শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ভাষাটি আমার দেশ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষাটি আমার দেশ

আজ ২৪ বছর আমি নির্বাসিত। দেশে আমাকে প্রবেশ করতে দেয় না দেশের কোনও সরকারই। আমি অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করতে চাই না, আমাদের নির্লজ্জ সরকারেরা কিন্তু অবৈধভাবে আমাকে দেশে প্রবেশে বাধা দিচ্ছে। ২৪ বছর আগে খালেদা জিয়ার সরকার আমাকে দেশের বাইরে বের করে দিয়েছিল কারণ মৌলবাদীরা দেশ জুড়ে তান্টব করছিল। দেশের অবস্থা শান্ত হলে এক দুমাস পর দেশে ফিরতে পারবো, এরকমই বলা হয়েছিল। ২৪ বছর শেষ হয়েছে, অপেক্ষার সেই এক দুমাস এখনও শেষ হয়নি, আজও আমাকে আমার নিজের দেশে ফিরতে দেওয়া হয় না। ইতিহাস বলে, পৃথিবীর অনেক প্রতিবাদী লেখক শিল্পীকেই নির্বাসন দিয়েছে বিভিন্ন দেশের সরকার, কিন্তু সরকার বদল হলে সেই লেখক শিল্পীরা ফিরতে পেরেছেন নিজ বাসভূমে। কিন্তু আমার বেলায় সেটিও হয় না। সরকার বদল হয়, আমার ভাগ্য বদল হয় না। আসলে কোনও সরকারই লেখকের বাক স্বাধীনতায় বা মত প্রকাশের অধিকারে বিশ্বাস করে না, সে কারণেই সমস্যা। পশ্চিমবঙ্গও বাংলাদেশের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলেছে। এক সরকার আমাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়েছে, নতুন সরকার এসে আগের সরকারের কিছু না মানলেও আমার নির্বাসনদ- দেওয়াকে মেনে নিয়েছে। আমার বেলায় নিষেধাজ্ঞাগুলো অদ্ভুতভাবে সংক্রামক। এক সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করলে দেখে দেখে আরেক সরকারও নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এক প্রকাশক বই প্রকাশ বন্ধ করলে দেখে দেখে আরেক প্রকাশকও বই প্রকাশ বন্ধ করে। মানুষ ভয়কে জয় করেনি, ভয় মানুষকে জয় করেছে। দেশে যখন আমাকে ফিরতে দেওয়া হয় না, ইউরোপ থেকে তল্পি তল্পা গুটিয়ে পাড়ি দিয়েছিলাম পশ্চিমবঙ্গে। আমি ইউরোপের নাগরিক, এত দেশ থাকতে পশ্চিমবঙ্গে কেন? এর উত্তরটি সোজা, ভাষাটির জন্য, বাংলা নামের ভাষাটির জন্য- যে ভাষায় আমি গদ্য পদ্য লিখি, সেই ভাষাটি দিনভর শুনবো বলে, সেই ভাষাটি দিনভর বলবো বলে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গও একই আচরণ করলো আমার সঙ্গে। কিছু একটার ছুতো দেখিয়ে আমাকে নির্বাসন দিল। বাংলার পূর্ব আর পশ্চিমকে লোকে আলাদা ভাবে, আমি কিন্তু এর স্বভাব চরিত্র হুবহু একই দেখি। দুই বাংলা থেকে নির্বাসিত হয়েও আমি ইউরোপে ফিরি না, আমেরিকায় বাস করি না। বাংলার কাছাকাছি কোথাও পড়ে থাকি। অনেকটা বাড়ির উঠোনে পড়ে থাকার মতো। কেন বাংলার প্রতি আমার এত আকর্ষণ? বাংলার মাটি, হাওয়া, গাছপালা নদীনালা বাড়িঘরের জন্যই কি এমন উতলা আমি? এসব তো অনেক দেশেই আছে, তারপরও কেন কোথাও আমার মন ভরে না! এ নিয়ে আমি প্রচুর ভেবেছি। উত্তর খুঁজেছি বছরের পর বছর। লক্ষ্য করেছি, বিদেশ বিভুঁইয়ে এই ভাষাটি কোথাও শুনলে আমি থমকে দাঁড়িয়ে ভাষাটি শুনি, এই ভাষাটি কোথাও লেখা আছে দেখলে পড়ে দেখি, এমনকী ছুঁয়েও দেখি। ভাষাটির কাছ থেকে দূরে সরতে আমার মোটেও ইচ্ছে করে না। আমি অনুভব করি আমার মা আমাকে মুখে তুলে খাওয়াচ্ছে, আমার বাবা আমাকে দুহাতে বুকের কাছে টেনে নিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, অনুভব করি ভাই বোনের সঙ্গে মাঠ জুড়ে হৈ চৈ করে গোল্লাছুট খেলছি। এই অনুভবটি আমাকে সুখ দেয়, অদ্ভুত এক নিরাপত্তা দেয়। এভাবেই ধীরে ধীরে আমি বুঝেছি, আসলে ভৌগলিক কোনও অঞ্চল আমার দেশ নয়, আমার দেশের নাম বাংলাদেশ নয়, আমার দেশের নাম বাংলা ভাষা। ভাষাটিই আমার দেশ। এই ভাষাটি যদি বাংলাদেশে কেউ না বলে, তাহলে ওদেশে ফিরলেও আমার মনে হবে না ও দেশ আমার দেশ।

এই ভাষাটিকে ভালবাসি বলে ভিন্ন ভাষাভাষীর অনেক দেশে বাস করেও কোনও দেশের কোনও ভাষাই আমি শিখিনি। এই বাংলার মধ্যেই আমি আমার দেশ, আমার আনন্দ, আমার সর্ব সুখ খুঁজে পাই। মানুষ প্রাচুর্যের জন্য নিজের দেশ ত্যাগ করে উন্নত দেশে পাড়ি দেয়। আর আমি প্রাচুর্যের দেশ ছেড়ে অনুন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছি ভাষাটির জন্য। এই ভাষাকে আমি প্রাণের ভেতরে রাখি। আমার আজ মা নেই, বাবা নেই, ভাইয়েরা নেই, প্রিয় অনেক মানুষই আর নেই। এই ভাষাটি আমি যখন উচ্চারণ করি, আমি উচ্চারণ করি আমার মা বাবাকে, আমার ভাইদের, আমার প্রিয় প্রিয় মানুষদের।

যে দেশ তার প্রতিটি মানুষকে অন্ন বস্ত্র বাসস্থান আর শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে পারে না, সেই দেশকে দেশ বলার কোনও অর্থ হয় না। বাংলাদেশটির ভেতর সত্যিই কি কারও নিরাপত্তা আছে, যে কেউ যে কোনও সময় খুন হয়ে যেতে পারে, যে কেউ যে কোনও সময় ধর্ষণের শিকার হতে পারে, কারও হাতে দুর্নীতির অঢেল টাকা, কারও হাত ফাঁকা। একটা ভয়ঙ্কর বৈষম্যের সমাজ! বাঁচতে হলে ক্ষমতাশীলদের চাটুকারি হতে হয়। সততা, সহযোগিতা, সমমর্মিতা, সাহসিকতা, সব নির্বাসিত। আমি তাই কোনো দেশকে আমার দেশ বলি না, বাংলা ভাষাটিকে বলি। এই ভাষাটিই আমাকে দেখে দেখে রাখে, ভয়ঙ্কর দুঃসময়ে, ভুতুড়ে অন্ধকারে, আমার হাহাকারের দিনে আমাকে নিরাপত্তা দেয়। এই ভাষাটি কতদিন পৃথিবীতে টিকে থাকবে আমি সঠিক জানি না। তবে অনুমান করি খুব বেশি শতাব্দী নয়। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গই বাংলা ভাষার দুটো মূল ভূমি। এই মূল ভূমির পড়ালেখা জানা আধুনিক মানুষই ভাষাটি বলতে আগ্রহী নয়, ভাষাটি নিয়ে তাদের কোনও অহঙ্কার নেই। ভাষাকে না ভালোবাসলে ভাষা টিকে থাকে না। ভাষাকে না ভালোবাসলে ভাষা বলার লোক ক্রমশ কমে যেতে থাকে। যে ভাষায় কথা বলার মানুষ খুব কম, সেই ভাষাগুলো মরে যায়। পৃথিবীতে মোট ৭০৯৯টি মুখের ভাষা আছে। প্রতি ২ সপ্তাহে ১টি করে ভাষা মরে যাচ্ছে। আমি বুঝি, ইংরেজিতে কথা বললে যদি মনে করা হয় মানুষটি শিক্ষিত, জ্ঞানী, তাহলে লোকে নিজের আঞ্চলিক ভাষায় কথা না বলে ইংরেজিতেই কথা বলার চেষ্টা করবে। তাই বলছে। এই সমস্যা গোটা ভারতীয় উপমহাদেশে। বাংলায়, মারাঠিতে, মালায়ালামে, অসমীয়ায়, উড়িয়ায়, তেলুগুতে, কন্নরে, পাঞ্জাবিতে, রাজস্থানীতে, তামিলে, এমনকী হিন্দিতে কথা বললেও তুমি একটু গেঁয়ো, একটু পিছিয়ে থাকা, একটু অনাধুনিক, আর ইংরেজিতে কথা বললেই তুমি শিক্ষিত, তুমি জ্ঞানী। এ রকম যখন অধিকাংশ মানুষের মানসিকতা, তখন এই মানসিকতা যে সহজে বদল হওয়ার নয়, তা অধিকাংশ মানুষই জানে। জানে বলেই চারদিকে ইংরেজি শেখার হিড়িক পড়েছে। দরিদ্ররা তাদের ছেলেমেয়েদের বাংলা মিডিয়ামের সরকারি স্কুলে পাঠাতো, আর বড়লোকেরা ইংরেজি মিডিয়ামের প্রাইভেট স্কুলে। এই নিয়মটিও উঠে গেছে। এখন দরিদ্ররাও গর্ব করে বলে, ‘ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়ামে দিয়েছি’। ইংলিশ মিডিয়ামে ধার কর্জ করে হলেও পড়াচ্ছে, কারণ তাদের ধারণা বাংলা মিডিয়ামে পড়লে কোনও লাভ নেই, কোথাও চাকরি পাবে না। হতদরিদ্র পথের ভিখিরি ছাড়া বাংলা মিডিয়াম অগত্যা কারও জন্য নয়। এই ভাষা মরবে না তো কী করবে?

আমাকে ভারতের জাতীয় টিভিতে সাক্ষাৎকার দেবার জন্য খুব ডাকা হয়, আমি না বলে দিই। বলে দিই, আমি ইংরেজি ভালো জানি না। আমাকে যারা ‘ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি’ ভাবে, তারা আকাশ থেকে পড়ে। সেলিব্রিটি হয়েও, ভি আই পি হয়েও, ইন্টেলেকচুয়াল হয়েও ইংরেজি ভালো জানি না, এ তারা বিশ্বাস করতে পারে না। তারা মনে করে বড় হতে গেলে, বুদ্ধিমান হতে গেলে, বিখ্যাত হতে গেলে ইংরেজি জানতেই হয়। আমি তা মনে করি না। কেউ শুধু নিজের ভাষা জেনেই জ্ঞানী, গুণী, বিদ্বান, বুদ্ধিমতী, বিখ্যাত হতে পারে। পৃথিবীর হাজারো কবি লেখক শিল্পী বিজ্ঞানী গবেষক নিজের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা জানতেন না, কিন্তু তাঁরা পৃথিবী-বিখ্যাত। মানুষ তাঁদের কাছে গিয়ে তাঁদের ভাষা অনুবাদ করে নেয়।

আমাদের জগত বৈষম্যে ভরা। যে দেশের টাকা বেশি, সে দেশকে বলি উন্নত দেশ। সেই দেশের ভাষা শেখার জন্য মানুষের আগ্রহ প্রচুর। আমাদের গরিব দেশ, আমার দেশের ভাষাও তাই গরিব। গরিব ভাষা শিখতে বলতে লিখতে গরিবদেরই আগ্রহ নেই। এই যে বাংলায় বই লিখছি, বহু শতাব্দী পর, ইতিহাসের কবর খুঁড়ে কোনও গবেষক হয়তো আবিষ্কার করবেন বিলুপ্ত ভাষার বই। বাংলার ভবিষ্যতের কথা ভাবলে আমি ওইরকম একটি বেদনাময় চিত্রই দেখি।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক