যেতে, তাই মেয়েদেরও কোনও ধর্মীয় বাধা থাকবে না ওই পুরুষগুলোর সামনে যেতে, তাদের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করতে। এইসব অস্বস্তিকর, অযৌক্তিক, অস্বাভাবিক, অদ্ভুত, অসভ্য, অমানবিক ফতোয়া দেখে মানুষ হাসে, বিরক্ত হয়, ক্ষুব্ধ হয়। এককালে মুসলিমরা বিজ্ঞানী ছিল, এককালে মুসলিমরা এই আবিষ্কার করেছে, ওই পাড়ি দিয়েছে বললে সাতখুন মাফ হয়ে যায় না। এখন কী করছো, এখন আদৌ বিজ্ঞানমনস্ক কি না সে কথা বলো, এখন কী আবিষ্কার করছো, কী পাড়ি দিচ্ছো, সেটা বলো। মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করা বন্ধ করেছো? মেয়েদের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করেছো? মেয়েদের শরীর থেকে তোমার চোখ রাঙানি আর হস্তক্ষেপ সরিয়ে নিয়েছো? সভ্য হতে গেলে এগুলো করতে হয় প্রথমেই। তা না হলে সভ্যতার প্রথম পদক্ষেপই রচনা করা সম্ভব হয় না।

মেয়েদের বিরুদ্ধে ফতোয়া বন্ধ হোক। উপদেশে কাজ না হলে আইন করে ফতোয়া বন্ধ করা হোক। দেশে সভ্য আইন আছে, ফতোয়ার প্রয়োজন নেই। মেয়েদের জীবনকে দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই। গণতন্ত্র সবার জন্য। নারী পুরুষ হিন্দু মুসলিম ছোট বড় সবাই যে দেশে একই রকম গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করতে পারে না, সে দেশের গণতন্ত্র আদৌ গণতন্ত্র কি না এ নিয়ে সংশয় জাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

২৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা