শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

জেনারেল মইনকে বিদায় করেছিলেন প্রণব মুখার্জি

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনারেল মইনকে বিদায় করেছিলেন প্রণব মুখার্জি

প্যান্ডোরার বাক্স খুললেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। আত্মজীবনীমূলক লেখা বই ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস ১৯৯৬-২০১২’-এ বাংলাদেশের রাজনীতির অজানা তথ্য তুলে ধরলেন তিনি। প্রণব মুখার্জির এই বই প্রকাশের কথা আগেই শুনেছিলাম। তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার পরই আমি দেখা করতে গিয়েছিলাম। দিল্লির রাজাজি রোডে নতুন বাড়িতে মাত্র উঠেছিলেন তিনি। সবকিছু গোছানোও শেষ হয়নি। তখনই আমাকে সময় দিলেন। দীর্ঘ এক ঘণ্টা গল্পের ভাণ্ডার খুলেছিলেন। শুরুতেই কথায় কথায় জানালেন, আমি যাওয়ার আগ মুহূর্তে তিনি পড়ছিলেন শহীদজননী জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটি। বইটি আগেও পড়া ছিল। অনেক দিন পর আবার শুরু করেছেন। আমি বললাম, এত দিন অনেক ব্যস্ত ছিলেন। এখন অবসর সময়গুলো বই পড়ে কাটবে আপনার। তিনি বললেন, আমি লিখছি। আত্মজীবনীর বাকি অংশ প্রকাশ হবে দ্রুত। সেই বইটি এই মাসের শুরুতে প্রকাশিত হলো দিল্লিতে। যা নিয়ে চলছে আলোচনা। আমাদের ইংরেজি দৈনিক ডেইলি সানের সম্পাদক ইনামুল হক চৌধুরী দিল্লি গিয়েছিলেন গেল সপ্তাহে। তিনি আমার জন্য বইটি নিয়ে আসেন। পড়া শুরু করেছি বইটি।

ভারতের রাজনীতির প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব প্রণব মুখার্জি অনেক কিছুই খোলামেলাভাবে তুলে ধরেছেন তার এই নতুন বইতে। বাংলাদেশের রাজনীতির অনেক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে তার ভূমিকা ও অবস্থানের কথা কোনো রাখঢাক না রেখেই তুলে ধরেছেন। আমরা জানি, বাংলাদেশের রাজনীতির বিভিন্ন অধ্যায়ে প্রণব মুখার্জির ঐতিহাসিক ভূমিকা রয়েছে। পাকিস্তানের রাজনীতিতেও তার অবস্থান কম যায় না। বেনজির ভুট্টো এবং নওয়াজ শরিফের সঙ্গেও তার গভীর সখ্যের কথাও তিনি আমাকে বলেছিলেন। প্রণব মুখার্জি অসুস্থ থাকাকালে নওয়াজ বার বার হাসপাতালে ফোন করেছেন। খোঁজ নিয়েছিলেন। তখন ফোনে তিনি প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, আপনাকে বেঁচে থাকতে হবে পাকিস্তানের গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভিত্তিকে সহায়তা করার জন্য। একসময় বেনজির এভাবেই তার সঙ্গে কথা বলতেন। এখন বলছেন নওয়াজ। রাষ্ট্রপতি থাকাকালে পাকিস্তানের এই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার গভীর যোগাযোগ ছিল। শুধু পাকিস্তান নয়, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতেও প্রণবের প্রভাব রয়েছে। বাংলাদেশের কথা আমরা শুনেছি। এবার জেনেছি তার এই বই পড়ে। তবে বইয়ের বাইরে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তার সঙ্গে আমার অনেক কথা হয়েছে। সর্বশেষ সাক্ষাতের সময় তিনি আমাকে বলেছিলেন জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকাকালে ঢাকা সফরের কথা। এ সময় বঙ্গভবনে জিয়া তার জন্য ডিনারের ব্যবস্থা করেন। যাতে বেগম জিয়াও উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান তার সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। জিয়া-খালেদার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমানের বাড়ি বাগেরহাটে এটাও প্রণব মুখার্জির এখনো স্মরণে রয়েছে।

প্রণব মুখার্জির বই পড়ে পাঠকরা বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি তার গভীর ভালোবাসার কথা। দুঃসময়ে তিনি কীভাবে দলমতনির্বিশেষ বাংলাদেশের রাজনীতিকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তিনি কীভাবে কাজ করেছেন। আমার এখনো মনে আছে, ওয়ান-ইলেভেনের শাসনকালে কলকাতায় আমাদের অনেক রাজনীতিক বন্ধু পালিয়ে ছিলেন। আমি মাঝে মাঝে তাদের ফোন দিতাম। তারাও ফোন করতেন। কথা হতো। বাংলাদেশের সর্বশেষ অবস্থা আমার কাছ থেকে তারা জানতেন। এই সময়ে কলকাতায় বাংলাদেশের আরও দু-এক জন প্রিয় বন্ধু কাজ করেছেন। দুঃসময় হলে তারা নীরবে কাজ করে যান বাংলাদেশের জন্য। অথচ তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। সেই সময়ে আগরতলা সীমান্তে থাকতেন জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আজম। তাদের সঙ্গে কথা হতো ফোনে। সীমান্তে থাকার কারণে তারা বাংলাদেশের মোবাইল সিম ব্যবহার করতেন। আওয়ামী লীগের কর্মীরা মনে করতেন তারা দেশে পালিয়ে আছেন। আলাউদ্দিন নাসিম ও তাদের কাছে তখন শুনেছিলাম প্রণব মুখার্জির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার নিয়মিত কথা হতো। প্রণবদা শেখ রেহানাকে আশ্বস্ত করতেন চিন্তার কারণ নেই। তিনি সব দেখছেন। আলাউদ্দিন নাসিম আর শামীম ওসমান বেশ কয়েকবার সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রণব মুখার্জির সঙ্গে। শামীম ওসমান কানাডা ছেড়ে চলে আসেন ভারতে। একবার প্রণব মুখার্জির দুই পা ধরে শামীম ওসমান চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন। আর বলতে থাকেন, দাদা আপনি যেভাবে পারেন আমাদের নেত্রী, আমাদের আপাকে বাঁচান। তারা মেরে ফেলেছে নেত্রীকে। প্রণব মুখার্জি বিস্ময় নিয়ে তাকান শামীমের দিকে। এবার শামীম বললেন, আমি স্বপ্নে দেখেছি দাদা কাল রাতে। আপনি খোঁজ নিন।

প্রণব মুখার্জির ওসব তত্পরতার কথা লোকমুখে শুনেছিলাম। আমিও দাদাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম বিভিন্ন সময়। এখন আর কারও মুখে নয়, সব প্রশ্নের জবাব রয়েছে তার ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস ১৯৯৬-২০১২’ বইতে। তিনি লিখেছেন, কোন অবস্থায় জেনারেল মইনকে দিল্লিতে ডেকে নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের দুই নেত্রী শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে তিনি কী ভূমিকা রেখেছিলেন। কোন পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সারা বিশ্বে কীভাবে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন ও দুই নেত্রীর মুক্তির জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখার পাশাপাশি একটা শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দিকে জোর দিয়েছিলাম।’ তিনি আরও লিখেছেন, ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ ছয় দিনের ভারত সফরে যান। এ সময় প্রণব মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জেনারেল মইন। বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা প্রসঙ্গে প্রণব মুখার্জি লিখেছেন, ‘তাকে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির গুরুত্ব বোঝাই। তিনি এই ভয় পাচ্ছিলেন যে, শেখ হাসিনা বের হয়ে আসার পর তাকে চাকরিচ্যুত করতে পারেন। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে দায়িত্ব নিই এবং শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলেও তার বহাল থাকার ব্যাপারে তাকে আশ্বস্ত করি।’ এ ব্যাপারে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জর্জ ডব্লিউ বুশের সঙ্গে তার আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘আমি খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা উভয়ের মুক্তির ব্যাপারে হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সাক্ষাৎ চাই। তৎকালীন ভারতের জাতীয় উপদেষ্টা এম কে নারায়ণের মাধ্যমে আমার হস্তক্ষেপে আমি সব রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি এবং দেশটির স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করেছিলাম।’

প্রণব মুখার্জি আরও লিখেছেন, ‘শেখ হাসিনা আমাদের ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু। আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে একটি অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত আন্তর্জাতিক চাপ তৈরির মাধ্যমে ভারত তার দাবি পূরণে সহায়তা করার চেষ্টা করেছে। শেখ হাসিনা কারাগারে থাকার সময় আওয়ামী লীগের কিছু নেতা তাকে পরিত্যাগ করলে আমি তাদের ভর্ত্সনা করে বলি, কেউ যখন এমন বিপদে থাকে, তখন তাকে ত্যাগ করা অনৈতিক। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন হয়। শেখ হাসিনা বিপুল বিজয় পান।’ ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির এই লেখা বিভিন্ন মহলে আলোড়ন তুলেছে। আমায় সরকারি দলের এক বন্ধু বললেন, এই মুহূর্তে বইটি প্রকাশ না হলে ভালো হতো। মাওলানা আজাদের মতো এই পৃষ্ঠাগুলো ১০ বছর পর বের করতে পারতেন তিনি। আমি তাকে বললাম, ইতিহাসের অনেক কিছু আমাদের অজানাই থেকে যেত। প্রণব মুখার্জি সঠিক কাজ করেছেন। আমরা সঠিক ইতিহাস জানতে চাই— শুধু ওয়ান-ইলেভেন নয়, সব বিষয়ে। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ছে অনেক দিন আগের আরেকটি কথা। একবার নিউইয়র্কে দীর্ঘ আড্ডায় বাংলাদেশের রাজনীতির রহস্যপুরুষ সিরাজুল আলম খানকে বলেছিলাম, দাদা আপনি লিখছেন না কেন? কোন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আপনারা নিউক্লিয়াস করলেন? মুজিববাহিনী করলেন? স্বাধীনতার পর জাসদ করলেন— সব মানুষকে জানাতে হবে। এমনকি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের দিন আপনি দিল্লিতে ছিলেন। ঢাকায় ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে আপনি এক দিনের জন্যও আটক হননি। জরুরি অবস্থা জারির পর বঙ্গবন্ধু আপনাকে ডেকে বলেছিলেন, ‘সিরাজ তোকে ওরা বাঁচতে দেবে না। চলে যা।’ আপনি বাংলাদেশ ছাড়লেন। ইতিহাসের এই অজানাগুলো প্লিজ লিখুন। বলুন। আপনি চাইলে আমি লোক দেব। আপনি বলবেন, আমার লোক লিখবে। তিনি আমার কথার জবাব দেননি। এখনো লেখেননি কিছু। কোনো দিন লিখবেন কিনা জানি না।

প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। ১৯৭১ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে চলেছেন। ওয়ান-ইলেভেনের এই অজনা অধ্যায় আমাদের জানা দরকার ছিল। কারণ এ নিয়ে অনেক গল্প শোনা যেত। বাস্তবে ভারতের কী ভূমিকা ছিল তা দেশবাসীর কাছে এখনো অজানা। ওয়ান-ইলেভেনের আগের দিন জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে কোন রাজনীতিকদের কথা হয়েছিল? বারীরা কার নির্দেশ শুনেছিলেন তা বের হওয়া দরকার। কয়েক বছর আগে আমেরিকায় অবস্থানরত ব্রিগেডিয়ার বারীকে আমি ফোনে বলেছিলাম আত্মজীবনী লিখতে। ওয়ান-ইলেভেনের মূল নায়কদের বারী একজন। সেনাপ্রধানের লেখায় সবকিছু উঠে আসেনি। অনেক কিছু এখনো রয়ে গেছে বাকি। বারী আমাকে বললেন, মুখ খুলব। সব কথা বলব। লিখব। আমি তার এই বক্তব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জানিয়েছিলাম। এর পর থেকে বারীর আর খোঁজ নেই। তিনি হাওয়া।

প্রণব মুখার্জির বক্তব্যের পর আমার মনে কিছু প্রশ্ন জেগেছে। সেদিন ওয়ান-ইলেভেনকে কারা সমর্থন দিয়েছিল প্রথম? অভিনন্দন কারা জানিয়েছিল? আজ অনেক মানুষ ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে অনেক কথা বলছেন। কিন্তু এত দ্রুত বাস্তবতা ভুলে গেলে চলবে না। মনে রাখতে হবে একটি ইতিহাস আরেকটিকে টেনে আনে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেরিয়ে আসে আসল সত্য। ওয়ান-ইলেভেনে শুনেছিলাম, ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর টাকার শেষ নেই। এখন শুনি চিকিৎসার অভাবে তিনি ধুঁকে ধুঁকে জীবন কাটাচ্ছেন। প্রকৃতি বড় রহস্যময়। এই রহস্য ভেদ করা জটিল। যে ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে এত কথা সেই সময়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া  ১২৫০ কোটি টাকা তারা এখনো ফেরত পাননি। এমনকি আদালতের নির্দেশের পরও। ওয়ান-ইলেভেন দেখিয়ে কত রাজনীতিবিদের সর্বনাশ হয়েছে তার শেষ নেই। আবার কতজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ নয়, বটগাছ হয়েছেন তাও দেখছি। আসলে যে কোনো বিষয়ে একটা অসিলা লাগে। এই অসিলার সত্য-মিথ্যা আমরা যাচাই-বাছাই করি না। করি না বলেই ড. আওলাদদের সর্বনাশ হয়। থেকে যায় অনেক কিছু অজানা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা