শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

জেনারেল মইনকে বিদায় করেছিলেন প্রণব মুখার্জি

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনারেল মইনকে বিদায় করেছিলেন প্রণব মুখার্জি

প্যান্ডোরার বাক্স খুললেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। আত্মজীবনীমূলক লেখা বই ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস ১৯৯৬-২০১২’-এ বাংলাদেশের রাজনীতির অজানা তথ্য তুলে ধরলেন তিনি। প্রণব মুখার্জির এই বই প্রকাশের কথা আগেই শুনেছিলাম। তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার পরই আমি দেখা করতে গিয়েছিলাম। দিল্লির রাজাজি রোডে নতুন বাড়িতে মাত্র উঠেছিলেন তিনি। সবকিছু গোছানোও শেষ হয়নি। তখনই আমাকে সময় দিলেন। দীর্ঘ এক ঘণ্টা গল্পের ভাণ্ডার খুলেছিলেন। শুরুতেই কথায় কথায় জানালেন, আমি যাওয়ার আগ মুহূর্তে তিনি পড়ছিলেন শহীদজননী জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটি। বইটি আগেও পড়া ছিল। অনেক দিন পর আবার শুরু করেছেন। আমি বললাম, এত দিন অনেক ব্যস্ত ছিলেন। এখন অবসর সময়গুলো বই পড়ে কাটবে আপনার। তিনি বললেন, আমি লিখছি। আত্মজীবনীর বাকি অংশ প্রকাশ হবে দ্রুত। সেই বইটি এই মাসের শুরুতে প্রকাশিত হলো দিল্লিতে। যা নিয়ে চলছে আলোচনা। আমাদের ইংরেজি দৈনিক ডেইলি সানের সম্পাদক ইনামুল হক চৌধুরী দিল্লি গিয়েছিলেন গেল সপ্তাহে। তিনি আমার জন্য বইটি নিয়ে আসেন। পড়া শুরু করেছি বইটি।

ভারতের রাজনীতির প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব প্রণব মুখার্জি অনেক কিছুই খোলামেলাভাবে তুলে ধরেছেন তার এই নতুন বইতে। বাংলাদেশের রাজনীতির অনেক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে তার ভূমিকা ও অবস্থানের কথা কোনো রাখঢাক না রেখেই তুলে ধরেছেন। আমরা জানি, বাংলাদেশের রাজনীতির বিভিন্ন অধ্যায়ে প্রণব মুখার্জির ঐতিহাসিক ভূমিকা রয়েছে। পাকিস্তানের রাজনীতিতেও তার অবস্থান কম যায় না। বেনজির ভুট্টো এবং নওয়াজ শরিফের সঙ্গেও তার গভীর সখ্যের কথাও তিনি আমাকে বলেছিলেন। প্রণব মুখার্জি অসুস্থ থাকাকালে নওয়াজ বার বার হাসপাতালে ফোন করেছেন। খোঁজ নিয়েছিলেন। তখন ফোনে তিনি প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, আপনাকে বেঁচে থাকতে হবে পাকিস্তানের গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভিত্তিকে সহায়তা করার জন্য। একসময় বেনজির এভাবেই তার সঙ্গে কথা বলতেন। এখন বলছেন নওয়াজ। রাষ্ট্রপতি থাকাকালে পাকিস্তানের এই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার গভীর যোগাযোগ ছিল। শুধু পাকিস্তান নয়, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতেও প্রণবের প্রভাব রয়েছে। বাংলাদেশের কথা আমরা শুনেছি। এবার জেনেছি তার এই বই পড়ে। তবে বইয়ের বাইরে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তার সঙ্গে আমার অনেক কথা হয়েছে। সর্বশেষ সাক্ষাতের সময় তিনি আমাকে বলেছিলেন জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকাকালে ঢাকা সফরের কথা। এ সময় বঙ্গভবনে জিয়া তার জন্য ডিনারের ব্যবস্থা করেন। যাতে বেগম জিয়াও উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান তার সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। জিয়া-খালেদার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমানের বাড়ি বাগেরহাটে এটাও প্রণব মুখার্জির এখনো স্মরণে রয়েছে।

প্রণব মুখার্জির বই পড়ে পাঠকরা বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি তার গভীর ভালোবাসার কথা। দুঃসময়ে তিনি কীভাবে দলমতনির্বিশেষ বাংলাদেশের রাজনীতিকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তিনি কীভাবে কাজ করেছেন। আমার এখনো মনে আছে, ওয়ান-ইলেভেনের শাসনকালে কলকাতায় আমাদের অনেক রাজনীতিক বন্ধু পালিয়ে ছিলেন। আমি মাঝে মাঝে তাদের ফোন দিতাম। তারাও ফোন করতেন। কথা হতো। বাংলাদেশের সর্বশেষ অবস্থা আমার কাছ থেকে তারা জানতেন। এই সময়ে কলকাতায় বাংলাদেশের আরও দু-এক জন প্রিয় বন্ধু কাজ করেছেন। দুঃসময় হলে তারা নীরবে কাজ করে যান বাংলাদেশের জন্য। অথচ তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। সেই সময়ে আগরতলা সীমান্তে থাকতেন জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আজম। তাদের সঙ্গে কথা হতো ফোনে। সীমান্তে থাকার কারণে তারা বাংলাদেশের মোবাইল সিম ব্যবহার করতেন। আওয়ামী লীগের কর্মীরা মনে করতেন তারা দেশে পালিয়ে আছেন। আলাউদ্দিন নাসিম ও তাদের কাছে তখন শুনেছিলাম প্রণব মুখার্জির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার নিয়মিত কথা হতো। প্রণবদা শেখ রেহানাকে আশ্বস্ত করতেন চিন্তার কারণ নেই। তিনি সব দেখছেন। আলাউদ্দিন নাসিম আর শামীম ওসমান বেশ কয়েকবার সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রণব মুখার্জির সঙ্গে। শামীম ওসমান কানাডা ছেড়ে চলে আসেন ভারতে। একবার প্রণব মুখার্জির দুই পা ধরে শামীম ওসমান চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন। আর বলতে থাকেন, দাদা আপনি যেভাবে পারেন আমাদের নেত্রী, আমাদের আপাকে বাঁচান। তারা মেরে ফেলেছে নেত্রীকে। প্রণব মুখার্জি বিস্ময় নিয়ে তাকান শামীমের দিকে। এবার শামীম বললেন, আমি স্বপ্নে দেখেছি দাদা কাল রাতে। আপনি খোঁজ নিন।

প্রণব মুখার্জির ওসব তত্পরতার কথা লোকমুখে শুনেছিলাম। আমিও দাদাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম বিভিন্ন সময়। এখন আর কারও মুখে নয়, সব প্রশ্নের জবাব রয়েছে তার ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস ১৯৯৬-২০১২’ বইতে। তিনি লিখেছেন, কোন অবস্থায় জেনারেল মইনকে দিল্লিতে ডেকে নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের দুই নেত্রী শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে তিনি কী ভূমিকা রেখেছিলেন। কোন পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সারা বিশ্বে কীভাবে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন ও দুই নেত্রীর মুক্তির জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখার পাশাপাশি একটা শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দিকে জোর দিয়েছিলাম।’ তিনি আরও লিখেছেন, ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ ছয় দিনের ভারত সফরে যান। এ সময় প্রণব মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জেনারেল মইন। বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা প্রসঙ্গে প্রণব মুখার্জি লিখেছেন, ‘তাকে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির গুরুত্ব বোঝাই। তিনি এই ভয় পাচ্ছিলেন যে, শেখ হাসিনা বের হয়ে আসার পর তাকে চাকরিচ্যুত করতে পারেন। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে দায়িত্ব নিই এবং শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলেও তার বহাল থাকার ব্যাপারে তাকে আশ্বস্ত করি।’ এ ব্যাপারে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জর্জ ডব্লিউ বুশের সঙ্গে তার আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘আমি খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা উভয়ের মুক্তির ব্যাপারে হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সাক্ষাৎ চাই। তৎকালীন ভারতের জাতীয় উপদেষ্টা এম কে নারায়ণের মাধ্যমে আমার হস্তক্ষেপে আমি সব রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি এবং দেশটির স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করেছিলাম।’

প্রণব মুখার্জি আরও লিখেছেন, ‘শেখ হাসিনা আমাদের ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু। আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে একটি অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত আন্তর্জাতিক চাপ তৈরির মাধ্যমে ভারত তার দাবি পূরণে সহায়তা করার চেষ্টা করেছে। শেখ হাসিনা কারাগারে থাকার সময় আওয়ামী লীগের কিছু নেতা তাকে পরিত্যাগ করলে আমি তাদের ভর্ত্সনা করে বলি, কেউ যখন এমন বিপদে থাকে, তখন তাকে ত্যাগ করা অনৈতিক। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন হয়। শেখ হাসিনা বিপুল বিজয় পান।’ ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির এই লেখা বিভিন্ন মহলে আলোড়ন তুলেছে। আমায় সরকারি দলের এক বন্ধু বললেন, এই মুহূর্তে বইটি প্রকাশ না হলে ভালো হতো। মাওলানা আজাদের মতো এই পৃষ্ঠাগুলো ১০ বছর পর বের করতে পারতেন তিনি। আমি তাকে বললাম, ইতিহাসের অনেক কিছু আমাদের অজানাই থেকে যেত। প্রণব মুখার্জি সঠিক কাজ করেছেন। আমরা সঠিক ইতিহাস জানতে চাই— শুধু ওয়ান-ইলেভেন নয়, সব বিষয়ে। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ছে অনেক দিন আগের আরেকটি কথা। একবার নিউইয়র্কে দীর্ঘ আড্ডায় বাংলাদেশের রাজনীতির রহস্যপুরুষ সিরাজুল আলম খানকে বলেছিলাম, দাদা আপনি লিখছেন না কেন? কোন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আপনারা নিউক্লিয়াস করলেন? মুজিববাহিনী করলেন? স্বাধীনতার পর জাসদ করলেন— সব মানুষকে জানাতে হবে। এমনকি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের দিন আপনি দিল্লিতে ছিলেন। ঢাকায় ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে আপনি এক দিনের জন্যও আটক হননি। জরুরি অবস্থা জারির পর বঙ্গবন্ধু আপনাকে ডেকে বলেছিলেন, ‘সিরাজ তোকে ওরা বাঁচতে দেবে না। চলে যা।’ আপনি বাংলাদেশ ছাড়লেন। ইতিহাসের এই অজানাগুলো প্লিজ লিখুন। বলুন। আপনি চাইলে আমি লোক দেব। আপনি বলবেন, আমার লোক লিখবে। তিনি আমার কথার জবাব দেননি। এখনো লেখেননি কিছু। কোনো দিন লিখবেন কিনা জানি না।

প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। ১৯৭১ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে চলেছেন। ওয়ান-ইলেভেনের এই অজনা অধ্যায় আমাদের জানা দরকার ছিল। কারণ এ নিয়ে অনেক গল্প শোনা যেত। বাস্তবে ভারতের কী ভূমিকা ছিল তা দেশবাসীর কাছে এখনো অজানা। ওয়ান-ইলেভেনের আগের দিন জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে কোন রাজনীতিকদের কথা হয়েছিল? বারীরা কার নির্দেশ শুনেছিলেন তা বের হওয়া দরকার। কয়েক বছর আগে আমেরিকায় অবস্থানরত ব্রিগেডিয়ার বারীকে আমি ফোনে বলেছিলাম আত্মজীবনী লিখতে। ওয়ান-ইলেভেনের মূল নায়কদের বারী একজন। সেনাপ্রধানের লেখায় সবকিছু উঠে আসেনি। অনেক কিছু এখনো রয়ে গেছে বাকি। বারী আমাকে বললেন, মুখ খুলব। সব কথা বলব। লিখব। আমি তার এই বক্তব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জানিয়েছিলাম। এর পর থেকে বারীর আর খোঁজ নেই। তিনি হাওয়া।

প্রণব মুখার্জির বক্তব্যের পর আমার মনে কিছু প্রশ্ন জেগেছে। সেদিন ওয়ান-ইলেভেনকে কারা সমর্থন দিয়েছিল প্রথম? অভিনন্দন কারা জানিয়েছিল? আজ অনেক মানুষ ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে অনেক কথা বলছেন। কিন্তু এত দ্রুত বাস্তবতা ভুলে গেলে চলবে না। মনে রাখতে হবে একটি ইতিহাস আরেকটিকে টেনে আনে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেরিয়ে আসে আসল সত্য। ওয়ান-ইলেভেনে শুনেছিলাম, ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর টাকার শেষ নেই। এখন শুনি চিকিৎসার অভাবে তিনি ধুঁকে ধুঁকে জীবন কাটাচ্ছেন। প্রকৃতি বড় রহস্যময়। এই রহস্য ভেদ করা জটিল। যে ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে এত কথা সেই সময়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া  ১২৫০ কোটি টাকা তারা এখনো ফেরত পাননি। এমনকি আদালতের নির্দেশের পরও। ওয়ান-ইলেভেন দেখিয়ে কত রাজনীতিবিদের সর্বনাশ হয়েছে তার শেষ নেই। আবার কতজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ নয়, বটগাছ হয়েছেন তাও দেখছি। আসলে যে কোনো বিষয়ে একটা অসিলা লাগে। এই অসিলার সত্য-মিথ্যা আমরা যাচাই-বাছাই করি না। করি না বলেই ড. আওলাদদের সর্বনাশ হয়। থেকে যায় অনেক কিছু অজানা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ