শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের জীবন দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই

ভারতের দারুল উলুম মাদ্রাসা থেকে ফতোয়া জারি করা জায়েজ। এই মাদ্রাসা দু’দিন হলো ফতোয়া জারি করেছে, মেয়েদের চুল কাটা, ভ্রূ প্লাগ করা ইসলামে নিষিদ্ধ, সুতরাং মুসলিম মেয়েরা না পারবে চুল কাটতে, না পারবে ভ্রূতে হাত লাগাতে। মাওলানা সাদেক কাশমি বলেছেন, মেয়েদের বিউটি পারলারে যাওয়াও নিষেধ। ২০১০ সালে মেয়েদের চাকরি করে টাকা রোজগার করার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হয়েছিল। মেয়েরা ঘরের বাইরে বেরোবে, অফিসে যাবে, নারী পুরুষ এক অফিসে বসে কাজ করবে, এটা নাকি ইসলাম মানে না। মৌলানাদের কি আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে মেয়েদের চুল, চোখ, বুক, পেট, পা, পায়ের পাতা নিয়ে পড়েছে? কী পরবে মেয়েরা, কী পরবে না, কী করবে, কী করবে না— এ নিয়ে গবেষণা সেই যে চলছিল, এখনও চলছে। মেয়েদের শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই মৌলানাদের। এই একবিংশ শতাব্দীতে ঘোষণা দিচ্ছে মেয়েদের চুল কাটা হারাম, ভ্রূ প্লাগ করা হারাম, পারলারে যাওয়া হারাম! এরা মেয়েদের দেখতে চায় ঘর সংসার করছে, সন্তান বড় করছে, স্বামীকে সুখ দিচ্ছে এবং স্বামীর আদেশ-নিষেধ মুখ বুজে পালন করছে। এ ছাড়া মেয়েদের আর কোনও ভূমিকা মৌলানাদের কেউ স্বীকার করে বলে মনে হয় না।

প্রায়ই শুনি ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম মেয়েদের প্রচুর মর্যাদা দিয়েছে। এই বাণীগুলোর সঙ্গে তো ফতোয়ার মিল থাকতে হবে। মেয়েদের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চলবে না, চাকরি-বাকরি করা চলবে না, ব্যবসা-বাণিজ্য করা চলবে না। মোবাইল ফোন ব্যবহার করা চলবে না, বাড়ির বাইরে বেরোনো চলবে না, স্বাধীন মতামত দেওয়া চলবে না, স্বাধীন চলাফেরা চলবে না, প্রেম করা চলবে না, নিজের পছন্দমতো বিয়ে করা চলবে না, পরপুরুষের সঙ্গে মেলামেশা চলবে না, হিজাব বোরখা ছাড়া রাস্তায় পা রাখা চলবে না, স্বামীর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন না করা চলবে না, সন্তান লালন-পালনে কোনও ত্রুটি থাকা চলবে না। জোরে হাসা, জোরে কথা বলা চলবে না। চলবে না’র কোনও শেষ নেই। মেয়েদের কি এভাবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়? যাকে পুরুষের কন্যা, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা, পুরুষের বোন ছাড়া আর কোনও পরিচয় দেওয়া হয় না, তাকে আসলে কোনও মর্যাদাই দেওয়া হয় না। পুরুষতান্ত্রিক ধর্মে এবং সমাজে নারীর একটিই পরিচয়, সে দাসী। ক্রীতদাসী, সেবাদাসী, যৌনদাসী। এসব পরিচয়ের বাইরে অন্য কোনও পরিচয়ে ফতোয়াবাজেরা মেয়েদের দেখতে চান না।

মেয়েরা তাদের মাথার চুল নিয়ে, ভ্রূ নিয়ে কী করবে, তা মেয়েদেরই বুঝতে দেওয়া উচিত। পুরুষেরা তাদের শরীর নিয়ে কী করবে, শরীরের কোথাকার চুল কী মাপে রাখবে, শরীরের কোন অংশ কতটুকু ঢাকবে, এইসব ব্যক্তিগত ব্যাপারে, আমি শুনিনি, মেয়েরা জ্ঞান দিচ্ছে। পুরুষ তার নিজের পছন্দ মতো নিজে চলে, সে চলুক, কেউ বাধা দিচ্ছে না। কিন্তু মুশকিল হলো, পুরুষেরা নিজের পছন্দ মতো মেয়েদেরও চলতে বাধ্য করে। মেয়েদের পৃথক অস্তিত্ব তারা আজও স্বীকার করে না। এককালে অন্ধকার যুগে না হয় স্বীকার করতো না, কিন্তু এখন তো দিন দিন সভ্য হওয়ার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে, এই চেষ্টার সময়টায় মেয়েদের যদি নিজের প্রাপ্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে দেওয়া না হয়, তবে সভ্যতা চিরকালই ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাবে। এ নিশ্চিত।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা না করলে যেমন রাষ্ট্রের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। সমাজ থেকে ধর্মকে আলাদা না করলে সমানাধিকারের ভিত্তিতে একটি সুস্থ এবং সভ্য সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব নয়। সভ্য জগৎ গড়ে তুলতে হলে এ ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। ধর্মকে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে সরিয়ে ব্যক্তিগত বিশ্বাসের সীমানায় আমাদের আজ না হোক কাল আনতেই হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এককালে রাজ্য শাসন করতো, তখন ধর্মের নামে এত অরাজকতা করা হতো, মানবাধিকারকে এত লঙ্ঘন করা হতো, নারীকে এত নির্যাতন করা হতো যে রাজ্য শাসনের ভার ধর্মীয় গোষ্ঠীর হাত থেকে নিয়ে নেওয়া হয়েছে।

নারীর অধিকারকে সম্মান করতে হলে, বাকস্বাধীনতাকে মানতে হলে, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে সরকারি এবং বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে হতে হবে মৌলবাদ-মুক্ত। দেওবন্দে ধর্ম চর্চা হচ্ছে হোক, কিন্তু মৌলবাদের চর্চা হলে মুশকিল। ওটি হলেই ফতোয়া জারি শুরু হয়। গণতন্ত্রে ফতোয়ার কোনও ঠাঁই নেই। মুসলিম মেয়েদের পায়ে বেড়ি পরানো হলে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের কী হবে? ভারতবর্ষে অমুসলিম মেয়েরাই শুধু উপভোগ করবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, মুসলিম মেয়েরা নয়? সবচেয়ে দুঃখের সংবাদ এই যে, অমুসলিমরা নয়, মুসলিম পুরুষরাই মুসলিম মেয়েদের ন্যূনতম অধিকার, ন্যূনতম স্বাধীনতা পাওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তুমি কতটা সভ্য, তা কিন্তু তোমার সমাজে মেয়েরা কতটুকু স্বাধীনতা ভোগ করছে তার ওপর নির্ভর করে।

মুসলিমরাই যখন মুসলিমদের শত্রু হয়ে দাঁড়ায়, তখন মুসলিম সমাজটাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। মেয়েদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা, প্রগতিশীল লেখকদের ফাঁসি দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা, ধর্মের নামে অমুসলিমদের ঘৃণা করা, মুক্তচিন্তকদের হত্যা করা— চলছেই। অনেকে বলে, আর কারও নয়, মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়েরই নাকি শুধু আছে ফতোয়া দেওয়ার অধিকার। ওই বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক বছর আগে একটি ফতোয়া ঘোষিত হয়েছিল, ‘পুরুষের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করা মেয়েদের জন্য অনৈসলামিক। এই অনৈসলামিক ব্যাপারটিকে বৈধ এবং ইসলামিক করতে হলে মেয়েদের যা করতে হবে তা হলো সহকর্মী-পুরুষদের নিজেদের স্তন্যপান করাতে হবে।’ স্তন্যপান করালে সহকর্মী পুরুষেরা মেয়েদের সন্তান-সম হয়ে উঠবে। সন্তানের সামনে যেহেতু কোনও বাধা নেই যেতে, তাই মেয়েদেরও কোনও ধর্মীয় বাধা থাকবে না ওই পুরুষগুলোর সামনে যেতে, তাদের সঙ্গে এক অফিসে বসে কাজ করতে। এইসব অস্বস্তিকর, অযৌক্তিক, অস্বাভাবিক, অদ্ভুত, অসভ্য, অমানবিক ফতোয়া দেখে মানুষ হাসে, বিরক্ত হয়, ক্ষুব্ধ হয়। এককালে মুসলিমরা বিজ্ঞানী ছিল, এককালে মুসলিমরা এই আবিষ্কার করেছে, ওই পাড়ি দিয়েছে বললে সাতখুন মাফ হয়ে যায় না। এখন কী করছো, এখন আদৌ বিজ্ঞানমনস্ক কি না সে কথা বলো, এখন কী আবিষ্কার করছো, কী পাড়ি দিচ্ছো, সেটা বলো। মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করা বন্ধ করেছো? মেয়েদের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করেছো? মেয়েদের শরীর থেকে তোমার চোখ রাঙানি আর হস্তক্ষেপ সরিয়ে নিয়েছো? সভ্য হতে গেলে এগুলো করতে হয় প্রথমেই। তা না হলে সভ্যতার প্রথম পদক্ষেপই রচনা করা সম্ভব হয় না।

মেয়েদের বিরুদ্ধে ফতোয়া বন্ধ হোক। উপদেশে কাজ না হলে আইন করে ফতোয়া বন্ধ করা হোক। দেশে সভ্য আইন আছে, ফতোয়ার প্রয়োজন নেই। মেয়েদের জীবনকে দুর্বিষহ করার অধিকার কারোর নেই। গণতন্ত্র সবার জন্য। নারী পুরুষ হিন্দু মুসলিম ছোট বড় সবাই যে দেশে একই রকম গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করতে পারে না, সে দেশের গণতন্ত্র আদৌ গণতন্ত্র কি না এ নিয়ে সংশয় জাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন