শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ভাষাটি আমার দেশ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষাটি আমার দেশ

আজ ২৪ বছর আমি নির্বাসিত। দেশে আমাকে প্রবেশ করতে দেয় না দেশের কোনও সরকারই। আমি অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করতে চাই না, আমাদের নির্লজ্জ সরকারেরা কিন্তু অবৈধভাবে আমাকে দেশে প্রবেশে বাধা দিচ্ছে। ২৪ বছর আগে খালেদা জিয়ার সরকার আমাকে দেশের বাইরে বের করে দিয়েছিল কারণ মৌলবাদীরা দেশ জুড়ে তান্টব করছিল। দেশের অবস্থা শান্ত হলে এক দুমাস পর দেশে ফিরতে পারবো, এরকমই বলা হয়েছিল। ২৪ বছর শেষ হয়েছে, অপেক্ষার সেই এক দুমাস এখনও শেষ হয়নি, আজও আমাকে আমার নিজের দেশে ফিরতে দেওয়া হয় না। ইতিহাস বলে, পৃথিবীর অনেক প্রতিবাদী লেখক শিল্পীকেই নির্বাসন দিয়েছে বিভিন্ন দেশের সরকার, কিন্তু সরকার বদল হলে সেই লেখক শিল্পীরা ফিরতে পেরেছেন নিজ বাসভূমে। কিন্তু আমার বেলায় সেটিও হয় না। সরকার বদল হয়, আমার ভাগ্য বদল হয় না। আসলে কোনও সরকারই লেখকের বাক স্বাধীনতায় বা মত প্রকাশের অধিকারে বিশ্বাস করে না, সে কারণেই সমস্যা। পশ্চিমবঙ্গও বাংলাদেশের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলেছে। এক সরকার আমাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়েছে, নতুন সরকার এসে আগের সরকারের কিছু না মানলেও আমার নির্বাসনদ- দেওয়াকে মেনে নিয়েছে। আমার বেলায় নিষেধাজ্ঞাগুলো অদ্ভুতভাবে সংক্রামক। এক সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করলে দেখে দেখে আরেক সরকারও নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এক প্রকাশক বই প্রকাশ বন্ধ করলে দেখে দেখে আরেক প্রকাশকও বই প্রকাশ বন্ধ করে। মানুষ ভয়কে জয় করেনি, ভয় মানুষকে জয় করেছে। দেশে যখন আমাকে ফিরতে দেওয়া হয় না, ইউরোপ থেকে তল্পি তল্পা গুটিয়ে পাড়ি দিয়েছিলাম পশ্চিমবঙ্গে। আমি ইউরোপের নাগরিক, এত দেশ থাকতে পশ্চিমবঙ্গে কেন? এর উত্তরটি সোজা, ভাষাটির জন্য, বাংলা নামের ভাষাটির জন্য- যে ভাষায় আমি গদ্য পদ্য লিখি, সেই ভাষাটি দিনভর শুনবো বলে, সেই ভাষাটি দিনভর বলবো বলে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গও একই আচরণ করলো আমার সঙ্গে। কিছু একটার ছুতো দেখিয়ে আমাকে নির্বাসন দিল। বাংলার পূর্ব আর পশ্চিমকে লোকে আলাদা ভাবে, আমি কিন্তু এর স্বভাব চরিত্র হুবহু একই দেখি। দুই বাংলা থেকে নির্বাসিত হয়েও আমি ইউরোপে ফিরি না, আমেরিকায় বাস করি না। বাংলার কাছাকাছি কোথাও পড়ে থাকি। অনেকটা বাড়ির উঠোনে পড়ে থাকার মতো। কেন বাংলার প্রতি আমার এত আকর্ষণ? বাংলার মাটি, হাওয়া, গাছপালা নদীনালা বাড়িঘরের জন্যই কি এমন উতলা আমি? এসব তো অনেক দেশেই আছে, তারপরও কেন কোথাও আমার মন ভরে না! এ নিয়ে আমি প্রচুর ভেবেছি। উত্তর খুঁজেছি বছরের পর বছর। লক্ষ্য করেছি, বিদেশ বিভুঁইয়ে এই ভাষাটি কোথাও শুনলে আমি থমকে দাঁড়িয়ে ভাষাটি শুনি, এই ভাষাটি কোথাও লেখা আছে দেখলে পড়ে দেখি, এমনকী ছুঁয়েও দেখি। ভাষাটির কাছ থেকে দূরে সরতে আমার মোটেও ইচ্ছে করে না। আমি অনুভব করি আমার মা আমাকে মুখে তুলে খাওয়াচ্ছে, আমার বাবা আমাকে দুহাতে বুকের কাছে টেনে নিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, অনুভব করি ভাই বোনের সঙ্গে মাঠ জুড়ে হৈ চৈ করে গোল্লাছুট খেলছি। এই অনুভবটি আমাকে সুখ দেয়, অদ্ভুত এক নিরাপত্তা দেয়। এভাবেই ধীরে ধীরে আমি বুঝেছি, আসলে ভৌগলিক কোনও অঞ্চল আমার দেশ নয়, আমার দেশের নাম বাংলাদেশ নয়, আমার দেশের নাম বাংলা ভাষা। ভাষাটিই আমার দেশ। এই ভাষাটি যদি বাংলাদেশে কেউ না বলে, তাহলে ওদেশে ফিরলেও আমার মনে হবে না ও দেশ আমার দেশ।

এই ভাষাটিকে ভালবাসি বলে ভিন্ন ভাষাভাষীর অনেক দেশে বাস করেও কোনও দেশের কোনও ভাষাই আমি শিখিনি। এই বাংলার মধ্যেই আমি আমার দেশ, আমার আনন্দ, আমার সর্ব সুখ খুঁজে পাই। মানুষ প্রাচুর্যের জন্য নিজের দেশ ত্যাগ করে উন্নত দেশে পাড়ি দেয়। আর আমি প্রাচুর্যের দেশ ছেড়ে অনুন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছি ভাষাটির জন্য। এই ভাষাকে আমি প্রাণের ভেতরে রাখি। আমার আজ মা নেই, বাবা নেই, ভাইয়েরা নেই, প্রিয় অনেক মানুষই আর নেই। এই ভাষাটি আমি যখন উচ্চারণ করি, আমি উচ্চারণ করি আমার মা বাবাকে, আমার ভাইদের, আমার প্রিয় প্রিয় মানুষদের।

যে দেশ তার প্রতিটি মানুষকে অন্ন বস্ত্র বাসস্থান আর শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে পারে না, সেই দেশকে দেশ বলার কোনও অর্থ হয় না। বাংলাদেশটির ভেতর সত্যিই কি কারও নিরাপত্তা আছে, যে কেউ যে কোনও সময় খুন হয়ে যেতে পারে, যে কেউ যে কোনও সময় ধর্ষণের শিকার হতে পারে, কারও হাতে দুর্নীতির অঢেল টাকা, কারও হাত ফাঁকা। একটা ভয়ঙ্কর বৈষম্যের সমাজ! বাঁচতে হলে ক্ষমতাশীলদের চাটুকারি হতে হয়। সততা, সহযোগিতা, সমমর্মিতা, সাহসিকতা, সব নির্বাসিত। আমি তাই কোনো দেশকে আমার দেশ বলি না, বাংলা ভাষাটিকে বলি। এই ভাষাটিই আমাকে দেখে দেখে রাখে, ভয়ঙ্কর দুঃসময়ে, ভুতুড়ে অন্ধকারে, আমার হাহাকারের দিনে আমাকে নিরাপত্তা দেয়। এই ভাষাটি কতদিন পৃথিবীতে টিকে থাকবে আমি সঠিক জানি না। তবে অনুমান করি খুব বেশি শতাব্দী নয়। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গই বাংলা ভাষার দুটো মূল ভূমি। এই মূল ভূমির পড়ালেখা জানা আধুনিক মানুষই ভাষাটি বলতে আগ্রহী নয়, ভাষাটি নিয়ে তাদের কোনও অহঙ্কার নেই। ভাষাকে না ভালোবাসলে ভাষা টিকে থাকে না। ভাষাকে না ভালোবাসলে ভাষা বলার লোক ক্রমশ কমে যেতে থাকে। যে ভাষায় কথা বলার মানুষ খুব কম, সেই ভাষাগুলো মরে যায়। পৃথিবীতে মোট ৭০৯৯টি মুখের ভাষা আছে। প্রতি ২ সপ্তাহে ১টি করে ভাষা মরে যাচ্ছে। আমি বুঝি, ইংরেজিতে কথা বললে যদি মনে করা হয় মানুষটি শিক্ষিত, জ্ঞানী, তাহলে লোকে নিজের আঞ্চলিক ভাষায় কথা না বলে ইংরেজিতেই কথা বলার চেষ্টা করবে। তাই বলছে। এই সমস্যা গোটা ভারতীয় উপমহাদেশে। বাংলায়, মারাঠিতে, মালায়ালামে, অসমীয়ায়, উড়িয়ায়, তেলুগুতে, কন্নরে, পাঞ্জাবিতে, রাজস্থানীতে, তামিলে, এমনকী হিন্দিতে কথা বললেও তুমি একটু গেঁয়ো, একটু পিছিয়ে থাকা, একটু অনাধুনিক, আর ইংরেজিতে কথা বললেই তুমি শিক্ষিত, তুমি জ্ঞানী। এ রকম যখন অধিকাংশ মানুষের মানসিকতা, তখন এই মানসিকতা যে সহজে বদল হওয়ার নয়, তা অধিকাংশ মানুষই জানে। জানে বলেই চারদিকে ইংরেজি শেখার হিড়িক পড়েছে। দরিদ্ররা তাদের ছেলেমেয়েদের বাংলা মিডিয়ামের সরকারি স্কুলে পাঠাতো, আর বড়লোকেরা ইংরেজি মিডিয়ামের প্রাইভেট স্কুলে। এই নিয়মটিও উঠে গেছে। এখন দরিদ্ররাও গর্ব করে বলে, ‘ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়ামে দিয়েছি’। ইংলিশ মিডিয়ামে ধার কর্জ করে হলেও পড়াচ্ছে, কারণ তাদের ধারণা বাংলা মিডিয়ামে পড়লে কোনও লাভ নেই, কোথাও চাকরি পাবে না। হতদরিদ্র পথের ভিখিরি ছাড়া বাংলা মিডিয়াম অগত্যা কারও জন্য নয়। এই ভাষা মরবে না তো কী করবে?

আমাকে ভারতের জাতীয় টিভিতে সাক্ষাৎকার দেবার জন্য খুব ডাকা হয়, আমি না বলে দিই। বলে দিই, আমি ইংরেজি ভালো জানি না। আমাকে যারা ‘ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি’ ভাবে, তারা আকাশ থেকে পড়ে। সেলিব্রিটি হয়েও, ভি আই পি হয়েও, ইন্টেলেকচুয়াল হয়েও ইংরেজি ভালো জানি না, এ তারা বিশ্বাস করতে পারে না। তারা মনে করে বড় হতে গেলে, বুদ্ধিমান হতে গেলে, বিখ্যাত হতে গেলে ইংরেজি জানতেই হয়। আমি তা মনে করি না। কেউ শুধু নিজের ভাষা জেনেই জ্ঞানী, গুণী, বিদ্বান, বুদ্ধিমতী, বিখ্যাত হতে পারে। পৃথিবীর হাজারো কবি লেখক শিল্পী বিজ্ঞানী গবেষক নিজের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা জানতেন না, কিন্তু তাঁরা পৃথিবী-বিখ্যাত। মানুষ তাঁদের কাছে গিয়ে তাঁদের ভাষা অনুবাদ করে নেয়।

আমাদের জগত বৈষম্যে ভরা। যে দেশের টাকা বেশি, সে দেশকে বলি উন্নত দেশ। সেই দেশের ভাষা শেখার জন্য মানুষের আগ্রহ প্রচুর। আমাদের গরিব দেশ, আমার দেশের ভাষাও তাই গরিব। গরিব ভাষা শিখতে বলতে লিখতে গরিবদেরই আগ্রহ নেই। এই যে বাংলায় বই লিখছি, বহু শতাব্দী পর, ইতিহাসের কবর খুঁড়ে কোনও গবেষক হয়তো আবিষ্কার করবেন বিলুপ্ত ভাষার বই। বাংলার ভবিষ্যতের কথা ভাবলে আমি ওইরকম একটি বেদনাময় চিত্রই দেখি।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে