শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শিল্প উন্নয়নে প্রয়োজন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্প উন্নয়নে প্রয়োজন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ

বর্তমান অর্থনীতিতে বিদেশি বিনিয়োগ একটি বহুল আলোচিত বিষয়। বিদেশি বিনিয়োগ আনার জন্য বিশাল ক্ষমতা দিয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তথা সংক্ষেপে যাকে বিডা বলা হয় তা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিডা অভ্যন্তরীণ ও বিদেশি বিনিয়োগে প্রচুর শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার অনুমতি দিয়ে দেশে উৎপাদন শিল্পে যথেষ্ট অবদান রেখে চলছে। যার ফলে এখন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রচুর সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। বিনিয়োগ সাধারণত দুই ভাবে হয়ে থাকে। একটি ইকুইটি এবং আরেকটি ঋণ। তবে ১০০ ভাগ ইকুইটি দিয়ে যে কোনো বিনিয়োগ সম্ভব কিন্তু ১০০ ভাগ ঋণে কোনো বিনিয়োগ হয় না। বিদেশি বিনিয়োগ ইকুইটিতেও হতে পারে এবং ঋণেও হতে পারে। তবে বিদেশি বিনিয়োগ কেন প্রয়োজন তা আমাদের সর্বাঙ্গে বিশ্লেষণ করা দরকার। দেশে কোনো লাভজনক শিল্প, সেবা বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হলে উচ্চমানের মেশিনারিজ, আধুনিক প্রযুক্তি, দক্ষ কারিগরি বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ কারিগর বা শ্রমিক, ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ বা দক্ষ কর্মজীবীর প্রয়োজন পড়ে সবার আগে; যার নির্ভরযোগ্য ভা-ার দেশে এখনো গড়ে ওঠে নাই। তাই দেশে কোনো শিল্প, সেবা বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হলে বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন পড়ে। সব সময় এই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা দেশের অভ্যন্তরীণ মূলধন থেকে সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। স্থানীয় মুদ্রায় বিনিয়োগ করলেও বিভিন্ন আমদানির মূল্য বিদেশি মুদ্রায় পরিশোধ করতে হয়। যার ফলে বিনিয়োগের পরিমাণে স্থিতি থাকে না। একটি প্রতিষ্ঠান শুরু করার সময় যে মূলধন স্থির করা হয় প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পটি শেষ করতে করতে মূলধন অনেক বেড়ে যায়। যার ফলে উৎপাদিত বা প্রদত্তসেবার মূল্য বেড়ে গিয়ে প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পটি অলাভজনক হয়ে যায়। তার ওপর যদি প্রতিষ্ঠানটি বিদেশি কাঁচামালের ওপর নির্ভর করে অভ্যন্তরীণ বাজারের জন্য বিদেশি মেশিনারিজ আমদানি করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানটি নির্ঘাত অচিরেই রুগ্ন হয়ে যাবে। কারণ বিদেশি মুদ্রার অব্যাহত মূল্য বৃদ্ধি হতেই থাকে, ফলে কাঁচামালের মূল্য, মেশিনারিজের খুচরা যন্ত্রাংশের মূল্য, বিদেশি প্রযুক্তি, বিশেষজ্ঞ, কারিগর, দক্ষ শ্রমিকের মূল্য ইত্যাদির আনুষঙ্গিক মূল্য বৃদ্ধি পায় কিন্তু সেই হারে উৎপাদিত দ্রব্য বা সেবার মূল্য বৃদ্ধি পায় না। তবে শতকরা ১০০ ভাগ বিদেশে রপ্তানির জন্য করা প্রতিষ্ঠানের বেলায় বিদেশি মুদ্রার মূল্যের বাড়তি চাপ তেমন কোনো সমস্যা হয় না। কারণ তার আয়ও সেভাবে বৃদ্ধি পায়।

বিদেশি মুদ্রা ছাড়া দেশে তেমন কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা কার্যত সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের দেশে বৈদেশিক মুদ্রা অতি নিয়ন্ত্রিত একটি মুদ্রা ব্যবস্থা। এর জন্য অনেক কঠিন কঠিন নিয়ন্ত্রণমূলক নিয়মনীতি রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে রয়েছে মানি লন্ডারিং। এর সরাসরি সম্পর্কের সম্ভাবনা। ফলে ইচ্ছা করলেই বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করা আদৌ সম্ভব হয় না। তবে সম্প্রতি সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনের নিয়ম অনেক শিথিল করেছে। যেমন বিশাল অঙ্কের এলসি যে কোনো ব্যাংক যে কোনো ক্লায়েন্টের জন্য খুলতে পারবে। বিদেশিরা ডেফার্ড পেমেন্টে বা বিনিয়োগ হিসেবে যে কোনো মূল্যের মেশিনারিজ বিডার অনুমতি নিয়ে আমদানি করতে পারবে। এমন কি ইকুইটিতেও বিদেশিরা সরাসরি বিনিয়োগ করতে পারবে এবং বিনিয়োগকৃত অর্থের লভ্যাংশ ফি বছর নিতে পারবে। এমনকী বিদেশিদের সঙ্গে অংশীদারিত্বে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের বিদেশি মালিক সরাসরি এলসি খুলতে পারবে এবং তার শেয়ারের বিপরীতে যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে গ্যারান্টি বিদেশে যে কাউকে দিতে পারবে। এ ব্যাপারে ‘ফরেন একচেঞ্জ গাইড লাইন অব বাংলাদেশ ব্যাংকের চাপ্টার ১৬ যা ১৮ জানুয়ারি ২০২৮ পর্যন্ত সংশোধন করে হালনাগাদ করা হয়েছে। উক্ত চাপ্টারে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লোন, ওভার ড্রাফট ও গ্যারান্টি দেওয়ার অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় ব্যাংকগুলো জানুয়ারি ২০১৮ সালের পর থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন আর্থিক সুবিধা দিতে পারবে। তার জন্য বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অন্য কোনো অনুমতি নিতে হবে না। বিদেশি মুদ্রা ট্রানজেকশন গাইডলাইন উদারীকরণ করার পর দেশে যেমন বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে সেই সঙ্গে দেশীয় উদ্যোক্তাগণ বিদেশি মুদ্রায় ঋণ পেতে আরও কঠিন প্রতিযোগিতায় পড়ে গেছে। কথা ছিল বিদেশি বিনিয়োগ এনে দেশে বিনিয়োগের পরিধি আরও বিস্তৃত করা হবে। এর ফলে দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অভিজ্ঞতা এবং তাদের কার্যক্ষমতা ও উৎপাদন গুণাবলি বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু আইনের ফাঁকফোকর গলিয়ে বিদেশিরা চিরস্থায়ী ব্যবস্থা কায়েম করে দীর্ঘমেয়াদি মুনাফার সুযোগ করে নিচ্ছে। যেমন বিদেশি একজন ব্যক্তি বা একটি কোম্পানি বাংলাদেশের কোনো উদ্যোক্তার জয়েন্ট ভেনচার করে বিডাতে কোম্পানি নিবন্ধন করে নিল। সেই নিবন্ধনের আওতায় বিদেশি বিনিয়োগকারী নিজেই একটি মূল্য নির্ধারণ করে কতগুলো মেশিন আমদানি করল এবং যে মূল্য সে নির্ধারণ করল তা বিদেশি মুদ্রায় তার বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ধারিত হলো। কিন্তু প্রকৃত অবস্থায় ওই মেশিনগুলোর মূল্য হয়তো তত নয়। ফলে দেশ প্রথম ধাক্কায় আর্থিকভাবে ধাক্কা খেল এবং দেশের জিডিপির পরিমাণ খাতা-কলমে বেড়ে গিয়ে দেশে একটি রিক্তকরণের মধ্যে পতিত হলো; যা দীর্ঘমেয়াদে জিডিপিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী এক মিলিয়ন বিদেশি মুদ্রা মূল্যমানের মেশিনারিজ দুই মিলিয়ন মূল্য দেখিয়ে বিনিয়োগ করল তাহলে প্রকৃত বিনিয়োগ কত হলো তা নিশ্চয় বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এই কম মূল্যের মেশিনারিজ বেশি দাম দেখিয়ে বিনিয়োগ করা সমস্যার শেষ এখানেই নয়। বিনিয়োগকারী এখন প্রতি বছর তার বিনিয়োগের ওপর কর ছাড়াই লভ্যাংশ গ্রহণ করে তা দেশের বাইরে নিয়ে যেতে পারবে। যার ফলে তার প্রকৃত আয়ের দ্বিগুণ পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিতে পারতেছে দেশের বিদ্যমান আইনের মাধ্যমে। এভাবে সে তার প্রকৃত বিনিয়োগকৃত অর্থ তিন থেকে চার বছরের মধ্যেই দেশ নিয়ে যেতে পারছে। বিষয়টি অঙ্ক করে বললে আরও সহজ হবে। দুই মিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগের বিপরীতে যদি ২০% লভাংশ বাইরে পাঠাতে পারে তাহলে দুই মিলিয়ন পাঠাতে সময় লাগবে পাঁচ বছর অর্থাৎ তার প্রকৃত এক মিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে সময় লাগবে মাত্র তিন বছর। কারণ বছরের মাঝখানে লভ্যাংশ ঘোষণা হয় না। তিন বছরে বিনিয়োগকৃত বৈদেশিক মুদ্রা ফেরত নেওয়ার পরে দুই মিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রার কাঁঠাল গাছ তার রয়ে গেল যেখান থেকে অনন্তকাল তারা প্রতি বছর কাঁঠাল খেতে থাকবে। এভাবেই দেশটা একদিন বিদেশিদের কাছে জিম্মি হয়ে যাবে। আমাদের বিশেষজ্ঞরা বিদেশে পড়াশোনা করা এবং বিদেশি ভাবাপন্ন অর্থনীতি বিশারদ। তারা পৃথিবীটাকে গ্লোবাল ভিলেজ মনে করে। তাদের চোখে বিদেশি বিনিয়োগ উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থের ব্যাপার। এখানে উভয় পক্ষের উইন উইন অবস্থা। কিন্তু প্রকৃত এবং বাস্তব অবস্থা কি তাই? এখানে যে সব বিদেশি ইকুইটি বিনিয়োগ বা জয়েন্ট ভেনচার বিনিয়োগে আসে তারা হয় বিভিন্ন বহুজাতিক উৎপাদন কোম্পানি বা অর্থলগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান যারা বাণিজ্য প্রসারের স্বার্থে বাংলাদেশের মতো উনুন্নত বাজারে প্রবেশ করে কৈ মাছের তেল দিয়ে কৈ মাছ ভেজে নিতে চায়। যেমন যে দেশ মোটরগাড়ি উৎপাদন করে তারা সড়ক নির্মাণে বিনিয়োগ করতে আসে, যেই দেশ ড্রেজার তৈরি করে তারা নদীখননে বিনিয়োগ করতে চায়, যারা রেডিমেড পোশাক ক্রয় করে তারা পোশাক শিল্পে বিনিয়োগ করে। শুধু ইকুইটি বা জয়েন্ট ভেনচার প্রকল্পে বিনিয়োগ নয়, এমন কী সব ধরনের বিদেশি ঋণেও বিদেশি কারিগরি বিশেষজ্ঞ বা কনসালটেন্ট নিতে হয়, তাদের নির্ধারিত মূল্যে নির্দিষ্ট দেশ থেকে মেশিনারিজ আমদানি করতে হয়। একসঙ্গে অনেক ফালতু পার্টস বা যন্ত্রাংশ মূলধনী মেশিনারিজের সঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় শুল্কারোপের সুবিধার্থে। কারণ বলা হয় মূলধনী মেশিনারিজের শুল্ক হার কম কিন্তু পরবর্তীতে যন্ত্রাংশ হিসেবে শুল্ক হার বাড়িয়ে দেওয়া হয়। তা ছাড়া যন্ত্রাংশের জন্য কোনো বিনিয়োগ কেউ করে না। তা ছাড়াও বাংলাদেশে সাধারণত কম দামে (যদিও বিনিয়োগে বেশি দাম দেওয়া থাকে) পুরনো মডেলের নতুন মেশিনারিজ ক্রয় করা যেগুলো এক-দুই বছর পরে বাজারে পাওয়া যায় না এবং যন্ত্রাংশও মিলে না। এটি একটি বিশাল আন্তর্জাতিক বেনিয়াচক্র; যাদের নিয়ন্ত্রণে পুরো আমলাতন্ত্র। যা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করা মানে আরেকটি বিপ্লব করা।

এমন হাজারো উদাহরণ দেওয়া যায়, যেখানে বাজার অর্থনীতির স্বার্থে আমার দেশে বিনিয়োগ হয়। কিন্তু কাঁচামাল উৎপাদনে, কৃষি উৎপাদনে বা মৌলিক শিল্পে কোনো বিনিয়োগ আনা যায় না। কৃষি বা মৌলিক শিল্পে বিনিয়োগে দেশের আমলাদের প্রচ- বাধা। এর মূল কারণ হলো শিক্ষাব্যবস্থায় বাজার অর্থনীতির প্রভাব সুদূরগ্রাসী। ব্যাংকিং শিক্ষা আরও ভয়াবহ। এখানে বৃহৎ আন্তর্জাতিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা ব্যাংকিং ব্যবস্থা। তা ছাড়া আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় বার্গেনিং স্কিল ডেভেলপ করার শিক্ষা কার্যক্রম নাই। সবই রুটিন শিক্ষাব্যবস্থা যার সিংহ ভাগ পাঠ্যবই বিদেশিদের লেখা।

দেশকে উন্নত ও স্বাবলম্বী করতে বিনিয়োগের কোনো বিকল্প নেই। নিজস্ব পুঁজির প্রচ- অভাব। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দিয়ে সীমিত অভিজ্ঞতায় সঠিক পথেই এগোচ্ছে। এখনো কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেগুলো অতিক্রম করতে পারলে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে বলে অনেকের বিশ্বাস। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোভাবও যথেষ্ট ইতিবাচক। বিদেশি মুদ্রা ট্রানজেকশনের গাইড লাইন ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত হালনাগাদ করে তারা সুস্পষ্ট নিয়মনীতি করে দিয়েছে, যা যথাযথ মেনে যে কোনো ব্যাংকের এডি শাখার মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগ আনার ব্যবস্থা করতে পারে। ওই গাইড লাইনের ১৫ নম্বর চাপ্টারে বিদেশ থেকে ঋণ বিডার পূর্ব অনুমতি নিয়ে আনার অনুমতি দিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বিএনপি আমলে গঠিত একটি বাছাই কমিটিকে সুপারিশ করার দায়িত্ব দেওয়াতে প্রক্রিয়াটি দীর্ঘসূত্রতার মারপ্যাঁচে পড়ে গেছে। মাসে একবার বাছাই কমিটির বৈঠক বসে। ফলে সুপারিশ পেতে বেশ বিলম্ব হয়। যদিও বাছাই কমিটি খুবই ইতিবাচক কিন্তু বৈঠকের বাধ্যবাদকতায় তারা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত। এই কমিটিটা বিলুপ্ত করে দেওয়া যায় কি না তা ভাবা উচিত। গাইড লাইন দিয়ে দেওয়ার পরে বাছাই কমিটির প্রয়োজনীয়তা তেমন নাই বলে উদ্যোক্তারা মনে করে। যদি এই বাছাই কমিটি বিলুপ্ত হয় তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার ট্রানজেকশন গাইড লাইনের ১৫ চাপ্টারে প্রণীত নিয়ম মেনে যে কোনো বিদেশি বিনিয়োগের জন্য স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রাপ্তিতে যথেষ্ট সময় সাশ্রয় হবে ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সরাসরি বিনিয়োগে আগ্রহী হবে। সরাসরি বিদেশি ঋণ অনেক বেশি সুবিধা বহন করে। একদিক দিয়ে এর সুদহার কম। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ দীর্ঘ। যদি দেশীয় উদ্যোক্তারা দর কষাকষি করে ঋণের বিভিন্ন শর্ত অনুকূলে রাখতে পারে তাহলে সরাসরি বিদেশি ঋণ সর্বোচ্চ বিনিয়োগ সুবিধা হিসেবে গণ্য হবে। তা ছাড়া সরাসরি বিদেশি ঋণে দেশের সম্পদের ওপর কোনো দায় সৃষ্টি হয় না এবং অনন্তকাল কোনো দায়ভার বহন করার সুযোগ থাকে না। ঋণ পরিশোধ হয়ে গেলে বা পরিশোধের সময়কালে কোনো দায়ভার থাকে না। তাই দেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা, দেশীয় সম্পদ বৃদ্ধি, মৌলিক ও কৃষিজ শিল্প গড়ে তোলার স্বার্থে সরাসরি বিদেশি ঋণগ্রহণকে উৎসাহিত করা উচিত বলে সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা মনে করে এবং সুপারিশটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে আশা করে।

            লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা